নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১। উপর এর ছবির মত চাদ যখন পুরো পূর্নিমার সময় দিগন্ত রেখার (horizon) এর দিক থেকে কোন পাহাড়, গাছ গাছালির ফাক দিয়ে দেখা দেয়, তাকে তখন মনে হয় অনেক বড় সাইজের চাদ কিন্তু কিছুক্ষন পরে যখন সেই চাদই উপর এর দিকে উঠতে থাকে, তার সাইজ ও আস্তে আস্তে ছোট হয়ে যায়। মধ্য আকাশে যেখানে আশেপাশে কোন গাছ/পাহাড় রেফারেন্স হিসাবে নাই, সেখানে চাদ কে অনেক ছোট সাইজের মনে হয় (দিগন্ত রেখার চাদ এর চেয়ে) এটা হাজার বছর ধরেই হয়ে আসছে এবং এটা আমরা সবাই মেনে নেই। কিন্তু বিজ্ঞান বলে যে এই সাইজ ডিফারেন্স এর সবটাই আমাদের ব্রেইন এর মিস-পারসেপশান। কেননা দিগন্ত রেখার চাদ আর মধ্য আকাশের চাদের সাইজ এর কোন ডিফারেন্স নাই। সবটাই আমাদের চিন্তার ফসল। যা আমরা বিশ্বাস করি সেটাই ব্রেইন আমাদের দেখাচ্ছে। বিশ্বাস না হলে, দিগন্ত রেখার চাদ কে উল্টা দিক থেকে কোমর বাকা করে দুপায়ের ফাক দিয়ে দেখতে পারেন, তখন কিন্তু সাইজ কে তেমন বড় দেখাবে না। অথবা একটা কাগজের নল বানিয়ে তার মাঝ দিয়ে দেখতে পারেন (তরল পানীয় খাওয়ার স্ট্র দিয়ে ও হবে), দেখবেন দুটার মাঝে সাইজের কোন তারতম্য নাই। আপনার মোবাইল এ সেইম জুম দিয়ে দিগন্ত রেখার আর মধ্য আকাশের চাদের দুটা ছবি তুলে তার ব্যাসার্ধ মাপতে পারেন ১০০% সেইম হবে। এটাকে বলে মুন ইলিউশন। এ রকম সান (সুর্য্য ইলিউশন ও হয়)।
সবচেয়ে মজার কথা হল, নাসা থেকে শুরু করে, অনেক বিজ্ঞানী গলদঘর্ম হয়ে আছেন এর একটা বৈজ্ঞানিক ব্যাখা র জন্য কিন্তু এখনও কেউ বিশ্বাস যোগ্য কোন ব্যাখা দিতে পারছেন না...। যদিও হাজার হাজার বছর ধরে এই 'দুই সাইজের' মুন সবাই দেখছে বিশ্বাস করছে কিন্তু সেটা শুধু কল্পনায়ই রিয়ালিটি হল একই দিনের চাদের অবস্হান এর উপর ভিত্তি এর দুই সাইজ হওয়ার কোন কারন নাই।
যেহেতু রেফারেন্স হিসাবে গাছ/পাহাড় এর ছবির সাথে চাদ কে দেখা যায় দিগন্ত রেখায়, তখন আপনার ব্রেইন এটাকে ইন্টারপ্রেট করে হয়ত চাদ টা অনেক কাছে, তাই তাকে ব্ড় করে দেখায় (ব্রেইন নিজে নিজেই কল্পনায় ছবি একে আপনাকে দেখাচ্ছে)। মধ্য আকাশে কোন গাছ/পাহাড় এর মত রেফারেন্স নাই।
ব্যাপার টা অনেকটা Ponzo illusion এর মত। নিচের ছবিতে যেখানে রেল লাইন এর দুটা লাইন অনেক দুর পর্যন্ত্য দেখা যাচ্ছে। এখন দুটা সমান সাইজের রেখা যদি আকা হয় (একটা কাছে আরেক টা দুরে), আপনার ব্রেইন কিন্তু দুর এর ছবিটা কে ছোট বলেই আপনাকে দেখাবে।
আরেকটা ইলিউশন যেটা আপনার ব্রেইন নিজে নিজে ইন্টার প্রেট করে আপনাকে দেখায় কিন্তু রিয়ালিটিতে সেটা আসলে ঘটে না, নিচের ছবির কেন্দ্রে থাকা বিন্দুতে চোখ রেখে আপনার মাথা ছবির দিকে নিয়ে আসেন আবার ছবি থেকে দুরে সরিয়ে নেন। কয়েকবার মাথা সামনে-পিছনে করতে থাকেন, দেখবেন যে ছবির গোলাকার বৃত্ত গুলি একটা আরেকটার অপোজিট দিকে ঘুরতে আছে (কিন্তু রিয়ালিটি হল ছবি টা স্হির কোন কিছুই নড়ছে না)। এটাকে বলে Pinna-Brelstaff illusion যেটা ছবি দেখা থেকে প্রসেস করার মাঝে ০.১৫ সেকেন্ড এর কমিউনিকেশন ব্রেক ডাউন এর জন্য ঘটে থাকে।
যেটা বানর এর উপর পরীক্ষা করে প্রমান করা হয়েছে। Pinna-Brelstaff study
Slanted Rhombi গুলি এমন ভবে বসানো (ওভারলেপ করা), আর আপনার মাথা সামনে-পিছনে করাতে ছবি বড়-ছোট হওয়ার সময় ব্রেইন মনে করছে যে সেইপটা হচ্ছে দ্রুত ঘুর্নায়মান বৃত্ত এর মত, আর সেটাই আপনাকে সে দেখাচ্ছে।
এত কথা কেন বললাম??? অনেকেই জীন/ভুত দেখেন, কিছু একটা নড়ছে, নিজে নিজে লাইট জ্বলে উঠছে, কেউ নিশব্দে হাটছে,সাদা চাদর এর ঢাকা লম্বা অবয়ব দেখা, নিয়ার ডেথ একসপেরিয়েন্স এর সময় বড় পর্দায় পাওয়ার পয়েন্টে নিজের কবিতা কে স্কৃল করাচ্ছে, এগুলি সব ই হল ব্রেইন এর কল্পনা উপর নির্ভর করে আপনাকে দেখানো (আপনার বিশ্বাস এর ও কিছু অবদান আছে এতে- যে ধর্মে বিশ্বাস করে না, তাকে কখনও বলতে শুনবেন না যে সে জীন দেখেছে)। কিন্তু নিজের চোখে যেহেতু দেখছেন যেটা ব্রেইন দেখাচ্ছে কিন্তু রিয়েল লাইফে এসব কোন ঘটনাই গঠছে না। যারা চোখের দেখায় সব বিশ্বাস করে তারা বড়ই 'নাদান' (আর কোন ভাল শব্দ খুজে পেলাম না)।
২। উচ্চ স্বরে রিডিং বাচ্চার ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট এ সাহায্য করে। It’s indeed one of the strange facts about the brain because we usually teach our children to read and talk politely. But to promote brain development in your child, you should read and talk aloud in front of them.
৩।প্রায় সময়ই মনে হত কেন কিছু কিছু ভাষা যখন লিখা হয় সেটা ডান থেকে বাম দিকে যায় (আরবি, হিব্রু, রোহিংগা, ফারসি, উর্দু), আবার অন্য ভাষা লিখা হয় বাম থেকে ডান দিকে (বাংলা, ইংরেজী, লেটিন ইত্যাদি)। পড়ে দেখলাম যে, পেপার আবিস্কার এর আগের ভাষা গুলি যেগুলি শিলা-লিপি দ্বারা লিখিত হত, তারাই ডান থেকে বাম দিকে লিখে থাকে। কেননা শিল-বাটালি দিয়ে লিখার সময় ডান হাতে থাকত বাটালি, আর বাম হাতে থাকত শিলা (হ্যামার)। কেননা বেশীর ভাগ মানুষই হল ডানহাতি। শিল-বাটালি দিয়ে বাম দিক থেকে লিখা আরম্ভ করে ডান দিকে গেলে হাতে ব্যাথা পাওয়ার সমুহ সম্ভাবনা থাকে।
আর পেপারে লিখার সময় একজন ডানহাতি ডান দিক থেকে লিখে বাম দিকে যাওয়ার সময় কালিতে লিখার অংশ লেপটে যাওয়ার বেশী সম্ভাবনা থাকে কিন্তু বাম দিক থেকে ডান দিকে গেলে লিখার অংশ থেকে কালি লেপটে যাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না। এর জন্যই এখন আমরা দুরকম লিখার স্টাইল দেখে থাকি।
৪। যখন কোন প্রেমিক তার প্রেমিকা আই লাভ ইউ নিচের ছবির মত লিখে থাকে, তখন মেজাজ টাই খারাপ হয়ে যায়
হার্ট কিভাবে ভালবাসার প্রতীক হতে পারে???? আরে হার্ট যদি ভালবাসার প্রতীক হত তাহলে একটা অক্টোপাশ তার তিন তিন টা হার্ট থাকার পরও কি নির্দয় ভাবে হাতের কাছে যাকেই পায় তাকে দুমড়ায়ে মুচকায়ে মেরে ফেলে!!!!!! তার নাকি ৯ টা ব্রেইন ও আছে।
৫। এই লিখা টা দুদিন আগে লিখেছিলাম
ব্লগার চাদগাজী ও রাজীব নুরের ব্যান এর XXXX চাই। এই XXXX দিয়ে চার অক্ষর এর কোন শব্দ বলতে চেয়েছি সেটা সরাসরি বললাম না, তবে মডু চাইলে আমাকে ব্যান করতে পারেন... YOU ARE WELCOME!!!!!
২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩
কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ চমৎকার ইলুউশন এর জন্য। আমাদের ব্রেইন হল হাইলি কন্ডিশনড বাই এক্সপেরিয়েন্স। একটা জানালা সেটা একজন কারপেন্টার, পাখি, পোকা একেক জনের কাছে একেক রকম লাগবে কিন্তু রিয়ালিটি হল যে জানালা টা কিন্তু সেইম।
২| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: * "আমার কাছেও অনেক ইল্যুউশন ছবি আছে' হবে।
উপরের ছবিটি থেকে আমি নিজে ব্যকগ্রাউন্ড এবং রেখাগুলো সব সরিয়ে দিয়েছি। এখন সবগুলো বলের কালার একই দেখা যাচ্ছে। যে কেউ উপরের ছবিটি নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখতে পারে।
২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪
কলাবাগান১ বলেছেন: আই লাভ সাচ ইলুউশনস। ধন্যবাদ
৩| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:১৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নিচের এই মেয়েটির নাকের বিন্দুর দিকে এক দৃষ্টিতে ১৫ সেকেন্ড তাকিয়ে থাকুন তারপর ডানের সাদা অংশের দিকে তাকান এবং চোখ পিটপিট করুন, দেখবেন প্রিয়াংকা চোপড়া দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আপনার দিকে চেয়ে হাসতেছে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে- যে জীবনে প্রিয়াংকা চোপড়াকে দেখেনি, সে এখানে কার ছবি দেখবে? বিষয়গুলো আমাকে খুব ভাবায়!!
৪| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ছবিটাকে একটু বড় করে দিলাম, যাতে স্পষ্ট বুঝা যায়।
২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫
কলাবাগান১ বলেছেন: এ সমস্ত ইলিউশন দেখলে মনে হয় দ্যা হোল ওয়ার্ল্ড ইজ এন ইলিউশন ...ব্রেইন এভাবেই perceive করছে...
একই ছবির রং কিন্তু কিছু লোক দেখছে এক কালার আর অন্য কিছু লোক দেখছে আরেক কালার
৫| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২০
মিরোরডডল বলেছেন:
কতকিছু যে আছে অজানা!
দারুণ পোষ্ট!
হার্ট কিভাবে ভালবাসার প্রতীক হতে পারে???? আরে হার্ট যদি ভালবাসার প্রতীক হত তাহলে একটা অক্টোপাশ তার তিন তিন টা হার্ট থাকার পরও কি নির্দয় ভাবে হাতের কাছে যাকেই পায় তাকে দুমড়ায়ে মুচকায়ে মেরে ফেলে!!!!!! তার নাকি ৯ টা ব্রেইন ও আছে।
এটা মজার ছিলো
২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:০৪
কলাবাগান১ বলেছেন: তবুও যুগ যুগ ধরে এই বেচারা হার্ট কে কত অপবাদ সহ্য করতে হচ্ছে...দিলে মায়া দয়া নাই, হার্টলেস, পাষান.।
৬| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২৬
মিরোরডডল বলেছেন:
স্মিতের এক নং কমেন্টের ছবিটা মাথা নষ্ট! খুবই ভালো লেগেছে।
তিন নং কমেন্টের ছবিটাও দুর্দান্ত।
what a creation!
২০ শে মে, ২০২৩ রাত ৯:৫৬
কলাবাগান১ বলেছেন: আসলেই দুর্দান্ত ইলিউশন
৭| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬
মিরোরডডল বলেছেন:
একটা জানালা সেটা একজন কারপেন্টার, পাখি, পোকা একেক জনের কাছে একেক রকম লাগবে কিন্তু রিয়ালিটি হল যে জানালা টা কিন্তু সেইম।
যেমন এক জীবনে ঘটে যাওয়া একই ঘটনা প্রতিটা মানুষ ডিফারেন্টভাবে ডিফাইন করে অথবা উপলব্ধি করে।
ঘটনা একই থাকে, ব্যক্তিবিশেষে চিত্রগুলো ভিন্নভাবে এক্সপ্লেইন করা হয়।
২০ শে মে, ২০২৩ রাত ৯:৫৫
কলাবাগান১ বলেছেন: সেই জন্যই বলা যে মানুষের ব্রেইন ইজ কন্ডিশনড বাই এক্সপিরিয়েন্স
৮| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:০৫
ধুলো মেঘ বলেছেন: এটা মুন ইলিউশন নয়। চাঁদ বা সূর্যকে আসলেই দিগন্তে বড় দেখায়। বায়ুমন্ডলের থিকনেস বেশি হবার কারণে আড়াআড়ি দেখলে সবকিছুই বড় লাগে। এটা হয় আলোর প্রতিসরণের (রিফ্রাকশন) এর কারণে। চাঁদ বা সূর্য মাথার উপরে উঠে এলে বায়ুর ঘনত্ব কমে যায়। ফলে এগুলোকে দেখতে ছোট লাগে। এক্ষত্রে আলো সরাসরি নিচে আসায় প্রতিসরণ ঘটেনা।
২০ শে মে, ২০২৩ রাত ৯:৫৪
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি যে ব্যাখা দিলেন সেই ব্যাখা দিয়ে মুন/সান এর রং বুঝানো হয়েছে ....দিগন্ত রেখার কাছের মুন/সান লালাভ রং এর হয়ে থাকে।
নাসার ওয়েব সাইটে লিখা আছে
"NASA astronauts in orbit also see the Moon illusion"
orbit এ বায়ুমন্ডল এর থিকনেস তো নাই
সাইজ দেখার জন্য ছবি তুলে দেখুন, তুলনা করে দেখুন।
৯| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:২০
রাজীব নুর বলেছেন: পাকনামি না করে আমি স্বীকার করে নিচ্ছি- বিজ্ঞান এবং আন্তর্জাতিক বিষয়ে আমি একদম অজ্ঞ।
তবে আমি আপনার এই পোস্ট পড়েছি মন দিয়ে।
২০ শে মে, ২০২৩ রাত ৯:৪৯
কলাবাগান১ বলেছেন: ওকে
১০| ২০ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর অক্টোপাসের কথা জানিনা বস, তবে মানুষের ভালোবাসা কিন্তু ব্রেইনে না হার্টেই থাকে, কারণ মানুষ যখন প্রেমে পড়ে তখন তার ব্রেইন পুরোপুরি অকেজো যায় তাই সে তখন হার্টের নির্দেশই ফলো করে। এ ব্যাপারে কবি বলেছেন- The brain is the most outstanding organ, it works 24 hours a day and 365 days a year right from your birth until you fall in love. সুতরাং দেখা গেলো প্রেমে পড়লে মানুষের ব্রেইনে গন্ডগোল শুরু হয়ে যায়, তখন সে নানা কাল্পনিক বিষয় আশয় বিশ্বাস করে। এ বিষয়ে বিশিষ্ট এক জ্ঞানী বলেছেন- Love is the 7th sense that destroys all the 6th sense and makes the person believe in nonsense.
তবে কবিগুরু একটু ভিন্ন কথা বলিয়াছে- When you fall in love don't just follow your heart but take your brain with you. কবিগুরু যথার্থই বলিয়াছেন।
২০ শে মে, ২০২৩ রাত ৯:৪৮
কলাবাগান১ বলেছেন: দারুন। কমেন্টে প্লাস
১১| ২০ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৫:১৮
নস্টালজিয়া ইশক বলেছেন: বেশ ভাল পোষ্ট।
২০ শে মে, ২০২৩ রাত ৯:৪৮
কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ২০ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
মিরোরডডল বলেছেন:
হা হা হা Smith is a funny guy.
১০ নং কমেন্টে সুপার লাইক।
১৩| ২০ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: থ্যাংক ইউ, দ্যা লিজেন্ড @মিরোরডডল।
১৪| ২০ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: বিজ্ঞানের কিছু ঝটিল বিষয়কে সহজকরে প্রকাশ করেছেন।পূর্ব ধারণা আমাদের অনেক ধাধায় ফেলে দেয়।যার জন্য একেক দেশের ভূত প্রেত একেক রকম।এ সবই পূর্ব ধারণার ফল।আমরা যেমন ধারণা করি তেমন দেখি।
২০ শে মে, ২০২৩ রাত ৯:৪৭
কলাবাগান১ বলেছেন: আশা করি শরীর এখন সুস্হ্য।
নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স টা ও ইউনিভার্সাল না...সবার এক্সপিরিয়েন্স শুনে বুঝা যায় যে যার যার কন্ডিশনড ব্রেইন ই যা থাকে, সেটাই সে দেখে থাকে।
১৫| ২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:০৭
কলাবাগান১ বলেছেন: শুধু ৫ নং টা লিখার জন্যই এই পোস্টের অবতারনা
১৬| ২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৪২
মিরোরডডল বলেছেন:
চার অক্ষরের এই ফিল ইন দ্যা ব্ল্যাঙ্ক XXXX কেউ করবে না
লেখক বলেছেন: তবুও যুগ যুগ ধরে এই বেচারা হার্ট কে কত অপবাদ সহ্য করতে হচ্ছে...দিলে মায়া দয়া নাই, হার্টলেস, পাষান.।
প্রাসঙ্গিক একটা স্টোরি।
লাস্ট উইক শনিবার I was in emergency 6 hrs for chest pain.
All test done & all good.
তারপর সেদিন যখন আমি আমার রেগুলার ডক্টরকে ভিজিট করলাম।
সে অবাক হয়ে আমাকে বলে How could you have chest pain!!!
বললাম কেনো ডক্টর, whats wrong?
Dr said, because you don't have any heart. So far I know you are a heartless woman.
এটা হচ্ছে আমার পাগলা ডক্টর
যার কাছে গেলে ট্রিটমেন্টের আগেই অর্ধেক সুস্থ হয়ে যাই, কারণ সে আমাকে অলওয়েজ আনন্দে রাখতে চায়।
২০ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:০৯
কলাবাগান১ বলেছেন: খুবই মজার ডাক্তার....।
পশ্চিমা বিশ্ব টাকে আমি খুব উপভোগ এই কারনেই গ্রোসারী স্টোর এর কর্মচারী থেকে আরম্ভ করে জঠিল অস্ত্রপ্রচার করা সময়কাল ডক্টর সবাই আনন্দময় ভাবে পরিস্হিতি বজায় রাখে....ফানি/জোকস দিয়ে যে কোন মুহুর্ত্ত কে হালকা করে মন ভাল করে দেয়..।ইভেন ফিউনারেলেও জোকস বলে পরিস্হিতি কে হালকা করা হয়.....।
১৭| ২১ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪
শ্রাবণধারা বলেছেন: কিছুদিন ধরে ব্লগে জীন-পরী আর হুর বিষয়ক পোস্টের চাপে ব্লগটাকে বুদ্ধিহীন, কুসংস্করাচ্ছন্ন ,এক গ্রাম্য গাড়লের মত মনে হত। আপনার পোস্টটা পড়ে মনে হল ব্লগের সবটা এখনও অন্ধকারাচ্ছন্ন নয়।
মুন ইল্যুশন ব্যপারটা জানা ছিলো না। বিষয়টা জানতে পেরে আনন্দ পেলাম।
২১ শে মে, ২০২৩ সকাল ১০:২৮
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার এমন তীক্ষ পর্যবেক্ষন শক্তি কে শ্রদ্ধা...আমি নিজেও ত্যক্ত-বিরক্ত..। পৃথিবী কি অপার শক্তিতে জ্ঞানে-বিজ্ঞানে এগিয়ে যাচ্ছে....আমাদের দেশের আলোচনার বিষয় বস্তু এখনও অনেক পিছিয়ে আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নতুন কিছু জানতে পারলাম। আমার কাছেও অনেক ইল্যুউশন ছবি যা মানুষের মস্তিষ্কে পুরোপুরি ধোঁকা দেয় যেমন-
নিচের এই ছবিটি দেখুন, বিশ্বাস করুন ছবিটাতে সবগুলো বলের কালারই একই (গ্রে কালার) কিন্তু আশে পাশের কালার কম্বিনেশনের কারনে বলের কালার গুলো ভিন্ন ভিন্ন মনে হচ্ছে।