নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলাবাগান১

বিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা দেশপ্রেমের ই অংশ

কলাবাগান১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীরা আজ চমকে উঠবে: পাটের জিনোম প্রকাশিত হল বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের দ্বারা

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬



অবশেষে বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞান জার্নাল নেচার এ বাংলাদেশের বিজ্ঞানী দের দ্বারা পাটের জিনোম ডিকোড করার প্রবন্ধ প্রকাশিত হল। আমার জানামতে এই প্রথম কোন স্বল্প উন্নত দেশ এই রকম সাইন্টিফিক অনার অর্জন করল। বাংলাদেশ সাইন্টিফিক বিশ্বে তার নাম উজ্জল ভাবে খোদাই করে নিল। প্রফেসর আলম যার নেতত্ত্বে এই অজর্ন, তিনি আজ প্রয়াত। আশা করি তিনি দুর থেকে এটা লক্ষ্য করছেন যে কিভাবে তার বিজ্ঞান একটা জাতিকে বিশ্বে নতুন ভাবে পরিচয় করে দিচ্ছে।
My hats off to all those dedicated Scientists from Bangladesh. Specially Prof Islam whose life long dedication to advance science in Bangladesh has finally raised Bangladeshi Science to the world stage.

অন্যদেশগুলি এবার একটু সমীহ করবে যে বাংলাদেশ যেভাবে আগাচ্ছে....এখানে সরকারের পৃস্টপোষকতার কথা বিশেষভাবে উল্লেখ্য... কৃষি মন্ত্রী মতিয়ার ব্যাক্তিগত উদ্দোগই এই প্রজেক্ট বাংলাদেশে আসে। আমাদের পত্র/পত্রিকায়/টিভি তে এখনও কোন সাড়া পড়ে নাই...।কিন্তু এটা যে কত বড় অর্জন সেটা সারা বিশ্ব বুঝে। যে দেশ ছিল ওপেন বাস্কেট...পথে পথে গরীব লোক..।ঝড় আর বন্যার দেশ...আর সেই দেশে বিজ্ঞানের এমন অর্জন। সারা বিশ্ব আজ নোটিশ করবে।

Here is the paperPaper

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:

"যে দেশ ছিল ওপেন বাস্কেট...পথে পথে গরীব লোক..।ঝড় আর বন্যার দেশ...আর সেই দেশে বিজ্ঞানের এমন অর্জন। সারা বিশ্ব আজ নোটিশ করবে। "

-দেশের সম্পদ বেড়েছে ঠি; তবে, এটা ঠিক যে, এখন বাস্কেটই নেই, উহা দখল হয়ে গেছে।
-বাস্কেটে বিরাট বিরাট ঋণ যোগ হয়ে গেছে; সেই ঋণের সুদ দিত দিতে বাস্কেটও বিক্রয় হয়ে যাবে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি আপনার মত এত হতাশ না...সঠিক দিক নির্দেশনা থাকলে এভাবেই আগাবে।

২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


৪৬ বছরে দেশ যেখানে এসেছে, ১৯৮০ সালে এখানে আসার দরকার ছিলো, এবং জনসংখ্যা ১২ কোটী অতিক্রম করার করা ছিলো না।

পাটের জেনোম করে দেশে বিজ্ঞানের মানকে উপরে তোলা হয়েছে, সাথে সাথে ৬০/৭০ লাখ মানুষকে আরবে ক্রীতদাস হিসেবে বিক্রয় করে ব্যালেন্স করা হয়েছে; ৫০% নাম লিখতে পারে না, কেহ পাটের জেনোম বের করতে পারে!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

কলাবাগান১ বলেছেন: বিজ্ঞান এবং টেকনোলজি ই দেশকে এগিয়ে নেব। সবাইকে পাটের জিনোম ডিকোড করতে হবে না। আমেরিকার অর্ধেক মানুষ ই হাই স্কুল পাশ অনলি কিন্তু বিজ্ঞান এবং টেকনোলজিতে এমন ইনভেস্টমেন্টের জন্যই আজ আমেরিকা এই অবস্হায়।
একজন বিজ্ঞানীর আবিস্কারের ঔষুধ সারা পৃথিবীর সবার উপকারে লাগে... ১৭ কোটি থেকে এমন ১০-১২ বের হয়ে আসবে বলেই আমার বিশ্বাস

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন,
"লেখক বলেছেন: আমি আপনার মত এত হতাশ না...সঠিক দিক নির্দেশনা থাকলে এভাবেই আগাবে। "

-আমি হতাশ, ব্লগে আগেও একথা শুনেছি বহুবার; আপনি আমার থেকেও হতাশ হতেন, যদি সৌদীতে চাকুরীরত ৩০ লাখের ১ জন হতেন, যারা "জেনোম"এর ডেফিনেশন এই জনমে জানার সুযোগ পাবে না; ওরা দেখতে মেখতে আপনার মতো। আপনি যেই অবস্হানে আছেন, কালকে আমেরিকান ভিসা দিলে ১০ কোটী আপনার শহরে আসতে চাইবে; ৫ বছর পর ওরা সবাই লিখবে যে, চাঁদগাজী হতাশ ব্লগার।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২০

কলাবাগান১ বলেছেন: দেশ আস্তে আস্তে আগাচ্ছে....আগে মানুষ ভাইরাস/ব্যাক্টিরিয়া কি জিনিস তাই জানত না...এখন জিনোম কি জিনিস বুঝার চেস্টা করছে

৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

লেখক বলেছেন, " সবাইকে পাটের জিনোম ডিকোড করতে হবে না। আমেরিকার অর্ধেক মানুষ ই হাই স্কুল পাশ অনলি "

-সবাকে জেনোম ডিকোড করতে হবে না, ঠিক আছে; কিন্তু "জেনোমের" ডেফিনেশনটা সবার জানা উচিত কিনা?
আমেরিকার বেশীর ভাগ হাইস্কুল পাশ; আমাদের বেশীর ভাগ নাম লিখতে পারে না!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩১

কলাবাগান১ বলেছেন: আজ জিনোমের মানে বুঝতে চেস্টা করছে.. সেটাও একটা বড় উন্নতি

৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পাটের জিনোম আবিস্কার করে কী লাভ হলো আমাদের আর আবিস্কার না হওয়াতে আগে আমাদের কী ক্ষতি হচ্ছিল জানতে চাই।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৮

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার মত ব্লগারের কাছ থেকে এই প্রশ্ন আশা করি নাই। শুধু বাংলাদেশের বিজ্ঞান না, পুরা পৃথিবীর জিনোমিক্স সাইন্স এর থেকে উপকৃত হবে। বিজ্ঞানের আবিস্কার থেকে যে জ্ঞান তৈরী হয়, তার যুগান্তরী এপ্লিকেশন শুধু সেই আবিস্কারেই সীমাবদ্ধ থাকে না।

ভাইরাস যখন ব্যাক্টেরিয়াকে আক্রমন করে, তখন ব্যাক্টিরিয়া ভাইরাসের জিনোমের কিছু অংশ নিজের মাঝে রেখে দেয় এবং পরে যখন সেইম ভাইরাস আবার আক্রমন করে, ব্যাক্টিরিয়া ভাইরাসের জিনোম যেটা সে আগেই সংরক্ষন করেছিল সেটা ইউজ করে ভাইরাস কে ধ্বংস করে দেয়। বিজ্ঞানীরা এটা জানত কিন্তু এই ইনফরমেশন আজ যেভাবে পুরা পৃথিবীর রোগ বিশেষ করে ক্যান্সার দুর করার কাজে ব্যবহার হচ্ছে সেটা কোনভাবেই সম্ভব হত না যদি বিজ্ঞানীর ভাইরাস/ব্যাক্টিরিয়ার 'যুদ্ধের' ব্যাপার টা না জানতেন। আমার ক্যান্সার নিরাময় নিয়ে আগের পোস্ট টা দেখতে পারেন। CRISPR/Cas9 technology is changing the world

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২০

ধানক্ষেতের ইঁদুর বলেছেন: পাট ছেড়ে অন্যদিকে নজর দিলে ভালো হবে। অবশ্য এটা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অন্যান্য দিক যেমন তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের দিকে নজর দেয়া বেশি জরুরী। বর্তমান বিশ্ব চলছেই পদার্থবিজ্ঞানের উপর দিয়ে। যত পারমাণবিক শক্তি, রকেট, স্যাটেলাইট, বিদ্যুত শক্তি সব কিছুই পদার্থবিজ্ঞানের অধীন। আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল দিতে পদার্থবিজ্ঞান অপরিহার্য। কয়টা কৃষক পাট চাষ করে? পাটের কি ব্যবহার আছে এখন? মানছি কিছুকাল আগে ছিলো। এখন নেই।

অতএব পাট ছেড়ে পদার্থবিদ্যায় উৎসাহিত করছি।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২১

কলাবাগান১ বলেছেন: লাগসই প্রযুক্তি বলে একটা কথা আছে। আজ হার্ভাড/এমআইটি এর সাথে প্রতিযোগিতা করে বাংলাদেশ ক্যান্সার নিরাময়ের ঔষুধ বানাতে পারবে না.....

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫১

আখেনাটেন বলেছেন: তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে যুগান্তকারীই বলা যায়। কিন্তু এটা এত পরে আসল কেন। দেখলাম জুন ২০১৬ তে রিসিভট হয়েছে। কাজ তো অনেক আগে হয়েছে।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৬

কলাবাগান১ বলেছেন: This is the way to publish....review....re review rebuttal. And it is in Nature Journal.

৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২২

আখেনাটেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: This is the way to publish....review....re review rebuttal. And it is in Nature Journal.--আমি জানি এটা; সময় লাগে; তবে নিশ্চয় সেটা অর্ধ-যুগ নয়!! নেচার, সায়েন্স, ল্যানসেট, নিউ ইংল্যান্ড ইত্যাদিতে পাবলিশ হতে বেশির ভাগের বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে এক থেকে দুই বছর লাগে। আর এর থেকে যেগুলো বেশি লাগে সেগুলোর ডেটা রিভিউতে অনেক বেশি সময় লাগে। কিন্তু জুটের ক্ষেত্রে তো এমন হওয়ার কথা নয়।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৮

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি আমার ২-৩ বছর আগের পোস্ট গুলি দেখতে পারেন। যখন প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাড়িয়ে ঘোষনা দিলেন যে জুটের জিনোম সিকোয়েন্স করা হয়েছে বাংলাদেশ, আমি তখন হেসেছিলাম কেননা যতক্ষন না পাবলিশ না হবে, তা কেউই বিশ্বাস করবে না।

আমার মনে প্রফেসর আলম সাহেব মারা যাওয়াতে কাজ টা ঝিমিয়ে পড়েছিল কেননা উনিই ছিলেন প্রধান এই প্রজেক্টের। তার উপর আমাদের সরকারী প্রতিস্টান..জুট রিসার্চ ইন্সটিটিউট...।আর তাদের দীর্ঘসূত্রতা তো লিজেন্ডারি। কার নাম পেপারে থাকবে..কার নাম আগে যাবে.. কে করেসপন্ডেন্স অথার হবে ...তা নিয়েই হয়ত ৬ মাস শেষ.....

৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৩

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: এই স্টেপটা বাঙ্গালী জাতির জন্য অতিব সম্মানের ও সামনে এগিয়ে যাবার। যারা বুঝছে না তাদের উদ্দেশে - নেচার এ প্রকাশ মানে আজ গেজেট অাকারে প্রকাশ পেলো, বিশ্বের স্বীকৃতি আজ আমরা পেলাম। আজ প্রফেসর ডঃ মাকসুদুল আলম স্যারকে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৩৭

কলাবাগান১ বলেছেন: এই পাবলিকেশন যে বাংলাদেশ কে কত বড় সন্মান এনে দিবে, যারা বুঝার তারা ঠিকই বুঝে। ধন্যবাদ

১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এই গুরুত্বপুর্ণ বিষয়টাকে সামুতে আনার জন্য । গত ৩০জানুয়ারী ২০১৭ তারিখে বিশ্ব বিখ্যাত নেচার জার্ণালে এই বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধটিরর অনলাইন প্রকাশ বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের সাফল্য সারা বিশ্বের সংস্লিষ্ট বিজ্ঞানী সমাজে দেশের ভাবমুর্তী উজ্জল করবে তাতে কোন সন্দেহ নাই ।

বৈজ্ঞানিক গবেষনায় এ জাতি কতখানি এগিয়ে গেছে তা বিশ্ববাসী প্রত্যক্ষ করবে । আমি মনে করি আমাদের ব্লগের বিজ্ঞ সকল ব্লগার বৃন্ধ এই পোস্টের লিংক ফলো করে কিংবা নীজ থেকে ব্রাউজ করে এই গুরুত্বপুর্ণ প্রবন্ধটি একবার পাঠ করে আসতে পারেন ।

প্রবন্ধটিতে উপস্থাপিত পাটের দুটোজাতের কমপারিটিভ এনালিসিসকে এখানে তুলে ধরা হলো এ পোস্ট এর লিখাটিকে একটু সাবসস্টেনসিয়েট করার জন্য ।


এখানে একটি কথা উল্লেখ্য যে, পাটের জিন নকশা আবিষ্কার জ্ঞানগত অর্জন হলেও এর অর্থকরী সুফল সুদূরপ্রসারী। এ নকশার সুবাদে পাটের চাষকে বাংলাদেশের মাটি ও জলবায়ুর উপযোগী করে সেরা মান নিশ্চিত করা সম্ভব। সম্ভব উন্নত জাতের পাটের বীজ সৃষ্টি করে পাটের ফলন ও আঁশের গুণাগুণ বাড়িয়ে বিশ্বের পাটের বাজারে সুপ্রতিষ্ঠিত হওয়া। উন্নত জাতের সুতা ও ওষুধ তৈরিতেও এ আবিষ্কার অবদান রাখবে বলে জানা যায় । এত সব সম্ভাবনাকে জোড়া লাগালে একদিকে কৃষি ও কৃষকের বিকাশ, অন্যদিকে জাতীয় অর্থনীতির সমৃদ্ধির উজ্জ্বল চিত্র অনুমান করা সম্ভব। এখন প্রয়োজন মাঠপর্যায়ে প্রায়োগিক সাফল্য অর্জনের সব ব্যবস্থা নিশ্চিত করা। সেই দায়িত্বটি সরকারের। এখন সরকার এ নিয়ে কতটুকু কাজে লাগান সেটাই দেখার বিষয় । বাংলাদেশ পাট গবেশনা ইনসটিটিউট যে ধীরগতিতে চলে তাতে তো মনে হয় ৩০ শে জানুয়ারী ২০১৭ তারিখে জার্নালে প্রকাশিত প্রবন্ধটি শুধু একবার পাঠেই তাদের লেগে যেতে পারে বছর খানেক !!!!

শুভেচ্ছা রইল

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৬

কলাবাগান১ বলেছেন: শুধু পাট না...এই জিনোম সিকোেন্সের মাঝে যে সমস্ত জিনগত ভ্যারিয়েশন পাওয়া যাবে, সেটা অন্য প্রজাতির ফসলের মাঝে প্রয়োগ করে ইমপ্রুভমেন্ট করা যাবে। ভাবতেও ভাল লাগছে যে বিদেশের বিজ্ঞানীরা জুটের জিনোম কে পড়ে দেখছেন যাতে এর থেকে ইনফো নিয়ে অন্য ফসলে জিনগত ইনফো কাজে লাগানো যায়। সারা জীবন পড়েছি বিদেশী বিজ্ঞানীদের আবিস্কার..এখন বিদেশী বিজ্ঞানীরা পড়বে (অন্তত জিনোমিস্ক এর ক্ষেত্রে) আদি বাংলাদেশের আবিস্কৃত বিজ্ঞান।

১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, আমি কম বুদ্ধি ও কম জ্ঞানের মানুষ। তাই পাটের জিনোম আবিস্কারের আগে পরে আমাদের সুবিধা অসুবিধা বা লাভ লোকসানের কথা জানতে চাচ্ছিলাম। বিজ্ঞানের তত্ত্বীয় বিষয়গুলো যারা বুঝে না, তাদের এরকম প্রশ্ন করা উচিৎ না, আপনার প্রতিমন্তব্য থেকে এটা বুঝতে পারলাম। দুঃখিত। ধন্যবাদ ভাই কলাবাগান১।

১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: অসাধারণ অর্জন ! চূড়ান্ত হতাশাবাদী, অন্ধ পাশ্চাত্য প্রেমী ছাড়া সবাই এই সংবাদে খুশিই হবে।পেপারগুলোর বস্তাপচা সংবাদের ভিড়ে এইটা হয়তো ভাত পাইবো না।একটা আর্টিকলে পড়েছিলাম পেপার বিক্রি বাড়ানোর কৌশল হলো নেগেটিভ সংবাদ বেশি বেশি পরিবেশন করা , মানুষকে প্যানিক করে রাখা। আমাদের সম্মানিত , জনপ্রিয় মুক্তিযোদ্ধা বোধহয় সেই কৌশলই অবলম্বন করছেন। আমি সবিনয়ে বলতে চাই, আপনার জন্য ব্লগ-বেল নিশ্চিত। অনুগ্রহ করে আমাদের কিছু আসার বাণী শোনান।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১

কলাবাগান১ বলেছেন: এখনকার আসল সংবাদ হল...।

" নায়িকার বাসর ঘরে রাজনৈতিক নেতার উকি এবং গনধলাই"

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

কলাবাগান১ বলেছেন: অনেকে এটা থেকে লাভ/লোকসানের হিসাব করে।

১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬

আখেনাটেন বলেছেন: আমার মনে হয় প্রফেসর আলম সাহেব মারা যাওয়াতে কাজ টা ঝিমিয়ে পড়েছিল কেননা উনিই ছিলেন প্রধান এই প্রজেক্টের। তার উপর আমাদের সরকারী প্রতিস্টান..জুট রিসার্চ ইন্সটিটিউট...।আর তাদের দীর্ঘসূত্রতা তো লিজেন্ডারি। কার নাম পেপারে থাকবে..কার নাম আগে যাবে.. কে করেসপন্ডেন্স অথার হবে ...তা নিয়েই হয়ত ৬ মাস শেষ.....--- এটাই আমি বোঝাতে চাইছিলাম।

যাহোক, উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে এই ধরণের একটি হাইথরোপুট রিসার্সের বিষয় আমাদের অনেকের মাথার উপর দিয়ে চলে যাবে এটাই স্বাভাবিক। এই ধরণের একটি গবেষণা করতে কী পরিমাণ পরিশ্রম, অর্থ (যতদূর জানি ৮০ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল), গোপনীয়তা, দক্ষ লোকবল লাগে তা অামাদের ধারণারও বাইরে। এটার ফলে ভারতের সাথে পাট ও পাটজাত পণ্য নিয়ে যে অসম লড়াই চলছে তা কিছুটা হলেও বাংলাদেশ তাদের থেকে এগিয়ে গেল (আমার মনে হয় বাংলাদেশ যে এটা করে ফেলবে ভারতের বিজ্ঞানীদের ধারণাতেও ছিল না)।

এ ক্ষেত্রে সরকার, প্রয়াত আলম সাহেব, কৃষিমন্ত্রীর অবদান অবিস্বরণীয়। এখন জাতি এই জীনোম সিকোেয়েন্সের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণের মাধ্যমে অারো উন্নত ও রোগবালাইমুক্ত জাত উদ্ভাবনের মাধ্যমে পাটের সোনালীযুগ আবার ফিরে আনুক এইটাই সকলের চাওয়া।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭

কলাবাগান১ বলেছেন: শুধু পাট না...এর জিনগত ভ্যারিয়েশন এর ইনফো অন্য ফসলে এপ্লাই করার উপায় খুজে পাবে অন্যান বিজ্ঞানীরা। আর তা ছাড়া পাটের পেটেন্ট টা বাংলাদেশ পেতে আর কোন বাধা থাকবে না..ভারতীয় রা চিন্তাও করে নাই এমন একটা লিডারশীপ/জ্ঞান বাংলাদেশে আছে যেটা দিয়ে জিনোম সিকোয়েন্ষ করা যাবে।

১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

টুনটুনি০৪ বলেছেন: উন্নয়ন সরকারের একার প্রচেষ্টায় হয়না, এ দায়িত্ব জনগনকে নিতে হয়। আপনার পোষ্টের জন্য অনেক শুভেচ্ছা।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৮

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনাদের কে চিনি ভালভাবেই ..এই সরকারের কোন উন্নয়ন ই আপনারা উন্নয়ন বলে মানতে রাজী নন।

জামাতী রা যখন ক্ষমতায় ছিল তখন কেন জনগন এই উন্নয়ন এ যোগ দেয় নাই (পাটের জিনোম ডিকোড করা) !!!!!

সরকার উদ্দোগ্ না নিলে ১ বেইস পেয়ার ডিএনএ ও ডিকোড হত না...।

১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি মনে হয়, কলোনিয়েল সিস্টেমে বিশ্বাস করেন, "সরকার চালনা করাও ব্যবসা"।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি লিবারেলিজম এ বিশ্বাস করি...ধর্ম যার যার..রাস্ট্র সবার। রাস্ট্র ব্যবসা করে যদি নিজের পয়সায় পদ্মা সেতু বানাতে পারে তাতে আমি দোষের কিছু দেখি না...।


আজকের খবর দেখুন প্রথম আলোর অনলাইই এডিশনে... কানাডার আদালত ও কোন দূর্নীতি খুজে না পেয়ে পদ্মা সেতু মামলা র সবাই কে বেকুসর খালাস দিয়েছে

১৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

শোভনের শোভন বলেছেন: আমি একজন আশাবাদী ব্যক্তি বলছি।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৩

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি ও আপনার মত একজন আশাবাদী...বাংগালীর অদম্য প্রান একটু দরকার পৃস্টপোষকতা

১৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯

বিজন রয় বলেছেন: আমি আশা দেখি।
কিন্তু ধর্মীয় পাগলামি একদিন সব নষ্ট করে দিবে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২২

কলাবাগান১ বলেছেন: ধর্মান্ধতা মানব জীবনের অগ্রসরতা কে পিছনে ফেলে দেয়

১৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: নতুন এ ধরনের মুল্যবান দেখার বাসনা জানিয়ে গেলাম ।

১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ

১৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অন্যদেশগুলি এবার একটু সমীহ করবে যে বাংলাদেশ যেভাবে আগাচ্ছে....এখানে সরকারের পৃস্টপোষকতার কথা বিশেষভাবে উল্লেখ্য... কৃষি মন্ত্রী মতিয়ার ব্যাক্তিগত উদ্দোগই এই প্রজেক্ট বাংলাদেশে আসে। আমাদের পত্র/পত্রিকায়/টিভি তে এখনও কোন সাড়া পড়ে নাই...।কিন্তু এটা যে কত বড় অর্জন সেটা সারা বিশ্ব বুঝে। যে দেশ ছিল ওপেন বাস্কেট...পথে পথে গরীব লোক..।ঝড় আর বন্যার দেশ...আর সেই দেশে বিজ্ঞানের এমন অর্জন। সারা বিশ্ব আজ নোটিশ করবে। আমাদের ঘুম কবে ভাংবে কে জানে?

১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

কলাবাগান১ বলেছেন: কথা সেটাই। এই অর্জন জাতির সেলিব্রেট করা উচিত

২০| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, বাংলাদেশী এই বিজ্ঞানীর সাথে একটু পরিচিত হতে পারেন ।
https://en.wikipedia.org/wiki/Kamrun_Nahar

১২ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:০২

কলাবাগান১ বলেছেন: She is very motivated and well rounded. Great to see a bangladeshi scientist working on second generation biofuel crops......

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.