![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কথা বলার স্বাধীনতাই গণতন্ত্রের প্রথম ধাপ
মাদার অত্যাচারিতের পাশে দাঁড়ালেও অত্যাচারীর বিরুদ্ধে দাঁড়াননি ? কেন নিন্দা করেননি বাংলাদেশের পাক হানার , গণহত্যার ? কেন ইরাকের শিশুর মৃত্যুতে সোচ্চার হয়ে ওঠে না তাঁর কণ্ঠস্বর ?
এককটা মানুষের কাজ করার প্রতিবাদ করার একেকরকমের পদ্ধতি । সবার কাজের পদ্ধতি যেমন এক হতে পারে না , সবাইকে বিচারের মানদণ্ডও এক হতে পারে না ।টেরিজার ক্ষেত্রেও একথা প্রযোজ্য , পাশাপাশি মনে জাগে একটা সংশয়ও ।
বরীন্দ্র বলেছিলেন , মানুষের প্রতি মানুষের কর্তব্য করা উচিৎ , করুণা নয় , ভিক্ষা নয় , দয়া নয় , ভালবেসেই পালন করা উচিৎ । মাদার ভালবেসেছিলেন মানুষ কে সন্দেহ নেই - কিন্তু তাঁরা সবটাই কি কর্তব্য ? করুণা নয় ,দয়া নয়- মানুষের প্রতি মানুষের , নাকি মানুষের প্রতি একজন খ্রিশ্চানের কর্তব্য । সময় এর জবাব দিবে এই সংশয়ের । জবাবে মাদার টেরিজার গর্ভপাত বিরোধিতাই ঠিক ছিল , না জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনের প্রচেষ্টা ?
অনেক সময় লোকে তো খর্ব হয়ে যায় সময়ের নিরিখে মানুষের বিচারে ।
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
কল্লোল পথিক বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে শতভাগ সহমত।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩২
গন্ধ গণতন্ত্র বলেছেন: ভাল থেকো ।
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৭
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: আকাশে পাখি ঊরে , গরু কেন ওড়ে না?
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪
গন্ধ গণতন্ত্র বলেছেন: তোমার কথার ব্যাখ্যা আছে
৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আগামাথা বুঝিনাই-
(বিঃদ্রঃ আপনার সাথে আমার চুক্তি আছে যে আমরা একজন অপরজনকে অনুসরণ করবো। আলোচনা করবো। মনে আছে সেই কথা?)
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
উচ্ছল বলেছেন: ইসলামে এরকম কিছু টার্ম আছে- খেদমতে দ্বীন, ইকামতে দ্বীন।
খেদমতে দ্বীন হচ্ছে- মসজিদে নামাজ পড়ানো, কুরআনের হাফেজ হওয়া, দ্বীন প্রচার করা। আর
ইকামতে দ্বীন হলো- দ্বীন কায়েম করা, সমাজে রাষ্ট্রে কুরআনের আইন প্রতিষ্ঠা করা, অবিচার-বাতিলের মোকাবেলা করা।
ইকামতে দ্বীন হলো মূল কাজ এবং খেদমতে দ্বীন হলো তার সহায়ক। কোন একটা ছাড়া ইসলামের দাবী পূরন সম্ভব নয়।