নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

সে বেঁচে আছে হৃদয়ের খুব গভীরে বড় গোপনে- ছোট গল্প।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪

গ্রামের রাস্তার মোড়ে বসে আছি। দুপুরের খাবারের পর অনেকে এসময় একটা আয়েশী ঘুম দেয়। আমি সেটা পারিনা। তাই এ সময়টা ফজলুর চায়ের দোকানে বসে আড্ডা মারি। আজকেও যথারীতি গুলতানি চলছে।এ সময় হঠাৎ একটা প্রাইভেট গাড়ী এসে দোকানের সামনে থামে। গাড়ীর দরজা খুলে ড্রাইভার জিগ্গাসা করে জামিলের বাড়িটা চিনি কিনা?



কোন জামিলের বাড়ি? আফলাতুন মাস্টারের পালক ছেলে জামিল?

জামিল আহমদ।

জ্বি, ওরে তো আমি চিনি। আমাদের পাশের বাড়ির ছেলে।

এমন সময়-গাড়ির পিছন থেকে একজন বলে ওঠেন, বাবা তুমি কি আমাকে একটু জামিলের বাড়ি নিয়ে যেতে পারবা।



দেখি গাড়ীর পিছনের সীটে এক সৌম্য, শান্ত , বৃদ্ধ লোক বসা। দেখতে ঠিক ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতো। উনি আমাকে ওনার সাথে বসতে বলেন। আমি ওনার পাশের সীটে বসি।



আমি বললাম, আপনি জামিলের কি হন? আপনাকেতো এর আগে কোনোদিন দেখেছি বলে মনে হয়না।



আমি জামিলের কিছুই না, আবার বলতে পারো অনেক কিছু, বলেই বৃদ্ধ লোকটি বুকের গহীন থেকে একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়েন।গাড়ি চলতে শুরু করে।



আচ্ছা , আপনাদের জামিল সম্পর্কে একটু বলে নেই, তাহলে গল্পটি দুঃখিত ঘটনাটি বুঝতে সুবিধা হবে।



নিঃসন্তান আফলাতুন মাস্টার জামিলকে খুব ছোট বয়সেই ঘরে নিয়ে এনে আপন সন্তানের মতো বড় করেন। আর বিধাতার কি খেলা , এর পরের বছরই তাদের ঘরে এক কন্যা সন্তানের জন্ম। মা-বা, ছেলের নামের সাথে নাম মিলিয়ে মেয়ের নাম রাখেন জামিলা । জামিলা যেমন পড়ালিখায় অতিমাত্রায় ভালো জামিল তেমনি খারাপ। অষ্টম শ্রেণীতে জামিলা যথারীতি টেলেন্টপুলে বৃত্তি পেল আর জামিল আবারো ফেল করলো।



জামিলার এরকম ভালো রেজাল্টে সবাই খুশী হলেও জামিল হতে পারেনি। তার সব রাগ জামিলার ওপর।জামিলা পড়ালিখায় যত বেশী ভালো করে, জামিলকে ততবেশী অপদস্ত হতে হয়। জামিল সারাদিন বাইরে বাইরে ঘুরে রাতে বাসায় ফিরে। জামিলা ভাইয়ের পাশে এসে বসে ভাইকে শান্ত্বনা দেয়।এতে জামিলের রাগ আরো বেশী বেড়ে যায়। একসময় আর সহ্য করতে না পেরে জোরে কষে জামিলার গালে চড় বসিয়ে দেয়। চড় সহ্য করতে না পেরে জামিলা মাথা ঘুরে পড়ে যায়। জামিলার মা মেয়ের কান্না শুনে দৌড়ে এসে জামিলকে মশারি টাংগাবার লাঠি দিয়ে বেদম মার মারেন। দিনে দিনে প্রচন্ড বদ মেজাজি, আর রুক্ষ স্বভাবের জামিল পরিবারে বখে যাওয়া হিসাবেই পরিগণিত হতে থাকে।



এস এস সি পরীক্ষায় জামিলা গোল্ডেন এ প্লাস পেয়ে মা বাবার মুখ উজ্জ্বল করলো , আর জামিল একবুক হতাশা ,ক্লান্তি , বুকভরা রাগ আর অভিমান নিয়ে মন ভারাক্রান্ত করে মোড়ের দোকানে বসে রইলো। মন চাইলোনা রাতে আর বাসায় ফিরে। জামিল এসএসসিতে ফেল করে নিজেকে অপদার্থ হিসাবে আবারো প্রমাণ করলো। সবাই বলাবলি করলো- কুড়িয়ে পাওয়া ছেলে আর কত ভালো হবে? পরদিন জামিল বাড়ি ফিরলে তার বাপ তাকে আচ্ছামতো পিটিয়ে একরকম রক্তাক্ত করলেন, জামিল টু শব্দটিও করলোনা।

প্রচন্ড মার খেয়ে নিঃশব্দে বসে থাকার মতো এক বিশাল ধৈর্য্য শক্তি আল্লাহ তাকে দিয়েছেন।



দিনে দিনে জামিলা তার অভীষ্ট স্বপ্নের দিকে এগিয়ে যায়, আর জামিল পড়ালিখার পাঠ চুকিয়ে বেকার জীবনের গ্লানি নিয়ে সময় পার করতে থাকে।

একদিন জামিলা প্রচন্ড জ্বর আর মাথা ব্যথা নিয়ে কলেজ থেকে বাসায় ফিরে।

এরপর কয়েকদিনেও জামিলার শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি না হলে নিদারুন শংকায় মা-বাবা দিশেহারা হয়ে পড়েন। ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন বুঝি জামিলার আর হলোনা।



জামিলা পাশের রুমে শুয়ে আছে। প্রচন্ড জ্বরে পুড়ে যাচ্চে বেচারির শরীর। না খেয়ে দিনে দিনে ক্ষীণকায় হয়ে পড়ছে দেহ। বাবা গালে হাত দিয়ে বসে আছেন। মায়ের মুখে কোনো কথা নেই। ডাক্তাররা এ কেমন কথা বললো। এতো টাকার সংস্থান হবে কীভাবে। যেখানে সংসারই চলেনা।



জামিলের এসবে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। পরদিন সকালে জামিল মা বাপের কাছে বিদেশ যাওয়ার জন্য মনস্থির করে। মা-বাবা অনুমতি দিলো কি না দিলো তার কোনো তোয়াক্কা না করে সে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। সেই থেকে জামিল আর বাসায় ফিরেনা। জামিলের বাপ বললেন-যাক আপদ বিদায় হয়েছে।



একমাসের মাথায় জামিলের ফোন আসে- বাবা, আমি দুবাই পৌঁছেছি। তুমি তোমার ব্যাংক একাউন্ট পাঠাও, তাড়াতাড়ি, যেভাবেই হোক। জামিলাকে বাঁচাতে হবে। জামিলের বাবার একাউন্টে টাকা আসে। ঠিক কত টাকা আমার পুরোপুরি এ মুহুর্তে মনে নেই। জামিলার চিকিৎসা শুরু হয়। তবে চিকিৎসার মাঝপথে টাকার অভাব দেখা দেয়,জামিলা আবারো অসুস্থ হয়ে পড়ে।



কয়েক মাস জামিলের আর কোনো খবর নেই। এরপর আরেকটি ফোন আসে। বাবা, আমি দুবাই থেকে ইউরোপ যাওয়ার চেষ্টায় আছি। আমার সন্চয় থেকে জামিলার জন্য বেশ কিছু টাকা পাঠালাম। যেভাবেই হোক জামিলাকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। টাকার কোনো চিন্তা করোনা। এবার জামিলের বাবার একাউন্টে বেশ মোটা অঙকের টাকা আসে। গ্রামে বেশ কানাঘুষা শুরু হয়- জামিল মাদকচোরাকারবারিদের সাথে জড়িয়ে পড়েছে। না হলে পাঁচ -ছয় মাসের মাথায় এতো বড় অংকের টাকা জামিল কোথায় পেলো ,দুবাইতে কী এমন টাকার খনি আছে ??? যার জন্মের কোনো ঠিক নাই সে চোরাকারবারি না হয়ে আর কি হবে?



সেটাই ছিলো জামিলের শেষ ফোন। দিন, মাস পার হয়েছে। জামিলের কোনো ফোন আসেনি। কেউ জামিলের কোনো খবর দিতে পারেনি। ছেলের আশায় পথে চেয়ে চেয়ে জামিলের মা-বাবা চোখের পানি শুকিয়েছেন। বোন কাদঁতে কাঁদতে মাস পার করেছে,এক সময় কষ্ট পাথর চাপা পড়েছে।



জামিল আর আসেনি, জামিল ফোন করেনি। জামিল হারিয়ে গেছে। গ্রামে লোকমুখে শুনা গেলো জামিল চোরাকারবারিদের হাতে খুন হয়ে গেছে। একদিন খবর এলো জামিল ভূমধ্যসাগরে চোরাই পথে ইউরোপ যেতে গিয়ে চিরতরে সমুদ্রে ডুবে গেছে।



আমরা ইতোমধ্যে জামিলের বাড়ি এসে পৌঁছি। বৃদ্ধ চাচাকে বসতে দেই। জামিলের বাবা কিছুক্ষন পর বৈঠক ঘরে আসেন।



বৃদ্ধ চাচা তারঁ ব্যাগ থেকে টাকার বড় একটা বান্ডিল বের করে, টেবিলের ওপর রাখেন। কী ব্যাপার আমি কিছুই বুঝতে পারিনা। জামিলের বাবা আমার দিকে চেয়ে আছেন।



এবার বৃদ্ধ চাচা, বলেন- এটাকা গুলো আপনাদের প্রাপ্য।



আমরা এর কিছুই বুঝতে পারিনা।এবার আমি বলি, চাচা। আপনাকেতো আমরা চিনতে পারলামনা। জামিলের সাথে আপনার সম্পর্কটা কি? আজ হঠাৎ করে আপনি কেন জামিলের বাড়ি আসলেন। জামিলের কথা ওঠতে জামিলের মা আর বোনের বুকের গহীনে পাথর দিয়ে আগলে রাখা শোক যেন বের হয়ে আসতে চাইলো। ছেলে আর ভাই হারানোর বেদনায় জামিলের মা আর বোনের ফুঁপিয়ে কান্নার শব্দ পাওয়া গেলো।



বৃদ্ধ চাচা বলতে শুরু করেন-

আমি তখন মরনাপন্ন। হাসপাতালের ব্যাডে শুয়ে মৃত্যুর প্রহর গুনছি। তখনই আমার বড় ছেলে জামিলকে হাসপাতালে নিয়ে এলো।

জামিল বলেছিলো- ওর বোন খুবই অসুস্থ। এ মুহুর্তে ওর ১০ লক্ষ টাকা দরকার। এর জন্য ওর যা করা দরকার তাই করবে। বোনকে বাঁচানোর জন্য

ওর ব্যাকুলতা দেখে আমার এতো বেশি দয়া হলো। ভাবলাম- আমি নিজেইতো মারা যাচ্ছি ।অন্ততঃ একটা ছেলে তার বোনকে বাচাঁনোর যে তীব্র বাসনা সেটা যেন অপূর্ণ না থাকে। অনেকে বললো- এটা জামিলের টাকা মারার ধান্দা হতে পারে। কিন্তু আমার মন বললো- বোনের জন্য যার বুকের ভিতর এতো হাহাকার সে মিথ্যা বলতে পারেনা। আমি প্রথমেই ওকে ১ লক্ষ টাকা দিতে বললাম।



আর বিধাতার কী খেলা- জামিলের সবকিছু আমার সাথে ম্যাচ করলো। জামিলের একটা কিডনি নিয়ে আমি বেঁচে রইলাম। জামিল আমাদেরকে ওয়াদা করিয়েছিলো- ওর এ খবর যেন পৃথিবীর আর কেউ না জানে।দিল্লীর INDRAPRASTHA APOLLO HOSPITAL এ ডঃ এ কে আগরওয়ালের অধীনে আমার কিডনী ট্রান্সপ্লান্ট হয়। জামিল প্রথম কয়েকমাস খুবই সুস্থ ছিলো। আমাকে নিয়মিত দেখতে আসতো। এরপর হঠাৎ করে জামিল অসুস্থ হতে থাকে। সপ্তাহের মাথায় ও একেবারে চলার শক্তিও হারিয়ে ফেললো।



মৃত্যুর আগে ও বলেছিলো- ওর যদি কিছু হয় তবে ওর সাথে চুক্তির বাকি টাকাগুলো যেন আমি ওর বাবার কাছে পৌঁছে দেই। জীবনে নাকি ও কিছুই করতে পারেনি। বড় কিছু করার মতো কোনো যোগ্যতাও নাকি ওর নেই। তাই বিধাতা ওকে যা দিলেন তাই দিয়েই পরিবারের প্রতি ওর ৃণ শোধ করে গেলো। শেষের দিকে আর কথাই বলতে পারতোনা, শুধু ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে থাকতো আর কী যেন ভাবতো।



বৃদ্ধ চাচা বলেন- নিজের পরিবারের প্রতি ভালোবাসার এমন নজির, নিজের জীবন দিয়ে বোনের চিকিৎসার খরচ যোগানোর এমন উদাহরণ পৃথিবীতে খুব কমই আছে।



আমি জানালা দিয়ে আকাশের দিকে উদাস হয়ে থাকিয়ে থাকি, শুধু বুঝতে পারি-জামিলের মা-বাবা আর বোনের চোখে এখন নীরব অশ্রু ঝরছে। এ পৃথিবীতে জামিলের কোনো ঠিকানা হলোনা, মৃত্যুন্জয়ী জামিল দুজন মানুষকে বাঁচিয়ে তার শেষ আর চিরস্থায়ী ঠিকানায় চলে গেছে।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

রেইন ম্যান বলেছেন: ভালো লাগলো ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

না বলা কথা বলেছেন: নিজের অজান্তেই চোখ ভিজে গেলো।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মৃত্যুন্জয়ী জামিল দুজন মানুষকে বাঁচিয়ে তার শেষ আর চিরস্থায়ী ঠিকানায় চলে গেছে। ... এক জীবনে এটা অনেক বড় পাওয়া ।


আপনার গল্পগুল অনেক কষ্টের হয় , আমি মুভি দেখার সময় দুঃখের সময় গুল তে দেখি না, পরে আবার যখন সুন্দর পরিসমাপ্তি হয়, তখন থেকে দেখি এক্কেবারে ভাল লাগেনা ।

তবে কষ্টের একটা জিনিস ভাল লাগে গান , কবিতা :)

ভাল থাকবেন ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: ঠিক বলেছেন----
Our sweetest songs are those that tell of saddest thought.
-------------Shelley, Percy Bysshe

৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩

বেবিফেস বলেছেন: জীবন ঘনিস্ট লেখা এমনিতেই আমার পছন্দ আর আপনার উপস্থাপন মন ছুয়ে যায়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৯

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভাল লাগলো।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৯

দুরন্ত-পথিক বলেছেন: ভাইয়া,আমি আপনার লেখা নিয়মিত পড়ি।আপনার ইমেইল আইডি বা ফেসবুক আইডি দিলে ভাললাগবে।আমার ফেসবুক আইডি আমার ব্লগের আইডি তে।ভাল থাকবেন

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ।
[email protected]

৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৬

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: আমিও নিয়মিত পড়ার চেষ্টা করি
আপনার গল্পগুলো সত্যিই ভিতরে নাড়া দেয়...............

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক অভিভূত হলাম আপনার এতো অনুপ্রেরণাদায়ক মন্তব্যটি পেয়ে।

৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৩

কালোপরী বলেছেন: সুন্দর :)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: মুগ্ধ হলাম । ধন্যবাদ।

৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৬

কালোপরী বলেছেন: মুগ্ধ!!!!! হলেন কেন?????


১০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৩

কালোপরী বলেছেন: :)

ব্রেইল??

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি, এ পোস্টের আগের পোস্টেই আছে।

১১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪০

কালোপরী বলেছেন: অফিস যাচ্ছি, এসে পড়ব :)




আমার ব্লগে আমন্ত্রণ রইল

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫০

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০২

বোকামানুষ বলেছেন: মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্প

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.