![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কাল। কিন্তু, আমার ভেতরটা টকটকে লাল। রক্তের মত।
এই চুক্তির প্রথম অনুচ্ছেদের ১৪ উপঅনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ভারত দক্ষিণ বেরুবাড়ি ইউনিয়ন নং-১২ এর দক্ষিণ দিকস্থ অর্ধাংশ ও পার্শ্ববর্তী ছিটমহলগুলোর অধিকারী হবে, যে এলাকার পরিমাণ প্রায় ২.৬৪ বর্গমাইল এবং বিনিময়ে বাংলাদেশ দহগ্রাম ও আঙ্গরপোতা ছিটমহলের অধিকারী হবে। বাংলাদেশের পানবাড়ী মৌজার (পাটগ্রাম থানা) সঙ্গে দহগ্রামকে সংযুক্ত করার জন্য ভারত বাংলাদেশকে �তিনবিঘা' নামে ১৭৮ মিটার * ৮৫ মিটার এলাকা চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত দেবে।
১৯৭৪ সালের এই চুক্তি স্বাক্ষরের পর দীর্ঘ ৩৫ বছর পেরিয়ে গেছে। ভারত চুক্তির দিনই বেরুবাড়ির মালিকানা স্বত্ব বুঝে নিয়েছে। কিন্তু বিনিময়ে বাংলাদেশকে আঙ্গরপোতা-দহগ্রাম যাওয়ার জন্য তিন বিঘা জমির করিডোরটি আজও চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত দেয়নি
মূল পোস্ট- ইমন১৯২৪
গোপন ও প্রকাশ্য বিভিন্ন চুক্তির মাধ্যমেও বাংলাদেশকে রাতারাতি ভারতের ইচ্ছার অধীনস্থ করা হয়েছিল। এই কার্যক্রমকে আরো এগিয়ে নেয়ার উদ্দেশ্যে ১৯৭৪ সালের ১৬ মে দু’দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধী নতুন একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন। এ চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ বেরুবাড়ি ভারতের হাতে তুলে দেয়া হয়েছিল। একই সঙ্গে ভারত পেয়েছিল ফারাক্কা বাঁধ চালু করার সম্মতি। এই সম্মতির ভিত্তিতে বাংলাদেশের জন্য মরণ বাঁধ হিসেবে চিহ্নিত ফারাক্কা বাঁধ চালু করার ব্যাপারে ভারত নিয়েছিল চাতুরিপূর্ণ কৌশল।
মূল পোস্ট - আশরাফ রহমান
১৯৭৪ সালের ১৬ মে ‘ইন্দিরা-মুজিব সীমান্ত চুক্তি’র মাধ্যমে বাংলাদেশের বিশাল ছিটমহল বেরুবাড়ির দখল চিরতরে নিয়ে নেয়। চুক্তি ছিল বেরুবাড়ির বিনিময়ে ভারত বাংলাদেশকে তিনবিঘা করিডোর হস্তান্তর করবে। কিন্তু ভারত বেরুবাড়ির দখল নিলেও অধ্যাবধি বাংলাদেশকে তিনবিঘা দেয়নি। এছাড়া ‘ইন্দিরা-মুজিব সীমান্ত চুক্তি’ কে ভারতের লোকসভা (পার্লামেন্ট) আজও পর্যন্ত অনুমোদন দেয়নি। ফলে বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ দহগ্রাম ও আঙ্গরপোতার অধিবাসীদের মূল ভূ-খণ্ডে যাতায়াত করার জন্য ভারতের অনুগ্রহের উপর নির্ভর করতে হচ্ছে। তিনবিঘার মধ্য দিয়ে করিডোর দিলেও ভারত ঘড়ি ধরে বাংলাদেশের যাতায়াত নিয়ন্ত্রণ করছে।
মূলপোস্ট -ব১কলম
আরেক মজার পোস্ট (by এ. এস. এম. রাহাত খান)ও আমি ব্লকড
লেখক বলেছেন: কে কইছে দেয় নাই?উপরের ছবিটাতে তিন বিঘার সামনে বসে তুলা।তার পর করিডোর দিয়ে হেটে ছিট মহলে যাই।
তবে কি কারনে ৯২ পর্যন্ত বিলম্ব হয়েছে তাও পোস্টে আছে।
(বলতে পারেন ২৪ ঘন্টা কেন এখনও দিচ্ছে না)
১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১০
কালোজাম বলেছেন: চিনলনা তো চিনলনা। এখন আবার দাদাদের নিয়া বুক ও ফোলায়। হাসিবু নাকি দাদাবাড়ি যাবেন। এখন সব দিয়া আসার মতলব।
২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৯
কালোজাম বলেছেন: দেখেছেন
* সাধারণমানুষ
* ডিএইচ৫০০
* গোঁপা
* সুধাসদন
৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:০২
লাল সাগর বলেছেন: * গোঁপা
* সুধাসদন এই দুই জনের একজন হইবো। হাহা
৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:০৬
লাল সাগর বলেছেন: বলতে পারেন ২৪ ঘন্টা কেন এখনও দিচ্ছে না
>> বোলটে পারলাম না। কেনো???
৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১০
দিগন্ত বলেছেন: ১৯৭৪ সালের ১৬ মে ‘ইন্দিরা-মুজিব সীমান্ত চুক্তি’র মাধ্যমে বাংলাদেশের বিশাল ছিটমহল বেরুবাড়ির দখল চিরতরে নিয়ে নেয়। চুক্তি ছিল বেরুবাড়ির বিনিময়ে ভারত বাংলাদেশকে তিনবিঘা করিডোর হস্তান্তর করবে।
- চুক্তির কোনো ডকুমেন্ট আমি পাইনি যাতে ছিটমহলের কথা বলা আছে।
Click This Link
৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২২
বিডি আইডল বলেছেন: এসব নিয়ে আপচুস করে লাভ নাই...
৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৪০
ধীবর বলেছেন: নেপালের সাথে বানিজ্য করার জন্য করিডোর দেবার চুক্তি করলেও, নিরাপত্তার অজুহাত দেখিয়ে ভারত, আমাদের সাথে করা সেই চুক্তিকে সম্মান করেনি। এ রকম অজস্ত্র উদাহারণ আছে, যার পরিপ্রেক্ষিতে বলতে হয় যে, ভারত আমাদের সুপ্রতিবেশি নয়। এবং তাদের স্বার্থ সংরক্ষন করার অর্থই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতা করা। +
৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৪২
সলতে বলেছেন:
ভারত ঘড়ি ধরে বাংলাদেশের যাতায়াত নিয়ন্ত্রণ করছে।করবেইনা কেন?
Click This Link
৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৯
দিগন্ত বলেছেন: চুক্তি ছিল বেরুবাড়ির বিনিময়ে ভারত বাংলাদেশকে তিনবিঘা করিডোর হস্তান্তর করবে।
- ঠিক নয়, চুক্তি ছিল ভারত তিনবিঘা লিজ দেবে।
১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৮
ক্লান্ত ঈগল বলেছেন: হমম...........বাংলাদেশের মাথায় কাঠাল ভাঙসে এই তো আসল কথা....।এটা সবাই করে.......তবে তথ্য টা নতুন জানলাম
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৬
সুধাসদন বলেছেন: কথা না রাখাই ভারতের নীতি। তারপরও আমাদের নেতারা তাদের চিনলো না!