![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অস্তিত্ব আর অনস্তিত্ব সব কিছুই সুত্র মেনে চলে। সুত্র যেখানে, সুত্র স্থাপনে সৃষ্টির প্রসঙ্গ সেখানে। দৃশ্যমান বা অদৃশ্যমান ক্রিয়া- প্রতিক্রিয়ার সুত্র অজানা হলেও, তা সৃষ্টি তত্ত্বের বাহিরে নয়।
নিচের ছবি টি আমরা কম বেশি বিভিন্ন মুভি তে দেখায় বেশ পরিচিত। জানেন উনি কে?
হ্যাঁ, আমরা অনেকেই উনাকে গৌতম বুদ্ধ ভেবে ভুল করি।
ওনার পরিচয়ের শুরুতে ওনার ধর্ম নিয়ে কিছু কথা জানা দরকার, তাতে উনাকে আরেক টু ভাল ভাবে জানা যাবে। তবে ইচ্ছা করলে সরাসরি নিচের ছবির পর লাফিং বুদ্ধ প্যারা থেকে পড়া শুরু করতে পারেন।
বৌদ্ধবাদের শুরু
ধারণা করা হয়, প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দী তে ভারতীয় উপমহাদেশে শাক্যমুনি বুদ্ধ বা গৌতম বুদ্ধ বৌদ্ধবাদের প্রচার শুরু করেন। বুদ্ধ মানে ‘আলোকিত ব্যক্তি’ । বৌদ্ধরা বিশ্বাস করেন, আমাদের যুগের তিনি ই সর্বোচ্চ বুদ্ধ। তার আগে ২৭ জন বুদ্ধ পৃথিবীতে এসেছিলেন। আমরা গৌতম বুদ্ধের ধর্ম যুগে আছি। তার ধর্মকাল থাকবে ৫০০০ বছর। এরপর বৌদ্ধ ধর্ম মতে “ অমিতাভ বুদ্ধ” পৃথিবীতে আসবেন।
বুদ্ধ ধর্মের বর্তমানে বিরাজমান মূল তিনটি শাখা থেরবাদ বা Thervada , বজ্রযানী Vajrayana এবং মহাযানী বা Mahayana । শ্রীলংকা, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, মালয়েশিয়া সহ ভিয়েতনামের কিছু অংশে থেরবাদি বৌদ্ধবাদের চর্চা করা হয়। নেপাল, ভুটান, তিব্বত, মঙ্গোলিয়া, ইন্ডিয়া আর জাপান ও চীনের সামান্য অংশে বজ্রযানী বৌদ্ধবাদ প্রচলিত। বজ্রযানী বৌদ্ধবাদ কে মন্ত্রযানী বা তন্ত্রযানী বৌদ্ধবাদ ও বলা হয়। অন্যদিকে চীন, জাপান, কোরিয়া, এবং ভিয়েতনামের বড় অংশে চর্চা হয় মহাযানী বৌদ্ধবাদ।
ষষ্ঠ শতাব্দী তে বোধিধর্ম নামে একজন ভিক্ষু চীনে যান, তিনি ছিলেন দক্ষিণ ভারতের রাজকুমার ও পরে ভিক্ষুত্ত বরণ করেছিলেন। সম্ভবত ৫২০ সালে তিনি দেখলেন, চীনে প্রতিষ্ঠিত মহাযানী বৌদ্ধ বাদে অনেক কুসঙ্কার ঢুকে গেছে। তিনি আত্মার নির্বাণ লাভ তথা ধ্যান কে প্রাধান্য দিয়ে বুদ্ধের মুল নীতির সাথেই এক নতুন ধারার চর্চা শুরু করেন। যা পরে বৌদ্ধবাদের একটি বিশেষ ঘরানা বলে সমাদৃত হয় ৭ম শতাব্দীতে। একে চীনে চান বলা হয়। যার অর্থ “ ধ্যান ”। চান শব্দ টি এসেছে সংস্কৃত “ধ্যান” শব্দ থেকে।
চান মূলত মহাযানী বৌদ্ধবাদেরই বিশেষ সংস্কৃতি । চান সংস্কৃতি কে চাইনিজ সন্ন্যাসীরা আনুমানিক ৬২৫ খ্রিষ্টাব্দে কোরিয়াতে প্রচার শুরু করেন, সেখানে চান স্থানীয় “ শিওন” নামে পরিচিত হয়। এই শিওন বা চান সংস্কৃতিকে কোরিয়ার বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা আনুমানিক ৮০০ খ্রিষ্টাব্দে জাপানে গিয়ে প্রচার করেন। সেখানে এর নাম হয়, “ জেন”। একই সংস্কৃতি ভিয়েতনামে “ থিয়েন” নামে পরিচিত।
চান, শিওন, জেন, থিয়েন- প্রত্যেকের স্থানীয় ভাষায় অর্থ “ ধ্যান” ।
যদি ও স্থানের ভিন্নতায় বর্তমানে এদের মাঝে বেশ কিছু পার্থক্য দেখা যায়।
যেমনঃ চীন, কোরিয়ার চান/ শিওন সন্ন্যাসীদের বিয়ে করা নিষেধ। জাপানি জেন সন্ন্যাসীদের বিয়েতে কোন নিষেধ নেই।
এমন আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও এদের মূল বিষয় তথা শেকড় একই হউয়ায়, সাধারণত এই চান, শিওন, জেন বা থিয়েন সংস্কৃতি বিশ্বে “ জেনবাদ ” নামে পরিচিত। জেনবাদ নিয়ে আরও জানতে ব্লগার জেন সাধুর ব্লগ ঘুরে আসতে পারেন।
লাফিং বুদ্ধ
আনুমানিক দশম শতাব্দীতে চীনে একজন চান সন্ন্যাসী ছিলেন, নাম “কেইশি”। তিনি মূলত চীনের জেইজিয়াং প্রদেশের উত্তরে অবস্থিত “ ফেঙা” শহরের বাসিন্দা ছিলেন। যদি ও তার থাকা বা ঘুমানোর নির্দিষ্ট কোন যায়গা ছিল না। চীনের লোকাচার মতে জানা যায়, কেইশি বেশ স্থূলকায় ও নেড়ে মাথা ছিলেন। তার ছিল থলথলে ভুঁড়ি আর স্ফিত কান। লম্বা ঢিলেঢোলা আলখাল্লা পড়তেন। গলায় জপমালা। কাঁধে সব সময় থাকত একটা ঝুলন্ত কাপড়ের ব্যাগ। হাতে থাকত একটা হস্ত চালিত চাইনিজ পাখা; নাম “ওগি”।
ওগিকে বলা হত ইচ্ছা দান কারী পাখা। চীনের অভিজাত শ্রেণীরা ভৃত্যদের ইচ্ছার কথা জানাতে এই পাখা ব্যবহার করত।
তো এই চান সন্ন্যাসী কে চীনে বুদাই বা পুতাই, ভিয়েতনামে বোডাই, জাপানে হোতেই নামে ডাকা হয়। আমার পছন্দ হোতেই নামটা। তাই এই নামেই পোস্টে তাকে নিয়ে বলব।
আর পশ্চিমা বিশ্বে হোতেই “ লাফিং বুদ্ধ ” বা “মোটা বুদ্ধ নামে পরিচিত।
অনেকে হোতেই কে গৌতম বুদ্ধ বলে মনে করেন। আগেই বলেছি গৌতম খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীর মানুষ ছিলেন; যেখানে হোতেই ছিলেন দশম শতাব্দীর মানুষ। তাছাড়া শারিরিক বর্ণনাতে ও যথেষ্ট পার্থক্য আছে তাদের মাঝে। গৌতম লম্বা ও পাতলা গড়নের, আর হোতেই বেশ খাট ও স্বাস্থ্যবান ছিলেন।
আশা করি এখন আর কেও হোতেই কে গৌতম ভেবে ভুল করবেন না।
হোতেই এক অদ্ভুত স্বভাবের সন্ন্যাসী ছিলেন। আগেই বলেছি, তার থাকা ঘুমানোর কোন নির্দিষ্ট জায়গা ছিল না। তিনি বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে বেড়াতেন। তার কাঁধের ঝোলা সব সময় খাবার, পানিয় বা কোন না কোন উপহারে ভর্তি থাকত। সেখান থেকে তিনি ছোট ছেলে মেয়েদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কিছু দিতেন। হোতেই কে দেখলেই ছোট ছেলেমেয়েরা তার পেছনে পেছনে ঘুরত, তাকে ঘিরে থাকত। তার বিভিন্ন মূর্তিতে তার সাথে ছোট ছেলে মেয়ে ও দেখা যায়।
তার আরেকটি অদ্ভুত বৈশিষ্ট হল, তিনি বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে যে কোন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে একাই হাসা শুরু করতেন। লোকে তাকে পাগল ভেবে ঘিরে ধরত। তার হাসি এত ছোঁয়াচের মত ছিল যে, তার সাথে সাথে একে একে সবাই হাসতে শুরু করত কিছু না ভেবেই। সারা গ্রাম হাসত হোতেই এর সাথে। হাসি শেষে গ্রামের মানুষ রা দেখত, তাদের অনেক হালকা লাগছে। কষ্ট কমে গেছে।
গ্রামের মানুষ আগ্রহ নিয়ে হোতেই আসার অপেক্ষায় থাকত।
এই ভিডিও টাতে এই কথা গুলো বেশ সুন্দর ভাবে বলা আছে। শুনতে বেশ ভালই লাগে।
হোতেই যদি ও তেমন কথা বলতেন না, কিন্তু তিনি বুদ্ধের বানী এক নাগাড়ে মুখস্থ বলতে পারতেন।
বৌদ্ধ ভিক্ষু হয়ে ও এবং বৌদ্ধ ধর্মে নিষেধ হউয়া সত্ত্বেও তিনি মাছ-মাংশ ভিক্ষা করতেন। তিনি ভাবতেন ও বিশ্বাস করতেন, মানুষের জন্য কম মানবিক ধর্মীয় নিয়ম গুলো অপ্রয়োজনীয়।
চীন-জাপানের লোকাচারে তার একটি অদ্ভুত স্বভাবের কথা কথিত আছে যে, তিনি নির্ভুলভাবে যে কারও সম্পর্কে ভাগ্য গণনা করতে পারতেন। তবে যারা নাকি সত্য জানতে চাইত না, তাদের তিনি কিছু বলতেন না।
মৃত্যুর আগে আগে হোতেই একটা বৌদ্ধ স্তুতি বলে গিয়েছিলেন, যার অর্থ দাঁড়ায় অনেকটা এরকমঃ
“ মৈত্রেয়া! সত্য মৈত্রেয়ার অগণিত অবতার,
সময়ে তাকে প্রায়ই মানুষের মাঝে দেখা যায়।
কিন্তু অন্য সময়ে মানুষ তাকে চিনতে পারে না।”
মৈত্রেয়া সংস্কৃত শব্দ। এর দ্বারা ভবিষ্যৎ বুদ্ধ কে বোঝান হয়। গৌতম বুদ্ধ বলে গিয়েছিলেন, দুনিয়াতে যখন মানুষ ধর্ম ভুলে যাবে, তখন মৈত্রেয়া বুদ্ধ আসবেন ধর্ম প্রতিষ্ঠা করতে।
হোতেই এর এই বৌদ্ধ স্তুতির কারণে মহাযানী বৌদ্ধবাদে অনেকে তাকে মৈত্রেয়ার অবতার বলে মনে করেন।
চীনা সংস্কৃতিতে হোতেই কে সুখের প্রতিকৃতি বিবেচনা করা হয়। প্রাচুর্য আর জ্ঞানের পরিতৃপ্তির জন্য ও প্রশংসনিয় ছিলেন।
জাপানের লোকাচার মতে, হোতেই কে সাতজন সৌভাগ্যের দেবতার একজন মনে করা হয়। অন্য ছয়জন দেবতা শুধু লোকাচারে অস্তিত্ত থাকলে ও, হোতেই একমাত্র দেবতা; যিনি জীবন্ত ছিলেন।
বিভিন্ন মন্দির, রেস্টুরেন্ট, বার ( মদের দোকান) , আর কবচে হোতেই এর ছবি দেখা যায়।
ধর্মীয় বিশ্বাস নয়, তবে লোকাচার মতে মনে করা হয়, হোতেই এর পেটে হাত ঘষলে সুখ, অর্থ আর সমৃদ্ধি আসে।
হোতেই একবার এক গ্রামের পাশে দিয়ে যাওয়ার সময় এক গাছের নিচে চোখ বন্ধ করে বসে ছিলেন।
গ্রামের এক লোক এসে তাঁকে জিজ্ঞেস করল, “ হোতেই, তুমি হাসছ না কেন? ”
হোতেই বললেন, “ আমি প্রস্তুতি নিচ্ছি।”
লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করল, “ কিসের প্রস্তুতি? ”
হোতেই বললেন, “ আমাকে হাসির জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। আমাকে বিশ্রাম করতে হবে। আমাকে পুরো পৃথিবী ভুলে যেতে হবে, যাতে আমি আবার চাঙ্গা হয়ে উঠি। তারপরেই আমি আবার হাসিতে ভর্তি হতে পারব। ”
হোতেই অত্যন্ত সবল মানুষ ছিলেন, এত হাসতে পারতেন, তবু ও ক্লান্ত হতেন না। শোনা যায়, তিনি ঘুমের মাঝে ও হাসতেন। হাসি তার প্রাকৃতিক স্বভাবের মতই ছিল। তিনি কোন কৌতুক বা অন্য এর ওপর হাসতেন না। তিনি নিজের ওপর হাসতেন।
তার কোন মতবাদ, আদর্শ, চিন্তাধারা কিছুই ছিল না। তাকে ধর্ম, বুদ্ধ, জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন করা হলে ও তিনি শুধুই হাসতেন। হাসিতেই তিনি সবার মন জয় করে নিতেন, দুঃখ ভুলিয়ে দিতেন।
হাসির ব্যবচ্ছেদ
হাসি আসলেই অদ্ভুত একটা অনুভূতির প্রকাশ। বলা হয়ে থাকে, আমাদের আদি পুরুষরা দল গত ভাবে হাসতেন, কাঁদতেন- মানে সুখ-দুঃখ ভাগ করে চলতেন। তাদের দীর্ঘদিনের অভ্যাস বংশানুক্রমে আমাদের মাঝে এসেছে বলেই, আমরা কারো হাসি দেখলে হাসি, দুঃখ দেখলে কষ্ট পাই।
হোতেই দিব্য জ্ঞানে নাকি খেয়ালে হাসি প্রচার করেছেন- সেটা কোন প্রসঙ্গ নয় আমাদের কাছে।
হাসি অদ্ভুত এক শক্তি। এর রয়েছে নানামুখি উপকার, যা আজ বিজ্ঞানে প্রমানিত।
হাসির শারিরিক উপকার সমূহঃ
>একটা ভাল শক্তিশালী হাসি শারীরিক উত্তেজনা দূর করে পেশিকে প্রায় ৪৫ মিনিট এর মত বিশ্রাম দেয়।
>শরীরের স্ট্রেস হরমোন যেমনঃ কোর্টিসল ও এড্রেনালিন কমিয়ে জীবাণু প্রতিরোধী এন্টিবডির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়- এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
>হাসি তে “এন্ড্রোফিন” হরমনের নিঃসরণ ঘটে- এতে আমাদের দেহে প্রশান্তি আসে ও সুখের অনুভূতি হয়।
>রক্তনালি প্রবাহ বাড়ায়, রক্ত প্রবাহ প্রক্রিয়া ভাল রেখে হার্ট এটাক থেকে রক্ষা করে।
>রক্তচাপ কমায়।
>হাসলে পাকস্থলির প্রসারণ ও সংকোচন হয়- এতে উদরের পেশি ব্যয়াম হয় ও ভাল থাকে।
হাসির মানসিক উপকার সমূহঃ
>হাসি মানসিক উত্তেজনা ও চাপ কমায়।
>হাসলে রাগ, দুঃখ থাকে না কিছু সময়ের জন্য।
>মানসিক ভাবে চাঙ্গা করে।
>আমাদের নেতিবাচক চিন্তা ভাবনা গুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
>আমাদের ইতিবাচক চিন্তা ভাবনা বাড়ায়।
>আমাদের সৃষ্টিশীলতা ও মস্তিস্কের ধারণ ক্ষমতা বাড়ায়।
হাসির সামাজিক উপকার সমূহঃ
>হাসি খুশি মানুষ কে সবাই পছন্দ করে।
>হাসি মুখে তাকানোতে মানুষের মাঝে আন্তরিকতা বাড়ে।
>হাসি সমাজের এক অনন্য বন্ধন।
প্লেটো বা এরিস্টটল বলেছিলেন (ঠিক মনে নেই) , “ যে যেটা করে না, সে সেই নীতি ই প্রচার করে।”
না আমি হোতেই কে উদ্দেশ্য করে বলছি না, আমি তেমন হাসতে পারি না।
তবু সবাইকে হাসতে বলছি।
ভাল জোক্স পড়ুন, মজার কিছু টিভি তে দেখুন, আড্ডা দিন, অদ্ভুত কাজ করুন মাঝে মাঝে- সব মিলিয়ে হাসার চেষ্টা করুন।
বলা হয়ে থাকে, একা হাসার চেয়ে কারো সাথে হাসা আরও ভাল।
নিজে হাসুন, অন্য কে হাসান। ভাল থাকুন সব সময়।
উৎসর্গঃ পোস্ট টা লেখার সময় জানতাম না যে প্রিয় ব্লগার স্বপ্নবাজ অভি ভাইয়ের জন্মদিন আজকে।
আমাদের সবার প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় ব্লগার আমিনুর রহমান ভাই এর জন্মদিন ছিল গত ২০ শে আগস্ট । অভি ভাই এর জন্মদিন নিয়ে আমিনুর ভাই এর পোস্টে আরেকজন প্রিয় ব্লগার এহসান সাবির ভাই এর কমেন্ট দেখে মনে হল। যে কারনেই হোক ঠিক সময়ে জানতাম না বা ভুলে গিয়েছিলাম, আমিনুর ভাই এর কাছে লজ্জিত ও ক্ষমা প্রার্থী।
আমার এই ক্ষুদ্র পোস্টখানি প্রিয় আমিনুর ভাই এবং অভি ভাই এর জন্মদিন উপলক্ষে উৎসর্গ করছি।
অনেক অনেক শুভ জন্মদিন আমিনুর ভাই এবং অভি ভাই।
হাসি খুশি থাকুন, ভাল থাকুন সব সময়।
পরিবারের সঙ্গে, আমাদের সঙ্গে।
[ পোস্ট ইন্টারনেট নির্ভর, কোন অংশ নিয়ে বিতর্ক থাকা স্বাভাবিক। কারো কাছে কোন নতুন তথ্য থাকলে জানাবেন, আমি ঠিক করে দেব। সবাইকে আবার ধন্যবাদ। ]
সোর্স সমূহঃ
buddhism.about.com/od/chanandzenbuddhism/a/zen101.htm
Click This Link
Click This Link
Click This Link
buddhism.about.com/od/buddha/a/laughingbuddha.htm
discovermeditation.com/515/blog/meditation-news/hotei-the-laughing-buddha/
life.gaiam.com/article/7-benefits-laughter
Click This Link
Click This Link
Click This Link
২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রঙ্গ ভাই।
আর খেয়া ঘাট নয়, আমি খাটাস
হয়ত কোন কারণে খেয়াল করেন নি। সমস্যা নেই।
আপনি ও অনেক ভাল থাকবেন ভাই।
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: প্রিয়তে নিয়া গেলাম।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫০
খাটাস বলেছেন: আবার ও অজস্র ধন্যবাদ জানবেন।
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হাসতে নাকি জানেনা কেউ
কে বলেছে ভাই
এই দেখৌনা কত হাসির
খবর বলে যাই!
খোকন হাসে ফোকলা দাতে
চাঁদ হাসে তার সাথে সাথে
.....
অনেক কিছূ জানা হলো। ধন্যবাদ।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫২
খাটাস বলেছেন: বাহ চমৎকার ছড়া। মনে হচ্ছে শুনেছিলাম আগে।
আপনাকে ও সময় করে পড়া ও মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভৃগু ভাই।
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৪
বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: ব্রো ব্যাপক পোস্ট। দেখবেন সার্কাসের জোকারদের নিয়ে অনেকেই হাঁসি তামাশা করে। জোকার বলে গালিও দেয়। কিন্তু নিজেদের বিলিয়ে দিয়ে কি করে মানুষকে হাসানোর চেষ্টা করে এই জোকাররা সেটা ভাবতেই মুগ্ধ হয়ে যাই। আসলে এরাই পৃথিবীতে ভাল মানুষ যারা নিজেকে বিলিয়ে দেয় অপরকে খুশি রাখে। নতুবা এই পৃথিবীটা এখন নষ্টদের রাজত্বে চলে গেছে। যেখানেই দেখবেন হিংসা, মারামারি, রক্তপাত।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৭
খাটাস বলেছেন: চমৎকার বলেছেন ভ্রাতা। মন্তব্য টা খুব ভাল লাগল। +++
আসলে এরাই পৃথিবীতে ভাল মানুষ যারা নিজেকে বিলিয়ে দেয় অপরকে খুশি রাখে। কিন্তু এমন মানুষের সংখ্যা মনে হয় দিন দিন কমছে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা বৃশ্চিক ভ্রাতা।
৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৭
ডি মুন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । অনেক কিছু জানা হলো।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩১
খাটাস বলেছেন: সময় নিয়ে পড়ে মূল্যায়ন করে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ডি মুন ভাই।
আপনার জন্য ও অনেক শুভেচ্ছা।
৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
সুমন কর বলেছেন: ছবি, লিংক, বর্ণনা আর ধৈর্য মিলে দারুণ একটি পোস্ট তৈরি করেছ। অনেক কিছু জানা গেল।
হাসির ব্যবচ্ছেদ, শারিরিক, মানসিক এবং সামাজিক উপকার থেকেই পোস্টে উপরের বর্ণনা দেবার কথা চিন্তা করেছ বলে, মনে হল।
উৎসর্গ যথার্থ হয়েছে।
৪র্থ লাইক।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৮
খাটাস বলেছেন: কাছাকাছি ধরেছেন সুমন দা, তবে উল্টো।
আসলে কোথাও একদিন দেখলাম, যে হোতেই শুধু হাসতেন। তার হাসির জন্য সবাই অপেক্ষা করত। মজা পেয়ে আরও তথ্য খোঁজার চেষ্টা করলাম। কিন্তু বাংলায় আর কিছুই পেলাম না। তারপর ভাবলাম শুধু হাসি নিয়ে পোস্ট দিব। পরে মন সায় দিল না। তাই ঘাটাঘাটি করে কিছু তথ্য বের করলাম।
বরাবরের মত ভাল লাগা- মন্দ লাগা জানিয়ে উৎসাহ দেয়ার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞ ও ধন্যবাদ সুমন দা।
৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৩
আবু শাকিল বলেছেন: পোস্টে প্লাস... মোটা বুদ্ধ কে জানলাম।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪
খাটাস বলেছেন: হাহাহা ধন্যবাদান্তে কৃতজ্ঞতা শাকিল ভাই।
মোটা কে মোটা বলতে নেই। এ কারণে আমি হতেই বলি।
ভাল থাকবেন ভাই।
৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২১
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ++++++
খুব সুন্দর একটা তথ্যবহুল পোস্ট ।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
খাটাস বলেছেন: মন্তব্য ও মূল্যায়নে হোতেই বিষয়ক গবেষণা স্বার্থক হল।
অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা অদ্বিতীয়া আপু।
৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৫৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অসাধারণ একটি তথ্যবহুল পোস্ট। পোস্টে +++
২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
খাটাস বলেছেন: প্রবাসী পাঠক ভাই, অনেক দিন পরে দেখলাম। আশা করি ভাল আছেন।
পোস্ট মূল্যায়ন ও দেখায় অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাই।
১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
জুন বলেছেন: পছন্দের তালিকায় সংযুক্ত হলো অসাধারন পোষ্টটি আপনার খাটাস
আপনার পোষ্টের মাধ্যমে তারা সুস্থ হোক যারা হাসি ভুলে গেছে
+
২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
খাটাস বলেছেন: প্রিয় জুন আপু, ব্লগে স্বাগতম।
আপনার বিশেষ ভাবে মূল্যায়নে পোস্ট স্বার্থক লাগছে, সাথে অনেক বেশি অনুপ্রানিত বোধ করছি
আর যথার্থ বলেছেন, তারা সুস্থ হোক যারা হাসি ভুলে গেছে ।
আমি ও তেমন হাসতে পারি না কেন যেন । :#>
অনেক ভাল লাগল মন্তব্য টি। অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন জুন আপু।
১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪
বাবুই বাবু বলেছেন: এ+
২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০
খাটাস বলেছেন: আরে বাবু ভাই যে, কেমন আছেন? অনেক দিন পর দেখা।
সেদিন আপনার কথা জিজ্ঞাসা করলাম, আপনি আসেন নি।
এ+ এর জন্য অনেক ধন্যবাদ বাবু ভাই ।
১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
সোহানী বলেছেন: আরে জানতাম নাতো.... আমি তো ভেবেছি গোপাল ভাঁড়। ...+++++
২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
খাটাস বলেছেন: হাহাহা ভাল বলেছেন সোহানী আপু, আমি খেয়াল ই করি নি, বেচারা গোপাল দেখতে হোতেই এর মত দেখতে। দেখতে হবে, এদের মাঝে কোন লিঙ্ক আছে কিনা।
মন্তব্য ও মূল্যায়নে অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপু ।
১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অসাধারণ সমৃদ্ধ একটা পোস্ট। +++++
২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫
খাটাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা হাসান ভাই। অনেক ভাল লাগল।
শুভেচ্ছা জানবেন।
১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
মুদ্দাকির বলেছেন: দারুণ ++++
২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭
খাটাস বলেছেন: মুদদাকির ভাই, অনেক দিন পরে দেখা। আশা করি, ভাল আছেন ভাই। পোস্ট মূল্যায়নের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা ও শুভ কামনা জানবেন।
১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
জাফরুল মবীন বলেছেন: অসাধারণ তথ্যবহুল পোস্ট।সোজা প্রিয়তে।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
খাটাস বলেছেন: অশেষ শুকরিয়া মবীন ভাই।
পোস্ট সোজা প্রিয়তে যাওয়ায় অত্যন্ত ভাল লাগছে।
কৃতজ্ঞতা ও শুভ কামনা রইল অনেক ভাই।
১৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোস্ট।সোজা প্রিয়তে।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
খাটাস বলেছেন:
১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
বাবুই বাবু বলেছেন: হ খাটাস ভাই অনেক ভালো আছি, ওই দিন অন্য কাজে একটু ব্যাস্ত ছিলামরে দাদা, আগামি বৃহ: বারে দেখা হবে ইনশাআল্লাহ্।
খুব ভালো লেখেছেন ভাই (y)
২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
খাটাস বলেছেন: হুম শুনছিলাম, সমস্যা নাই ভাই। দেখা হবে ইনশা আল্লাহ।
শরমিন্দা করলেন ভাই, :!> আবার ও ধন্যবাদ বাবু ভাই।
১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
অনেককিছু জানা হলো ৷ ধন্যবাদ ৷
বাংলার গোপালভাড়ের কথা মনে পড়ে যায় ৷
২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
খাটাস বলেছেন: ঠিক বলেছেন, চেহারা টা অনেক টা আমাদের গোপালভাড়ের মতই। তবে এদের মাঝে কোন সংস্কৃতি গত লিঙ্ক ছিল কিনা, সেটা এবার দেখব।
অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন জাহাঙ্গীর ভাই।
১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: খুব চমৎকার পোস্ট । গুরুগম্ভীর আলোচনা থেকে হাসির উপকারিতা- পুরো ব্যাপারটাই ভালো লাগলো ।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬
খাটাস বলেছেন: হোতেই কে নিয়ে পড়তে যেয়ে মনে হল, হাসি নিয়ে ও কিছু তথ্য এক সাথে করি, সেটা করতে যেয়ে হোতেই ধর্ম বিস্তারিত বলার দরকার হল- তাই কিছুটা গুরুগম্ভীর হয়েই গেল।
মূল্যায়নের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন মামুন ভাই।
২০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৫
সায়েদা সোহেলী বলেছেন:
হাসি মানসিক উত্তেজনা ও চাপ কমায়।
>হাসলে রাগ, দুঃখ থাকে না কিছু সময়ের জন্য।
>মানসিক ভাবে চাঙ্গা করে।
>আমাদের নেতিবাচক চিন্তা ভাবনা গুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
>আমাদের ইতিবাচক চিন্তা ভাবনা বাড়ায়।
>আমাদের সৃষ্টিশীলতা ও মস্তিস্কের ধারণ ক্ষমতা বাড়ায়।
খাটাস কে ধন্যবাদ , এই পেটকু কে এত দেখি তবে তার সম্পর্কে কোন তথ্য জানা ছিল না ।
( আমার বাসার পাশে বেশ কিছু চায়না , থাইল্যান্ডের গিফট শপ আছে )
++++++
২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
খাটাস বলেছেন: হাসির মানসিক মুনাফা গুলোতে আপনি সচকিত হয়ে আনন্দিত হউয়ায় অতি ভাল লাগছে আপু।
হোতেই সাহেব শুধু দেখতেই পেটকু, খানা পিনার বিষয়ে বিলাসী ছিলেন না। হুম আমি ও আগে দেখছি বিভিন্ন মুভিতে। অন লাইনে দেখেছি, অনেকে ইনাকে গৌতম বুদ্ধ মনে করেন।
তাই খোঁজ দা সার্চ হিসেবে এই ফলাফল।
গিফট শপ থেকে একটা পেটকু কিনে আমাকে গিফট করে দেবেন, :!> শুনেছি এই পেটকুর পেট রাব করলে, টাকা পয়সা লাভ হয়।
মন্তব্য খুব ভাল লাগছে। অজস্র ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন সোহেলী আপু।
২১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: কথা দিলাম , নিয়মিত হাসবো !
২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
খাটাস বলেছেন: প্রিয় অভি ভাই, প্রটোকল ভেঙ্গে প্রথমেই আপনার মন্তব্য এর জবাব দিচ্ছি, বাড্ডে বয় এর জন্য আমার সামান্য ব্লগিয় সম্মান হিসেবে। আর ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, আপনার ব্লগে যেয়ে উইশ করার কথা মাথায় আসে নি। আসলে আমার অনেক কিছুই ভুল হয়।
আপনার মন্তব্যে আশ্বস্ত হলাম, খানা পিনা টা বাকি রেখে দিলাম।
অনেক ধন্যবাদ ও আবার ও শুভেচ্ছা।
[ সবার কাছে আন্তরিক ভাবে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি প্রটোকল ভেঙ্গে মন্তব্য করার জন্য। আশা করি, কারণ টা বুঝে সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। ]
২২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কেমন আছিস ভাইডি ?
২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
খাটাস বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, ভাল আছি ভাই। আপনি কেমন আছেন?
আজকাল ব্লগে কম দেখা যাচ্ছে আপনাকে । অনেক দিন দেখা হয় না।
একদিন দেখা করতে ইচ্ছা হয়।
২৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:২৫
এহসান সাবির বলেছেন: জটিল পোস্ট!!
এক গুচ্ছ+
২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
খাটাস বলেছেন: কেমন আছেন সাবির ভাই?
অজস্র কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা জানবেন।
২৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হোতেই কে চাইনিজ ছবিগুলির টাইটেলে দেখে ভাবতাম,এটা বুঝি গৌতম বুদ্ধেরই ভিন্নরূপ। লেখাটা পড়ে ভুল ভাঙ্গলো। সাথে বৌদ্ধধর্মের সম্পর্কেও জানা হোল। পৃথিবীতে বাচাঁর মত বাচঁতে হলে শুধু নিজের ধর্ম নিয়েই পড়ে থকলে চলে না।ন্যুনতম জ্ঞ্যানের জন্য হলেও প্রতিবেশী ধর্ম সম্পর্কে জানা উচিৎ।
আর সেই প্রাচীন কালের হাসি যে অনেক রোগের মহৌষধ,সেটা ঝালাইও হয়ে গেল।।ভাল লাগলো ভাই,লেখাটা।।ধন্যবাদ।।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩
খাটাস বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ভাই মন্তব্য প্রদানে এত দেরি হউয়ার জন্য। ঢাকার বাহিরে থাকায় যথা সময়ে মন্তব্য করতে পারি নি।
খুব সুন্দর কিছু কথা বলেছেন হ্যাপী ভাই, থিবীতে বাচাঁর মত বাচঁতে হলে শুধু নিজের ধর্ম নিয়েই পড়ে থকলে চলে না।
এমনকি আমার বিশ্বাস নিজ ধর্মের সাথে সাঙ্ঘারসিক না হলে অন্য ধর্মের যে কোন বিষয় গ্রহণ করাতে ও ক্ষতি নেই।
হোতেই এর বানী আমার নিজের খুব ভাল লেগেছে।
আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ মন কাড়া একটি মন্তব্য করার জন্য।
২৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
দীপান্বিতা বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট...
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
খাটাস বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি আপু মন্তব্য প্রদানে এত দেরি হউয়ার জন্য। ঢাকার বাহিরে থাকায় যথা সময়ে মন্তব্য করতে পারি নি।
মন্তব্য টি অনুপ্রেরনা হয়ে রইল। অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা দীপান্বিতা আপু।
২৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৯
উড়োজাহাজ বলেছেন: আমি যে তার প্রেমে পড়ে েগলাম।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৬
খাটাস বলেছেন: হাহাহা প্রেমে পড়ার মতই মানসিকতার প্রমান পেয়েছি তাঁর সম্পর্কে পড়ে। অনেক দিনে পর আপনাকে দেখে ভাল লাগল আতাহার ভাই।
মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা। অনেক ভাল থাকবেন।
২৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২১
আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: darun post, china te er bishal murti dekhsi pahar kete banano
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৯
খাটাস বলেছেন: আমার কাছে লাফিং বুদ্ধ এর ক্যারেকটারটা চরম লাগছে।
আপনার ভাল লাগায় আমার ও ভাল লাগল আবার। পুরান পোস্ট তাতে কি
অনেক শুভকামনা ভাই।
একটা প্রস্নঃ আপনার নিকের পিকচার টা তে কি লেখা? "হু এম আই? "
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সবটা পড়তে পারলাম না।
অসাধারণ তথ্যবহুল পোস্ট। অনেক অজানা বিষয় জানতে পারলাম।++
প্রিয় ব্লগার অভি ভাইকে ও আমিনুর ভাইয়ের প্রতি রইল শুভ জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
ভাল থাকবেন খেয়া ঘাট।