![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুবলীগের উৎকৃষ্ট উদাহরন হচ্ছে রানা। সাভারে তিনশত শ্রমিকের উপর মারা গেল ভবনের নকশানীতি না মেনে ভবন তৈরি করার কারনে। আর এই নকশানীতি না মানার যে সাহস তার কারন হচ্ছে ভবনের মালিক একজন যুবলীগের সভাপতি । এখন একজন প্রকৌশলী আসবে, এবং সরকারি বিভিন্ন পরিদর্শক আসবে ভবনটি পরিদর্শন করার জন্য। কিন্তু পরিদর্শন করে বলতেও পারবে না ভবনটি নকশানীতি মানে নি। ত কি লাভ এইসব ক্ষমতাধর ব্যাক্তিদের বিপক্ষে গিয়ে? উল্টা যদি কিছু লাভ হয় তাই ভালো। কারন যুবলীগের সভাপতি, তার আছে দলবল, একটি উচ্চবাচ্য হলেই হলো, কতগুলো যুবলীগ কর্মী আসবে বাসায় উঠিয়ে নিয়ে যাবে, কেন মনে নেই এই যুবলীগ এবং ছাত্রলীগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে আমাদের প্রধানমন্ত্রী এদের দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছিল, তার তুলনায় এই সরকারি লালন পালনে যারা আছে তারা আর কি করবে? সরকারি ক্ষমতা যতই হোক যুবলীগের পেশীশক্তির কাছে এসব কিছু না। কারন পেশীশক্তির যদি উদাহরণ দেওয়া দরকার হয় শুধু বর্তমান বাংলাদেশের চারদিকে তাকালেই বুঝা যাবে কি হচ্ছে। এই যুবলীগ ঢাকার গুলিস্তানের কত দোকানে চাদাঁবাজি করে তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী ত আমি নিজেই। যদি মনে করেন আপনার কোনো দোকান দখল করার প্রয়োজন হয় তাহলে শুধু ঐ যুবলীগদের কাছে যাবেন বিচার নিয়ে, বিচার না মানে টাকা দিবেন ত বিচার আপনার পক্ষে যাবে, কিন্তু মনে রাখনবেন এখানে টাকাই প্রধান, যদি কেউ আওয়ামিলীগও করে তাতে কোনো লাভ নেই, কারন দেখা যাচ্ছে একজন আওয়ামিলীগ করে কিন্তু টাকা দেই নাই এবং ন্যায়বিচার করলে এই লোকটিই জিতবে, আবার দেখা যাচ্ছে আরেকজন বিএনপি করে কিন্তু সে টাকা দিয়েছে বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের যুবলীগকে ব্যাস কোনো কথা নাই দোকান এই লোকেরই হবে। আরেকটা ঘটনা, দুইজনের জমি মাঝখান দিয়ে রাস্তা হবে, নিয়ম হলো দুই জমি থেকে সমান পরিমান জমি নেওয়া হবে, ত দেখা গেল যে একজন জমিতে আসতে পারে না তার বিভিন্ন ব্যস্ততার কারনে, তাই সে শুধু টাকা দিয়ে রাস্তা তৈরি করার জন্য সাহায্য করছে, এই সুযোগ বুঝে আরেক জমির মালিক কি করল সম্পূর্ণ রাস্তাটা ঐ লোকের জমি দিয়ে নিল। এই প্রথম জমির মালিক এসে দেখে তার কোনো জমি নাই আছে শুধু রাস্তা, সে এর প্রতিবাদ এবং সংস্কার করে রাস্তা সরিয়ে নিতে গেলে যুবলীগের কর্মীরা আসে যে রাস্তা সরানো যাবে না। আল্লাহ মনে হয় আমাদের জ্ঞানবুদ্ধি নিয়ে গেছেন, কারন আমরা এইসব দলের কোনো প্রতিবাদ করি না উল্টো এদেরকে টিকিয়ে রাখার জোর আবেদন জানাই। আর বলি এসব দল না থাকলে আমাদের দেশে গনতন্ত্র থাকবে না। এতদিনের অত্যাচারের প্রতীক স্পষ্ট হয়েছে এই সাভারের বহুতল বিল্ডিং ধ্বসের মাধ্যমে। কিন্তু আমরা শুধু ঐ রানা মিয়ারে লয়েই আছি, আমাদের আসলে এই পুরা দলটাকে নিয়ে প্রশ্ন করা উচিত কিন্তু আমি জানি আমরা করব না কারন আমাদের অনেকেরই স্বার্থেই টান লাগতে পারে। সারমর্ম হচ্ছে অতিস্ত্বর এই রানাকে গ্রেফতার করা হোক, শুধু তার ভবনের জন্য নয় আরো যত প্রকার অপরাধে অভিযুক্ত সেগুলোর একটা একটা করে বিচার করা হোক, আর এই যুবলীগ, ছাত্রলীগ সবচেয়ে ভালো হয় যদি বন্ধ করা যায়, যদি বন্ধ না করা যায় তাহলে এর মধ্যে বিরাট আকারে সংস্কার করে এর কাঠামো ঠিক করা । যদি তাও না করা যায় তাহলে এককাজ করি দেশের সবাই মিলে একটা একটা গ্রুপ বানাই আর পেশীশক্তির অপব্যাবহার করে যে যত পারি ভবন নির্মাণ করি , ভবন যেভাবে ইচ্ছা করতে পারবেন কোনো সমস্যা নাই, কারন গ্রুপের পেশীশক্তি ত আছেই ভবনের কোনো ক্ষতি হলে অথবা ভবনের কারনে যদি কারও ক্ষতি হয় তাহলেও কোনো সমস্যা নাই, কে কি করবে? আমরা কাউকে ভয় করি নাকি? আমাদের কারনে দেশের নেতারা এখনও টিকে আছে, আর তারা ত আমাদেরকে বাচাবেই...................এই আর কি
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:১৭
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: সঠিক
২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২০
সাউন্ডবক্স বলেছেন: Tui rajakar.... Ai post ar dara apni juddhaporadhir bichar banchal korte chan..... Khek khek....
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৬
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ভাইজান কিছু বুঝলাম না,.........কিন্তু মনে দূঃখ লাগল, কারন রাতে না ঘুমিয়ে এই রাজাকারদের বিপক্ষে সারাদিন ফেইসবুক এবং ব্লগে ছিলাম, খাবার পর্যন্ত খাইনি.......আর আজকে আমি রাজাকার হইলাম...........ঘটনাটা কি বলেন ত ভাই? আমি এই পোস্টে একটা মিথ্যা কথা লিখি নাই, সম্পূর্ণ কথা সত্যি। আর ঘটনা হচ্ছে একজনের বিচারের কারনে ত আমাদের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার থেমে যাবে না ইনশআল্লাহ..........আপনার কি মনে হয়??????
৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪২
কামের কথা কন!! বলেছেন: ভাই কিছুই লাগবে না একটা হিট লিস্ট বানিয়ে এদের এসাসিনেশ্ন করতে পারলে ভাল হত। নোংরা কিট মারার জন্য হিট এর বিকল্প কিছু নাই। দেখেন না র্যাব এর ভঁয়ে বিকাশ কেমন জেলখানার আশ্রয় নিয়েছিল এখন চামে চামে মখা দের জন্য দেশের বাহিরে পগার পার।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: হত্যা সমাধান নয়...............এইসব দল ত বাংলাদেশের ঐতিহ্য.......................আমরা এইসব ঐতিহ্য থেকে বের হয়ে আসতে চাই.............
৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: বাংলাদেশকে রক্ষা করার একটাই রাস্তা। সেটা হল, যুবলীগ, যুবদল, ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরের যত লোক আছে প্রত্যেকটাকে ধরে ধরে জবাই করতে হবে। নো মার্সি। সাধারন জনগনকেই এই কাজ করতে হবে। এইসব নরকের কী্টের সংখ্যা কত আর হবে। কয়েক লাখ হবে। কয়েক লাখ নরকের কীট জবাই হয়ে গেলে দেশের জন্য আখেরে লাভই হবে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ধরেন আপনার কথাই ধরলাম, কিন্তু তাতে কি হলো, উল্টো আমরা যে খুনাখুনির বিরুদ্ধে ছিলাম তাই এখন আমাদের দ্বারা হবে। আমরা যে অপরাজনীতির বিরুদ্ধে ছিলাম তখন সেই অপরাজনীতির অংশ আমরাই হয়ে যাব।
৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
লুলুপাগলা বলেছেন: সাউন্ডবক্সের কমেন্ট লেখকের রাডারের উপরে দিয়ে গেছে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: সাউন্ডবক্স বলে কথা
৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: তাহলে আপনি কি করতে চান? আপনার কি ধারনা এরা কোন দিন শোধরাবে? কখনো শোধরাবে না। সরকারও এদের কিছু বলবে না। তাই এইসব নরকের কীটদের জবাই করাই একমাত্র সমাধান।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: দেখেন আমরা সহজ জিনিসটা করতে পারি, যখনই কোনো রাজনীতির অপব্যাবহার, অপশক্তি দেখব তাৎক্ষনিকভাবেই তার প্রতিবাদ করব, আমাদের মাঝে ন্যায়নীতির খুবই অভাব হচ্ছে, ন্যায়নীতি, মূল্যবোধ বৃদ্ধি করব, খারাপকে প্রশ্রয় দিব না, নীতিবানকে ছোট করব না, এসবের পর নরকের কীটের উত্থানও হবে না বা হলেও ওরা সাহস করে অপরাধ করতে পারবে না। এসব যুবলীগ, যুবদল, ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির এগুলো আমাদের দেশের জন্য কোনো কাজের জিনিস না উল্টা আমাদের দেশের জন্য ক্ষতি তাই এগুলার বন্ধ করা গেলে ভালো না করা গেলে এর সংস্কারের জন্য দাবি তোলা যেতে পারে। আর শেষ ভালো যদি নাই হয় তাহলে সবাই এক হয়ে , তখন আপনার আইডিয়াটা কাজে লাগানো যেতে পারে।
৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
অরন্য জীবন বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। হত্যা করা, গুম করা এগুলি কোনো সমাধান হবেনা। রানা এর মতো হাজার হাজার রানা আছে। একটা মারলে আর একটা আসবে। যেটা করতে হবে সেটা হলো আমাদের পলিটিকাল সিসটেম পরিবর্তন করতে হবে। যাতে এইভাবে ব্যাপক ক্ষমতার অধিকারী কেউ না হতে পারে। ছাত্র রাজনিতীতে ক্সমতায়নের সীমাবদ্ধতা আনতে হবে। ছাত্রনেতাদের এমন দ্বায়ীত্ব দিতে হবে যাতে অপরাধ করার সুজোগ না থাকে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: একদম ঠিক, আপনি আমার মনের কথাটা বলেছেন।
৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: বাংলাদেশকে রক্ষা করার একটাই রাস্তা। সেটা হল, যুবলীগ, যুবদল, ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরের যত লোক আছে প্রত্যেকটাকে ধরে ধরে জবাই করতে হবে। নো মার্সি। সাধারন জনগনকেই এই কাজ করতে হবে। এইসব নরকের কী্টের সংখ্যা কত আর হবে। কয়েক লাখ হবে। কয়েক লাখ নরকের কীট জবাই হয়ে গেলে দেশের জন্য আখেরে লাভই হবে।
এক্কেবারে আমার মনের কথা। সস্তা বাঙ্গালীর আবেগে না থেকে এই ফর্মুলাটা প্রয়োগ করেন, হানাহানি, চুরি, দুর্নীতি, অনাচার, স--ব বন্ধ হয়ে যেত।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১০
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: সময়মত আপনার বুদ্ধিটাও ধার করতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার সুফল সাধারন পাবলিকের জন্য হারাম শুধু আঃ লীগ বি,এন পি করলেই পাওয়া যাবে এবং উদাহরণ হিসাবে সাবার ট্রাজেডির মতো মানুষের সৃষ্ট ভলা জাতির উপর চাপিয়ে দেওয়া