নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রবন্ধ ও ফিচার লেখতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। পাশাপাশি গল্প, অনুবাদ, কবিতা ও রম্য লেখি। আমি আশাবাদী মানুষ।
টিভি দেখার সখ বলেন আর ফ্যাশন বলেন কোনটিই এখন এই বান্দার নেই। তবে পছন্দের টিমের খেলা থাকলে টিভির সামনে বসা হয় মাঝে মাঝে। অতি সাধনায় কেনা পছন্দের টিভিটা এজন্য হয়তো মাঝে মাঝে অভিমান করে। তার অভিমান ভাঙতেই কখনো কখনো বেচারার মুখোমুখি বসি!
আজো বসলাম। কোন অনুষ্ঠানই পছন্দ হচ্ছিল না বিধায় রিমোট নিয়ে জনপ্রিয় চ্যানেল বাড়িগুলো ঘুরছি। হঠাৎ পয়লা নম্বর বাটনে চাপ পড়তেই পর্দায় বিটিভি বাবাজি হাজির।
তবে নিতান্তই অনিচ্ছাকৃত, ভুল করে!
দেখলাম ফেইসবুক প্রতিদিন নামে একটা অনুষ্ঠান চলছে। উপস্থাপক বেশ গুরু-গম্ভীর! (আগে কখনো দেখিনি)। ফেইসবুক কিভাবে ব্যবহার করবেন? উপকারিতা/অপকারীতা নিয়ে অনুষ্টান সাজানো।
বাহ! বেশ গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান। একটু আয়েশ করে, ভাব নিয়ে বসলাম। দেখি নতুন কিছু শেখা যায় কী না!! হাজার হোক তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর অনুষ্ঠান।
একটি ভিডিও ক্লীপে দেখলাম আনুমানিক ১২/১৩ বছরের একটি স্কুল ছাত্রীকে (স্কুল ইউনিফর্ম পরা) রিপোর্টার জিজ্ঞেস করছেন-
আচ্ছা, ফেইসবুকে কোন পোস্ট দেখলে তুমি কিভাবে রিএ্যাক্ট কর, আই.... মিন.... প্রটিক্রিয়া (প্রতিক্রিয়া) দেকাও (দেখাও) -
উত্তরে সে বল্ল-
পোস্ট শুধু পসন্দ (পছন্দ) করলে লাইক, বিষ্মিত হলে ওয়াও, ডুক্ষিটো (দুঃখিত) হলে স্যাড, আর........... !! (ইতস্ততা)
বল, বল টামলে (থামলে) ক্যান (কেন)?
আর...... আর..... রুমান্টিক অথবা হার্ট টাচিং কিসিমের কিছু হলে লাভ (Love) !!........... সাথে মেয়েটির চমৎকার হার্ট টাচিং টাইপের মুচকি হাসি! কিলার স্মাইল!!
এবার রিপোর্টার বাহাদুর বেজায় খুশি। আহা, কি আনন্দ আকাশে বাতাসে।
কিছুক্ষণ পর শুরু হলো রবীন্দ্র সঙ্গীতের অনুষ্টান। উপস্থাপিকা বেশ রসিয়ে রসিয়ে গায়কের সাথে আলাপ করছেন। আমার ভালই লাগছিল বিটিভির সৌজন্যে নতুন দুইজন গুণী মানুষকে চিনতে পারলাম বলে! এর আগে উনাদের কখনো দেখেছি, এই তথ্যটি স্মৃতির পাতা উল্টাতে উল্টাতেও পেলাম না।
বেশীক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি। শুরু হলো কাঙ্খিত রবীন্দ্র সংগীতের অনুষ্ঠান।
হায় হায়..........
একি শুনি!
সুর......তাল....... লয়....... কিছুই ঠিক নেই। গানটি শেষ হতেই উপস্থাপিকা প্রশংসার বণ্যায় এক্কেরে গায়ককে পদ্মা, মেঘনা হয়ে বঙ্গপোসাগরে ভাসিয়ে দিলেন!
আহ! ক্ষণজন্মা প্রতিভা।
তিনি সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। পৃথিবীর কেউ উনার সঙ্গীত প্রতিভার মূল্যায়ন না করলেও সরকারী গণমাধ্যম (বিটিভি) ঠিকই বিরল এ প্রতিভাকে জাতির সামনে উপস্থিত করেছে। এজন্য আসুন বিটিভির এ প্রতিভা অন্নেষণের প্রচেষ্টাকে দাঁড়িয়ে করতালির মাধ্যমে সম্মান জানাই!
তবে তিনি কোন কোটাধারী কি না, জানা যায়নি।
মাহফুজুর রহমানের এটিএন চ্যানেল থাকায় শেষ বয়সে এসেও উনার সঙ্গীত প্রতিভার ঝলক জাতির কাছে পৌছিতে পেরেছে। সবার তো আর টিভি চ্যানেল নেই! এজন্য বিটিভি বিরল এ প্রতিভাগুলো জাতির সামনে উপস্থাপন করছে। ওয়েল ডান, বিটিভি!
এখন স্যাটেলাইট জমানায় শহুরে মানুষ কোন দিন ইত্যাদি প্রচারিত হয় টের পায় না। অবশ্য তাতে খুব একটা সমস্যা নেই। ইউটিউব বাবাজি আছেন আপনার ইত্যাদি দেখার সখ মেটাতে।
দেশে সর্বসাকুল্যে সরকারি চ্যানেল তিনখানা, থুক্কু সাড়ে তিনখানা! বিটিভি, বিটিভি ওয়ার্ল্ড ও সংসদ টিভি। আর সাড়ে তিনখানা এ কারণে যে, চট্টগ্রাম কেন্দ্রটি কখন উদয় হয় আর কখন অস্ত যায় তার সঠিক পরিসংখ্যান এই বান্দার কাছে নেই।
ভাবছি! বিটিভি আর বিটিভি ওয়ার্ল্ড একই মোড়কে দুইটি চ্যানেল কেন? সম্ভবত চ্যানেলটি আমেরিকা, ব্রিটেন, চায়না, জাপান, রাশিয়া ও জার্মানির অনুরোধে খোলা হয়েছে। যাতে বিশ্বসেরা বাঙালির গর্বের ধন চ্যানেলটা উনারা দেখতে পান।
এটা স্রেফ আমার অনুমান। ডিফরেন্ট ভাবনাও থাকতে পারে!
বিটিভির আঞ্চলিক কেন্দ্রগুলোর কাজটা কী? সম্ভবত আমার মতো অনেকেই তা জানেন না। তবে আমার মনে হয় বিটিভির সুউচ্চ টাওয়ারগুলো পাহারা দেওয়া।
আইমিন, ওয়াচম ম্যান! আর প্রতিবছর বিটিভির জন্মদিনে স্থানীয় বিগ আইটেম (নেতা) দিয়ে কেক কাটা!!
বিখ্যাত কথা সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমদ মৃত্যুর কিছুদিন আগে একটি সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, আমার নাটক যখন বিটিভিতে প্রচারিত হত তখন স্যাটেলাইট চ্যানেল ছিল না। এজন্য মানুষ মন ভরে দেখতো। এযুগে হলে তো কখন নাটক প্রচার হতো মানুষ জানতোই না!
হ্যা, মানছি কথাটির পক্ষে যুক্তি আছে। তবে এ যুগেও উনার নাটক মানুষ দেখতো। কারণ তিনি জানতেন কিভাবে মানুষকে আনন্দ দিতে হয়।
এতো গেল বিটিভির রূপের বিবরণ। এখন দেখা যাক বিটিভি আমাদের জন্য কি কি উপকার করতে পারে। হাজার হোক সরকারী টিভি। এক্কেরে উপকারী না হলে জনগণের ট্যাক্সের টাকায় নিশ্চয় তিনি বিশাল বহর নিয়ে স্ট্যাচুর মতো নিশ্চল দাঁড়িয়ে থাকতেন না!
ধরুন, আপনি ভীষণ ব্যস্ত মানুষ। বাংলাদেশের নতুন নতুন অনেক প্রতিভাবান শিল্পী, উপস্থাপক ও প্রডিউসারকে চেনেন না। মাত্র দুইটা দিন ধৈর্য ধরে নাওয়া, খাওয়া আর ঘুম বাদ দিয়ে কলম খাতা নিয়ে বিটিভির সামনে বসে পড়ুন।
ব্যাস, সহজেই প্রতিভাগুলো আপনার গুডবুকে চলে আসবে।
অনেক দিনের সখ টিভিতে গান গাইবেন। কিন্তু প্রাইভেট স্যাটেলাইট টিভিগুলো পাত্তাই দিচ্ছে না। যোগাযোগ করুন বিটিভির সাথে। তবে এক্ষেত্রে সরকারী বড় আমলা হলে লাইন পেতে সুবিধা হবে। টিভি (তথ্য) সচিব/মন্ত্রীর খাস লোক হলে তো আরেক কদম এগিয়ে। বাকিদের মন খারাপের কোন কারণ নেই পকেট ভরা সেলামী থাকলেই জামাই আদর জুটবে!
পত্রিকা ও ফেইসবুকে দেশের অনাচার, দুর্ণীতি, অবিচার এবং হাহাকার দেখে হয়তো আপনি ত্যক্ত বিরক্ত। আপনি বেশি না মাত্র একটা দিন সময় করে বিটিভি দেখুন। আর বেশি ব্যস্ততা থাকলে শুধু সংবাদ। ব্যাস, আপনার সব রাগ পানি হয়ে যাবে।
দেশব্যাপী শুধু উন্নয়ন আর উন্নয়ন চোখে পড়বে, কোথাও কোন অবিচার নেই। দেশটা এক্কেরে উন্নয়নে ঠাসা, এক ফু্টো দুর্ণীতি, অবিচার এই বাংলার জমিনে নেই। একদম ফকফকা আলোকিত দেশ। খুশির জোরে পাবলিক গড়াগড়ি খাচ্ছে।
অনেক দিন হলো গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া হয়নি। কি আর করা, বিটিভির সামনে বসে পড়ুন! দেখবেন বিশ-ত্রিশ বছর আগের স্টাইলে বিটিভি বাবাজি চলছে। মানুষের বয়স বাড়ে, চুল পাকে, অভিজ্ঞতা হয় কিন্তু বিটিভি যেন চিরযৌবনা। ত্রিশ বছর আগে চেহারা যেমন ছিল এখনো তাই আছে! একদম!!
বিটিভি আপনার ফ্ল্যাট বাড়িতে বসিয়ে রেখে কল্পনায় শৈশবে নিয়ে যাবে। আহ! সোনালী সেই টগবগে দিনগুলো।
আপনার কানে কোন কারণে তালা লেগে গেছে। ডাক্তার দেখিয়েও লাভের লাভ কিছুই হয়নি। মধ্যরাতে যখন বিটিভি সারাদিনের ক্লান্তি নিয়ে বন্ধ হয় তখন চ্যানেলের পর্দা থেকে যে সুরেলা (ঝাঁঝালো) মিউজিক আপনার কর্ণমূলে আঘাত করবে তাতে পর্দার লকটা অটোমেটিক খুলে যাবে। তারপরও কাজ না হলে একদম ফুল ভলিয়মে টিভির মুখের কাছে কানটি লাগিয়ে বসে পড়ুন।
এবার তালা খুলতেই হবে! এখন আফসুস করবেন, কেন যে শুধু শুধু ডাক্তারকে পয়সাটা দিলাম! জলে গেল টাকাটা!!
ধরুণ আপনার আদরের সন্তান কোন অবস্থায় বিয়েতে রাজি হচ্ছে না। মেয়েদের নিয়ে তার বিস্তর অভিযোগ। মায়েরা যদি একটু বুঝিয়ে সুজিয়ে ছেলেকে নিয়ে রাত আটটার বিটিভির সংবাদ দেখতে বসেন তহলে কাজ হবে গ্যারান্টি!
দেখ বাবা, মেয়েটি কি সুন্দরী! কি সুন্দর করে খবর পড়ছে। এক্কেরে স্ট্যাচুর মতো। আহ! কি ভদ্র, শালীন একটি মেয়ে। এমন মেয়েও এ যুগে হয়? চমৎকার রূপ-লাবণ্য! আমি একদম এই মেয়েটার মতো একটা প্রিন্সেস তোর জন্য দেখে এসেছি। রাজি হয়ে যা বাবা। তোর মনের মতো হবে!!
আচ্ছা বলতো পটল, সব মেয়ে কি সমান?
ভয় পাইস না, বাবা। লক্ষী সোনা আমার!
দেখবেন মুচকি হাসি দিয়ে রাজপুত্র সম্মতি জানিয়ে দেবে। আবার যাদের রিডিং পড়তে সমস্যা হয় তারাও বিটিভির সংবাদ দেখতে পারেন। চমৎকার অনুশীলন হবে!
তবে বিটিভি সবচেয়ে উপকারি বাক্স তাদের জন্য, যারা সময় সুযোগে খোলস বদলায়। এসব বহুরূপী রাজনীতিবিদরা বিটিভি দেখে উদ্ভোধ্য হবেন, নিশ্চিত! ইলেকশনে সরকার চেঞ্জ হলে সাথে সাথে বিটিভি যেভাবে ইউ-টার্ণ করে তা পুরোপুরি রাজনীতিবিদরা অনুকরণ করলে, সফলতা শতভাগ।
সবশেষে দুইখান প্রশ্ন,
দুপুর দুইটার বাংলা সংবাদ কেন অন্য স্যাটেলাইট টিভিতে পুণঃপ্রচার করা হয়, তা দেশ ও জাতির কী কোন উপকারে আসে?
বিটিভির মহা! পরিচালকের নাম কী?
(বিঃদ্রঃ প্রশ্নটি শুধুমাত্র বিসিএস পরীক্ষার্থী ও সরকারী চাকরি প্রত্যাশিদের জন্য, বাকিদের না জানলেও মহাভারত অশুদ্ধ হবে না!)।।
ফটো ক্রেডিট,
গুগল।
০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৩:২০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রিফাত ভাই, প্রথম কমেন্ট আপনার!! অনেক খুশি হলাম। আপনার মতে গুণীজন কমেন্ট করে আমাকে অনুপ্রাণিত করেছেন, এজন্য কৃতজ্ঞ। হ্যা, বিটিভি দেখার স্মৃতিগুলো আসলেই ইউনিক। ভীষণ ভাল লাগার। কিশোর কালটাই সেরা সময়। আমি খুব মিস করি আপনার মতো।
লেখাটি কেমন হয়েছে? প্রথম বারের মতো রম্য লেখলাম। অনেক শুভ কামনা রিফাত ভাই।
২| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৩:১৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি শুধু উন্নয়নের খবর শোনার জন্য আগে বিটিভির খবর দেখতাম (যে কোন আমল)। আর এখন দেশের বাইরে ইন্টারনেটে জনকন্ঠ পড়ি(যদিও তাদের দলীয় চিন্তা ধারণ করি না)। কিছুক্ষণ মনটা ভালো থাকে উন্নয়ন দেখলে...
০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৩:২৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হা হা হা !!!
হাসালেন ভাই। একটা তথ্য দেই বিটিভি ওয়ার্ল্ড এখন ইউটিউবে!! হ্যা, ইউটিউবে। উন্নয়ন আর উন্নয়নশীল দেশের খবরা খবর জানতে বিটিভি দেখতে পারবেন। সাথে ৭১টিভি। আর জনকণ্ঠ তো পড়ছেনই। আর লাগবে না!! এনাফ।
৩| ০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৪:৫২
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: "টিভি দেখার সখ বলেন আর ফ্যাশন বলেন কোনটিই এখন এই বান্দর(!) নেই""
--- বান্দর থেকে বান্দা হন।
ব্লগেও কিছু আছে, ভালো হয়েছে টাইপ। ওদের নিয়েও লিখুন। কিছু ভাল মানুষ(!) আবার প্রতিউত্তরই করে না।
০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৪:৫৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: সরি, হাসালে। ঠিক করছি এক্কুনি।
০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৪:৫৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ব্লগারদের ব্যাপারে লেখা যাবে না। আমি মোস্ট জুনিয়র। আপনি লেখেন। আমরা কমেন্ট করবো।
৪| ০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৫:০৭
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ও তাইতো! ওসব নিয়ে আপনার না লেখাই ভাল।
আমি এই দিকটা একটু গুছিয়ে নেই। কয়েক দিন পরে লিখব।
বাঙ্গবন্ধু স্যাটালাইটের আপডেট জানেন??
০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৫:১১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: জানি না। কয়েকদিন আগে ডাক ঢোল পিটিয়ে প্রচার করলো। এখন তো কোন আপডেট পাচ্ছি না। আপনার কি মনে হয়, দেশের কয়েক কোটি মানুষকে অভূক্ত রেখে এমন ব্যয়বহুল প্রকল্প নেওয়া যুক্তিসংগত?
৫| ০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৫:২২
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: এটা সাবমেরিনের মত, এখন না উড়ালে ১০-১৫ বছর পর আফসোস করতে হবে। তাই স্যাটেলাইটের দরকার আছে। ওটা দিয়ে পুরো সাউথ এশিয়া মনিটারিং করা যাবে। অন্যান্য সুবিধা তো থাকছেই। তবে শুনেছি কেপ কেনেডি স্পেস সেন্টারের সিডিউলে ডিলে হচ্ছে।
আমাদের সমস্যা হবে প্রকৌশলগত। উৎক্ষেপনের আগেই কিছু দক্ষ লোক তৈরী করতে হত। সরকার তো জিয়া পরিবারকে নিয়ে ব্যস্ত!!!
দেখি গাজী ভাইকে পাই নাকি? তাকে কিছু বলে ঘুমাবো।
০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৫:২৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, আপনার কথায় যুক্তি আছে। তাহলে করা যায়। কেনেডি স্পেস সেন্টারের তত্বাবধানে হলে তো কথাই নেই। তবে আপনি যা বল্লেন, আগে এই সেক্টরে যোগ্য স্বদেশী বিজ্ঞাননী/এস্ট্রোনোমিকাল ইঞ্জিনিয়ার বানাতে হবে। না হলে এই উড়াউড়ি প্রতিকী হয়ে যাবে।
ঘুমিয়ে পড়ুন। সারাদিন ব্যস্ত ছিলেন। শুভ রাত্রী।
৬| ০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৫:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি পড়েছি; সরকারী কাজে অদক্ষ মানুষদের নিযুক্তি দেয়া হয়।
০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৫:৪৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আসলে স্যার, দক্ষরা নিয়োগ পেলেও পাগলা হাওয়ায় ধীরে ধীরে এরা পরিবেশের সাথে তাল মিলায়। না হলে জোটে অপমান, বদলী। আর ওএসডির মতো ঘটনা তো আছেই। আসলে সরকারি চাকরিতে সিস্টেম বলতে কিছু নেই। মনিটরিং ও দূর্বল, দুর্ণীতিগ্রস্থ।
৭| ০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৬:৪৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: যথার্থ রম্য হয়েছে, কাওসার ভাই।আপনার অত্যন্ত প্রিয় চ্যানেলটির সঙ্গে আমার একটি মিশন স্কুলের মিল পেলাম।মিশনে প্রচুর শিক্ষক আছেন।ছেলেরা সকালে যে পড়াটা পড়ে,বিকালে গিয়ে দেখে স্যর বদলে গেছে, ফলে নুতন করে পড়া নেয়। পরের দিন সকালে জানতে পারে তাদের নুতন স্যর এসেছেন, ফলে আবার প্রথম থেকে পড়া শুরু হয়। এইভাবে দিন চলে,শিক্ষক আসে যায়, কিন্তু পাঠ সেই একই জায়গায় দাড়িয় থাকে।ছাত্ররা মজা করে বলে, ' বাজরের সব্জি বিক্রেতাও একদিন আমাদের হয়তো আমাদের পড়িয়ে যাবেন।
যাক আমরা বরং ফেইসবুক শিখি, ম্যনার শিখি,আর আপনি বললেননা,হবুর মা গবুর জন্য পাত্রী দেখি- সেটাও মন্দ নয়। চ্যানেল জিন্দাবাদ।
মন্ডল ভাই ব্লগে আছেন দেখে আনন্দ পেলাম। আশাকরি উনি দ্রুত পরিবেশটিকে মানিয়ে নেবেন।
অনেক অনেক ভাল লাগা আপনাকে।
০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৬:৫৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: শুভ সকাল, পদাতিক ভাই। লেখাটি কেমন হয়েছে জানি না। এই প্রথম রম্য লেখলাম। আপনার মিশন স্কুলের কাহিনী শুনে অবাক হলাম। এও সম্ভব!! বিটিভি না হয় চীরযৌবনা, বয়স বাড়াতে চায় না বলে পরিবর্তনন হয় না!! তাই বলে স্কুলেও।
একজন শিক্ষকের কথা বলি, তিনি খুবই পরহেজগার মানুষ। একদম সাচ্ছা। তিনি এ লেভেল ও লেভেলের ম্যাথ পড়ান। কিন্তু সারা বছর স্কুলে পড়ানোর পরও স্টুডেন্টরা বারমাস উনার কাছে প্রাইভেট পড়তে হয়!!!
তাহলে স্কুলে এই সাচ্ছা লোকটি কী পড়ায়? ও/এ লেভেলের সিলেবাস আমাদের এসএসসি/এইচএসসির চেয়ে অনেক ছোট। কারণ আমি এক সময় দেশে ও লেভেল একাউন্টিং পড়াইছি। তবে সব পড়া ক্লাসে শেষ করে দিতাম। প্রাইভেট পড়াতাম না।
লন্ডনেও জিসিইসি/ও লেভেল পড়াইছি।
এখন দেখেন এই পরহেজগার মানুষটার নীতি। আমরা আসলে বক ধার্মীক, ভন্ড, হিপোক্রেট আর লোভী।
৮| ০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ৭:৫৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: বিটিভি সাথে আমাদের শৈশবের অনেক স্মৃতি জড়িত, আমাদের বেড়ে ওঠার সাথে বিটিভির অনেক স্মৃতি জড়িত আছে। বিটিভি নিয়ে একমাস আগে একটি স্মৃতিচারন মুলক লেখা পোষ্ট করেছিলাম পড়ে দেখতে পারেন। Click This Link
০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ৮:১৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন, তারেক ভাই। আপনার লেখাটি এখনই পড়ছি।
..........শুভ সকাল।
৯| ০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিটিভির যৌবন অতিক্রান্ত। সরকারি স্পোক্স বক্স ছাড়া এর আর কোন ভূমিকা নেই।
০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, স্যার। আমি এটাকে বলি চিরযৌবনা। কারণ নতুন সরকার আসলেই সাথে সাথে ইউ টার্ণের এক দানবীয় ক্ষমতা আছে বিটিভির। চিরযৌবনা না হলে এটা সম্ভব নয়!!
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পড়ে মন্তব্য করার জন্য।
১০| ০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: যোগ্যরা থাকে বাইরে পড়ে অযোগ্যরা চালায় কল
কোথায় পাবো আনন্দ বিনোদন কোথায় সহস বল।
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার পংক্তি। রাজনীতির ঠেলায় মেধাবীর ইজ্জত নিয়ে পালায় এ বঙ্গ থেকে।
১১| ০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫
আখেনাটেন বলেছেন: শুধু বিটিভি না দেশের বেসরকারী টিভি চ্যানেলগুলোরও একই অবস্থা। এর কারণও আছে। এরা প্রত্যেকটা ধান্ধাবাজ। এর কারোই মিডিয়া মূল বিজনেস না। ফলে চ্যানেল জনপ্রিয় হলো কি না হল এতে তাদের মাথা ব্যথা নেই। সাইট বিজনেস হিসেবে আছে। চলুক। সরকারের কিছু গীত গেয়ে অন্য ব্যবসার যদি কিছু সুবিধা পাওয়া যায়।
অথচ প্রায় ২৮ (ভারতসহ) কোটি ভোক্তার জন্য এদেশে ভালো মানের মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, চ্যানেল নেই, ব্যবসা নেই। অবিশ্বাস্য।
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, আপনার কথা ঠিক। তবে অনুষ্ঠান পরিবেশনা ও সংবাদ উপস্থাপনে এরা বিটিভির চেয়ে অনেক এগিয়ে (কিছু বগাস চ্যানেল বাদে)। তবে বিটিভি পাবলিকের টিভি বলে একটু বেশি দৃষ্টি কটু লাগে। গ্রামের সাধারন মানুষ বিটিভির উপর নির্ভরশীল।
"অথচ প্রায় ২৮ (ভারতসহ) কোটি ভোক্তার জন্য এদেশে ভালো মানের মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, চ্যানেল নেই, ব্যবসা নেই। অবিশ্বাস্য।".......... কথাটি চরম সত্যি।
ধন্যবাদ, আপনাকে।
১২| ০২ রা মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
শামচুল হক বলেছেন: যখন কোন চ্যানেল দেখার সুযোগ থাকে না তখন বাধ্য হয়েই বিটিভি দেখতে হয়, কারণ বিটিভি তো টেরিষ্টোরিয়াল ডিস ক্যাবল ছাড়াই চলে।
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: শামচুল হক ভাই, ঠিক। তবে গ্রামের মানুষের কাছে এখনো বিটিভি-ই একমাত্র ভরসা। কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১:০৯
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমার বাসা রামপুরা টিভি সেন্টার কিন্তু ভুলেও বিটিভি দেখিনা
ভালো কথা, আমি কিন্তু বিটিভিতে বিতর্ক করেছি, সেগুলো দেখা ভালো এবং শিক্ষনীয়।
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: এ ব্যাপারে আমিও একমত। বিটিভির বিতর্ক অনুষ্ঠানটি বেশ ভাল। যারা বিতর্ক করে এরা সত্যি মেধাবী। শুনে ভাল লাগলো আপনি একজন বিতার্কিক। এজন্য আপনাকে শুভেচ্ছা। একটা সময় বিতর্ক দেখতে ভাল লাগতো।
১৪| ০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
মাআইপা বলেছেন: ভাল হয়েছে রম্য গদ্য।
বিটিভি দেখা হয় না বহুদিন হলো। ইচ্ছা করে শেষ কবে দেখেছি, মনে নেই।
তবে একটা সময় “সবে ধন নীলমনি”র ঝিরিঝিরি ক্লিয়ার করতে বাঁশের এ্যান্টেনা ঘুরানো, মাঝে মাঝে পর্দা পড়া, সময়মত ইলেক্ট্রিসিটি চলে যাওয়া ........ আহা
মাঝে মধ্যে রম্য গদ্যও চলুক।
শুভ কামনা রইল।
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "তবে একটা সময় “সবে ধন নীলমনি”র ঝিরিঝিরি ক্লিয়ার করতে বাঁশের এ্যান্টেনা ঘুরানো, মাঝে মাঝে পর্দা পড়া, সময়মত ইলেক্ট্রিসিটি চলে যাওয়া ........ আহা
কথাটি স্মৃতিকাতর করে দিল। এই অভজ্ঞতা গ্রাম বাংলার সব পোলাপানের আছে। সময় মতো!! ইলেকট্রিসিটি চলে যাওয়া?
আপনি তো ভালই রম্য জানেন!!! ভাল থাকবেন, অনেক শুভ কামনা।
১৫| ০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: অনেকে বিটিভিকে হিজড়া টিভি বলে।
আমি মাঝে মাঝে বিটিভির সংবাদ দেখি। সেই সংবাদ আমার কাছে বিনোদনের অংশ।
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, বিটিভিতে যেহেতু আমাদের মালিকানা সত্ত্ব আছে সেহেতু, মাঝে মাঝে দেখে রাখতে হবে। নতুবা কখন বিটিভি হাওয়া হয়ে যাবে টের পাব না। আসা-যাওয়া করলে ডাকাতির সম্ভাবনা কম।
ধন্যবাদ, রাজীব ভাই।
১৬| ০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮
এজাজ ফারিয়া বলেছেন: লেখাটি পড়ে পিছনে ফিরে গেলাম
০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, বিটিভি মানেই স্মৃতির বাক্সো। তবে এখনো বিটিভি দেখাই যাদের একমাত্র সম্বল তাদের কাছে বিটিভি মানে একটি গলার কাঁটা।
শুভেচ্ছা নেবেন।
১৭| ০২ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার একটি আলোচনা।
বিটিভির সেই যৌলুশ আর
কোনদিনই ফিরে আসবেনা।
কারন প্রতিযোগীতার দৌড়ে
সরকারী মাধ্যমগুলো পিছিয়ে
থাকে নতুন প্রযুক্তির কাছে।
যেমন টেলিটক, বিটিভি
০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ নূরু ভাই, বিটিভি এখন আইসিইউতে। যৌবন হারিয়ে বয়োবৃদ্ধ।
১৮| ০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: বিটিভি আর রেডিও শুনে যে মজা পেয়েছি সেই মজা আর কেউ কোন দিন পাবে্ না। ছায়াছন্দ হলে রাত জেগে দেখতাম। কয়টা গান হলো গুনে গুনে রাখতাম।
মাসে এক বার বাংলা ছবি। আলিফ লায়লা, রবিন হুড। কোথাও কেউ নেই------
০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, ছায়াছন্দ নাম শুনলেই শিরা উপশিরায় নতুন রক্ত প্রবাহিত হতো। আহ, কি সুখ স্মৃতি!! শুক্রবারের বাংলা ছায়াছবি। স্মৃতি কাতর করে দিল বিটিভি।
ধন্যবাদ, আপনাকে।
১৯| ০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
তারেক ফাহিম বলেছেন: আমার শৈশবের প্রতি সপ্তাহের শ্রক্রবার মানেই বিটিভি।
০২ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: এটা এই বান্দার কাছেও। বিটিভি মানেই শুক্রবারের ছায়াছবি।
ধন্যবাদ, তারেক ভাই।
২০| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উন্নয়ন দেখবেন না মানে!!!
আজ বিকেলে দেখলাম সব স্যাটেলাইট চ্যানেলকে বাধ্যতামূলক সম্প্রচার করিয়েছে উনার ভ্রমন ফিরিস্তি!!!
একটা দুটোয় নয় সব কটি চ্যানেল!
অবশেষে ভাগ্যিস রিমোট ছিল! রিমোট টিপায় কুন আইন করে নাইক্যা!
অগত্যা বহুদিন পর জি বাংলায় গিয়ে তাদের মহা মেগা সিরিয়ালে কিছূক্ষন ঢেকি গিললাম!
অন্তত বাধ্যতামূলক প্রদর্শনী থেকে তো স্বস্তি পেলাম!
০২ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:০৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ভাই, শুভেচ্ছা রইলো। বিষয়টি এই বান্দা মিস করেছে। তথ্যটা জানলে কক্কনো লাইভ "ভ্রমণ কাহিনী" মিস করতাম না। আশা করি ইউটিউবে পাওয়া যাবে। কথা দিচ্ছি দেখবো!!
ভাল থাকবেন, বিদ্রোহী ভাই।
২১| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: সর্বদা সরকারী দলের ম্পিকার, এটা লোকে দেখেনা তয় দেখতে অনেক সময় বাধ্য হয়!
০২ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:১০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: যাদের স্যাটেলাইট সংযোগ নেই, তারা তো বিটিভি দেখতে বাধ্য। যাক পড়েছেন এজন্য ভাল লাগলো। অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।
২২| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ১০:৫২
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিটিভি একদা উপভোগ করতাম।
০২ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:১১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, স্যার। আপনি কী নাম পরিবর্তন করেছেন?
২৩| ০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১২:২৬
ওমেরা বলেছেন: টিভি কখনো তেমন দেখা হয়নি তাই বলার কিছুই নাই ।
০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১:১১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৪| ০৩ রা মে, ২০১৮ ভোর ৪:০৭
সোহানী বলেছেন: এতো কমেন্টস্ এতো রিডিং অথচ সবাই লাইক বাটনে ক্লিক করতে ভুলে গেছে .... যাই হোক আমি ভুলি নাই।
আর বিটিবি, ওইটাতো বিবি-গোলামের বাক্স.......... আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতে ও থাকবে তার ঐতিহ্য বজায় রাখতে।
০৩ রা মে, ২০১৮ ভোর ৪:৩৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হা হা হা..........
বিষয়টি নিয়ে আমিও ভেবেছি। এতো রিডিং কিন্ত লাইক বাটন বেচারা কেমন যেন একলা!! যাক বেচারা দুঃখ কিছুটা কমবে বোধ হয়। এটা আমার প্রথম রম্য লেখা। কেমন হয়েছে জানি না।
আপনাকে সত্যি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এতো রেসপেকটেড একজন লেখিকা আমার পোস্টগুলো মনযোগ দিয়ে পড়ে কমেন্ট করেছেন বলে। আশীর্বাদ করি প্রবাস জীবনটা যাতে আনন্দময় হয়।
২৫| ০৩ রা মে, ২০১৮ ভোর ৬:৫২
সোহানী বলেছেন: হায় হায় আমি রেসপেকটেড লেখিকা হলাম কবে !!!!!! অতি সাধারন একজন ব্লগার যার লিখার কোন গুনই নেই তারপরও চেস্টা করে যাই। আসলে প্রতিবাদী স্বভাব থেকে লিখার শুরু..........
যাহোক আমার শেষ পোস্টের শেষ মন্তব্যটা দেখলে বুঝবেন কিছু লোক আমাকে কেমন পছন্দ করে................. হাহাহাহাহাহাহা
০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৭:১৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রতনে রতন চেনে যেমন, লেখকে লেখক চেনে ঠিক তেমন!!! আমার মাঝে পরশ্রীকাতরতা একটু কম। তাই ফটাফট সত্য বলি। আমার কাছে ভাল লেখা হলো যে লেখাটি আমি বুঝতে পারি, নতুনত্ব পাই, সুন্দর সাবলীল ভাষা তাই। আর অতি উচ্চমার্গীয় ভাষায় লেখা যা আমার ছোট্ট মাথার নেটওয়ার্কে ধরে না, তা জাতির কাছে ভাল লেখা হলেও আমার কাছে নয়।
শেষ পোস্ট পড়ছি এক্কুনি।
২৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২১
আল আমিন সেতু বলেছেন: বিটিভি দেখি না কতদিন হল মনে নেই ।
০৪ ঠা মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, আপনার মতো অনেকেই দেখেন না। আমিও না।
২৭| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: একসময় এই বি টি ভি ই ছিল সবকিছু। শুক্রবারে বিকেলে সিনেমা এবং কিছু ইংলিশ সিরিয়াল এর যে বাংলা প্রচার হত সেগুলো না দেখলে তো ঘুম ই হতোনা। আর আলিফ লায়লা এর কথা না হয় না ই বললাম। কিন্তু সবকিছু এখন অতীত। এই মুহূর্তে বি টি ভি কে নিয়ে একটা ফেসবুক ট্রল এর কথা মনে পড়ে গেল "লাইফ টা বি টি ভি হয়ে গিয়েছে"
০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আলিফ লায়লা নিয়ে কতশত স্মৃতি আছে, বলে শেষ করা যাবে না। এছাড়া শুক্রবার বিকালের বাংলা সিনেমা। তবে এখন ঢালিউড/বলিউড কোন সিনেমাই দেখি না।
"এই মুহূর্তে বি টি ভি কে নিয়ে একটা ফেসবুক ট্রল এর কথা মনে পড়ে গেল "লাইফ টা বি টি ভি হয়ে গিয়েছে"।......... এই কথাটি তো চমৎকার আগে শুনিনি।
মেঘলা দিনটা আনন্দে কাটুক এই প্রত্যাশা রইল।
২৮| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৩০
শিখা রহমান বলেছেন: সুন্দর লেখা। রম্যতার মাঝে অনেক বাস্তব ইস্যু তুলে ধরেছেন। লেখাটা একই সাথে নস্টালজিক করে দেয়।
লিঙ্ক দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। মিস করে গিয়েছিলাম। শুভকামনা।
১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: অনেক ভাল লাগা ও শুভ কামনা আপু।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা মে, ২০১৮ রাত ৩:০৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: একটা সময় বিটিভিই ছিল সব কিছু। সময় খুব দ্রুত প্রবাহিত হয়। নস্টালজিক হয়ে গেলাম।