নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রবন্ধ ও ফিচার লেখতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। পাশাপাশি গল্প, অনুবাদ, কবিতা ও রম্য লেখি। আমি আশাবাদী মানুষ।
:: বাঙালিরা নিজের সফলতার চেয়ে অন্যের ব্যর্থতায় বেশি খুশি হয়। অন্যভাবে বললে, ব্যর্থ মানুষরা সফল মানুষদের ব্যর্থ হতে দেখতে চায়, বড়ই পুলকিত হয়। আর খেলাধুলা ক্ষেত্রে তো আমরা আরো এক ধাপ এগিয়ে। ক্রিকেটে বাংলাদেশ অন্য বড় দলকে হারালে খুশি হবো, এটাই স্বাভাবিক (তবে অন্য দলকে গালি দিয়ে নয়)। তাই বলে যে খেলায় বাংলাদেশের কোন অংশগ্রহন নেই সেখানেও!!
:: বিশ্বকাপ ফুটবলে তো আমরা অন্যের চরকায় তেল দেই। কারণ, বাংলাদেশ ফুটবল টিম বিশ্বকাপ খেলার সামর্থ্য রাখে না। এজন্য আমরা পরগাছা হয়ে বিভিন্ন দেশকে সাপোর্টের নামে সীমাহীন বাড়াবাড়ি করি, গালাগালি করি, শত্রু বাড়াই।। ব্রাজিল সাপোর্ট করলে আর্জেন্টিনা আমাদের জাত শত্রু; আর আর্জেন্টিনা সাপোর্ট করলে ব্রাজিল জানে দুশমন!!
:: শুধু এখানে থামলে কথা ছিল। কিন্তু নিজের সাপোর্ট করা দল জিতলে যতটুকু খুশি হই তার চেয়ে অনেক বেশি খুশি হই প্রতিপক্ষ দলকে হারতে দেখলে!! নিজে না খেয়ে, ঈদের কাপড় না কিনে, না পরে তিন মাইল লম্বা ঐ দেশের পতাকা বানাই, ছাদে পত পত করে সে দেশের পতাকা উড়াই। অথচ নিজ দেশের পতাকার সাইজ ও কালার জানি না!!
:: সাপোর্টের নামে মেসি/নেইমার/রোনালদোকে গালি দেই, ফটো এডিট করে ন্যাংটা বাবা বানাই, তাদের গালি দিয়ে চৌদ্দগোষ্টি উদ্ধার করি। অথচ বিশ্ব বিখ্যাত এসব খেলোয়াড়দের আমাদের সম্মান করা উচিৎ ছিল। এদের একজনকে পছন্দ করি বলে অন্যজনকে গালি দেব কেন? অপমান করবো কেন? একটু ভেবে দেখুন, এগুলো করা কী ঠিক হচ্ছে? এগুলো অতি বাড়াবাড়ি নয় কী? এরা তো আমাদের কখনো গালি দেয় নাই, কোন ক্ষতি করে নাই।
:: আমরা সাপোর্টের নামে যে দেশগুলোর জন্য গলা ফাটাই এরা আমাদের চেনে না; আর এদের কেউ কেউ বাংলাদেশের নাম শুনলে আমাদের দেশকে অতি দরিদ্র, চাষা, মূর্খ, খরা-বন্যায় আক্রান্ত, দুর্নীতিবাজ, রাজনৈতিক হানাহানি, নোংরা আর অসহনশীল জাতি হিসাবে জানে এবং তাদের পতাকা নিয়ে লাফালাফি করতে দেখে হাজার হাজার মাইল দূরে থেকে আমাদের নিয়ে হেসে অজ্ঞান হয়।
:: আমরা সিরিয়াস বিষয়গুলো নিয়ে ফান করি; আর ফানের বিষয়গুলো নিয়ে খুবই সিরিয়াস হই। যেমন- নির্বাচনের মত সিরিয়াস একটি বিষয়কে 'উৎসব' মনে করি। কেউ কেউ তো উৎসব উপলক্ষে নিজের ভোট বেঁচে দেই; আর পারলে ভোট কেন্দ্র দখল করে জাল ভোটের উৎসব করি, নির্বাচনের নামে টাকা ছিটিয়ে দিয়ে ভোট কিনি, নমিনেশন কিনি। অপরদিকে ফুটবল বিশ্বকাপের মতো একটি ফানকে সিরিয়াসলি নেই। অন্য দেশের পতাকা উড়িয়ে, গলাবাজি করে, মারামারি করে, ফেইসবুকে গালি দিয়ে রংবাজি করি।
:: এটা শুধু এ সোনার বাংলায় সম্ভব। এখানে বোধসম্পন্ন 'মানব জাতির' বড়ই অভাব। পৃথিবীর মোট 'আবুল'-দের একটা উল্লেখযোগ্য অংশের বাস এ বঙ্গভূমিতে। এই মানসিকতার পরিবর্তন বড়ই প্রয়োজন।
:: বিশ্বকাপ মানে কী?
:: বিশ্বকাপ মানে বিশ্বের সব মানুষের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন বাড়ানো, সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান করা, বর্ণবাদকে ঘৃণা করা, মানুষের মধ্যে সম্পর্কন্নোয়ন ও যোগাযোগ বাড়ানো। অথচ বিশ্বকাপ আসলে আমরা ঠিক বিপরীত মেরুতে অবস্থান করি!!
ফটো ক্রেডিট,
গুগল।
বিশ্বকাপ ফুটবল- ২০১৮ নিয়ে আমার এ লেখাটি পড়তে পারেন।
চাইলে পড়তে পারেন-
আমার সবচেয়ে পঠিত, লাইক ও কমেন্ট প্রাপ্ত পোস্ট।
সবচেয়ে পঠিত প্রবন্ধ।
সবচেয়ে পঠিত গল্প।
সবচেয়ে লাইকপ্রাপ্ত গল্প।
ছবি ব্লগ (লন্ডনের ডায়েরি-১)।
১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "বাংলার ৮০% মানুষ আবুল গোত্রের অন্তর্ভূত।আর কোনদেশে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ প্লেয়ারদের এতো গালিগালাজ করা হয়না যতটা এখানে হয়।"বিপরীত পক্ষ আমাদের জাতশত্রু।তাদের গালি দেওয়া ওয়াজিব ।" এই ধারণা সবার মনে প্রাণে গেঁথে গেছে।"......
চমৎকার বলেছেন ভাই। এটাই সত্যি।
২| ১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: ভাইয়া, সত্যিকার অর্থে আমরা অশিক্ষিত মূর্খ জাতি, যদি ও কথা টা বলতে কষ্ট হয়
১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ভাইয়া, সত্যিকার অর্থে আমরা অশিক্ষিত মূর্খ জাতি, যদি ও কথা টা বলতে কষ্ট হয়
এটাই আসল কথা। আমাদেরকে বুঝতে হবে এটা স্রেফ একটা খেলা, যাতে আমরা নিছক দর্শক মাত্র।
৩| ১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮
ওমেরা বলেছেন: এটা মনে হয় শুধু বাংলাদেশই নয় সব দেশের লোকজনই এটা করে । সুইডেনের লোকজন অনেক ভদ্র কিন্ত তাদের মাঝে ও এটা দেখি ।
আসলে খেলার উত্তেজিত মূহুর্তে সাপোর্টারদের আবেক ধরে রাখা কঠিন তাই এরকম হয়। আর কিছু তো পাগলা সাপোর্টার আছে তারা আর একটু বেশী করবে ।
ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপু। সুইডেন তো বিশ্বকাপ ফুটবল খেলে, তাই তাদের টিমকে সাপোর্ট করতে গিয়ে একটু পাগলামী করতেই পারে। তাই বলে নিশ্চয় তারা আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল আর জার্মানির পতাকা নিয়ে, এসব দেশের খেলোয়াড়দের নিয়ে টানাহেচড়া করে না।
আমি লন্ডনে দেখেছি, বিশ্বকাপ ফুটবলে যেদিন যে দেশ জয়লাভ করে সেদিন লন্ডনে বসবাসরত সে দেশের নাগরিকরা সিটিতে এসে এসে জড়ো হয়, হই হুল্লোড় করে, পার্টি করে, গাড়িতে সাউন্ড দিয়ে মিউজিক বাজায়, পতাকা নিয়ে নাচে। কিন্তু বিপক্ষ দল বা তাদের কোন খেলোয়াড়কে নিয়ে কোন বাজে মন্তব্য করে না। অথবা একদল জিতে উল্লাস করলে অন্য দল আক্রমন করে না, গালি দেয় না। চুপচাপ থাকে।
ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা হারলো না জিতলো তা নিয়ে অন্য দেশগুলো মাথা ঘামায় না। তবে মনে মনে সাপোর্ট করলে হয়তো একটু কষ্ট পায়, জাস্ট এটুকু।
৪| ১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবই সম্ভব।
অনেক দেশে দাংগা হয়। গত পরশু মেক্সিকোতে মৃদু ভুমিকম্প অনুভুত হয়েছে।
১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: মেক্সিকোর মানুষ শুধু তাদের দলকে নিয়ে মাথা ঘামায়। পরশু যে ভূমিকম্প হয়েছে এজন্য তারা গর্ব করতে পারে। কারণ, তাদের টিম বিশ্বচ্যাম্পিয়ন জার্মানিকে হারিয়েছে। কিন্তু ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা হারা-জিতায় তাদের কিছু যায় আসে না। তাদের ছাদের এসব দেশের একটিও পতাকা নেই।
৫| ১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১
ওমেরা বলেছেন: সুইডেন বিশ্বকাপে খেললেও বড় ধরনের দূর্ঘনা না ঘটলে সুইটেন বিশ্বকাপ পাবে না এটা সবাই মানে তবু নিজের দেশের প্রতি টান তো থাকবে তবে সুইডেন এ জার্মানির সার্পোটার বেশি ও তাই পতাকা বেশ ভালই দেখা যেচ্ছে ।
১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: সুইডিশরা গত ২-৩ বছর আগেও ভাল দল ছিল। ইব্রাহিমভিচ ও আরো কিছু ভাল খেলোয়াড় সম্প্রতি অবসরে যাওয়ায় দলটিতে বিশ্বমানের খেলোয়াড়ের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এজন্য এবারের বিশ্বকাপে তাদের খুব বেশী প্রত্যাশার চাপ নেই।
হয়তো প্রতিবেশী দেশ হিসাবে সুইডিশরা জার্মানদের সাপোর্ট করছে। এছাড়া প্রথম ম্যাচে হারলেও জার্মানরা কিন্তু শিরোপার অন্যতম দাবীদার।
৬| ১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সুমন কর বলেছেন: হুম, সহমত। আমরা বাঙালী একটু বেশি আবেগি.....আর কিছু পেলে সেটাকে লেবুর মতো চিপতে চিপতে তিতা বানিয়ে দেই।
সব কিছুর একটা সীমা থাকা দরকার।
১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: দাদা, ঠিকই বলেছেন আপনি। অতিরিক্ত কিছুই ভাল নয়। যেমন- অতি ভক্তি, অতি চালাকী, অতি চাটুকারী, অতি আবেগ, অতি ভালবাসা, অতি ভোজন, অতি লোভ, অতি.......................... !!! বলতে বলতে শেষ করা যাবে না।
৭| ১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: কাওসার ভাই, বাঙ্গালীরা দুঃখী।
এখন তারা যদি ফুটবল নিয়ে কিছুদিন মাতামাতি করে, আনন্দ উল্লাস করে, করুক না।
১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "বাঙ্গালীরা দুঃখী। এখন তারা যদি ফুটবল নিয়ে কিছুদিন মাতামাতি করে, আনন্দ উল্লাস করে, করুক না।".......
রাজীব ভাই মানছি আপনার কথা। তাই বলে অন্য দলকে সাপোর্ট করতে গিয়ে এতো বাড়াবাড়ি, নোংরামি আর অভদ্র আচরণ মোটেও কাম্য নয়। খেলাকে স্রেফ বিনোদন হিসাবে নেওয়া উচিৎ।
৮| ১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ফুটবল সমর্থকদের মধ্যে সবচেয়ে উগ্র ইংলিশরা। যাই হোক, বাংলাদেশীরা যেটা করে সেটা আসলেই বিশ্রী। এগুলো নিয়ে বলার কেউ নেই। টিভিতে প্রচারণা নেই। এটা শুধু একটা খেলা। এগুলোকে নিয়ে মিডিয়া আরও তাল দিয়ে রিপোর্ট করে। পুরো দেশটাই এক অদ্ভূত, জঘন্য সংস্কৃতি ও মানসিকতা নিয়ে পড়ে আছে...
২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:০৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ফুটবল সমর্থকদের মধ্যে অন্যতম উগ্র ইংলিশরা কথাটি ঠিক। কিন্তু এরা এ পাগলামীটা শুধুমাত্র তাদের দলকে সাপোর্ট করতে করে। অন্য কোন কোন দলের হয়ে বা অন্য কোন দেশের হয়ে এটা করে না।
আমরা তো হাজার হাজার মাইল দূরের দেশগুলোর জন্য জান কুরবান করি, অতি বাড়াবাড়ি করি এটা অবশ্যই অন্যায়।
৯| ১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:০১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমরা বাঙালীরা একটু বেশি আবেগী, শত হতাশাজনক খবরের ভিড়ে বিশ্বকাপ নির্মল আনন্দের উৎস, নিজের দেশ নেই তাতে কি হয়েছে অন্যদেশের সাপোর্ট করতে দোষ নেই তবে বেশী বাড়াবাড়ি ভাল নয়।
২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:০৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "আমরা বাঙালীরা একটু বেশি আবেগী, শত হতাশাজনক খবরের ভিড়ে বিশ্বকাপ নির্মল আনন্দের উৎস, নিজের দেশ নেই তাতে কি হয়েছে অন্যদেশের সাপোর্ট করতে দোষ নেই তবে বেশী বাড়াবাড়ি ভাল নয়।"...............
তারেক ভাই, কথাটির সাথে আমিও একমত। কিন্তু এই অতি আবেগী মানুষিকতা আমাদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা অন্য দেশকে সাপোর্ট করবো কিন্তু গোলমাল আর গলাবাজী করা যাবে না।
১০| ১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কাওসার ভাই আজ বিকালে কোনও একটা পোষ্টে বলেছিলাম, বিশেস প্রয়োজনে কানপুর বেঙ্গলি কলোনিতে থাকতাম। তখন বিশ্বকাপ ক্রিকেট চলছে। একদিন খেলা ছিল কানপুর গ্রীনপার্ক স্টেডিয়ামে, আবার আমাকেও যেতে হবে ঠিক তার উল্টোদিকে ডি এ ভি কলেজে। অথচ সেদিন আমার যাওয়া খুব দরকার। স্বভাবতই কলকাতার ইডেনে খেলা থাকলে অলিখিত একটা বনধ্ চালু হয়। সই অভিজ্ঞতা থেকেই সেদিন বেশ ভয়ে ছিলাম। কিন্তু কী আশ্চর্য!! রাস্তাঘাট একদম স্বাভাবিক। পরে রুমে এসে স্থানীয় এক হিন্দি ভাষী বন্ধুকে বিষয়টা জানাতে, আমরা ইউপিরা কাজকে ভালোবাসি। খেলাদেখে সময় কাটানো আমাদের সংস্কৃতিতে নেই। আপনি গেলে দেখবেন যারা খেলা দেখে বার হচ্ছে তাদের বেশির ভাগ বাঙালী।
পাশাপাশি বাঙালীরা রাজনীতি নিয়ে যেভাবে খুনখারাপি করে তাতে ওরা আমাদের খুনির জাত বলে মনে করে। ওনার কথায়, আমরা যে কোনও স্থানে মায়াবতীর, মুলায়ম সিং ভাজপা বা কংগ্রেস কর্মীরা একাসনে বসে আড্ডা দিতে পারি যেটা আপনারা পারেন না। সেদিন সংস্কৃতিপরায়ন বাঙালী জাতকে নিয়ে আমার যে গর্ব ছিল, লজ্জায় মাথানত করতে বাধ্য হয়েছিলাম। সুতরাং প্রিয় ভাই আমাদের জিনের মধ্যে আবুলদের বাস। আমরা এখান থেকে আার বোধহয় বার হতে পারবোনা ।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় কাওসার ভাইকে।
২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:১২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: প্রিয় পদাতিক চৌধুরী ভাই, আপনার এ কমেন্ট অন্য একটি পোস্টে পড়েছি। সত্যি বলতে কী একটু অবাক হয়েছি। এতদিন ভাবতাম উত্তর প্রদেশের মানুষ ভারতের মধ্যে সবচেয়ে অসহনশীল ও কম বোধ সম্পন্ন। আপনার লেখা পড়ে ধারণাটি বদলে গেল।
১১| ১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৬
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আপনার পোস্টটা যে কমেন্ট জোড়া দিয়ে করেছেন সেটা আমি পড়েই বুঝেছি! পোস্ট পড়ে তো মনে হচ্ছে আবুলদের কাতারে আমিও আছি!
আমার কি দোষ? লড়াই না করলে আমার কেমন জানি উসখুস লাগে! যদিও ইদানিং শুয়ে শুয়ে খেলা দেখি, সাথে গ্যালারির সুন্দরীরা ফ্রী
২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:১৬
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "আপনার পোস্টটা যে কমেন্ট জোড়া দিয়ে করেছেন সেটা আমি পড়েই বুঝেছি! পোস্ট পড়ে তো মনে হচ্ছে আবুলদের কাতারে আমিও আছি!
আপনার অসুখটা ধরতে পেরেছি। দোলনার দোলটা মনে হয় ছুটির দিনগুলোতে কম হচ্ছে জানেমন!!! আমি জানতাম মন্ডল বাড়ির পোলার কাছ থেকে এমন একটি কমেন্ট আসবে।
আন্নে এত্তো বুঝেন ক্যা!!!
১২| ১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৩৯
সনেট কবি বলেছেন: বেকুবদের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।
২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:১৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনাকে। বেকুবদের শুভ বুদ্ধি উদয় হোক আগামী বিশ্বকাপের আগেই।
১৩| ১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে লিখেছি কবিতা ।
২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:১৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রিয় কবি। এক্কুনি কবিতাটি পড়বো। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
১৪| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৭:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: নির্মল আনন্দ করলে ভালো। তবে বাড়াবাড়ির মাত্রাটা বেশী।
২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ঠিক, এখানে নির্মল আনন্দের পরিবর্তে বাড়াবাড়ির মাত্রাটা অনেক বেশি।
১৫| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: তাভারিশি, গাস্পাদিনি
আৎমিচাত নি বুদিতে?
ভিভাত রাসসিই!
২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রাজীব ভাই, অবরি গাধো।
১৬| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯
মায়াবী ঘাতক বলেছেন: জাতি হিসেবে আমরা আত্মমর্যাদাহীন। বিশ্বকাপ আসলে এই কথাটা কেন জানি মনে পড়ে বার বার। অনেক দেশই বিশ্বকাপ ফুটবলে চান্স পায় না কিন্তু তাই বলে এভাবে পাগল-ছাগলের মত অন্য দেশের পতাকা বাড়ির ছাদে টাঙ্গানো আর খেলা নিয়ে নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করা এক মাত্র বাংলাদেশের মানুষই করে।
দেশের বিভিন্ন এলাকায় কয়েকদিন ধরে বন্যা পরিস্থতির অবনতি হচ্ছে। আর আমাদের খচ্চর মিডিয়া এগুলো বাদ দিয়ে বিশ্বকাপ নিয়ে পড়ে আছে।
২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "জাতি হিসেবে আমরা আত্মমর্যাদাহীন। বিশ্বকাপ আসলে এই কথাটা কেন জানি মনে পড়ে বার বার। অনেক দেশই বিশ্বকাপ ফুটবলে চান্স পায় না কিন্তু তাই বলে এভাবে পাগল-ছাগলের মত অন্য দেশের পতাকা বাড়ির ছাদে টাঙ্গানো আর খেলা নিয়ে নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করা এক মাত্র বাংলাদেশের মানুষই করে।".......................
চমৎকার একটি কমেন্ট করেছেন আপনি। একমত আপনার সাথে।
১৭| ২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ব্রাজিল ভক্ত হলেও মেসির খেলা ভালো লাগে। আর্জেন্টিনাও দল হিসেবে ভালই।
মানুষ বেশি আবেগী হয়ে এসব কর্মকান্ড করে।
সুন্দর বিষয় তুলে ধরায় ধন্যবাদ।
২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "ব্রাজিল ভক্ত হলেও মেসির খেলা ভালো লাগে। আর্জেন্টিনাও দল হিসেবে ভালই।"...... এটাই হওয়া উচিৎ।
১৮| ২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: বিশ্বকাপের ৩২টি দেশের মধ্যে রাশিয়া ছিল rankingএর তলানিতে (৭০)। অথচ সেই রাশিয়াই পরপর দুই ম্যাচে দাপটের সাথে জিতে সবার আগে দ্বিতীয় রাউন্ডে। বিশ্বকাপ নিয়ে পূর্বাভাস করতে সাবধান।
২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "বিশ্বকাপের ৩২টি দেশের মধ্যে রাশিয়া ছিল rankingএর তলানিতে (৭০)। অথচ সেই রাশিয়াই পরপর দুই ম্যাচে দাপটের সাথে জিতে সবার আগে দ্বিতীয় রাউন্ডে। বিশ্বকাপ নিয়ে পূর্বাভাস করতে সাবধান।"..........
ঠিকই বলেছেন, রাজীব ভাই। রাশিয়ার খেলা দেখে মনে হয়নি এরা রেংকিংয়ের এতো পেছনের দল। মনে হচ্ছে এরা এট লিস্ট কোয়ার্টার ফাইনালে যাবে।
১৯| ২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: বিশ্ব জুড়েই বিশ্বকাপ উম্মাদনা,
বোকা বাঙালিরা উম্মাদ হয়েই তাতে যোগ দিয়েছে।
আফসোস................
২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হাসান ভাই, আসলেই আফসুস। বিশ্বকাপ কে জিতলো তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আমি চাই ভাল খেলা দলটি যাতে চ্যাম্পিয়ন হয়।
২০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩
গরল বলেছেন: গভীর উপলব্ধি
০৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো, প্রিয় গড়ল ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩
সিগন্যাস বলেছেন: পৃথিবীর মোট 'আবুল'-দের একটা উল্লেখযোগ্য অংশের বাস এ বঙ্গভূমিতে
ঠিক বলেছেন কাওসার ভাই।বাংলার ৮০% মানুষ আবুল গোত্রের অন্তর্ভূত।আর কোনদেশে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ প্লেয়ারদের এতো গালিগালাজ করা হয়না যতটা এখানে হয়।"বিপরীত পক্ষ আমাদের জাতশত্রু।তাদের গালি দেওয়া ওয়াজিব ।" এই ধারণা সবার মনে প্রাণে গেঁথে গেছে।