![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অস্তিত্ব আর অনস্তিত্ব সব কিছুই সুত্র মেনে চলে। সুত্র যেখানে, সুত্র স্থাপনে সৃষ্টির প্রসঙ্গ সেখানে। দৃশ্যমান বা অদৃশ্যমান ক্রিয়া- প্রতিক্রিয়ার সুত্র অজানা হলেও, তা সৃষ্টি তত্ত্বের বাহিরে নয়।
সকাল থেকেই পোস্ট দেয়ার কথা ভাবিতেছিলাম,
রাতে দেখি যাহা ভেবেছি, তা অচেনা কোন সুহৃদ লিখে ফেলেছেন।
গো আযমের জানাযা নিয়ে অনেকেই লিখছেন, আপেল মাহমুদ ভাইয়ের এই লেখাটা সংগ্রহ রেখে দিলাম!!
কি আর করা !
ছবি কথা বলুক.।।।
রাজীব হায়দারের জানাজা
গোয়াজমের জানাজার ছবি
অদ্য অবধি শিখিলাম এই যে, ইনাদের জানাজায় মেলা মানুষ হইয়াছে,
বিধায় উনারা দুজনেই অতি ইমানি শক্তি সম্পন্ন পরহেজগার ব্যক্তি।
ব্লগার অতঃপর জাহিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:০৪
খাটাস বলেছেন: লেখোয়ার ভাই আপনার সাথে নানা বিষয়ে দ্বিমত থাকলেও আপনার নানা ব্লগিয় স্ট্রাটেজির ভক্ত আমি।
এই কমেন্ট দিয়া কি বুঝাইলেন বুঝি না। কারন কোন টাই তো ফটোশপ না বলেই জানি।
কে কেন কি উদ্দেশ্যে কত টুকু জেনে কোথায় যায়, তা বলা মুশকিল।
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:২৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পোস্টে প্রথম প্লাস।
জামাতি লোকগুলো জানাজার ছবি দিয়ে হেন তেন বলার চেষ্টা করে চলছে। কিন্তু রাজাকার সম্রাট ভণ্ড গো আযমের জীবনী, একাত্তরের ভুমিকা নিয়ে কিছু লেখে না কেন?
ধন্যবাদ ভাই পোস্টের জন্য।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:০৭
খাটাস বলেছেন: হাহাহা কি আর বলি দুঃখের কথা প্রবাসী ভাই; অন্য যে কোন অভিযুক্ত রাজাকার নিয়ে বা মামলার রায় হউয়া রাজাকারের পক্ষ নিয়ে তর্ক করলে তা আমি তার জ্ঞানের আধিক্য বা ঘাটতি ভেবে আমি শুনতে রাজি।
কিন্তু গোয়াজম কেন?
আর ধন্যবাদ কিসের ভাই, আমরা আমরাই তো।
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:২৭
ডি মুন বলেছেন:
কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:০৯
খাটাস বলেছেন: হাহাহা পাক থেকে ভেসে আসা ভাসা সইনিক কিন্তু একজন, ভাষা হারান ঠিক না মুন ভাই।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৪৪
কাব্য পূজারি বলেছেন: শুধু কামেল না । মহাকামেল
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:১০
খাটাস বলেছেন: হুম মহাকামেল বলাই বেশি যৌক্তিক। খুব ভাল বলেছেন কাব্য পুজারি ভাই।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৬:৪৫
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কিছু বলার নাই, খালি দেইখে যান।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
খাটাস বলেছেন: হুম আপু আমরা কারো মুরিদ না বলেই আমাদের কথার দাম নাই। এই কারনেই দেখে যাওয়া ছাড়া আর কি করা।
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:৪১
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: দেশে ১৬ কোটি মানুষ সাধারণ হিসেবে, সেখানে ১ কোটি মানুষ মুর্খ থাকতেই পারে যারা গোলাম আযমের ভক্ত বা জানাযায় অংশ গ্রহন করেছে,এটা বরং আশার খবর যে আমাদের দেশে মুর্খের সংখ্যা অনেক কম।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১২
খাটাস বলেছেন: হাহাহা চরম বলেছেন হার্ট ভাই। তবে এত মানুষ যারা ইসলাম কে ভালবেসে গোয়াজমের জানাজায় গেছে তাদের মূর্খতার দায় ভার আমি রাষ্ট্র কেই দেব। এদেশের অনেক মানুষ না শিখেছে আধুনিক শিক্ষা না, শিখেছে, ধর্মীয় শিক্ষা। হচ্ছে শুধু প্রাভাবিত।
আফসোস লাগে অনেকে লীগের সাথে শত্রুতা দেখাতে গিয়ে এসব সহজ সরল মানুষ কে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে ভুল বুঝায়।
৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৫
অ িনর্বাি চত বলেছেন: গনজাগরন মঞ্চ থেকে শুরু করে বাংলাদেশের প্রায় ২৫/২৬ টি টিভি চ্যানেল,শতাধিক পত্রিকাসহ দেশী -বিদেশী প্রায় সকল যোগাযোগ ম্ধ্যাম,পথ নাটক, বছরের পর বছর শথ শত সাংস্কৃতিক সংগঠন এই গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যা যা প্রচার করার তা করা হয়েছে। কোন একটি মিডিয়াই তার পক্ষে পজিটিভ কিছু প্রচার না করা সত্বেও মাত্র কয়েক ঘন্টার নোটিশে কেন এত লোক তার জানাজায় অংশগ্রহন করল।
এর কারন একটাই। তা হল একটি দল কর্তৃত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করা ,দলীয়করন করা। একাওরের মুক্তিযুদ্ধ কোন একক দলের অবদান না হলেও এটাকে আওয়ামী লীগ তাদের স্বার্থ হাসিলের উপাদান হিসেবে ব্যাবহার করছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে তারা তাদের অপকর্মকে ঢাকার চেষ্টা করছেন। এমন এমন অপকর্মকে ঢাকার চেষ্টা করছেন যেগুলো বুঝতে মানুষের বেশী কষ্ট হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের টেন্ডারবাজি,চাঁদাবাজি,খুনা-খুনি এসবই তাদের মুক্তিযৃদ্ধের চেতনা। দেশের সচেতন কোন মানুষ এসবের বিরুদ্ধে এগিয়ে আসলেই বলা হয় আমরা দেশ স্বাধীন করেছি, আমরা যা ইচ্ছা তা করব। ঐ সচেতন নাগরিককে তখনই ঐ গোষ্ঠার তরফ থেকে বলা হয় সে স্বাধীনতা বিরোধী। এইতো গেল ছাত্রলীগের কথা। রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও একই অবস্থা । ভাবতে অবাক লাগে আওয়ামী কিভাবে দীর্ঘ একটি বছর কোন ভোট ছাড়াই নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে আছে। ৫ই জানুয়ারীর ঐ ইলেকশনের বিরুদ্ধে কেই কোন কথা বললেই বলা হয়- তুই বেটা রাজাকার,কথা কম বল, আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। আমরা যা ইচ্ছা তা করবো। ভোট ছাড়া ক্ষমতায় যাওয়া এটাও নাকি তাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।
আর এভাবেই মুক্তিযুদ্ধকে, এর চেতনাকে হাস্যকর এক উপাদানে পরিনত করছেন,দিন দিন এটাকে মূল্যহীন করছেন। অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন ঐ মুক্তিযুদ্ধকে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ডুগডুগি তখনই বাজানো হয় যখন ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে এটাকে ব্যবহারের প্রয়োজন হয়। মরহুম শাহবাগের গনজাগরনকে দিয়ে তেমনিভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য চেতনার ডুগডুগি বাজানো হয়েছিল। যথনই ক্ষমতায় যাওয়া শেষ তখন সেই ডুগডুগি বাজানোও থেমে গেল। আজকে পিয়াস করিম,আসিফ নজরুল, সাংবাদিক নুরুল হক, মতিউর রহমানের মত লোকদের যখন এই সরকার স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার বলে আখ্যায়িত করছেন, তখন রাজাকার শব্দটা অনেক সস্তা শব্দে পরিনত হয়ে যায়। সরকারের অপকর্মের বিরোধীতা করলে যদি রাজাকার অপবাদ শুনতে হয় তখন বাংলাদেশের অনেক মানুষকে বলতে শুনা যায়, এমন রাজাকারের প্রয়োজর আছে।
তেমনি ভাবে বাংলাদেশের অনেক মানুষকে এমনও বলতে শুনা যায়, ৫ই জানুয়ারীর মত ইলেকশনের মাধ্যমে অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকা যদি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হয় তাহলে আমরা সেই চেতনার পক্ষে নাই। এমন চলতে থাকলে ভবিষ্যতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বললে মানুষ হাসবে। আপনাদের কথা জনগন শুনবে না।
সুতারং এমন যদি অবস্থা হয় তাহলে যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের জানাযায় লক্ষ কেন, কোটি মানুষ হলেও আশ্চর্ষ কিছু নাই। বিষয়টি অবশ্যই সরকারের বুঝা উচিত। আপনারা মুক্তিযু্েধর ধারক বলে দাবী করেন। আপনাদের অবশ্যই উচিত জনগনের ভোট নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮
খাটাস বলেছেন: আপনি বিরোধী মত অবলম্বন করলেও অনেক জায়গায় ই সমর্থন জানাই। বেশ কিছু কথা ভাল লেগেছে।
এবার আপনার মন্তব্যে আসি,
গনজাগরন মঞ্চ থেকে শুরু করে বাংলাদেশের প্রায় ২৫/২৬ টি টিভি চ্যানেল,শতাধিক পত্রিকাসহ দেশী -বিদেশী প্রায় সকল যোগাযোগ ম্ধ্যাম,পথ নাটক, বছরের পর বছর শথ শত সাংস্কৃতিক সংগঠন এই গোলাম আযমের বিরুদ্ধে যা যা প্রচার করার তা করা হয়েছে। কোন একটি মিডিয়াই তার পক্ষে পজিটিভ কিছু প্রচার না করা সত্বেও মাত্র কয়েক ঘন্টার নোটিশে কেন এত লোক তার জানাজায় অংশগ্রহন করল।
যারা ঢাকার বাহিরে সাধারণ মুসলমান বিশেষ করে শহরের মুসলমান আর গ্রামের মুসলামন- তারা যে এখন ও সব কিছুইতেই ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে মনে করে, এই ধারণা টা ইসলামী দল গুলো ই বাতাস দেয়। জানেন তো, টিভির চেয়ে কোন এক হুজুরের কথা, অমুকের শোনা কথা বাঙালির বেশি প্রিয়।
আমি বলছি না, ইসলাম নিয়ে ষড়যন্ত্র হয় না, বা হুজুরেরা সব মিথ্যা বলেন বা মিডিয়া সব সময় সত্যি বলে।
কিন্তু বাঙ্গালির হুজুগেপনা আর ইসলাম প্রীতি কে আর শুনে শুনে শেখার ইচ্ছা কে কাজে লাগিয়ে জামাত এখন ও অনেক জায়গায় জনপ্রিয়। সেই জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে দশ লাখ লোক এক দিনে জমালেও অবাক হব না।
একটি দল কর্তৃত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করা ,দলীয়করন করা। একাওরের মুক্তিযুদ্ধ কোন একক দলের অবদান না হলেও এটাকে আওয়ামী লীগ তাদের স্বার্থ হাসিলের উপাদান হিসেবে ব্যাবহার করছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে তারা তাদের অপকর্মকে ঢাকার চেষ্টা করছেন।
হ্যাঁ চেতনার ব্যবসায়ীদের ঘৃণা করেও অনেকেই ধর্ম ব্যবসায়ীদের সমর্থন দেয়। আর অনেকে আমাদের মত হা হুতাশ করেন।
আপনি কমেন্টে বলেছেন, ৫ই জানুয়ারীর ঐ ইলেকশনের বিরুদ্ধে কেই কোন কথা বললেই বলা হয়- তুই বেটা রাজাকার,কথা কম বল, আমরা দেশ স্বাধীন করেছি।
হ্যাঁ লিগার দের এই মানসিকতা আমি ও দেখেছি নানা জায়গায়।
আপনি এও বলেছেন,
এমন চলতে থাকলে ভবিষ্যতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বললে মানুষ হাসবে। আপনাদের কথা জনগন শুনবে না।
আবার বলেছেন,
আপনারা মুক্তিযু্েধর ধারক বলে দাবী করেন। আপনাদের অবশ্যই উচিত জনগনের ভোট নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া
আপনি ও সেই লিগার দের মতই একই মানসিকতা লালন করেন।
গোয়াজমের বিপক্ষে বললেই তাকে লিগার ভাবছেন।শুধু নিজেদের ইসলামের ধারক ভাবছেন সম্ভবত।
শুনুন, এখানে যারা পোস্টের পক্ষে কমেন্ট করেছেন, তাদের কমেন্ট গুলো নানা জায়গায় দেখে বোঝার চেষ্টা করুন, তাদের রাজনৈতিক আদর্শ কি.।। আশা করি, আপনি পরিস্কার হয়ে যাবেন।
আর আমাকে লিগার বলে মনে করেছেন। আমার আগের পোস্ট পড়ে আমার রাজনৈতিক আদর্শ সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পেতে পারেন। সেটা না পেলে আপনাকে বোঝানোর অক্ষমতা মনে করে একটা ট্যাগ থাকুক।
সবাইকে যেহেতু লিগার মনে করছেন, সেহেতু আপনাকে মাল্টি নয়, রিয়েল মনে হচ্ছে।
নিশ্চয় ই অনেক জানেন বলেই সচেতন হয়েছেন লীগ সম্পর্কে। সেটাতে আমার শতভাগ সহমত।
যেহেতু গোয়াজমের জন্য আপনার কোথাও না কোথাও এখন ও শ্রদ্ধা বিদ্যমান।
এবার অন্য কথায় আসি, লগি বৈঠার কথা মনে আছে??
লীগ নেত্রি কি নিজে বৈঠা হাতে নিয়েছিলেন?
কিন্তু ২৮ অক্টোবরের এত হত্যার দায়ভার কার?
সে শিবির ই মরুক, আর লিগার ই মরুক?
বড় নেতার জোড়াল সমর্থনে যে কত জঘন্য কাজ হতে পারে, তা যে নেতা বুঝে করে, তার জন্য ও মহা শাস্তি আর যে না বুঝে করে তার জন্য ও মহা শাস্তি।
ডাবল নীতি মানা কিন্তু ভণ্ডামি।
আপনার মূল্যবান উত্তরের অপেক্ষায় থাকলাম।
ভাল থাকবেন।
৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৮
মামুন রশিদ বলেছেন: যে দেশে চান্দে ছায়দিকে দেখা যায়, সে দেশে জানাজায় কুটি কুটি লুক দেখিয়ে আখেরে কামিয়াব হাসেলের সুযোগ বেহেস্তের ঠিকাদাররা ছাড়বে কেনু??
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭
খাটাস বলেছেন: সবচেয়ে বড় কথা কি ভাই, বাঙালি পাঁচ বছর আগে কি হয়েছিল, সেটা মনে রাখে না বলেই একবার বি এনপি, একবার লীগ কে ভোট দিত। যদি ও সেই ধারা আর বজাই নেই।
তবু ও ভোলা রোগ ঠিক ই আছে। তাই ৪৩ বছর আগের সাঙ্ঘাতিক কুকর্মের মুল ইন্ধন্দাতার চেয়ে অনেক ইসলামী মনভাবাসম্পন্ন মানুষের নেতা দাড়ি টুপি আলা বৃদ্ধকে অনেকের ই অতি আপন মনে হয়।
কেও হয়ত ভোলা রোগে পড়ে করে, কেও হয়ত জানেই না।
তবে দুই শ্রেণীর কারনেই দেশে উন্নতি হয় না।
গোয়াজমের জানাজায় এত লোক হয়েছে সব দলে থাকা ভণ্ড রাজনিতিবিদ দের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক ভণ্ডামির কারনে মানুষের মাঝে সৃষ্ট বিভ্রান্তি আর উদাসিনতার ও অসচেতনতার কারনে।
৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৮
আমিনুর রহমান বলেছেন:
দেশের এই পরিস্থিতিতে গো আ এর জানাজায় মানুষ হবে সেটাই স্বাভাবিক। প্রথম গো আ হইল বাংলাদেশে জামাতের প্রতিষ্ঠাতা, ২য় জামাত তাদের শক্তি প্রদর্শন করার জন্য এই জনসমাবেশ ঘটিয়েছে। আমাদের দেশের মানুষ এখনো ধর্মীয় গোঁড়ামির কাছে বন্দী। তারা ইসলাম ধর্মের কান্ডারি জামাতকেই মনে করে এখনো। সর্বোপরি আমি বলব এই মানুষ সমাগমের এবং সাধারণদের আইস ওয়াস করার সুযোগদের সরকার তৈরি করে দিয়েছে। যদি মরার পর আমি কোন মানুষের প্রতি ঘৃনা পোষণ করি না। তবে একটা আক্ষেপ থেকেই গেলো গো আ এতোকিছু করেও শাস্তি না পেয়েই মরে গিয়ে বেচে গেলো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬
খাটাস বলেছেন: প্রত্যেক টা কথায় সহমত। দেশের অনেক মানুষই না পড়ে আধুনিক শিক্ষা না পড়ে ধর্মীয় শিক্ষা। এদেশের অনেক মানুষ যে সত্যি ই জামাতের অন্ধ ভক্ত, তা আমি কিছুটা হলে ও দেখেছি। সাথে এও দেখছি, তারা ধর্ম আর ইতিহাস নিয়ে কতটা অপরিপক্ক ও অসচেতন।
এই মানব সমাগমের দায় শুধু সরকারের নয়, সকল ভণ্ড রাজনীতিবিদদের দীর্ঘদিনের ভণ্ড রাজনীতি, পুরো সিস্টেম, আপনি আমি সবাই দায়ী।
জাতীয় লজ্জা।
১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পোষ্টে কইষ্যা পিলাচ ভ্রাতা +++++++++++++
সবাই বলেন আলহামদুলিল্লাহ্
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯
খাটাস বলেছেন: হাহাহা আর ও কিছু বিষয় আছে ভ্রাতা।
একটু রাতে সেই বিষয় টা খুলব।
আলহামদুলিল্লাহ।
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন:
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০
খাটাস বলেছেন:
১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: থাবা বাবার জানাযার যে ছবিটা দিয়েছেন, সেটা ৮ই ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে অনুষ্ঠিত গণজাগরণ মঞ্চ (তখনকার প্রজন্ম চত্বর) মহাসমাবেশ অনুষ্ঠানের দৃশ্য। জানাযার দৃশ্য কমবেশি সব চ্যানেলেই দেখিয়েছিল। ছবিটা জানাযার ছবি বলে কোন দিক থেকেই মনে হচ্ছেনা। কারণঃ
১- ছবিতে শাহবাগের যে এরিয়া দেখানো হচ্ছে, তাতে পশ্চিম হল ডান দিকে। কিন্তু আমরা উপস্থিত সবাইকেই দেখছি স্টেজের দিকে অর্থাৎ উত্তর দিকে মুখ করে দাঁড়াতে।
২ - কারো মাথায় টুপি বা পট্টি দেখা যাচ্ছেনা। কিন্তু টিভিতে দেখা জানাযায় মনে আছে অধিকাংশের মাথায় টুপি ছিল।
৩ - জানাযার নামাজের যে এরিয়াটি ছবিতে এসেছে, ইমাম তার মধ্যেই দাঁড়ানো ছিল কফিন সামনে রেখে। কিন্তু এই ছবিতে ইমাম বা কফিন কিছুই দেখা যাচ্ছেনা।
৪ - দ্বিতীয় ছবিতে মানুষজন যেরকম সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে, প্রথম ছবিতে এরকম মনে হচ্ছেনা।
একটা ছবি দিয়ে দিলেন, আর এতগুলো মানুষ তার মধ্যে কোন খুঁত খুঁজে পেলনা, ব্যাপারটা আমার কাছে আশ্চর্য লাগছে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
খাটাস বলেছেন: আর ও কিছু ব্যাপার আছে দেখুন বুঝতে পারেন কিনা, আপনার উত্তর টা একটু দেরীতে দিব, অনুগ্রহ করে বিনীত ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
কারন মন্তব্যেই ব্যক্ষা দেব।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
খাটাস বলেছেন: দুঃখিত নীল আকাশ ভাই, দেরিতে আপনার মন্তব্যে আসার জন্য।
আমি দেখতে চেয়েছিলাম, আপনার সম মনা কেও কোন টপিক তুলে ধরেন কিনা। তাই একটু অপেক্ষা করছিলাম।
এবার আসি মুল কথায়, জে এম বির আত্ত প্রকাশের পূর্বে বাংলা ভাই এর একটা সাক্ষাতকার দেখেছিলাম অনেক আগে। সেখানে সে তখনকার নিজেদের কার্যক্রমের সমালোচনার জবাবে বলেছে একটা
কবির উক্তি, " সজ্জনে গুন খোঁজে, দোষ খোঁজে পামর। "
আমি শুধু উক্তি টা ও তুলে দিতে পারতাম। কিন্তু বাংলা ভাই এর নাম টা উল্লেখ করে বোঝাতে চাইলাম, ভাল কথা বললেই ভাল মানুষ হউয়া যায় না। যে কোন কাওকে যাচাইয়ে বা কোন মত যাচাইয়ে সবার ই আবেগের চেয়ে যুক্তি কে প্রাধান্য দিয়ে আরও সচেতন হউয়া উচিত। এমনকি আমার কথা গুলো ও।
একটা ছবি দিয়ে দিলেন, আর এতগুলো মানুষ তার মধ্যে কোন খুঁত খুঁজে পেলনা, ব্যাপারটা আমার কাছে আশ্চর্য লাগছে।
আপনাকে ধন্যবাদ আপনার পর্যবেক্ষণ শক্তি ভাল। কিন্তু আমি আপনাকে পামর বলতে চাই না ভাই। আপনি আমার মতের বিরুদ্ধে বলেই ভুল টা কে খুজে বের করেছেন, আর এখানে যারা আমার সম মনা তারা ব্যাপার টা খেয়াল করেন নি বা কিছু বলেন নি।
আমার নিজের লিঙ্ক শেয়ার করতে বেশ সঙ্কোচ বোধ হয়। তবু ও বাধ্য হয়ে দুটি লিঙ্ক দিব। সময় থাকলে কষ্ট করে পড়ে দেখবেন।
তো আপনার উল্লিখিত আশ্চর্যের কারন আর উত্তর যেমন বাংলা ভাই এর বলা উক্তি দিয়ে কিছুটা আঁচ করা যায়, তবু ও মানবীয় আবেগের উত্থান- পোস্ট টিতে সম্ভবত কিছুটা ব্যক্ষা আছে।
এবার আপনার যুক্তি গুলোর ব্যক্ষায় আসি, হ্যাঁ এটা রাজীবের জানাজার ছবি নয়।
খেয়াল করে দেখুন, ওপরের ছবির নিচে লিখেছি, রাজীবের জানাজা,
আর নিচের ছবির নিচে লিখেছি গোয়াজমের জানাজার ছবি।
প্রথম ছবি টা হল, জানাজার আগের ছবি। একারনেই কাও কে বসে থাকতে দেখা গেছে। কিন্তু দেখুন বিষয় টা কিন্তু আপনার চোখেই পড়েছে।
এটা তার আসল জানাজার ছবি। এখানে সবাই দাড়িয়েই জানাজা পড়ছে। সব ছবি ই গুগুল থেকে নেয়া।
তো মুল কথায় আসি, রাজীবের জানাজায় যারা এসেছিল, বুকে হাত দিয়ে বলেন তো সবাই নাস্তিক? যদি ও গোয়াজমের জানাজার চেয়ে মানুষ কম ছিল, তবু সংখ্যাটা কম নয়।
আমি খেলাঘর ভাই কে যে মন্তব্য টা দিয়েছি, খেয়াল করুন, সেখানেই আমার পোস্টের মুল বক্তব্য দিয়েছি।
দুই জানাজায় মানুষের অংশগ্রহনের কারন অজ্ঞতা।
যদি রাজীব রে নিয়ে আমার মত জানতে চান,
আমি এটাতে বলেছি, ব্লগার রাজিবের প্রতি ঘৃণা ও শ্রদ্ধা...।
আর শিবির নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা টা ও পড়তে পারেন,
আমার একজন শিবির কর্মী কে পেটান ও কিছু কথা.।।।
যদি সময় থাকে তবে কষ্ট করে পড়ে মন্তব্য করবেন, আমি বলছি না। আমার পোস্ট স্বয়ং সম্পূর্ণ।
তবে আপনার দৃষ্টিতে অসংলগনতা গুলো জানলে ভাল লাগত।
এখান কার মত, সকল ব্যাপারে যৌক্তিক হবেন, এই প্রত্যাশা করি।
ভাল থাকবেন।
১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪১
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: ও, আরেকটা পয়েন্ট। প্রথম ছবিতে একটা বড় অংশকে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে। নাস্তিকের জানাযা কি বসে পড়ার নিয়ম?
১৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন:
ভাশাসৈনিক,অদ্ধাপক একজন গোলাম আজম;উনার ব্যাতিত বাংলার িতিহাস অস্পম্পুরন । সারের জনসাভায় কটি মানুশের শমাবেশ । এগুলো কী মিথহা ? এই জাতির ভবিষ্যত নিয়ে কী কোণ সন্দেহো আছে ?
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪
খাটাস বলেছেন: ভ্রাতা যে জাতি অতিত সচেতন নয়, সে জাতি ভবিষ্যৎ সচেতন হবে না- এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দেশ পালটাবে, আমি বিশ্বাস করি, দেশ সত্যি ই পালটাবে।
১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪১
এহসান সাবির বলেছেন: পোস্টের জন্য পিলাচ.......
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫
খাটাস বলেছেন: হাহাহা প্লাস কৃতজ্ঞচিত্তে গৃহীত হইলক সাবির ভাই।
১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪১
আবু শাকিল বলেছেন: আমি শুধু দেখে যাই...
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:০৪
খাটাস বলেছেন: কি আর করা শাকিল ভাই। গান শোনেন।
১৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:১০
খেলাঘর বলেছেন:
রাজিব হলো রাজাকারদের হাতে প্রাণ হারায়েছে, মানুষ এসেছিল প্রতিবাদ জানাতে।
গোলাম আজমের ওখানে মানুষ আসেনি, এসেছিল রাজাকারেরা ও তাদের রাজার বংশ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৮
খাটাস বলেছেন: রাজীবের জানাজায় মানুষ কেন এসেছিল, তা যেমন আলাদা ব্যাপার।
আমি বিশ্বাস করি, গোয়াজমের জানাজায় যারা এসেছিল, সেখানেও একই ব্যাপার অজ্ঞতা।
রাজীব হত্যা অবশ্যই জঘন্যতম কাজ, কিন্তু তার জানাজায় অংশ নেয়া মানুষ গুলো সবাই জানত না, যে রাজীব কত জঘন্য ভাষায় ইসলাম কে আক্রমন করে ব্লগে লেখত। কেও ধর্ম কে অবিশ্বাস করতে পারে, সমস্যা নেই। কিন্তু যে বিশ্বাসী সে রাজীবের লেখাগুলো পড়লে হত্যার নিন্দা ঠিক ই জানাত, কিন্তু জানাজায় অংশ নিত কিনা সন্দেহ।
আর শুধু ইসলাম কে ব্যবহার করে ব্লগ কি তা না বুঝে মতিঝিলে হেফাজত দশ লাখ মানুষ জমায়েত করেছিল, সেখানে ও মানুষের অজ্ঞতা আর আবেগ পুঁজি ছিল।
গোয়া কে এখন ও দেশের গ্রামাঞ্চলের লাখো মানুষ ইসলামের বিরাট জ্ঞানী মনে করে। ইতিহাস জানে না, পড়তে চায় না। ধর্ম ও পড়তে চায় না। শোনা কথায় কান দেয় বেশি। সেই মানুষ গুলো কেই আপনার ভাষায় গুহামানব বলা যেতে পারে।
গোয়াজমের বড় জানাজায় সচেতন রাজাকার ও যেমন ছিল, কিন্তু সংখ্যা গরিষ্ঠ ছিল সেই গুহামানব- আমার ধারণা।
১৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: আমাকে যদি আপনার ছাগু বলে মনে হয়, তবে ছাগু নামেই সম্বোধন করুন, ভাই বলে সম্মানিত করার প্রয়োজন নেই। দেরিতে হলেও জবাব দেবার জন্য ধন্যবাদ। জানাযা আর জানাযার ছবি - বাক্য দুইটার পার্থক্য ধরার জন্য যে জ্ঞান গরিমার দরকার হয় - এই অধম তা এখনো অর্জন করতে পারেনি। এই জন্যে আপনার পাতা ফাঁদে এত সহজে ধরা খেয়ে গেছি।
তবে আপনি যে বললেন, প্রথম ছবি টা হল, জানাজার আগের ছবি। এটা কোন যুক্তিতে বললেন, জানতে ইচ্ছে করছে। জানাযার আগের ছবি আর জানাযার ছবির মধ্যে এত পার্থক্য হয় কি করে?
দ্বিতীয় কথা হল, রাজীবের জানাযার ঐ ছবিটাই যদি উপরে ১ নং ছবি হিসেবে দিয়ে দিতেন, তাহলে কি অসুবিধা হত?
"দুই জানাযায় অংশগ্রহণের কারণ অজ্ঞতা" - এই কথাটায় আমি একমত নই। রাজীবের জানাযায় অশগ্রহণের কারণ ছিল গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচীর সাথে একাত্মতা প্রকাশ - রাজীবের রূহের মাগফিরাত চাওয়া নয়। নিজের রুহকে মৃত্যুর আগেই সে পচিয়ে ফেলেছে। আর গোলাম আযম একটা প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলের (অনেকে বলে তৃতীয় বৃহত্তম) একজন বড় নেতা। তার জন্য তার কর্মীদের প্রতি ভালবাসা থাকতেই পারে। মামলা, অপদস্ত, জেল, বৃদ্ধ বয়েসে হেনস্তা, পরিবারের সদস্যদের কাছে কারা কর্তৃপক্ষের দুর্ব্যবহার - এসব কারণে সেই ভালবাসা বেড়ে গিয়ে থাকতেই পারে। এমনকি হতে পারেনা যে কর্মীরা তার জানাযায় অংশ নিয়ে তাদের 'মজলুম' নেতার প্রতি সেই ভালবাসারই প্রকাশ ঘটিয়েছে?
শিবির নিয়ে আপনার লেখাটা পড়লাম। তাতে বরং শিবিরের 'ছাগু'দের প্রতি আমার সহানুভুতিই বাড়ল। যদি পারেন, তো শিবিরের ছেলেরা কথায় টেন্ডার নিয়ে গোলাগুলি করেছে, কোন পত্রিকায় রামদা পিস্তল সহ শিবিরের ক্যাডারদের ছবি ছাপা হয়েছে, কোন শিবিরের ছেলে স্কুলগামী মেয়েদেরকে ইভটিজিং করতে গিয়ে ধোলাই খেয়েছে - এরকম কোন অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন। আমার ফেসবুক পেইজে খুব উৎসাহ নিয়ে তা শেয়ার করব।
একটা ব্লগসাইটে সকলেই আপনার মতাদর্শে বিশ্বাসী হবে -এটা ভাবা ঠিক হবেনা। কিন্তু সর্বদা অপরের মতামতকে সম্মান দেবেন। তাহলে আদতে নিজেই সম্মান পাবেন। যুক্তি দিয়ে যুক্তির মোকাবেলা করবেন। তবেই সুস্থ ব্লগিং পরিবেশ গড়ে উঠবে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫
খাটাস বলেছেন: জানাযা আর জানাযার ছবি - বাক্য দুইটার পার্থক্য ধরার জন্য যে জ্ঞান গরিমার দরকার হয় - এই অধম তা এখনো অর্জন করতে পারেনি।
সেক্ষেত্রে বলার কিছু নেই, যিনি গুচ্ছ আর সমান্তরালের মধ্যে পার্থক্য জানেন না।
তবে আপনি যে বললেন, প্রথম ছবি টা হল, জানাজার আগের ছবি। এটা কোন যুক্তিতে বললেন, জানতে ইচ্ছে করছে। জানাযার আগের ছবি আর জানাযার ছবির মধ্যে এত পার্থক্য হয় কি করে?
সেটা বলা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। স্মৃতি তে থাকা ছবি সেই কথাই বলে।
পার্থক্য কেন হল তা আপনাদের ভাষায় আপনাদের প্রিয় শাহাবাগিরা বলতে পারবে।
"দুই জানাযায় অংশগ্রহণের কারণ অজ্ঞতা" - এই কথাটায় আমি একমত নই। রাজীবের জানাযায় অশগ্রহণের কারণ ছিল গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচীর সাথে একাত্মতা প্রকাশ - রাজীবের রূহের মাগফিরাত চাওয়া নয়।
হুম একাত্মতার বিষয় অবশ্যই। তবে ব্লগে নতুন হয়ে ও যখন প্রথমে রাজীবের গদ্য ভাষা সম্পর্কে জানা ছিল না। সেখানে লাখ সাধারণ মানুষ, যাদের অধিকাংশই মুসলমান- তারা কত টুকু সচেতন ছিলেন, তা আমার বোধ গম্য নয়। অজ্ঞতা কেই আমি অন্যতম কারন মনে করি। কারন জামাতের প্রোপাগান্ডার কারনে শাহাবাগ প্রশ্ন বিদ্ধ হউয়ার পরেই সেখানে মানুষ কমতে থাকে।
গোলাম আযম একটা প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলের (অনেকে বলে তৃতীয় বৃহত্তম) একজন বড় নেতা। তার জন্য তার কর্মীদের প্রতি ভালবাসা থাকতেই পারে। মামলা, অপদস্ত, জেল, বৃদ্ধ বয়েসে হেনস্তা, পরিবারের সদস্যদের কাছে কারা কর্তৃপক্ষের দুর্ব্যবহার - এসব কারণে সেই ভালবাসা বেড়ে গিয়ে থাকতেই পারে। এমনকি হতে পারেনা যে কর্মীরা তার জানাযায় অংশ নিয়ে তাদের 'মজলুম' নেতার প্রতি সেই ভালবাসারই প্রকাশ ঘটিয়েছে?
হ্যাঁ অবশ্যই পারে। কিন্তু যে ব্যক্তি স্বাধীন বাংলাদেশের বিরোধী, জেনে যারা তার পক্ষ নেয়, তারা অবশ্যই বাংলাদেশের বিরোধী। আর যারা না জেনে অংশ নেয়, শুধু ইসলামী নেতা বিশ্বাস করে, তারা অবশ্যই সহজ সরল মূর্খ কিন্তু হয়ত ধার্মিক।
তো শিবিরের ছেলেরা কথায় টেন্ডার নিয়ে গোলাগুলি করেছে, কোন পত্রিকায় রামদা পিস্তল সহ শিবিরের ক্যাডারদের ছবি ছাপা হয়েছে, কোন শিবিরের ছেলে স্কুলগামী মেয়েদেরকে ইভটিজিং করতে গিয়ে ধোলাই খেয়েছে -
পুরো পোস্ট পড়ে আমি কি বুঝিয়েছি, সেটা যখন আপনার বক্তব্যে নেতিবকাচক ভাবে ফুটে উঠল। সেখানে আপনার আদর্শ নিয়ে আমার বোধগম্যতার অক্ষমতায় চুপ করে থাকতে ইচ্ছা হচ্ছে।
যদি শিবির কে খুব কাছে থেকে জেনে থাকেন, তারপরেও আপনি তাদের পক্ষে থাকেন, তবে ভণ্ড বলা ছাড়া কিছু দেখছি না।
আর যদি না জেনে থাকেন, তবে বলার কিছু নেই। কারন আপনি শুধু ইসলামী ব্যনার নিয়েই সন্তুষ্ট।
আমাকে যদি আপনার ছাগু বলে মনে হয়, তবে ছাগু নামেই সম্বোধন করুন, ভাই বলে সম্মানিত করার প্রয়োজন নেই।
একটা ব্লগসাইটে সকলেই আপনার মতাদর্শে বিশ্বাসী হবে -এটা ভাবা ঠিক হবেনা। কিন্তু সর্বদা অপরের মতামতকে সম্মান দেবেন। তাহলে আদতে নিজেই সম্মান পাবেন। যুক্তি দিয়ে যুক্তির মোকাবেলা করবেন। তবেই সুস্থ ব্লগিং পরিবেশ গড়ে উঠবে।
সত্যি ই ভাষা হারিয়ে ফেললাম। ভদ্রভাবে কথা বলার পড়ে ও আপনার পছন্দ হচ্ছে না, কারন আপনি ব্যক্তি আমি কে অপছন্দ করছেন সম্ভবত।
সেটা আপনার ব্যপার। আর আমি কাওকে কখন ও আমার মতবাদ চাপিয়ে দিয়েছি বলে মনে হয় না। প্রশ্ন করেছি নানা বিষয়ে। উত্তর দেয়ার সৎ সাহস দেখি নি অনেকেরই। সবাই ইনিয়ে বিনিয়ে কিছু বলতে চান।
আপনি নিজে না হয় আপনার আদর্শ নিয়ে পোস্ট দিন। আমরা বোঝার চেষ্টা করি। আর আমার অযৌক্তিক কথা গুলো বোঝার সামর্থ্য আপনার নেই। আপনি একটু বুঝিয়ে দেবেন দয়া করে।
সকল সময় ভদ্র ভাষার ব্যবহার যে সুস্থ পরিবেশের পরিচায়ক নয়, তা আপনাকে ভাই বলে কথা বলার পর শিখলাম।
তবু ও ভাল থাকুন।
১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
তুষার কাব্য বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: যে দেশে চান্দে ছায়দিকে দেখা যায়, সে দেশে জানাজায় কুটি কুটি লুক দেখিয়ে আখেরে কামিয়াব হাসেলের সুযোগ বেহেস্তের ঠিকাদাররা ছাড়বে কেনু??
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
খাটাস বলেছেন: সরটেস্ট ওয়ে টু জান্নাত,
অনলি নোজ জামাত।
এটা কিন্তু মাথায় রাখতে হবে।
২০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮
মুহিব জিহাদ বলেছেন: দেখে গেলাম পড়ে গেলাম কিন্তু কিছু বলার নাই,বইলা ও লাভ নাই তাই চুপটি মাইরা রয়ে গেলাম।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
খাটাস বলেছেন: আপাতত সেইটাই বুদ্দিমানের কাজ।
২১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০১
খাটাস বলেছেন: কামেল লুক রে নিয়ে হাসাহাসি ঠিক না
২২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১০
খেলাঘর বলেছেন:
জানাজা বিপ্লব!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০১
খাটাস বলেছেন: তা যা বলেছেন। বিপল্ব বৈকি।
২৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০
খেলাঘর বলেছেন:
রাজাকারের জানাযায় নতুন রাজাকারেরা আসবে, জানাযার রাজনীতিই হবে ওদের শেষ রাজনীতি।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
খাটাস বলেছেন: আমার ঠিক মনে হয় না, বাঙালি না পারে মুক্তিযুদ্ধ লালন করতে না পারে ধর্ম লালন করতে।
হতে পারে শুধু বিভ্রান্ত হতে।
২৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: রাজাকারগুলো নিশ্চিন্ন হয়ে জামাতে ইসালামী কুলশমুক্ত হবে। সেই আনন্দে সবাই তার জানাযায় এসেছে। :!> :!>
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
খাটাস বলেছেন:
এপিক মৃদুল ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:২০
লেখোয়াড় বলেছেন:
গোযাজমেরটা ফটোশপ।
এটা সবাই বুঝে নেবে ওই ছাগলগুলা ছাড়া।