নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলাবাগান১

বিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা দেশপ্রেমের ই অংশ

কলাবাগান১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

anosmia হলে আপনি হয়ত করোনায় আক্রান্ত

২৩ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৩৮


১। anosmia হল হঠাৎ করে আপনি যদি আপনার ঘ্রান এবং স্বাদ নেওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন...। নাক কান গলার রোগী দের পরীক্ষা করতে যেয়ে ইদানিং অনেক ডাক্তার করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন....বিশেষ করে যারা করোনায় আক্রান্ত কিন্তু মাইল্ড সিম্পটম অথবা কোন সিম্পটম নাই তারাই বিশেষ ভাবে ঘ্রান নেওয়ার আর স্বাদ নেওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ডাক্তার এর শরাপন্ন হচ্ছেন কিন্তু পরে পাওয়া যাচ্ছে যে উনারা করোনাতে আক্রান্ত। বিশেষ করে ইয়াং লোকজন যারা করোনাতে আক্রান্ত তারা কিন্তু খুব বেশী নিউমোনিয়া কিংবা অন্যান্য উপসর্গ শো করে না কিন্তু তারা প্রায় সবাই anosmia তে ভুগে এবং তারা করোনা স্প্রেড করতে পারে.....এই ভাইরাস নাক আর গলায় বেশী রিপ্লিকেট করে থাকে..... তাই কেউ যদি anosmia তে ভুগে তাহলে তাকে সাথে সাথে কোয়ারাইন্টানে পাঠানো দরকার (টেস্ট ছাড়াই).....

২। গনস্বাস্থ্য এর করোনা ডিটেকশান কিট এ অনেক ফলস পজিটিভ/নেগেঠিভ দেখা যাবে...ডট ব্লটে অনেক প্রচলিত এন্টিবডি-এন্টিজেন এর মিলন কে ইউজ করে রাসায়নিক বিক্রিয়া দেখানো হয়...পুরো পৃথিবী তে এমন টেকনোলজি শয়ে শয়ে আছে বিভিন্ন জীবানু ডিটেকশান এর জন্য....তবে অনেক পরীক্ষ/নীরিক্ষা করে ফেইল প্রুফ করা হয়। কারো মাইল্ড হলে হয়ত তেমন এন্টিবডি নাও হতে পারে ২-৩ দিনে হয়ত তেমন এন্ডিবডি তৈরী ও হবে না ..তাই কখন পরীক্ষা করা হয় তার উপর ডিপেন্ড করে।

আমার কথা করোনা হল সেফটি লেভেল ৩ জীবানু....বাংলাদেশে শুধুমাত্র আইসিডিডিআরবি তে একটি লেভেল ৩ ল্যাব আছে যেখানে লাইভ ভাইরাস দিয়ে পরীক্ষা করা যায়...উনারা কি লাইভ ভাইরাস কে ডিটেক্ট করে (কোথায় করলেন) কোন ফল পেয়েছেন কিনা যেটা অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে....যে এন্টিবডি উনারা ইউজ করছেন সেটা কি অন্য ভাইরাস এর কাছাকাছি?? যদি শুধু করোনার কোন প্রোটিনের এন্টিবডি ল্যাবে তৈরী করোনার প্রোটিন কে ডিটেক্ট করেন সেটা ল্যাবে খুবই ইজি কিন্তু লাইভ ভাইরাস দিয়ে পরীক্ষা করার আগ পর্যন্ত্য কিছু বলা সম্ভব নয়।

৪। করোনা ভাইরাসের আসল নাম হল SARs-CoV-2.
COVID-19 is the name of the disease caused by SARS-COV-2. Like smallpox disease is caused by the Variola virus.

৩। আপনি কি জানেন disease শব্দ হল dis - ease (lack of ease) ( যেমন dishonor dis+honor)..।আমি আজই লক্ষ্য করলাম

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৫০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এর মধ্যে দ্রুত ভ্যাকসিন চলে আসলে ভাল হবে...

২৩ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৫৪

কলাবাগান১ বলেছেন: ভ্যাকসিন এর চেয়ে এন্টি ভাইরাল ঔষুধ আবিস্কার বেশী দরকারী বর্তমান মহামারীকে (মৃত্য কে রুখতে) ...লং রানে ভ্যাকসিন বেশী দরকার..।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: সকাল থেকে আমার গলাটা ব্যথা।

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: জ্বর/কাসি হলেই করোনা ভাইরাসের পরীক্ষা না করার পরামর্শ দিয়েছেন ভারতের বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী শেঠী।

তার মতে, অকারন অতিরিক্ত পরীক্ষা নিজের ও দেশের বিপদ বাড়াবে।
কেননা চাহিদার তুলনায় করোনা পরীক্ষার কিট বিশ্বব্যাপি অপ্রতুল।
যদি কারও ফ্লু বা সর্দি থাকে প্রথমে নিজেকে বাসায় থেকে আইসোলেশনে থেকে করোনা লক্ষণ ভালো করে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। প্রথম দিন শুধু ক্লান্তি আসবে। তৃতীয় দিন হালকা জ্বর অনুভব হবে। সঙ্গে কাশি ও গলায় সমস্যা হবে। পঞ্চম দিন পর্যন্ত মাথায় যন্ত্রণা হবে। পেটের সমস্যাও হতে পারে। ষষ্ঠ বা সপ্তম দিনে শরীরে ব্যথা বাড়বে এবং মাথার যন্ত্রণা কমতে থাকবে। তবে পেটের সমস্যা থেকেই যাবে। অষ্টম ও নবম দিনে সব লক্ষণই চলে যাবে। তবে সর্দির প্রভাব বাড়তে থাকে। এর অর্থ আপনার
ইমিউনিটি (রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা) বেড়েছে ও করোনা হলেও আপনার আর বিপদ আশঙ্কা নেই।

এ চিকিৎসক বলেছেন, এসব ক্ষেত্রে আপনার করোনা পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। কারণ শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে। তবে যদি অষ্টম দিনে আপনার শরীর আরও খারাপ হলেও ঘর থেকে বের হবেন না করোনা। হেল্পলাইনে ফোন করে করোনা টেষ্ট করে নিতে হবে।

২৩ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৩২

কলাবাগান১ বলেছেন: কিছু ব্লগার নেমেছে ব্লেইম গেম খেলত...এক মাস আগে লকডাউন করে দিলে তখন দিন মুজুর/রিকশা/সিএনজি চালক রা কোথায় যাবে তা নিয়ে মাতম তুলতো....বিএনপি ক্ষমতায় থাকলেও এর চেয়ে বেশী করতে পারত না....

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:১৬

রাশিয়া বলেছেন: ইমিউনিটি সিস্টেমকে শক্তিশালী করলে তা আরও বিপদ ডেকে আনতে পারে। কিছু কিছু জীবাণু ইমুনিটি সিস্টেমকে বিভ্রান্ত করার জন্য এক্টিভ সেলের বেশ ধরে থাকে - তখন হোয়াইট ব্লাড সেল সুস্থ সজীব কোষকেও আক্রান্ত ভেবে তাকে আক্রমণ করে থাকে। করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের মৃত্যু ঝুঁকি সেই সময় থেকেই শুরু হয়। কোন চিকিৎসা তখন আর কাজে লাগেনা।

২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:১৮

কলাবাগান১ বলেছেন: মাত্রামত শক্তিশালী হওয়া দরকার

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: পরিস্থিতির আকার ও ভয়াবহতা কমাতে যে কোন সময় ঢাকা লক ডাউন করা হতে পারে।

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন:

২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:১৯

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার কিছু বলার নাই..একই কমেন্ট সব জায়গায়!!!

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অ্যনস্মিয়ার সঙ্গে করোনার সম্পর্ক পড়লাম। এমন হয়েছে যে সাধারণ গলা ব্যথা সর্দি কাশিতে নিজের মন খুব দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। কাউকে কিছু বলা যাচ্ছে না।

পাশাপাশি করোনা আতঙ্ক এবং বাস্তবতা দুই এখন আমাদের এখানেও ভয়ঙ্কর ভাবে থাবা বসিয়েছে। গতকাল জনতার কার্ফু চালু ছিল। আজ সন্ধ্যে পাঁচটা থেকে 31 মার্চ পর্যন্ত কলকাতা শহরে লকডাউন চালু হবে। যেকোনো দেশের লকডাউন এমন সময়ে নিঃসন্দেহে সাধুবাদযোগ্য। কিন্তু দিন আনা দিন খাওয়া মানুষের জন্য গভীর দুশ্চিন্তার বৈকি।

২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:১৬

কলাবাগান১ বলেছেন: কিন্তু দিন আনা দিন খাওয়া মানুষের জন্য গভীর দুশ্চিন্তার বৈকি।

৮| ২৯ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪৫

কলাবাগান১ বলেছেন: করোনার সবচেয়ে ভাল চিকিৎসা হল যারা একবার করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের ব্লাড প্লাজমা নতুন রোগীদের শরীরে ইনজেক্ট করা।

যারা ভাল হয়ে গিয়েছেন, তারা তাদের রক্ত এখন গোল্ডের মত দাম.....
দেশের বড়লোকেরা তাদের রক্ত কিনার জন্য অথবা (ছিনিয়ে নেওয়ার চেস্টা করবে)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.