নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিরোনাম নাই

[email protected]

কাজরী...

কিছু বলার নাই তবে মন্তব্য নয়, পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করুন।

কাজরী... › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্দা এবং বোরখা (১)

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৫

ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ হলেও নারীর জন্য আলেম -উলামাগন আর কিছু বাড়িয়ে দিয়েছেন। সেই বাড়িয়ে দেয়ার অন্যতম হচ্ছে “পর্দা”। আর এই পর্দা বলতে আল্লাহর বলে দেয়া পর্দা নয়, মহামান্য আলিম ওলামাগনের ফতোয়া দেয়া পর্দা।

আসুন দেখি মহান আল্লাহ কি বলেছেন আর তিঁনারা কি বানিয়েছেন।



পর্দা/হিজাব সম্পর্কে কোরআন:



وَقُل لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَى جُيُوبِهِنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاء بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُوْلِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَى عَوْرَاتِ النِّسَاء وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِن زِينَتِهِنَّ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَا الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ



“ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেনো তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অন্ঙের হেফাযত করে। তারা যেনো যা সাধারনত: প্রকাশ মান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে এবং তারা যেনো তাদের মাথার উড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেনো তাদের স্বামী, পিতা, শশুর, পু্ত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতু্স্পুত্র, ভগ্নি পুত্র, স্ত্রিলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ ও বালক, যারা নারীদের গোপন অন্ঙ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতিত কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেনো তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারনা না করে। মুমুংন, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।”



সুরা আন-নুর, আয়াত-৩১

(Click This Link) থেকে অনুবাদটি নেয়া।



কোরআনে “খিমার” শব্দটি ব্যব হার করা হয়েছে । এই আরবি শব্দটির অর্থ “কাভার বা ঢাকনা”।

কোন কিছু ঢাকতে যা ব্যব হার করা হয়। সে ক্ষেত্রে টেবিল ক্লথ, জানালার পর্দা, চাদর, ওড়না, পোশাক যেকোন কিছু হতে পারে।



আয়াতটির মধ্যে আরো একটি শব্দ হচ্ছে “ جُيُوبِهِنَّ” শাব্দিক অর্থ হচ্চে “জামার কলার” ।



এখন যদি “খিমার অর্থ “ওড়না” এবং جُيُوبِ”هِنَّ অর্থ “জামার কলার” ধরি, তবে,



আরবি আয়াত ” وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَى جُيُوبِهِنَّ” এর শাব্দিক অর্থ হবে

“তারা যেনো জামার কলারের উপর উড়না ফেলে রাখে” ।



তাহলে প্রশ্ন আসে বাংলা অনুবাদ কারি এই আয়াতের অনুবাদ “তারা যেনো মাথার ওড়না বক্ষদেশে ফেলে রাখে” করলেন কেনো?



রুহুল মা’য়ানী অনুযায়ী–



সেই যুগের মেয়েরা ওড়না মাথায় দিয়ে পিঠের দিকে ওড়নার দুই প্রান্ত ঝুলিয়ে রাখতো, এতে করে বুক, গলা, কান ইত্যাদি দেখা যেতো।



তাই কোরআনে তাদের মাথার ওড়না জামার কলারের উপর ফেলতে বলা হয়েছে এবং তাতে ওড়না বুকের উপরেই পরবে।



সেজন্যই হয়ত বাংলা অনুবাদ কারি শাব্দিক অনুবাদ না করে একটু বিশ্লেষন করে অনুবাদ করেছেন (এই অনুবাদের লিটারেরি টার্ম আমার জানা নেই) ।

অনেক টা পারিভাষিক সংগা দিয়েছেন ।



( এরকম বিভিন্ন আয়াত আছে যেখানে অনুবাদ কারি শাব্দিক অর্থ ব্যব হার করেননি। আমার মতে এটি একটি ভয়ানক ব্যাপার। আমরা যারা আরবি জানিনা তারা কোরআনের ভুল অর্থ পাচ্ছি। যাক এ ব্যপারে পরে কথা হবে)



পর্দার কথা বলছিলাম।



রুহুল মা’য়ানীর ব্যখ্যাকে যদি না মানি তবে বলতে পারি কোরআনে কেবল

“বুক” ঢাকার কথা বলা হয়েছে মাথা বা চুল নয়।



কারন আয়াতে চুল-شعر বা رأس -মাথা-´ শব্দগুলো

ব্যব হার করা হয়নি। কেবল জামার কলার এর উপর অর্থাৎ বুকের উপর ওড়না রাখতে বলা হয়েছে।





ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায় কোরআন আসার অনেক আগে থেকেই মহিলারা মাথায় কাপর দিতো। এটা কোন ধর্মের নিয়ম ছিলোনা। এটা ছিলো তাদের সংস্কৃতির একটি অংশ।



অতএব,মা’আনীর ব্যখ্যা মেনে নিলে দাড়ায় যে মাথায় কাপড় অনেক আগে থেকেই দিতো, এবং কোরআনে বলা হয়েছে বুকের উপর ওড়না টা রাখার অর্থাৎ বুক ঢাকার কথা।



চলবে....

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +১২/-৩

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৩

রাত্রী বলেছেন: এ বিষয়টা সবিস্তারে জানার অপেক্ষায় থাকলাম। আমি অনেক সময়ই confused হই। খুব উপকৃত হব।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৪

খালেদা আকতার বলেছেন: খুব মূল্যবান েপাষ্ট। িবস্তািরত জানেত চাই।

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৫

খালেদা আকতার বলেছেন: ত েব মিহলােদর চুল পুরুষ দেখলে নাকি সাপ হয়ে কামড়াবে?

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫৮

কাজরী... বলেছেন: কোথায় পাইছেন এই কথা?

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৫

কাক ভুষুন্ডি বলেছেন: চল্তে থাকুক সিরিজ।

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৮

কলুর বলদ বলেছেন: চলুক.........

৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:২২

মানুষ বলেছেন: কোন ভদ্রমহিলা বস্তা পরিধান না করলে যদি হুজুরের শারিরীক সমস্যা হয় সেটা কি ঐ ভদ্রমহিলার দোষ হবে নাকি?

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৬

কাজরী... বলেছেন: আপনার কি মনে হয়?

৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:২৭

ডট কম ০০৯ বলেছেন: খুব ভাল হইচে ।

৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৫

ভুডুল বলেছেন: +

৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৬

কাজরী... বলেছেন: ধন্যবাদ সবাইকে

১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

সাদা কাগজ বলেছেন: চুল পুরা কাইটা ওড়না ছাড়া ঘুরেন
ইনসাল্লাহ ,পরকালে তসলিমার সহিত দেখা হবে

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫০

কাজরী... বলেছেন: সমস্যা কি?

১১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৩২

মাহমুদ৬৯ বলেছেন: আমার প্রশ্ন হলো, নারীদের বেলায় পর্দা কেনো? কোনো পুরুষ যদি কোনো নারীকে দেখে কামনা অনুভব করে থাকে তাহলে সমস্যাটা কার? পুরুষের না নারীর, সমস্যাটা পুরুষের। তাহলে পুরুষের সমস্যার জন্য নারীকে কেনো বাহুল্য পোষাক পরিধান করতে হবে?

ধর্ম বিষয়টা আমার কাছে পুরুষালী মনে হয়। ইসলাম ধর্ম হোক আর অন্য ধর্ম হোক।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪২

কাজরী... বলেছেন: ধর্মটাকে পুরুষালী করা হয়েছে।

মূলত ধর্ম সবার জন্যই সমান এবং স হজ।

১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৪১

খোলা_আকাশ বলেছেন: মাহমুদ ৬৯ বলেছেন "নারীদের বেলায় পর্দা কেনো? কোনো পুরুষ যদি কোনো নারীকে দেখে কামনা অনুভব করে থাকে তাহলে সমস্যাটা কার? পুরুষের না নারীর, সমস্যাটা পুরুষের। তাহলে পুরুষের সমস্যার জন্য নারীকে কেনো বাহুল্য পোষাক পরিধান করতে হবে?"

না, একমত হতে পারলাম না।

১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৪২

খোলা_আকাশ বলেছেন: আমি মনে করি বাহুল্য পোষাক পরতে হবে এমন কোনো কথা নেই। কিন্তু মেয়েদের পোষাক শালীন হওয়ার উচিত। যেটা শাড়ী বা সেলোয়ার কামিজের মাধ্যমেই সম্ভব।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

কাজরী... বলেছেন: স হমত

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৫০

খোলা_আকাশ বলেছেন: আজকাল অনেক মেয়েই জিন্স ফতুয়া এসব পরছে। এটাকে আমি মোটেও অশালীন পোশাক বলব না।

তবে মেয়েরা সেলোয়ার কামিজ, জিন্স, ফতুয়া যাই পরুক না কেন সেটা একটু ঢিলেঢালা হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

রাত্রী বলেছেন: মাহমুদ৬৯ বলেছেন: আমার প্রশ্ন হলো, নারীদের বেলায় পর্দা কেনো? কোনো পুরুষ যদি কোনো নারীকে দেখে কামনা অনুভব করে থাকে তাহলে সমস্যাটা কার? পুরুষের না নারীর, সমস্যাটা পুরুষের। তাহলে পুরুষের সমস্যার জন্য নারীকে কেনো বাহুল্য পোষাক পরিধান করতে হবে?

এই প্রশ্নটা আমারও। ব্যাপারটি এমন নয় কি যে, চোরকে বল চুরি করতে আর গৃহস্থকে বল সজাগ থাকতে।

শুনেছি, মেয়েরা সাজগোজ করবে শুধু স্বামীর জন্য। কথা হলো, সংসারের ঘানি সারাদিন টানার পর রাতের বেলা সাজগোজ করার বিষয়টা হাস্যকর নয়?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

কাজরী... বলেছেন: অবশ্যই হাস্যকর।

আমি মনে করি সাজ-গোজ করারটা সম্পুর্ন নিজের ব্যপার।

মোট কথা এমন কিছু করা উচিত না যার জন্য আশে-পাশে বা সমাজে বিশৃংখলার সৃষ্টি হয়।



আমার এক মুরব্বি আমাকে একদিন বলেছিলো:
"স্বামীর সামনে সেজে গুজে থাকাতে সওয়াব। এলো মেলো থাকলে আল্লাহ নারাজ হবেন। যেভাবে স্বামীর ভালো লাগবে সেভাবেই থাকতে হবে। আমি বললাম, স্বামীকে যদি আমি বলি ভুড়ি কমাও বা ফুল হাতা গেন্গির সাথে উপড়ে হাফ হাতা শার্ট পরো ,এবং এ কথা যদি স্বামী না মানে তাহলে আল্লাহ নারায হবেননা?
সে মুরব্বি, আমার জন্য চেহারায় একটা স হানুভুতির ভাব এনে বললো, "না"।"

১৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:০৩

নকশির মেলা বলেছেন: আমি আরবী ভাষায় দক্ষ নই..কিছু বাংলা এবং ইংরেজীতে সূরা আন নূর এ আয়াতটির অনুবাদ দেখলাম..বাংলায় মাথার ওড়নার কথা আর english e they should draw their veils over their bosoms এসেছে...veils মানে আবৃত করা বা আবরণ বা ঘোমটা..আর খিমার এর আরেকটি অরথ headcovering

English এ যেমন একটি শব্দের অনেক অরথ হয় তেমনি আরবি একটি শব্দের অনেক অরথ আছে..

এখন আসি আমি কোনটা গ্রহণ করব..আল্লাহ আমাদের জীবনে কিভাবে চলতে হবে তা বলে দিয়েছেন..কোরআন এ..শুধু বলেই দেননি নবী(স) দের দৃষ্টান্ত হিসেবে দিয়েও রেখেছেন..
আল্লাহ বলেছেন সালাত কায়েম করতে কিন্তু কোরআন এর কোথাও কি আছে কিভাবে আমি সালাত কায়েম করব..??সবই যদি আল্লাহ ধরে ধরে বলে দিবেন তাহলে তো আর আমাদের জ্ঞান বিবেকের দরকার ছিলো না...তখন আমরা হাদিস দেখি..যে জিনিসটা কোরআন থেকে আমরা স্পষ্ট বুঝতে পারি না সেটার জন্য তো হাদিসের পর ইজমা কিয়াসেরও ব্যবস্থা আছে..

আচ্ছা যদি শুধু বুক ঢাকার কথাই আসবে তাহলে নামাজের সময় মাথায় কাপড় কেন দেই?

আমরা কোরআন এবং রাসূল(স) এর দেখানো পথেই তো আগাব..

একটা মিষ্টির উপর ঢাকনা না দিলে মাছি তো আসবেই..মিষ্টি না ঢেকে মাছি কে দোষ দেওয়ার তো দরকার নেই...

কোরআনে ছেলেদের পরদার কথাও আছে..সূরা আন নূর এরই ৩০ নং আয়াত এ..



০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:১৯

কাজরী... বলেছেন: আমি কিন্তু বলিনি মাথায় কাপড় দিতে হবেনা। মাথায় সে যুগের মেয়েরা আগেই কাপড় দিতো। কোরআনের বলা হয়েছে সাথে বুক ঢাকার কথা।


মিষ্টি বলতে আপনি কি বুজাতে চেয়েছেন?


জ্বী ছেলেদের পর্দার কথাও বলা হয়েছে। যাতে ছেলেরা তাদের দৃষ্টিকে নত করে চলে।

সমস্যা হলো এখনকার উলামা তাদের দৃষ্টি নত করার কষ্ট করতে চায়না তাই নারীকে বোরখার ভেতর ঢুকতে বলে।:)


আমার পোষ্ট শুধু মাত্র কোরআন ভিত্তিক। হাদিস আমার কাছে ইতিহাস মাত্র। আপনিই দেখেন স হীহ হাদিসেরই ৬টা বই।

কোরআন আল্লাহর কিতাব, তিনি তার রক্ষা কর্তা।

আমি যা বুঝি তাই মানি। সেটা অন্য কেও মানবে সে আশা আমি করিনা।



১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২১

কাজরী... বলেছেন: আরেকটা কথা, আল্লাহ কোরআনের প্রায় ৪৫বার এর বেশী বলেছেন বিবেক এর কথা।

অতএব, ইজমা, কিয়াসের পেছনে না পড়ে বিবেক ব্যব হার করারটাই আমার কাছে যুক্তি-যুক্ত।

১৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:১৩

নকশির মেলা বলেছেন: মিষ্টি একটি উপমা শুধু...আর কিছু না...

বিবেক যা বলে আমি তাই লিখেছি তখন...আমার মনে হয় আপনার ক্ষোভ পরদা নিয়ে না উলামা দের নিয়ে...সব উলামা কিন্তু এক না...সহীহ হাদিস এর বই ৬ টা হলেও আমরা কিন্তু সালাত,যাকাত কতখানি হবে এর মাধ্যমেই যেনেছি.।একেবারে avoid করাটা যুক্তি গত না..।যাক গে আমি খালি আমার অভিমত জানিয়েছি কোরআন হাদিসের আলোকে...

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:২৬

কাজরী... বলেছেন: ধন্যবাদ

১৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৩২

অন্তু বলেছেন: আমার পোষ্ট শুধু মাত্র কোরআন ভিত্তিক। হাদিস আমার কাছে ইতিহাস মাত্র। আপনিই দেখেন স হীহ হাদিসেরই ৬টা বই

ও আচ্ছা আপনি তাহলে হাদীস অস্মীকারকারী দলের মানুষ।

কোরআনের কোন আয়াতের কি মানে, শানে নুজুল, এই আয়াতগুলাই যে কোরআনের আয়াত তা জানলেন এবং বুঝলেন কিভাবে?

ঈমানি মুফাসসালের একটি অংশ হাদীস। যে হাদীস অস্মীকার করে সে তো ঈমান হারা।

আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।

২০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:২৯

মুহাম্মদ জ িহরুল কাইয়ুম ভূঁইয়া বলেছেন: “ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেনো তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অন্ঙের হেফাযত করে। তারা যেনো যা সাধারনত: প্রকাশ মান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে এবং তারা যেনো তাদের মাথার উড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেনো তাদের স্বামী, পিতা, শশুর, পু্ত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতু্স্পুত্র, ভগ্নি পুত্র, স্ত্রিলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ ও বালক, যারা নারীদের গোপন অন্ঙ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতিত কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেনো তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারনা না করে। মুমুংন, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।”

--- ধর্মের অপব্যাখ্যা করতে এসো না। ধিক তোমাদের মূর্খতাকে...।
উপরের আয়াতটি ভালভাবে বুঝার চেষ্টা কর, যদি মেনে থাক, অন্যথায়...///
তোমরা যদি বুঝে থাক তাহলে এতটুকুই যথেষ্ট পর্দা বা বোরখার ব্যাপারে। তবে তোমরা তো ভন্ড, ভন্ডামীই তোমাদের পেশা...

ভন্ডামী না করে বরং উপরোক্ত আয়াতের সঠিক তাফসীর তুলে ধর যাতে মুসলিম নারীরা উপকৃত হতে পারে।

কাপড় দিয়ে লজ্জাস্থান সহ পুরুষকে কামুক/যৌনদীপ্ত করে এমন সব অংগ ভালভাবে ঢেকে রাখাই হচ্ছে পর্দার বিধান। বোরখা যে পড়তে হবে এমন কোন কথা নেই; একটি চাদর বা ওড়না (তবে বর্তমান কালের ফ্যাশনবল ওড়না দেয়া আর না দেয়া একই- এটা সাধারণত মেয়েরা গলা ব্যাথার জন্য ব্যবহার করে...দু:খিত) দিয়ে পর্দার কাজ সারতে পারেন।

...মাথার উড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে...: মাথা ঢেকে রেখেই বক্ষ দেশ ঢাকতে বলা হয়েছে, যেভাবে একজন মুসলিম নারী নামাজ আদায় করেন। মেয়েদের মাথার চুলও পুরুষদের জন্য লোভনীয়... (বিস্তারিত লিখলাম না, দয়া করে একজন ভাল আলেম থেকে জেনে নিবেন)
--- আসুন, ভন্ডদের থেকে সাবধান থাকি। এই সব নব্য ইসলাম বিদ্বেষীদেরকে দ্বীনের সঠিক দাওয়াত দেই। আমিন।

মাথায় কাপড় দেয়ার ব্যাপারে স্বয়ং বাইবেলে বলা আছে তাদের ধর্ম যাজকদের উদ্দেশ্যে তোমরা তাদের মাথা মুড়িয়ে (চুল কামিয়ে) দাও।

২১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ২:২১

রুসাফী আলম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, এত বিশদ আলোচনা করার জন্য।
কিন্তু আপনার সাথে পুরাপুরি একমত হতে পারলাম না, কারন,

হযরত আয়েশা (রা) বর্ণনা করেন, তাঁর বোন হযরত আসমা বিনতে আবু বকর রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সামনে আসনে৷ তখন তিনি পাত্‌লা কাপড় পড়ে ছিলেন৷ রসূলুল্লাহু (সা) সংগে সংগেই মুখ ফিরিয়ে নেন এবং বলেনঃ "'হে আসমা! কোন মেয়ে যখন বালেগ হয়ে যায় তখন তার মুখ ও হাত ছাড়া শরীরের কোন অংশ দেখা যাওয়া জায়েয নয়৷'' (আবুদ দাউদ)

আপনি যদি শুধু জামা কাপড় পরে ঢাকতে বলেন, সেটা কি আদৌ সম্ভব?? উত্তর দিবেন, আশা করি

২২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৫

হাফিজ রাহমান বলেছেন: আপনাকে বিনীত অনুরোধ করবো, ‘কোরআনের পর্দাকে বোরকায় ঢাকল কারা’ : একটি নিবন্ধ একটি পর্যালোচনা' শিরোনামের লেখাটি নিচের লিংক থেকে পাঠ করবেন। তারপর আপনার সাথে বাকি কথা হবে। আশা করি সাথে থাকবেন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/hafizrahman/30199742

২৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২০

কলাবাগান১ বলেছেন: পৃথিবী জ্ঞান বিজ্ঞানে আজ কোথায় আর আমরা পড়ে আছে মেয়েদের পোশাক কি হবে তা নিয়ে পুরুষদের আলোচনায়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.