নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জন্মসূত্রে মানব গোত্রভূক্ত; এজন্য প্রতিনিয়ত \'মানুষ\' হওয়ার প্রচেষ্টা। \'কাকতাড়ুয়ার ভাস্কর্য\', \'বায়স্কোপ\', \'পুতুলনাচ\' এবং অনুবাদ গল্পের \'নেকলেস\' বইয়ের কারিগর।

কাওসার চৌধুরী

প্রবন্ধ ও ফিচার লেখতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। পাশাপাশি গল্প, অনুবাদ, কবিতা ও রম্য লেখি। আমি আশাবাদী মানুষ।

কাওসার চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইংল্যান্ডের নিউক্যাসল ভ্রমণ (ছবি ব্লগ প্রতিযোগিতা) পোস্ট ১

২৩ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:০২


নিউক্যাসল (Newcastle) ইংল্যান্ডের সর্ব উত্তরের সবচেয়ে বড় এবং জনবহুলল শহর। লন্ডনের পর আমার কাছে বৃটেনের সবচেয়ে পছন্দের শহর। পাহাড়ি উঁচুনিচু টিলা, ছিমছাম গোছানো, সুদৃশ্য আর পরিচ্ছন্ন শহর নিউক্যাসল। টাইন নদী শহরটিকে দু’ভাগে বিভক্ত করেছে। টাইন নদীর উপরে সুদৃশ্য বেশ কিছু ব্রিজ আছে; এগুলো শহরের সৌন্দর্যকে বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে। স্থানীয়ভাবে, শহরটি 'নিউক্যাসল আপন টাইন' হিসাবে পরিচিত। নিউক্যাসল ফুটবল ক্লাব বিশ্ব বিখ্যাত; এটি নিউক্যাসল শহরের আইকন। লন্ডন থেকে নিউক্যাসল এর দূরত্ব ৪৫৫ কিলোমিটার। বাস, ট্রেন এবং বিমানে লন্ডন থেকে নিউক্যাসল যাওয়া যায়। লন্ডনের কিংক্রস স্টেশন থেকে স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোগামী ভার্জিন স্পীড ট্রেনে মাত্র ৩ ঘন্টা ১০ মিনিটে নিউক্যাসলে পৌঁছা সম্ভব। ট্রেনে ভ্রমণ নিয়ে মজার দু'টি ঘটনা আছে সেগুলো পোস্টের শেষ অংশে বলবো। কয়েকবারের নিউক্যাসল সফরে বেশ কিছু ছবি তুলেছি; সেসব ছবি থেকে প্রতিযোগিতার জন্য ১২টি ছবি নির্বাচন করলাম।

(১) (উপরে দেওয়া ছবি) এটি বিখ্যাত 'নিউক্যাসল ক্যাসল'। নিউক্যাসলের সবচেয়ে পুরোনো এবং বিখ্যাত ক্যাসল। নিউক্যাসলের অন্যতম আকর্ষণ এই ক্যাসল দেখতে প্রতিদিন অসংখ পর্যটক আসেন। জে কে রাউলিং এর হ্যারি পটার মুভির শুটিংয়ের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এই ক্যাসেলে হয়েছে।


(২) টাইন নদীর উপর নির্মিত সুদৃশ্য 'মিলেনিয়াম ব্রিজ'। ছোট ছোট জাহাজ চলাচলের জন্য ব্রিজটার মাঝখান উম্মুক্ত। জাহাজ আসলে ব্রিজটা দুই দিকে আলাদা হয়ে যায়। অনেকটা লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজের মতো। গুগল ম্যাপে ব্রিজের এই ছবিটা সংযুক্ত করেছিলাম; এ পর্যন্ত ১৭ লক্ষের উপরে ভিউ হয়েছে।


(৩) টাইন নদীর সবচেয়ে উঁচু ও পুরাতন 'হাই লেভেল ব্রিজ'। ১৮৪৯ সালে তৈরী ব্রিজটা কুইন ভিক্টোরিয়া উদ্ভোধন করেন। নিউক্যাসলের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য স্থাপনার একটি হলো এই রেল সেতু।


(৪) শান্ত টাইন নদীর তীরের সুদৃশ্য ওয়াকওয়ে। নর্থ সি থেকে দূরত্ব মাত্র ১৪ কিলোমিটার হলেও নদীতে কোন দূষণ নেই। টলটলে স্বচ্ছ পানিতে তাকালে নিচ পর্যন্ত দেখা যায়। কোন প্রকার ভাসমান আগাছা নেই। সারাদিন সাতরালেও ক্লান্ত লাগবে না। যদিও নিউক্যাসল ব্রিটেনের অন্যতম শীতল শহর।


(৫) নিউক্যাসল থেকে হাই লেভেল ব্রিজের মাঝামাঝি চমৎকার একটি দৃশ্য। অনেকটা পার্কের মতো দেখতে হলেও এটি কোন পার্ক নয়।


(৬) টাইন হার্বার ব্রিজ।


(৭) নিউক্যাসলের অন্যতম আকর্ষণ 'এনজেল অফ নর্থ'। গেটশেড পার হয়ে একটু সামনে এগিয়ে গেলেই হাইওয়ের পাশে সুবিশাল এই এনজেল দেখতে পাওয়া যায়। এটি পুরোপুরি স্টিলের তৈরী। ১৯৯৮ সালে স্থাপিত এই স্ট্যাচু হলো ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ।


(৮) আমার কাজিনের বিয়েতে সাজানো থাল। এতে বিরানির সাথে অনেকগুলো সিদ্ধ ডিম এবং একটি চিকেন রোস্ট।


(৯) নিউক্যাসল সিটি সেন্টার (নর্থ ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বড় শপিং) এর বহির্গমণ পথের চমৎকার একটি দৃশ্য।


(১০) নিউক্যাসল স্কাই লাইন।


(১১) এগারো শতাব্দীতে তৈরি সেন্ট নিকোলাস চার্চ। নিউক্যাসলের পাশেই এটির অবস্থান।


(১২) টাইন নদীর তীরে অবস্থিত 'বাল্টিক সেন্টার।' এটি মূলত একজিবিশন সেন্টার। এছাড়া এখানে অনেক রেস্টুরেন্ট রয়েছে। ২০০২ সালে এটি নতুন করে নির্মিত হয়। এটি ইংল্যান্ডের চ্যারিটি সংস্থা হিসাবে তালিকাভুক্ত।

পোস্টের শুরুতে বলেছিলাম লন্ডন থেকে নিউক্যাসল ট্রেন ভ্রমণে দু'টি মজার অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করবো। লন্ডন থেকে রিটার্ন টিকেট সহ নিউক্যাসলের ভাড়া ১২৩ পাউন্ড। যথারীতি নিউক্যাসল থেকে ফিরতে আমার রিটার্ন টিকেট ছিল। যাওয়ার দু'দিন পর রিটার্ন টিকেট দুপুর ২ঃ৫৯ মিনিটে। আমি স্টেশনে আসতে এক মিনিটি লেট! এমনকি ট্রেন পর্যন্ত পৌঁছে ট্রেনে হাত বুলিয়েও কোন লাভ হয়নি। ততক্ষণে ট্রেনের দরজা বন্ধ হয়ে গেছে। চেয়ে চেয়ে ট্রেনের চলে যাওয়ার দৃশ্য দেখলাম। পরে স্টেশন মাস্টারকে অনেক আকুতি মিনতি করেও লাভ হয়নি। ১২৩ পাউন্ডের মাশুল দিয়ে এক ঘন্টা পরে লন্ডনের ট্রেন ধরলাম। কাকতালীয়ভাবে পরের যাত্রায়ও একই ভুল। এবার জ্যামের জন্য স্টেশনে পৌঁছাতে দু'মিনিট লেট! ততক্ষণে ট্রেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। এবার অবশ্য স্টেশন মাস্টারকে তেল দিতে গেলাম না! বুদ্ধি খাটিয়ে পরের ট্রেনে উঠে পড়লাম। ঠিক ৩০ মিনিট পর গোলগাল চেহারার এক ভদ্রলোক টিকেট চেক করতে আসলে আমি চুপচাপ টিকেটখানা হাতে ধরিয়ে দিলাম। তিনি বারবার বলছিলেন, তোমার ট্রেন তো এটা না, তাইলে তুমি এই ট্রেনে কেন? আমি ইশারায় বুঝালাম আমি ইংরেজি বুঝি না, এই দেশে নতুন; তাই টিকেটে লেখা ট্রেনের টাইম বুঝতে পারিনি! ভদ্রলোক বলে কথা; বেশ কিছুক্ষণ মাথা ঝাঁকিয়ে বুঝালেন এমন ভুল যেন আর না করি, তিনি আমাকে এই যাত্রায় কোন প্রকার জরিমানা না করে ছেড়ে দিলেন। হাফ ছেড়ে বাঁচলাম!

তৃতীয়বার? না, এবার আকাশ ভ্রমণ।

ছবিগুলো আমার SAMSUNG NX300 ক্যামেরায় তোলা।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:৪২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বড় বড় ছবি দেখতেই ভালো লাগে
সুন্দর হয়েছে ছবি ব্লগ

২৩ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:০৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, আপা। আপনার ছবিগুলো তো আরো জীবন্ত। এতো সুন্দর করে ছবি তুলেন, দেখে অবাক হই। আপনার বেশ কিছু ছবি ফেইসবুক থেকে সেভ করে রেখেছি। আপনার ছবি ব্লগে যাওয়া হয়নি এখনো, ছবিগুলো দেখবো। শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

২| ২৩ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:০৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দারুন ছবি ব্লগ!

২৩ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:০৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, সোহেল ভাই।

৩| ২৩ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:০৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে।

২৩ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:০৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ। সখের বশে ছবি তুলি। এখন নিয়মিত ছবি তোলা না হলেও কোন উপলক্ষে তোলা হয়।

৪| ২৩ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১৭

শাহিদা খানম তানিয়া বলেছেন: অনেক রঙিন ছবি। কত সুন্দর সব স্মৃতিময় ছবি।

২৩ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:১০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, আপা। ছবিগুলো চার-পাঁচ বছর আগে তোলা হলেও এখনো জীবন্ত। স্মৃতিগুলো তো আরো টাটকা। মিস করি রঙিন সেই দিনগুলো। আবার কখনো যাওয়া হবে কিনা জানি না। ছবির ক্যানভাসে স্মৃতিগুলো আপাতত বন্দি।

৫| ২৩ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৪০

তারেক ফাহিম বলেছেন: অনেক সুন্দর সব ছবি।

২৩ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, তারেক ভাই।

৬| ২৩ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৫

শেরজা তপন বলেছেন: ভাল হয়েছে
ডিমের কুসুম বেশীরভাগ সবুজ কেন রে ভাই?

২৩ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ। বিয়ের অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রঙয়ের লাইটিং ছিল। পাশাপাশি, মোবাইলের ফ্লাশ। এজন্য ডিমের কালার এমনটি হয়েছে। হলুদ কুসুম বিয়েজ সাজে সবুজ রঙ ধরেছে।

৭| ২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অনেক সুন্দর ছবি, কিন্তু সবগুলো ঝাপ্সা। একটা ভাল ক্যামেরা ইউজ করবেন না?

২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৫৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, হাসান ভাই।
ছবিগুলো আপনার ভালো লেগেছেন জেনে খুশি হলাম। তবে, ছবিগুলো তো ঝাপসা হওয়ার কথা না। হাই রেজুলেশনের ছবি। অপেন হতে একটু সময় লাগবে, তবে অস্পষ্ট হওয়ার কথা নয়। অনেক সময় মোবাইল নেটওয়ার্কের সমস্যার জন্য ছবি অস্পষ্ট হতে পারে। ছবিগুলো খুব ভালো ক্যামেরা দিয়ে তোলা।

৮| ২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:২৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ছবিগুলিতে রংএর ঝলক বেশী

২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:০১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, মরুভূমির জলদস্যু।
আমি বেশি রঙের ছবি পছন্দ করি। এজন্য ছবি এডিট করার সময় রঙ এর ব্যবহার বেশি করি।

৯| ২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:২৭

ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার ছবি মানেই আলাদা একটা ব্যাপার।

আরো ২টা দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।

শুভকামনা রইল।

২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:০৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, ভাই।
এতো এতো গুণী ব্লগারদের ভীড়ে তাদের চমৎকার ছবির ভীড়ে আমার ছবিগুলো পোস্ট করবো কিনা ভাবছিলাম। শেষপর্যন্ত অংশগ্রহণ করেই ফেললাম। আরো দু'টো ছবি ব্লগ প্রকাশ করবো আশা করি। আশীর্বাদ করবেন, ভাই।

১০| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ২:৪৭

কাছের-মানুষ বলেছেন: পোষ্টটি অফলাইনে দেখেছিলাম।
প্রথম ছবিটা ভাল লাগল, ক্যাসল আমার সবসময়ই ভাল লাগে।

আপনার ক্যামেরার রেজুলেশন ভাল মনে হচ্ছে। ছবি গুলো মনে হচ্ছে বিভিন্ন কালার মুডে তুলেছেন। ইংল্যান্ডে এক সময় "ইউনিভার্সিটি অব কেন্ট" এ কয়েক মাসের জন্য আমার যাবার কথা ছিল, সেখানে এক প্রফেসরের সাথে কথাবার্তা ফাইনাল ছিল, এমনকি বাসাও খুঁজা শুরু করে-দিয়েছিলাম কিন্তু মাঝখানে কোন একটা কারণে আর যাওয়া হয়নি।

পোষ্টে আমার ভাল লাগা রইল।

২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ৭:৫৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ। ক্যাসল হচ্ছে ব্রিটিশদের অতীত গৌরবময় ঐতিহ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। গ্রেট বৃটেনর ছোট-বড় সিংহভাগ শহরেই ক্যাসল আছে। 'ইউনিভার্সিটি অব কেন্ট' এর কাছে বেশ কয়েকমাস ছিলাম, খুব সুন্দর ক্যাম্পাস। একবার সময়-সুযোগে ঘুরে আসুন। ভালো লাগবে।

শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

১১| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ২:৫০

সোহানী বলেছেন: অবশ্যই যাবো দেখতে ছবির স্থানগুলো কিন্তু করোনা সবকিছু এলোমেলো করে দিয়েছে।

ভালোলাগা ছবিতে।

২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ৮:০১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, আপু। করোনার থাবা গত দেড় বছরে মানুষকে স্থবির করে দিয়েছে। পাশাপাশি, আর্থিক-ব্যাবসায়িক সঙ্কট তো আছেই। আপনার ছবি ব্লগ তো দুর্দান্ত হয়েছে। আশা করি, ভবিষ্যতে নিয়মিত চমৎকার ছবির পোস্ট পাবো। ভালো থাকুন। শুভ কামনা আপুর জন্য।

১২| ২৪ শে জুন, ২০২১ ভোর ৬:৪৯

হাবিব বলেছেন: ছবিব্লগ সুন্দর হয়েছে। শুভকামনা রইলো ভাই।

২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ৮:০২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, হাবিব ভাই। আপনার জন্যও শুভ কামনা রইলো।

১৩| ২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:২২

নীল আকাশ বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট।
আসলে আপনার এই পোস্ট দেখার জন্যই আজকে ব্লগে আসা। ছবিগুলি খুব দারুন লাগছে কালার এর ভ্যারিয়েশনের জন্য।
অভিনন্দন আপনাকে এত দারুন একটা পোস্টের জন্য।

২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৪৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, প্রিয় ভাই।
ছবিগুলো আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। নিজের অনুভূতি জানাতে লগইন করেছেন জেনে আনন্দিত হলাম। আমি একটু উজ্জল ছবি পছন্দ করি এজন্য ছবিগুলো অনেক রঙিন হয়। ভালো থাকুন। অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

১৪| ২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৪৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: ছবিগুলো ফটোশপে এডিট করেছেন? কয়েকটা মনে হলো ব্রাইটনেস/কনট্রাস্ট এর পাল্লায় পড়ে বার্নড হয়ে গেছে.... ৩ নম্বর ছবির ক্যাপশনে একটা বানান ভুল রয়ে গেছে, ঠিক করে দেবেন।

২৪ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, প্রিয়।
আপনার কমেন্ট পেয়ে খুব ভালো লাগলো। ছবিগুলো খুব একটা এডিট করা নয়। কিছুটা এদিক-ওদিক করা। এজন্য কোন কোন ছবিতে এর ছাপ পড়তে পারে। তবে, ছবিগুলো হাই রেজুলেশনের হওয়ায় স্লো ইন্টারনেট/মোবাইলে নেটওয়ার্কে অপেন হতে একটু সময় লাগবে এবং কখনো কখনো ঝাপসা মনে হতে পারে। আর বানানটি ঠিক করে দিয়েছি। কৃতজ্ঞতা রইলো।

ভালো থাকুন।

১৫| ২৪ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:৫৭

ইসিয়াক বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ।

২৪ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৪:২৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, ইসিয়াক ভাই।
আপনার ছবি ব্লগও চমৎকার হয়েছে। শুভ কামনা রইলো।

১৬| ২৮ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:১১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চার নাম্বার ছবি টা অনেক সুন্দর !! অনেক বেশি , বাকি গুলো ও বেশ।
শুভ কামনা।

২৯ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:৫২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, আপা।
আপনার ছবিগুলোও খুব সুন্দর।
শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

১৭| ০৭ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৫৬

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: চমৎকার সব ছবি!
তবে প্রশ্ন হল- ছবিগুলো পোস্টে এত বড় করে কিভাবে?

০৮ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৪৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ, ভাই।
ছবিগুলো ২০০০×২০০০ সাইজের।

১৮| ০৮ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গুরুদেব আপনার সৌজন্যে নিউক্যাসেল থেকে ঘুরে এলাম। ছবিগুলো খুবই সুন্দর হয়েছে।++

শুভেচ্ছা জানবেন।

০৮ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৪১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




শুভেচ্ছা রইলো, গুরুজি।
নিউক্যাসল খুব সুন্দর একটি নগরী। ছোট্ট কিন্তু খুব প্রাণোচ্ছল।
আশা করি, অবসরে ভাবী, বাচ্চা নিয়ে একবার ইংল্যান্ড ভ্রমণ করে আসবেন।
ভালো থাকুন।

১৯| ২০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:৩৫

মেহবুবা বলেছেন: ৩ নম্বরের ব্রীজ এত আগের !! বৃটিশ দের কাজ পোক্ত তো হবেই !
ছবি সব চমৎকার!
তবে এর মাঝে খাবার এর ছবি ! কেবল ছবি দেখি !

২৯ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




ধন্যবাদ। নিউক্যাসলের টাইন নদীর উপরে নির্মিত ব্রিজগুলো অনেক পুরোনা। এগুলো শহরটির ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ। দেখতে দারুণ লাগে। আর খাবারের ছবিটি ঘনিষ্ঠ এক আত্মীয়ের বিয়েতে তুলেছি। ভালো থাকুন।

২০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকারয়, অত্যন্ত পরিষ্কার, ঝকঝকে তকতকে ছবিগুলো দেখে চোখ দুটো যেন জুড়িয়ে গেল! টাইন নদীর স্বচ্ছতার কথা পড়ে ১৯৭৩ সালে আপনাদের সিলেটের জাফলঙে দেখা আমার ডাউকি নদীর স্বচ্ছতার কথা মনে পড়ে গেল। সেখানেও নদীর তলদেশ দেখা যাচ্ছিল। যদিও ২০১০ সালে পুনর্বার সেখানে গিয়ে পাথর উত্তোলনের কারণে নদীর জল অনেক ঘোলা পেয়েছি।

আপনার কাজিন এর বিয়েতে সাজানো 'থাল' এর সমাহার সুদৃশ্য এবং মনোহর; রসনা উদ্রেককারীও বটে!

পর পর দুই দুইবার ট্রেন মিস করার গল্পটা বেশ মজার। ইংরেজরা সময়ানুবর্তী জাতি। ওদের সাথে সময়ের তাল মিলিয়ে চলাটা আমাদের জন্য অনেক সময় বেশ কষ্টকর হয়ে ওঠে।

পোস্টে পঞ্চদশতম ভাললাগা। + +



আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.