| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শ্রমিকের জন্য আইন করা হচ্ছে তা করছেন মালিক শ্রেনী।আমাদের ধনী ধার্মিক মালিক শ্রেনী বরাবরই সকল আইন হাতের মুঠোর মধ্যে পুরে রাখেন। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সহায়তাকারী দেশ ভারত বিশাল জনগোষ্ঠীদের দারীদ্রতাকে ঘুম পাড়াতে নামী দামী নায়িকা ও সেলিব্রেটিদের লাইভশোতে বুক ও পেটের কাপড় সরিয়ে নাচাচ্ছে,নগ্নতা,যৌনতা,অধার্মিকতা, ধার্মিকতা কোন কিছু দিয়েই দারিদ্রতাকে ঘুমিয়ে রাখতে পারছে না। আমাদের দেশে ও নগ্নতা,যৌনতা,অধার্মিকতা, ধার্মিকতা কোন কিছু দিয়েই দারিদ্রতাকে ঘুমিয়ে রাখা যাচ্ছে না।কিভাবে ঘুমাবে দরিদ্ররা ! আমরা ধার্মিক গরীব,দরিদ্র, নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তার জীবন আমাদের। আমরা যারা গরীব আমাদের ০-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশু এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের জীবন অবর্ণণীয় কষ্টকর,বস্তি ফুটপাত আর গ্রমের জীর্ণ শীর্ণ ঘরে গাদাগাদি করে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস। আমাদের দেশে পর্যায়ক্রমে খমতায় থাকা দলগুলি ধার্মিক ধনীক শ্রেনীর প্রতিনিধি। এই রাজনৈতিক দলগুলিই এ দল ও দলের নিন্দা করে মুলত জনগনকে ধোকা বোকা বানিয়ে নিজেদের, ধার্মিক ধনীদের ধন সম্পদ রক্খা ও বৃদ্ধি করতে কাজ করছে।এই দলগুলো ভালো করেই জানে গরীÍের ভালো করা তাদের পখ্খে সম্ভব নয়।কারণ বাঘের জন্য ভালো হয় সহজে হরিণ খেতে পারলে,হরিণের জন্য ভালো হয় বাঘের খাদ্য না হলে।বাঘের জন্য যা ভালো হয় হরিণের জন্য তা খারাপ অর্থাৎ বড়লোকের ভালো মানে গরীবের খারাপ আর গরীবের ভালো মানে বড়লোকের খারাপ। ধার্মিক শ্রমিক গরীবের শ্রম সস্তায় পেলে ধার্মিক ধনী মালিক শ্রেনীর লাভ, বড়লোকের ভালো। শ্রমের মুল্য বেশী পেলে গরীবের ভালো। নব্য রাজাকারদের সকল সম্পতি রাষ্ট্রীয় কোষাগারের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে সকল শ্রমিক গরীব ধার্মিক মানুষের নিরাপদ ঘর স্বাস্থ্যসম্মতপায়খানা,পয়নি:স্কাসন, কাজ ও স্বনির্ভর করা যায়। ধার্মিক ধনীরা ধনীই থাকবেন শুধু সকল শ্রমিক গরীব ধার্মিক মানুষদের নিরাপদ ঘর স্বাস্থ্যসম্মতপায়খানা,পয়নি:স্কাসন, কাজ ও স্বনির্ভর করা যাবে।
নব্য রাজাকার বলতে ------
১নং-যারা ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করছে যেমন-হলমার্ক ২নং- যারা হাজার হাজার কোটি টাকা লোন খেলাপী ৩নং-দুর্নীতিগ্রস্থ মন্ত্রী,এমপি,জনপ্রতিনিধি,সরকারী কর্মকর্তা,রাজনীতিক,এনজিও কর্তাব্যাক্তি ৪নং প্রতারনা,রাজস্ব ফাকি দিয়ে,শ্রম শোষন করে যারা ছোট বড় ব্যবসা করছে,অভিজাত জীবনযাপন করছে ৫নং- অপহরণ,খুন,গুম,ধর্ষণকারী ৬নং-যারা দেশী মুদ্রা ভারতসহ পৃথীবির বিভিন্ন দেশে পাচার করছে যাদের দ্বারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে,যারা স্বাধীন বাংলাদেশের খতি করছে ।এরা নব্য রাজাকার,এরা যে ধর্মেরই হোক,যে দলেরই হোক এদের সকল সম্পতি রাষ্ট্রীয় কোষাগারের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে সকল শ্রমিক গরীব ধার্মিক মানুষের নিরাপদ ঘর স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা,পয়:নিস্কাসন, কাজ ও স্বনির্ভর করা যায়, ০-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশুদের ফ্রি রেশন কার্ড দেওয়া যায় যে রেশন কার্ডের মাধ্যমে জন্ম থেকে ১৮ বছর বয়স অর্থাৎ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত সকল শিশু সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম লেখাপড়া,সম চিকিৎসা খরচ পাবে এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সকল দায়িত্ব রাষ্ট্রীয় তত্বাবধানে স্বয়ং রাষ্ট্র নিজে সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম যতœ ,সম চিকিৎসা পরিচালনা করতে পারেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০২
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদের সাথে আছে শাসক শ্রেনী। গার্মেন্টস মালিকরা যা বলবে সবাই মায় সরকার সুদ্ধ তা মানতে বাধ্য, কিছুই করার নেই। এত তদন্ত কমিটির সুপারিশ কই কোন মালিকের গায়ে ফুলের টোকা লেগেছে, শ্রমিকের সুবিধা বেড়েছে? না।