নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোরাল ছোটগল্প-"ফাউ"- দু মিনিট সময় নিয়ে গল্পটি পড়ার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪১

এক যে ছিলো ময়ুর। খুবই স্মার্ট আর মেধাবি এক ময়ুর। মুয়েট থেকে পাশ করাতো।

বাংলাদেশের যেমন বুয়েট,ময়ুরদের সেরকম মুয়েট আর কি।

ময়ুরের সাথে প্রেম হলো মাবি'র এক ময়ুরীর সাথে। সেও খুব মেধাবি।



বলতে কি আর অপেক্ষা রাখে, মাবি'তে চান্স পেতে কত কষ্ট। আমাদের ঢাবি'র মতো ওদের মাবি । মাচ্যের মক্সফোর্ড।



যাক, ময়ুর আর ময়ুরীর সংসার খুবই ভালো চলছিলো। দুজনের খুব হাসিখুশি সংসার। দুজনেই ভালো চাকুরি করে। অবসরে ময়ুর কবিতা পাঠ করে, ময়ুরি শুনে। আবার ময়ুরি গান করে , ময়ুর শোনে।



কিছুদিন পর, ময়ুরের পাশে প্রতিবেশি হয়ে আসলো এক শালিক পরিবার। তারা থাকে গাছের ওপর। তাদের অহংকারের শেষনাই। তারা যে ময়ুর ময়ুরির চেয়েও বড়।



ময়ুর আর ময়ুরী তাদের কাজের পরিমাণ বাড়িয়ে দিলো। অনেক বড় হতে হবে, অনেক বড়।



ইতোমধ্যে ময়ুর আর ময়ুরীর পরিবারে এলো ফুটফুটে একে সন্তান। চাঁদের মতো রুপ। ময়ুর আর ময়ুরীর খুশীর আর শেষ নেই। সন্তানের নাম দিলো মউরি। বাহঃ কি সুন্দর নাম। ময়ুরীর মেয়ের নাম মউরি। কিন্ত, শুধু খুশি হলেতো চলবেনা। সংসার বড় হয়েছে। কাজ আরো বেশী করতে হবে। আরো বেশী উপার্জন করতে হবে।



কিন্তু বাচ্চাকে রেখেতো কাজে যাওয়া যায়না । কি করা যায়, কি করা যায়। ময়ুরি খুব চিন্তায় পড়ে। মাবি থেকে পাশ করা ময়ুরি । কিছুই যদি না করা হয়, তবে এতো মেধা কাজে লাগাবে কেমন করে। কেনই বা এতো পড়ালিখা করলো।



হঠাৎ ময়ুরীর মাথায় বুদ্ধি আসলো। আরে মউরিকে তো প্রতিদিন পাশের তিতর পরিবারেই রেখে যাওয়া যায়। তাহলে নিজের চাকুরি ও করা হবে, আবার মউরিও তিতর পরিবারের সাথে থাকবে।



মায়ের আদর ছাড়া মউরি এখন তিতর পরিবারের সাথে বড় হতে লাগলো।

রাতে বাবা-মা যখন ক্লান্ত হয়ে বাসায় ফিরে তখন মউরি কয়েকঘন্টার জন্য বাবা-মাকে পায়। মউরির তখন খুব কষ্ট।কিন্তু মউরি খুব ছোটতো তাইসব কথা আর বাবা-মাকে বুঝাতে পারেনা।



একদিন ময়ুরি কাজ থেকে বাড়ি ফিরছে। পাশের তিতর পরিবারে গেলো মউরিকে বাসায় আনতে। গিয়ে দেখে মউরি তিতরের কোলে বসে আপন মনে খেলছে। মউরি কিছুক্ষণ চেয়ে থাকলো। তারপর মউরিকে নিয়ে বাড়ী ফিরলো।



ময়ুরিদের শহরে আজ সবাই খুব ব্যস্ত। সামনে নববর্ষ। নবরুপে সবাই সাজছে। ময়ুরি অফিস থেকে ফিরার পথে একটু কেনাকাটা করার জন্য পাশে মোড়ের দোকানে গেলো।



গিয়ে দেখে প্রতিবেশী টুনি এসেছে।



ময়ুরি জিগ্গাসা করে, কি গো ভাই টুনি। কেমন আছো । অনেকদিন পর দেখা ।

হুমম, অনেকদিন পরেইতো দেখা হবে। তোমাদের দেখাইতো পাওয়া যায়না। স্বামী -স্ত্রী দুজনেই যে কাজে ভীষন ব্যস্ত থাকো।

কি করবো বলো । যে দুনিয়া পড়েছে। দুজনে কাজ না করলেতো সংসার চলেনা। তারপর মউরি'র জন্যও তো কিছু করে যেতে হবে, তাইনা?



টুনি বলে, হ্যাঁ। তাতো করে যেতে হবে। সেদিন দেখলাম। তিতরের বাসা থেকে মউরির কান্না ভেসে আসছে।আশে পাশে কেউ নাই। বেচারি কাঁদতে কাঁদতে ক্লান্ত হয়ে মাটিতেই ঘুমিয়ে পড়েছে।



একথা শুনে । ময়ুরির কলিজা যেন কেমন করে ওঠলো। ময়ুরি টুনিকে বললো, আচ্ছা আসি তাহলে পরে কথা হবে।



টুনি বলে, না গো দাঁড়াও না একসাথেই যাবো। টুনা বলেছে-পিঠা খাবে। তাই আমি পিঠা বানানোর জন্য তেল নিতে এসেছিলাম।



টুনি-মোড়ের দোকানিকে তেল দেয়ার জন্য কাঁচের শিশিটি এগিয়ে দেয়।



আর ময়ুরি পাশে দাঁড়িয়ে দেখে।



দোকানি কাঁচের শিশিতে তেল ভরলো।

টুনি, তেলের শিশি নিয়ে দোকানিকে বলে- আরেকটু বেশি করে দাওনা। অনেকগুলো পিঠা তৈরি করতে হবে।



দোকানি তেলের শিশি কানায় কানায় ভর্তি করে দিলো।



টুনি মনে মনে ভাবলো- ভালো করে চাইলে দোকানি হয়তো আরেকটু বাড়িয়ে দিবে। যত ফাও পাওয়া যায়। ততইতো লাভ।



তখন-টুনি দোকানিকে আবার বললো- ও দোকানি ভাই।এরকম কেন করো।

আরেকটু বাড়িয়ে দাওনা ভাই।



দোকানি এবার রাগ করে। তারপর বলে- পুরো শিশিইতো পরিপুর্ণ। আর কোথায় দেবো ।আমিতো কোনো খালি জায়গাই দেখছিনা।



টুনি খেয়াল করে দেখলো- আরে তাইতো। শিশিতে তো আর কোনো জায়গাই নেই। কিন্তু একটু ফাও না নিলে যে মনে শান্তি পায়না।



ময়ুরি , চুপচাপ পাশে দাঁড়িয়ে সব দেখছে। আর টুনির কান্ড দেখে ভিতরে ভিতরে খুব রাগ করছে।



হঠাৎ টুনির মাথায় এক বুদ্ধি আসলো। আরে আরেকটুতো খালি জায়গা আছে। শিশির নীচের দিকে।



তারপর ভীষন খুশী হয়ে দোকানিকে বললো- এই যে দোকানি ভাই। আমার শিশির অন্যদিকেতো একটু খালি জায়গা আছে।ওখানে একটু তেল দাওনা ।



দোকানি বললো- আচ্ছা।বোতলটা ওল্টো করে ধরো। আমি তেল দিয়ে দিচ্ছি।



টুনি আরেকটু ফাও তেল নেয়ার জন্য শিশি উল্টো করে ধরলো। আর সাথে সাথে শিশির সব তেল নীচে পড়ে গেলো।



ময়ুরি ,এবার ভীষন রেগে গিয়ে বললো।কি করলে-বলোতো টুনি।

সামান্য একটু ফাও তেল নিতে গিয়ে আসল টুকুইতো মাটিতে ফেলে দিলে।

তুমি এতো বোকা। সবাই যে তোমাকে খুব বুদ্ধিমতি বলে। এই বুদ্ধি নিয়ে তুমি পিঠা বানানোর বই লিখলে?



টুনি- এবার হেসে ময়ুরিকে বলো-

তুমি বুঝেছো তাহলে। তুমিওতো সেটাই করছো। এইযে- মউরিকে তিতরের বাসায় রেখে দিয়েছো। বেচারি সারাদিন-তোমাদের পানে চেয়ে বসে থাকে। মাঝে মাঝে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পড়ে। কি লাভ হচ্ছে তাতে? সন্তান না পাচ্ছে , পৃথিবীর সবচেয়ে আপনজন মায়ের ভালোবাসা। আর মা-না পাচ্ছে বুকের মাঝে প্রিয় সন্তানের গভীর মমতা।



সামান্য ফাউ এর লোভে পড়ে জীবনের সবচেয়ে আসল সম্পদতো তুমিও এভাবেই মাটিতে ফেলে দিচ্ছো।



টুনির কথা শুনে ময়ুরির বুকের গহীন থেকে একটা দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে । এতোদিন এতো পড়ালিখা করে যা শিখেছে তা আজকের শিক্ষার তুলনায় যে কিছুই নয়। জীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ, আদরের সন্তানকে বুকের কাছে নেয়ার জন্য তার বুকটা হু হু করে ওঠে। সে টুনিকে রেখেই দ্রুত বাড়ির পথ ধরে।



এবার টুনি দোকানিকে বলে- ও দোকানি ভাই। খেলা শেষ হয়েছে। এতোক্ষণ শিশিতে পানি ঢেলেছো।দাও এবার শিশিতে তেল দাও। অনেক দেরি হয়ে গেলো। বাড়ি গিয়ে টুনার জন্য যে পিঠা বানাতে হবে।





( এখন আধুনিক জীবনে দেখা যায়-সন্তান বড় হচ্ছে বেবিসীটারের কাছে। অথবা কাজের লোকের কাছে। পরিবার হয়ে গেছে খুবই ছোট। নেই চাচা, চাচি, মামা, খালা,নানা,নানু, দাদা,দাদি। এরপর নিজের মাও যদি সন্তানকে রেখে চলে যায় কাজে আর রাতে ঘরে ফিরে।তখন ছোট মানুষটির দুঃখের আর শেষ নেই। বেচারা হয়তোবা ভালো করে বলতে পারেনা।কিন্তু হৃদয়ের গভীরে শুধু পুড়তে থাকে।একসময় সেই সন্তান হয়তোবা বড় হয়ে কর্পোরেট বড় একটা চাকুরি করবে, কিন্তু তার মানবিক অনুভূতি সব পাথর হয়ে যাবে। তখন কিন্ত আর আফসোসের শেষ থাকবেনা। তাই, ভালোভাবে চিন্তা করে দেখুন-একটু ফাওয়ের জন্য আসল জিনিস মাটিতে ফেলে দিচ্ছেন নাতো?)



সেই সব দুঃখি সন্তানদের যারা নিজের বাবা-মাকে ছেড়ে বেবিসীটার অথবা কাজের লোকের কাছে বড় হচ্ছে-তাদের উৎস্বর্গ করা হলো



MFBL



পোস্টটি ভালো লাগলে অনুগ্রহ করে শেয়ার করুন। কারো মনে হয়তোবা সামান্য ভাবনা জাগাতে পারে। ধন্যবাদ।

মন্তব্য ১২৬ টি রেটিং +৪৮/-০

মন্তব্য (১২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬

কালোপরী বলেছেন: :)

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: পোস্টটি ভালো লাগলে অনুগ্রহ করে শেয়ার করুন। কারো মনে হয়তোবা সামান্য ভাবনা জাগাতে পারে। ধন্যবাদ।

২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫

বোকামন বলেছেন:
মোরালিটিই নেই মোরাল গল্প থেকে কী শিক্ষা নিবো !!
আমাদের বোধদয় ঘটুক ....

প্রিয় ভাই, অনেক ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: প্রিয় বোকামন ভাই,
এতো সুন্দর মন্তব্য কেমন করে করেন?????????????????
আমার শরীরে শিহরণ জাগায়।

৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০৮

না পারভীন বলেছেন: স্তব্ধ হয়ে গেলাম , কত কথা মনে আসছে কিছুই বলা হবেনা । তারচেয়ে বরং শেয়ার দিই ।

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১০

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
কিছু বললে আরোখশি হতাম। বুঝতে পারতাম। কেমন লাগলো।

৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :(

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২০

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ।

৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: Khub valo hoyeche golpota.... Emn ek moyurike beparta ekbar bojhate giye chilam..... Lav hoy nai..... Ulta moyuri moyur er chal palok chire dise....

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাঃহাঃ বেশ মজার।
বিনীত ধন্যবাদ।

৬| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

আরমিন বলেছেন: চমৎকার শিক্ষনীয় এক পোস্ট!

+

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

৭| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপনার মোরালগুলো প্রচণ্ড মন খারাপ করিয়ে দেয়।

তবে অনেক শিক্ষণীয় প্রতিটি গল্পই।

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় কান্ডারী...........

আপনার নামের শেষ শব্দটা লিখতে অপারগ হলাম।

৮| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪

আরজু পনি বলেছেন:

বাবা-দিবসে ভাবছিলাম এতো বাবা দিবস মা দিবস হয়...সন্তান দিবসও হওয়া উচিত।

অসাধারণ ধাক্কা দিয়েছেন।।

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় আরজুপনি।
আপনাকে একটা কথা জিগ্গাসা করা দরকার ছিলো, কিন্তু করে লাভ নাই।

৯| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: বেরসিকের মত দেখিয়ে দেয় আপনি একবার রেটিং দিয়েছেন, না হলে ভালো লাগলও বাটনে কয়েকবার ক্লিক করতাম!

১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০১

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেকবার ক্লিক করতে না পারলেও আমি খুশীতে অনেক আহলাদিত হলাম।
অনেক ভালো লেগেছে, অনেক অনেক।

১০| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

বৃতি বলেছেন: মাবি- মাচ্যের মক্সফোর্ড B-) =p~

অনেকে হয়ত বাধ্য হচ্ছেন বেবিসীটার অথবা কাজের লোকের কাছে সন্তানকে রেখে কাজে যেতে-নিজেদের ইচ্ছের বিরুদ্ধে । মোরাল গল্পে অনেক ভাল লাগা ।

১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাহাহাহা। সেটাই মাচ্যের মক্সফোর্ড।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বৃতি।

১১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

বটের ফল বলেছেন: লেখকের নাম খেয়া ঘাট। ধাক্কা খাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েই ভেতরে ঢুকলাম। তারপর পড়া শেষ করে ++ বাটনে চাপ না দিয়ে আর থাকতে পারলামনা।

আমাদের বোধোদয় ঘটুক। ফাওয়ের আশায় যে আমরা কত কিছু হারাচ্ছি, তার কোন হিসাব নেই। আমাদের পাঠ্যবইয়ে আবার মোরালিটির পাঠ ফিরিয়ে আনা উচিৎ।

ধন্যবাদ টুনিকে , ধন্যবাদ খেয়াঘাটকেও।

ভালো থাকবেন খেয়াঘাট। অনেক ভালো। এই প্রার্থনা।

১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বটের ফল।
আপনার জন্যও প্রার্থণা ভালো থাকবেন।

১২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

সোহানী বলেছেন: কিন্তু বাস্তবতা হলো মায়েরা চাকরী ছেড়ে দিলে সন্তানকে কাছে পাবে কিন্তু যে অভাবটা ঘরে ঢুকবে তা কিভাবে তাড়াবে। মায়েরা হলো দূর্গা, তার দশ হাত... সে পারে আগলে রাখতে সবদিকে থেকে যদি সদিচ্ছা থাকে। অনেক ভালো এবং বাস্তব সমস্যা নিয়ে লিখাভ+++++

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: শিশুর শৈশব কিন্তু আর ফিরে আসবেনা।

যারা একান্তই সংসারের খরচ মিটাতে পারেন না, তাদের কি আর করা।
কিন্ত, দেখলাম স্বামী বেশ ভালো চাকুরি করে। সংসার স্বাচ্ছন্দ্যেই চলে যায়। তারপরও বউকে চাকুরি করতে হয়, না হয় এতো পড়ালিখা যে বৃথা যাবে!!!!
আরে পড়ালিখাতো হলো নিজের মনের ভিতর এক আলোর ঘর। যা মনকে আলোকিত করবে , নিজের গৃহকে আলোকিত করবে। নিজের শিক্ষায় সন্তানকে সুশিক্ষিত করতে কাজে লাগাবে।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হুমম.......... +++++++

২০ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৪:৩৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় ইরফান আহমেদ বর্ষণ।

১৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বাবা-দিবসে ভাবছিলাম এতো বাবা দিবস মা দিবস হয়...সন্তান দিবসও হওয়া উচিত।

অসাধারণ ধাক্কা দিয়েছেন।।

২০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৭:২৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় স্বপ্নবাজ অভি।

১৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার একটা লেখা! কঠিন বাস্তবতার কথা।
আসলেই সময়টাই এমন। জীবনের প্রয়োজনে বেঁচে থাকার তাগিদে এক অদ্ভুত দৌড়ে আমরা আমাদের শিশুদের ঠিক সঠিক বা সুন্দর শৈশব দিতে পারছি না।
এর ফলাফল হবে সুদূর প্রসারী।

২০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় কাল্পনিক_ভালোবাসা।

১৬| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

মাক্স বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মিঃ আল পাচিনো।

১৮| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

রাকি২০১১ বলেছেন: মোরালিটি আমাদের এক কান দিয়ে ঢুকে আর অন্য কান দিয়ে বের হয়।

দু:খ প্রকাশ ছাড়া আর কিছু করার নাই।

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৪২

খেয়া ঘাট বলেছেন: রাকি২০১১ বলেছেন: মোরালিটি আমাদের এক কান দিয়ে ঢুকে আর অন্য কান দিয়ে বের হয়।

দু:খ প্রকাশ ছাড়া আর কিছু করার নাই।

দুঃখ প্রকাশের মানবিক মহান অনুভূতিটুকুর জন্য আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় রাকি।

১৯| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

শ্রাবণধারা বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন খেয়া ঘাট। একটা সময় আমার মনে হত, সংসারে একজন যদি ফল কুড়ায় আরেকজন কুড়াবে ফুল, তাহলেই না ব্যাপারটা সর্বাংগে সুন্দর হবে। আর আমরা অধিকাংশই তো এরকম পরিবার থেকেই এসেছি যেখানে বাবা বাইরে কাজ করেন, মা বাসায় দেখভাল করেন।

কিন্তু সত্যি বলতে কি বিষয়টা ক্রমেই কঠিন হয়ে আসছে। মানুষের চাহিদা এখন অনেক, আছে অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বী হবার দায়, আছে পারিপার্শ্বিক চাপ। আর্থিক স্বাধীনতাই এখন হয়ে উঠেছে একমাত্র স্বাধীনতা। আর এক্ষেত্রে আপনি কিছুটা স্বাধীন না হতে পারলে খোদ রাষ্ট্র যন্ত্রই সুযোগ মত তার কর্মীবাহিনী, ওয়ার্ড কমিশনার বা ছাত্রলীগ, দলের ন্যাতা দিয়ে আপনার পৃষ্ঠ মারার ব্যাবস্থা করে দেবে। অর্থাৎ অন্যের দ্বারা লুন্ঠিত হবার জন্য হলেও আপনাকে টাকা কামাতে হবে নইলে ধর্ষণ বা চাপাতির কোপ অথবা মিথ্যা মামলায় হাজত বাস.............।

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:৩৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: বড় কঠিন কথা বলেছেন। তবে কঠিন হলেও বড় সত্য কথা ভাই।

২০| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

ভাইটামিন বদি বলেছেন: অনেক ভাল লাগল।

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:১৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইটামিন বদি। কোথাও কেউ নেই' এর কথা মনে পড়লো।

২১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪

বাঙলি বলেছেন: খুব ভালো লাগল।

২১ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৪:৪৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই। ছবিটাতো জোস।

২২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: গল্প ভাল লাগলো :)

গল্প পড়ে খারাপ লাগলো :(

২১ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৩০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে আমারওখুব ভালো লাগলো ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয় স্বপ্নবাজ ভাই।

২৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

আরজু পনি বলেছেন:

কি জিজ্ঞেস করতে চান? :(

আচ্ছা বাবুলের কি ফেসবুক আইডিটা আপনার জানা আছে ?
আশা করি বুঝতে পাচ্ছেন কার কথা বলছি ...।

২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: এখন আর ইচ্ছে করছেনা, জিগ্গেস করতে ।
জ্বিনা, কার কথা বলছেন? একটু যদি বুঝিয়ে বলেন প্লিজ।

২৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: মোরাল :( মরালিটী , সুখ নামক স্বর্ণমৃগের ছুটতে ছুটতে ক্লান্ত :(

২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: চমৎকার বলেছেন দেহঘড়ির মিস্তিরি ভাই। খুব চমৎকার বলেছেন
বিনীত ধন্যবাদ।

২৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মোরাল ঘল্পে ভাল লাগা। ময়ূর- ময়ুরী কাব্যে প্লাস।

২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
কিন্তু এ গল্পে কাব্যতো কোথাও লিখি নাই।

২৬| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৭

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: পোস্ট ভাল লেগেছে ভাই, শেয়ার করছি।

২১ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। লিংকটা কি দিবেন?

২৭| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

না বলা কথা বলেছেন: গল্প লিখার এক বিস্ময়কর ক্ষমতা আল্লাহ আপনাকে দিয়েছেন।
আশাকরি এই ক্ষমতা আপনি কাজে লাগাবেন।

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:০৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৮| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৭

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: প্লাস

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আপনাকে।

২৯| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৯

শাহরিয়ার পলক বলেছেন: দারুণ হয়েছে।

অনেকগুলো ময়ূরীর মাঝে অন্তত একটি করে টুনি থাকা প্রয়োজন। শেয়ার করছি।

২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:১৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় শাহরিয়ার পলক ভাই।

৩০| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ২৫ তম ভালোলাগা +++

ভালো থাকবেন ।

২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:৩৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো মন্তব্য পেয়ে। আপনার জন্যও শুভকামনা।

৩১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কর্পোরেট ইদুর দৌড়ে টুনিরা বোকা।

বড্ড সেকেলে!!

কেমন যেন খূব দ্রুত বদলে যাচ্ছে সব!!!!!!!!!

২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:১২

খেয়া ঘাট বলেছেন: আসলেই তাই।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক ধন্যবাদ।

৩২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫২

পেন্সিল চোর বলেছেন: +++++++++++

২২ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫১

খেয়া ঘাট বলেছেন: প্রিয় পেন্সিল চোর আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

৩৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

নিয়েল হিমু বলেছেন:
তাই, ভালোভাবে চিন্তা করে দেখুন-একটু ফাওয়ের জন্য আসল জিনিস মাটিতে ফেলে দিচ্ছেন নাতো? মোরাল অব দ্যা স্টরি ।
ভাল লাগল :)

২২ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয় নিয়েল হিমু।

৩৪| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:১১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুন্দর মোরাল ...
লেখায় ++++++++++++++

২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১২

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মসু।

৩৫| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:১২

ড. জেকিল বলেছেন: অনেক অনেক অনেক সুন্দর একটা লেখা, সবার বোধোদয় ঘটুক ।

২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ড জেকিল

৩৬| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: মউরিদের জন্য খুব খারাপ লাগে !

বিদেশে এটা একটা কমন পিকচার, ঘরের দুজন কাজ করে বাচ্চারা বড় হয় বেবিসিটাদের কাছে, দুঃখজনক !!!!

২৪ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:২৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় মাসুম আহমেদ ১৪

৩৭| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৪

সাদাত হোসাইন বলেছেন: বাহ! দারুণ! শিক্ষণীয় এবং বাস্তব!!

ভালো থাকবেন। শুভ কামনা।

:)

২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা প্রিয় সাদাত হোসাইন ।

৩৮| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:০৬

বৈরাম খাঁ বলেছেন: :(

২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: মোঘল জেনারেল আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ।

৩৯| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:০১

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: +++++++++

২৫ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৪:১৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আমিই মিসিরআলি ।

৪০| ২০ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬

গিরিনদী বলেছেন: যারা একান্তই বাধ্য হয়ে করছেন তাদের কথা না হয় বাদ দিলাম। যারা আর একটু ফাউ বেশী পাওয়ার লোভে করছেন তারা আসলে নিজেরাই ঠকছেন। এই সন্তানই একদিন বড় হবে, ময়ূর- ময়ুরীরও হয়ত অারও একটু বেশী পাওয়ার লোভ টুকু ফুড়িয়ে আসবে। তখন সব চেয়ে বেশী যা অনুভব করবেন তাই হয়ত তখন পাবেন না। কারণ মমতার সেই সেতু বন্ধন নির্মাণ করতে তারা নিজেরাই ব্যার্থ হয়েছে।

সময় থাকতে সবাই সচেতন হউক এই অাশাবাদ থাকলো।

অনেক ভাল একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন।

ধনয়বাদ।

২৫ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:০৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকেও বিনীত ধন্যবাদ। শুভকামনা।

৪১| ২০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৫৭

তুষার আহাসান বলেছেন: ৩৪ তম ভাল লাগা।

২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:০২

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে ৩৪বার ধন্যবাদ প্রিয় তুষার আহাসান

৪২| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৯

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লেগেছে ভাইয়া। একটি শিশুর স্বাভাবিক বেড়ে ওঠায় বাবা মা দুজনেরই সাহচার্যের অত্যন্ত প্রয়োজন রয়েছে।



এক মিনিটের গল্প কি এখন থেকে দুই মিনিটে আসবে ?? ;) ;) B-) B-)

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:১৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
এক মিনিটের গল্প যে আর মাথায় আসছে না।

৪৩| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৫

রমাকান্তকামার১১০১১৪৫ বলেছেন: পোস্টে ম্লাস (ঐযে সামুতে যেমন প্লাস সেরকম :) অথবা ম্যালা গুলান প্লাস= ম্লাস)

আমাদের বোধদয় ঘটুক...

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:৩৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: প্রিয় নিক , আপনাকে ধন্যবাদ।

৪৪| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:১৮

দুরন্ত-পথিক বলেছেন: অনেক শিক্ষনীয় পোষ্ট। আর তাই প্লাস।আপনি অনেক সুন্দর লেখেন।

২৬ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৫৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য প্রিয় দুরন্ত-পথিক।

৪৫| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:৫৮

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ভাল লিখেছেন। কিন্তু অনেক পরিবারে দুজনকে কাজ করতে হয় বাধ্য হয়ে। মেয়েদের বেশির ভাগই (আমি যে কজন নারী চাকুরেকে জানি) চাকরি করতে চায় না। কিন্তু বিকল্প নাই বলে, বা সামান্য কষ্টকে মেনে নেবার মানসিকতা নাই বলে। তবু মনে করি সেই সন্তানরা সত্যিই হতভাগ্য।

(শেয়ার দিচ্ছি)

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন প্রিয় জুলিয়ান সিদ্দিকী।
শেয়ার দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৪৬| ২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৪০

না পারভীন বলেছেন: আচ্ছা , তাহলে বলে যাই
একটি গল্প যেভাবে ছুঁয়ে গেল
১>> গাছের গল্প ~~ওয়াও
২>> ময়ুরের বাচ্চা কান্নাকাটি করছে ~~ ওহ ,বড়দের কান্না সহ্য করা যায় কিন্তু শিশুদের কান্নাকাটি একেবারেই সহ্য হয়না , মর্মে দিয়ে আঘাত করে ।
৩>>টুনি আপা , পীঠা বানানোর বই লিখছে ~~ আরে তাই তো হওয়া উচিত ,সে তো ভাল পিঠা বানায়
৪>>আর শেষ কথা হল , জীবন যাত্রা ব্যয়বহুল খুব , মা বাবা রা বাধ্য হয় , শিশুকে রেখে যেতে ।

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: কথাগুলো খুউব.........ভালো লাগলো প্রিয় নাপা। অনেক ধন্যবাদ,।

৪৭| ২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭

মামুন রশিদ বলেছেন: বেবি সিটার তাওতো বাচ্চাকাচ্চা পালন করার শিক্ষা আছে । আমাদের দেশে বাচ্চারা বড় হয় কাজের বুয়াদের হাতে । ক্যারিয়ারের লোভে বাবা-মা দুজনেরই ব্যস্ত জীবন । কিন্তু তারা জানেনা তাদের বাচ্চারা কাজের মানুষের কাছে কি শিখছে ।


সুন্দর মোরাল গল্পে প্লাস ।

২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মামুন রশিদ ভাই।

৪৮| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৫

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
ভালো লাগলো +

২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৪৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪৯| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: প্রিয়তে :)

২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:০১

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয়তে নেয়ার জন্য।

৫০| ২২ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২

দুঃখিত বলেছেন: খুবই সুন্দর :) হয়তো এই লেখাটা পড়ে আমাদের একটু হলেও শিক্ষা হবে :)
ভালো থাকবেন :)

২৭ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৫৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

৫১| ২২ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
চমৎকার একটা গল্প, যা আমাদের শহুরে জীবনের প্রতিচ্ছবি ।

তবে একটা জায়গায় আমার খটকা লেগেছে, মউরিকে ছোট মানুষ বলেছেন কেনো ? মউরি হবে ছোট ময়ুর :D

২৭ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সাদা মনের মানুষ।

৫২| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫০

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সামান্য ফাউ এর লোভে পড়ে জীবনের সবচেয়ে আসল সম্পদতো তুমিও এভাবেই মাটিতে ফেলে দিচ্ছো।

আগেই পড়েছি, কমেন্ট করা হয় নি। অসম্ভব ভাল লেগেছে। আপনার লেখা লেখির ক্যারিয়ার ভাল। আপনি বরাবরই ভাল লিখেন।

২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:২১

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ভাই আপনার মন্তব্য পেয়ে । শুভকামনা।

৫৩| ২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: ++

২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫০

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আপনাকে।

৫৪| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: আরও একটি চমৎকার শিক্ষনীয় গল্প। প্রত্যেক মানুষেরই আলাদা সত্তা থাকে , নিজেকে নিয়ে আলাদা স্বপ্ন থাকে। শুধুমাত্র আর্থিক স্বচ্ছলতা মুখ্য নয়। যে মা এ আলাদা সত্বা বা স্বপ্ন সন্তানের জন্য বিসর্জন দিতে পারেন তাঁর তুলনা হয়না।

২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩২

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় নুসরাতসুলতানা।

৫৫| ২৪ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৫৫

নাছির84 বলেছেন: দেরিতে পড়ার জন্য দুঃখিত। ধাক্বায় সব চুরমার হয়ে গেছে। প্রিয়তে...।

২৮ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:০৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় নাছির।

৫৬| ২৫ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৩৪

শোশমিতা বলেছেন: সুন্দর শিক্ষনীয় গল্প।
ভালো লাগলো + +

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় শোশমিতা।

৫৭| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:৫২

লেজকাটা বান্দর বলেছেন: কলিজার ভিতরে গিয়ে ধক করে ধাক্কা দিল!!

২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪২

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় লেবা।

৫৮| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৫

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: "তোমরা আমায় একজন শিক্ষিত মা দাও , আমি একটা শিক্ষিত জাতি দেবো "
আজ আমাদের সমাজে শিক্ষিতদের অভাব নেই ,
কিন্তু একজন " শিক্ষিত মা "!! :(

।ধন্যবাদ খেয়াঘাট

২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: বড় ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটা পড়ে। বিনীত ধন্যবাদ আপনাকে।

৫৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:২৯

মোঃ মতিউর বলেছেন: +++

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মতিউর।

৬০| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: অসাধারণ গল্পটি না পড়লে ময়ুরের মতো অবস্থা হতে পারতো আমার!

শুভেচ্ছা খেয়াঘাটকে। গল্পটি পড়ে সময় নষ্ট হয় নি। তবে দু’মিনিটের চেয়ে একটু বেশি সময় লেগেছে ভাই :)

শুভেচ্ছা :)

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মইনুল ভাই।

একটু বেশী সময়ের জন্য আরেকটু বেশী ধন্যবাদ।

৬১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

সায়েম মুন বলেছেন: মউরিরা দিনকে দিন আরও নিঃসঙ্গ হয়ে যাচ্ছে। ভাল লাগলো সিম্বলিক গল্পটা।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি ভাই। তাইতো মনে হচ্ছে। বিনীত ধন্যবাদ ভাই।

৬২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৬

মশিকুর বলেছেন:
সময় উসুল।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ। অনেক শুভকামনা

৬৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:১৪

অযুত বলেছেন: বাহ্‌! বেশ লাগলো গল্পটা। শেষে ব্যাখ্যাটা না দিলেও চলতো।
+++

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: ঠিক বলেছেন। বিনীত ধন্যবাদ ভাই। নিরন্তর শুভকামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.