নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিক\'টা কালা, মন\'টা ধলা !!

কালা মনের ধলা মানুষ

জীবন এত ছোট ক্যানে...

কালা মনের ধলা মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী : আমার মা, প্রেমিকা, বোন, অর্ধাঙ্গী এবং চলার পথে চোখ কেড়ে নেয়া মেয়েরা (নস্টালজিয়া পর্ব)

০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৩৫



আমি পৃথিবীর সবচে শ্রেষ্ঠ মা’য়ের সবচে কুপুত্র, নিঃসন্দেহে। সেই সাথে হারিয়ে যাওয়া প্রেমিকাদের একজন অপদার্থ প্রেমিক এবং পথচারী মেয়েদের মাঝে সুশীল পথচারী। দেশনেত্রী, জননেত্রী আর ঘরনেত্রী - আমার ক্ষুদ্র গন্ডিতে আপাতত নারী বলতে এরাই।

ও, কিছু বান্ধবীও ছিল, সেগুলো সব বিয়েশাদী হয়ে বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে হেজেপেজে গেছে। রাস্তা ঘাটে হঠাত দেখা হয় বিরাট সংসার সমেত। শপিং এর ব্যাগ হাতে অথবা একটা দুটো গ্যান্দা কোলে করুন মুখে তাকিয়ে থাকা জামাই আর পরতে পরতে সুখ জমে ইয়া মুটকী হয়ে যাওয়া প্রিয় মুখ গুলো, যাদের দেখলে দোস্ত না, খালাম্মা ডাকতে মন চায়; যারা চোখ বড় বড় করে সুর টেনে বলে, “কিরে এখনো বিয়া করস নাই ?? সমেস্যা কি তর ?? মাইয়া দেখুম?” কিম্বা পুরোনো ক্রাশের সাথে দেখা হয়ে গেলে তো আরো বিপদ !! সতীন জামাই, আর ন্যাড়া মাথার পিচ্চি; “বাবুসোনা, এ তুমার আঙ্কেল হয়, সালাম দাও তো দেখি”! আমি কাষ্ঠহাসি দেই, মনে মনে আফসোস করি, “ডাকনের কথা আসিল বাপ, আর ডাকিস আঙ্কেল !! হায় কপাল !!”
বান্ধবী গুলো তাই গোণার বাইরে।

মা? নারী? ধুর !! মা তো মা’ই !!
বাসায় বাবা, ভাই মিলে আমরা চারজন পুরুষ, আম্মা একলাই নারী। তাও লিখতে গিয়ে মনে পড়লো! হয়তো সে নিজেও ভুলে গেছে। আমরা বডি স্প্রে কিনি, জেল কিনি, মায়ের চুলের তেল শেষ হয়ে যায় কবে জানিই না। দায় সারি মা দিবস কিম্বা জন্মদিনে একজোড়া কানের দুল অথবা চুড়ি কিনে দিয়ে। ঈদের সময় আমার শ্যামলা মায়ের জন্য কিনে নেই কালো শাড়ি, তাঁর সোনার অঙ্গে মানাবে কিনা এত ভাবার সময় কই?

যত শরীর খারাপই হোক, রান্না ঘরে হাড়ি ঠেলতে যেতে তাঁকে হবেই, আর আমরা নবাবজাদা’রা পায়ের উপর পা তুলে শুয়ে শুয়ে মুভি দেখি, পেপার পড়ি, অথবা আড্ডা মারি। নজর দেয়ার সময় কই, এটাতো তাঁর দায়িত্ব, তাইনা? একবার জ্বরের ঘোরে রান্না করতে গিয়ে আঙ্গুল পুড়িয়ে ফেললো আমার আম্মা। আমরা দৌড়ে গিয়ে কেউ তাঁর আঙ্গুলে পানি ঢালি, কেউ মলম লাগিয়ে দেই, আর সে মুচকি হাসে! যন্ত্রণা চেপে হাসি মুখে বলে, “কি আমার সুপুত্ররা রে!! আঙ্গুল পুড়লো বাম হাতে, আর মলম লাগায় ডান হাতে !!”

ছোটবেলায় বিরাট কোন বদমাইশি করে ফেললে আম্মা ডাইল ঘুটনি কিম্বা ঝাড়ু নিয়ে দৌড়ানি দিত। ধরা পড়ার পর উড়াধুরা দুই চাইরটা থাবড়া খেয়ে ত্রাহি চিৎকার দিতাম “ওরে মা রেএএএএ” !! মায়ের হাতে মার খেয়ে মা’কেই ডাকতাম !! নাইন টেন’এ উঠার আগ পর্যন্ত তিন ভাই’ই আম্মার কাছে পড়েছি আর মার খেয়েছি। এখন এত লম্বা হয়েছি আর আমার মা সেই ছোট্টটিই রয়ে গিয়েছে যে আর নাগাল পায়না আমাদের কান’এর কিম্বা গালের।

সারা জীবনভর নিজের সব শখ,আহলাদ, সুখ, স্বপ্ন বিসর্জন দিয়ে আমার মা, শুধু আমাদের মানুষ করার জন্য চেষ্টা করেছে। পৃথিবীর সমস্ত ভালোত্ব নিংড়ে নির্যাস পুরে দিতে চেয়েছে আমাদের মাঝে। আমরা হজম করতে পারিনি তা শুধু আমাদেরই ব্যার্থতা।

‘অতি’নারী প্রেমিকা !!
একবেলা ফোন না দিলে কি টেনশন !! “কিছু হোল না তো মেয়েটার? ধরা খেল না তো দজ্জাল মায়ের কাছে? নাকি বদরাগী বাপ সিজ করেছে মোবাইল?” অথবা গাল ফোলানো অভিমান! “ফোন দিলানা ক্যান? আমাকে আর মনে পড়েনা, তাইনা? আমি তো তোমার কেউ না !!”

দিনরাত, প্রতি মুহূর্ত, প্রতিক্ষণ একটা মানুষ কিভাবে আরেকটা মানুষের পুরোটা স্বত্তা দখল করে রাখতে পারে? কিভাবে পারে মানুষের সব স্বপ্ন, সব ভাবনা, সব কল্পনা শুধু তাকে ঘিরেই আবর্তন করাতে? প্রেমিকারা পারে। কিভাবে পারে কে জানে? আবার হুট করে চলেও যেতে পারে। এই আছে, এই নেই !! কল্পনার সব রং সব রং ডিসকালার করে দিতে পারে মুহূর্তেই। ওরা সব পারে। অসাধ্য নেই কিছু? উহু !!

প্রেমিকারা অতিনারী। সুপার ওম্যান!! তাদের সিক্রেট সুপার পাওয়ার গুলো একেকটা ভয়ঙ্কর মারণাস্ত্র !! পূর্ণ চোখে তাকিয়ে তারা মিস করিয়ে দিতে পারে যেকোন হার্টবিট!! ঠোটের কোনে এক চিলতে দূর্বোধ্য হাসি দিয়ে লুটিয়ে দিতে পারে অহঙ্কারী ছেলের ইগো !! একটু মিষ্টি কথায় ঘায়েল হয়ে যেতে পারে অতি জ্ঞানী’দের আত্মবিশ্বাস !! একটু ভালবাসার ছোঁয়া কোথায় ভাসিয়ে দেয় মৌন তপস্যা !!

অল্প দামে বিক্রি করে দেই হৃদয়, হাঁটু গেড়ে হাতে তুলে দিয়ে বলি, “ম্যাডাম, এই যে লন আমার হার্ট। এর দুই নিলয়, দুই অলিন্দই আপনার উদ্দেশ্যে বরাদ্দকৃত। ইহাতে বাস করিয়া আপনি আমায় ধন্য করেন ম্যাডাম!!” সহৃদয় রূপবতী প্রেমিকারা উহা গ্রহন করেন, উল্টায়া পাল্টায়া দেখেন, মর্জি হইলে গৃহপ্রবেশ করেন, অন্যথায় ফুটবলের লাহান কিক মারেন !! তখন বেচারা প্রেমিক হৃদয় হারাইয়া রাস্তায় রাস্তায় এতিমের মত ঘোরেন অথবা পান করে লিভার লাল করে ফেলেন !! টিকটিকির ল্যাজের মতো নতুন হৃদয় না গজানো পর্যন্ত এই দূর্বিষহ যন্ত্রণা ভোগ করাই নিয়তি।

কিরে পিচ্চি, তুই’ও নাকি নারী?
আমার যখন ২ নাম্বার ভাইটার জন্ম হয়, তখন আমার বয়স ৫ !! খেলার উঠানে পিচ্চি নারীদের সহিংসতা দেখে আমি চেয়েছি আমার যেন ভাই’ই হয়, কারণ মেয়েগুলা হিংসুটে !! আর খামচি মারে রেগে গেলে !! এরপর আরেকটু বড় হতে হতে কিছু ভদ্র গোছের মেয়েলী স্বভাবের মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব হওয়ায়; একটা বোনের প্রতি আগ্রহ জাগল। তাই চেয়েছিলাম বোন, কিন্তু এবারও পেলাম পিচ্চি একটা ভাই !! এরপর যত বড় হয়েছি, আর দেখেছি বোন’দের দৌরাত্ব আর ভাইদের প্রতি তাদের হৃদয় উপচানো ভালবাসা; ততই আফসোস করেছি, অভাববোধ করেছি একটা মমতাময়ী বোনের। এক বন্ধুকে তার বড় দুই বোন এখনো ভাত মেখে মুখে তুলে খাইয়ে দেয়, দেখে আমার হিংসায় পেট কামড়ানো শুরু করে!!

আমার বোনের সেই অভাব পূরণ হয়েছে আমার কাজিন’দের পেয়ে। খালাতো বোন আর চাচাতো বোন। কি ভালবাসাটাই না বাসে ওরা আমাকে! সংসারের প্রতি চরম উদাসীন এই আমি কোনদিন খবর নেইনা, কিরে, কেমন আছিস বইন? অথচ ওরা ঠিকই ফোন করে, এফবিতে নক করে আমাকে মনে করিয়ে দেয় বোনের মমতার কথা। সত্যি বলছি, এখন আর মিস করিনা আমার না থাকা আপনা বোনকে।

সেদিনের সেই পিচ্চি বোনগুলো একের পর এক সব বড় হয়ে যাচ্ছে, বিয়ে হয়ে চলে যাচ্ছে দূরে। বোন, মুখ ফুটে কোনদিন বলিনি তোদের ভালবাসি, কিন্তু নিশ্চই তোরা এই অপদার্থ বড়ভাই’য়ের ভালবাসাটা অনুভব করতে পারিস; পারিস না?

সব সৌন্দর্য্য রাস্তায় !!
পিপড়ার ঢিবির মধ্যে পাড়া পড়লে যেমন দুনিয়ার পিপড়া প্রতিবাদ করতে বেড়িয়ে আসে, তেমনি যেকোন পূজা পার্বনে, উতসবে কিম্বা মেলায় অজানা উৎস থেকে ডানাকাটা সব সুন্দরীরা কলকল করতে করতে দল বেধে বেড়িয়ে আসে রাস্তায়। আমরা হতভাগারা অপার বিস্ময়ে তাদের দিকে তাকিয়ে থাকি !! এরা সারা বছর কই থাকে?

বাসে এক সিটে বসে, আরেক সিট দখল করে রাখি ব্যাগ দিয়ে, সুন্দরী কোন প্যাসেঞ্জার উঠলে হালকা করে সরিয়ে নেই ব্যাগ। কিন্তু সুন্দরীর পেছন পেছন উঠে ষন্ডামার্কা প্রেমিক, অহেতুক বড়ভাই, কিম্বা বাতিকগ্রস্থ পিতা !! আর একা থাকা সুন্দরীরা আমার মত সন্দেহজনক চেহারার মানুষের পাশে বসার চাইতে কোন উটকো বুড়োর পাশে বসাই নিরাপদ মনে করে !!

মাঝে মাঝে কোন মুরুব্বী রিকশাওয়ালার পাল্লায় পড়ি। রিকশা চলতে থাকে গজগামিনী গতিতে, বসে থাকি গালে হাত দিয়ে, আর পাশ কাটিয়ে রকেটের গতিতে উড়ে যায় কোন রিকশা সুন্দরী কোন তরুনীকে নিয়ে। গাল ছুয়ে যায় তরুনীর উড়তে থাকা ওড়না !! মনে মনে গেয়ে উঠি, “আপনি যদি আমার হইতেন রেএএএ...আমি হইতাম আপনের! পাশের সিটে বসাইয়া আপনেরে...”

রাস্তাঘাটে সব সৌন্দর্য্য, আর এত বড় বিছানার মশারি আমার একলা টাঙ্গাইতে হয় এই কষ্টে বুক উথাল পাথাল করে !! তাকিয়ে থাকি সুন্দরীর ছায়া রাস্তার দিগন্তে মিলিয়ে যাবার আগ পর্যন্ত। ইচ্ছা হয় কাছে গিয়ে শুধাই, “কে তুমি নন্দিনী, আগে তো দেখিনি! মুপাইল নাম্বারটা দিবেন আপামনি?”

ইচ্ছাগুলো বস্তাবন্দী হয়েই থাকে। কি দরকার সুন্দরীকে বিব্রত করে? আমার না হোক, কারো তো বোন। আমার বোন হলে তো উটকো রোমিও গুলোকে হোমিওপ্যাথির গুল্লি বানিয়ে গিলে ফেলতাম হাতের কাছে পেলেই!!

তাই শুধু স্বপ্নই দেখি।
স্বপ্ন দেখি ঘোড়ায় চড়ে কোনদিন এক রূপকথার রাজকণ্যা আসবে, আর আমাকে মশারি টাঙ্গানোর যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেবে, চুলে বিলি কেটে দেবে আর আমার সাথে বসে সারাদিন মুভি দেখবে!

ও আমার ময়না গো....
ছোট্ট একটা ময়না পাখিকে তার মা পাখি আর বাবা পাখি এত বড় দুনিয়ার মুখোমুখি একলা ফেলে নিজেরা উড়ে চলে গিয়েছিলেন দূর আকাশের অজানা তারা হয়ে। ফেসবুকে আপ্লোডানোর জন্য কোন ছবিতো দূরের কথা তেমন কোন স্মৃতির পালকও ফেলে যাবার সময় পাননি তারা।

মেট্রিক পর্যন্ত এবাড়ি, ইন্টার পর্যন্ত ওবাড়ি, তো ভার্সিটি পর্যন্ত আরেকবাড়ি; এভাবেই সেই ময়না পাখিটা মাস্টার্স শেষ করে আজ আমার বাড়িতে।
সেদিনের ছোট্ট ময়না পাখিটা আজ আমার ঘরে পরিবারের যোগ্যতম বড় বউ, স্নেহময়ী মা আর মাল্টিন্যাশনালের একজন সফল উচ্চপদস্থ কর্মজীবী। সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টা আর তার অসম্ভব মমতা আর ভালোবাসার আধার ভাই বোনদের আশীর্বাদে বাবা মা ছাড়া এই মেয়েটি অর্থনৈতিক অস্বচ্ছলতার মধ্যেও পৃথিবীর সমস্ত অড কে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে এবং জয়ী হয়েছে।

তাই নারী দিবসে আমার বউ'কে জানাই - হ্যাপী ওমেন্স ডে !!

...নারী
"কেও যদি তার চারপাশের নারীদের রাণী'র মত সম্মান করে, তাহলে বুঝতে হবে সেও নিশ্চই কোন রাণী'র কাছেই লালিত পালিত হয়েছে।"
- আমার খুব প্রিয় একটি কোটেশন।

মমতাময়ী নারী; আমার মা; যার কাছেই আমার সব আশ্রয়। আমার জীবন থেকে হারিয়ে যাওয়া নারী, দুঃখ দিয়ে যাওয়া নারী, সুখচ্ছবি আঁকতে শেখানো নারী; সব নারীর জন্যই আমার অকৃত্তিম শ্রদ্ধা, ভালবাসা।
আজ, নারীর রাজ্যেই আমার পৃথিবী পদ্যময়।

ডিসক্লেইমার :
আজ থেকে সাত বছর আগের লেখা এই পোস্ট টি !! সৌভাগ্যক্রমে আমার প্রথম স্টিকী হওয়া পোস্টও ছিল এই লেখা। অকিঞ্চিতকর এই লেখাটি অনেক দিন সামুর প্রথম পেজে সগৌরবে ঝুলে ছিল !!
সাত বছর অনেক বেশি পুরনো না হলেও একটা ছোট জেনারেশন গ্যাপ কিন্তু এর মধ্যেই তৈরী হয়ে গিয়েছে !! পার্থক্য তৈরী হয়েছে জীবন যাপন আর চিন্তা ভাবনা কিম্বা দুনিয়াকে দেখার দৃষ্টিভঙ্গিতেই। এই লেখাটি রম্য ধাচে লেখা নারীদের প্রতি সেই সময়ের "আমাদের" কৌতুহল কিম্বা কামনার উপাখ্যান !!
যখন লেখাটি লিখেছিলাম তখন বিয়েই করিনি। আজ বউ আর পিচ্চি সমেত নিজেই একটি সংসারের মালিক !! দৃষ্টিভঙ্গির কি অনেক পরিবর্তন এসেছে? জানি না !!
নারীদের পর্বে বউ কে নিয়েও একটা পর্ব আসা উচিত। আসবে হয়তো !! আপাতত বউকে নিয়ে আমারই আরেকটা লেখা যোগ করে দিলাম !! ফাঁকিবাজির একটা সীমা থাকা উচিত, আমার নেই। তাই পুরোন লেখা গুলোই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পোস্ট করা !!!
নতুন কিছু পাঠক পড়ুক, এই একমাত্র চাওয়া !!


মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো, আলাদা ধরণের প্রকাশ-ষ্টাইল

২৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:২১

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।

২| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো, আলাদা ধরণের প্রকাশ-ষ্টাইল

আমারও একই কথা।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:২১

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ রাজীব ভাই।

৩| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:৫৩

সোহানী বলেছেন: চমৎকারভাবে অনুভূতির প্রকাশ........

২৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:২২

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

৪| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৩৫

প্রেক্ষা বলেছেন: পড়ে খুবই মজা পেলাম। ভাগ্যিস আপনি রিপোস্ট করেছেন নইলে আমার মতো নতুন পাঠক রা এমন সুন্দর একটা পোস্ট দেখতেই পেতো না

২৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:২৪

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: হাহাহাহা, যাক রিপোস্টেরও ভালো দিক আছে দেখছি !!
ভালো থাকেন।

৫| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৯

নীল আকাশ বলেছেন: লেখার স্ট্যাইল ভালো লেগেছে। খুব সুন্দর করে মনের ভাবগুলি প্রকাশ করেছেন।
ধন্যবাদ।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:২৫

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আপনার ভালো লাগায় অনেক খুশী হলাম। আর মতামতের জন্য কৃতজ্ঞতা !!

৬| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:১৯

সাগর শরীফ বলেছেন: দারুণ!

২৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:২৫

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৭| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৫৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: "কেও যদি তার চারপাশের নারীদের রাণী'র মত সম্মান করে, তাহলে বুঝতে হবে সেও নিশ্চই কোন রাণী'র কাছেই লালিত পালিত হয়েছে।"
অসাধারন ।।এক লাইনেই সব কিছুর প্রকাশ ....

যার বোন নেই,মেয়ে নেই তারাই বুঝে এর কি ব্যথা ।।
আপনি আপনার হৃদয়ের কথা বলছেন হৃদয়ছোয়া লেখনির মাধ্যমে,এই সুন্দর অভিব্যক্তি প্রকাশের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।।।

এই নারী দিবসে সকল মা, বোন, কন্যা, স্ত্রী তথা সব নারীদের জন্যই রইল অকৃএিম সম্মান এবং ভালবাসা ।।।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:২৭

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।

আর সুন্দর মতামতের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা।

ভালো থাকুন।

৮| ১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১:০৪

নিভৃতা বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন ভাই। মনটা ভরে গেলো পড়তে পড়তে। এক রাশ ভালো লাগা।

২৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:২৮

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশী হলাম।

৯| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪

ফয়সাল রকি বলেছেন: আগে পড়া হয়নি। কাজেই আপনার চাওয়া সার্থক!

২৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:২৯

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আসলেই সার্থক !!

১০| ১০ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৩৭

মুক্তা নীল বলেছেন:
ভীষণ ভালো লাগছে লেখাটা পড়ে , মুগ্ধতা ও ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম ++

২৯ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩০

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আপনার মুগ্ধতা আর ভালোলাগায় অসীম কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.