নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাররঙা রঙিন-কষ্ট

সীমানা পেরোনো পা, দূর থেকে বহুদূরে, সোদা মাটির গন্ধে, আলোকিত জোসনায় ভেজা, হেঁটে যাওয়া পথিক কোন, শুনতে পায় বাঁধ ভাঙার আওয়াজ

চাররঙা রঙিন-কষ্ট

কাশফুলের কোমল শুভ্রতায় হেসে উঠুক আলোকময় প্রথম সকাল সবুজ-খয়েরির ব্যস্ত সন্ধিক্ষণে প্রথম দিনের মতন নিষ্পাপ তোমার প্রথম দর্শন, প্রথম পরশ প্রথম ভালবাসা বিকশিত হোক সার্থক প্রকাশে চির অম্লান পবিত্রতার ছোঁয়ায়।

চাররঙা রঙিন-কষ্ট › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন ‘বুর্জ খলিফা’ : কিছু ছবি ও কিছু কথা

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন ‘বুর্জ খলিফা’ : কিছু ছবি ও কিছু কথা





সোমবার ১৫০ কোটি ডলার ব্যয়ে নির্মিত এই ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সব গণমাধ্যমে দুবাইকে অন্য এক নামে চিনিয়ে দিল। বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবনটি এখন দুবাই নগরে। এ ভবনটিতেই এখন বিশ্বের সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত মসজিদ, সুইমিংপুল, বাসস্থান—আরও কত কী যে রেকর্ড করার মতো বিষয় রয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল পাঁচতারা হোটেল বুর্জ আল দুবাইয়ের পর ‘বুর্জ খলিফা’ আরেক শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য নিদর্শন হিসেবে আবির্ভূত হলো। এই একুশ শতকে সবচেয়ে উঁচু ভবনটি দেখতে এখন দুবাইতেই যেতে হবে।



রকেটের মতো দেখতে এ ভবনটি দুই হাজার ৭১৭ ফুট উঁচু। ৬০ মাইল দূর থেকেও ভবনটি দেখা যায়। দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মেদ বিন রশিদ আল মাকতুম জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উদ্বোধন করেছেন বুর্জ খলিফা।









সেরা ও সবচেয়ে উঁচু ভবনের উদ্বোধন হলেও দুবাইয়ের আবাসন ব্যবসায় মন্দা চলছে এখনো। গৃহনির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো ফ্যাট বা বাড়ির ক্রেতা খুঁজে পাচ্ছে না। তারা দামও ৫০ শতাংশ কমিয়েছে। তার পরও ক্রেতা নেই। ব্যবসার এই নাজুক অবস্থাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে জোরেশোরে এখন নিজের অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে বুর্জ খলিফা। ভবনের ৭৬ তলায় রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত সুইমিংপুল ও ১৫৮ তলায় সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত মসজিদ। নির্মাণের সময় নাম ছিল বুর্জ দুবাই। তবে আবুধাবির শাসক শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সম্মানে ভবনের নাম বুর্জ দুবাইয়ের পরিবর্তে বুর্জ খলিফা রাখা হয়েছে। ভবন উদ্বোধনের সময় সাধারণ জনগণের মধ্যে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দেয়। আতশবাজি ও লেজার রশ্মি দিয়ে ভবনের উদ্বোধনের দিন সাজ সাজ রব পড়ে যায়।









১৬৯ তলাবিশিষ্ট ‘বুর্জ খলিফা’র আগে তাইওয়ানের তাইপে ১০১ ছিল বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন। ছয় লাখ বর্গফুটবিশিষ্ট এই ভবনে একসঙ্গে ১২ হাজারেরও বেশি লোকের সমাবেশ হতে পারে। বুর্জ ভবনে ৫৪টি এলিভেটর বা লিফট আছে। এগুলোর গতি ঘণ্টায় ৪০ মাইল। ভবনটির নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান ইমার প্রপার্টিস জানায়, এরই মধ্যে ভবনের ৯০ শতাংশ ফ্যাট ও অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রি হয়ে গেছে। দুবাইয়ে এখন শত শত ফ্যাট ও অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রির অপোয় থাকলেও ক্রেতারা এই ভবনের দিকে সহজেই আকৃষ্ট হচ্ছে।









তবে শুধু আনন্দ আর বিস্ময় নয়, বুর্জ ভবনকে ঘিরে নানা প্রশ্নও তৈরি হয়েছে দুবাইবাসীর মনে। অনেকে এত উঁচু ভবনের প্রযোজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। ভবনটির নির্মাণকাজ চলার সময় তিনজনেরও বেশি বিদেশি শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছেন। সারা বিশ্বে যখন বেশির ভাগ ভবন ও স্থাপনা সন্ত্রাসীদের ল্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে, তখন বুর্জ ভবনও যেকোনো সময় হামলার ল্যবস্তুতে পরিণত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে অনেকে। তবে সরকারের জোরালো সমর্থন ও ঐতিহ্যের কারণে দুবাইয়ের এই ভবনটি খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছাতে পারবে বলে মনে করছে অনেকে।









ভবনটিকে ঘিরে বিভিন্ন চিন্তাভাবনা ও প্রশ্ন থাকলেও একে অনন্য ও সাফল্যের প্রতীক বলেই মনে করছেন ভবনের নকশা প্রণয়নকারীরা।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +২৮/-২

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫১

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ভালো লাগলো। প্রিয়তে রেখে দিলাম।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪২

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগলো।

ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬

মীনোক্ষভাকুলকূবলয় বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৫

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৭

বুড়ো বলেছেন: শোকেসে +

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
অনেক কিছু দেখা হল...

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০১

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
আরো অনেক কিছু এখনো দেখার বাকী আছে বিদ্রোহী।

ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬

এখন ও বৃষ্টি ভালবাসি বলেছেন: প্লাস

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৩

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১১

সুবিদ্ বলেছেন: ভালো লাগলো

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৯

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১২

পথে-প্রান্তরে বলেছেন: পেলাচ ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১২

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪

রাজসোহান বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৬

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২

মন্দিরা বলেছেন: ছবি এবং তথ্যের জন্য ধন্যবাদ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৭

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মেহবুবা বলেছেন: পয়সার ছড়াছড়ি এবং প্রতিযোগীতা ।
আমার মেয়ে এই নামটা বুর্জ দুবাই উচ্চারন করতে গিয়ে হেসে গড়াগড়ি যায় ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২০

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
পয়সা থাকলে ছড়াছড়ি করা যায়, সেই সাথে প্রতিযোগিতাটাও জমে ভাল।

আপনা মেয়ের জন্য শুভ কামনা রইল, আর তাকে একটু কম কম গড়াগড়ি করতে বলবেন।।

ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন,

১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩

নাসিম বকুল বলেছেন: প্লাসাইলাম।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২১

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
ধন্যবাদাইলাম।

১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৯

লাল সাগর বলেছেন: ফাটাফাটি জিনিস :) :)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২১

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
ফাটিফাটা জিনিস।

ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৩

পারভেজ বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো।
+

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৯

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
জানার কি আর শেষ আছে ভাই, এখনও আরো অনেক পথ পড়ে আছে বাকী ...

ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৯

ইন্ঞ্জিনিয়ার বলেছেন: তেল শেষ হোক। তখন মজা দেখব :P। কয়টা বিল্ডিং বানাতে পারে দেখা যাবে। মাটি খুঁড়ে ডলার পাওয়া গেলে এসব কোন ব্যাপার না।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪১

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
তেল গেলে ফুরাইয়া, বাত্তি যাই নিভিয়া
কি হবে আর কান্দিয়া

তখন ওদেরও এই গানের মতো কান্দিয়া কান্দিয়া বেড়াতে হবে নিশ্চয়।

ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৮

অক্টোপাস বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ।

সংগ্রহে রাখার মতো পোস্ট।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪২

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
শত সহস্র ধন্যবাদ আপনাকেও, ভাল থাকবেন।

১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪২

সহেলী বলেছেন: এত উঁচু ! আকাশে খোঁচা লাগছে নাকি !

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫২

চাররঙা রঙিন-কষ্ট বলেছেন:
এত উঁচুতে না-উঠলে বোঝা মুশকিল খোঁচা লাগলো কিনা। তবে খোঁচাটা লাগার সম্ভাবনাই সবচেয়ে বেশি।

কেমন লাগলো, ভাল থাকবেন।

১৭| ০৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৫

মো: আবু জাফর বলেছেন: আমি এগেই নেট থেকে দেখছি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.