নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলাবাগান১

বিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা দেশপ্রেমের ই অংশ

কলাবাগান১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ ডিটেক্ট করাকে যুগান্তকারী \'আবিস্কার\' বলা হচ্ছে????

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

গ্যালিলিও তার টেলিস্কোপ দিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারলেন যে পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে ঘুরছে, সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে না। কিন্তু মাথামোটা ধার্মিক যাজক রা তা বিশ্বাস করতে পারলেন না... Are you nuts!!!! Earth is the Center of the Universe...... The 'books' say so!!!!

চিন্তা করা যায় যদি টেলিস্কোপ আবিস্কার না হত, আমরা কিভাবে এই সব মূর্খ ধর্ম ব্যবসায়ীদের কথা মত চালিত হতাম।

গ্রাভটেশনাল ওয়েভের ডিটেকশনের দ্বারা আবারই কি সেভাবে বিশ্বাসের ভীত ধরে নাড়া দিবে????

ইজি ভাষায় গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ






যা হোক টেলিস্কোপ তো অনেক অনেক অজানা কে জানান দিয়েছে... কিন্তু টেলিস্কোপ দিয়ে কি দেখা যায়। প্রথম দিককার টেলিস্কোপ দিয়ে শুধু যে সমস্ত Celestial Objects খালি চোখে দেখা যায় এমন আলো বিকিরন করত, শুধু তাদের কেই দেখা যেত...। পরে অবশ্য এক্সরে, গামা রে, রেডিও সহ নানা রকমের টেলিস্কোপ ডেভেলপ করা হয় যার দ্বারা অনেক অজানা এস্ট্রোনমিক্যাল ইভেন্ট কে পরীক্ষা করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু আলো হল electromagnetic wave যেটা অন্য অবজেক্টের সাথে ইন্টারএক্ট করতে পারে। যার জন্য আলো scattered and absorbed হতে পারে এবং ধুলিকনা, মেঘ, চার্জড পার্টিক্যালস এসবও আলোর পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। আর তার জন্য যে বস্তু থেকে আলো আসছে, সেই বস্তু কে ১০০% কারেক্ট ভাবে পরীক্ষা করা সম্ভব না লাইট বেইসড টেলিস্কোপ দ্বারা। আর পরীক্ষা করা যায় শুধু তাদের কে ই যারা আলো বিকিরন করছে। কিন্তু যারা আলো বিকিরন করে না যেমন ব্ল্যাকহোল, তাকে কি ভাবে পরীক্ষা করা যায়?? মিলিয়ন বিলিয়ন আলোকবর্ষ দুরের কোন ভায়োলেন্ট ইভেন্ট যেমন: extremely massive objects moving at a significant fraction of the speed of light যেটা গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ তৈরী করছে কিন্তু আমাদের বর্তমানের টেলিস্কোপ দ্বারা সেটা দেখার কোন উপায় নাই।

আচ্ছা দেখা না গেলেও যদি শুনতে পারা যায়!!!!!! আর যদি শুনতে পারা যায় তা হবে বধির কোন লোক প্রথমবারের মত কোন শব্দ শুনার মত।

গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ (unlike light) কোন কিছুর সাথে ইন্টারএক্ট করে না। একটা ওয়াল যখন লাইটকে যখন আটকে দেয়, গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ ওয়াল ভেদ করে কোন বাধা ছাড়াই চলাচল করতে পারে। Sound wave, light wave, water wave all travel THROUGH space but gravitational waves travel WITHIN space.

যখন গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ মুভ করে, তখন সে স্পেস টাকে ও তার ওয়েভের সাথে সাথে বাকিয়ে থাকে (এক্সপান্শান/কনট্রাক্শান), এর ফলে দুই বস্তুুর মাঝের দুরূত্ত ও বাড়ে কমে। LIGO এর দুইটা ৪ কিলোমিটার লম্বা টিউবের ভিতর যে লেসার লাইট ১০০ বার যাওয়া আসা করছে, একটা টিউব গ্রাভিটেশনাল ওয়েভের জন্য সামান্য Expand (a trilionth of the thickness of a human hair-a hundred millionth the size of an atom) করলেও, লাইট বেশী সময় নিবে এই অতিরিক্ত দুরূত্ত অতিক্রম করার জন্য। আর সেটাই বিজ্ঞানীরা ডিটেক্ট করেছেন দুই টিউবের মধ্যে লাইটের ট্টাভেল টাইমের তারতম্য মেজার করার মাধ্যমে।


আমরা এখন গ্রাভিটেশনাল ওয়েভকে যেহেতু ডিটেক্ট করতে পারি, তাহলে আমরা দেখতে পারব the center of dense systems, like the cores of supernovae or the Galactic Centre- যেটা লাইট বেইসড টেলিস্কোপ দিয়ে দেখা সম্ভব না।

আমরা অনেক পিছনের ইভেন্টগুলি দেখতে পারব যেটা লাইট বেইসড টেলোস্কোপ দিয়ে সম্ভব না। বিগ ব্যাং এর সময় যে গ্রাভটেশনাল ওয়েভ সৃস্টি হয়েছিল সেটাকে হয়ত ডিটেক্ট (ইনফার) করা যাবে, কিন্তু যেহেতু মহাবিশ্ব সৃস্টির ৩৮০,০০০ বছর পর হাইড্রোজেন এটম তৈরী হওয়ার পর প্রথম আলো দেখা যায়, সেহেতু বিগ ব্যাং হওয়ার সময় টা কখনই লাইট বেইসড টেলিস্কোপ দিয়ে দেখা সম্ভব হবে না। গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ দিয়ে ডিটেক্ট করতে পারলে, মহাবিশ্ব সৃস্টির অনেক রহস্য সবার সামনে চলে আসবে।

পুকুরে ঢিল মারলে যেমন ওয়েভ টা চারি দিকে ছড়িয়ে যায়, গ্রাভিটেশনাল ওয়েভও তেমনি উৎস থেকে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। তার মানে টেলিস্কোপ কে কোন কিছু দেখার জন্য একটা নির্দিষ্ট দিকে 'তাক' করতে হয় কিন্তু গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ ডিটেক্টর দিয়ে একসাথে পুরা আকাশ টাকে ই পরীক্ষা করতে পারবে।

টাইম ট্রাভেলের ব্যাপার টাও (ওনলি ভবিষ্যতের দিকে, অতীতের দিকে না) হয়ত একসময়.... (বলতে ভয় হচ্ছে)। আরো অনেক এপ্লিকেশনের কথা বলা হচ্ছে অনলাইনে। স্পেসডটকমে গেলে পড়তে পারবেন।


প্রথম আলো খুব ভাল করছে যে গ্রাভিটেশনাল ওয়েভকে ডিটেক্ট করা নিয়ে পর পৃথিবীর বিজ্ঞানমনস্ক মানুষজনের উন্মাদনা কে বাংলাদেশেও নিয়ে আসতে কিন্তু তারা হাই-লাইট করছে বাংলাদেশী বিজ্ঞানীদের নিয়ে ই বেশী। পাঠকেরা বোধহয় এই আবিস্কারকে আর বেশী ভাবে এপ্রিশিয়েট করতে পারত যদি পত্রিকা এটা বুঝিয়ে বলত কেন এটা যুগান্তকারী আবিস্কার।

আইনস্টাইন যখন তার থিয়োরী দেন ১৯১৬ সনে তখন অনেকেই এর মাহাত্ন্য না বুঝে এর অনেক সমালোচনা করেছিলেন। তার মতে, যেখানে বেশী গ্রাভিটি, সেখানে সময় ও স্লো হবে। তার মানে পৃথিবীতে থাকা একটা ঘড়ি, স্যাটেলাইটে থাকা ঘড়ি যেটা অনেক স্পীডে মুভ করছে-কম গ্রাভিটি) অপেক্ষা স্লো চলবে। আইনস্টাইনের সুত্র অনুযায়ী সেটা হবে ৩৮ মাইক্রোসেকেন্ড স্লো এক দিনে। তাই যখন GPS তৈরী করা হয়, এই ৩৮ মাইক্রোসেকেন্ড এর কারেকশান কে এড করতে হয় না হলে আপনার GPS কখনই আপনার সঠিক অবস্হান ডিটেক্ট করতে পারত না। আজ তার আবিস্কারের এপ্লিকেশন হচ্ছে আমার আপনার জন্য।

টেলিস্কোপ আবিস্কার যেমন পুরা মানব জাতির বিশ্বাস এর ভীত নাড়িয়ে দিয়েছিল, এই আবিস্কার ও তেমনি আমাদের প্রচলিত বিশ্বাস কে ও নাড়া দিবে বলেই আমার বিশ্বাস।

আজ থেকে ২৫-৫০ বছর এর মধ্যে বিজ্ঞানীরা এই গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ ডিটেক্টর দিয়ে যা দেখবে শুনবে তা যে আমাদের প্রচলিত জ্ঞান/বিশ্বাস/আন্ধাজ কে যে অকেজো করে দিবে সেটা ভেবেই কিছু যাজক প্রকৃতির লোক জন এখনই বলাবলি আরম্ভ করেছেন যে এই ওয়েভের কথা 'বই'তে ই লিখা আছে। তা বুঝতে বা বুঝাতে কেন ১০০ বছর লাগল??? 'বই'তে যখন লিখাই আছে, সেটা বিজ্ঞানীরা বের করার আগে কি বলা যেত না হে মুর্খ.....

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

বিজন রয় বলেছেন: ভাল পোস্ট।
+++

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

কলাবাগান১ বলেছেন: মন্তব্য করলে প্লাস দেওয়া টা সার্থক হবে।

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০

জন সোহেল বলেছেন: আরও জানতে মন চাইছে! জ্ঞান তৃষ্ণা আরও বেড়ে গেল। সাথে তথ্যসূত্র দিতে পারতেন। ধন্যবাদ

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯

কলাবাগান১ বলেছেন: space.com
has lots of interesting articles

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৩

আজমান আন্দালিব বলেছেন: জানা হলো অনেক কিছু। ধন্যবাদ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

কলাবাগান১ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বিজ্ঞান বিজ্ঞানের স্থানে থাকুক, ধর্ম থাকুক ধর্মের জায়গায়। যারা বুঝবেন না তাদেরকে বুঝিয়ে বলাই, যারা বুঝেন তাদের দায়িত্ব। এত চমৎকার এবং গুরুত্বপূর্ন একটা আবিষ্কারের সাথে আমি কোনভাবেই ধর্মকে টানতে চাচ্ছি না।

আজকে মনে হচ্ছে, আহা! চুড়ান্ত আবিষ্কারের দিনগুলোতে যদি বেঁচে থাকতে পারতাম।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি টানছেন না যেন সুখী হলাম। কিন্তু যারা এটা কে টানছে যে আগেই বলা ছিল, তাদের উদ্দেশ্যে আমার কমেন্ট টা ছিল

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুলেখনীতে সহজ ভাষায় লিখেছেন। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

কলাবাগান১ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনার বই প্রকাশের জন্য অভিনন্দন

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮

ইমরুল_কায়েস বলেছেন: আজকে মনে হচ্ছে, আহা! চুড়ান্ত আবিষ্কারের দিনগুলোতে যদি বেঁচে থাকতে পারতাম।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩

কলাবাগান১ বলেছেন: বিজ্ঞান যেভাবে আগাচ্ছে, আমি মনে করি মানুষ অচিরেই ১৫০ বছর পর্যন্ত্য বাচতে পারবে (থুড়থুড়িয়ে বুড়ো হিসাবে না)

"আজকে মনে হচ্ছে, আহা! চুড়ান্ত আবিষ্কারের দিনগুলোতে যদি বেঁচে থাকতে পারতাম।"

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: খুব ইন্টারেস্টিং একটা বিষয় এটা।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

কলাবাগান১ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

চলতি নিয়ম বলেছেন: এখন পর্যন্ত কোনো ভুল ভাল নাইতো? এক্সপেরিমেন্টে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৯

কলাবাগান১ বলেছেন: এর চেয়ে সঠিক আর কোন এক্সপেরিমেন্ট হয়েছে কিনা জানা নাই। সেইম সময়ে সেইম মেগনিটুইডের ওয়েভ প্রায় দুই হাজার মাইল দুরে থাকা দুইটা ডিটেক্টর (একটা ডিটেক্টর ওয়াশিংটনে আরেকটা লুইজিয়ানা তে) ধরা দিল। ৬ মাস লেগেছে ক্যালকুলেশনে শুধু কর্নফাম হতে। ৯০০ বিজ্ঞানী কাজ করছে এই প্রজেক্টে। ভুল হলে তা কারো না কারো চোখে পড়ত

৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: টেলিস্কোপ আবিস্কার যেমন পুরা মানব জাতির বিশ্বাস এর ভীত নাড়িয়ে দিয়েছিল, এই আবিস্কার ও তেমনি আমাদের প্রচলিত বিশ্বাস কে ও নাড়া দিবে বলেই আমার বিশ্বাস।

দারুন সূখপাট্য করে লিখেছেন। অনেক ধণ্যবাদ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৪

কলাবাগান১ বলেছেন: ভয়ে ভয়ে আপনার কমেন্ট টা খুললাম। যাক তেমন কঠিন কোন কমেন্ট না। ধন্যবাদ

১০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৬

কলাবাগান১ বলেছেন: LIGO also has a system set up to alert light-based telescopes when the detector seems to have spotted a gravitational wave. Some of the astronomical events that LIGO will study, such as colliding neutron stars, may produce light in all wavelengths, from gamma-rays to radio waves. With LIGO's alert system in place, it's possible that scientists could observe some astronomical events or objects in various wavelengths of light, plus gravitational waves, which would provide a "very complete picture" of those events, Reitze said
Source: space.com

১১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৬

আহসানের ব্লগ বলেছেন: ওনার নিক বিদ্রোহী দাই ভয়ে ভয়ে কমেন্ট খুলেছেন ?????? =p~ :P

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৮

কলাবাগান১ বলেছেন: উনি অনেক বড় মাপের অভিজ্ঞ ব্লগার। উনার মতামত আবার অন্যদের কে ও ইনফ্লুয়েন্স করে বলে বিশ্বাস।

১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:০০

কলাবাগান১ বলেছেন: yet another potential for the LIGO detected gravitational waves

Can LIGO test Quantum Gravity?

১৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪১

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: বুঝিয়ে বলার চেষ্টা ভাল হয়েছে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০১

কলাবাগান১ বলেছেন: Thanks

১৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিজ্ঞান আর ধর্মের মধ্যে অহেতুক দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করার কিছু নেই। প্রকৃতিগত ভাবে এই দুটি সম্পূর্ণ পৃথক। আপনি অন্ধভাবে বিশ্বাস না করলে ধর্মবিশ্বাসী হতে পারবেন না। ধর্মের ব্যাপারে যুক্তি খুঁজতে যাওয়া মোটেই ঠিক নয়। শত শত বছর ধরে বিজ্ঞান নতুন নতুন আবিস্কারে সমৃদ্ধ হওয়া স্বত্বেও ধর্ম কিন্তু তার নিজের জায়গাতেই আছে।
আমি একজন আধুনিক বিজ্ঞান মনস্ক ব্যক্তি হওয়া স্বত্বেও মুসলিম হিসাবে আমার ধর্মের সকল অনুশাসন যথাসম্ভব মেনে চলার চেষ্টা করি। কখনোই বিজ্ঞান ও ধর্মের মধ্যে কনফ্লিক্ট সৃষ্টির চেষ্টাও করি না। বিজ্ঞান মনস্ক হলে ধার্মিক হওয়া যাবে না- এই কথায় আমি বিশ্বাসী নই। আজ যেটা সত্য, কাল সেটা মিথ্যা হয়ে যেতে পারে। আবার আজ যেটা মিথ্যা, কাল সেটা সত্য হয়ে যেতে পারে। এ তো বিজ্ঞানই আমাদেরকে অহরহ দেখিয়ে চলেছে। দেয়ার আর মেনি থিংস ইন হেভেন এ্যান্ড আর্থ .......... ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৩

কলাবাগান১ বলেছেন: বিজ্ঞানের মাঝে ধর্মকে প্রথম টেনে আনে ক্যাথলিক ধর্মযাজকের রা (১৬৩৩ সনে)- বিজ্ঞানিরা না। গির্জার লোকেরাই গ্যালিলিও কে যাবজ্বীবন কারাদন্ড দেয় তার বিজ্ঞান ভিত্তিক আবিস্কারের জন্য। কারন তাতে তাদের ১৬৩৩ সন পর্যন্ত্য যে ধর্মের আফিম গিলিয়ে সবাইকে বলে আসছিল যে পৃথিবী হল সব কিছুর কেন্দ্রবিন্দু (সূর্য পৃথিবীর চারিদিকে ঘোরে), তার মুলে কুঠারাঘাত তো তারা সহ্য করবে না। এই অন্ধবিশ্বাস কে মানুষ অবিশ্বাস করলে তো তাদের মরন।

এবার এই আবিস্কারের (গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ) পরও কোন বিজ্ঞানী ধর্ম নিয়ে কোন কথা বলে নাই

কথা বলা স্টার্ট করছে ধর্ম কে নিয়ে যারা বাড়াবাড়ি করে তারাই। তারাই বলা আরম্ভ করল যে কিতাবে নাকি এর সন্মন্ধে আগেই বলা ছিল।

আপনি যে 'অভিযোগ' করলেন তাতে বিস্মিত হলাম। আমি তাদের কথা শুনার পর এই কমেন্ট করেছিলাম আমার পোস্টে।

আবার ও বলছি: কোন বিজ্ঞানী এই আবিস্কারকে ধর্মের সাথে মিলান নাই। মিলানো হয়েছে অন্য সাইড থেকে।

১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: একদম ঠিক। বিজ্ঞানীরা কখনো ধর্মের সাথে তাদের আবিস্কারকে মিলান নাই। আমি একমত। এ কাজটি ক্যাথলিক ধর্মযাজকরাই প্রথমে করেছিল। আবারো একমত।
আমি কিন্তু আমার মন্তব্যের কোথাও বিজ্ঞান বা ধর্মের সাথে সংশ্লিষ্ট কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করি নাই। বরং স্পষ্ট ভাবে বলেছি, এ দুটি জিনিষ সম্পূর্ণ পৃথক। সুতরাং, কারো বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রশ্নই ওঠে না।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৬

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি "কখনোই বিজ্ঞান ও ধর্মের মধ্যে কনফ্লিক্ট সৃষ্টির চেষ্টাও করেন না।"

হয়ত 'অন্যরা' করে

১৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫১

রাফা বলেছেন: এই দ্বিধা-ধন্ধ থাকবেই/সংঘাত সংঘর্ষ অনিবার্য।কেউ কারো শ্রেষ্ঠত্ব হারাতে ও স্বিকার করতে চাইবেনা যত যুক্তিই দেখানো হোক।এর মাঝেই বিজ্ঞান তার স্বমহিমায় এগিয়ে যাবে।
ধ্বংসাত্বক কিছু আবিষ্কার না হলেই হলো।বিজ্ঞান যাতে মানুষের জিবনকে সহজ করার জন্য কাজ করে যায় এটুকুই চাই।খুব সহজ করে লিখেছেন তাই একটা ধন্যবাদ প্রাপ্য।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০২

কলাবাগান১ বলেছেন: আমার সৌভাগ্য যে আমার প্রিয় একজন ব্লগার এর কাছ থেকে কমেন্ট পেলাম।

"এই দ্বিধা-ধন্ধ থাকবেই/সংঘাত সংঘর্ষ অনিবার্য।কেউ কারো শ্রেষ্ঠত্ব হারাতে ও স্বিকার করতে চাইবেনা যত যুক্তিই দেখানো হোক।এর মাঝেই বিজ্ঞান তার স্বমহিমায় এগিয়ে যাবে।" স হমত

১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

শাদা-অন্ধকার বলেছেন: সহজ ভাষায় বিজ্ঞানের সুখপাঠ্য বর্ণনা। অসাধারন পোষ্ট.।
এমন গ্রাউন্ড ব্রেকিং, চমকপ্রদ আবিস্কারের পেছনে আমাদের বাংলাদেশিরাও অবদান রাখছেন জেনে শিহরিত হই।

লাইগো'র ফাউন্ডারদের একজন, ক্যালটেকের পদার্থবিদ চমতকার ভাবে এই আবিস্কার কে সামারাইজ করেছেন--

“আমরা যখন রেনেসাঁ এর দিএক তাকাই, তখন আমােদর পূর্ব পুরুষেরা ওই সময় সভ্যতাকে কি দিয়েছিল, তখন আমরা দেখি যে ওই সময়টােত মানুষ সাহিত্য, শিল্প আর দর্শনে নতুন নতুন চিন্তা ভাবনার জোয়ারে সমাজকে ভাসিয়েছিলো। ঠিক একইভাবে কেউ যদি আমাদেরকে জিজ্ঞেস করে যে আমরা আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এই যুগে কি রেখে যাচ্ছি, তার উত্তর টা খুব সম্ভবত হবে এরকম- আমরা আমাদের মহাবিশ্বের মৌলিক সূত্রগুলো তাঁদের জন্য রেখে যাচ্ছি যেগুলো তাঁদের আরো সহস্র বছর প্রশ্ন যোগাবে এবং তাঁদের জন্য একটা সংস্কৃতি রেখে যাচ্ছি যেখানে অসম্ভব প্রশ্ন করা যায়, অসম্ভব কল্পনা করা যায় এবং অসম্ভব কে সম্ভব করার প্রযুক্তি তৈরির সাহস করা যায়.।.।.।।।" Thorne : "When our descendants look back in several hundred years on this era and ask, 'What did we get?': An understanding of the universe.


১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৯

কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ শাদা-অন্ধকার।

প্রথম আলো খুব ভাল কাজ করেছে যে এই সমস্ত জ্ঞানী বাংলাদেশী বিজ্ঞানীদের সামনে নিয়ে এসেছে...... আসলে এরাই হল আসল হিরো। পরীমনির বাগদান ভ্যালেন্টাইন ডে তে হল নাকি কিয়ামতের দিন হল, তাতে কারো কিছুই যায় আসে না কিন্তু সেটা কে ও খবর হিসাবে আমাদের গিলতে হয়

১৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: gravitational waves travel WITHIN space

যে যাই বলুক - টাইম ট্র্যাভেলটা একটা সময় বাস্তবে পরিণত হবে। হয়ত - আর একশো বছর টাইম ট্র্যাভেলটা কোন কিছুই মনে হবে না। গ্রাভিটেশনাল ওয়েভটা সেটারই ইঙ্গিত দিচ্ছে।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮

কলাবাগান১ বলেছেন: চিন্তা করা যায় যে কোন ভাবে এই ওয়েভের উপর রাইড নিয়ে আলোর গতিতে ছুটে যাওয়া...তখন সময় তো 'থেমে' যাবে

১৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

হাসান নাঈম বলেছেন: আপনার লেখার বিজ্ঞান বর্ণনা যতটা আকর্ষণীয় তেমনী ধর্ম কেন্দ্রীক চুলকানী ততটাই দৃস্টিকটু।

দুটি আলাদা বিষয় নিয়ে একত্রে না ভেবে একটা একটা ভাবুন, লিখুন - সেটাই ভাল।

আর গ্যালিলিওকে যারা স্বাস্তি দিয়েছিল তারা কেবলমাত্র ধর্ম জাযকই ছিলেন না তারা তখনকার রাস্ট্রীয় ক্ষমতারও মালিক ছিলেন। কাজেই সেটাকে শুধুমাত্র ধর্মের উপর না চাপানোই ভাল।

একটা বিষয় মনে রাখলে বিষয়টা বুঝতে সহজ হবে। বিজ্ঞান কাজ করে : বিশ্ব জগত 'কিভাবে' চলছে বা সৃস্টি হয়েছে - এটা নিয়ে। আর ধর্মের বিষয় হল : এই বিশ্ব জগত 'কেন' আছে, বা আমরা এখানে 'কেন' আছি।

আমাদের দুটি প্রশ্নেরই জবাব দরকার। তাই বিজ্ঞান ও ধর্ম দু্টিই প্রয়োজন।

আপনি একদিকে ধর্মের দোহাই দিয়ে বিজ্ঞানীকে হত্যার উদাহরণ দিলেন। কিন্তু বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে যে কত ধর্মীয় ব্যাক্তিত্বকে হত্যা করা হয়েছে, মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতায় যেভাবে হস্তক্ষেপ করা হয়েছে, বহু কমিউনিস্ট দেশে ধর্ম পালন নিশিদ্ধ করা হয়েছিল - সে কথা এড়িয়ে গেলেন। কেন?

সুস্থ চিন্তা সেটাই যেখানে কেউ কার সীমা অতিক্রম করবে না। সীমা অতিক্রম বিপজ্জনক সেটা ধর্মের বেলায় হোক বা বিজ্ঞান।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৯

কলাবাগান১ বলেছেন: ধর্মান্ধের কাছে যে টা চুলকানি, যুক্তিবাদীর কাছে সেটা যুক্তিখন্ডন। বিজ্ঞান কখনও কোন আবিস্কারকে ধর্মের সাথে মিশায় নাই, যেটা ধর্মান্ধ লোকজন করে থাকে। আমার লিখায় ধর্ম আসত ই না যদি ধর্মান্ধ রা ক্লেইম না করত যে এটা নাকি কিতাবেই লিখা ছিল। যদি তারা তা না বলত, আমার লিখা টা শুধু বিজ্ঞান নিয়েই থাকত।

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ

২০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১০

অগ্নি সারথি বলেছেন: বেশ ইন্টারেস্টিং।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৫

কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ

২১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩

হাসান নাঈম বলেছেন: নিজের কাজের জন্য অন্যকে দ্বায়ী করাটাকে বলে প্রতিকৃয়াশীলতা।

কোথায় কোন লোক কী দ্বাবী করল বা করল না সেটা যখন আপনাকে এতটাই প্রভাবিত করছে তখন বুঝতে হবে আপনি নিজের অবস্থানের উপর দৃঢ়তা কম আছে। কিতাবে লেখা থাকলে সেটা কি বিজ্ঞানের মহাত্ব কমিয়ে দেবে? বিজ্ঞানকে কি এমন কিছু আবিষ্কার করতে হবে যা কোথাও লেখা থাকতে পারবে না? তাহলে বিজ্ঞান কি কিতাব দ্বারা প্রভাবিত?

এ'জন্যই দেখা যায় বড় বড় বিজ্ঞানীরা ধর্ম নিয়ে তেমন কোন কথা না বল্লেও কিছু মানুষ বিজ্ঞানকে ধর্মের প্রতিপক্ষ হিসেবে দার করিয়ে দিতে চেস্টা করে। আমি দু:খিত যে আপনাকেও সেই দলেই দেখতে পাচ্ছি।

কমিউনিস্টরা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে ধর্মের উপর যে আক্রমন করেছিল সে ব্যাপারে আপনার কোন মাতামত পাওয়া গেল না। এ'রকম একপক্ষীয় মনোভাব কি খুব ভাল কিছু?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি যখন দেখি যে ঋতুবতী মহিলার হাতে খাওয়া কি হারাম না হালাল; ওয়াশিং মেশিনে কাপড় ধুলে কি নাপাকি দুর হবে এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়ে ই ধর্মান্ধ রা পড়ে আছে , তখন তাদের কাছে বিজ্ঞান বানান করা টাই কঠিন হয়ে পড়ে। আপনি সেই দলে কিনা জানি না।

আপনি আপনার মতে বিশ্বাসী আর আমি আমার মতে বিশ্বাসী, সুতারাং কথায় কথা বাড়বে আর এই পোস্টের আসল উদ্দেশ্য ই ডাইভার্ট হয়ে যাবে।

খোদা হাফেজ। হ্যাপি ব্লগিং

২২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫১

হাসান নাঈম বলেছেন: "কথায় কথা বাড়বে আর এই পোস্টের আসল উদ্দেশ্য ই ডাইভার্ট হয়ে যাবে।"

এটা ভাল বলেছেন। যদি এই পোস্টের উদ্যেশ্য শুধুমাত্র বিজ্ঞান হয়ে থাকে - তাহলে মুল লেখা থেকে ধর্ম সংক্রান্ত অংশগুলি বাদ দিন। তাহলেই আর বিতর্কের কিছু থাকবে না। পাঠকরাও বিজ্ঞানের নতুন আবিষ্কার সম্পর্কে জেনে উপকৃত হবে।

ধন্যবাদ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৯

কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ সাজেশানের জন্য।

কিন্তু গ্যালিলিও সময়ের মতই এই আবিস্কার ও
"আজ থেকে ২৫-৫০ বছর এর মধ্যে বিজ্ঞানীরা এই গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ ডিটেক্টর দিয়ে যা দেখবে শুনবে তা যে আমাদের প্রচলিত জ্ঞান/অন্ধবিশ্বাস/আন্ধাজ কে অকেজো করে দিবার মত পটেনশিয়ালিটি বহন করে" তাই এডিট করলাম না

২৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৬

কলাবাগান১ বলেছেন: ব্রায়ান গ্রীন তার বইয়ে ২০০৫ সনে একটা উক্তি করেছিলেন এই টেকনোলজি সফল হওয়ার মাহাত্ন্য বুঝাতে (উনি বুঝেছিলেন যে এই ওয়েভ লাইগো তে ধরা দিবে):

কল্পনা করে দেখুন, আলোক বর্ষ দুরের কোন প্রজাতি মাত্র আলোর ওয়েভের বৈশিস্ট্য বুঝতে পেরে টেলিস্কোপ বানিয়ে আকাশের দিকে তাক করে আশ্চর্য হবে কেননা তারা ও আমাদের মত যখন প্রথম টেলিস্কোপ আমাদের প্রচলিত ধ্যান-ধারনা কে ভেংগে ফেলতে এবং সঠিক ধ্যান-ধারনা কে প্রতিস্টা করতে সাহায্য করেছিল, তারাও সেভাবেই বদলে যাবে।

সে রকম ভাবেই গ্রাভিটেশনাল ওয়েভ ডিটেক্ট করা গেলে আমাদের সামনে ও এমন অধরা কসমোলজিক্যাল ইভেন্টগুলি ধরা দিবে।

"For millennia we have looked into the cosmos; now it's as if, for the first time in human history, we will listen to it"- 2005 book - The Fabric of the Cosmos page 423

২৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গ্রাভিটেশনাল ওয়েভের কারনে স্থানের মাত্রার যে সংকোচন ঘটে: এই আবিস্কারটা আসলে বিজ্ঞানীদেরকে আরও আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে। কারন এলএইচসিতে সুপার স্ট্রিং এর কনিকা এখনও পাওয়া যায় নি, কিন্তু এই থিওরী দিয়েই গ্রাভিটিকে সুন্দর এবং যুক্তিযুক্তভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। তার ওপর চার বল একীভূত করনের যে কনসেপ্ট সেটা কতটা প্রয়োজনীয় সেটা বাদ, এটা প্রমান করা যে সম্ভব এটার জন্যও এই আবিস্কারের মূল্য াপরিসীম।

বলা যায় আইনস্টাইনের যুগকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যাবার একটা রসদ এই আবিস্কার!

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:০১

কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ মূল্যবান কমেন্টের জন্য।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:০৫

কলাবাগান১ বলেছেন: দুঃখের বিষয় হলো এখন এরাই (ধর্মান্ধরা) বাংলাদেশ....আমরা বাংলাদেশকে আর রিপ্রেজেন্ট করি না!

২৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৪৩

আমিই মিসির আলী বলেছেন: পোস্টে +।
তবে ধর্মকে না জড়ানোই ভালো।

২৬| ১৭ ই মে, ২০১৬ ভোর ৪:০৮

এখওয়ানআখী বলেছেন: অত্যন্ত দামী একটা পোস্ট।
( কিন্তু যারা আলো বিকিরন করে না যেমন ব্ল্যাকহোল, তাকে কি ভাবে পরীক্ষা করা যায়?? )
তবে হকিন্স সম্প্রতি দাবি করেছেন, ব্ল্যাকহোলেও আলোর বিকিরণ হ্য়।পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.