নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাল ব্যাবসায়ী, মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম একটি দ্রব্য চাল নিয়ে ব্যাবসা করছি, গর্ববোধ করি কিছুটা হলেও দেশের জন্য মানুষের জন্য কাজ করছি।

কাজী ফররুখ আহমেদ

চাল ব্যাবসায়ী, মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম একটি দ্রব্য চাল নিয়ে ব্যাবসা করছি, গর্ববোধ করি কিছুটা হলেও দেশের জন্য মানুষের জন্য কাজ করছি।

কাজী ফররুখ আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুগন্ধি চাল সমাচার

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০৭



পর্ব: - ০১

সুগন্ধি চালগুলো হচ্ছে: কালিজিরা, কালিজিরা টিপিএল-৬২, চিনিগুঁড়া, চিনিআতপ, চিনিকানাই, বাদশাভোগ, কাটারিভোগ, মদনভোগ, রাঁধুনীপাগল, বাঁশফুল, জটাবাঁশফুল, বিন্নাফুল, দুধ বিন্নি, কৃষ্ণ বিন্নি, সিলেটি বিরুইন, তুলসীমালা, তুলসী আতপ, তুলসী মণি, রাধা কমলা, মধুমালা, সুন্দরী, গোলাপী, আলতা, সোহাগী, সাত ভাই চম্পা, স্বপ্না, দাদাভাই, শাপলা চন্দন, খোরমা, সাককুর খোরমা, নুনিয়া, পশুশাইল, রোয়া, লালজলি, বিআর-৫ (দুলাভোগ), ব্রি ধান-৩৪, ব্রি ধান-৩৭, ব্রি ধান-৩৮ ও ব্রি ধান-৫০।

উল্লেখিত চাল বাংলাদেশী চাল, এখানে কিছু কিছু চাল আছে যা বাংলার সম্ভ্রান্ত পরিবারের কৌলিনতা, গর্ব, অহংকার রক্ষা করতো ।



সুত্র:
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট
ইন্টারন্যাশনাল রাইস রিসার্চ ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ






মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১২

মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: এত চাল পেলেন কোথায়?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০৩

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: আমার জীবিকা নির্বাহ চাল দিয়ে । ধন্যবাদ ।

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কৌলিন পরিবারের ঘরে রান্না করা ভাত ও যে তাদের গর্ব অহংকার কৌলিনতা তা জানি, আজ আপনার লেখায় ব্লগে প্রকাশ পেলো । ধন্যবাদ আপনাকে আর ধন্যবাদ বাংলাদেশের সব সুগন্ধি চালের নাম প্রকাশ করায় ।।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০৫

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: চাল নিয়ে অনেক কিছুই লিখতে ইচ্ছে করে, সময় পাই কম, আপনাদের ভালোবাসা পেলে অবস্যই লিখবো ।

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৪৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: গাইন্ধা কোন সুগন্ধি চাল নয় তবে এর খোজ করছি। জানা আছে কি কিছু ?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: গাইন্ধা চাল বৃহত্তম কুমিল্লা জেলায় প্রসিদ্ধ, এই চাল আমাদের চট্টগ্রামে আড়তে আসে কুমিল্লা থেকেই, আপনি চট্টগ্রাম বা কুমিল্লা পাইকারী চালের দোকানে গাইন্ধা চাল পাবেন । ধন্যবাদ ।

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: যে কোনো চালকেই সুগন্ধি করা যায়।
একটু গোলাপ জল মিশিয়ে দিলেই হলো।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১৯

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: গোলাপ জলে চালে ফিরনি স্বাদ চলে আসবে, আপনি জাফরান দিয়ে আতপ চাল রান্না করে খেয়ে দেখতে পারেন এবং আমাকে জানাবেন - আপনাদের ঢাকায় কাওরান বাজার, কাপ্তান বাজার, ঠাঠারি বাজার, সুগন্ধি চালের জন্য প্রসিদ্ধ ।

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

বিজন রয় বলেছেন: ভাল কালেকশান।

আপনার যদি আরো জানা থাকে তো এটা নিয়ে বিস্তৃত পোস্ট দিন।

দরকার আছে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২৫

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: ভাই বিজন রয়, আমাদের পেশা চাল ব্যাবসা, তাই চাল সম্পর্কে আমাদের জানতে হয় জীবিকার জন্যই বলতে পারেন, আমি অবস্যই জানাবো, আপনার আগ্রহ ও মতামতের জন্য রইলো অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

নিউজপ্রিন্ট বলেছেন: চাল নিয়ে আরো লেখা আশা করছি,
আপনার লেখা ও প্রোফাইল পড়ে জানতে পারছি আপনি চাল সম্পর্কে ভালো জানেন । ধন্যবাদ ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২২

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: আমাদের পেশা চাল ব্যাবসা, তাই চাল সম্পর্কে আমাদের জানতে হয় জীবিকার জন্যই বলতে পারেন, আমি অবস্যই জানাবো, আপনার আগ্রহ ও মতামতের জন্য রইলো অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: কাজী ফররুখ আহমেদ ,



সুগন্ধি চাল নিয়ে অনুপম একটি পোস্ট । তৃপ্তি মেটেনি শুধু নামগুলো জেনে ।
জীবিকা নির্বাহ যেহেতু আপনার চালেই, তাই আশা করবো এসব চাল কোথায় উৎপন্ন হয় , কি করে উৎপাদন হয় , পাওয়াই বা যায় কোথায় কোথায় ইত্যাদি নিয়ে বিশদ কিছু লিখবেন । লিখবেন, এইসব চাল উৎপাদনকারী কৃষকদের জীবন কাহিনী নিয়েও ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় আহমেদ জি এস ভাই, আমি চাল নিয়ে বিস্তারিত লিখবো এবং অবস্যই আপনাদের পড়ে ভালো লাগবে আশা করছি । পিজ্জা হাটে ডাবল সাইজ হাওয়াইন পিজ্জা খাওয়ার পর ও আমাদের ভাতের তৃষ্ণা থেকে যায় । আপনি লক্ষ্য করবেন ভাতের তৃষ্ণা ! - ক্ষুদা নয় কিন্তু ! কালিজিরা টিপি চালের ভাত দই মেখে খাবার পর আপনার মনে হবে না এর চেয়ে ভালো খাবার পৃথিবীতে আছে । ধন্যবাদ, আপনার মতামত ও আগ্রহের জন্য আবারো ধন্যবাদ ।

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

বিজন রয় বলেছেন: আপনার চাল ব্যবসা?
তাহলে তো আপনাকে আমার দরকার।

কিভাবে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারি?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: বিজয় রয় ভাই, আপনার সাথে আমি যোগাযোগের ব্যাবস্থা করবো, আশা করি আপনার সহযোগিতায় আমারও উপকার হবে। ধন্যবাদ ।

৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের মানুষ চাউল কিনে ঠকছে, নাকি স্বাভাবিক দামে চাউল পাচ্ছেন?

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২২

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই বাংলাদেশ চাল সস্তা !!! সবচেয়ে সস্তা চাল ১০০ টাকা কিলোগ্রাম করে হওয়া উচিত - এ নিয়ে আমি বিস্তারিত পোষ্ট দেবো, আপনি প্লট ধরে দিয়েছেন এই জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ নেবেন ।

১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৩০

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ চাউল নিয়ে পোষ্ট দেয়ার জন্য।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৬:৩৪

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা নেবেন - শুভ সকাল ।

১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১৪

টারজান০০০০৭ বলেছেন: সুগন্ধি ছাড়াও কুটিকালে কিছু চাইল খাইয়াছি। এখন আর পাইনা ! চাঁপাই নবাবগঞ্জের আমনুরায় একটা চাল পাওয়া যেত, রঘু সার ! চিকন, লম্বা ! এখন আর পাইনা !

দেশি চালগুলোর সংরক্ষণ প্রয়োজন ! মতির আলোতে একবার ফিচার পড়িয়াছিলাম , কে জানি সংরক্ষণ করিতেছে , এখন আর মনে নাই !

চালের দাম বাংলাদেশেই সস্তা ! কৃষকের খরচও অনেকসময় ওঠেনা ! কৃষি খাতের অবহেলা আমাদের দক্ষিণ এশিয়া বিশেষ করিয়া উপমহাদেশে প্রকট ! অথচ শিল্প নির্ভর ইউরোপ , আমেরিকাতেও কৃষি ব্যাপক গুরুত্ব পাইয়া থাকে !

লায়োনহার্টের সাথে ঝগড়া কিসের বুঝলাম না !

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:৫৮

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: বাংলাদেশকে কৃষিক্ষাতে পঙ্গু করে দিয়ে কোন দেশটির লাভ ? - কৃষি ও খাদ্য দ্রব্য কোন দেশ হতে বেশী বেশী আমদানী হয় - উত্তর আপনার জানা আছে । রঘু সার চালটি গাজীপুর ধান গবেষণা কেন্দ্রে আর শষ্যবীজ আছে তবে ফলন কম হওয়াতে উত্তর বঙ্গের মানুষ এই চাল চাষে অনাগ্রহী - তথ্য: কৃষি অফিসার, সমবায় সমিতি অফিসার (রাউজান থানা, চট্টগ্রাম) । ধন্যবাদ টারজান০০০০৭ ভাই ।

১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বাংলাদেশে জন্মে এমন সকল সুগন্ধী ধানের বিষয়ে লিখেছেন দেখে ভাল লাগল । এতসব জাতের সুগন্ধী ধান আমাদের দেশে জন্মে তা আমাদের প্রায় অজানা ছিল । আপনার পোষ্টের সর্বশেষের দিকে উল্লেখিত ব্রি ধান ৫০ এর বিষয়ে এই সুযোগে কিছু কথামালা সকলের সাথে শেয়ার করা যায় বলে মনে করি । অবশ্য ধান বিষয়ে আপনার এক্সপারটাইজ নলেজ অনেক বেশী , আশা করি আপনিও এ বিষয়ে আরো মুল্যবান কথা যুক্ত করে আলোচনাকে সমৃদ্ধি দিবেন ।

বৈজ্ঞানিক পরিচয়ধারী ব্রি ধান ৫০ টি বাংলামতি নামেই এ দেশে অভিহিত । এটি দেখতে অনেকাংশেই বাসমতি চালেরই মতো। বাংলাদেশে উৎপাদিত উৎকৃষ্ট মানের ও সুগন্ধ সম্পন্ন বাংলামতি চাল দিয়ে পোলাউ এবং বিরিয়ানী রান্না করা যায়। ২০১০ খ্রিস্টাব্দের বোরো মৌসুমে বাংলামতি ধানের প্রথম বাণিজ্যিক চাষ বাংলাদেশে হয় বলে জানা যায় ।
সুত্র : Click This Link
এ জাতের প্রধান বৈশিষ্ট্য চাল লম্বা, চিকন, সুগন্ধি ও সাদা। এ ধানের গড় ফলন প্রতি হেক্টরে প্রায় ৬ টনের মত। বাংলামতি বাংলাদেশে বোরো মৌসুমে চাষাবাদের উপযোগী প্রথম ও একমাত্র সুগন্ধি ধানের জাত বলে স্বীকৃতি পেয়েছে । জানামতে এখন এই ধানের চাষ হচ্ছে খুবই সীমিত পর্যায়ে।

বাংলামতি ধান পাকিস্তান ও ভারতের বাসমতি চালের সমমানের বলে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষি বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন। এটি বাসমতির মতোই সুগন্ধ যুক্ত। অন্যদিকে বাসমতির চেয়ে বাংলামতির ফলন বেশি। ভারত ও পকিস্তানের বাসমতির সর্বোচ্চ ফলন যেখানে একরপ্রতি মাত্র ৩০-৪০ মণ সেখানে বাংলাদেশের বাংলামতির ফলন একরে ৬০-৮০ মণ পর্যন্ত পাওয়া যাবে বলে দাবী করা হয়েছে ।

বলা হয়ে থাকে সুপার ফাইন এরোমেটিক রাইস হিসেবে বিশ্বব্যাপী ভারত/পাকিস্তানের বাসমতি চালের যে জনপ্রিয়তা, সুনাম ও উচ্চমূল্য রয়েছে ঠিক সে চালই পাওয়া যাবে বাংলাদেশের বাংলামতি ধান থেকে। পার্থক্য শুধু নামে, আন্তর্জাতিক পেটেন্ট আইনের কারনে একে বাসমতি বলা যাচ্ছে না। এখানে উল্লেখ্যযে, বিদেশে বিশেষ করে যুক্তরাজ্য সহ ই্‌উরোপিয়ান সকল দেশ , যুক্তরাষ্ট , কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ায় ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট নামে যত খাবার হোটেল রয়েছে তার প্রায় ৬০ হতে ৭০ ভাগই বালাদেশী কিংবা বাংলাদেশী বংশোদ্ধতদের মালিকানাধীন । সেখানে বছরে হাজার হাজার টন বাসমতি চাল ব্যবহৃত হয় । যদি এ সমস্ত বাংগালী হোটেল মালিকদেরকে সঠিকভাবে প্ররোচিত করা যায় তাহলে এই উচ্চমুল্যের বাসমতি সমতুল্য চালের বিকল্প হিসাবে বাংলামতি তথা ব্রি ধান ৫০ সহজেই সেখানকার বাজারে স্থান করে নিতে পারবে । বাসমতি চালের মনোপলি ভাঙ্গতে খুব একটা বেগ পেতে হবে বলে মনে হয় না , শুধুমাত্র সকলের দৃষ্টিভঙ্গী ও সঠিক ব্যবসায়ীক প্রনোদনার প্রয়োজন । এ সুগন্ধী বাংলামতি চালের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে পারলে তা দেশের সুগন্ধী চালের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানী বাজারেও একটি ভাল স্থান দখল করতে পারবে । এর ফলে সার্বিকভাবে দেশের উৎপাদনকারী কৃষককুলই বেশী লাভবান হবে । তাই এ ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় প্রচেষ্টার সাথে দেশে বিদেশে এর বহুল প্রচারও প্রয়োজন ।

ধন্যবাদ মুল্যবান পোষ্টটির জন্য , এটা প্রিয়তে গেল । এ ধরনের ধান নিয়ে আরো বিস্তারিত লিখে পোষ্ট দানের কথা শুনে ভাল লাগল ।

শুভেচ্ছা রইল


২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৬

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আমি প্রবল ব্যাস্ত থাকি, যথা সময়ে উত্তর দিতে পারিনি আমায় ক্ষমা করবেন।

১৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভালো পোস্ট। সুগন্ধী চাল সম্পর্কে ব্লগার বন্ধুরা জানতে পারবেন।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৬

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

১৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

আনমোনা বলেছেন: আমি পুরোপুরি ভেতো। সারাদিন যাই খাইনা কেন , দিনান্তে একমুঠো ভাত না খেলে পেট ভরেনা। আপনার চাল সিরিজ মন দিয়ে পড়ছি।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৫৮

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.