![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
-আমার একটা কনফেশন ছিল।
ফেসবুকের ইনবক্সে এমন টেকস্ট সে প্রায়ই পায়। এটা অবাক করার মতো কোন বিষয় না। কিন্তু বিষয়টা হল এবারের টেক্সটটার প্রেরক যিনি তিনি তার কাছে খুব হালকা দরের কোন মানুষ না। তিনি নিশ্চয়ই আমি তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি টাইপের কোন সস্তা মার্কা কথা বলবেন না। বলাটা তার মুখে মানায়ও না। অথচ তিনি যে পথে হাটছেন তাতে এর পরের বাক্যে এই কথাটাই আসবে; আসতে বাধ্য। সে জানে। সে তার অভিজ্ঞতা থেকেই এটা জেনেছে। রুদ্রও তার কাছে এভাবেই ফেসবুকের মাধ্যমে প্রোপোজ করেছিল। এভাবেই সে ইংরেজিতে লিখেছিল- আই হ্যাড অ্যা কনফেশন।
আই হ্যাড অ্যা কনফেশন! নীলা অবাক হয়েছিল। কনফেশন জানতে উদগ্রীব হয়েছিল। এমন করে এর আগে তো কেউ তার কাছে কোন দোষ স্বীকার করেনি। আমরা মানুষেরা এমনিতেই অন্যের দোষ খুঁজে বের করতে পছন্দ করি। এ নিয়ে আলাপ করতে উৎসাহ বোধ করি, আনন্দ পাই। আর রুদ্রর মতো ভীষণ রকমের ব্রিলিয়ান্ট ছেলে, ডিপার্টমেন্টের সবচে লাজুক ছেলেটি তার কাছে কোন কনফেশন করতে চাচ্ছে শুনতে পেয়ে নীলার অদ্ভুত রকেমের শিহরিত হওয়াটা দোষের কিছু ছিল না। তাই সে অতি উৎসাহী হয়ে ব্যাপারটা শুনতে চেয়েছিল । রুদ্র তখন বলেছিল, আই শ্যুড কনফেস ট্যু ইউ দ্যাট আই অ্যাম ইন লাভ উইথ ইউ। এটাকে কি কনফেস করা বলে, বুদ্ধু কোথাকার! এটা তো প্রেম নিবেদন করা। প্রেম নিবেদন করতে গিয়ে কনফেস শব্দটা মানতে পারছিল না নীলা। তাও রুদ্রর মতো অতি মাত্রায় মেধাবী একটা ছেলে নীলার মতো মিড র্যাংকের একটা মেয়েকে ভালবাসার কথা জানাতে গিয়ে এটাকে দোষ হিসেবে দেখবে এটা নীলার খারাপ লাগছিল। এটা যে তার কছে পরম এক প্রাপ্তি। ক্যাম্পাসের সকল মেয়েরা যে ছেলের প্রেমে গোপনে গোপনে হাবুডুবু খাচ্ছিল, সেই ছেলে তার কাছে প্রেম নিবেদন করছে- এটা ছিল নীলার কাছে অদ্ভুত একটা ব্যাপার। তাই তখন রুদ্রর এ কনফেশনটাকে তার কাছে স্বর্গে পাওয়া অনিন্দ্য এক উপহার বলে মনে হয়েছিল। কিন্তু আজ... আজ... ঠিক এই সময়ে এসে পাভেল রহমান নামের এই পরম শ্রদ্ধেয় মানুষটার কাছ থেকে এমন কোন কথা শুনতে সে একেবারেই প্রস্তুত না। পাভেল উঠতি এক জনপ্রিয় লেখক। সম্প্রতি তার বিশ্বাস আছে, বিশ্বাস নেই নামের একটি উপন্যাস ব্র্যাক ব্যাংক ও সমকাল সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছে। বিশ্বাস আছে বিশ্বাস নেই বইিট পড়েই নীলা নিজেই উদ্যোগী হয়ে লেখকের সাথে যোগাযোগ করে বইটির ব্যাপারে তার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল। লেখক তার নিজের এলাকাতেই থাকেন বলে যোগাযোগ করাটা সম্ভব হয়েছিল। নীলা প্রচুর পড়াশুনা করে বলেই লেখকদের সংস্পর্শ তার কাছে সবসময় কাঙ্খিত এবং তার প্রিয় সব লেখকদের সে শ্রদ্ধার চোখে দেখে, ভালবাসার চোখে দেখে। তাদের সাথে সময় কাটাতে পছন্দ করে। তারা ফোনে কল দিলে তাদের সাথে আড্ডা দেয়ার ব্যাপারটাও অসাধারণ এক অনুভ’তি। তাই বলে কোন লেখকের সাথে প্রেম করার কোন কথা সে এখনও ভাবতে পারে না। আর তাছাড়া রুদ্রর জায়গা তো আর কাউকে দেয়াটা খুব কষ্টেরও বটে।
নীলা জানে রুদ্র চলে গেছে। নীলা জানে রুদ্র এখন খুব সহজে আর কাউকে বিয়ে করে ফেলবে। নীলা জানতে পেরেছে বিয়ের কথা পাকাপাকি করার পরেও রুদ্ররা অবলীলায় চলে যেতে পারে। নীলা জানে নীলার বুকের ভেতরের সেই চাপা কষ্টে স্বান্ত¡নার প্রলেপ দিতে রুদ্র আর কোন দিন ফিরে আসবে না। তবু নীলা রুদ্রর জায়গায় আর কাউকে বসাতে পারবে না; কখনোই না। রুদ্র বলেছিল তোমাকে যেদিন নিজের ঘরণী করে কাছে আনতে পারব সেদিনই আমার এই জীবন স্বার্থক হবে। এতো সুন্দর করে কথা কেবল রুদ্রই বলতে পারতো। তার কথায় নীলার মনটা ভরে যেত। আরেকবার বলল, যা কিছুই ঘটুক, কিছুই যায় আসে না। তুমি যা কিছু করেছ, তা আমার কাছে কিছুই্ না। তুমি ভবিষ্যতে কি করবে আর কি করবে না, তাতে আমার বিন্দু মাত্র পরিবর্তন আসবে না। আই সোয়ার, আই উইল অলওয়েজ লাভ ইউ। কিন্তু, না। রুদ্র তার শপথ রাখতে পারে নি। আমার বিসিএস পরীক্ষার আগের রাতে কোন একটা ছেলে আমাকে ফোন দিয়েছিল বলে রাগারাগি করে মোবাইল সুইচ্ড অফ করে ফেলেছিল সে। আমি তাকে কতো বুঝালাম, কাল আমার পরীক্ষা। এ বিষয়টা নিয়ে আগামীকাল তোমাকে সব খুলে বলব। আমাকে একটু পড়তে দাও। নাহ! সে আমাকে পড়ার সুযোগটুকু দিলই না। খট করে মোবাইল কেটে দিল। সে জানতো, খুব ভাল করেই সে জানতো, সে রাগ করলে আমি আর পড়াশুনায় মন দিতে পারি না। তাতে কিন্তু তার কিছু আসল গেল না। দিব্যি সে তার মোবাইলটা বন্ধ করে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল। আমি সারা রাত পড়া ফেলে অপেক্ষা করতে থাকলাম তার মোবাইল খোলার। নাহ! তার কাছে কুম্ভকর্ণের মতো সেই ঘুম আমার পরীক্ষার চাইতে নিশ্চয়ই খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তাই তার ঘুম ভাঙ্ল না। আর আমার পরীক্ষাটাও দেয়া হল না। পরদিন যতক্ষণ পরীক্ষার হলে থাকার কথা ছিল ততোক্ষণ কলেজের শহীদ মিনারে গিয়ে বসে থাকলাম। মন খারাপ হলেই আমি শহীদ মিনারে গিয়ে বসে থাকতাম। শহীদ মিনার... শহীদ মিনার আমার কাছে অনেক আপন কিছু, যেখানে গেলে আমার মন ভাল হয়ে যায়।
এই মন খারাপের সময় শহীদ মিনারে গিয়ে বসে থাকার ব্যাপারটাই পাভেল রহমানের বিশ্বাস আছে বিশ্বাস নেই বইয়ে ছিল। বইটির মূল চরিত্র রুবা মন খারাপ করলেই শহীদ মিনারে গিয়ে বসে থাকতো। নিজের সাথে মিল খুঁজে পেয়ে নীলা রুবা চরিত্রটির প্রেমে পড়েছিল আর সেই থেকেই এর লেখকের প্রতি তার আগ্রহ। তবে এ আগ্রহকে প্রেম বলে কিছুতেই ভাবা যায় না। প্রেম আর আগ্রহ এক না। কোন লেখকের প্রতি তার আগ্রহ থাকতেই পারে। তাই বলে সে আগ্রহকে প্রেম বলা যায় না। রুদ্র এ ব্যাপারটাই মানতে পারত না। কোন ছেলের সাথে কথা বলাটাকেও সে অন্যায় মনে করতো। আর লেখকদের সাথে কথা বলাটাকে সে নীলার জন্য একেবারে নিষিদ্ধ ঘোষনা করে দিয়েছিল। সে মনে করতো লেখকদের সাথে কথা বললে যে কোন মেয়েই সেই লেখকের প্রেমে পড়ে যাবে। লেখকেরা নাকি মানুষের মাইন্ড রিড করতে পারে খুব সহজেই। আর লেখকদেও চরিত্রও নাকি থাকে খুব দুর্বল। নীলা উত্তর দিতো, কে কেমন তা আমি জানি না। কিন্তু তুমি আমাকে জেনে রাখো। আমি তোমাকে ছাড়া আর কাউকে ভালবাসতে পারি না, পারবোও না।
নীলা তার কথা রেখেছে। রুদ্র নাই বলে কী হয়েছে, এখনো নীলা তার কথা রাখতে বদ্ধ পরিকর। পাভেল ভাই যাই কনফেস করুক না কেন সে ব্যাপারটাকে অ্যাভয়েড করবেই। কিন্তু কথা হল, কিভাবে করবে। উনি যখন বলবেন আমি তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি। তখন সে কী উত্তর দিবে। কিভাবে উত্তর দিবে। অনেক ভেবে সে ঠিক করল, সে বলবে, এ তো আমার অনেক বড় পাওয়া। কিন্তু আমি যে আরেকজনকে ভালবাসি। তার সাথে আমার বিয়েও ঠিক। যদিও শেষ কথাটা মিথ্যে। বিয়ে তার এক সময় ঠিক হয়েছিল। রুদ্রর সাথেই ঠিক হয়েছিল। ডিপার্টমেন্টের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ছেলে বলেই নীলার বাবা-মা রুদ্রকে বিনা বাক্যে মেনে নিয়েছিলেন। আর রুদ্র? রুদ্রর কাছে কি না জিআরই পরীক্ষাটাই বড় হয়ে গেল। বিয়ে ঠিক হবার পরে রুদ্রর মানে হল নীলার জন্যই তার পড়াশুনাটা হচ্ছে না। বিয়ে ঠিক হবার পরই কি না সে বুঝতে পারল নীলার সাথে তার যোজন যোজন ব্যবধান। দুজনের মনমানসিকতা নাকি একেবারেই ভিন্ন। তাই রুদ্র নীলার কাছে ক্ষমা চাইল। নীলা কিছুই বলল না। যে চলে যেতে চায় তাকে জোর করে আটকে রাখাটা নীলার কাছে বড্ড বোকামী ছিল যে! রুদ্র তাই চলে গেল। আর নীলারও কাউকে বিয়ে করা হল না। হবেও না। তবু বিয়ের কথাটাই রাফাত সাহেবকে বলতে হবে। ছেলেরা সাধারণত বিয়ে ঠিক হওয়া কোনো মেয়ের প্রেমে পড়তে চায় না। রাফাত সাহেবও নিশ্চয়ই এ কথা শুনলে পিছিয়ে যাবেন।
নীলা মনে সাহস সঞ্চয় করে জিজ্ঞেস উত্তর দিল-কনফেশন? কী সেটা?
যাক বাবা! রাফাত সাহেব ম্যাসেঞ্জারে নেই। নীলা হাঁফ ছেড়ে বাঁচল। এই বিব্রতকর পরিস্থিতি অন্তত আজকের জন্য এড়ানো গেল বলে নীলা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল।
এরপর থেকে নীলা ফেসবুকে লগ্ড ইন করলেই তার মনে হয় এই বুঝি রাফাত ভাইয়ের টেক্সট আসবে- আমার একটা কনেফশন ছিল। কিন্তু না। রাফাত ভাইয়ের কোন টেক্সট আর আসে না। ম্যাসেঞ্জারেও ঢুকলেই দেখা যায় টুয়েলভ আওয়ারস এগো। পরদিন দেখা যায় টুয়েন্টি ফোর আওয়ারস এগো। একসময় লেখা ভেসে উঠে, ওয়ান উইক এগো। কি ব্যাপার? রাফাত ভাই কোথায় গেল? রাফাত ভাই কি অসুস্থ? রাফাত ভাই কি আর কোন মেয়েকে তার কনফ্যাশনের কথা শুনাচ্ছে? মোবাইলেও তো কোন কল দিচ্ছেন না রাফাত ভাই! কী হল তার? এক সময় নীলা বুঝতে পারল সে রাফাত ভাইকে মিস করা শুরু করেছে! আচ্ছা কি হয় রাফাত ভাইকে রুদ্রর জায়গাটুকু দিলে? রুদ্র তো এদ্দিনে আর কাউকে নীলার জায়গায় বসিয়ে দিয়েছে ঠিক! রুদ্র পারলে নীলা পারবে না কেন? তাকে পারতে হবে। এক সময় সে ঠিক করে রাফাত ভাইকে কল দিবে। তার খোঁজ নেবে। কনফেশনটার কথাও জিজ্ঞেস করবে। এই ভেবে সে ফেসবুক থেকে লগ আউট হবে যখন ঠিক তখন ঠিক সেই সময় নোটিফেকশনে লেখা ভেসে উঠে। রাফাত চেন্জড হিজ স্ট্যাটাস।
নীলা নোটিফিকেশনে ক্লিক করে সাথে সাথে রাফাত ভাইয়ের দেয়ালে চলে যায়। সেখানে লেখা ভেসে উঠে:
“গল্প: কনফেশন।
-আমার একটা কনফেশন ছিল। ...”
গল্পটা পড়তে পড়তে নীলা বুঝতে পারে লেখকেরা সবসময়ই লেখক। লেখক সত্ত্বার জন্য তারা যে কোন কিছু করতে পারে। গল্পের কাহিনী তৈরীর জন্যই তাদের সকল আবেগ-অনুভূতি।
১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৩
কয়েস সামী বলেছেন: আমারও জানা নাই রে ভাই! গুগল করেন!!
২| ১২ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৭:০৩
শায়মা বলেছেন: হা হা এক্সসেলন্টো ভাইয়া।
১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৪
কয়েস সামী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপি!!
৩| ১২ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫
বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: বেশ ভালো গল্প। পড়তে ভালোলাগছিলো।
১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৯
কয়েস সামী বলেছেন: শুনে ভাল লাগল।
৪| ১২ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০১
সুমন কর বলেছেন: অনেক দিন পর, আপনার গল্প পড়লাম। ভালো হয়েছে।
* একটু প্যারা-ট্যারা দিয়েন, পড়তে সুবিধে হবে। .......হাহাহাহাহা
১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩০
কয়েস সামী বলেছেন: অনেক দিন পর আসায় ধন্যবাদ। আপনাকে নিয়মিত চাই।
গল্প লেখার পর কি যে হয় আমার! এতো তাড়াহুড়ো করি। ঠিক করে দিচ্ছি।
৫| ১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭
নিশির আলো বলেছেন: "লেখকেরা সবসময়ই লেখক। লেখক সত্ত্বার
জন্য তারা যে কোন কিছু করতে পারে।
গল্পের কাহিনী তৈরীর জন্যই তাদের সকল
আবেগ-অনুভূতি।"
লাইন কয়েকটা কপি করা যাবে? অবশ্যই নিজের নামে চালাব না আর আপনি না চাইলে কপিও করব না।
১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩১
কয়েস সামী বলেছেন: সমস্যা নেই ভ্রাতা। ভালো থাকুন।
৬| ১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩
শান্তির দেবদূত বলেছেন: দারুন লেগেছে, শেষের অংশটাতো অসাধারন। শুভেচ্ছা রইল প্রিয় গল্পকার।
১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৩
কয়েস সামী বলেছেন: আমার কাছে অসাধারন লাগে নি। আপনি বলছেন, তাই ভাবতে বাধ্য হচ্ছি।
অনেক দিন পর... ভাল আছেন তো?
৭| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২০
বিজন রয় বলেছেন: আমি তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি............ এই কথাটি সস্তা হয় কিভাবে?
গল্পের প্লটে নতুনত্ব আছে।
++++
১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৫
কয়েস সামী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৮| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বেশ কদিন পর। গল্পের ভেতরে গল্পের ব্যাপারটা ভাল লেগেছে।
১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৬
কয়েস সামী বলেছেন: হু অনেক দিন পর আপনাকে পেলাম। মন্তব্যে ভাল লাগা।
৯| ১২ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১০
ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা গল্প।পরিষ্কার,ঝরঝরে।কোথাও না থেমে পড়ে ফেলার মতো। রাফাত সাহেবের লেখা উপন্যাস 'বিশ্বাস আছে,বিশ্বাস নেই'।তার একটু পরেই ওল্টা করে লিখেছেন,'বিশ্বাস নেই,বিশ্বাস আছে'।এইটা একটু ঠিক করে নিয়েন।
১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৬
কয়েস সামী বলেছেন: অনেক সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। বার বার আসবেন।
১০| ১৩ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪
সায়েম মুন বলেছেন: দারুন উপস্থাপনা। গল্পে ভাললাগা রইলো।
১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৭
কয়েস সামী বলেছেন: প্রিয় লেখককে পেয়ে কি যে ভাল লাগছে!
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৩২
মুসাফির বাদশা বলেছেন: কনফেশন মানেটা কি