নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জন্মসূত্রে মানব গোত্রভূক্ত; এজন্য প্রতিনিয়ত \'মানুষ\' হওয়ার প্রচেষ্টা। \'কাকতাড়ুয়ার ভাস্কর্য\', \'বায়স্কোপ\', \'পুতুলনাচ\' এবং অনুবাদ গল্পের \'নেকলেস\' বইয়ের কারিগর।

কাওসার চৌধুরী

প্রবন্ধ ও ফিচার লেখতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। পাশাপাশি গল্প, অনুবাদ, কবিতা ও রম্য লেখি। আমি আশাবাদী মানুষ।

কাওসার চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ যুগের পুকুর চুরি (ফিচার)

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:০২


পুকুর চুরি নিয়ে বাঙালি সমাজে অনেক প্রবাদ-প্রবচন প্রচলিত আছে। প্রমাণ সাইজের বা বড় মাপের চুরি/দূর্ণীতি বোঝাতে এ বাগধারাটি বহুল প্রচলিত। বাস্তবে কি পুকুর চুরি করা সম্ভব? খোলা চোখে দেখলে ধারণাটিকে প্রায় অসম্ভব মনে হবে। কিন্তু বাস্তবে পুকুর চুরি করে এক্কেবারে গায়েব করে দেওয়া সম্ভব।

হ্যা, সব সম্ভবের এ দেশে খুবই সম্ভব!

পুকুর চুরি নিয়ে একটি গল্প আছে। গল্পটি এ রকম- এলাকায় একটি নতুন পুকুর কাটা হবে, এজন্য সরকার থেকে বরাদ্দ হলো কয়েক লাখ টাকা। টেন্ডার হল, টাকাটাও তুলে নেওয়া হল। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হলো না। এক ফুঁটো মাটিও কোদালের আঘাতে রক্তাক্ত হয়নি! কর্তৃপক্ষ ঠিকাদারকে জানালেন কাজটি কেমন হয়েছে দেখার জন্য কিছু দিনের মধ্যে ইন্সপেক্টর আসছেন।

তাই বিষয়টি ধামাচাপা দিতে স্থানীয় প্রশাসন ও ঠিকাদার এলাকাবাসীর পক্ষ (এলাকাবাসী পুকুর খননের বিষয়ে কিছুই জানে না) হয়ে আবেদন করলেন পুকুরটি তাদের জন্য সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পঁচা পানিতে মশা উৎপন্ন হচ্ছে। মশার উপদ্রবে এলাকায় ডেঙ্গু মহামারি হিসাবে দেখা দিয়েছে। অতএব জনগনের স্বার্থে পুকুরটি অতি সত্বর ভরাট করা হোক!

কতৃপক্ষ আবেদনটি পেয়ে মহা বিপদে পড় গেল। কি করবে না করবে বুঝে উঠতে পারছিল না। অনেক ভাবনার পর অবশেষে পুকুরটি ভরাট করতে আবারো কয়েক লাখ টাকা বরাদ্দ হলো। এক সময় ইন্সপেক্টর সাহেব পরিদর্শনে এলেন, দেখলেন কাজ এক্কেবারে পাকা হয়েছে। ফকফকা! পুকুরটা এমনভাবে ভরাট করা হয়েছে মনে হচ্ছে এখানে আদৌ কোন পুকুর ছিলই না। পরিদর্শক ঠিকাদার ও স্থানীয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ দিলেন ভাল কাজের পুরষ্কার স্বরুপ!



গল্পটি অনেক বছর আগের। তথ্য প্রযুক্তিরর কল্যাণে আমরা টেকনিক্যালি এখন বেশ এগিয়ে গেছি। এ যুগের পুকুর চুরির গল্পটা হবে এমন-

এলাকায় একটি পুকুর কাটতে হবে। এজন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি বড় নেতার স্বরণাপন্ন হলেন। নেতা রেগেমেগে বল্লেন,
-- কি প্রজেক্ট বানিয়ে এনেছ?
-- এক কোটি টাকায় পুকুর হয়?
ছয় কোটি টাকার প্রজেক্ট বানিয়ে নিয়ে আসেন।

প্রতিনিধি সাহেব নেতার কথামতো ছয় কোটি টাকার প্রজেক্ট বানিয়ে নিয়ে আসলেন। কাজের অনুমোদন হলো। পাঁচ কোটি টাকা নেতা মেরে দিলেন। এক কোটি গেল স্থানীয় জনপ্রতিনিধির পকেটে। পুকুর কাটা আর হলো না। পুকুর খননের জন্য টাকা বরাদ্দের খবরও এলাকার কেউ জানল না। সবার অগোচরে আস্ত একটা পুকুর হাওয়া হয়ে গেল, সহজ কথায় চুরি হয়ে গেল।

এবার নিশ্চয় পুকুর চুরি যে সত্যি সত্যি হতে পারে তা বুঝতে সমস্যা হয়নি!

আরেকটি গল্পের কথা মনে পড়ল। নরওয়ের এক ইঞ্জনিয়ার পেশাদারী কাজে একবার বাংলাদেশে আসলেন। কর্মসূত্রে বাংলাদেশের এক প্রকৌশলীর সাথে বেশ ঘনিষ্টতা হলো। একদিন বাংলাদেশী প্রকৌশলী বিদেশী বন্ধুকে বাসায় মধ্যাহ্ন ভোজের আমন্ত্রণ জানালেন। প্রসাদপম বাড়ি দেখে নরওয়েজিয়ান প্রকৌশলী প্রশ্ন করলেন,
-- তুমি কত বেতন পাও?
-- এতো দামী বাড়ি করলে কিভাবে?



জবাবে বাংলাদেশী প্রকৌশলী বাড়ির সামনের নদীটির দিকে ইঙ্গিত করে বল্লেন,
-- নদীর উপরের ব্রীজটি দেখতে পাচ্ছ?
জবাবে তিনি বল্লেন,
-- কই না তো! এখানে তো কোন ব্রীজ নেই।
দেখবে কি করে, এই ব্রীজের শতভাগ টাকা দিয়েই এ প্রসাদটি করেছি।

আমার পরিচিত একজন ঠিকাদার এ প্রসঙ্গে মজার একটি তথ্য দিলেন। তিনি জানান, কিছুদিন আগে গ্রামের একটি স্কুলের আসবাবপত্র মেরামতের জন্য টেন্ডার আসলে প্রকল্প পরিচালক তাকে জানালেন আপনাকে কিছুই করতে হবে না। যা করার আমি করবো। কোন কাজের প্রয়োজন নেই। টেন্ডারের দশ পার্সেন্ট আপনাকে দিয়ে দেব। শুধু বিলটা তুলে আমাকে দেবেন! আপনাকে এই পর্যন্ত করলেই চলবে। যান, এখন বাসায় গিয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমান!

এ তো গেল পুকুর চুরির গল্প। তেল চুরি, বিল চুরি, নদী চুরি, খাল চুরি ইত্যাদি হাজারো চুরি অহরহ ঘটছে আমাদের সমাজে। কোনটি বড় চুরি বলা মুশকিল।

সবচেয়ে সুবিধা হয় ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় নদীতে বালুর বস্তা, ইটের সুরকী, ব্লক ও পাথর ফেলার সময়। নদীর গহীনে কতটুকু কাজ হলো কেউ দেখবে না। প্রমাণ করার তেমন সুযোগও থাকে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নীরব এ বিপ্লব অনেটা আমাদের অগোচরে ঘটে। নদী ভাঙ্গনের কবলে পড়ে যারা বাড়ি-ঘর, সহায়-সম্পত্তি হারিয়ে পথে বসেন তাদের কোন লাভ হয় না।

অনেক আন্দোলন ও সংগ্রামের ফলে আসা প্রকল্প সর্বনাশী নদীর মতো মানুষরূপী আরেক নদীর পেটে যায়। তারা প্রসাদপম বাড়ি বানায়। বিদেশে এই টাকা পাচার করে। ছেলেমেয়েকে বিদেশে পাঠিয়ে উচ্চশিক্ষিত করে। কিন্তু নদীতে বিলীন হওয়া পরিবারটির জন্য কুঁড়ে ঘরও জোটে না। একই চিত্র পাওয়া যায় নদীর ড্রেজিং ও খাল খননের বেলায়।

কিছুদিন আগে সুনামগঞ্জে হাওর উন্নয়নের নামে লুটপাটের অনেক সংবাদ দেশবাসী জানতে পারে। কোটি কোটি টাকার অনেক প্রকল্পের কাজ ঠিকাদাররা না করেই বিল তুলে নিয়ে গেছে। ফলস্বরুপ হাজার হাজার কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হল। ফসল হারিয়ে পথে বসল। শাস্তিস্বরুপ পানি উন্নয়ন বোর্ডের দায়িত্ব প্রাপ্ত প্রকৌশলীদের বদলী করা হলো। হ্যা, শুধুই বদলী! দোষী টিকাদারদের লাইসেন্স বাজেয়াপ্ত করা হলো।



তবে আসল নাটের গুরুরা ধরা ছোয়ার বাইরে রয়ে গেল।

আচ্ছা প্রকল্পের এসব লুটপাটের হাজার হাজার কোটি টাকা কোথায় যায়? এত্তো টাকা বাড়ি গাড়ি ও ভোগ বিলাসে খরছ হওয়ার তো কথা নয়। ধারণা করা হয় এর একটি বড় অংশ ব্যাংকে নামে-বেনামে গচ্ছিত থাকে। দুদক মামার নজরে পড়লে এই টাকার একটি অংশ দিয়েই ম্যানেজ করা হয়। আর নগদ টাকা দেশের ব্যাংক উপচে পড়লে আছে বিদেশী ব্যাংক ও বিনিয়োগ কোম্পানী।

কেউ কোনদিন এসব টাকার কোন হাদিস পায় না। পাবে না।

বিদেশে টাকা পাচার বিষয়ে একটি ঘটনার কথা মনে পড়লো। আমি লন্ডনে যে বাসায় থাকতাম সে বাসায় বাংলাদেশের নামকরা একটি ব্যাংকের এমডি এক মাসের ব্যবধানে দুইবার গেলেন। প্রতিবার সপ্তাহেরও কম সময় ছিলেন। কৌতুহল বশত ফ্লাটের এক দাদাকে উনার আসার হেতু জিজ্ঞেস করলে শুধু মুচকি হাসলেন কোন উত্তর দিলেন না। তার হাসিটা আমার মনে সন্দেহ ঢুকিয়ে দিল।

আরেকদিন খুব করে দাদাকে চেপে ধরলাম এবং নিশ্চয়তা দিলাম কাউকে এ বিষয়ে কিছু বলব না। তিনি যে তথ্য দিলন তা শুনে আমার আক্ষেল গুড়ুম হওয়ার যোগাড়। তার কথায় গত তিন বছরে এ ব্যাংকারের মাধ্যমে প্রায় সাড়ে বারশে কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে নির্বাসিত এক বড় রাজনীতিবিদের কাছে বিভিন্ন চ্যানেলে এসেছে। শুনে থো মেরে দাদার মুখের দিকে ফেল ফেল করে চেয়ে রইলাম।

আঙ্গুলে গোনতে লাগলাম। ধ্যাত পারছি না, এত্তো টাকার হিসাব আমার ছোট ঘিলুতে ঢোকে না!!

এখন বুঝি কেন অর্থমন্ত্রী সোনালী ব্যাংকের সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার দূর্ণীতিকে মামুলি বলেছিলেন। যেখানে প্রতি বছর হাজার হাজার কোটি টাকা দুদক ও সরকারের হাত ফসকে বিদেশে পাচার হচ্ছে, সেখানে পাঁচ-দশ কোটি টাকার নয় ছয় হিসাবের মধ্যেই আসে না। মিডিয়ার কল্যাণে এসবের সিকিভাগ মাঝে মাঝে প্রচার হয় বটে। তবে কিছুদিন যেতে না যেতেই অন্য বড় পুকুর চুরির সংবাদ আগেরটিকে মাটি চাপা দেয়।

টেক্কা দেয়। ল্যাং মেরে বঙ্গপোসাগরে ফেলে দেয়।।



বিদেশে পাচার করা টাকায় বঙ্গ সন্তানরা এভাবে লাক্সারি জীবন-যাপন করেন, বউ/গার্লফ্রেন্ড নিয়ে। আহা! মজাই মজা।

ফটো ক্রেডিট,
গুগল।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:৫০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: দেশের প্রশাসনের ব্যাক্তিবর্গের ও রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গের কানাডা আমেরিকা ও ইংল্যান্ড সহ মালয়েশিয়া যেভাবে এপার্টমেন্ট ও বাড়ী করছেন আমাদেরে দেশ গর্বিত, আমাদের দেশের বিশেষ ব্যাক্তিবর্গ বিদেশের মাটি কিনছেন - লাল সালাম পুরাতন হয়ে গেছে, আমি আমাদের দেশের উন্নয়নের অংশিদারদের জানাই রংধণু সালাম, পুকুর চুরি করে করে আপনারা দক্ষ হবেন একদিন আস্ত বঙ্গোপ সাগর হাওয়া করে দিবেন আমরা আনন্দে বিগলিত হয়ে ফুলের মালা নিয়ে বিমান বন্দরে অপেক্ষ করবো - আহা কবে আসবে সেই সোনালী দিন !!!

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:৫৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আমাদের উন্নতি হচ্ছে। আগে পুকর চুরি হাফ/ফুল হলেও এখন সামান্য পুকুর চুরিতে আর কুলায় না। তাই কিছু দিনের মধ্যে নদী চুরি শুরু হবে, পুরোদমে। নদী চুরি এখনো হচ্ছে তবে পুকুর চুরির মতো নয়। তৃতীয় ধাপে শুরু হবে বঙ্গপোসাগর। আর সর্ব শেষে ভারত মহাসাগর। তখন আমরা পৃথিবীতে বীরের জাতি হিসাবে প্রতিষ্ঠা পাব। দোয়া করেন যাতে জীবদ্দশায় তা দেখে যেতে পারি।

অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাই।

২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:০৫

কড়চা বলেছেন: আমাদের গায়ের চামড়া মোটা হয়ে গেছে, এইগুলা দেখতে দেখতে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:১২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন, ভাই। আসলে সব দোষ ফরমালিনের। তারপরও মস্তিষ্কটা কিছুটা সক্রিয় হওয়ায় লেখে মনের কষ্ট কিছুটা লাঘব করতে পারছি। কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ, ভাই।

৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: শুনেছি এন্টার্কটিকা এখনো খালি আছে, বরফের নিচে কি আছে না আছে আমাদের বিশেষ মহল আইটি দিয়ে তথ্য নিচ্ছেন আশা করি, বুক ফুলিয়ে বলতে পারবো আমরা বাংলাদেশী এন্টার্কটিকা গায়েব করে দিয়েছি - আমরা এগুচ্ছি প্যান্থারের মতো আশা করি জিবদ্দশায় দেখে যেতে পারবো, তখন চাঁদগাজী ভাই রিসার্চমুলক একটা পোষ্ট দিবেন আর আমরা ঝাপিয়ে পড়বো্ চাঁদগাজী ভাইকে ব্যাক্তিগত আক্রমনে ।

***ব্লগে ব্যাক্তিগত আক্রমনে ব্লগার লেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন এটি ব্লগ কতৃপক্ষ দেখা উচিত।***

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:২৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনার মাথায় এতো আইডিয়া!!! আজকে থেকে রম্য লেখা, অথবা আমার মতো ফিচার লেখা শুরু করুন, প্লীজ ভাইজান। সত্যি বলছি এগুলো লেখতে যে দক্ষতা লাগে তা আপনার আছে।

আপনার এন্টারকটিকা গায়েবের তথ্য তো চমৎকার। তাহলে মঙ্গলেও যাওয়া যায়। ধ্যাৎ মঙ্গল গ্রহে অনেক তেজী দেশের দৃষ্টি আছে। তার চেয়ে বরং ...... বুধ........শুক্র.......বৃহস্পতি........শনি........নেপচুন...............!!!!! আর চেষ্টা করি গোপনে আর গ্রহ আবিষ্কার করতে। যাতে তেজীরা বুঝতে না পারে। এতে এগুলো গিলে ফেলতে কোন সমস্যা হবে না।
শুনেছি, সরকার স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানোর চিন্তা করছে। এ মিশনে রাজনীতিবিদ ও ত্যাগী আমলাদের পাঠালে ভাল হবে। এগুলো গায়েবের কলাকৌশল রপ্ত করতে পারবে।

৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষের মাঝে দেশপ্রেম কম। যারা রাজনীতি করে তাদের মাঝে দেশ প্রেম এখন জিরো। তারা দেশটাকে টাকা ইনকামের একটা উপায় মনে করে আর বিদেশে টাকা পাচার করে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:২৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: সাজ্জাদ ভাই, ঠিক বলেছেন। আসলে সমস্যা অন্যাখানে। যারা দুই নাম্বারির জন্য জেলে পঁচার কথা তারা এখন দেশ চালায়। আর সত্যিকারের জ্ঞানী দেশপ্রেমিক ও যোগ্য লোকেরা রাজনীতির ত্রি সীমানায় ঢুকতে পারে না। এজন্য ফলাফল যা হওয়ার তাই হচ্ছে।

৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৩১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনার আগে যত ব্লগারই এসব বিষয়ে লিখেছেন, তাদের ব্লগে আমার মন্তব্য ছিল, " দুই পরিবার থাকলে কখনো এসব বন্ধ হবে না..."

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৩৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনি তো আমার পরিবারের একজন, তাই না? আমার জন্য ভিন্ন কিছু লেখুন! আসলে দুই/তিন/চার পরিবার কোন বিষয় না। সমস্যাটা হলো আমাদের রক্তে। কারণ বংশ পরম্পরায় আমরা তা করে আসছি। এজন্য রক্তে লোভ, ইতরামি, দায়িত্বজ্ঞানহীনতা, বিবেক আর দেশপ্রেমহীনতা আছে। এগুলো তারই ধারাবাহিক প্রক্রিয়া মাত্র।

৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৩৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনার আগে যত ব্লগারই এসব বিষয়ে লিখেছেন, তাদের ব্লগে আমার মন্তব্য ছিল, " দুই পরিবার থাকলে কখনো এসব বন্ধ হবে না..."

দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন, উপজেলা, পৌরসভা, সংসদীয় আসন সব জায়গায়ই এলাকা ভিত্তিক পরিবারতন্ত্র আছে। গণতন্ত্র কখনো আসেনি। আসবে কিনা কে জানে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৫০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বিষয়টি হয়তো উনার খেয়াল হয়নি। পরিবারতন্ত্র সারা দেশে আনাকে কানাচে খুঁটি গেড়ে বসে আছে। সংসদের চেয়ে এলাকার পরিবারতন্ত্র বেশী ভয়াবহ। কারণ এরা সময়ে অসময়ে গরীব মানুষের উপর নির্যাতন করে, সম্পদ দখল করে করে।

৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কাওসার ভাই,
বাংলাদেশে ভোর সকাল হাসছি - এটা শরীরের জন্য ভালো, আমাদের দেশে চান মিয়া নামের হাজার হাজার লোক আছেন সুরুজ মিয়া নামেরও - বুঝতে পারছেন তাদের মন্ত্রী করতে পারলে কি হবে - বিদেশের সুইস ব্যাংক না, সুরুজ নামক নক্ষত্র তখন আমাদের বাংলা ব্যাংকে জমা থাকবে। ট্রাম্প বাবা তখন বাংলা ব্যাংকের সামনে থালা হাতে দাড়াবেন “আল্লাহর ওয়াস্তে এক মুঠ সুরুজের আলো ভিক্ষা দিবেন বাবাজী” হাঃ হাঃ হাঃ

***আমাদের এলাকার নদী খননের নামে নদীর বালু সব গায়েব হয়ে গেছে, মেঘনা ব্রিজ আসহ বিপদ গুনছে টিক টিক টিক ঘড়ির কাঁটার সাথে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৪৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনার প্রতিটি কমেন্ট এতো বুদ্ধিদীপ্ত যে, না হেসে পারি না।
এটা রাজনীতিবিদরা ভাল করে জানে বলে ডানে বামে কোন চান সুরুজের অস্থিত্ব সহ্য করতে পারে না। পারলে গলা টিপে হত্যা করে।
আর থালা ভিক্ষার ব্যাপারটায় হাসলাম। যদি এ বঙ্গে এমনটি শুধু স্বপ্নে সম্ভব। আর নদীর কথা আর কি বলবো? আমার এলাকায় নদীর জন্য পাথর ফেলতে যে টেন্ডার আসে তার ১০% ও কাজ হয় না।

আমার এলাকা জকিগঞ্জে। বরাক নদী যেখানে সুরমা, কুশিয়ারা নাম নিয়ে বাংলাদেশে প্রবপশ করেছে।

৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৪৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সমস্যাটা হলো আমাদের রক্তে। কারণ বংশ পরম্পরায় আমরা তা করে আসছি। এজন্য রক্তে লোভ, ইতরামি, দায়িত্বজ্ঞানহীনতা, বিবেক আর দেশপ্রেমহীনতা আছে। এগুলো তারই ধারাবাহিক প্রক্রিয়া মাত্র।
এটাতে আমি একমত হতে পারছি না। কারণ এই লোকগুলোকেই যখন বিদেশের মাটিতে ছেড়ে দেয়া হবে এক এক জন সাচ্চা সৎ নাগরিক হয়ে যাবেন। এটার কারণ কি? অবশ্যই আইন। আর যেহেতু আমাদের দেশকে দুই পরিবার অনেকদিন শাসন করছে এবং তারা তারা ঠিকই মাসতুতো ভাইয়ের মত আছে, সেহেতু তাদের দ্বারা আর এসব সমস্যার সমাধান হবে বলে মনে হয় না। অবশ্যই আইনের প্রয়োগ করতে হবে। দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরও মন্ত্রীত্ব যায় না, প্রশ্ন ফাঁস হলেও মন্ত্রীত্ব যায় না, মহিউদ্দিন আলমগীর বাইরের হাওয়া খাচ্ছে এখনো- তাহলে আর অন্য লুটেরারা কেন ভয় পাবে?

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৫৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, আপনার কথায় যুক্তি আছে। তবে আমি রক্ত বলতে বুঝিয়েছি প্রজন্মের পর প্রজন্ম এভাবে দুর্ণীতি হওয়াকে। আর বিদেশের মাটিতে এমনটা পারে না কারণ কঠিন আইন আছে। আমাদের তা নেই।

তবে একটা কথা বলি, তথাকথিত এসব উন্নত দেশের ব্যাংকগুলো তৃতীয় বিশ্বের দুর্ণীতিবাজদের টাকায় টাসা। তাদের সরকারও এগুলো ভাল করে জানে। কিন্তু কোন পদক্ষেপ নেয় না। কারণ এই কোটি কোটি টাকা দিয়ে তারা ব্যবসা করে। এই তথাকথিত দেশগুলো মুখোশধারী, হিপোক্রেট।

৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয় এখন আমাদের কাছে নামে নামে যমে টানে তাই বৃক্ষ তার নামেই পরিচিত ফলে না, নাম ধরে ক্ষমতায়নে সম্ভবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না, সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশ। দুই পরিবারের কাছে ১৭ কোটি মানুষ জিম্মি। তাছাড়া আমরা সবাই লতায় পাতায় কোটায় প্রধাণমন্ত্রীর আত্মীয় - প্রমান বাংলাদেশে যত্র তত্র শুনতে পাওয়া যায় “আপনি আমাকে চিনেন আমি কে একদম বান্দবান ট্রান্সফার করে দেবো” - আমি উত্তরে বলেছিলাম আর একটু দুরে ট্রান্সফার করা যায় না ক্ক্সবাজারে আর আমি নিজে ব্যাবসা করি তাই আমার ট্রান্সফারটা আমার বড়ভাই কে করে দিন তিনি সরকারী চাকুরী করেন” মাঝে মাঝে সাগর - - কথা শেষ করতে পারিনি ভদ্রলোক অগ্নিচোখে চলে গেলেন সাধের ট্রান্সফারটা রা আর হলো না।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:০৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ ভাই এর দায়টাও আমাদের কম না। এই সতেরো কোটি মানুষকে দইটা পরিবার নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরাচ্ছে। কারণ আমরা এই দড়ি ঘুরানি খেতে আরাম পাই বলে।

আমার একটি লেখার কিছু অংশ জুড়ে দিলাম,
.......................................................
"ইতিহাস ঘেটে যতটুকু জানা যায়, আমরা বাঙালিরা কখনো নিজ ভূমিতে স্বাধীন ছিলাম না। খৃষ্টপূর্বে আমরা দ্রাবিড় ও তিব্বতীয়-বর্মী জনগোষ্ঠী দ্বারা শাসিত-শোষিত হয়েছি। তারপর বারশো শতাব্দী পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে চলে আর্য, গুপ্ত, শশাঙ্ক, পাল ও সেন বংশের রাজত্ব। বারশো শতাব্দী থেকে আঠারো'শো শতাব্দী পর্যন্ত চলে সুলতানি ও মোঘল শাসন। তারপর শোষিত হই যথাক্রমে ব্রিটিশ, ভারতীয় ও পাকিস্তানীদের দ্বারা। স্বাধীন ছিলাম না বলে বাঙালিরা কখনো নিজ ভূমিতে শাসক হতে পারেনি। এজন্য ঐতিহাসিক ভাবে আমরা চাটুকার ও ক্ষমতাবানদের গোলাম হিসাবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করেছি। ফলশ্রুতিতে এ শতাব্দীতে এসেও আমাদের আত্মমর্যাদা ও ব্যক্তিত্বে মারাত্মক ঘাটতি আছে। যার ফলে এখনো ক্ষমতাবানদের রাজা/রাণীর চেয়েও বেশি পূজা করে বঙ্গ সন্তানরা"।

১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:১৬

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: ভুরি ভুরি পুকুর চুরি হলেও কর্তৃপক্ষের কোনো পদক্ষেপ নেই। কারণ, তারাও সেই চুরির অংশীদার। আমাদের দেশে নেতা বলেন কর্মকর্তা বলেন কেউ চুরি করে আর কেউ চুরি করায়।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:২১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, সাকিব ভাই। পুকুর চুরি কতৃপক্ষের যোগসাজোস ছাড়া সম্ভব নয়। টপ থেকে বটম পর্যন্ত পঁচন ধরা, দুর্গন্ধময়। এজন্য আগে মাথায় সিটিস্কেন করাতে হবে। মাথা ঠিক থাকলে বাকি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এমনিতেই ঠিল হয়ে যাবে

শুভ সকাল ভাই।

১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমরা আসলেই কারো না কারো হাত ধরে পা ধরে চলে অভ্যস্ত হয়ে গেছি এটি জেনেটিক সমস্যা হয়ে গেছে সম্ভবত, এবং আর একটি কথা না বলে পারছি না যেহেতু ইতিহাস ব্যাক্ষা দিয়েছেন, কাওসার ভাই ইতিহাস আমার প্রিয় বিষয় - তাই চরম সত্য একটি কথা বলছি “শুকুনি মামা, বিভীষন, মিরজাফর, রাজাকার কিন্তু এই দেশেরই সন্তান তারা ফিরিঙ্গি না বুঝতেই পারছেন তাদের বংশধর ভারত উপমহাদেশ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:২৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: একদম ঠিক কথা বলেছপন, মাহমুদ ভাই।
"শুকুনি মামা, বিভীষন, মিরজাফর, রাজাকার কিন্তু এই দেশেরই সন্তান" -- আহ! চমৎকার কথা বলেছেন। কথাটি আমার মাথায় গেঁথেছে। হয়তো সামনের দিনগুলোতে কোন লেখায় এই বিষয়টি আসতে পারে।

আমার সৌভাগ্য আপনার সাথে পরিচয় হয়েছে বলে। আমি ইন্টেলিজেন্ট ভদ্রলোকদের খুব সমীহ করি। আজ থেকে আপনিও তাদের একজন।

১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কাওসার ভাই, জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে লম্বা সময় চাকুরী করেছি তারপর ব্যাবসা, আমাদের একজন ডিরেক্টর একটি কথা বলতেন প্রায়ই:

you respect everyone because you are a respectable person too.
- আপনি সবাইকে সম্মান করেন কারণ আপনি নিজেও একজন সম্মানিত ব্যাক্তি ।।

কথায় ভুল ভ্রান্তি থাকতে পারে বা লেখায় বানান ভুল ও হতে পারে এর মানে এই নয় যে ব্যাক্তিগত আক্রমণ করে দেওয়া, মনে হতে পারে কতো কালের শত্রুতা আছে হয়তো বা! বিতর্কে আনন্দ আছে সেই আনন্দ পাবার মানষিকতা সবার থাকে না, - ওয়ালমার্ট লো ক্লাস সেখানে আমি কমেন্ট করে এসেছি হয়তো দেখেছেন। আপনার সম্মানে আমি কৃতজ্ঞ, আপনার প্রতি রইলো অনেক অনেক ভালোবাসা, ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ব্যাস্ত থাকুন আর অবসরে লিখুন - আমরা যদি না জাগি ভাই কেমনে সকাল হবে - তাই না ?

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: you respect everyone because you are a respectable person too.
- আপনি সবাইকে সম্মান করেন কারণ আপনি নিজেও একজন সম্মানিত ব্যাক্তি।

কথাটি জানতাম না। তবে আমার নিজের কিছু কথা বলি। আমি চায়ের দোকানে গেলেও কখনো ওয়েটার/বয়কে তুমি বলি না। রিক্সা থেকে নেমে ড্রাইভারকে থ্যাংক ইউ বলি, কোন কারণে অজান্তে সামান্যতম ভুল হলেও সরি বলি। কখনো ভুল না করেও অন্যকে খুশি করতে সরি বলি। এ পর্যন্ত কোন মানুষের সাথে তুই তুকারি করিনি। মানুষের তো কমিবেশী দুশমন থাকে কিন্তু আমার একজনও নেই, তবে পরশ্রীকাতরদের কথা আলাদা। দেশে/বিদেশে অনেক ডিগ্রী নিলেও এগুলো কখনো কাউকে বলি না। খুব সাধারন জীবন যাপন করি।

আমি এভাবেই থাকি। প্রতিটি মানুষকে সমান মর্যাদা দেই, সম্মানে চোখে দেখি। এজন্য কেউ না বুঝে একটু খারাপ আচরণ করলেও একটু কষ্ট পাই। তবে যারা আমাকে ব্যক্তগত ভাবে চেনেন উনারা কখনো এমনটি করেন না।

হয়তো এগুলো আমার ভুল/দূর্বলতা। এজন্য জীবনে অনেক মূল্য দিতে হয়েছে।

১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:০৭

শহীদ আম্মার বলেছেন: আপনারা দুইজন পুকুর চোর আর মহাসাগর চোর ধরতে এন্টার্টিকায় চলে গেলেন। ভাল কথা। কিন্তু কম্বল চোরদের যে ছাইড়া দিলেন! এরা বর্তমান মন্ত্রীসভায় আছে বইলা?

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: শুভ সকাল, শহীদ ভাই।
হ্যা, ঠিকই বলেছেন, আমরা এন্টার্কটিকা পর্যন্ত চলে গেছি বিধায় কম্বল চোরদের কথা মাথায় আসে নাই। এবার অবশ্যই কম্বল নিয়ে আলোচনা হবে।

১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৪৮

শহীদ আম্মার বলেছেন: শুভ সকাল, কাওসার ভাই।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই। শুভ কামনা আপনার জন্য।

১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের বাজেটের টাকার অর্ধেকের চেয়ে সামান্য বেশী খরচ হয় মাত্র; বাকী টাকা প্রশাসনের মাধ্যমে ডাকাতী হয়।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৪৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: শুভ সকাল, স্যার। হ্যা, এই কথাটি আমার এলাকার এমপি সাহেব কিছুদিন আগে আলাপচারিতায় বলেছেন। এটা দুর্ভাগ্যজনক।

১৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: দুটি গল্পই বাস্তব গল্প।
বাংলাদেশ একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ। সরকারি অফিস গুলোর অবস্থা ভয়াবহ। বিশ টাকা দিলেও দিতে হবে। সব সরকারি অফিসে দালাল আছেই, থাকবে। হাসপাতালে পর্যন্ত দালাল।

নদী ভাঙ্গন। সেই দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে প্রতি বছর চলছেই। ''প্রতি বছর''। স্থায়ী কোনো সমাধানের জন্য সরকার পারেনি। মনে হয় সরকার চায় না, নদী ভাঙ্গন বন্ধ হোক।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, রাজীব ভাই। বিশ টাকা হলেও দিতেই হবে। কথাটি এক্কেবারে সঠিক। একেকটা পিয়নের ভাব ভঙ্গিতে মনে হয় একেকজন সচিব/ডিসি। এরা নিজেদের প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী ভাবে না, প্রজাতন্ত্রের রাজা ভাবে।

কারে কী বলি! উনাদের অধিকাংশই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর শানে নযুল (অর্থ) বলতে পারবে নয়।

১৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর উপস্থাপন।

দেশ দুর্নীতি মুক্ত হোক।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: মাইদুল ভাই, ধন্যবাদ। দেশ দুর্ণীতিমুক্ত হোক, মুখোশধারী ডাকাতরা নিপাত যাক।

১৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কাওসার ভাই অনেক ভাল লিখেছেন।
এদেশে এখন পুকুর চুরি শব্দটি না ব্যাবহার করে মহাসাগর চুরি কথাটি ব্যাবহার করলেই ভাল হবে।
কিছু মানুষ দেশটাকে চুষে খেয়ে ফেলছে।তার ভুক্তভোগী হচ্ছি আমরা সাধারন মানুষ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, মোস্তফা সোহেল ভাই। হ্যা, আপনার কথাই ঠিক। লেখা উচিৎ ছিল মহাসাগর চুরি। কিন্তু কথাটি কমন না হওয়ায় পুরান নিয়মে লেখতে হলো! এখন তো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে কিছু চেতনা ব্যবসায়ী দেশটা চুষে খাচ্ছে।

১৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩১

বিজন রয় বলেছেন: আপনি কি মনে করেন আমরা ২% ভাল মানুষ।

আপনি রাস্তা-ঘাটে চলার সময় খেলায় করুন মানুষের আচার, ব্যবহার, কথা, ....... এখানেই পাবেন তাদের রুচি, বোধ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, দাদা ঠিক কথা। ২% হবে কি না সন্দেহ।
আমি চায়ের দোকানে গেলেও কখনো ওয়েটার/বয়কে তুমি বলি না। রিক্সা থেকে নেমে ড্রাইভারকে থ্যাংক ইউ বলি, কোন কারণে অজান্তে সামান্যতম ভুল হলেও সরি বলি। কখনো ভুল না করেও অন্যকে খুশি করতে সরি বলি। এ পর্যন্ত কোন মানুষের সাথে তুই তুকারি করিনি। খুব সাধারন জীবন যাপন করি।
আমার ভাল মানুষ হওয়ার চেষ্টায় কোন ত্রুটি নেই। চেষ্টায় আছি এখনো।

২০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি ভাই দেশে এবার ঝড় তুলে দিলেন।গল্প দুটি পড়লাম।কিন্তু দেশ ও জাতির কথা ভেবে প্রশন্ড কষ্ট পেলাম।জানিনা প্রকৃত রুপকার দেশে কবে আবির্ভাব হবে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: এই দুই দল বিদায় না নিলে প্রকৃত রূপকার কখনো আসবে না। এরা ল্যাং মেরে খাঁটি মানুষদের সরিয়ে দিয়ে নিজেদের আখের গোছায়। যে দেশে ১৫ কোটি মানুষ রাজনীতির গায়েবানায় বিশ্বাস করে। দলগুলোর ছায়াতলে আশ্রয় নেই কিছুই না জেনে অতি আবেগী হয়ে, এই দেশে আশা করাটা বাড়াবাড়ি। জনগনই ক্ষমতার উৎস এই কথাটিই তো জনগন বুঝে না। জনগন রাজা/রাণীকেই সর্বময় ক্ষমতার উৎস মনে করে।

ধন্যবাদ, প্রিয় পদাতিক চৌঃ ভাই।

২১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৩

সৈয়দ তাজুল বলেছেন: কাওসার ভাই,

রিসার্চ আবার করুন, আবারো পুস্ট লিখুন। হয়ত ভাল কিছু আসবে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: তাজুল ভাই, ধন্যবাদ। পরামর্শটার জন্য খুশি হলাম।

২২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমাদের রাজনীতিকরা কেবল নির্বাচনের কথা বলে। অন্যায় প্রতিরোধের কথা বলে না, সমস্যা সমাধানের কথা বলে না। তাদের দৃষ্টিতে দেশে নির্বাচনই একমাত্র সমস্যা। ফলে জনতার কোন সমস্যারই সমাধান হয়নি।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: এখানেই সমস্যা। পাবলিক মনে করে শুধু নির্বাচনে ভোট দেওয়াটাই গণতন্ত্র। এজন্য ভোট নিয়েই যত আগ্রহ। কিন্তু ভোটের পরের গণতন্ত্রটাই হলো আসল।

২৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: পড়লাম , মনোযোগ দিয়ে । বিদেশ থেকে দেশে ফেরত এলে বহু কিছু ত্রুটি চোখে পড়ে । মনে হয় বিপ্লব করে ফেলি । তারপর একদিন দেখি জননেতা কানের কাছে বলছে এত টাইট দিলে ছেলেপেলে খাবে কি , ঢিলা দেন। মানে ক্যাডারদের জন্য বিপ্লব বাতিল। এই মুহূর্তে তালুকদার আব্দুল খালেককে দরকার ছিল খুব। রামপাল পশুর নদি ভরাট হয়ে বন্ধ ছিল ক'বছর । মানুষ হেটেই পার হত । তালুকদার বাশের সাক বানিয়ে দিলেন । এরপর শুরু হল তার কাজ। ৪৮ টি ছোট বড় ড্রেজার দিয়ে নদী খনন হয়ে এখন সেখানে জাহাজ চলছে । তার " হুয়ারেরবাচ্চা" গালি বেশ ভয়ঙ্কর । এই গালিতে প্রশাসন চলে। আমি বি এন পি , জামাত সহ সবার সাথে আলাপ করেছি । তারা বলে তালুকদার গত ২০ বছরে এলাকার চেহারা পাল্টে দিয়েছে আমরা অন্য কাউকে ভোটে জেতালে এসব আর হবেনা। যাহোক , রামপালে পুকুর দুরের কথা ছোট নালাও চুরি করার বুকের পাটা কারো নেই ।

ভালো লাগল আপনার কথন। আরও লিখবেন।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: স্যার, অনেক বড় একটা কমেন্ট করেছেন। এজন্য ধন্যবাদ। তালুকদার আব্দুল খালেক সম্বন্ধে এত কিছু জানতাম না। জেনে উনার প্রতি শ্রদ্ধা বাড়লো। আর রামপালে দুর্ণীতির সুযোগ নেই কথাটি শুনে খুব খুশি হলাম। আমরা চাই এসব জনমুখী বড় প্রকল্পগুলো দুর্ণীতিমুক্ত হোক।

আবারো ধন্যবাদ, স্যার।

২৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

আখেনাটেন বলেছেন: চুরি-চামারী আমাদের রক্তের সাথে মিশে গেছে। অাল্ট্রাফিলট্রেশন ছাড়া এর থেকে মুক্তি নেই।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা। চুরি যখন নেশা হয়ে যায়, তখন বুঝতে হবে তা এক প্রকার নিকোটিন। রক্তের শিরা-উপশিরায় মিশে গেছে। ধন্যবাদ, ভাই।

২৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সবার শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, কমেন্ট করার জন্য।

২৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯

মাআইপা বলেছেন: দুর্নীতি বর্জন করে প্রতিটি মানুষ তার নিজ অবস্থানে থেকে দায়িত্ব পালন করলে আজ দেশের চেহার অন্যরকম হতো।
খুব ভাল হয়েছে চুরি বিদ্যার পোস্টমর্টেম।
শুভ কামনা রইল।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আমরা কলমের কালি দিয়ে সমাজকে সচেতন করি, সমাজকে পরিচ্ছন্ন করতে চেষ্টা করি। আশা করি মানুষ সচেতন হবে। চুরি চামারি থেকে সতর্ক থাকবে।

২৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

কাছের-মানুষ বলেছেন: সমসাময়িক বিষয় নিয়ে লিখেছেন। মানুষগুলো মানবিক হোক।
আমার পড়তে ভাল ল্গেছে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: কাছের-মানুষ ভাই, ধন্যবাদ। হ্যা, বিষয়টি কিছুটা সমসাময়িক হলেও চুরি বিদ্যার চর্চা এ বঙ্গে যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।

২৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, রাজীব ভাই। বিশ টাকা হলেও দিতেই হবে। কথাটি এক্কেবারে সঠিক। একেকটা পিয়নের ভাব ভঙ্গিতে মনে হয় একেকজন সচিব/ডিসি। এরা নিজেদের প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী ভাবে না, প্রজাতন্ত্রের রাজা ভাবে।

কারে কী বলি! উনাদের অধিকাংশই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর শানে নযুল (অর্থ) বলতে পারবে নয়।


সরকার আবার তাদের সুবিধাও অনেক বেশি দেয়।
বাড়ি আর গাড়ি কেনার জন্য স্বল্প ঋণে লোন দিচ্ছে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রাজীব ভাই, হাসালেন। আমার কমেন্টটি আবার আমার উপর ঢেলে দিলেন। নিশ্চয় পছন্দ হয়েছে। ভাল থাকবেন, প্রিয় ভাই।

২৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

সনেট কবি বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে পুকুর চুরির বিষয়টা পরিস্কার বুঝাগেল।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, স্যার। বিষয়টি আমার কাছেও আগে পরিস্কার ছিল না। এখন আমিও বুঝি। লেখাটি পড়ার জন্য আর কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ, স্যার।

৩০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বাংলাদেশে এরকম পুকুরচুরি সবকালে হয়েছে, এখনো হচ্ছে! পাবলিকের টাকা নিয়ে বাজেট ঘোষণা হচ্ছে, আর কোটি টাকার কাজ বিশ লাখও হচ্ছে না! রাস্তাঘাট ব্রিজ বাঁধ দেয়ার নামে সরকারি ভবন তৈরির নামে বেশি টাকাকড়ি চুরি হচ্ছে চোখের সামনেই!
আমি এমনও রাস্তা দেখেছি বছরে তিনবার কাজ হয়েছে কিন্তু রাস্তা সমানই করতে পারেনি। সেদিন কার্পেটিংয়ের নামে কেবল পিচ গলিয়ে সামান্য খোয়া দিয়ে শুধু কালি করে রাখছে! মন্ত্রির ভাই ঠিকাদার বলে কথা! নেত্রকোনা থেকে ময়মনসিংহ রাস্তা। বছরে তিনবার কাজ করেও রাস্তা সমান করতে পারলনা!
সরকারের উচিৎ রাস্তা কমপক্ষে দশ বছরের গ্যারান্টি সমেত টেন্ডার দেয়া, তবেই যদি কাজ ঠিক মতো হয়। জনগণের টাকা সঠিকভাবে কাজে লাগানো না হলে দেশের উন্নতি কিভাবে সম্ভব হবে!!

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:০৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: মন্ত্রীর ভাই বলে কথা! এই ভাই ভাই ব্যবসাটাই ১৭ কোটি মানুষের রক্ত চুষছে। তারপরও এ বঙ্গের বান্দারা কিন্তু রাজা/রাণী বলতে অজ্ঞান। নিজের জান কুরবান করে, পরিবারকে লাত্থি মেরে এসব মুকোশধারীদের পেছনে ছোটে।

দোষটা আমাদেরই।।

৩১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৮

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: বর্তমান প্রেক্ষাপটে লিখেছেন । বেশ ভালো লাগলো ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপা। আপনি ব্লগ ভিজিট করে লেখাটি পড়েছেন, এজন্য কৃতজ্ঞ। কমেন্ট করার জন্য সাধুবাদ রইলো। অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।

৩২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৪৪

পবন সরকার বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৪৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, পবন সরকার ভাই।

৩৩| ০১ লা মে, ২০১৮ রাত ২:২৭

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: অনেক কষ্ট করে উনারা এমপি, মন্ত্রী ঠিকাদারি হয়েছে। এখন একটু আকটু চুরি চামারি করাটা তো উনাদের নৈতিক দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে।

যাইহোক লেখাটা অনেক ভালো লাগলো।

০১ লা মে, ২০১৮ রাত ৩:২২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হা হা হা।
ইবরাহীম ভাই, কথাটা একদম ঠিক। লেখার সময় বিষয়টি মাথায় ছিল। পরে ভাবলাম এতো কষ্ট করে লেখেছি তাই পোস্ট করে দেই!!!

৩৪| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

শামচুল হক বলেছেন: কাওসার ভাই, পুকুর চুরি কথাটা এখন ছোট ছোট মনে হয় সাগর চুরি বললে ঠিক আছে। খুব সুন্দর লিখেছেন। শুভেচ্ছা রইল।

০২ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আশা করি নেক্সট জেনারেশন, পুকুরের পরিবর্তে সাগর/মহা সাগর বলবে।

৩৫| ০৩ রা মে, ২০১৮ ভোর ৪:১২

সোহানী বলেছেন: লিখাটা আগেই পড়েছিলাম অফলাইনে।........ যাহোক নো কমেন্টস্........

কানাডায় একটা বেগম পাড়া আছে, সবচেয়ে দামী এরিয়া। সকল দেশী আংকেলরা তাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এক টুকরো স্বর্গোদ্বান রেখে দেন...........

০৩ রা মে, ২০১৮ ভোর ৪:২৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আমিও শুনেছি, বেগম পাড়ার কথা। প্লীজ, সম্ভব হলে আপনি বিষয়টি নিয়ে লিখুন। আমরা জানতে পারবো। বেগমপাড়া কানাডায় গিয়ে দেখে আসার স্বাদ কখনো মিটবে না।

"সকল দেশী আংকেলরা তাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এক টুকরো স্বর্গোদ্বান রেখে দেন".......চমৎকার বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.