নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক মিনিটের ছোটগল্প- জানিনা পেরেক কোথায় বিঁধে আছে?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০০

রুপগন্জ স্টেশনে আমি পরের বাসের অপেক্ষায় বসে আছি। দেখি,এক ছোট ছেলে হাঁক দিয়ে দিয়ে চা বিক্রি করছে।পিচ্চির কাছে চা চাইলো-এক সুবেশী যুবক।পিচ্চি চা কাপে ঢালতে না ঢালতেই ,আরেক হকারের কুনুইয়ের ধাক্কা খেয়ে ছলাত করে যুবকের শার্টে পড়লো।যুবক পিচ্চিকে এমন জোরে চড় মারলো-আমার পুরো অন্তরাত্মাই কেঁপে ওঠলো।



আমার পাশে বসা ভদ্রলোক,সব লক্ষ্য করে বললেন-আহারে যুবক-কেন যে মিছেমিছি চড় মারলে? যা হবার তা তো হয়েই গেছে।আসলে তোমার সুলাইমানের গল্পটা জানা দরকার ছিলো।বলেই আমার দিকে ফিরে থাকালেন।আমার ও সময় কাটেনা। আমি বলি ,সুলাইমানের গল্পটা কেমন?



ভদ্রলোক অতি আগ্রহ নিয়ে গল্প বলা শুরু করলেন-

একজন নিরীহ প্রাইমারী ইস্কুলের শিক্ষকের ছেলে সুলাইমান এমন জালিম ছিলো-তারপর আবার কেমন করে যে এতো সাধু হয়ে গেলো তা একবারে আজিব ব্যাপার।



সুলাইমান ছিলো প্রচন্ড বদমেজাজি। এতো অভদ্র যে একদিন সে রিকশা থেকে নেমেই ড্রাইভারকে চড়াতে শুরু করলো শুধুমাত্র একটা টাকা বেশী চাইছিলো বলে। এরপর সে বাড়ীএসে দেখে উনুনে এখনো ভাত।সুলাইমানের মাথা গরম ভাতের মতো গরম হয় আর সিদ্ধ ভাতের ধোঁয়ার মতো মাথা থেকে ভাঁপ বের হতে থাকে।রাগের মাথায় মারলো কাজের মেয়ে জরিনারে প্রচন্ড জোরে এক চড়।



সুলাইমানের পিতা আকমল মাস্টার রাতে বাসায় এসে যথারীতি ছেলের এসব কীর্তি শুনেন। ছেলেকে কিছুই বলেন না। রাতার খাবার খেয়ে ঘুমাতে যান।



ভোরে পূবাকাশে আলো ফুটছে।চারদিকে প্রশান্তির বাতাস বইছে,ফুরফুরে হিমেল হাওয়া।আকমল মাস্টার সুলাইমানকে ঘুম থেকে তোলেন।হাত মুখ ধূয়ে বাপ আর ছেলে অল্প কিছু পেটে চালান দিয়ে গ্রামের আল ভরাভর হাঁটতে থাকেন গন্জের দিকে।



সুলাইমানের বায়ুচড়া মন বড় বেশি উচাটন। মনে নানা রকম চিন্তা।বাপ আজ সকাল বেলায় তারে নিয়ে কোথায় রওয়ানা দিলেন।

দুজনে রহমত ব্যাপারীর ভূষিমালের দোকানে আসে।নানারকম সওদা শেষ করে।তারপর মাস্টার মশাই, সুলাইমানকে বলেন-ছটাক তিনেক পেরেক কিনে নিতে। পূবাকাশের আগুনের গোলা মাথার উপর ওঠতে না ওঠতেই দুজনে আবার বাড়ি ফিরে আসে।



আকমল মাস্টার ছেলে সুলাইমাকে নিয়ে খেতে বসেন।খাওয়া দাওয়া শেষ করে , ছাতিম গাছটার নীচে আসেন।তারপর তিনি পেরেকের থলেটি ছেলের হাতে দেন। শান্ত-ধীরে ছেলের মাথায় হাত রেখে বলেন-যখনই তোমার মেজাজ চড়া হবে -কারো সাথে অভদ্র ব্যবহার করবে,কাউকে চড় মারবে, মারধর করবে তখনই একটি করে পেরেক এই ছাতিম গাছে বিঁধবে।

তোমার জন্মদাতা বাপ হিসাবে এই অনুরোধটুকু কি বেশী হয়ে যাবে?

সুলাইমান বাপের কথার আগামাথা কিছুই বুঝতে পারেনা। তবে, নীরবে সম্মতি জানায়।



মাস দুয়েক পর-

চৈত মাসের প্রচন্ড গরম পড়েছে।আকমল মাস্টার শীতল বাতাসের টানে ছাতিম গাছটার নীচে এসে বসেন।দেখেন অনেকগুলো পেরেক ছাতিম গাছটায় বিঁধে আছে। এবার সুলায়মানকে ডাকেন।বলেন-ও আরেকটি কথা,যে পর্যন্ত তোমার মেজাজ নিয়ন্ত্রনে থাকবে -কারো সাথে ভালো ব্যবহার করবে, বিনয়ী হবে, শালীন, মার্জিত রুচি নিয়ে কথা বলবে তখন একটি করে পেরেক এখান থেকে তুলে ফেলবে।



কয়েক মাস যায়। আকমল মাস্টার ছাতিম গাছের নীচে এসে দেখেন, আর একটিও পেরেক গাছে বিঁধে নেই। তিনি খুব খুশী হন। ছেলেকে নিয়ে ছাতিম গাছের পাশে যান। তারপর বলেন-আমার ভালো লাগলো তোমার মেজাজের পরিবর্তন হয়েছে দেখে।



যাদের সাথে প্রতিনিয়ত খারাপ ব্যবহার করতে ,রিকসা ড্রাইভার,কাজের মেয়ে, স্বজন, বন্ধু, পরিজন সবার সাথে ভালো ব্যবহার করছো।কিন্তু গাছটার দিকে একবার চেয়ে দেখো-সেই বিঁধে যাওয়া পেরেকগুলো আর নেই ,কিন্তু দাগগুলো ঠিকই সেখানে রয়ে গেছে।এ দাগুগুলো কিন্তু কখনোই মুছে যাবেনা। কখনোই না।



শারীরিক আঘাতের চিহ্ন যেমন দাগ রেখে যায়, ঠিক তেমনি, মানসিক আঘাত,খারাপ ব্যবহার, কোনো তাচ্ছিল্য ,কোনো অবহেলা,অহমিকা,বড়ত্বের অহংকার,রাগের চোটে অসাবধানতাবশতঃ কোনো অর্বাচীন বাক্যও মানুষের মনে চিরস্থায়ী দাগ রেখে যায়।



সেদিন যে ড্রাইভারকে চড় মেরেছিলে বাজারে, মনে আছে?শুনেছি সে আর নেই, ট্রাকের চাপায় পড়ে মারা গেছে।আমার বড় কষ্ট হচ্ছে তোমাকে ক্ষমা করার জন্য ও আর পৃথিবীতে রইলো না। তাই, সবসময় ভুল করে যে আবার ক্ষমা চাইবে ,সে সুযোগ ও আর কোনোদিন নাও আসতে পারে।



ইতোমধ্যে আমার বাস এসে দাঁড়িয়েছে। আমি বলি, হুম শুনলাম,আপনার গল্প। অনেক কিছু শিখার আছে ,কিন্ত আমাকে এবার যেতে হবে। যদি ,আপনার নামটা অনুগ্রহ করে বলেন-

লোকটি বলেন-আমার নাম হলো সুলাইমান। সেই আকমল মাস্টারের বদমেজাজি ছেলে।



বাড়ী ফিরার পথে গাড়িতে বসে আমি চিন্তা করছি-এই ছোট জীবনে কত জনের বুকে যে কত পেরেক বিঁধে রেখেছি, মুছাতো যাবেনা,কিন্তু সব তোলে ফেলার সময় পাবোতো?



(একটি ইমেইলের সূত্র অবলম্বনে) © বিহঙগ



তিন কন্যা -মনিরা সুলতানা, নুসরাত সুলতানা আর না পারভিন আমার অগল্পগুলোকে গল্প বলে আমাকে দারুন লজ্জায় ফেলে দেন। আমি একাই কেন লজ্জিত হবো। এ অগল্পটি আপনাদের উৎসর্গ করলাম। দেখেন লজ্জা কেমন লাগে?

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৯

শৈবাল চৌধুরী বলেছেন: ভালো লেগেছে। অনেক সুন্দর গল্প। এমনি করে একজন একজন করে যদি এ দেশের সবগুলো মানুষ একদিন বদলে যেতো...। সুন্দর করে ভাবতে পারা মানুষগুলো যেনো দিন দিন কমে যাচ্ছে। এমন দু-একজন মানুষের কথা শুনলে সত্যি-ই ভালো লাগে...

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১০

ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: সবসময় ভুল করে যে আবার ক্ষমা চাইবে ,সে সুযোগ ও আর কোনোদিন নাও আসতে পারে।

আপনার গল্পে অনেক কিছু শিখার আছে ++++++

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১২

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩১

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!

তোমার লেখা সবসময় সেরা!

:)

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪১

সামুর ভক্ত বলেছেন: ৪ নং

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪২

বৃতি বলেছেন: ভাল লাগলো :)

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪০

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪

জিএম শুভ বলেছেন: ভালো লাগল

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৭

এস. এম. ওমর হাবিব বলেছেন: এই সকাল বেলায় এমন একটি অসাধারন গল্প পড়ে খুবই ভালো লাগছে। অনেক সুন্দর লেখা।

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০৯

চোরাবালি- বলেছেন: ভাল লাগলো

২৪ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৪১

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০২

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আপনার এই ছোট ছোট গল্প গুলো এত বৈচিত্রপূর্ণ আর সাবলীল !!

+++++++++++++++++

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ

১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৮

বোকামন বলেছেন:





চমৎকার সাবলীল উপস্থাপন....

অসাবধানতাবশতঃ কোনো অর্বাচীন বাক্যও মানুষের মনে চিরস্থায়ী দাগ রেখে যায়
সম্মানিত লেখক,
কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

সিয়ন খান বলেছেন: শিক্ষনীয় গল্প ++++

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০২

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ

১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

জলপরী১৮ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ভাইয়াটা.............পোষ্টে +++++++++++++

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ

১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

সাউন্ডবক্স বলেছেন: Age o porchi..... But mone holo abar notun kore porlam

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ, মন্তব্য পেয়ে অনেক ভালো লাগলো।

১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০১

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: সেই বিঁধে যাওয়া পেরেকগুলো আর নেই ,কিন্তু দাগগুলো ঠিকই সেখানে রয়ে গেছে।এ দাগুগুলো কিন্তু কখনোই মুছে যাবেনা। কখনোই না।

++++++

গল্প টা খুবিচমৎকার লাগলো!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

না পারভীন বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা । ক্ষুদ্র এ ব্লগীয় জীবনে ভাল লাগার কিছু রঙ্গীন পালক । পোস্টে প্লাস ও সঙ্গত কারনেই প্রিয়তে ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

না বলা কথা বলেছেন: দেশের পাঠ্যবই প্রণেতাদের উচিত আপনার এই গল্পগুলো পড়া আর শিশু কিশোরদের মানবিক মূল্যবোধ বিকাশের জন্য তা পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: আপনার "তিন গুনমুগ্ধ পাঠক"কে এত চমৎকার গল্পটি উৎসর্গ করার জন্য ধন্যবাদ।এ গল্পটিও পড়তে পড়তে ভাবছিলাম গত পোষ্টটাতে যথার্থই বলেছি।আপনার লেখা পড়ে অনেকবারই মনে হয়েছে এটাই রাইট প্লেস আপনার।'না বলা কথা'র কমেন্টের সাথে সহমত।যারা আমার সাথে সহমত প্রকাশ করলেন ওনাদেরও ধন্যবাদ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: পড়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

১৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

সোহাগ সকাল বলেছেন: এক মিনিটের গল্প! ভাল্লাগলো।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: মন্তব্য পেয়ে অনেক প্রীত হলাম, অনেক ধন্যবাদ।

১৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কাদম্বিরি র মত আমিও এই পোস্ট এ মন্তব্য করে প্রমান করলাম, আমি লজ্জিত হই নাই......।।

আনজ্জিত হয়েছি :!> ( প্রিয় লেখক থেকে ধার করা শব্দ )
লজ্জার কারনে, কমেন্ট করতে দেরি হল ,আর আনন্দিত হয়ে এই অসাধারন গল্প খানি আমার প্রিয় পোস্ট এর তালিকায় সব সময় এর জন্য প্রথম থাকবে :)
গত পোস্ট এ করা মন্তব্ব্যের সাথে আজকে যোগ করলাম ...।

না বলা কথা বলেছেন: দেশের পাঠ্যবই প্রণেতাদের উচিত আপনার এই গল্পগুলো পড়া আর শিশু কিশোরদের মানবিক মূল্যবোধ বিকাশের জন্য তা পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভূক্ত করা।

সহমত ... :)

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আনজ্জিত হলাম।

২০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভাল লাগল :)

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে সবিনয় ধন্যবাদ।

২১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

এল এইচ, জুয়েল বলেছেন: ভালো লেগেছে

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: সবিনয় ধন্যবাদ।

২২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: ভাল লেগেছে গল্প।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: সবিনয় ধন্যবাদ।

২৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৪

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: গল্পটা এক মিনিটের হলেও শিক্ষাটা সারাজীবনের +++++++

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে সবিনয় ধন্যবাদ।

২৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। সবিনয় ধন্যবাদ।

২৫| ১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

ঐশীকা বলেছেন: োনেক ভালো লাগল লিখাটা পড়ে... :) :) :) :)

১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে সবিনয় ধন্যবাদ।

২৬| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:২৭

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বাহ, বেশ চমৎকার হৈসে গল্পটা ||

১১ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

২৭| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

সোহাগ সকাল বলেছেন: হা। অনেক সুন্দর গল্প। ভালো লাগলো অনেক।

০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ সোহাগ সকাল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.