![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হে জনগন বিষ খেতে বাধ্য হও নইলে ধর্মঘট দিয়ে দেশ অচল করে দেবো। অসৎ ও অসতীরা কত শক্তিশালী কত ক্ষমতাধর মানুষকে বিশ খেতে বাধ্যতো করবেই তারপর শর্ত সাপেক্ষে কালোটাকা সাদা করে ব্যাংক লুট করে, গরীবের শ্রম চুষে হচ্ছে রাজকীয় ভোগ আর বিদেশে টাকা পাচার। যে বড়লোকদের দয়ায় গরীবেরা বেচে আছে যাদের শ্রমে সচল সভ্যতা তারা কেনো বড়লোকদের ঘৃণা করবে ! কি এক অদ্ভুদ অনুভুতি মজনুর !মজনু যাভাবে যা চিন্তা করে তা মনে হয় এ দুনিয়ার কেউ ভাবেনা । কি এমন ভাবনা তুই ভাবিস যাদিয়ে নিজেকে তোর আলাদা মনে হয়।তার আগে ক তুই আছিস কেমন।৪৫বছরে ও মারশাল্লা তোর যা চেহারা আর টাকা পয়সা বেশ রাজকীয় হচ্ছে সবকিছু।বরফ আর রামের গ্লাস হাতে দিয়ে মজনু বলতেই থাকলো তোর বউ আগেই আমারে ফোন করে জান্য়া দেছে তোরে যেনো আশ্রয় প্রশ্রয় না দি। তা আমি জানি তোর এখানে থাকতি আসিনি ঘটনা অন্য জায়গায় বউ সবকিছু জানে গেছে মজনু তুইতো বড়ভালো গুডবয় মার্কা সেই ছোটবেলা থেকে। কিন্তু আমরা তিষু এডু আমি আমরা ফাজিলতো সেই ছোটবেলা থেকেই।মেট্রিক পরীক্ষা দিছি আমরা ১৫/১৬বছর বয়সে ঐ বয়সেই যা করিছি তার শাস্তি এখন বউ দেচ্ছে। মজনু তার বন্ধু মাজুর কানের ধারে ফিস ফিস করে বললো কিরে মাজু ম্যাট্রিক পরীক্ষা শেষ করার পরেরদিন তুই তিষু এডু তোরা যে দৌলতখান গণিকালয়ে গিয়ে তোদের চেয়ে দ্বিগুন বয়সী সুন্দরী গনিকাদের সাথে ,সব জানে গেছে তোর বউ ! সেতো জানে অনেক আগে থেকে সুইচ ব্যাংকে বউ এর নামে একাউন্ট খুলে দিছি এজন্য বউ আমারে ওসব মাফ করে দেছে সমস্যা অন্য জায়গায় । দুই বন্ধু মজনু আর মাজু বরফ মিশ্রিত রামের বড় ঢোক নিলো মাজু বলতে থাকলো সমস্যা হলো যে গনিকাদের সাথে আমরা মিলিত হয়েছিলাম তারা কেউ পেশাদার গণিকা ছিলোনা তারা ছিলো বাবার ধনাড্য ব্যবসায়ী বন্ধুদের পাঠানো অভিজাত সুন্দরী রমণী।যাদের উদ্্েযশ্য ছিলো তাদের পাঠানো রমণীরা যেনো আমাদের সাথে মিলিত হয়ে সন্তান সম্ভাবনা হয় এবং সেই সন্তান প্রসব করিয়ে ঐসব রমণীদের মোটা অংকের টাকা দিয়েছে।হ্যা তারপর মজনু বেশ উৎসাহী বন্ধু মাজু একটু নিরুৎসাহীভাবে বললো ডিএন এ পরীক্ষা করে দেখা গেছে তিষু এডু আমি আমরা তিন জনইঐ ১৫/১৬ বছর বয়সে পিতা হয়েছি।তাও সমস্যা ছিলো না বাবার ধনাড্য ব্যবসায়ী দের মদদে ঐসব সন্তানেরা সম্পদের ভাগ চাচ্ছে।মজনু বললো বুঝলি মাজু রাগ করিসনে আল্লাহ একজন আছে তোর বাপ টাকার পাহাড় গড়েছে রাজনীতির ব্যবসা করে,এডুর বাপ টাকার পাহাড় গড়েছে সরকারের বড় চাকরী করে, তিষুর বাপ টাকার পাহাড় বানায়ছে ভেজাল আর বিষ মিশিয়ে ব্যবসা করে। তোদের বউগুলো শশুরের অগাধ সম্পদ অন্য কাউকে দিতে চায়না।একদিকে গরীব শ্রমিকেরা মরছে যন্ত্রনা ভোগ করছে অমানবেতর জীবন যাপন করছে অন্যদিকে বড়লোকদের লুটপাট আর অনিয়মের কারণে সম্পদের ভাগাভাগির রাজনীতি। ব্যাংক লুট করে, গরীবের শ্রম চুষে হচ্ছে রাজকীয় ভোগ আর বিদেশে টাকা পাচার।এতে কি প্রমানিত হয় আমাদের বড়লোক ধনী অভিজাতরা দেশপ্রেমিক ! সমস্ত কালোটকার মালিকর্দে নাম অসৎ অসতীদের নাম ও কলোটাকার পরিমান সকল মিডিয়াতে প্রকাশ করলে তোদের বাপ দাদাদের নাম থাকতো।(চলবে)
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: সাথে যদি থাকে আমাদের সাবেক বিরুধীদলের সমর্থন, তাহলে তাদের আর কে পায়।
"ফরমালিনের নামে ভুয়া অভিজান চলছে" সেই বিখ্যাত উক্তি।