![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১) দিবাস্বপ্ন দেখা মানুষ। আকাশকুসুম কল্পনা করি সারাদিন। ২) লিখতে ভালোবাসি। গল্প প্যারোডি বাস্তবতা সবকিছু। ৩) ক্রিকেট পাগল। ক্রিকেট খেলার সময় আর ক্রিকেট দেখার সময় দুনিয়াদারী ভুলে যাই! ৪) নিশাচর। রাত জাগাটা আমার কাছে নেশার মত। ৫) আমি ভয়াবহ অলস। মানুষ ভাবে- "কাল থেকে পড়া শুরু করবো।" আর আমি ভাবি- "সামনের মাস থেকে পড়া শুরু করবো!" ৬) মানুষের সাথে সহজে মিশতে পারি ।যদি তার মনটা সুন্দর হয়। ৭) নিরব এবং অল্প কথা বলতে পছন্দ করি। ৮) নিজেকে নিজের মত করে সাজাতে চাই। ৯) মানুষের কাজকর্ম দেখতে ভালো লাগে। রাস্তার পাশে দাড়িয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা আমি মানুষ দেখি। ১০) ফেসবুক জীবন আর বাস্তব জীবনটাকে আলাদা করি না। দুটোকেই এক ভাবি। দুটো জীবনই তো আমার। আলাদা করবো কেন?
চলে গেলেন ভিলানোবা
সময়টা ভালো যাচ্ছেনা বার্সার ।
মাঠের ব্যর্থতা আর
মাঠের বাইরের
নানা বিতর্কে জড়ি
হয়ে আছে ইউরোপের
অন্যতম সেরা এই
ক্লাবটি। এরই
মধ্যে বেদনাদায়ক
এক দুঃসংবাদও
সঙ্গী হলো কাতালা
দীর্ঘদিন গলার
ক্যান্সারে ভুগে মার
সাবেক কোচ
টিটো ভিলানোভা।
মাত্র ৪৫ বছর
বয়সেই না ফেরার
দেশে চলে গেলেন এই
স্প্যানিশ কোচ।
২০০৮ থেকে ২০১১
সাল পর্যন্ত
বার্সেলোনার
সবচেয়ে সাফল্যমণ্ডিত
সময়ে পেপ গার্দিওলার
সহকারী হিসেবে দায়িত্ব
পালন করেছিলেন
ভিলানোভা। এ সময়
তিনটি লা লিগা ও
দুইটি চ্যাম্পিয়নস
লিগ শিরোপা জয়ের
সাক্ষী হয়েছিলেন।
২০১২
সালে গার্দিওলা বিদায়
নেওয়ার পর
ভিলানোভাই
নিয়েছিলেন প্রধান
কোচের দায়িত্ব।
তাঁর
তত্ত্বাবধানে ২০১২
মৌসুমেও
বার্সা শিরোপা জিতে
রেকর্ড গড়ে। প্রথম
১৯টি ম্যাচের
মধ্যে জয় পেয়েছিল
১৮টিতেই।
শেষপর্যন্ত
বার্সেলোনা মৌসুম
শেষ করেছিল ১০০
পয়েন্ট নিয়ে। এই
মৌসুমের
মাঝামাঝি সময়েই
দ্বিতীয়বারের
মতো ক্যান্সারের
চিকিত্সা শুরু
করেছিলেন
ভিলানোভা।
ঘাতক ব্যাধির
সঙ্গে লড়াই
করে যে কোচের
দায়িত্ব
ঠিকমতো পালন
করা যাবে না,
সেটা বুঝতে পেরে ২০১৩ সালে মৌসুম শেষেই
সরে দাঁড়িয়েছিলেন
ভিলানোভা। কিন্তু
সেই লড়াইটাও
তিনি চালাতে পারল
না খুব বেশিদিন।
বার্সেলোনার
ডাগআউটে দাঁড়িয়ে
শীর্ষ অনেক
দলকে হারাতে পারল
শেষপর্যন্ত
নিজে হেরে গেলেন
ক্যান্সারের কাছে।
©somewhere in net ltd.