নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুদ্ধাপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যদন্ড, কয়েকটি ঘটনা,সভ্য জাতির নুমনা আর আপনারা যারা শিবির করেন ।

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১০

একটি জাতি তখনই সুসভ্য হবে যে জাতি প্রতিটি খুনের বিচার করবে। আইনের ওপর কেউ হস্তক্ষেপ করবেনা।সভ্য জাতি মাত্রই যুদ্ধাপরাধের বিচার করেছে।সর্বোচ্চ শাস্তি দিয়েছে।

একটি জাতি তখনই সুসভ্য হবে যখন সেখানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিরাপদ থাকবে। তাদের মধ্যে কোনো ভয় কাজ করবেনা।সাঈদির ফাঁসি হলে কেন মনি বালাকে আতঙকে থাকতে হবে?

বিচারের রায় নিয়ে রাজপথ যেখানে রণক্ষেত্র হয়-তা কখনো কল্যানকর নয়।



যুদ্ধাপরাধের রায় কেমন করে কার্যকর হয়েছে-নীচে দেখুন। আইনের কাজ আইনে হয়েছে। রাজপথ উল্লসিতও হয়নি, রণক্ষেত্রও হয়নি।



জুলিয়াস স্ট্রেইচারঃ Der Stürmer পত্রিকার প্রকাশক, সম্পাদক।

মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণীত নুরেমবার্গ ওয়ার ক্রাইমস ট্রায়াল কোর্টে।

রায়- ফাঁসি। ফাঁসি কার্যকর হয় ১৯৪৬ সালের পহেলা অক্টোবর।

নীচে ছবি দেখুন-

গলায় দড়ি লাগানো জুলিয়াস স্ট্রেইচার-





ছেয়েচ ইনকায়ার্টস :Federal Chancellor of Austria

অপরাধঃ জুলুম, শান্তি লংঘন করা, যুদ্ধের প্ররোচণা, সহযোগিতা, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ ইত্যাদি।

আন্তর্জাতিক ওয়ার ট্রাইবুনাল কোর্টে প্রমাণিত এবং রায় ফাঁসি। ফাঁসি কার্যকর হয় ১৯৪৬ সালের ১৬ই অক্টোবর ৫৪ বছর বয়সে।

গলায় দড়ি লাগানো ছেয়েচ ইনকায়ার্টসঃ





ফ্রিট্জ ছাউকেলঃ Minister President of Thuringia

অপরাধঃ যুদ্ধের ইন্ধন, পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন, শান্তিবিনষ্টকরণ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। রায়- ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে মৃত্যু।

রায় কার্যকর করা হয়- ১৬ই অক্টোবর ১৯৪৬ সাল।

গলায় দড়ি লাগানো ফ্রিট্জ ছাউকেলঃ





আলফ্রেড রোজেনবার্গঃReich Minister for the Occupied Eastern Territories

অপরাধঃ হলুদ সাংবাদিকতা,প্রপাগান্ডা, যুদ্ধের প্ররোচনা, সহায়তা, শান্তিবিন্ষ্ট করা, যুদ্ধের পরিকল্পনা এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। অপরাধ আন্তর্জাতিক ওয়ার ট্রাইবুনাল কর্তৃক প্রমাণিত এবং রায় ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে মৃত্যু।

রায় কার্যকর করা হয় -১৬ই অক্টোবর ১৯৪৬ সাল।

গলায় দড়ি লাগানো আলফ্রেড রোজেনবার্গঃ



রোজেনবার্গই একমাত্র অপরাধী যিনি তার রায়ের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য আছে কিনা জানতে চাইলে শুধু একটা শব্দই বলেন- না।



হ্যান্স ফ্রাঙকঃ পোলান্ডের গভর্ণর জেনারেল।

অপরাধঃ যুদ্ধের প্ররোচনা, পরিকল্পনা, অংশগ্রহণ, শান্তি বিনষ্টকরণ,মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। নুরেমবার্গের ইন্টারন্যাশনাল মিলিটারি ট্রাইবুনাল কোর্টে অপরাধ প্রমাণিত এবং রায় ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে মৃত্যু। রায় হয়-১লা অক্টোবর ১৯৪৬ সালে আর কার্যকর হয় ১৬ই অক্টোবর ১৯৪৬ সালে। এর মাঝে তিনি ডায়েরিতে অপরাধ স্বীকার করেন। এবং হাসিমুখে ফাঁসির দড়ির দিকে এগিয়ে যান।

গলায় দড়ি লাগানো হ্যান্স ফ্রাংকঃ





উইলহেম ফ্রিকঃ নাজি জার্মান সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী।

অপরাধঃ যুদ্ধের প্ররোচনা, পরিকল্পনা, অংশগ্রহণ, শান্তি বিনষ্টকরণ,মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। নুরেমবার্গের ইন্টারন্যাশনাল মিলিটারি ট্রাইবুনাল কোর্টে অপরাধ প্রমাণিত এবং রায় ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে মৃত্যু। রায় হয়-১লা অক্টোবর ১৯৪৬ সালে আর কার্যকর হয় ১৬ই অক্টোবর ১৯৪৬ সালে ।মৃত্যুর আগে বলে যান-"Long live eternal Germany," ফাঁসির দড়িতে ঝুলিয়ে মৃত্যু।

কারাগারের নির্জন সেলে উইলহেম ফ্রিকঃ





মাসাহারু হোমাঃJapanese Military Administrator

অপরাধঃ যুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ, ষড়যন্ত্র, যুদ্ধের পরিকলপ্ননা, সহায়তা, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। আমেরিকান মিলিটার ট্রাইবুনাল কোর্টে অপরাধ প্রমাণিত।গলায় দড়ি ঝুলিয়ে ফাঁসি কার্যকর করাকে মাসাহারু অসম্মান মনে করেন, তাই ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যু দন্ড কার্যকর এপ্রিল ৩,১৯৪৬ সালে।মাসাহারু হোমা আদেশ করেন-উনার মৃত্যুর ছবি যেন প্রকাশিত না হয়,এটাও উনার জন্য অসম্মান জনক। উনার নিক নেম ছিলো-

"The Poet General"

মাসাহারু হোমাঃ







১- ইসলাম আর দেলোয়ার হোসাইন সাঈদি সাহেব এক না। ইসলামে জুলুম পছন্দ করেনা। ১৯৭১ সালে উনারা জুলুম করেছেন, নির্যাতন করেছেন।তাই এর বিচার হয়েছে। আপনাদের উচিত তাই হাসিমুখে এ বিচার মেনে নেয়া।



২-এ রায়ের বিরুদ্ধে আপনার আন্দোলন করলেন মানে পৃথিবীর সমস্ত যুদ্ধাপরাধীর পক্ষে আপনার আন্দোলন করছেন। নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করে দেখুন কাজটি ভালো করছেন কিনা?



৩-আপনারা নিজেদের মানবতার আদর্শের দল , ইসলামি আদর্শের দল বলে দাবী করেন।কিন্তু মানবতার বিরুদ্ধে ভয়াবহ এ অপরাধের যখন রায় হলো তখন আপনারা নতুন করে যুদ্ধ শুরু করলেন-এটাকি একরকমের বিপরীতমুখী আদর্শ না?



৪-আপনারা যদি আদর্শবাদী দল হয়ে থাকেন, তবে আপনাদেরইতো এরায়ে সবচেয়ে বেশী খুশী হওয়ার কথা যে আল্লাহ রাব্বুলআলামীন ন্যায় বিচার করেছেন।আপনাদের দল থেকে কলংকের দাগ মুছে গেলো।



৫- উপরের ছবিগুলো দেখেছেন- যুদ্ধের পরপরই মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়েছে।কিন্তু বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীরা ৪২ বছর বেশী আয়ু পেয়েছেন-এজন্যতো উনাদের এবং আপনাদের আল্লাহর দরবারে শুকুরিয়া আদায় করার কথা।



৬- বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে ভারতের এক প্রখ্যাত মাওলানা পালিয়েছিলেন। ঠিক এ মুহুর্তে উনার নাম মনে আসছেনা। তিনদিন পালিয়ে থাকার পর উনি ময়দানে ফিরে এসে ঘোষণা করলেন- এবার আমার ফাঁসি হয় হোক। কারণ আমি নবীজীর সুন্নত পালন করেছি -সেই মক্কা থেকে মদীনা লুকিয়ে পালিয়ে যাওয়ার তিনদিন। এর চেয়ে বেশী পালিয়ে থাকা যায়না। কিন্তু মাওলানা আবুল কালাম আজাদ কি করলেন- শিয়ালের মতো পালিয়ে গেলেন।যিনি নিষ্পাপ তরুনদের বক্তৃতার মাধ্যেমে শরীরে আগুন ধরিয়ে দিতেন।নিজের বিবেককে এবার প্রশ্ন করুন-ইনারা কেমন ইসলাম প্রেমিক।কেমন আপনাদের নেতা। আল্লাহর কাছে প্রার্থণা করবো যেন আপনাদের মোহ কেটে যায়।



৭-ষোল, সতের ,আঠারো বছরের ছেলেরা খুন হয়ে গেলো।আপনারা মানুষ হওয়ার কথা বলেন।কেন এসব কচি কোমল ছেলেদের পুলিশের গুলির সামনে ঠেলে দিচ্ছেন। এসব পরিবারের মা-বাবার কান্না শুনুন। এই পৃথিবীতে ওদের কান্নার আর শেষ হবেনা। আপনারা যদি আদর্শবাদী দল হয়ে থাকুন তবে ওদেরকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ভালো চাকুরি করতে সুপরামর্শ দিন।দেখবেন সন্তানের সাফল্যে বাবা-মা কেমন করে আল্লাহর কাছে নিস্তব্ধ রাতের গভীরে অশ্রুসজল চোখে মোনাজাত করছেন। আল্লাহর দরবারে এচোখের পানি বৃথা যাবেনা। আর মায়ের পায়ের নীচেইতো সন্তানের জান্নাত।বাবা -মায়ের মুখে হাসি ফুটান, আল্লাহ নিরাশ করবেন না। সাঈদী সাহেব কিছুই করতে পারবেননা, রাজপথও না।



৮-জানি আপনারা মনে প্রাণে সাঈদি সাহেবকে ভালোবাসেন। উনার কোরআনের তাফসীর শুনেন।নিজেকে ইসলামি পথে পরিচালিত করার চেষ্টা করেন।উনি অনেক সুললিত কন্ঠে তাফসীর করেন- এসব সত্য। কিন্তু ৭১ সালে নয়মাস যুদ্ধ হলো-এটাওতো সত্য। আজকে ৪০ কি ৪৫ জন মানুষ মারা গেলো-জানি আপনাদের খারাপ লাগছে।আমারও খারাপ লাগছে।কিন্তু একবার চিন্তা করে দেখেন -৪০ না ৫০ না ৩০লক্ষ লোককে মেরে ফেলা হলো। আপনাদের অনেকেই ৩০ লক্ষ লোক মারা গেলো এটা স্বীকার করতে চাননা. কারণ আপনাদের মগজে অন্য কিছু ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। কিন্তু এটা প্রমাণিত। একেবারে অংকের মতো হিসাব করে। ৩০ লক্ষ মানুষের রক্ত একবার চোখ বুঝে চিন্তা করেন- পুরা এক লাল রক্ত নদী হয়ে যাবে।আপনারা কি চাননা, এর বিচার হোক। আচ্ছা-আপনার গ্রামের বাড়ী যদি আমি যাই- তবে আমি কি জানবো হুট করেই- কে ডাক্তার, কে ইন্জীনীয়ার, কে শিক্ষক, কার বাড়ী কোনটা যদি আপনি আমাকে দেখিয়ে না দেন। ১৪ই ডিসেম্বর রাতে কতগুনি মানুষকে মেরে ফেলা হলো- এদের বাড়ী ঘর কারা দেখিয়ে দিলো, কারা চিনিয়ে দিলো।অনুগ্রহ করে একবার চিন্তা করুন ভাই।মোহ থেকে ,অন্ধত্ব থেকে , ভুল পথ থেকে বেরিয়ে আসুন। আপনারা কেমন আদর্শের কথা বলেন, কেমন ইসলামের কথা বলেন, কেমন মুসলমানের কথা বলেন!!! কেমন মানবতার কথা বলেন।



৯- আপনারাই এগিয়ে আসুন। আপনারাই অনুগ্রহ করে বলিষ্ট কন্ঠে বলুন- সব যুদ্ধাপরাধীর উপযুক্ত বিচার হোক। শুধুমাত্র একজন মানুষ খুনের বিচারই যদি সর্বোচ্চ মৃত্যুদন্ড হয়- তবে উনাদের ফাঁসি হবে না কেন?



১০- আপনি রাজপথে সাঈদী সাহেবের জীবন বাঁচাতে লড়ে যাচ্ছেন- দেখেন আপনার ঘরে ফিরার পথ চেয়ে আপনার বাবা-মার দুচোখে ঘুম নেই,উৎকন্টার শেষ নেই। বাবা মায়ের পাশে গিয়ে বসুন- ছোট বোনটার মাথায় হাত রাখুন,,,,সবাই মিলে বাবা মায়ের শৈশবের গল্প শুনুন। আপনাকে বাবা-মা বুকের কাছে পেলে এর চেয়ে বড় শান্তি ওদের জন্য পৃথিবীতে আর কিছু নেই। সেখানেই আপনার জান্নাত, সেখানেই আপনার সুখ।





মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯

আলাপচারী বলেছেন: সময়োপযোগী লেখার জন্য ধন্যবাদ

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪

রবিন০৪ বলেছেন: খুব সুন্দর গুছিয়ে লেখা.. ধন্যবাদ আপনাকে ..

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাই রে আজকাল আর এত সুন্দর করে কেউ কথা বলে না

অনেক ভাল লাগলো আপনার লেখা ।


০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পেয়ে।

৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

২০১৩ বলেছেন: কি বিচার হচ্ছে তা একটু মন খুলে ভাবলেই বুঝতে পারার কথা ভ্রাতা, যেখানে স্বাক্ষি গুম হয়, আর নিজামুল হক এর আলাপন এ সরকারের চাপ, পদোন্নতির লোভ্‌ এসব একটু ভাবুন, তারপর ভাবুন এই আসামি গুলোর মাঝে সবচেয়ে অভিজোগ বেশি কাদের মোল্লার শিবিরের মিছিলের চাপে তার রায় হল যাবতজিবন, আর জাগরণী মঞ্চের চাপে সাইদির রায় হল ফাসি ।

০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

খেয়া ঘাট বলেছেন: একটি জাতি তখনই সুসভ্য হবে যে জাতি প্রতিটি খুনের বিচার করবে। আইনের ওপর কেউ হস্তক্ষেপ করবেনা।

৫| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
ধন্যবাদ, তথ্যবহুল এই পোস্টটির জন্য।
প্রিয়তে ...

০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ লেখা।পোষ্টে ++++

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭

শের শায়রী বলেছেন: বেশ গুছিয়ে চমৎকার লিখছেন। ভাল লাগল

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

নূরূল ইমরান বলেছেন: "আপনি রাজপথে সাঈদী সাহেবের জীবন বাঁচাতে লড়ে যাচ্ছেন- দেখেন আপনার ঘরে ফিরার পথ চেয়ে আপনার বাবা-মার দুচোখে ঘুম নেই,উৎকন্টার শেষ নেই। বাবা মায়ের পাশে গিয়ে বসুন- ছোট বোনটার মাথায় হাত রাখুন,,,,সবাই মিলে বাবা মায়ের শৈশবের গল্প শুনুন। আপনাকে বাবা-মা বুকের কাছে পেলে এর চেয়ে বড় শান্তি ওদের জন্য পৃথিবীতে আর কিছু নেই। সেখানেই আপনার জান্নাত, সেখানেই আপনার সুখ"

মন ছুঁ্যে গেলো, ভাইজান।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ,আপনাকে।

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: মারাত্বক পোস্ট !!

+++++++++++++++

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: পড়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

১০| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১:৫২

মুক্ত মানব বলেছেন: ভালো লাগলো।

০১ লা মে, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: Onek dhonnobad

১১| ০৭ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৩১

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: খুব ভালো একটা লেখা। শেষের আবেদনগুলো বিভ্রান্ত বিপথগামীদের কাছে পৌছাতে পারলে খুব ভালো হত।

০৮ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৪২

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ০৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৫৪

ম.র.নি বলেছেন: অনেক বাঘা বাঘা ব্লগার প্রসংশা করে গেলেন আপনার লেখার, খুব গুছিয়ে লিখেছেন, ভালো হয়েছে,তথ্যবহুল ইত্যাদি।শিরনামে লিখেছেন সভ্য জাতির নুমনা আর..... তা এ 'নুমনা'র মানে যদি বলতেন তাহলে বুঝতে পারতাম ভালো করে।

আপনার দেয়া তথ্যে যাদের ফাঁসি হয়েছে যুদ্বাপরাধ হিসেবে তাদের বিচার স্বচ্ছ হয়েছিল, সেসব দেশের জনগন তার বিরুধীতা করেনি ধরে নেয়া যায়।রাইট?তো বাংলাদেশে কি হচ্ছে? বি এন পি'র মত বৃহত বিরুধী দলের, যাদের পেছনে রয়েছে দেশের বিশাল এক জনগোস্ঠীর সমর্থন তাদের মতামত বাদ দিয়ে আপনি কিভাবে আশা করেন এটা সু্ষ্ঠু বিচার?আপনার বিবেক কি বলে?

সব যুদ্ধাপরাধীর উপযুক্ত বিচার হোক।--আপনার লেখার সবচেয়ে সহজ সরল কথা যার সাথে আমি একমত। 'উপযুক্ত' আর 'জোরজবস্তি' দুইটা আলাদা বিষয়, আশা করি এটা আপনি জানেন।

স্কাইপি কেলংকারী সম্পর্কে আপনার বিবেকের বিবেচনা কি রায় দেয়?আপনার উল্লেখিত বিচারে কি কোন ধরনের কেলেংকারীর বিষয় ছিল?আপনার জানা থাকলে দয়া করে জানবেন।

আপনার পোস্টটি মূলত শিবিরদের উদ্দেশে লেখা, তাই বিস্তারিত আর্গুম্যান্টে গেলাম না।তাছাড়া সামুতে শিবিরদের উদ্দেশে পোস্ট দিয়ে কি লাভ, তাদের কোন কথার, যুক্তির মূল্য দেয়া হয়?, ছাগু ট্যাগ দিয়ে, লিস্ট বানিয়ে ব্যান করে দেয়া হয়।সো ডো নট এক্সপেক্ট এ্যানি লজিকাল আর্গুম্যান্ট এগন্যাস্ট ইউর পোস্ট, অন্তঃসারশূণ্য,কপট, ভন্ড স্বপক্ষের শক্তির পিঠ চাপড়ানোই পাবেন, যার কোন মূল্যই নেই।




আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.