নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https:/facebook.com/ar.kabir.79

কবির ইয়াহু

সদা সর্বদা সত্যের পক্ষে ।

কবির ইয়াহু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামে নৈতিকতা : কোরআন এবং হাদিসের আলোকে বিশ্লেষণ অধ্যায় : ধর্ষণ ..(পর্ব-৩)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

ইসলামি দলিল সাক্ষ্য দিচ্ছে মুসলিম সাম্রাজ্যে নারীর ব্যাবহার, পুরুষের অধীনে তার নির্বাক ধর্ষিত হওয়ার উপাখ্যান । আল্লাহ তার অনুসারীদের জন্যে যেকোন দাসির সাথে যৌন সম্পর্কের অনুমোদন দিয়েছেন, যদি দাসিটি হয় তার অধিকারভুক্ত, এবং তা কোনভাবেই ব্যাভিচার বলে গণ্য হবে না । ইসলামি পন্ডিতদের মাঝেও কোন নারীকে নিজ উপপত্নি রাখা বা কোন দাসির সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হওয়া (অন্য কথায় ধর্ষণ) নিয়ে কোন বিতর্ক নেই (ইসলামি পন্ডিত ইবনে কুইদামা-র ভাষ্যমতে) । এমনকি একজন স্ত্রীরও অধিকার নেই এব্যাপারে তার স্বামীর বিরুদ্ধে কোন প্রশ্ন উত্থাপন করার—যেমনটি হওয়ার কথা পুরুষ-স্বার্থে রচিত ইসলামি ধর্মতন্ত্রে ।

ইসলামের নবী, আর তার অনুসারীগণ যুদ্ধের সুবিধা নিতেন নারী সংগ্রহের মাধ্যমে—নিজেদের যৌন চাহিদা মেটাতে, আর তাদের বিক্রি করে দিতেন মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে । সমগ্র জাহানের সৃষ্টিকর্তা, আল্লাহ, তার অনুসারীদের চাহিদা মেটাতে ধর্ষণের অনুমোদন দিয়ে রেখেছেন ধর্মীয় বানীতে । নবী নিজে যুদ্ধবন্দিনী ভোগ করেছেন, যার সাক্ষ্য পাওয়া যায় ঐশী গ্রন্থে, আর বন্দী নারীদের বণ্টন করে দিতেন সহযোদ্ধাদের মাঝে—যুদ্ধে লব্ধ মালের ভাগ হিসেবে ।

কোরআনের আয়াতে আল্লাহ নিজেই স্বীকার করেছেন তার প্রেরিত পুরুষ কতৃক বন্দী নারী ধর্ষনের সত্যতা ।

[সুরা আল-আহযাব আয়াত ৫০]

হে নবী! আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন (যুদ্ধক্ষেত্রে) এবং বিবাহের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচাতো ভগ্নি, ফুফাতো ভগ্নি, মামাতো ভগ্নি, খালাতো ভগ্নিকে যারা আপনার সাথে হিজরত করেছে। কোন মুমিন নারী যদি নিজেকে নবীর কাছে সমর্পন করে, নবী তাকে বিবাহ করতে চাইলে সেও হালাল ।

O Prophet, indeed We have made lawful to you, your wives, to whom you have given their due compensation and those your right hand possesses from what Allah has returned to you [of captives]and the daughters of your paternal uncles and the daughters of your paternal aunts and the daughters of your maternal uncles and the daughters of your maternal aunts who emigrated with you and a believing woman if she gives herself to the Prophet [and] if the Prophet wishes to marry her.

[সহিহ বুখারি বই ৮৯ হাদিস ৩২১]

আয়েশা কতৃক বর্ণীত, আল্লাহর নবী নারীদের থেকে আনুগত্যের শপথ গ্রহন করতেন আয়াত ৬০:১২ ‘…তারা আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করবে না’ -নাজিল হওয়ার পর । এবং আল্লাহর নবীর হাত তাঁর দক্ষিণ হস্ত যাদের অধিকার করেছে (যুদ্ধবন্দিনী এবং ক্রীতদাসিগণ) তাদের ব্যাতিত অন্য কোন নারীকে স্পর্শ করেননি ।

ইবনে কাথির আয়াত ৩৩:৫০ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছেন,

‘‘ আল্লাহ বলেছেন, ‘আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন’ –অর্থাৎ সেই সকল বন্দিনী যারা যুদ্ধের ময়দানে সংগৃহিত হয়েছে, তাদের থেকে কাউকে উপপত্নী রূপে গ্রহন করা নবীর জন্যে অনুমোদিত ছিল ।

তিনি সাফিয়া এবং জুয়াইরিয়া কে যুদ্ধ বন্দিনী হিসেবে নিজের অধিকারে পেয়েছিলেন । তিনি তাদের মুক্ত করেছিলেন এবং বিয়ে করেছিলেন । সাফিয়া বিনতে হুয়াই, যাকে তিনি বেছে নিয়েছিলেন খায়বারের যুদ্ধবন্দিনীদের থেকে, আর তাকে মুক্ত করেছিলেন (দাসিবৃত্তি থেকে) যা ছিল তার বিয়েতে প্রাপ্য দেনমোহর । জুয়াইরিয়া বিনতে আল-হারিত এর ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার ঘটেছিল; তিনি তার মুক্তি কিনেছিলেন তাবিত বিন কায়েস এর থেকে, এবং বিয়ে করেছিলেন ।

তাঁর অধিকারভুক্ত ছিল রায়হানা ইবনে সামউন আন-নাদারিয়া এবং মারিয়া আল-কিবতিয়া (নবী পুত্র ইব্রাহিমের মাতা); তারা উভয়ই যুদ্ধবন্দিনী দের ভেতর থেকে এসেছিল । ’’

সাফিয়া বিন্তে হুয়াই ছিল ১৭ বছর বয়সী, কিনানা ইবনে আল-রাব্বি নামক এক ইহুদি-নেতার স্ত্রী । নবী মুহম্মদ যখন খাইবার যুদ্ধে ইহুদি নগর জয় করলেন, তিনি আল-রাব্বিকে নির্যাতন করে হত্যা করলেন, আর তার স্ত্রীকে করলেন বন্দী । পরবর্তী ইতিহাস জানায়, সাফিয়া মুক্তি পেয়েছিলেন সে রাত্রেই, নবীকে বিয়ের মাধ্যমে; অন্য কথায়, স্বামী হন্তকের দ্বারা পবিত্র ধর্ষণের মাধ্যমে । কোন নারীর স্বামী-পরিবারকে হত্যা করার পর তাকে বিয়ে করায় কোন মহত্ব নেই, বরং তা বিয়ের নামে দীর্ঘমেয়াদি ধর্ষণ । এক রাতে নিজ পরিবারের লোকেদের ওপর চালানো হত্যাযজ্ঞের সাক্ষী থাকার পর একজন নারী পরের রাতেই স্বইচ্ছায় নিজের দেহ হত্যাকারীর সামনে তুলে ধরবে, একথা ভাবাও হাস্যকর !

[সহিহ বুখারি বই ৮ হাদিস ৩৬৭]

আব্দুল আজিজ বর্ণীত, আনাস বলল: ‘‘যখন আল্লাহর নবী খাইবার আক্রমণ করলেন …. আমাদের কিছু সহযোদ্ধা যোগ করলো, ‘আমরা খাইবার দখল করে নিয়েছি, বন্দীদের পেয়েছি, আর কিছু মালামাল লুট করেছি’ । দিহিয়া আসল, এবং বলল, ‘ও আল্লাহর নবী, আমাকে একজন বন্দিনী দাসি হিসেবে দিন’ । নবী বললেন, ‘যাও, আর যেকোন একজন কে দাসি হিসেবে নিয়ে নাও’ । সে সাফিয়া বিন্তে হুয়াই কে বেছে নিল । একজন নবীর কাছে এগিয়ে আসল, বলল, ‘ও আল্লাহর রসুল, আপনি দিহিয়া কে সাফিয়া বিন্তে হুয়াই দিয়ে দিলেন, কিন্তু সে কুরাইজা এবং আন-নাদিরের গোত্র প্রধানের স্ত্রী । আপনি ব্যাতিত কারো সে নারী প্রাপ্য হতে পারে না’ । নবী নির্দেশ দিলেন, ‘তাকে এখানে নিয়ে এসো’ । সাফিয়া কে নিয়ে দিহিয়া সেখানে আসলে, নবী তাকে (সাফিয়া) দেখলেন, আর দিহিয়াকে বললেন যেন সে অন্য কোন বন্দিনী নিয়ে নেয় ।’’ আনাস যোগ করল, ‘‘নবী তখন তাকে দাসি থেকে মুক্তি দিলেন এবং বিয়ে করলেন । ফেরার পথে উম সুলাইম মেয়েটিকে বিয়ের জন্যে পোশাক পড়িয়ে দিল এবং রাতের বেলা তাকে নবীর কাছে কনে রূপে পাঠিয়ে দিল’’ ।

একই ধরনের বক্তব্য পাওয়া যাবে [সহিহ মুসলিম বই ৮ হাদিস ৩৩২৯]

[সহিহ বুখারি বই ৪৬ হাদিস ৭১৭]

ইবনে আন বর্ণীত, আমি নাফিকে এক পত্র লিখলাম, জবাবে নাফি আমাকে জানাল যে, ‘কোনরূপ সতর্ক করা ছাড়াই নবী হঠাৎ বনি মুস্তালিক আক্রমণ করেছেন, যখন তারা ছিল নিজেদের কাজে ব্যাস্ত, আর গবাদি পশুগুলো চড়ে বেড়াচ্ছিল । তাদের ভেতর যারা যুদ্ধ করছিল তারা মরল এবং তাদের নারী ও বাচ্চা যারা ছিল বন্দী করে নেওয়া হল । সেদিনই আল্লাহর নবী জুয়াইরিয়া কে বন্দী হিসেবে পেলেন ।’ নাফি জানাল যে এটা ইবনে উমর কতৃক বর্ণীত, আর তিনি সৈন্যদের ভেতর ছিলেন ।

একই ধরনের বক্তব্য পাওয়া যাবে [সহিহ মুসলিম বই ১৯ হাদিস ৪২৯২ ]

ইবনে হিসাম –এর ‘সিরাত-এ-রাসুলুল্লাহ’ এবং আল-তাবারি ’র ‘তারিখ আল-রসুল ওয়া আল-মুলুক’ সৃষ্টিকর্তার প্রেরিত পুরুষ নবী মুহম্মদের সাথে দুইজন দাসির (concubine) বিবাহ বহির্ভূত যৌন সম্পর্ক থাকার সত্যতা নিশ্চিত করে ।

মারিয়া আল-কিবতিয়াহ, ক্রীতদাসিদের ভেতর একজন, যাদেরকে ইজিপ্টের শাসক উপহার স্বরূপ প্রেরণ করেছিলেন আল্লাহর নবীর কাছে । ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, মারিয়ার সৌন্দর্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে স্ত্রীরা আপত্তি তোলায় নবী তাকে বিবাহ করতে পারেননি; বরং তাকে যৌন-দাসি করে রাখেন, যার ফলস্বরূপ জন্ম নেয় নবী পুত্র ইব্রাহীম, আর তাকে বলা হয় উম-ওয়ালাদ (একজন ক্রীতদাসি যে তার মুনিবের সন্তান গর্ভে ধারণ করে) । আল-তাবারি এবং ইবনে সা’দ-এর ‘The Life of Prophet’ গ্রন্থে মারিয়া কে নবী মুহম্মদের উপপত্নী রূপে উল্লেখ করা হয়েছে ।

রেহানা বিনতে যায়েদ, বানু কুরাইজার এক ব্যাক্তির স্ত্রী, বন্দী হন যখন নবীর অনুসারীগণ বানু কুরাইজা আক্রমণ করেন এবং সেখানকার সকল পুরুষকে (প্রায় ৬০০-৭০০) হত্যা করেন । আল-তাবারি এবং ইবনে ইসহাকের ‘The Life of Muhammad’ গ্রন্থ অনুসারে, নবী মুহম্মদ সেখানকার সকল নারীকে ক্রীতদাসি করে নেন, আর রেহানার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে তাকে নিজের জন্যে বেছে নেন । তিনি তাকে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করতে এবং বিয়ের ব্যাপারে প্রস্তাব করেন, কিন্তু রেহানা তা অস্বীকার করায় শেষ পর্যন্ত তাকে নবীর যৌন-দাসির তালিকায় স্থান পেতে হয় ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১০

পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: চালায়া যান! এধরনের পোষ্ট অসংখ্যবার ব্লগে দেখেছি! আপনারা যত ওনাকে ছোট করতে চাইবেন, ওনার সম্মান ততই বাড়বে! আপনি যদি মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়ে থাকেন, তবে আপনার বাবা-মা-র জন্য সমবেদনা এরকম কুলাঙ্গার জন্ম দেয়ার জন্য! আর যদি অমুসলিম হন তো বলব আরো পড়াশুনা করেন। এইসব বা..ছা.. আর পাবলিক খায় না! নাকি ইউরোপের ভিসা লাগবে?

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮

দরবেশমুসাফির বলেছেন: সাফিয়া বিন্তে হুয়াই ছিল ১৭ বছর বয়সী, কিনানা ইবনে আল-রাব্বি নামক এক ইহুদি-নেতার স্ত্রী । নবী মুহম্মদ যখন খাইবার যুদ্ধে ইহুদি নগর জয় করলেন, তিনি আল-রাব্বিকে নির্যাতন করে হত্যা করলেন, আর তার স্ত্রীকে করলেন বন্দী ।

রেফারেন্স প্লীজ।

হে নবী! আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন (যুদ্ধক্ষেত্রে)

এবং আল্লাহর নবীর হাত তাঁর দক্ষিণ হস্ত যাদের অধিকার করেছে (যুদ্ধবন্দিনী এবং ক্রীতদাসিগণ) তাদের ব্যাতিত অন্য কোন নারীকে স্পর্শ করেননি ।

ব্রাকেটের (যুদ্ধক্ষেত্রে),(যুদ্ধবন্দিনী এবং ক্রীতদাসিগণ) কি কুরআনে আছে নাকি আপনি লাগিয়ে দিয়েছেন??

ইসলামি পন্ডিতদের মাঝেও কোন নারীকে নিজ উপপত্নি রাখা বা কোন দাসির সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হওয়া (অন্য কথায় ধর্ষণ) নিয়ে কোন বিতর্ক নেই

রেফারেন্স প্লীজ। ( এক ইবনে কুদাইমা সকল ইসলামি পণ্ডিতদের প্রতিনিধিত্ব করেন না। )

আল্লাহ বলেছেন, ‘আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন’ –অর্থাৎ সেই সকল বন্দিনী যারা যুদ্ধের ময়দানে সংগৃহিত হয়েছে, তাদের থেকে কাউকে উপপত্নী রূপে গ্রহন করা নবীর জন্যে অনুমোদিত ছিল ।

যুদ্ধক্ষেত্রের বিধবাদের প্রতিপালনের জন্য সেসময় কোন সামাজিক ব্যবস্থা ছিল না একমাত্র দাসি হিসেবে অথবা স্ত্রী হিসেবে গ্রহন করলেই ( অথবা পতিতা হিসেবে ) তাদের খাওয়া পরার ব্যবস্থা করা যেত।

রাসুল সাঃ কোনটি করেছিলেন??

[সহিহ বুখারি বই ৪৬ হাদিস ৭১৭] ,সহিহ মুসলিম বই ১৯ হাদিস ৪২৯২

বই ৪৬?? বই ১৯?? মানে বুঝলাম না। বুঝিয়ে দেবেন দয়া করে।

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন:
يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ إِنَّا أَحْلَلْنَا لَكَ أَزْوَاجَكَ اللَّاتِي آتَيْتَ أُجُورَهُنَّ وَمَا مَلَكَتْ يَمِينُكَ مِمَّا أَفَاء اللَّهُ عَلَيْكَ وَبَنَاتِ عَمِّكَ وَبَنَاتِ عَمَّاتِكَ وَبَنَاتِ خَالِكَ وَبَنَاتِ خَالَاتِكَ اللَّاتِي هَاجَرْنَ مَعَكَ وَامْرَأَةً مُّؤْمِنَةً إِن وَهَبَتْ نَفْسَهَا لِلنَّبِيِّ إِنْ أَرَادَ النَّبِيُّ أَن يَسْتَنكِحَهَا خَالِصَةً لَّكَ مِن دُونِ الْمُؤْمِنِينَ قَدْ عَلِمْنَا مَا فَرَضْنَا عَلَيْهِمْ فِي أَزْوَاجِهِمْ وَمَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُمْ لِكَيْلَا يَكُونَ عَلَيْكَ حَرَجٌ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا

ভাল ভাবে পড়ুন, এবং সঠিক অর্থ করুন, অন-লাইলে যে অর্থ আছে তাতে অনেক ভূল আছে। তাফছির করলে বুঝতে পারবেন, আপনার লেখায় কোথায় ভুল আছে, আল্লাহু আপনাকে কোরআন বুঝার তৈফিক দান করুন, আমিন।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.