![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক মিনিটের গল্প "তারার ফুল"
ইরানের সিরাজ শহরকে বলা হয়-কাব্য, সাহিত্য,চিত্র,সংস্কৃতি আর ফুলের শহর। মেহরান নদীর জলের কলরোলের ঘ্রান যেখানে ফুলের শ্বাশত সৌন্দর্য্যের সাথে একাকার হয়ে যায়। আর রাতের তারার ফুল নীলাভ আকাশ -নির্দেশী হয়ে ফুল বাগানের দিয়ে চেয়ে তৃষ্না মিটায়।
এই শহরের ছোট একটি স্কুল। গ্রীষ্মের ছুটি শুরু হবে, আজ স্কুলের শেষ দিন।
এই স্কুলের চিরায়ত নিয়ম হলো-স্কুল ছুটির দিনে সবাইকে বিভিন্ন রঙের ফুলের বীজ দেয়া হয়। তিনমাস বাচ্চারা বীজ থেকে গাছ বড় করে, তারপর গাছে ফুলে ফুটায়।
এরপর,স্কুল খোলার প্রথম দিনে স্কুলের মুক্ত প্রাঙগনে বসে পৃথিবীর সুন্দরতম ফুলের মেলা। ফুলের সৌন্দর্য্যে পাখীরা শিষ তোলে ।আর প্রথম ভোরের আশা সূর্যের সমস্ত আলোর ভিতরে দোলে ওঠে। এবারও যথারীতি মেলা বসবে । আর কবি হাফিজ সেখানে প্রধান অতিথি হয়ে আসবেন।
স্কুল থেকে সব ছাত্রদের বলা হলো- নিজের পছন্দের সবচেয়ে সুন্দর ফুলটি নিয়ে যেন সবাই স্কুলে আসে।
আজ স্কুল খোলার প্রথম দিন। ফুলে ফুলে চেয়ে গেছে চারপাশ। মনে হচ্ছে এডেনের সব ফুল আজ সিরাজ শহরে এসে ফুল বাগিচার যেন এক স্বর্গীয় পসরা সাজিয়েছে।
স্কুল প্রাঙগন থেকে শুরু করে মাঠের শেষ অবধি অপরুপ সুন্দর শিশু কিশোররা নিজ নিজ পছন্দের সবচেয়ে সুন্দর ফুল হাতে দাঁড়িয়ে আছে। কবি হাফিজ দুপাশ ধরে হেঁটে অবলোকন করছেন স্বর্গীয় ফুলের সেই মনোহরি শোভা। হঠাৎ দেখেন- একটি ছোট কিশোর ছেলে - রিক্ত হাতে দাঁড়িয়ে আছে। হাতে তার কিছুই নেই।
তিনি ছেলেটির পাশে গিয়ে দাঁড়ালেন।
বললেন- এই যে খোকা, তুমি কি ফুল পছন্দ করোনা?
ছেলেটি বললো- জ্বি করি।
তাহলে, তুমি যে কোনো ফুল নিয়ে আসনি? তোমার পছন্দের কি কোনো প্রিয় ফুল নেই?
ছেলেটি বললো- জ্বি ছিলো । তবে সে ফুল আর আমার পাশে নেই।
কবি বললেন- তাহলে যাও বাড়ি গিয়ে নিয়ে আসো।
ছেলেটি বললো- আমিতো ফুল নিয়ে আসতে চাই, এ পৃথিবীতে আমার সবচেয়ে সুন্দরতম ফুল।কিন্তু সে ফুল যে আর পৃথিবীতে ফুটেনা।
কবি বললেন- কি এমন ফুল যে আর পৃথিবীতে ফুটেনা।
ছেলেটি এবার বললো- পৃথিবীতে আমার সবচেয়ে সুন্দর ফুল ছিলেন আমার মা। যিনি আর এ পৃথিবীতে নেই।আমার বোন বলে, আমার মা নাকি এখন শুধু রাতের আকাশেই তারার ফুল হয়ে ফুটেন।
কবি হাফিজের চোখ কান্নায় ভরে ওঠে আর এক অদেখা নীলকন্ঠি পাখি সে অশ্রুদানাকে দূর আকাশের আরেক তারার কাছে নিয়ে যায়।
(ঈষৎসংশোধিত)
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: অসাধারণ মনের মানুষের অসাধারণই লাগবে ভাই।
আজ রাত ন'টায় কিন্তু জিটিভি অবশ্যই দেখবেন আশাকরি।
নিরন্তর শুভকামনা রইলো।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
সায়েম মুন বলেছেন: মন খারাপ করা ছোট্ট গল্প।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ ভাই। অনেক শুভকামনা রইলো।ভালো থাকবেন।
আপনার প্রোফাইলের পাখিটাও কেমন যেন একাকি মন খারাপ করে বসে আছে।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
শান্তির দেবদূত বলেছেন: মায়েরা তারা ফুল হয়েই থাকেন!
অনেক ভাল লাগল প্রিয় লেখক।
আপনার লেখাগুলো কি চমৎকার মায়ার চাদরে ঢাকা থাকে!
খুব ভাল লাগল, খুব।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫২
খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনি একেবারে খোলা মনেই প্রশংসা করেন। প্রশংসাকে যেন কোনো সীমানাবন্দী করেন না। মহৎগুন।
শুভকামনা রইলো ভাই।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আপনার এক মিনিটের গল্পগুলো খুব আগ্রহ নিয়ে পড়তে আসি, কখনোই হতাশ হইনা!
জিটিভি, অবশ্যই দেখবো!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫২
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো ভাই। আশাকরি দেখেছেন। কেমন লাগলো জানাবেন।
অনেক শুভকামনা রইলো।
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো লেগেছে গল্প।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা রইলো।
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: -----------
পৃথিবীতে আমার সবচেয়ে সুন্দর ফুল ছিলেন আমার মা।
লাইনটা গপটারে পরিপূর্ণ করে দিল
শিরোনামের "মা" শব্দটা এড করা যায় কিনা কোনভাবে সেটা একটু ভাবিয়া দেখিয়েন!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো মন্তব্য পেয়ে।
"মা" শব্দটা এ্যাড করলে ভালোই হতো, তবে গল্পে নামটা থাকলে পাঠক আগে থেকেই অনেক কিছু আঁচ করতে পারে, সেজন্যই মূলত যোগ করিনাই।
শুভকামনা রইলো ভাই। বিনীত ধন্যবাদ।
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:০৪
শোশমিতা বলেছেন: মান খারাপ করা ছোট্ট গল্প!
অনেক সুন্দর লিখেছেন + +
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:২৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় শোশমিতা। অনেক শুভকামনা রইলো।
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০২
অশ্রু কারিগড় বলেছেন: এক মিনিটের গল্প অসাধারণ লাগল । +++++++
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ , অনেক শুভকামনা রইলো। ভালো লাগলো জেনে অনেক খুশী হলাম ভাই।
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
তিন মিনিট লাগছে পড়তে।
ভাল লাগছে গল্প।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
খেয়া ঘাট বলেছেন: আরেকবার পড়লে আশাকরি ১ মিনিটেই পড়ে ফেলতে পারবেন।
ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম। বিনীত ধন্যবাদ আর অনেক শুভকামনা রইলো।
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এক মিনিটেই অনেক কথা বলা হয়ে গেলো।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ ভাই। অনেক শুভকামনা রইলো।
১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
আমি ইহতিব বলেছেন: অল্প কথায় অনেক সুন্দর একটা গল্প বলে ফেললেন। ভালো লাগলো।
আপনার গতকালের নাটকটা মিস করেছি। রিপিট টেলিকাস্ট হবে কি?
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো আপু।
আপনার এই মন্তব্য দেখেই এইমাত্র ওদের সাথে কথা হলো, বললো যে, আপাতত পুনঃপ্রচারের কোনো সম্ভাবনা নেই। আপনি মিস করেছেন আপু।
ভালো থাকবেন ।অনেক শুভকামনা রইলো।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
খেয়া ঘাট বলেছেন: কিছুদিন পর হয়তোবা আবার দেখাতে পারে। তবে আমি ঠিক তারিখটা বলতে পারছিনা।- পরিচালক
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পটা চমৎকার লিখেছেন।
একটা ছোটো কিশোর তার মাকে ফুলের সাথে তুলনা করতে পারলো কীভাবে শুধু এটুকুই আমার মনে ছোটো একটা প্রশ্নের জন্ম দিল। আর আপনার এক মিনিটের গল্প দেখলাম অনেকদিন পর, এবং মনে পড়লো এ পোস্টের ৪১ নম্বর কমেন্ট
ঈষৎ সংশোধিত কথার অর্থ বুঝলাম না।
আপনার নাটক ‘ব্রেইল’
এতগুলো চ্যানেল, এত এতো ইদের প্রোগ্রাম এবং তদুপরি বিজ্ঞাপনের অতিষ্ঠতা সহ্য করে ‘জিটিভি’তে আপনার ইদের নাটক ‘ব্রেইল’ দেখতে পেরেছি, এজন্য নিজেকে অভিনন্দিত করছি আমার সংকল্প সুদৃঢ় এবং আমি নিয়মানুবর্তী ও সময়ানুবর্তী
নাটকটি আমি এবং আমার মেয়ে দেখেছি। বিজ্ঞাপন বিরতি কখনো দীর্ঘ, কখনো স্বল্পদৈর্ঘ্য হওয়াতে মাঝে মাঝেই বিরক্ত হয়েছি বিশ কিছু সিকোয়েন্স মিস হয়ে যাওয়ায়।
এটা আপনার কততম অন-এয়ার নাটক জানি না। তবে আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি একটা ভাঁরামিমুক্ত পরিচ্ছন্ন নাটক উপহার দেয়ার জন্য। নাদিয়া আমার এবং আমার স্ত্রীর প্রিয় অভিনেত্রী। নায়কের নাম ভুলে গেছি, কিন্তু তাঁকেও আমি খুব পছন্দ করি তাঁর পরিণত অভিনয়ের জন্য। এ দুজন নায়ক-নায়িকাকে নিয়ে তৈরি নাটক এমনিতেই উৎরে যায়।
শুরুতেই নাদিয়াকে দেখা যায় রাস্তা দিয়ে হেঁটে আসছেন, পথচারীগণ তাঁকে ‘অভিনন্দন’ জানাচ্ছে। রাস্তার মাথায় একটা অন্ধ ছেলে ছড়ি হাতে হেঁটে যাচ্ছিল বা দাঁড়িয়ে ছিল। ছেলেটির কাছে আসতেই নাদিয়া সেখানে দাঁড়ায়- ধীরে ধীরে তাঁর চেহারায় অন্ধকার নেমে আসে। এরপর একটা ফ্ল্যাশব্যাক হয় কিনা জানি না- একটা বিজ্ঞাপন বিরতি মনে হয়, তো অন্য চ্যানেল থেকে ফিরে এসে দেখি একটা ক্লাসরুম (কলেজে)। টিচার সবার উদ্দেশে বলছেন- ক্লাস শুরু হয়ে গেলেও একটা ছেলে সবকিছু গুছিয়ে উঠতে না পারায় এতদিন ক্লাসে আসতে পারে নি। সে আজ ক্লাসে আসছে। এরপর ছড়ি হাতে খট খট শব্দ করে ক্লাসে ঢোকে অন্ধ এক ছাত্র (নায়ক)।
টিচারের নির্দেশ মোতাবেক অন্য ছাত্ররা (নায়কের নাম ভুলে গেছি। ধরি ওর নাম সাফিন) সাফিনকে হেল্প করতে শুরু করলো। এর মধ্যে নাদিয়ার হেল্পই হলো সবচেয়ে বেশি। সে সবগুলো পড়া অডিও রেকর্ডিং করে সাফিনকে দেয়। সাফিন সেই রেকর্ডিং শুনে পরীক্ষা দিয়ে ফার্স্ট ইয়ারে ফার্স্ট হয়ে যায়, নাদিয়া মেধাবী ছাত্রী হয়েও ফার্স্ট হতে পারে না।
সেকেন্ড ইয়ারে নাদিয়া চালাকি করতে শুরু করলো। সে পড়া রেকর্ড করে দেয় না। এ বছর বোধ হয় সবাই মিলে একটা একটা করে পড়া রেকর্ড করে দেয়ার প্ল্যান করে। দেখা যায় একে একে সব ক্লাসমেটই বিশ্বাসঘাতকতা করে। ফাইনাল পরীক্ষা দিয়েই সাফিন কোথায় যেন হারিয়ে যায় কাউকে না বলেই।
এরপর নাদিয়াকে ফ্ল্যাশব্যাক থেকে একেবারে স্কুলের করিডোরে তার ফার্স্ট ইয়ারের টিচারের সাথে কথা বলতে দেখা যায়। এখানে আলোচনা প্রসঙ্গে সাফিনের নাম উঠে আসে। ------ এরপর কিছু অংশ বিজ্ঞাপনের দৌরাত্ম্যে মিস করতে হয়
একটা গাছের নিচে বেঞ্চিতে ৩/৪ জন ছাত্র, তাদের সামনে বসে আছে টিচার, অন্ধ সাফিন। সেখানে নাদিয়া উপস্থিত। ঘ্রাণ সম্পর্কিত কী একটা কথা যেন বলেছেন। নাদিয়ার ঘ্নাণ পেয়ে তাকে চিনতে পারে সাফিন। এরপর বাচ্চাগুলোর সহায়তায় নাদিয়া সাফিনের জীবনে ঘটে যাওয়া অনেক কিছুই জানতে পারে। নাদিয়ার একটা চাকরির দরকার ছিল। কলেজে ফার্স্ট হতে পারলেই টিচার হিসাবে নিয়োগ পাওয়া যায়। নাদিয়া যাতে চাকরিটা পায়, সেজন্য ইচ্ছে করেই সাফিন পরীক্ষায় খারাপ করে, তারপরও সেকেন্ড হয় (খুব সম্ভবত)। নাদিয়াও কী কারণে সাফিনের পড়া রেকর্ড করে দেয় নি সেকেন্ড ইয়ারে, তা প্রকাশ করে। এমনি আরও বেশ কিছু সিকোয়েল থাকে। শেষ পর্যন্ত সাফিনের বুকে ঢলে পড়েই নাটক শেষ হতে দেখা যায়।
অন্ধের সবগুলো লেসনের অডিও রেকর্ডিং করে দেয়া বাস্তব সম্মত নয়; এটা যদি বাস্তব সম্মত ধরিও, এই রেকর্ডিং শুনে পরীক্ষা দিয়ে একজন মেধাবী ছাত্রীকে পেছনে ফেলে ফার্স্ট ইয়ারে ফার্স্ট হওয়াটা ছিল অবাস্তবিক।
নাদিয়াকে বাচ্চাগুলো যেভাবে হ্যামলেটের মতো নাটকের মাধ্যমে ঘটনা বিবৃত করছিল, এটা আমার কাছে একদিকে বাচ্চাগুলোর অতি-পাকামো মনে হয়েছে, অন্যদিকে এ ঘটনাগুলোও অতি-নাটকীয় মনে হয়েছে।
টিচারের অভিনয় ভালো লেগেছে, ইন ফ্যাক্ট, তিনি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন নায়ক-নায়িকা তাঁদের স্বকীয় অভিনয়ে উজ্জ্বল ছিলেন। বাচ্চাগুলোর চ্যারেক্টার পাকামোপূর্ণ হলেও অভিনয় ভালো করেছে।
ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ভালো ছিল। এডিটিং ছিল মানসম্মত।
ভবিষ্যতে আরও নাটক দেখবার আশায় থাকলাম- আর তখন সম্মানি ছাড়া কোনো কমেন্ট করবো না তাও বলে গেলাম কিন্তু
শুভ কামনা।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
খেয়া ঘাট বলেছেন: ঈষৎ সংশোধিত- এটা আগে একটু অন্যরকমভাবে লিখেছিলাম।
ব্রেইল নিয়ে চমৎকার লিখেছেন। এককথায়.আমার চিন্তার সাথে পুরোপুরি মিলে গেছে।
অন্ধের সবগুলো লেসনের অডিও রেকর্ডিং করে দেয়া বাস্তব সম্মত নয় - এটা আমার মূল গল্পে ছিলোনা। আসলে বাস্তবজীবনে হাসনাত আমার শিক্ষাজীবনের বন্ধুই ছিলো।
এতো কষ্টকরে সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ভালো লাগলো।
বিনীত ধন্যবাদ জানিয়ে আপনার সম্মানী তাৎক্ষণিকভাবে দিয়ে দিলাম। বকেয়া জিনিসই আমার ভালো লাগলো। আশাকরি এ ক্ষুদ্র সম্মানিটুকু আপনি গ্রহণ করবেন। নিরন্তর শুভকামনা রইলো।
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২৮
মুদ্দাকির বলেছেন: ওয়াও আপনি নাট্ট্যকার +++
সুন্দর গল্প, মাফ করবেন আপনার নাটক দেখা হয় নাই , ভবিস্যতে দেখবার আশা করছি।
ভালো কথা , আপনাকে নাটকের প্লট দেয়া যায়, অনেক চিন্তা মাথায় আসে কিন্তু লিখতে পারি না যে !!!!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: আমি ভাই প্রফেশনাল না। শখের লিখক। ওতো বেশী প্রেসার নিতে পারিনা।
অবশ্যই দিতে পারেন। খুশী হবো। তবে আমি মনে করি ,আপনি আমার চেয়েও আরো ভালো লিখতে পারবেন। আমি আপনার অনেকগুলো ভালো লিখা পড়েছি।
নিরন্তর শুভকামনা রইলো। বিনীত ধন্যবাদ।
১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন:
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
খেয়া ঘাট বলেছেন: হূমমমমমমমম. খুবই কষ্টের তাই না?
১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: তারার ফুল ...............
গল্পে ভাললাগা আরিফ
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আপু। অনেক শুভকামনা রইলো আপনাদের জন্য।
১৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
ব্রেইল মিস হয়ে গেছে বস। ইউটিউবে দেখার অপেক্ষায় রইলাম। ১ মিনিটের গল্প ভালো লাগলো।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: ইউটিউবে আপলোড করলে আশাকরি দেখবেন। ভালো লাগবে।
বিনীত ধন্যবাদ রইলো। অনেক শুভকামনা।
১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
মন খারাপ করা ছোট্ট গল্প।
মায়ের তুলনা আসলে কিছুই নয়।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৫২
খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি ভাই। মায়ের কোনো তুলনা নাই।
বিনীত ধন্যবাদ আর অনেক শুভকামনা রইলো।
১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:২৮
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: এ গল্পটিকে অভির মা আন্দোলনে যুক্ত করতে অনুরোধ করছি।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো ভাই। অনেক শুভকামনা রইলো আপনারজন্য।
১৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২২
এহসান সাবির বলেছেন: দারুন লাগল.....
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।
২০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২২
এহসান সাবির বলেছেন: দারুন লাগল.....
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০১
ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ লাগল।