নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৯২-৯৩ সনের দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে মোট ১৩ জন হিন্দু সম্প্রদায়ের ছেলে/মেয়ে প্রথম স্হান অধিকার করে... কিন্তু 'প্রথা' অনুযায়ী এদের মধ্যে থেকে একজন কে ও, আবার বলছি- একজনকে ও, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয় নাই!!!!!!!! এর মধ্যে চার জন এখন আমেরিকার রির্সাচ ওয়ান লেভেলের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে সুনামের সাথে কাজ করে যাচ্ছেন.........।
অনেকেই হয়ত এখন ভারতে মুসলমানদের কেও এমন ভাবে ডিপ্রাইভ করা হয় বলে জাস্টিফিকেশন দিবেন কিন্তু এই লজিকের কোন বেসিস আছে???
২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০০
কলাবাগান১ বলেছেন: কথা সেটাই। আমেরিকাতে সংখ্যালঘু হিসাবে যে অধিকার পাই, সংখ্যাগরিষ্টরা সেটা নিয়ে প্রাউড ফিল করে
২| ২৬ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৪৫
আরজু পনি বলেছেন:
রাজনৈতিক ইঁদুর দৌঁড়ে দেখা যাবে ওই শিক্ষাথীরা পিছিয়ে আছে...আর সেখান থেকে ৪র্থ বা ৫ম স্থান পা্ওয়া কেউ সেই দৌঁড়ে এগিয়ে ওই স্থানটি দখল করেছে। আবার সিনিয়র শক্ষিকদের সাথে লবিং হয়তো খুব শক্ত ছিল না।
বিশ্ববিদ্যালয়েতো এমনটিই হয়।
তবে আমার দেখা একজন কিন্তু শিক্ষক হতে পেরেছে।
২৬ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
কলাবাগান১ বলেছেন: আমার দেখা অনেক ব্রাইট হিন্দু ছাত্রকে ডিপ্রাইভ হতে দেখেছি..।
আনবিক কমিশনের চাকরীতে ভাইভায় জিজ্ঞেস করে ঐ হিন্দি মুভিটা কি তুমি দেখেছ
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
ব্যতীপাত বলেছেন: অন্যের অন্যায় দেখিয়ে নিজের অন্যায় জায়েজ হয় না । সংখ্যালঘুরা সর্বত্রই নির্যাতিত ।উচিৎ মানুষকে ধর্ম বর্ণ লিঙ্গের ভিত্তিতে না দেখে কেবল মানুষ হিসেবেই দেখা । কিন্তু সেটি কোথাও অনুসৃত হয় না ।