নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
রিসালাত:
-------
কুরআন থেকে নেয়া আয়াত
هُوَ الَّذِیْۤ اَرْسَلَ رَسُوْلَهٗ بِالْهُدٰی وَ دِیْنِ الْحَقِّ لِیُظْهِرَهٗ عَلَی الدِّیْنِ كُلِّهٖ ؕ وَ كَفٰی بِاللّٰهِ شَهِیْدًاؕ-©
১. তিনিই ওই সত্তা, যিনি তাঁর রাসূলকে হেদায়াত ও সত্য দীনসহ পাঠিয়েছেন, যাতে (রাসূল) ঐ দ্বীনকে অন্য দ্বীনের উপর বিজয়ী করেন। আর এ বিষয়ে আল্লাহই সাক্ষী হিসেবে যথেষ্ট। (সূরা ফাতহ্-৪৮:২৮)
وَ مَاۤ اَرْسَلْنٰكَ اِلَّا كَآفَّةً لِّلنَّاسِ بَشِیْرًا وَّ نَذِیْرًا وَّ لٰكِنَّ اَكْثَرَ النَّاسِ لَا یَعْلَمُوْنَ~©
২. (হে নবী!) আমি আপনাকে গোটা মানবজাতির জন্য সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে পাঠিয়েছি। কিন্তু বেশির ভাগ লোকই তা জানে না। (সূরা সাবা- ৩৪:২৮)
فَلَا وَ رَبِّكَ لَا یُؤْمِنُوْنَ حَتّٰی یُحَكِّمُوْكَ فِیْمَا شَجَرَ بَیْنَهُمْ ثُمَّ لَا یَجِدُوْا فِیْۤ اَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِّمَّا قَضَیْتَ وَ یُسَلِّمُوْا تَسْلِیْمًا
৩.না, হে রাসূল! আপনার রবের কসম, এরা কখনো ঈমানদার হতে পারবে না; যে পর্যন্ত এরা নিজেদের মতবিরোধের বিষয়ে আপনাকে বিচারক হিসেবে মেনে না নেয়, তারপর যে ফয়সালাই আপনি দিন তা মেনে নিতে তাদের মন খুঁত খুঁত না করে এবং তা মনে-প্রাণে গ্রহণ না করে। (সূরা নিসা-০৪: ৬৫)
لَقَدْ جَاءَكُمْ رَسُوْلٌ مِّنْ أَنْفُسِكُمْ عَزِيْزٌ عَلَيْهِ مَا عَنِتُّمْ حَرِيْصٌ عَلَيْكُم بِالْمُؤْمِنِيْنَ رَؤُوْفٌ رَّحِيْمٌ~©
৪. দেখ! তোমাদের নিকট একজন রাসূল এসেছেন, যিনি তোমাদের মধ্য থেকেই একজন। যা তোমাদের জন্য ক্ষতিকর তাতে তিনি কষ্ট পান। তিনি তোমাদের হিতকামী। ঈমানদারদের জন্য তিনি বড়ই স্নেহশীল ও রহমদিল। (সূরা তাওবা- ০৯:১২৮)
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِیْ رَسُوْلِ اللّٰهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِّمَنْ كَانَ یَرْجُوا اللّٰهَ وَ الْیَوْمَ الْاٰخِرَ وَ ذَكَرَ اللّٰهَ كَثِیْرًؕ
৫. আসলে তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের মধ্যে সুন্দর আদর্শ রয়েছে, এমন প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য, যে আল্লাহ ও শেষদিনের আশা করে এবং বেশি করে আল্লাহকে স্মরণ করে। (সূরা আহযাব- ৩৩ঃ২১)
উপরিউক্ত বিষয় সম্পর্কে জানতে আরও দেখুন সূরা বাকারা- ১১৯, সূরা আলে ইমরান- ২০,৩১,৭৯,১১৪,১৪৪,১৬৪. সূরা নিসা- ৭৯,১৩,১৬৫, সূরা মায়েদা- ৬৭,৯২,৯৯, সূরা আনয়াম- ১২৪, সূরা আরাফ- ১৫,৫৯,৭৩,১৫, সূরা আনফাল- ২০, সূরা তাওবা- ১২৮, সূরা ইউসুফ- ৪৭,১০৯, সূরা রা’দ- ৭,৩০,৪০, সূরা ইব্রাহিম- ৪,৫,১০-১১, সূরা নাহল-৩৬,৮৪, সূরা বনি ইসরাইল- ১০৫, সূরা সাবা- ২৮. সূরা আম্বিয়া -১০৭, সূরা আহযাব -৬,২১,৪০,৪৫-৪৬, সূরা ফাতের- ২৪, সূরা ইয়াছিন- ২-৩, সূরা হুজুরাত- ১, সূরা হাশর- ৭, সূরা সফ- ৬ ,
হাদীস থেকে নেয়া কিছু হাদীস:
---------------------
عَنْ أَنَسٍ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يُؤْمِنُ اَحَدُكُمْ حَتّٰى اَكُوْنَ اَحَبَّ اِلَيْهِ مِنْ وَّالِدِه وَوَلَدِه وَالنَّاسِ اَجْمَعِيْنَ.
১. হযরত আনাস ” হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, তোমাদের কেউই ততক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ মু’মিন হতে পারবে না, যে পর্যন্ত আমি (তথা আমার আদর্শ) তার কাছে তার পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততি ও সকল মানুষ অপেক্ষা অধিক প্রিয় না হব। (বুখারী ও মুসলিম)
عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يُؤْمِنُ اَحَدُكُمْ حَتّٰى يَـكُوْنَ هَوَاهُ تَبْعًا لِمَا جِئْتُ بِه (اَلْاِبَانَةُ الْكُبْرٰى لِاِبْنِ بَطَّةَ، صَحَّحَهُ الْاَلْبَانِىْ)
২. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর ” থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাঃ বলেছেন, তোমাদের কেহই ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত তার প্রবৃত্তি আমার আনীত দ্বীনের অনুগত না হবে। (ইবানাতুল কুবরা লিইবনি বাত্তাহ : ২১৯)
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪০
ইসলামী জ্ঞান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ স্যার,
জাজাকাল্লাহ খইরান, দোয়া প্রার্থী
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন ও হাদিস প্রচার করছেন। এটা সাওয়াবের কাজ।