![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জেলা কবি পরিষদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ মানবাধিকার ব্যুরো, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা ও সভাপতি, জাতীয় সাংবাদিক ক্লাব, কেন্দ্রীয় কমিটি।
এত দিন শুনে আসছি, ভুয়া সার্টিফিকেট, ভুয়া দলিল ও ভুয়া পরিচয়পত্রের কথা। কিন্তু আজকের বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে যে বিষয়টি ফলাও করে প্রকাশ হয়েছে তা দেখে হতবাক হতে হয় সবাইকে। আর তা হলো আদালতের ভুয়া পরোয়ানা।
সংবাদ মাধ্যমে জানা যায়, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার শিমুলবাক ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামের ধীরেন্দ্র দাসের নামে ভুয়া পরোয়ানার কাগজ দেখিয়ে গত ৫ আগষ্ট গভীর রাতে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পর দিন আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশর বরাত দিয়ে সংবাদ মাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয় যে, ঢাকার মতিঝিল থানায় দায়েরকৃত চেক প্রত্যাখানের একটি মামলায় মহানগর হাকিমের আদালত থেকে ধীরেন্দ্র কুমার দাসের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা আসে। দক্ষিণ সুনামগঞ্জ থানার এসআই শফিকুল ইসলাম তাকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। ধীরেন্দ্র কুমার দাসের বরাত দিয়ে খবরে আরো বলা হয়েছে যে, তার নাকি কোনো ব্যাংক একাউন্টই নেই। তাহলে চেক প্রত্যাখানের মামলাই হলো কি করে? আবার গ্রেফতারী পরোয়ানাই জারী হয় কিভাবে? বিষয়টি কারোরই বোধগম্য হচ্ছে না।
এখন দেখা যাচ্ছে যে, এভাবে ভুয়া গ্রেফতারী পরোয়ানা দিয়ে পুলিশ যদি নিরীহ লোকদের গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় তাহলে নিরীহ জনগণ যাবে কোথায়? আর আদালতে ভুয়া গ্রেফতারী পরোয়ানা কি করে সম্ভব?
©somewhere in net ltd.