নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাজী হাসান সোনারং

আমি একজন নিসর্গচারী। সোনারং তরুছায়া নামে আমার একটি বাগান ও বৃক্ষরোপণ সম্পর্কিত একটি কার্যক্রম আছে।

কাজী হাসান সোনারং › বিস্তারিত পোস্টঃ

জন্মদিনে হুমায়ুন আজাদ তনয়া লেখিকা মৌলি আজাদকে শুভেচ্ছা

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৬


কাজী হাসান

সেই কিশোরবেলায় কবি যতীন্দ্র মোহন বাগচী’র মন আলোড়িত করা কবিতা ‘কাজলা দিদি’ আমাদের হৃদয়ে স্থায়ী একটি জায়গা করে নিয়েছে।
“বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই, মাগো আমার শোলক-বলা কাজলা দিদি কই? পুকুর ধারে লেবুর তলে থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে, ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই, মাগো আমার কোলের কাছে কাজলা দিদি কই?” এই লাইনগুলো এখনও আমাকে বালকবেলার স্মৃতিতে আচ্ছন্ন করে। কাজলা দিদিকে আমিও মনে মনে আজও খুঁজে ফিরি।

কিশোরকালের পড়ন্তবেলায় পেলাম সেই অনবদ্য কবিতার একটি লাইনের অংশবিশেষকে শিরোনাম করে লেখা আরেক মহান সাহিত্য, হুমায়ুন আজাদ এর স্মৃতিচারণমূলক লেখা ‘ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না’। অসংখ্য মনকাড়া ছবি সংবলিত বইটি ১৯৮৫ সালে প্রকাশ করেছিলো বাংলাদেশ শিশু একাডেমি।
বইটিতে লেখক তার শৈশবের স্মৃতিচারণ করেছেন জ্যেষ্ঠ কন্যা মৌলিকে উদ্দেশ্য করে। তাঁর বর্ণনাভঙ্গী ভীষণ আদুরে, কোমল ও মায়াময়। যে কাউকে তা টানবে, মুগ্ধ ও ব্যথিত করবে।
বইটির প্রথম রচনা ‘ফুলের গন্ধ’ লেখক শুরু করেছেন এভাবে-
“মৌলি, তোমাকে বলি, তোমার মতোই আমি একসময় ছিলাম-ছোট, ছিলাম গ্রামে, গাঁয়ে, যেখানে মেঘ নামে সবুজ হয়ে নীল হয়ে লম্বা হয়ে বাঁকা হয়ে। শাপলা ফোটে; আর রাতে চাঁদ ওঠে শাদা বেলুনের মতো। ওড়ে খেজুর গাছের ডালের অনেক ওপরে। যেখানে এপাশে পুকুর ওপাশে ঘরবাড়ি। একটু দূরে মাঠে ধান সবুজ ঘাস কুমড়োর হলদে ফুল। একটা খাল পুকুর থেকে বের হ’য়ে পুঁটিমাছের লাফ আর খলশের ঝাঁক নিয়ে চ’লে গেছে বিলের দিকে। তার ওপর একটি কাঠের সাঁকো-নড়োবড়ো। নিচে সাঁকোর টলোমলো ছায়া। তার নাম গ্রাম... তার কিছুটা তোমাকে শোনাই, হে নাগরিক মৌলি, যে গ্রাম তুমি দেখো নি, পাতায় পাতায় দেখো নি নিশির শিশির।”
বইটির আরেক জায়গায় তিনি লিখেছেন-
“সব গাছই তো স্বপ্ন দেখে আকাশের, কিন্তু লাউডগা স্বপ্ন দেখে দিগন্তের। ছোট্টবেলায় একবার গিয়েছিলাম আমাদের ভিটেয়। ঝিরিঝিরি মরিচের চারা, টমাটোর চারার জড়াজড়ি, কুমড়ো পাতার সবুজ আলসেমি দেখে এসে পড়লাম লাউডগার মধ্যে। ঢলঢল করছে লাউয়ের পাতা। কয়েকটি লাউডগা আমাদের ভিটে পেরিয়ে ভিটের পাশের শুকনো খাল ছাড়িয়ে নেমে গেছে পশ্চিমের ঘাসের খেতের মধ্যে। যেনো আরো দূরে যাবে তারা। দূরে, আরো দূরে, আরো দূরে। পশ্চিমে যেখানে নীল মেঘের দিগন্ত ঠেকে আছে ঘাসে-মাটিতে-পানিতে, লাউডগাগুলো যেনো সেখানে যাবে। কেনো যেতে চায় অতো দূরে তারা? লাউডগা কি নদী? আমার মনে হয় অনেক অনেক আগে যেদিন প্রথম জন্ম নিয়েছিলো লাউডগা, তার জন্ম হয়েছিলো আপন বেগে পাগলপারা কোনো নদীর পারে। নদী দেখে দেখে বইতে শিখেছিলো সে। তার মনে দেখা দিয়েছিলো দূর থেকে দূরে, দূরদিগন্তে যাওয়ার স্বপ্ন।
আজো লাউডগা তার শেকড় ছাড়িয়ে ভিটে পেরিয়ে হাত বাড়িয়ে দেয় দিগন্তের দিকে~ঘাসের ওপর প’ড়ে থাকে এক দীর্ঘ সবুজ চঞ্চল সুদূরপিয়াসী স্বপ্ন।”
কি অপূর্ব দৃশ্যপট মূর্ত হয়েছে হুমায়ুন আজাদ এর জাদুকরি কলমের ছোঁয়ায়। জীবনানন্দ দাশের নিসর্গ চয়নের পরে এতো উপমানির্ভর প্রকৃতির বর্ণনা কি অন্য কারও লেখায় দেখা গেছে? আমার জানা নেই। ‘ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না’ আমার কাছে সময়ের চেয়ে এগিয়ে থাকা অনন্য কিশোর সাহিত্য। বইটি জাপানি ভাষায় অনূদিত হয়েছে ২০০৩ সালে। জাপা‌নি ভাষার বই‌টি স্যার আমা‌কে দে‌খি‌য়েও ছি‌লেন। মহান সাহিত্যিক, গবেষক, কবি, ভাষাবিজ্ঞানী হুমায়ুন আজাদ ছোটবেলায় আমার ভেতরে গেঁথে দিয়েছিলেন তাঁর প্রিয় রাঢ়িখাল (স্যার লিখতেন রাড়িখাল), তাঁর অপূর্ব নিসর্গ ও মৌলি’র নামটি। কালজয়ী বইটি উৎসর্গ করা ও লেখা হয়েছে যাকে উদ্দেশ্য করে সেই মৌলি আজাদ হুমায়ুন আজাদ স্যারের জ্যেষ্ঠ কন্যা একটি মহান কিশোর সাহিত্যের পাতা থেকে উঠে আসা একটি ঈর্ষণীয় চরিত্র মৌলি আজাদ এখন তাঁর সুযোগ্য উত্তরসূরি। লেখিকা। মৌলি আজাদ তার প্রথম বইটি প্রিয় বাবাকে নিয়ে লিখেছেন। মেয়েকে উদ্দেশ্য করে লেখার ২৬ বছর পর ২০১১ সালে প্রয়াত বাবাকে নিয়ে মেয়ে মৌলি আজাদ লিখেছেন ‘হুমায়ুন আজাদ আমার বাবা’। মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার রাড়িখাল গ্রামের কৃতিসন্তান কালজয়ী বরেণ্য সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদ (২৮ এপ্রিল ১৯৪৭ খ্রি.-১২ আগস্ট ২০০৪ খ্রি.) এর জ্যেষ্ঠ কন্যা মৌলি আজাদ এর লেখালেখিতে আসাটা আমাদের জন্য একটি সুসংবাদই বটে। আমাদের জেলার অনেক বরেণ্য ব্যক্তিত্বের উত্তরসূরিরা বাবার পথে পা বাড়ান নি। তিনি বাড়িয়েছেন। সেই প্রতিভাও তার মধ্যে আছে। তিনি প্রতি বছর তার বাবার জন্ম ও মৃত্যুদিনে আমাদের বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ বিষয়ক কেন্দ্র ‘সোনারং তরুছায়া’র মাধ্যমে বৃক্ষপ্রেমী শিক্ষার্থীদের গাছের চারা উপহার দিয়ে থাকেন। সেজন্য তার প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ!তার প্রতি শু‌ভেচ্ছা নি‌বেদন ক‌রে আমরা `‌সোনারং তরুছায়া`য় `‌মৌলি আজাদ রঙ্গন প্রাঙ্গণ` তৈ‌রি ক‌রে‌ছি। তি‌নি গত বছর ২০ অ‌ক্টোবর আমা‌দের `‌সোনারং তরুছায়া`য় এ‌সে আমা‌দের নব‌নি‌র্মিত `‌সোনারং তরুছায়া পাঠাগার`কে প্রচুর বই উপহার দেন। যে কার‌ণেও আমরা তার প্রতি অসীম কৃতজ্ঞ!আজ মৌলি আজাদ এর জন্মদিন। এমন মাহেন্দ্রদিনে আমা‌দের পক্ষ থেকে তাকে জানাই অগণন শুভেচ্ছা।


মৌলি আজাদ এর জন্ম ১৯৭৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ঢাকায়। তিনি ১৯৯৪ সালে অগ্রণী বালিকা বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং ১৯৯৬ সালে ভিকারুন নিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। ২০০২ সালে এলএলবি এবং ২০০৪ সালে এলএলএম শেষ করেন। স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন তিনি। এছাড়া তিনি প্রশিকা, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করেছেন। ২০১০ সালের মার্চে যোগ দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি (লিগ্যাল) হিসেবে। বর্তমা‌নে র‌য়ে‌ছেন ডেপু‌টি ডি‌রেক্ট‌রের দা‌য়ি‌ত্বে। মৌ‌লি আজাদ বাবাকে নিয়ে লিখেছেন স্মৃতিচারণমূলক বই ‘হুমায়ুন আজাদ আমার বাবা’। বইটি ২০১১ সালে আগামী প্রকাশনী থেকে বের হয়। এরপর তার আরও ছয়টি বই প্রকাশিত হয়েছে।

বাবা হুমায়ুন আজাদ প্রসঙ্গে মৌলি আজাদ বলেন, আব্বার কাছ থেকে সবচেয়ে বড় যে বিষয়টি পেয়েছি তা হলো-স্বাধীনতা। ছোটবেলা থেকেই এটি পেয়েছি। ফলে নিজের ভালো লাগা, মন্দ লাগা, সব ধরনের সিদ্ধান্ত নিজের মতো করে নিতে পেরেছি। আব্বা আমাদের কোনো কাজে কখনো বাধা দিতেন না। যেমন আমি নামাজ পড়ি। সবসময়ই পড়তাম। কিন্তু আব্বা কখনোই প্রশ্ন করতেন না-“তুমি কেন নামাজ পড়?” তিনি সবসময়ই আমাদের ব্যক্তি স্বাধীনতা দিয়েছেন। এখন আমি মধ্যবয়সী। বর্তমানে যেসব নারী আমার বয়সী তাদের অনেকেই নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারেন না। অন্যের উপর নির্ভর করতে হয়। কিন্তু আমার ক্ষেত্রে সেটা হয় না। এজন্য আমি আব্বার কাছে বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ। আব্বার খারাপ বিষয় যদি বলি, তিনি প্রচণ্ড রাগি ছিলেন। তাকে আমরা খুব ভয় পেতাম।

হুমায়ুন আজাদ শুধু আমার আব্বা নন, তিনি একজন শিক্ষক ছিলেন। দুঃখজনক হলেও এটাই সত্যি যে, বর্তমানে তাঁর মতো শিক্ষক আমি দেখি না। তিনি আপাদমস্তক একজন শিক্ষক, একজন লেখক ছিলেন। পেশাগত বা ব্যক্তিগত জীবনে কোনোরকম পদ-পদবীর জন্য তাঁকে কখনো লালায়িত হতে দেখিনি। কোনো কিছু পাওয়ার জন্য কারো কাছে গিয়ে চাওয়া, তদবির~এ জাতীয় কোনো কাজ তাঁকে করতে দেখিনি। কিন্তু এখনকার শিক্ষকদের একটু ভিন্ন মনে হয়।


আব্বা স্বভাবে স্পষ্টবাদী ছিলেন। এটা আমাকে ভাবাতো। আমি আব্বাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, অনেক সম্মানিত ব্যক্তিদের মুখের ওপর তুমি কথা বলে ফেলো, এটা তুমি কীভাবে পারো? আব্বা বলেছিলেন, “মৌলি, কখনো কারো কাছে আমার কিছু চাওয়ার নাই। আমি যা কিছু করব তা নিজের যোগ্যতায় করব। সুতরাং আমি কাউকে তোয়াক্কা করি না।” এসব কথাও এখন আমি ভাবি। বর্তমানে আমরা যা কিছু করি তা অনেক ভেবে-চিন্তে করি। কারণ আমার মনে হয়, আমাদের সবারই কোথাও না কোথাও কোনো স্বার্থ আছে। অথবা আমরা তাঁর (হুমায়ুন আজাদ) মতো অতটা যোগ্য নই। তিনি যোগ্য ছিলেন বলেই তাঁর কাউকে লাগত না। আমি হুমায়ুন আজাদের মেয়ে। কিন্তু আমি তাঁর মতো সাহসী না। সমাজ ও পারিপার্শ্বিকতাসহ বিভিন্ন কারণে তার মতো সাহসী হতে পারিনি।

আব্বা পিএইচডি ডিগ্রি দেশের বাইরে থেকে নিয়েছিলেন। কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে বিদেশমুখী চিন্তা তাঁর ছিল না। বিদেশের কোনো গল্প তার মুখ থেকে কখনো শুনিনি। তাঁর প্রিয় স্থান ছিল রাঢ়িখাল গ্রাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও একুশে বইমেলা। আব্বা রাষ্ট্রীয় নানা অনুষ্ঠানে দাওয়াত পেতেন কিন্তু কখনো সেসব অনুষ্ঠানে অংশ নিতে দেখিনি। না যাওয়ার কারণ হিসেবে আব্বা জানিয়েছিলেন, সমাজের উঁচু শ্রেণির মানুষের সঙ্গে মিশতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না তিনি। তবে তরুণ কিংবা সাংবাদিকদের সঙ্গে মিশতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন এবং উপভোগ করেন। এখন যখন দেশে বিভিন্ন ঘটনা ঘটে তখন আব্বাকে ভীষণ ফিল করি। ভাবি, আব্বা বেঁচে থাকলে হয়তো অনেক কিছু বলতেন। যা এখন অনেক বুদ্ধিজীবীই বলেন না।


তথ্যসূত্র : মৌলি আজাদ ও রাইজিং বিডি ডট কম

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২৭

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আমি আপনার ব্লগ পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করি।

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩১

নাহল তরকারি বলেছেন: চমৎকার লেখা। আপনার নাকি বই প্রকাশিত হয়েছে সেগুলো কি কি? অন্য কোন ব্লগারের বই প্রকাশিত হয়েছে কিনা জানি না। চ্যানেল আই এর শাইখ সিরাজ এর সাথে আপনার ছবি দেখলাম। উনি মনে হয় আপনার পরিচিত। সোনারং তরুছায়া কি? ব্লগারগণ জানতে চায়।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:১২

কাজী হাসান সোনারং বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ! এতোকিছু স্বল্প পরিসরে লেখা সম্ভব নয়। 'আমার নাকি বই প্রকাশিত হয়েছে!' আমার ফেসবুকে বেশ কয়েক বছর থাকা তোমার বৃথা গেলো। আর শাইখ সিরাজ সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর তোমার আমার ফেসবুকে পাওয়ার কথা!

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৮

কামাল৮০ বলেছেন: শেষ দুটি বাক্য ভালোলেগেছে সব থেকে বেশি।জন্ম দিনের সুভেচ্ছ

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:১৩

কাজী হাসান সোনারং বলেছেন: ধন্যবাদ!

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৪

জগতারন বলেছেন:
পড়লাম।
ভালো লেগেছে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:০৯

কাজী হাসান সোনারং বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ!

৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বইটার কিছু কিছু অংশ ফেসবুকে পড়েছি। মাস্টারপিস মনে হয়েছে।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:২৭

কাজী হাসান সোনারং বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো! অশেষ ধন্যবাদ!

৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপন।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৩০

কাজী হাসান সোনারং বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.