![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জামাত এবং কিতাব (শ্রেনী এবং পুস্তক):
কওমি মাদ্রাসার পাঠ্য বছর গুলো সাধরনত ৪ ভাগে বিভক্ত।
কিছু কিছু কিতাব ঠিক রেখে একেক মাদ্রাসায় একেক কিতাব পড়িয়ে থাকে। তবে মূল কিতবাগুলো একই ।
নিচে মিরপুর ১২ নম্বরের “আলমাদ্রাসা আল মাদানিয়া আলআরাবিয়্যা মিরপুর মাদরাসা ও এতিমখানা“র পাঠ্য সুচি তুলে দিলাম।
ইবতেদায়্যিয়্যা: (প্রাথমিক)
১।আছ্ছাফ্ফুল আওয়াল মিনাল ইবতেদায়্যিয়া।
কিতাব সমুহ : নুরানি কায়দা, বাংলা ,অংক, ইংরেজী (১ম শ্রেনী) ও জরুরী দোয়া।
২। আছ্ছাফ্ফুস সানি মিনাল ইবতেদায়্যিয়্যা।
কিতাব সমুহ : আমপারা, দোয়া’মাছনুন, উর্দু কায়দা, বাংলা, অংক, ইংরেজী, ইতিহাস-ভুগোল।
৩। আছ্ছাফ্ফুস সালেস মিনাল ইবতেদায়্যিয়্যা।
কিতাবসমুহ : কোরআন নজরানা (রিডিং) ১-৫ পারা, মাছনুন দোয়া, উর্দু পহলি ও দোসরি, তা’লিমুল ইসলাম, বাংলা, অংক, ইংরেজী (৩য় শ্রেনী),
৪। আছ্ছাফ্ফুর রা’বি’ মিনাল ইবতেদায়্যিয়্যা।
কিতাব সমুহ : কোরআন নজরানা ৬-৩০ পারা, বাংলা, অংক, ইংরেজী,ইতিহাস-ভুগোল, তা’লিমুল ইসলাম ২ এবং ৩,
৫। আছ্ছাফ্ফুল খামেছ মিনাল ইবতেদায়্যিয়্যা
কিতাব সমূহ : এসো আরবি শিখি-১, বাংলা,অংক, ইংরেজী, ইতিহাস-ভুগোল, নূরানি তাজবীদ ১-৩, তা’লিমুল ইসলাম- ৪।
(বিশেষ কোর্স নামে একটি কোর্স চালো করা হয়েছে যারা স্কুল থেকে কমপক্ষে ৬স্ঠ শ্রেনী পাশ করে এসেছে তাদের জন্যে। এরা উপরোক্ত ৫ শ্রেনী না পড়ে প্রথম বছর নিন্মের কিতবাগুলো পড়বে:
বিশেষ বা শর্ট কোর্স:উর্দু কায়দা, উর্দু প হলি, উর্দু দোসরি, বেহেশি জেওর বাংলা ১-৩, এসো আরবি শিখি ১, কোরআন নাজেরা, তা’লেমুল ইসলাম ১-৩।
এরপর পাশ করার পর ” আছ্ছাফ্ফুল খামেছ মিনাল ইবতেদায়্যিয়্যা” জামাতের পাশ করে আসা মেয়েদের সাথে মিজান জামাতে পড়বে। )
মুতাওছ্ছয়াহ (মাধ্যমিক)
৬। মিজান
কিতাব সমুহ: মিজান(ব্যকরন), উর্দু বেহশতি জেওর, এসো আরবি শিখি -২,৩ , কোরআন নাজেরা+ নুঝাতুল ক্বারী, বাংলা, ইংরেজি এবং গার্হস্থ্য বিজ্ঞান।
৭ নাহবেমীর
কিতাব সমূহ: শরহে মিয়াত (আরবী ব্যকরণ) , নাহবেমীর (আরবি ব্যকরন), রওজাতুল আদব (আরবি ব্যকরন) , সিরাতে খাতেমুল আম্বিয়া, মালাবুদ্দা (মাসা’লা), কোরআন শরীফ নাজেরা, বাংলা, অংক, ইংরেজী, গার্হস্থ্য বিজ্ঞান (৭ম শ্রেনীর)।
সানুবিয়্যাঃ (উচ্চমাধ্যমিক):
৮। কুদুরী
কিতাব সমূহ: হেদায়াতুন্নাহু (আরবি ব্যকরন), উসুলুস শ্বাসী (মাসা’লা), মানতেক- মিরকাত(যুক্তি বিদ্যা), ক্বিরাতে রাশেদা, উছুলে আকবরী, কছাছ, কোরআন তরজমা ২৬-৩০, বাংলা, ইংরেজী, অংক (৮ম শ্রেনী)
৯। হেদায়া
কিতাব সমুহ: হেদায়া আউয়াল এবং সানি (মাস’লা), নুরুল আনওয়ার (মাস’লা), দুরুসুল বালাগাত (অংলকার বিদ্যা), ফয়জুল কালাম, তা হরিক এ দেওবন্দ (দেওবন্দের ইতশাস), কোরআন তরজমা ১-২৫ পারা, বাংলা ১০ম শ্রেনীর।
ফজিলত (স্নাতক)১০। মেশকাত
কিতাব সমুহ: জালালাঈন (কোরআন তাফসির), মেশকাত শরিফ (হাদিস), আকিদাতু তাহাবী, হেদায়া-৩(মাসা’লা)
তাকমিল: (স্নাতকত্তর)
১১। দাওরা
কিতাব সমুহ: বুখারি, মুসলিম, তিরমিজি, নাসাঈ, আবু দাউদ, ইবনে মাযাহ, ময়াত্তায়ে মালেক, মুয়াত্তায়ে মোহাম্মাদ।
গতবছর থেকে আরো কিছু আরবী কিতাবের সাথে বাংলা ইংরেজি , অংক, গার্হস্থ্য বি: যোগ করা হয়েছে কারন কওমি মাদ্রাসাকে সরকারিভাবে স্বীকৃতি দেয়া হবে। তাই অনেকটা জাতে উঠার জন্য হেদায়া পর্যন্ত বাংলা বই যোগ করেছেন মাদ্রাসা কর্তাগন। এর আগে কেবল মাত্র ৫ম শ্রেনীর (কওমি বোর্ডের নিজস্ব নিজস্ব সিলিবাসের ৫ম শ্রেনীর বই) বাংলা, অংক, ইংলিশ এবং ভুগোল-ইতিহাস পড়ানো হতো। বর্তমানে অন্যান্য শ্রেনীতে যেসব বই দেয়া হয়েছে সেগুলো ঠিক মত পড়ানোও হয়না।
পাঠ্য পূস্তক ব্যতিত অন্য কোন বই পড়ার কোনো ব্যবস্থা এবং অনুমতিও নেই। এদের কোন লাইব্রেরী নেই। ছাত্রীরা নিজের ব্যববস্থায়ও কোন বাড়তি বই পরতে পারেনা। মাদ্রাসায় গল্প-উপন্যাসের বই পড়া নিষেধ।
কারন হিসেবে বলা হয় সময় নষ্ট এবং নাস্তিকদের বই পড়লে সেই আছর (প্রভাব) পরার একটা সম্ভবানা থেকে। আল্লাহর থেকে মন সরে যায়।
কিন্তু কিছু মেয়ে আছে যাদের এই পরার নেশা আছে। তারা বাসায় গিয়েতো পড়েই, মাঝে মাঝে সাহস নিয়ে মাদ্রাসায় পাঠ্য পূস্তকের মোড়কের ভেতর রবিন্দ্রনাথ ঢুকিয়ে পড়ে। তবে ধরাও পরেছে প্রচুর। এবং কোথায় কোন কোন মাদ্রাসায় ধরা পরা বই বড় আপার বুক শেলফে শোভা পাচ্ছে।
গল্প-উপন্যাস নিষেধ হওয়ার আরেকটি কারন হচ্ছে সেখানে প্রেম-প্রীতির গল্প রয়েছে। ছাত্রীরা এগুলো পড়তে পড়তে তাদের মনে প্রেম করার সাধ জাগতে পারে। এবং এতে করে পর্দার বরখেলাপ হবে। সম্ভবত আব্দুস সালাম মিতুল (বোরখা পরা সেই মেয়েটি,গোলাপের কাঁটা, প্রতিক্ষা) এবং আরেকজন আছেন যতদুর মনে পরে কাসেম বিন আবু বকর (বাসর রাত) , এদের উপন্যসে দেখা গেছে কিভাবে বোরখা পরে এং পর্দার সাথে প্রেম করা সম্ভব ইনাদের উপন্যাসে প্রেমিক-প্রেমিকা দেখা হলে “আস্সালামুআলাইকুম” বলে এবং কথার সাথে “আলহামদুল্লিলাহ” , ইনশাআল্লাহ” ব্যব হার করে থাকে।
নেই কোন দৈনিক পত্রিকা বা ম্যগজিন পড়ার ব্যবস্থা। রুমের বাইরের জগতটা সমর্পকে একটা মেয়ের আর কোন ধারনাই থাকেনা। তাই যখন ছুটিতে বাসায় যাওয়ার জন্য মাদ্রাসায় বের হয় তখন আমি অনেক মেয়েকে দেখছি সি এন জি বা রিকশায় বসে এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখছে কোথায় কি ছিলোনা বা নেই। গোগ্রাসের মত গিলতে থাকে বাইরের জগৎ।
চলবে……………….
২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: আপনার কথা হুইনা কিছুদিন ইন্টারনেই জগৎ ছাইড়া কওমি মদরসায় গিয়া থাকতে মন চায়। আপনি তো সাবেক কওমি ।
আমারে একখান সুযোগ করে দিন না
ঐখানে বিধর্মী মনে হয় এলাও না ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৩০
কাজরী... বলেছেন: না।
৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫
রাজর্ষী বলেছেন: উর্দু পড়ানোর কি কোন দর্কার আছে?
৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:০৫
লুকার বলেছেন:
আমরো একই প্রশ্ন।
উর্দু হইল পাকিস্তানের ভাষা।
এইটা শেখানোর মানে কী?
৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:২৫
অচেনা সৈকত বলেছেন: উর্দু পড়ানোর কারণ বোধগম্য না।আধুনিক বিজ্ঞানও পড়ানো হয় না দেখা যাচ্ছে।মাদ্রাসার সিলেবাস এরকম হলে চলবে কি করে।
৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:২৭
রেজওয়ান বলেছেন: "উর্দু হইল পাকিস্তানের ভাষা।
এইটা শেখানোর মানে কী?"
- মনে হয় সিলেবাসটা পাকিস্তান আমলে ছাপা হয়েছিল। আপডেট করতে ভুলে গেছে। তবে উর্দু শিখে তারা কি করে সেটা জানার খুব ইচ্ছে।
৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৩৩
কাজরী... বলেছেন: উর্দু পড়ানো হয় এ জন্য যে, এদের সিলেবাসে যে সমস্ত আরবি বই আছে সে সমস্ত বইয়ে টিকা দেয়া থাকে উর্দু তে।
তাছাড়া আরবি ভাষার সাথে এরা অনেকে মনে হয় উর্দুকে ও পবিত্র ভাষা মনে করে।
ইংলিশ তো দুরের কথা, এদের বেশির ভাগ ঠিক মত বাংলাতেও কথা বলতে পারেনা।
৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩৬
মাজেদুল ইসলাম বলেছেন: তাহলেতো খুব সমস্যা,পাকিস্তান আমলের সিলেবাস দিয়ে কি এখনো চলছে?ইসলাম শিক্ষায় শিক্ষিত বাঙ্গালী মুসলমানদের দায়িত্ব দেওয়া উচিত বাংলা টিকা প্রবর্তন করতে।উর্দুকে পবিত্র ভাষা মনে করার কোন কারণ দেখি না।উর্দু হরফ গুলোই শুধু আরবির মত কিন্তু উর্দুর আদি ইতিহাস ঘেটে দেখা গিয়েছে যে উর্দুর সৃষ্টি হিন্দি ভাষা থেকে।পরে ভাষা কে লেখায় রূপ দিতে গিয়ে তারা আরবি বর্ণমালার সাথে আরো কিছু বর্ণ যোগ করেছে।
৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:২৭
পারভেজ বলেছেন: উর্দু বইগুলি অধিকাংশই অনেক বছরের পুরানো রচনা। আমার চাচার লাইব্রেরী আছে চট্টগ্রামে আন্দরকিল্লায়। ওখানে মাদ্রাসার বই বিক্রী করতো। ভারত ও পাকিস্থান থেকে এইসব বই আসে।
১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৫
সাদা কাগজ বলেছেন: আহ হারে , আপনার জীবনী তো বিরাট দুঃখের
আপছুচ ..............
১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০৮
যীশূ বলেছেন: সম্ভবত আব্দুস সালাম মিতুল (বোরখা পরা সেই মেয়েটি,গোলাপের কাঁটা, প্রতিক্ষা) এবং আরেকজন আছেন যতদুর মনে পরে কাসেম বিন আবু বকর (বাসর রাত) , এদের উপন্যসে দেখা গেছে কিভাবে বোরখা পরে এং পর্দার সাথে প্রেম করা সম্ভব ইনাদের উপন্যাসে প্রেমিক-প্রেমিকা দেখা হলে “আস্সালামুআলাইকুম” বলে এবং কথার সাথে “আলহামদুল্লিলাহ” , ইনশাআল্লাহ” ব্যব হার করে থাকে।
-----------------------------------------------------------------------------
বিরাট মজা পাইছি।
১৯ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
কাজরী... বলেছেন: আব্দুস সালাম মিতুলের এক খানা বই পইড়া দেইখেন।
ব্যপক বিনোদন রয়েছে।
১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৩
হুমায়ূন সাধু বলেছেন: কাছিম বিন আবু বকরের বই পাইসিলাম আমার কাজিনদের কাছে.. আছিল একটা মাল!
১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:২৫
পারভেজ বলেছেন: ""ক্বিরাতে রাশেদা, উছুলে আকবরী"" এগুলি তো আমাদের কাছে চাইনিজ ভাষার চাইতেও কঠিন!!
আসলে এসব বইএ কী আছে? বিংশ শতাব্দির কথা নাকি ১৪০০ বছরের পুরনো কথা?
মানতেক- মিরকাত(যুক্তি বিদ্যা) নাহয় বুঝলাম!! কিন্তু লেখক কে? এইসব বইএর স্টান্ডার্ড বা মাপকাঠি কি? কারা লিখেছে? কবে লিখেছে? এই সব কি আলোকপাত করা যায়?
১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৩
শরীফ উদ্দীন বলেছেন: লেখক বলেছেন.....পাঠ্য পূস্তক ব্যতিত অন্য কোন বই পড়ার কোনো ব্যবস্থা এবং অনুমতিও নেই। এদের কোন লাইব্রেরী নেই। ছাত্রীরা নিজের ব্যববস্থায়ও কোন বাড়তি বই পরতে পারেনা। মাদ্রাসায় গল্প-উপন্যাসের বই পড়া নিষেধ।.......
আমি মানতে পারলাম না। করণ আমি নিজেই দুই বছর কওমি মাদ্রাসায় পড়েছি। আমি গ্রামের এক মাদ্রাসায় পড়তাম। সেখানে মাদ্রাসারতো বিশাল এক লাইব্রেরি ছিলই। আবার ছাত্রদের উদ্যোগে গড়া আরেকটি লাইব্রেরী ছিল। সেখানে বিভিন্ন ধরনের গল্প, উপন্যাস, শিশু সাহিত্য সহ বিজ্ঞান, দর্শণ, ইতিহাসের আনেক বই ছিল। একটাকার বিনিময়ে আবার তা এক সপ্তাহের জন্য তা নিজের রুমেও নেয়াযেত্। আমি প্রায় ৮ মাস সেই লাইব্রেরীতে এসিসট্যান্টের দায়িত্ব পালন করে ছিলাম।
উর্দুর ব্যাপারটা হল, আমাদের উপমাহাদেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোতে যে বই পড়ানো হয়, সে বই গুলোর শরাহ, শরুহাত(নোট, গাইড) গুলোর অধিকাংশই পাকিস্তান ও ভারতের বিভিন্ন আলেম-উলাম কতৃক লেখা। এব্ং তার অধিকাংশই উর্দুতে। আবার আমাদের দেশের স্বনাম ধন্য যারা আছেন তা্রাও বেশির ভাগ উর্দুতেই তাদের রচনাবলি লিখে থাকেন। আর মধ্যপ্রাচ্য বা অন্যান্য দেশের আরবী বইগুলোর দাম অনেক বেশী। তাই স্বাভাবিক ভাবেই কওমি মাদ্রাসাগুলোতে উর্দুর চর্চ বেশী হয়। তবে এখন নতুন অনেক মাদ্রাসা গড়ে উঠেছে যেখানে উর্দু-ফার্সির চেয়ে বাংলা ও আরবীর প্রাধান্য দেয়া হয়।
পারভেজ-----ক্বিরাতে রাশেদার কথা বলতে পারছি না, কারণ বইটি আমার পড়া হয়নি। তবে নাম দেখে মনে হয় কোরআন শরীফ সহীহ শুদ্ধ ভাবে পাড়ার নিয়ম-কানুন সম্বলিম কোন বই হবে। আর "উছুলে আকবরী" না বইটির নাম ফুসুলে আকবরী। বইটিতে আরবী ব্যকরনের শব্দ তত্ত্ব্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
মিরকাত্ব পড়েছি। বইটা বেশ ভাল এব্ং মোটামুটি স্ট্যান্ডার্ড। বাজারে এর বা্ংলা পাওয়া যায়। পড়ে দেখতে পারেন।
তবে আমার মনে হয়, কওমি মাদ্রাসার সিলেবাসটাকে এখন পরিবর্তন করা খুবই জরুরী হয়ে পড়েছে। কারণ এই সিলেবাসটা যখন করা হয়ে ছিল তখন তা সময়োপযোগী ছিল। কিন্তু এখনতো এর উপযোগিতা অনেকাংশেই নেই। এতে এখন জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। আর ইসলাম ধর্মতো আর সনাতনি ধর্ম নয়। তা সব সময় চির নবীন ও যুগুপযোগী।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮
পিচ্চি বলেছেন: +++ উর্দু পড়ে কেন?