নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

বড় অভিমানে দুঃখি মন নিয়ে হারিয়ে যাওয়া বাংলার এক রহস্যময়ী কিংবদন্তি-

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

(এ লিখাটি লিখার কারণঃ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমার এক তুখোড় মেধাবি বান্ধবিকে জিগ্গাসা করেছিলাম এই মহিয়সী নারীকে চিনিস কিনা? বললো উনি কে?

এরপর কৌতুহল বশতঃ আমার এক শ্রদ্ধেয় বড়ভাই যিনি সাউথ ক্যারোলিনার ক্যাফলিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ,আমার দেখা মেধাবি মানুষদের একজন, উনাকে জিগ্গাস করেছিলাম - বাংলার এই কিংবদন্তী নারীকে চিনেন কিনা।

বলেছিলেন - শুনেছিতো প্যারিসে হারিয়ে গেছেন। বুঝলাম- সামনে আমাদের একুশে ফেব্রুয়ারি । ফুলে ছেয়ে যাবে আমাদের শহীদ মিনার। অথচ এ রমনী কে জানেনা অনেকেই। নিজের বিবেক যেন কেমন খোঁচাতে লাগলো। আমি চাই এ দেশের প্রতিটি প্রগতিশীল , মুক্তমনা মানুষ এ দেশের এ গুনি নারীকে চিনুক। তার প্রতি হৃদয়ের গভীর থেকে শ্রদ্ধার্ঘ আর ভালোবাসা প্রেরণ করুক। তাতে যদি আমাদের দায়ভার এতটুকু কমে।)





আপনি কোথায় আছেন, কেমন আছেন কিছুই জানিনা। কেউ বলে আপনি আর এই পৃথিবীতেই নেই। চিরতরে আপনি হারিয়ে গেছেন। আর কোনোদিন ফিরে আসবেননা। আপনি একজন রহস্যময়ী কিংবদন্তী হয়ে গেলেন। পৃথিবীর শেষ অপরাহ্ণ শেষ করে জানিনা আজ আপনি কোথায় কেমন করে ঘুমিয়ে আছেন?



জন্ম যেমন আপনার রহস্য ঘেরা ছিলো-মৃত্যুতেও তেমনি আপনি রহস্য রেখে গেলেন। আমরা জানলামনা কিছুই। আর আপনি ও কোনোদিন জানলেন না- হাসনাত আব্দুল হাইয়ের উপন্যাস পড়ে -প্রথম আপনার সম্পর্কে জেনে একটি কিশোর ছেলে নীরবে বুকের ভিতর আপনার জন্য অঝোরে কেঁদেছিলো।



আপনার সম্পর্কে আমি পড়লেই কেন যেন বারবার আমার চোখ অশ্রুসিক্ত হয়ে যায় , বুঝিনা। জানতে পারলামনা, আর পারবোও না কোনোদিন কিসের এতো ব্যাথা ভরা অভিমান বুকে নিয়ে আপনি এই দেশ ছেড়ে চলে গেলেন।



সামনে একুশে ফেব্রুয়ারী। শহীদ মিনার ফুলে ফুলে ছেয়ে যাবে। কিন্তু যে আপনি শহীদ মিনারের ভীত হৃদয়ের বিশুদ্ধ স্নেহের পরশে গড়েছিলেন-জানিনা আপনার কবরে একটি ফুলের পাঁপড়িও পরবে কিনা। আপনি রয়ে গেলে নীরবে, নিভৃতে, অভিমানে , বড় গোপনে।



জানিনা, আপনার কবর কোথায়। কোথায় হয়েছে আপনার শেষ ঠিকানা। হয়তোবা আপনার তৈরী ভাস্কর্যের মতো আপনার কবরের পলেস্তারাও খসে খসে পড়ছে। বাংলাদেশের একজন সাধারণ মানুষ হিসাবে আমি বড়ই ব্যতিত, লজ্জিত।



এক গভীর বেদনা, মমতা আর আহাজারি নিয়ে কবি সাইয়িদ আতীকুল্লাহ আপনার সম্পর্কে লিখেছিলেন-



‘কী অভিমানিনী সে আসে না কোনদিন শহীদ মিনারে-

‘শহীদ মিনার কী করুণ ডাকে সেই নভেরাকে

কিছুতে পায় না সাড়া, ডাকে বারবার

কিছুতে পায় না সাড়া, ডাকে বারবার/

কিছুতে পায় না সাড়া, ডাকে বারবার।



আজ আমার এক বান্ধবীর সাথে কথা হচ্ছিল। কথা প্রসংগে জিগ্গাসা করলাম-

নভেরাকে চিনিস।বললো- না সে কে?



ফোনটা রেখে দিলাম, কথা বলতে পারলামনা। বুকটা ভেংগে গেলো।

১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি যে তাজা প্রাণ ঝরে গেলো ভাষার দাবীতে। বাংলা মায়ের সেই বীরসেনানিদের আপনি এদেশের কোটি মানুষের হৃদয়ে প্রোথিত করে গেলেন শহীদ মিনারের মাধ্যমে । সেই শহীদ মিনারের প্রসুতি , ভাস্কর্যের নিপুন কারিগর- নভেরাকে আজ চিনেনা....অনেকেই।



বড়ই রহস্যঘেরা আপনার জীবন। কেউ বলে আপনি চট্টগ্রামের মেয়ে, কেউ বলে সুন্দরবনের। জন্ম ১৯৩০,১৯৩৫ নাকি ১৯৩৯ সাল। তাও সঠিক জানিনা। আন্তর্জালের পাতা চষে চষে সঠিক কোন জীবন বৃত্তান্তই পেলাম না আপনার। সব শুধু কেমন যেন ভাসা ভাসা। কেউ বলে আপনি ১৯৮৯ সালে মারা গেছেন, কেউ বলে ২০০৩ সালেই আপনি চির বিদায় নিয়েছেন।

এতো নীরবে আপনার প্রস্থানের খবর কোনো সংবাদ পত্র জানাতে পারলোনা।

কেন, কেন,কেন এতো বড় একজন গুনী শিল্পীর কদর এ দেশে হলোনা???



বাবা, বড় পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন,,,,,১৪ বছর বয়সে বিয়ে দিয়ে চাইলেন-আপনাকে স্বাভাবিক সংসারে চার দেয়ালের ভিতর রেখে দিতে।কিন্তু আপনি যে সারা পৃথিবীর। যার জন্মই হয়েছে মুক্ত বিহগের মতো পৃথিবীর আকাশে ঘুরে বেড়াতে। তাই আপনি আর সংসারি হলেন না। আপনি যেন গাইলেন-



মানুষ দেখুক এক ভাস্কর নারীর আলগা খোঁপার ফাঁস,

মুখে তার নাই আহা গোধুলির নরম কোনো আভাস।



এক অতিন্দ্রীয় নিপুন শিল্পীর ভাস্করের মায়াবি হাত নিয়ে আপনি ভাস্কর শিল্পের ফেরি করে বেড়ালেন ইংল্যান্ড থেকে ফ্রান্স হয়ে গ্রীস। চষে বেড়ালেন- বার্মা, ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, লাউস, জাপান, হংকং, নেপাল ,মালেশিয়া ,ইন্দোনেশিয়া। পুরা ভারতীয় উপমহাদেশে ভাস্কর্য শিল্পী হিসাবে প্রথম হয়ে আপনি প্রেসিডেন্ট পদক পেলেন।মুম্বাই থেকে শিখলেন ক্লাসিক ভারতনট্যম নৃত্য। তারপর---চলে গেলেন পরবাসে।

আর পাথরের তৈরী ভাস্করের মতো আপনিও বধির হয়ে গেলেন। কেনো আপনার এতো দুঃখ।কেনো এ দেশের প্রতি এতো অভিমান !!!



শুনেছি-- এ দেশ ছাড়লেও বড় বেশী গোপন ভালোবাসা ছিলো এ দেশের মাটির প্রতি।তাইতো জীবনের শেষদিন পর্যন্ত এ দেশের পাসপোর্টটি আকড়ে ধরেছিলেন।ফ্রান্সের নাগরিকত্ব ফিরে দিয়েছেন। আবার, মহান একুশে পদকও আপনি চিনেবাদামের খোসার মতো তুচ্ছ করে ছুড়ে ফেলেছেন। তখনই সরকারের বুঝা উচিত ছিলো- আপনার অভিমান ভাঙানোর। পুরা ভারতবর্ষে ভাস্কর্য শিল্পের যে বিপ্লব আপনি ঘটিয়ে গেলেন-তাঁর মনে কেনো এতো হাহাকার.....কেন তার এতো অভিমান???



রশীদ আমিনের একটা মন্তব্য তুলে ধরছিঃ



Breaking news-এর মতো breaking post !!!

আমাদের দেশে যারা প্রকৃত গুণী শিল্পী তারা পর্দার অন্তরালে হারিয়ে যান । প্রকৃত গুণী শিল্পীদের একটা অহংবোধ থাকে, আমাদের মতো সমাজে এই সব শিল্পীর অহংবোধ প্রতিনিয়ত আঘাত প্রাপ্ত হয়। আমরা তো শুধু ভাগ্যক্রমে এক নভেরাকে বিস্মৃতির অতল থেকে খুঁজে পেয়েছি, কে জানে হয়তো আরো অনেক নভেরাই উলটে যাওয়া বইয়ের পাতার মতো হারিয়ে গেছে ইতিহাসের আঁধারে। তাদের কীর্তির উপর জমে যাওয়া আবর্জনাগুলো যদি কোনো ঝড়ো বাতাসে উড়িয়ে নিয়ে যায়, তবে হয়তো বেরিয়ে আসতে পারে নতুন কোনো নভেরা, আমরা যেন সেই সময়েরই প্রতীক্ষায় থাকি।





একসময় নাকি আপনি আর বাংলা ভাষাও বলতেন না।ফ্রান্সের বাংলা দূতাবাসের কর্মকর্তাদের ইংরেজীতে বলেছিলেন- আপনি বাংলা বুঝেন না।কত বড় বেদনা, কত বড় অভিমানে আপনি বলেছিলেন-বাংলা ভাষা বুঝেন না। যে ভাষার শহীদ মিনার সারা পৃথিবীতেই যার কোনো তুলনা নাই সেই মিনারের প্রসুতি আপনি আর আপনি বাংলা ভাষা বুঝবেন না, তাই কি হয়?

জীর্ন শীর্ন শরীর নিয়ে দূতাবাসে প্রিয় জন্মভূমির পাসপোর্ট নবায়ন করতে এসেছিলেন। সেই নাকি এ দেশের কোনো বাংগালির সাথে আপনার শেষ দেখা। তারপর আপনি চিরতরে হারিয়ে গেলেন।



বড় ইচ্ছা হয়- একদিন আপনার কবরের পাশে গিয়ে ফুল নিয়ে গিয়ে দাঁড়াই।

আর অশ্রু ভেজা কন্ঠে বলি- সালাম , বরকত, রফিক ,শফিক, জব্বারের রক্তে ভিজা মাটির আপনারই বাংলা মায়ের এক ছেলে আমি। আমার ফুল,অশ্রু, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা গ্রহণ করুন। আর আমাদের ক্ষমা করুন।



জানিনা, পারবো কিনা। সামনেই ভাষা দিবস আসছে।শহীদ মিনার ফুলে ফুলে ফুললিত হবে। আর আপনার কবরে একটি ফুলের কুঁড়িও পরবেনা।

কান্না আসে , বড় কষ্ট হয় হে শহীদ মিনারের জননী।





গুগলে অনেক ঘাটাঘাটি করে ফ্রেন্চ ভাষায় নভেরা আহমেদের খুবই সংক্ষিপ্ত একটি বৃত্তান্ত পাওয়া যায়, তাও আবার ১৯৭২ সাল পর্যন্ত। সেটাকে গুগল ইংরেজি ট্রান্সলেটে গিয়ে যা পাওয়া গেলো তা নিচে দিলাম-



জন্ম -২৯ শে মার্চ, ১৯৩৯ সাল। সুন্দরবান, বাংলাদেশ।

১৯৫১ সালঃ লন্ডনে আগমন।

১৯৫২ সালঃ Jacob Epstein এর শিক্ষার্থী হিসাবে ভাস্কর্যে ডিগ্রী লাভ।

১৯৫৫-১৯৫৬ : Florence Academy of Fine Arts শিক্ষাগ্রহণ।

১৯৫৭ : তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানে বর্তমান বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন। জাতীয় গ্রন্থাগার কর্তৃক আয়োজিত প্রথম একক ভাস্কর্য প্রদশণী।

১৯৫৭ সালঃ ২য় বারের মতো শহীদ মিনার নির্মাণের কাজ শুরু।

১৯৫৮ সাল: জান্তা আয়ুব খানের কর্তৃক সামরিক শাসন জারি। শহীদ মিনারের কাজ অসমাপ্ত।

১৯৫৯ সাল: বার্মায় গমন

১৯৬০ সালঃ এশিয়া ফাউন্ডেশানের সহযোগিতায়, জাতিসংঘের পৃষ্ঠপোষকতায় ৭৫ টি ভাস্কর্যের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনি।

১৯৬১ সালঃ লাহোরে প্রথম প্রেসিডেন্ট পদক জয়লাভ।

১৯৬১ সালঃ মুম্বাই ভারত নট্যম নৃত্য শিক্ষার শুরু এবং সমাপ্তি।

১৯৬২ সালঃ ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, হংকং এ প্রদর্শনী।

১৯৬৩ সাল : প্যারিস আগমন। Caesar এবং Giacomett এর সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন।

১৯৬৫ থেকে ১৯৭০ সাল ঃ জাপান, কম্বোডিয়া, লাউস, নেপাল, হংকং , মালেশিয়া, থাইল্যান্ডে ভ্রমণ এবং প্রদর্শনী।

১৯৭১ সাল ঃ ফ্রান্স প্রত্যাবর্তন

১৯৭২ সালঃ গ্রীস গমন



এরপর আর কোনো খবর নাই।



নেট গেটে নভেরার কিছু ছবিঃ



















নভেরা সম্পর্কে ইংরেজি লিংকঃ

Novera Ahmed



নভেরা সম্পর্কে ফ্রেন্চ ভাষার লিংকঃ

Nover Ahmed



এ পর্যন্ত নভেরা সম্পর্কে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য এবং বিশদ আলোচিত লিংক: নভেরাকে যারা ভালোবাসেন তাদের জন্য চমৎকার এক লিংক। পাঠ করে তৃপ্তি পাবেন।

Novera Ahmed



নভেরা সম্পর্কিত আরো কিছু ছবিঃ

অবহেলায় নভেরার ভাস্কর্য





ফ্রান্সে যেখানে নভেরার স্টোর,, কোন নাম নাই





নভেরার আরেকটি ভাস্কর্যঃ





নভেরার জন্য সরকার, প্রত্নতাত্তিক দপ্তর, ফ্রান্স দূতাবাস যা করতে পারেঃ

১ নভেরার একটা পরিপূর্ণ জীবন লিপি তৈরী করা।

২ উইকিপিডিয়াতে সংযোজন করা- বাংলা এবং ইংরেজীতে

৩ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্যবইয়ে নভেরার সম্পর্কে একটি পাঠ অন্তর্ভূক্ত করা। অনেক হাবিজাবিই তো বইয়ে পড়ানো হয়। একটা কিছু বাদ দিয়ে অথবা না দিয়ে এটা করলে কোনো সমস্যা হবেনা। বিশ্ববিদ্যালয়ে পাশ করেও কেউ নভেরা সম্পর্কে জানবেনা, তা বড়ই দুঃখজনক।

৪ ফ্রান্সের যে জায়গায় নভেরা চিরনিদ্রায় শুয়ে আছেন- তা চিহ্নিত করে -প্রতি ভাষা দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদন করা। দূতাবাসের কর্মকর্তাদের এ কাজটুকু করতে আশাকরি সম্মানের হানি হবেনা।

৫ নভেরার ভাস্কর্য গুলো সংরক্ষণ করা।

৬ জাতীয় যাদুঘরে নভেরার জন্য আলাদা গ্যালারি খুলা।





সম্মানিত ব্লগের মডারেটর মহোদয়রা পোস্টটি স্টিকি করতে পারেন যাতে বেশী সংখ্যক পাঠকের নজরে আসে।

মন্তব্য ১০১ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (১০১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: গ্রেট পোষ্ট। খুবই ভালো লাগল।

সানন্দে ++++++++++++

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০

মিত্র বলেছেন: যে জাতি গুণীর কদর করতে জানেনা তাদের....

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

খেয়া ঘাট বলেছেন: প্রোফাইলের ছবিটা কার, বড়ই হাসিমাখা মুখ। শুধু আদর করতে ইচ্ছে করে।

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭

শূন্য পথিক বলেছেন: :( :( :( :(

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: হুমম, বড়ই দুখের। ধন্যবাদ।

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২

বিপদেআছি বলেছেন: ভালো পোষ্ট।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২

হাসান মাহবুব বলেছেন: নভেরাকে নিয়ে হাসনাত আব্দুল হাইয়ের উপন্যাসটা পড়েছিলাম। শ্রদ্ধা করি উনাকে। আপনার লেখাটা অসামান্য। ব্লগে উনাকে নিয়ে এমন বিস্তারির লেখা পড়িনি।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপনি পড়েছেন। মন্তব্য করেছেন।

৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৯

দুরন্ত-পথিক বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করা হউক।ভাল লাগলো।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩০

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনার মতের জন্য।

৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০১

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: নভেরাকে নিয়ে হাসনাত আব্দুল হাই এর উপন্যাসটি পড়ে অঝোরে কাদিনী, তবে নিঃশব্দে কেদেছি অবশ্যই। ওনার অভিমান আর প্রচন্ড মর্যাদাবোধ দেখে অবাক হয়েছি। আরও কিছু তথ্য জানা হলো এ পোষ্ট হতে।সংগ্রহে রাখলাম।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি আমি ও অনেক অবাক হয়েছি।
উনাকে নিয়ে যা পাই তাই পড়ি, আর কেমন যেন ভাবতে থাকি।
কেন এতো অভিমান??
কি কারণে আর না ফিরা?

আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩১

বোকামন বলেছেন:



স্টিকি করার মতই পোস্ট..........
কিছুটা জানতাম আরোও কিছু জানলাম



ধন্যবাদ

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মতামতের জন্য।
হু আমারতো আরো অনেক জানতে ইচ্ছে করছে। কেন উনার এতো অভিমান,,

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাদের কাছে কোনো তথ্য থাকলে শেয়ার করতে পারেন।

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২০

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অসাধারণ ট্রিবিউট !!

উনার সম্পর্কে বিস্তারিত এবং সুন্দর লেখনীর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকেও ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সঠিক সময় এর চমৎকার একটা বিষয় অনন্য দক্ষতার সাথে তুলে ধরেছেন ।

ছবির দেশ এ কবিতার দেশ এ বই তে নভেরা সম্পর্কে পড়েছিলাম , বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে উনার সৃষ্টি দেখছি ......।

নাট্যকলা বিভাগে , আমাদের আতিথি শিক্ষক নাট্যকার সাঈদ আহমেদ স্যার এর কাছে , শুনেছি নভেরা র প্যারিস জীবন এর গল্প ।

আপনার পোস্ট এ +++

শুভকামনা রইল :)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: সুনীলের ছবির দেশে কবিতার দেশে বইটি আমি পড়েছিলাম....পিজি হাসপাতালের বেডে শুয়ে শুয়ে। দারুন একটা বই। মার্গারিটের কথা মনে আছে???

ব্লগার লিস্টে আপনাকে খুঁজলাম , দেখলামনাতো । হুট করে কোত্থেকে আসলেন।

১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি পেত্নি খুঁজে পাওয়া মুশকিল ;)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: পেত্নি থাকেতো বাঁশঝাড়ে আর ব্লগে থাকে বত্নি....বত্নিকে এবার ব্লগারদের নামের লগড ইন লিস্টে দেখলাম।

১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: রাখলাম পকেটে পরে পড়ব :)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫১

খেয়া ঘাট বলেছেন: আসলেই পড়া উচিত।
আর নতুন কোনো কিছু জানলে অনুগ্রহ করে জানিয়ে যাবেন।
আমার খুব আগ্রহ আছে। অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: দারূণ লিখেছেন....... সুন্দর ট্রিবিউট........প্রশংসনীয় উদ্যোগ......

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৯

দখিনা বাতাস বলেছেন: যতদুর মনে আছে, ৯৭ অথবা ৯৮ এ দৈনিক ইত্তেফাকে একটা খবর ছিল, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে নভেরার ফ্রান্সে দেখা হয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী তাকে দেশে ফেরার ব্যাপারে অনুরোধ করেছিলেন, কিন্তু কোন এক অজানা কারনে নভেরা দেশে ফিরতে রাজী হয়নি।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২০

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি , আপনার কথা ঠিক।
প্রধানমন্ত্রী একুশে পদক নিজ হাতে দিতে তখন প্যারিস ছিলেন। কিন্তু নভেরা সেটা গ্রহণ করেন নি।
আসলে পোস্টটি স্টিকি হলে উনার সম্পর্কে অনেক তথ্য জানা যেতো।
স্টিকি পোস্ট না হলে অনেক পাঠকের চোখে পড়েনা।

১৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০

শের শায়রী বলেছেন: নভেরা কে নিয়ে সেই ৯৩/৯৪ এ বিচিত্রায় (স্মৃতি যদি ভুল না করে) একটি লেখা পড়ছিলাম। তারপর হাসানাত আব্দুল হাই এর লেখা।

সে সব ঝাপসা হয়ে গেছে এক ঝটকায় আপনি তুলে নিয়ে এলেন। ব্লগে অল্প পরিসরে অনেক কথা বলতে হয়, আপনি সেই ব্যাপারে স্বার্থক। অসাধারন একটা লেখা। আপনার কাছ থেকে এই ধরনের আরো লেখা আশা করি। আপনি অনুসারিত।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: শের ভাই,
অনেক ধন্যবাদ আপনার মতো গুনি মানুষে মন্তব্য পেয়ে।
পোস্টটি স্টিকি করার অনুরোধ জানিয়ে একটা পোস্ট দিনতো। তাহলে অনেকেই এ মহান ভাস্কর শিল্পী সম্পর্কে জানতো পারতো।
আমরাও হয়তো উনার সম্পর্কে অনেক ব্লগারের কাছ থেকে জানতে পারতাম। ধন্যবাদ।

১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০

মাহবু১৫৪ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট

স্টিকি করার মতই

+++++++

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৫

তারছেড়া লিমন বলেছেন: পোস্টটি স্টিকিকরা হউক।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।

১৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২১

না বলা কথা বলেছেন: তারছেড়া লিমন বলেছেন: পোস্টটি স্টিকিকরা হউক।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০১

খেয়া ঘাট বলেছেন: সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।

১৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

বিলাল বলেছেন: না বলা কথা বলেছেন: তারছেড়া লিমন বলেছেন: পোস্টটি স্টিকিকরা হউক।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাদের অনেক ধন্যবাদ।

২০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪১

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: দখিনা বাতসের দেয়া তথ্যটা সম্ভবত সঠিক। স্পষ্ট মনে পড়ছিলনা বলে উল্লেখ করিনি।বর্তমান প্রধান মন্ত্রী দেখা করেছিলেন ফ্রান্সে।প্রথম শহীদ মিনার তৈরীতে ওনার ভূমিকা নিয়ে কোথায় যেনো বিস্তারিতই পড়েছি,ভীষন অনুপ্রানিত হবার মতই সেসব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার যিনি ভাস্কর সম্ভবত তার সাথেও খুব ভাল যোগাযোগ ছিল নভেরার....। এই ফেব্রুয়ারীতেই ,লেখক,আপনার কাছ হতে এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য সহ পোষ্টের অনরোধ রইল।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন,,,,,,,,একুশের পদক তুলে দিতে শেখ হাসিনা ফ্রান্স ছিলেন ।
উনার সম্পর্কে আসলে ধারাবাহিক বস্তুনিষ্ট বিশদভাবে জানার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
হাসনাত আব্দুল হাইয়ের নভেরা উপন্যাসটি মূলত উপন্যাসের আঙিগকেই লিখা। কিন্ত পরিপূর্ণ জীবন বৃত্তান্তের জন্য- অনেক সময় আর অনেক গবেষণার প্রয়োজন।
উনার আত্মীয় স্বজন অথবা কাছের মানুষদের কাছ থেকে আরো বেশী তথ্য জানা যেতে পারে। আর এ ব্যাপারে মূলত সরকারই উদ্দ্যোগি হতে পারে।
আমি চাচ্ছিলাম নভেরা আরো বেশী পাঠকের নজরে আসুক।
আপনাকে আরো একবার ধন্যবাদ।

২১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২২

শের শায়রী বলেছেন: মডারেটরদের কাছে আশা করব এই পোষ্ট যেন ষ্টিকি করা হয়, শহীদ মিনার নির্মানের অন্যতম স্থপতি এই ভাবে হারিয়ে যাবে আমরা তা হতে দিতে পারিনা। ওনার ব্যাপারে আরো লেখা আশা করি

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩২

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: চমৎকার লেখা। আসলেই জানতাম না নভেরা সম্পর্কে কিছুই। অনেক ধন‍্যবাদ এবং অনুসারিত।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
আসলে অনেকেই জানেনা। আর আমরা কোনোদিন জানাবার চেষ্টাও করিনি।

২৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

অদৃশ্য বলেছেন:




..... আরও জানবার ইচ্ছা রাখছি..


শুভকামনা...

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার জন্যও শুভকামনা।

২৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

আরজু পনি বলেছেন:

খুব ভালো একটি কাজ করেছেন। কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আপাতত প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম। পরে বিস্তারিত মন্তব্য করার আশা রাখি।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

সোহানী বলেছেন: আমি ণভেরার নাম শুনেছি আমার মায়ের মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির পর অবেহেলিত ভাষ্কর্য দেখার পর। অনেকদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এই দিকটায় যাওয়া হয় না। জানিনা আদৈা ভাষ্কর্য গুলো আছে কিনা।........অনেক ধন্যবাদ লিখার জন্য। আমারও অনেক জানার উচ্ছা।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: ভাষ্কর্যগুলো অবহেলায় পড়ে আছে। গুনীর কদর হলোনা, বড় দুঃখ।
অনেক ধন্যবাদ।

২৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: অসাধারন একটি পোস্ট। আমি উনার নামই জানতাম না। আসলেই অনেক কিছুই মিস করেছি। দেশটাকে আরো ভালোভাবে জানতে হবে, আমার দেশ আমি না জানলে সেটা আমার ব্যর্থতা। আর কোন নভেরা যাতে না হারিয়ে যায়। আশা করি প্রতিটি সরকার এদিকে গুরুত্ব দিবেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আর কোন নভেরা যাতে না হারিয়ে যায়- বড় ভালো লাগলো আপনার কথাটা। অনেক ধন্যবাদ।

২৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার একটি পোষ্ট। :)

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

২৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৭

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: মডারেটরদের কাছে আশা করব এই পোষ্ট যেন ষ্টিকি করা হয়, শহীদ মিনার নির্মানের অন্যতম স্থপতি এই ভাবে হারিয়ে যাবে আমরা তা হতে দিতে পারিনা। ওনার ব্যাপারে আরো লেখা আশা কর-------শের শায়রীর সাথে সহমত।
সোহানীর মত আমিও মা'র কাছ হতে শুনেই নভেরা সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হই।প্রথম শহীদ মিনার তৈরীতে ওনার সাথে সম্ভবত অপরাজেয় বাংলার ভাসকর খালিদ এরও অ নেক গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা ছিল।সেসময় শহীদ মিনার তৈরীতে নভেরার ভূমিকার কথা পড়ে ভীষন অবাক হয়েছিলাম। লেখককে আবার অনুরোধ শহীদ মিনার তৈরীতে নভেরার ভুমিকা নিয়ে পোষ্ট দিন। আর সবাইকে অনুরোধ----একসাথে এই পোষ্ট ষ্টিকি করার অনুরোধ করি।
পোষ্টটি ষ্টিকি করা হউক।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: প্রিয় নুসরাতসুলতানা,
আপনাকে অনেক বেশী ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য।
দেখি উনাকে কীভাবে নানাস্তরে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের কাছে পরিচয় করিয়ে দেয়া যায়। দেশের অহংকার এসব গুনীজনেরা এতো সহজে এভাবে হারিয়ে যেতে পারেনা।

২৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দুরন্ত-পথিক ,বোকামন ,মাহবু১৫৪ ,তারছেড়া লিমন ,বিলাল , শের শায়রী ,নুসরাতসুলতানা্‌ এবং মনিরা সুলতানা বলেছেন ......।।

মডারেটরদের কাছে আশা করব এই পোষ্ট যেন ষ্টিকি করা হয়

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা।

৩০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পোস্টে ++++++++++++++++++++++++++++

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা

৩১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

না পারভীন বলেছেন: জাতীয় যাদুঘরের ফুলের বাগানে ওনার করা ভাষ্কর্য আছে । নভেরার কাজ গুলো আলাদা ধরণের , বুঝা যায় ওনার করা ।


পোস্টে +++

১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:০১

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: ‘কী অভিমানিনী সে আসে না কোনদিন শহীদ মিনারে-
‘শহীদ মিনার কী করুণ ডাকে সেই নভেরাকে
কিছুতে পায় না সাড়া, ডাকে বারবার
কিছুতে পায় না সাড়া, ডাকে বারবার/
কিছুতে পায় না সাড়া, ডাকে বারবার।

৩৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

জানা বলেছেন:

সেই যখন সবে কৈশর পেরিয়েছি, মা'র কাছে তাঁর কথা শুনি। আমাদের বাড়ীর লাইব্রেরীতে তাঁর ছবি (আপনার দেয়া এখানে দ্বিতীয় ছবিটি সম্ভবত) সম্বলিত প্রচ্ছদের 'নভেরা' নামের একটি বই খঁুজে পাই। যতদূর মনে পড়ে বইটি পড়ে সেই সময়ের এই অত্যাধুনিক এবং সংস্কৃিত মনষ্ক এই মানুষটি সম্পর্কে খানিকটা জেনে আমারও খুব মন খারাপ হয়েছিল। সেই অল্প বয়সেই আমার মনে হয়েছিল একটি গুনী মানুষকে সঠিক মূল্যায়নের চেয়ে কটূ সমালোচনাই বেশী করা হয়েছে। সম্ভবত সেটিই হাসনাত আব্দুল হাইয়ের উপন্যাস। ভূলেই গিয়েছিলাম। আরেকবার বইটি পড়ার তীব্র আগ্রহ অনূভব করছি। জোগাড় করে নেবো।

দারুণ একটি পোস্ট।
সবার নজরে রাখাটা জরুরী। তবে এই মুহূর্তে নির্বিাচিততেই থাক। আরেকটু পরে পোস্টটি আমরা আরও সামনে রাখবো নিশ্চয়ই।

পোস্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ @ খেয়াঘাট।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।
ব্লগের মাধ্যমে অন্তত একটা জোরালো উদ্দ্যোগ নেয়া যেতে পারে যাতে নভেরাকে আমাদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্য বইয়ের অন্তর্ভূক্ত করা হয়।
এ কাজটুকু করতে পারলে আমি মনে করি বিশ্বব্যাপী পরিচিতি এই বাংলা ব্লগ একটা মহতি কাজে তার সফল ভূমিকা পালন করবে।

একমাত্র পাঠ্য বইয়ের মাধ্যমেই সেই ছোটবেলা থেকেই আমরা ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে জানি, কুদরত-ই-খুদা কে জানি, জগদীশ চন্দ্র বসুকে জানি, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনকে জানি, পটুয়া কামরুল হাসানকে জানি। এবং এরকম জানি আরো কত গুনি ব্যক্তিদের। তবে নভেরা কেন এতো অবহেলায় পড়ে থাকবে?? ব্লগের মাধ্যমেই উদ্দ্যোগটি নিতে হবে এবং এখনই।

৩৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩

ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: ভাবতেই অবাক লাগছে-সেই পঞ্চাশ/ষাট দশকেই একজন বাংগালী মুসলিম মহিলা এমন গৌরবদীপ্ত শিল্পী ছিলেন!

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা।

৩৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০০

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: জানা আপনার মন্তব্য পড়ে ভাল লাগলো। এ জন্যই সামু অন্যদের চেয়ে আলাদা।নভেরা তার সময়ের চেয়ে অনেক বেশী আগানো এক মেয়ে ছিলেন আর প্রতিভাবানত অবশ্যই।সেজন্যই হয়তো এত সমালোচনা । এত মর্যাদাবোধ ছিল তার, সেটা তাকে মানায়ও বটে। তাকে নিয়ে মাঝখানে বেশ কিছু লেখা পড়েছিলাম। অনেকদিন পর এই পোষ্ট হতে আবার তার সম্পর্কে পড়া।

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা।

৩৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

না পারভীন বলেছেন: কি ভাবে এত দরদ দিয়ে লেখেন ভাইয়া ? চোখে পানি এসে গেছে । আল্লাহ ওনাকে জান্নাতবাসী করুণ ।

"বাংলাদেশের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী হামিদুর রহমান মহান ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিবিজড়িত শহীদ মিনারের স্থপতি হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন। তাঁরই রূপকল্পনা অনুসারে নভেম্বর, ১৯৫৭ সালে তিনি ও নভেরা আহমেদের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সংশোধিত আকারে শহীদ মিনারের নির্মাণ কাজ কাজ শুরু হয় ।"
(কান্ডারী ভাই এর পোস্ট থেকে)


"একসময় নাকি আপনি আর বাংলা ভাষাও বলতেন না।ফ্রান্সের বাংলা দূতাবাসের কর্মকর্তাদের ইংরেজীতে বলেছিলেন- আপনি বাংলা বুঝেন না।কত বড় বেদনা, কত বড় অভিমানে আপনি বলেছিলেন-বাংলা ভাষা বুঝেন না। যে ভাষার শহীদ মিনার সারা পৃথিবীতেই যার কোনো তুলনা নাই সেই মিনারের প্রসুতি আপনি আর আপনি বাংলা ভাষা বুঝবেন না, তাই কি হয়? "

০১ লা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনিও নিশ্চয় দরদ দিয়ে পড়েছেন তাই এরকম মনে হয়েছে।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা।

৩৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

বেবিফেস বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকেন।

০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থাকেন।

৩৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

প‌্যাপিলন বলেছেন: নভেরাকে তুলে আনার জন্য অনেক ধন্যবাদ
বেশ কয়েকবছর আগে জাতীয় যাদুঘর নভেরার ভাস্কর্যগুলো নিয়ে যাদুঘরের আঙিনায় একটা প্রদর্শনী করেছিল। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রথী মহারথীদের কারণে ঢুকতে পারিনি, গেটের ফাক ফোকর দিয়ে দেখেই খুশি থাকতে হয়েছিল

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা

৩৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২১

নাদিয়া জামান বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে এই মহীয়সী কিন্তু অভিমানী নারীর সম্পর্কে জানার আগ্রহ আরও বেড়ে গেলো...

তার সম্পর্কেঅনেক তথ্যপূর্ণ এই চমৎকার পোস্টটি পড়লাম মাত্র।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
লিখাটির লিংক আমার পোস্টেও দেয়া আছে।

ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা

৪০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫১

দন্ডিত বলেছেন: হাসনাত আব্দুল হাই এর উপন্যাস টা পড়ার ইচ্ছা জাগল।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি পড়েন, অনেক কিছু জানতে পারবেন।

ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা

৪১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৮

শিশেন সাগর বলেছেন: +++++++++++++++

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা

৪২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৪

একজনা বলেছেন: পোষ্টে ভালোলাগা। স্মৃতির আড়ালে হারিয়ে যাওয়া নভেরাকে আবার নতুনভাবে জেনে ভালো লাগল। ছোটবেলা থেকেই নভেরা কে জানার আগ্রহ আমারো কিন্তু তেমন বিস্তারিত কিছু পাইনি কোথাও। আপনার পোষ্ট পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।

উনি যেখানেই থাকুন, আল্লাহ উনাকে ভাল রাখুন।

২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা

৪৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

রোজেল০০৭ বলেছেন: নভেরার প্রতি রইল শ্রদ্ধা।

পোষ্টে কৃতজ্ঞতা ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২২

এম হুসাইন বলেছেন: উনার সম্পর্কে কিছু টা জানতাম, আজ পুরোপুরি জানলাম আপনার পোস্ট থেকে। লেখা পড়ছিলাম আর আমার চোখ ছল ছল করছিলো, জানি না কেন।

অশেষ শ্রদ্ধা আর কৃতজ্ঞটা উনার জন্যে।
পোস্টে +

শুভকামনা!

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা

৪৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

ভুং ভাং বলেছেন: নভেরারা কোন দিনও হারিয়ে যায় না ।পোষ্টে ++++++++++

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা

৪৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৯

নাস েটক বলেছেন: ++++++++++++++++++++++্।আসলে আমরা জাতিটাই এরকম ।দেশের অধিকাংশ শ্রেষ্ঠ সন্তানদের যথাযথ মূল্যায়ন না করে বরং দূরে ঠেলে দিয়ে একে অপরের সাথে হানাহানিতে ব্যস্ত ।যদি আমরা উনাদের সঠিক মূল্যায়ন করতে পারতাম হয়ত আমরাও পৃথিবীর পরম আরাধ্য জাতিগুলোর একটি হয়ে উঠতে পারতাম।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: যথার্থই বলেছেন।
ভাস্কর নভের দেশের মানুষের মাঝে চিরভাস্বর হয়ে ওঠুক -
সবাই জানুক এই মহিয়সী নারি সম্পর্কে , সরকারের উচিত নভেরাকে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা

৪৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

কালোপরী বলেছেন: ++++++++++

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

৪৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: নভেরাকে নিয়ে হাসনাত আব্দুল হাইয়ের উপন্যাসটা পড়েছিলাম। আপনার লেখার শুরুতে বারবার উনার নামটা মনে করার চেষ্টা করছিলাম। মাথায় নভেরা আসছিল না, আসছিল নুশেরা।পরে উনার নামের উল্লেখ দেখে নিজেই লজ্জা পেলাম- একজন কৃতী ভাস্কর, তার নামটাও মনে রাখতে পারলাম না।

অসাধারন পোস্ট। আপনার প্রস্তাবনাগুলো কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করবে, এটাই আশা করি।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: পড়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

৪৯| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ২:০৮

মুক্ত মানব বলেছেন: ভালো লাগলো খেয়া ঘাট। প্যারিসে যেবার গেলাম মনে আছে সাঁঝে লিজে-তে নভেরাপুর সাথে দেখা করার আশায় গেছি ক'য়েকদিন। কিন্তু হায় অভিমানী আপুটার সাথে দেখা হয় নি।

০১ লা মে, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: Wow....so u must know more details abt her...pls share .

৫০| ০১ লা মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

কয়েস সামী বলেছেন: +++++++

০১ লা মে, ২০১৩ রাত ৯:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে সবিনয় ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.