![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ৫ম ব্যাচের ছাত্র।
মহাকাশ- যার শুরু বা শেষ কোনটাই নেই, তার উপর ভিত্তি করে রচিত হয়েছে গ্র্যাভিটি সিনেমা। মুভির মূল চরিত্র রাইয়ান স্টোন(সান্দ্রা বুলক) তার মিশনে গেছেন ম্যাটসহ অন্যান্যদের সাথে। হঠাৎ রাশিয়ান একটি মিজাইল একটা স্পেস শাটল এ আঘাত হানে, ফলে মহাকাশে একটি রিঅ্যাকশন শুরু হয়। ফলশ্রুতিতে সবাই মারা যায়, বেচে থাকে শুধু স্টোন এবং, ম্যাট। শুরু হয় তাদের বেচে থাকার লড়াই।
এদিকে, স্টোনের অক্সিজেন কমতে থাকে। সে ভাবে আর বাচবে না, কিন্তু, ম্যাট তার দার্শনিকতা দিয়ে, তাকে উৎসাহিত করতে থাকে, অবশেষে তারা স্পেস শাটল এ আসে কিন্তু ম্যাট ঠিকমত ল্যান্ডিং করতে পারে না। স্টোন তাকে কোনরকম ধরলেও ম্যাট বুঝতে পারে এভাবে থাকলে দুজনই মারা যাবে। তাই সে নিজেকে মুক্ত করে দেয়। এরপর শুরু হয় স্টোনের একার লড়াই। শাটল এ আগুন, অক্সিজেন কমে যাওয়া, শাটল সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারণা না থাকা প্রভৃতি সমস্যা মোকাবিলা করে একসময় সে পৃথিবীতে আসে।
চলচ্চিত্রটির সবচেয়ে অসাধারণ দিক ছিল গ্রাফিক্স। মহাকাশ থেকে পৃথিবীর যে ভিউটা দেখানো হয়ছে, সেটা ভোলার মত নয়। আর তার সাথে রয়েছে ম্যাট এর দার্শনিক চিন্তা-ভাবনা।
আর নিঃসঙ্গতা যে কত কষ্টের তা এই মুভি দেখলে বোঝা যায়। মুভিটির এক পর্যায়ে স্টোন যখন চাইনিজ শাটলে পৌছায়, তখন সে রেডিও ওয়েভের মাধম্যে পৃথিবী থেকে কুকুরের ডাক শুনতে পায়, এবং তার প্রতিক্রিয়া দেখে যে কারোরই মনে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
আর মাত্র দুজন অভিনেতার মাধ্যমে কিভাবে একটি অসাধারণ চলচ্চিত্র তৈরি করা যায়, তা এই মুভিটি না দেখলে বোঝা যাবে না।
২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:২৩
ভালোবাসার চিঠি বলেছেন: হুম...... অসাধারণ ১টা মুভি
২| ২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
অনন্য দায়িত্বশীল বলেছেন: লেখাটি ভালো হয়েছে।
২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:২৪
ভালোবাসার চিঠি বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
চিরতার রস বলেছেন: রাশিয়ানরা খ্রাপ। খালি আম্রিকার পিছে লাইগা থাকে। ওদের স্বপ্নেও রাশিয়ানরা ডিস্টাব করে
২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:২৫
ভালোবাসার চিঠি বলেছেন: আসলে আমেরিকান মুভিতে সব সময়ই এ রকম দেখানো হয়... কিন্তু বাস্তবতা এরকম না
৪| ২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
ঘানার রাজপুত্র বলেছেন: অসাধারন মুভি।
২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:২৫
ভালোবাসার চিঠি বলেছেন: হুম......
৫| ২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪
জন কার্টার বলেছেন: মুভিটি অসাধারণ ,
প্রতিটি মুহুর্তে বুকের ভেতর ঢুকঢুক করে উঠেছিলো ।
বর্নণা আরো বড় হলে ভালো হতো ।
২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:২৬
ভালোবাসার চিঠি বলেছেন: ধন্যবাদ... পরবর্তীতে চেষ্টা করব
৬| ২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:১৪
অপ্রতীয়মান বলেছেন: আজ দেখবো কাল দেখবো করে দেখা হচ্ছে না। বেশ অনেকদিন আগে থেকেই সংগ্রহে রয়েছে। দ্রুতই দেখতে হবে।
২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:২৭
ভালোবাসার চিঠি বলেছেন: দেখে ফেলুন... আশা করি ভাল লাগবে
৭| ২২ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সাবলীল রিভিউতে মুভিটা দেখতে ইচ্ছে করছে।
দু=একদিনের মধ্যে দেখে নেব।
২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
ভালোবাসার চিঠি বলেছেন: তাড়াতাড়ি দেখে নিন.........
৮| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
আমি কাল্পনিক সজল বলেছেন: স্পয়লার অ্যালার্ট লিখে দিলে ভালো হত। অনেকেই তো দেখে নাই। সব আগে জানা হয়ে গেলে মজা নষ্ট হয়ে যায়।
২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
ভালোবাসার চিঠি বলেছেন: ধন্যবাদ। পরবর্তীতে দিয়ে দিব......
৯| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
তাসজিদ বলেছেন: মাথা নষ্ট মুভি।
২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:২৫
ভালোবাসার চিঠি বলেছেন: হুম... অসাধারণ মুভি
১০| ২৩ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:০৮
জুপিটার মুহাইমিন বলেছেন: "মহাকাশ- যার শুরু বা শেষ কোনটাই নেই, তার উপর ভিত্তি করে রচিত হয়েছে গ্র্যাভিটি সিনেমা।"- এই কথাটা কি ঠিক হল। আমি জানি না বা বুঝতে পারছি না। সিনেমা কি রচিত হয়..
২৩ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:২০
ভালোবাসার চিঠি বলেছেন: অর্থটা বুঝতে পারলেই হল......... সব কিছুতেই ভুল থাকবে
১১| ২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:২৬
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: রিভিউ পড়ে মুহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের ''নায়ীরা'' গল্পের প্রথমভাগের সাথে মিল খুঁজে পেলাম। ওখানেও দুই নিঃসঙ্গ মহাচারীর কথা লেখা হয়েছিল। একপর্যায়ে পুরুষটি অন্য নারীটির জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করে। কেননা দুজনের বাঁচার মত সুযোগ তখন মহাকাশযানটাতে ছিল না।
২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৪২
ভালোবাসার চিঠি বলেছেন: হয়ত...... কিন্তু জাফর স্যারের গল্পটা আমার পড়া হয়নি
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
আজীব ০০৭ বলেছেন: ভালো লেগেছিল......মুভিটা.....।