নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

বরাবর- শেখ হাসিনা, খালেদা জিয়া। প্রযত্নেঃ বাংলাদেশ। আপনাদের সংলাপের বিশ্লেষণ। কি বলেছেন আর কি বলা উচিত ছিলো?

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:১৭

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপা কেমন আছেন? আমি আপনাকে দুপুরে ফোন দিয়েছিলাম। (চমৎকার সূচনা-ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী)



জবাবে খালেদা বলেন, আপনার কোন ফোন আমি পাই নি।

( জবাব মনঃপুত হয়নি। এটা হলো ডাইরেক্ট অহংকার। জবাবটা যদি এমন হতো- আমি ভালো আছি আপা। আপনার ফোন পেয়ে খুশী হয়েছি। তবে দুঃখিত আপনার ফোন দুপুরে আমি পাইনি)



শেখ হাসিনা : আমি নিজে ফোন করেছি। কিন্তু আপনি ধরেন নি।

( আমি নিজে ফোন করেছি- এ কথা ঠিক আছে। কিন্তু আপনি ধরেন নি বলে-শুরুতেই সন্দেহের বীজ বোনা হয়ে গেলো। আর বীজ খারাপ হলে ফলতো খারাপ হবেই)



খালেদা জিয়া : রেডফোন তো অনেকদিন ধরে বিকল। আমার অফিস থেকে চিঠি দেয়ার পরেও এই ফোন ঠিক করা হয়নি।

( শেখ হাসিনা যখন বললেন- আপনি ফোন ধরেন নি- এ কথার জবাবে খালেদার জবাব খুবই সুন্দর হয়েছে)



শেখ হাসিনা : কেন আমি তো রিংয়ের শব্দ শুনেছি। আপনি শুনেন নি।

( এটা কোনো কথা হলো। আমি নিজেই কতবার বাসায় ফোন করি, এ পাশ থেকে ক্লিয়ার রিংএর শব্দ পাই। কিন্ত ও পাশ থেকে আম্মা বলেন-টেলিফোনের রিং এর শব্দই শুনতে পাইনি। সন্দেহের ২য় বীজ। গাছের ফলের এখন আরো খারাপ অবস্থা)



খালেদা জিয়া : না না কোন রিং হয়নি। আমিতো বাসায়ই ছিলাম। রিং হবে কিভাবে? ওই ফোনতো নষ্ট দু’বছর ধরে। ( খালেদা জিয়ার আবারো চমৎকার জবাব। নিজের ফোন যে নষ্ট , এটাতো ফোনের মালিকেরই সবচেয়ে ভালো জানার কথা)



শেখ হাসিনা : ফোন নষ্ট ছিল, না নষ্ট করে রেখেছেন?

( সন্দেহের ৩য় বীজ। পুরো বাগানই নষ্ট হতে চলেছে)



খালেদা জিয়া : কেমন কথা বলছেন। আপনার লোকদের জিজ্ঞাস করেন। লিখিতভাবে অভিযোগ করা হয়েছে। টিএ্যান্ডটির কর্মকর্তা বলেছেন ফোন নাকি ঠিক আছে। কিন্তু এটা মিথ্যা কথা।

( খুবই প্রফেশনাল জবাব)



শেখ হাসিনা : কিন্তু আমিতো রিং এর শব্দ শুনেছি। অনেকক্ষন রিং হয়েছে। কেউ ধরে নি। আপনি মিথ্যা বলছেন কেন? আপনার হয়তো কানে সমস্যা আছে।( এটা হলো অহেতুক কথা। গায়ে পড়ে ঝগড়া লাগানোর মতো। তাছাড়া বাড়তি কথা বলা-এরকম গুরুত্বপূর্ণ মানুষের সাজেনা)



খালেদা জিয়া : আমার মিথ্যা কথা বলার অভ্যাস নেই। এসব অভ্যাস আপনার আছে। ( আমার মিথ্যা কথা বলার অভ্যাস নেই- এটুকু বললেই হতো।-এসব অভ্যাস আপনার আছে- এটা হলো -অতিরক্তি কথা।মনের ঝাল মিটানো প্রতিহিংসার কথা)



শেখ হাসিনা : আচ্ছা বিষয়টি আমি দেখবো। যদি নষ্ট হয়ে থাকে আগামীকাল ১১টার মধ্যে ওটা ঠিক হয়ে যাবে। আগামী নির্বাচন সম্পর্কে গণভবনে এসে কথা বলার জন্য আমি ২৮ তারিখ সন্ধ্যায় আপনাকে দাওয়াত করছি। আপনি জানেন আমি ইতিমধ্যে অন্যদের সঙ্গেও আলাপ-আলোচনা শুরু করেছি। আপনাকে দাওয়াত দিচ্ছি। আমার সঙ্গে রাতের খাবার খাবেন। ( মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বুকের গহীন থেকে শ্রদ্ধা। চমৎকার সুন্দর একটা কথা। একজন প্রধানমন্ত্রী'র এই বিনয়ের জন্য জাতি সারা জীবন আপনাকে মনে রাখবে)



খালেদা জিয়া : আপনি কি র্নিদলীয় সরকার নিয়ে আলাপ করার জন্য আমাকে ডেকেছেন ? যদি এটি নিয়ে ডাকেন তাহলে আমি আসব।

( সংলাপে বসার আগেই যদি সবকিছু মীমাংসা হয়ে যায়-তবে আর সংলাপে বসারই দরকার কি?)



শেখ হাসিনা : আমিতো সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব দিয়েছি। ওটা নিয়ে যদি আপনার কোন সাজেশন থাকে, আমরা সেটা শুনব।( চমৎকার কথা। যদি এভাবে বলতেন তা হলে আরো ভালো হতো- আপা আসুন । আমরা একসাথে বসি। ইনশাল্লাহ সবাই মিলে একটা গ্রহণযোগ্য বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছাতে পারবো)



খালেদা জিয়া : এটা আপনার প্রস্তাব। জনগনের এই প্রস্তাবে সায় নেই। এতে তো সমস্যার সমাধান হাবে না। আপনি র্নিদলীয় সরকারের প্রস্তাব নীতিগতভাবে মেনে নেন।( তালগাছ আমার, গাছের ফলটাও আমার- ফল দিয়ে যে পিটা বানানো হবে তাও আমার-এরকম গোঁ ধরে থাকলেতো সমস্যার সমাধান হবেনা)



শেখ হাসিনা : আমি যে প্রস্তাব দিয়েছি। তাতে তো আপনার দলের লোকও থাকবে। রাজনীতিবিদরা মিলে এই সরকার হবে। রাজনীতিবিদদের প্রতি আপনার আস্থা নেই কেন ? আপনি র্নিদলীয় সরকার দেখেন নি ? তারা কি করেছে আপনার মনে নেই ? ( রাজনীতিবিদরা মিলে এই সরকার হবে- খুবই সুন্দর কথা।

তারা কি করেছে আপনার মনে নেই? আমাদের মনে আছে- কিছু দূর্নীতিবাজদের চৌদ্দ শিকের ভিতর আটকিয়েছে। একেকজনের বাড়ির উঠোনে হরিণের পাল পাওয়া গেছে। ফ্রীজ , তোষকের ভিতর থেকে টাকা বের হয়েছে। চোর বাটপারদের ত্রাহি মধুসুদন অবস্থা হয়েছে,। ভালোইতো ছিলো)




খালেদা জিয়া : সেটা ভিন্ন বিষয় ছিল। এখন র্নিদলীয় সরকারের দাবি আমার একার না। এটা দেশের সব মানুষের দাবি।( দেশের মানুষতো সব সময় দুই দলে বিভক্ত- কথাটা রাজনৈতিক ভাবে ঠিক হলেও- সাধারণ দৃষ্টিকোণ থেকে ঠিক না।)



শেখ হাসিনা : আপনি আগে আসেন। আপনার দলের যতজন খুশী সব নিয়ে আসেন। তালিকাটা আগে পাঠিয়ে দেবেন। তবে আসার আগে দেশের স্বার্থে হরতাল প্রত্যাহার করে আসবেন। ( ধন্যবাদ আরেকবার আপনাকে । শুভ উদ্যোগ।)



খালেদা জিয়া : আপনার বাসায় আসতে আমার কোন অসুবিধা নেই। কিন্তু হরতাল এথন প্রত্যাহার করা সম্ভব নয়। আপনি যদি আমাকে একদিন আগে বলতেন বা আজ সকালেও বলতেন, তাহলেও আমি চেষ্টা করে দেখতাম। হরতাল তো আমি একা ডাকেনি। ১৮ দলীয় জোটের নেতাদের পুলিশ তাড়া করছে। তারা এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। আলোচনা করার জন্য এখন তাদেরতো পাবো না। ( চমৎকার বলেছেন সম্মানিত বিরোধী দলীয় নেতা। খুবই যৌক্তিক কথা। হুট করে বললেই তো প্রোগ্রাম বাতিল করা যায়না। আর এটাতো শুধু বিএনপি'র না। বাকিদের মতামত নিয়েইতো চলতে হয়)



শেখ হাসিনা : দেখেন আমি আন্তরিকতা নিয়ে ফোন করেছি। আপনিতো আমারে গ্রেনেড হামলা করে মেরে ফেলতে চেয়েছিলেন। আরো কতকিছু করেছেন। তারপরেও তো আমি ফোন দিয়েছি। ( এখানে গ্রেনেড হামলা নিয়ে আসার কী দরকার ছিলো? নৌকা'র মাঝে ধানের বোঝা নিয়ে মেঘনা নদী পার করতে হবে। সেই নৌকাকে আপনি ঠেলে দিলেন-আটলান্টিক মহাসাগরে। যে মহাসাগরে অলরেডি অশান্ত উর্মিমালা বিরাজ করছে,তারপর একের পর এক ঝড়)





খালেদা জিয়া : কে কি করেছে তা আপনিও জানেন, আমিও জানি, দেশের মানুষও জানে। এগুলো বাদ দেন। অতীত নিয়ে বসে থাকলে আমরা সামনে অগ্রসর হতে পারব না। আজো আমার ৮ জন লোককে হত্যা করা হয়েছে। ( শেখ হাসিনার কথার পিঠে- খালেদা জিয়ার চমৎকার জবাব। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মাননীয় বিরোধী দলীয় নেতা - সুন্দর ,মনপুতঃ জবাব)



শেখ হাসিনা : দেখেন আপনি তো ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করেন। কিন্তু ওটা তো আপনার জন্মদিন নয়। আপনি আমাদের বাসায় বহুবার এসেছিলেন। আমার ছোট ভাই রাসেলকে দেখেছেন। ছোট্ট এই শিশুটিকে হত্যার দিনে আপনি কি করে কেক কেটে জন্মদিন পালন করেন ? ( আবারো বেহুদা কথা। এসব নিয়েতো রাজনীতির পল্টন ময়দান, পান্থপথ, সংসদ, হাট, মাঠ, বাজার সব সময় উত্তপ্ত-এরকম একটি জাতীয় সংকটময় মুহুর্তে পুরানো লেবু না কচলানোই ভালো)



খালেদা জিয়া : দেখেন ১৫ আগস্ট কারো মৃত্যুদিন যেমন হতে পারে, তেমনি অনেকেরই জন্মদিনও হতে পারে। ১৫ আগস্ট কারো জন্মদিন হলে সে কি দিনটি পালন করবে না ? আমার জন্মদিনে আমি পালন করবো, এটা তো আমার নিজস্ব ব্যাপার। আমি তো আপনার কোনো ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করি না। ( একেবারে বাজে একটা কথা। আমার চরম শত্রুর ও যদি স্বপরিবারে বা কেউ মারা যায়, আর সেদিন আমার জন্মদিন হয়েই থাকে। তাহলেও আমি আমার নিজস্ব বিবেকের তাড়নায়, মানবিক মূল্যবোধের তাগিদে , আপন মহানুভবতায় সেদিন আমার জন্মদিন পালন করবোনা)



শেখ হাসিনা : যাই হোক, এখন আলোচনার জন্য আমার আন্তরিকতা আছে। তাই ফোন করেছি। আপনি আসেন। আমরা আলাপ-আলোচনা করি। ( এতক্ষন পর আবোর একটি আশা জাগানিয়া কথা। ভালো লাগলো। ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী)



খালেদা জিয়া : আপনার আন্তরিকতা থাকলে, আরো আগেই ফোন দিতেন। এখনো যদি নীতিগতভাবে র্নিদলীয় সরকারের দাবি মেনে নেন, তাহলে হরতালসহ সব কর্মসূচি বন্ধ করার দায়িত্ব আমি নেবো। সমাধান হয়ে গেলে তো আর কোন কর্মসূচির দরকার হবে না। ( আন্তরিকতার ব্যাপারে খালেদা জিয়ার কথা ঠিক আছে। তবে শেষ পর্যন্ত আলাপ যখন শুরু হলো- তখন খালেদা জিয়ার বলা উচিত ছিলো- আপনার শুভবুদ্ধির জন্য ধন্যবাদ,। তবে আমি সবার সাথে আলোচনা করে ,আপনাকে জানাচ্ছি। আমি হুট করে একাতো সিদ্ধান্ত নিতে পারিনা)



শেখ হাসিনা : আপা আপনি আগে আসেন। হরতাল প্রত্যাহার করে আসেন। (শেখ হাসিনা বলতে পারতেন- আচ্ছা আপা। আপনারা যখন প্রোগ্রাম দিয়েই ফেলেছেন, তবে একটু শিথীল করুন। আর আসুন । আমরা একবার একসাথে বসি)





খালেদা জিয়া : ২৯ তারিখ পর্যন্ত তো আমার কর্মসূচি আছে। ২৯ তারিখের পর যেকোন দিন যেকোন স্থানে আপনি ডাকলে আমি আসবো। ( খালেদা জিয়া ভালো বলেছেন। আলোচনার পথ বন্ধ করে দেননি। ধন্যবাদ।)





শেখ হাসিনা : হরতাল প্রত্যাহার করে আসেন। আমরা বসলে একটা সমাধান হবে। (শেখ হাসিনা বলতে পারতেন- আচ্ছা আপা। আপনারা যখন প্রোগ্রাম দিয়েই ফেলেছেন, তবে একটু শিথীল করুন। আর আসুন । আমরা একবার একসাথে বসি)





খালেদা জিয়া : না না না আগে আপনি ঘোষণা দেন। তাহলে আমার বসতে কোন অসুবিধা হবে না।( ঐ আগের তাল গাছ, গাছের ফল, পিঠা.- এরকম গোঁ ধরলেতো হবেনা)



শেখ হাসিনা : আপনি আপনার দলের নির্বাচিতদের নাম দেন। বাইরের লোকদের নাম প্রস্তাব করছেন কেন। দেশ চালাবো আমরা। বাইরের লোকের দরকার কি ? আমাদের উপর আস্থা রাখছেন না কেন।( মুলঃ সমস্যাতো এখানেই। বিগত পাঁচ বছরে যা হয়েছে তাতে আস্থা থাকে কেমন করে? আপনি বিরোধী দলে থাকলে আপনার আস্থা থাকতো কিনা?)







খালেদা জিয়া : আপনিও তো আমার উপর আস্থা রাখেন নি। সে কারণেই এখন দলের বাইরের লোক লাগবে। দেশের মানুষ র্নিদলীয় সরকার চায়। আপনি এ দাবি মেনে নিলেই সমস্যা শেষ হয়ে যাবে। আপনি যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকার পছন্দ নাই করেন, তাহলে কেন ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের আগে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে এই দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন ? ২০০৭ সালে কেন ওই সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। বলেছিলেন, এটা আপনাদের আন্দোলনের ফসল। এরপর সেই সরকারের অধীনে নির্বাচনেও গিয়েছিলেন। কিন্তু আজ বলছেন অন্য কথা। ( শেখ হাসিনার কথার জবাবে খালেদাজিয়ার খুবই যৌক্তিক কথা)



শেখ হাসিনা : দেখেন আপা, অভিজ্ঞতা যেমন আমার আছে, তেমনি আপনারও আছে। আমরা তো আপনাদের লোক নিয়েই অন্তবর্তী সরকার করতে চাচ্ছি। আপনি এখন চিন্তা করে দেখেন। ( শেখ হাসিনা ফোনের শুরু থেকেই খালেদা জিয়াকে বেশ কয়েকবার আপা বলে সম্বোধন করেছেন। খুবই ভালো লাগলো ব্যাপারটা। কিন্তু খালেদা জিয়া শিষ্টাচারের আশে পাশেও নাই।)



খালেদা জিয়া : এখানে চিন্তার কিছু নেই। আপনি দাবি মেনে নিন। দেশের মানুষকে শান্তি দিন। এই দেশটা আপনারও না, আমারও না, ১৬ কোটি মানুষের। তাদের শান্তির কথা, স্বার্থের কথা চিন্তা করেন। আমি তো সেসময়ে আপনার দাবি মেনে ছিলাম। আমি তো এখন আমার দলের সরকার চাই না। আমার নিজের সরকারও চাই না। চাই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্দলীয় লোকদের সরকার। সেটা মানতে আপনার আপত্তি কেন বুঝতে পারছি না। ( খুবই চমৎকা যৌক্তিক কথা।"এই দেশটা আপনারও না, আমারও না, ১৬ কোটি মানুষের। তাদের শান্তির কথা, স্বার্থের কথা চিন্তা করেন। " পুরো টেলিফোন সংলাপের সবচেয়ে সুন্দরতম লাইন)





সংলাপের টেক্সট হাবিব _ ফরিদপুরের ব্লগ থেকে নেয়া হয়েছে।

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:১১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, কথোপকোথনটির ট্রান্সক্রিপট লিখবার জন্য।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকেও বিনীত ধন্যবাদ।

২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৩৪

মামুন রশিদ বলেছেন: কথপোকথনের সাথে আপনার ফুটনোট বিশ্লেষণ ভাল হয়েছে ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক খুশী হলাম। বিনীত ধন্যবাদ রইলো।

৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৫২

ম্যাংগো পিপল বলেছেন: ভালো লাগলো, সুন্দর লিখেছেন।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:২৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। অনেক শুভকামনা রইলো।

৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬

ভিটামিন সি বলেছেন: আগে জানতে পারি নাই। এখন জানলাম ঘটনা কি?

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৫০

খেয়া ঘাট বলেছেন: কীসের ঘটনা? দুই নেত্রীর টেলিফোন সংলাপ হলো-সেটা। গতরাতে টেলিভিশনে প্রচার হলো। সেই সংলাপের ওপর নিজের মতামত জানালাম।

ধন্যবাদ ভাই।

৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বলতে ভুলে গেছি যে আপনার মন্তব্যগুলো চমৎকার হয়েছে।


২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার পোস্টের শিরোণামের মতো সুন্দর হয়নি। বিনীত ধন্যবাদ । নিরন্তর শুভকামনা।

৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

সদয় খান বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষন ভাইয়া । আমি আপনি এদের কথার ভুল ধরিয়ে দিলেও এরা নিজেদের এইরকম হাস্যকর বাক্য বিনিময়ে সর্বদা প্রস্তুত । তারা যতই ফরমালি বা ভাল করে কথা বলুক না কেন পরপস্পরের প্রতি একচুয়াল আন্তরিকতা,ভদ্রতা তাদের মাঝে নেই,ছিল না এবং হবেও না । এরা তেল জলের চেয়েও মারাত্মক মিশ্রণ ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: এরা তেল জলের চেয়েও মারাত্মক মিশ্রণ - হাসতে হাসতে শেষ। দারুন।
বিনীত ধন্যবাদ রইলো। অনেক শুভকামনা।

৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

ভারসাম্য বলেছেন: বিশ্লেষণ ভাল লেগেছে তবে আমার কাছে খালেদা জিয়ার " নির্দলীয় সরকার নীতিগত ভাবে মেনে নেন" এই কথা খুব একটা অযৌক্তিক বা 'তালগাছ' আমার এ ধরণের মনে হয়নি। কারণ নীতিগত ভাবে একটা কিছু মেনে নেয়ার পরই সেটার পদ্ধতিগত বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা হতে পারে।

শেখ হাসিনা সেটা মেনে না নিয়েও যদি নির্দলীয় সরকার নিয়েও আলোচনা হতে পারে এভাবে অল্প একটু আস্বস্তও করতে পারতেন তাহলে ফলাফল হয়তো অন্যরকম হত। কিন্তু তিনি মুখে যতই বিনয়ী থাকার চেষ্টা করুন, কাজে মোটেও আন্তরিক মনে হয়নি তাঁকে।

খালেদার কথায় একটু রুক্ষতা থাকলেও তিনি টু দ্যা পয়েন্টে কথা বলেছেন এবং একটা ব্যপার পরিষ্কার হয়েছে যে, খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধাদের গনহত্যাকারী বলেন নি। তবে তিনিও যদি আরেকটু সংযতভাবে শেখ হাসিনার 'সর্বদলীয় সরকার' এর সাথে তাঁর 'নির্দলীয় সরকার' এর বিষয়টিও আলোচনার এজেন্ডায় রাখার চাপ দিতেন তাহলেও ইতিবাচক কোন ফল আসতে পারত।

কার মনে কি আছে সেটা ভিন্ন ব্যপার। কিন্তু প্রকাশ্য মিথ্যাচারিতা ও নির্লজ্জতার আরেকটা মাত্রা যোগ হল এই ফোনালাপ নিয়ে ঘটে যাওয়া ঘটনাবলীর মাধ্যমে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

খেয়া ঘাট বলেছেন: নীতিগতভাবে মেনেনেয়ার জন্যও তো সংলাপ চালিয়ে নেয়া উচিত ছিলো।
আন্তরিকতা হয়তোবা ছিলোনা, কিন্তু টেলিফোনে আপা বলে সম্বোধন করা, নিমন্ত্রণ করা এগুলোকেও একেবারে হেলাফেলা করা ঠিক না।

আর খালেদাজিয়া মুক্তিযোদ্ধাদের গণহত্যাকারি বলবেন- এটা পাগলেও বিশ্বাস করবেনা । এগুলো হলো আওয়ামীলীগের থু থু রাজনীতি।

ঠিক তেমনি- বিএনপি পন্থিরা যেমন বলেন- শেখ হাসিনাতো বাম কানেই শুনেন না , তাহলে কথা বললেন কেমন করে? এখনতো রেকর্ড বাজিয়েই শুনানো হলো।

একটা কথা বলি ভাই, আমাদের রাজনীতিতে ম্যাচুয়িরিটির সবচেয়ে বড় অভাব।

জাতিসংঘের উন্নয়ন সম্মেলনের বিশেষ অধিবেশন শেষে অতি উপাদেয় ভূড়ি ভোজনের পর সবাই হোটেলের নিজ নিজ রুমে ফিরে গেছেন।

সবার মাঝে পারষ্পরিক সোহার্দ্য আর সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশের প্রচন্ড মতবিরোধী দু দলের অন্ধভক্ত রাজনীতিবিদদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে একই রুমে।

জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের বিশেষ নির্দেশে সেই রুমের বাল্ব খুলে টেবিলের ওপর রাখা হয়েছে।

এখন বলতে হবে, টেবিলের ওপরে রাখা বাল্বটি কোন দল কত তাড়াতাড়ি ঠিক জায়গায় লাগিয়ে পুরো ঘরে আলো জ্বালাতে পারবেন?

উত্তরঃ এ ঘর কোনোদিনই আলোকিত হবেনা। কারণ অন্ধভক্ত রাজনীতিবিদরা নিজেরাই জানেনা যে, তারা এক অন্ধকার ঘরে আছেন।

মোরালঃ রাজনৈতিক অন্ধত্ব মানে হলো বিবেকের চোখ অন্ধ। আর এই অন্ধ বিবেক কখনো আলো আর আঁধারের পার্থক্য বুঝেনা। লাইট বাল্ব টেবিলের ওপরই পড়ে থাকবে । কিন্তু এই বাল্ব লাগিয়ে আলো জ্বালাবার মতো বিবেক তাদের কোনোদিই হবেনা।

আপনি ভালো করে পড়ালিখা করুন। সফল হবেনই। ডাক্তার, ইন্জনীয়ার,আমলা, ব্যবসায়ী, এমনকি এম,পি, মন্ত্রীও হয়ে যেতে পারেন। কিন্তু সঠিক জায়গায় সঠিক কাজ করে অন্ধকার এক ভূখন্ডকে আলোকিত করার মতো রাজনীতিবিদ হওয়া বড়ই কঠিন।

বিনীত ধন্যবাদ রইলো । অনেক শুভকামনা রইলো ভাই।

৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

চলতি নিয়ম বলেছেন: লিখিত স্ক্রিপ্ট শুনে কিন্তু এই ফোনালাপের সারমর্ম বোঝা যাবে না। বুঝতে হলে শুনতে হবে।


একটা ভালো কিছু শুরু হতে যাচ্ছিলো কিন্তু মাঠেই মারা গেলো ..... =p~


বিশ্লেষণ ভালো হয়েছে তবে খালেদা জিয়া কিন্তু হরতাল প্রত্যাহার করতে পারতেন যেহেতু উনি বলেছিলেন আলোচনার পরিবেশ তৈরী করতে সরকার রাজি না হলে ৩ দিন হরতাল।

সরকার কিন্তু রাজি হয়েছিলো আর উনি ওনার কথা রাখেন নাই।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: মনে হয় পুরোপুরি মারা যায়নি। এখন মাঠ থেকে হসপিটালগামী স্ট্রেচারে আছে। আইসইউ থেকেও অনেক রোগী সুস্থ হয়ে ফিরে আসে। এখন ভালো একজন ডাক্তার দরকার। গতবারের কথা মনে আছে । যখনই জাতিসংঘ বাংলাদেশ থেকে শান্তিমিশনে সেনা নিবেনা বলে পরিস্কার জানিয়ে দিলো-তখনই কিন্তু রোগী সুস্থ হতে শুরু করলো। আমি তখন এয়ারপোর্টের ভিতরে। টিভিতে এই কথাটা শুনলাম। আর মনে মনে বললাম-এবার ঠেলা সামলাও। আমরা চাইনা বাইরের কেউ নাক গলাক। কিন্তু শেষ উপায় কি? রোগীতো বাঁচাতে হবে।

বিনীত ধন্যবাদ রইলো । অনেক শুভকামনা।

৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

আদম_ বলেছেন: পড়তে যতটা সাবলীল, শুনতে ততটাই অশ্লীল, এ যেন দুই বালিকা তাদের দেশ দেশ নামক পতুল খেলা নিয়ে ঝগড়া করছে। কারও কথাই কেউ শোনেনি। সমান তালে সবাই সবারটা বলেছে। আশরাফ-ফখরুলের ফোনালা্প্ও আমরা শুনেছি আর এটা্ও শুনলাম। তাদের গলার সুর, ভাষা, মনোভাব আমাকে হাসির খোরাক দিলেও, আমি আশাহত।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আদম_ বলেছেন: পড়তে যতটা সাবলীল, শুনতে ততটাই অশ্লীল, এ যেন দুই বালিকা তাদের দেশ দেশ নামক পতুল খেলা নিয়ে ঝগড়া করছে। কারও কথাই কেউ শোনেনি। সমান তালে সবাই সবারটা বলেছে। আশরাফ-ফখরুলের ফোনালা্প্ও আমরা শুনেছি আর এটা্ও শুনলাম। তাদের গলার সুর, ভাষা, মনোভাব আমাকে হাসির খোরাক দিলেও, আমি আশাহত।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫২

খেয়া ঘাট বলেছেন:

১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

এম মশিউর বলেছেন: সঠিক জায়গায় সঠিক কাজ করে অন্ধকার এক ভূখন্ডকে আলোকিত করার মতো রাজনীতিবিদ হওয়া বড়ই কঠিন।


সহমত।

শেষ পর্যন্ত কি হবে সেই অপেক্ষায় আছি। 'দুই নেত্রীর জেদের বলি না হোন সাধারন জনগণ'।।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৩০

খেয়া ঘাট বলেছেন: এম মশিউর বলেছেন: সঠিক জায়গায় সঠিক কাজ করে অন্ধকার এক ভূখন্ডকে আলোকিত করার মতো রাজনীতিবিদ হওয়া বড়ই কঠিন।


সহমত।

শেষ পর্যন্ত কি হবে সেই অপেক্ষায় আছি। 'দুই নেত্রীর জেদের বলি না হোন সাধারন জনগণ'।। মন্তব্য ভালো লাগলো।

জনগণেরও বিবেক খাটানো উচিত।

১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: অসাধারণ । মাননীয় বিরোধী দলীয় নেত্রীকে স্যালুট ।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৪৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: অসাধারণ । মাননীয় বিরোধী দলীয় নেত্রীকে স্যালুট ।বিএনপি
অসাধারণ । মাননীয় প্রধান মন্ত্রীকে স্যালুট । -আওয়ামীলীগ।

গ্রামের নিরক্ষর মহিলারাও এ দু'জনের চাইতে অনেক বেশি শিষ্ঠাচার এবং স্বচ্ছ রাজনীতি জানেন বলে মনে করি। ১৬ কোটি মানুষ বসে ছিল তাদের কথা জানার জন্য কিন্তু তারা সকলকে হতাস করেছে - আমজনতা।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৪৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা রইলো ভাই।

১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমাদের মনে আছে- কিছু দূর্নীতিবাজদের চৌদ্দ শিকের ভিতর আটকিয়েছে। একেকজনের বাড়ির উঠোনে হরিণের পাল পাওয়া গেছে। ফ্রীজ , তোষকের ভিতর থেকে টাকা বের হয়েছে। চোর বাটপারদের ত্রাহি মধুসুদন অবস্থা হয়েছে,। ভালোইতো ছিলো

ভাল্লাগছে :)

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৪৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা রইলো ভাই।

১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

ভারসাম্য বলেছেন: পুরো আলাপের অডিও শুনে মনে হল খালেদা জিয়াই বেশি উগ্র মেজাজে ছিলেন এবং ঝগড়া( ঝগড়াই বলব, কোন স্বাভাবিক আলাপ হয়নি) শুরু হয় রেড টেলিফোন ইস্যুতে।

শেখ হাসিনা বলেছেন, তিনি নাকি সেদিন দুপুরে অনেকবার কল দিয়েও খালেদা জিয়াকে পান নি। রিংও নাকি বেজেছিল। অথচ ব্যাপারটি সত্য নয় এটা বলেই খালেদা জিয়া তার আক্রমণাত্বক কথা শুরু করেন। খালেদা জিয়া উত্তেজিত ছিলেন বটে কিন্তু যেই ইস্যু নিয়ে উত্তেজনার সুত্রপাত সেখানে কিন্তু খালেদা জিয়ার অবস্থানই সঠিক বলে মনে হয় আর শেখ হাসিনা ব্যাস্ত ছিলেন সেটাকে মিডিয়ায় প্রচারের নাটক নিয়ে। দুপুরে যদি তিনি খালেদা জিয়াকে ফোন দিয়েই থাকতেন তাহলে তখন সেখানে মিডিয়ার উপস্থিতি ছিল না কেন যা সন্ধ্যার পরে ছিল! রেড টেলিফোনে না পেয়ে তিনি অন্য কোন ফোনে চেষ্টা করেছিলেন? তিনি সত্যিই আন্তরিক হলে দুপুরেই অন্য কোন ভাবে খালেদা জিয়ার সাথে যোগাযোগ করতে পারতেন। আর যদি নিরাপত্তার জন্য রেড টেলিফোনই আদর্শ হয় তাহলে সেটার পরিণতিও তো দেখাই যাচ্ছে এখন।

যাই হোক, তার পরবর্তী কথপোকথনে খালেদা জিয়াকে জে সুরে কথা বলতে শোনা গিয়েছে তা সত্যিই চরম অসহিষ্ণু আর অশিষ্ট মনে হয়েছে। পুরো কথপোকথনটিই আসলে একটা ঝগড়া ছাড়া কিছুই হয়নি যার বেশিরভাগ দায় খালেদা জিয়ার উপরেই বর্তায়।

আর সেই ঝগড়া প্রকাশ ও অসত্য তথ্য দিয়ে নোংরা রাজনীতি করার দায় অতি উৎসাহী কিছু আওয়ামী নেতাও এড়াতে পারেন না।

আশাবাদী হবার মত তেমন কিছু পাচ্ছিনা আর।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৪৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার মন্তব্য ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ রইলো ভাই।

১৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: আপা আর খালাম্মাদের কথা তো চাইলেই শুনা যায়। (এখন না চাইলেও শুনা যায়!)

ব্র্যাকেটের ভেতর আপনার মন্তব্যগুলো বেশ বিচক্ষণ এবং বুদ্ধিদীপ্ত মনে হলো। এগুলোই জনমানুষের কথা। অথচ ওদের মুখ থেকেই জনমানুষের কথা শুনা কথা ছিল!

অনেক ধন্যবাদ খেয়াঘাট ভাই :)

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: অথচ ওদের মুখ থেকেই জনমানুষের কথা শুনা কথা ছিল!
++++++++++++++++++++++++++++++++++++
বিনীত ধন্যবাদ, নিরন্তর শুভকামনা রইলো। ব্যস্ততা কমলো????

১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

না পারভীন বলেছেন: বিশ্লেষণ ভাল লাগল . টেলিফোন আলাপ শুনা হয়নি .প্রতি দিন কত কথা বলি এমন বিশ্লেষক দ্বারা বিশ্লেষন করে নিলে শুদ্ধ হয়ে যেতাম .(অপ্রাসঙ্গিক ভাবনা খেয়া ,রাজনীতি নিয়ে ভাবতে গেলে নিউরণে শর্টসার্কিট হয়ে যায় )

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৫৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: রাজনীতি নিয়ে ভাবতে গেলে নিউরণে শর্টসার্কিট হয়ে যায় - হাহাহহাহাহাহহাহাহাহাহহাহাহাহহাহাহাহা। হাহাশে।
বিনীত ধন্যবাদ রইলো। নিরন্তর শুভকামনা।

১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫

আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: ভালই মজা পাইলাম............

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:২৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাহহহাহাহহা
বিনীত ধন্যবাদ রইলো। অনেক শুভকামনা ।

১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

কয়েস সামী বলেছেন: আপনার আমার মতো করে যদি উনারা ভাবতে পারতেন! শিষ্টাচার বোধের ও অভাব আছে।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:২৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: সেটাই চিন্তা করেছি। আমরা সাধারণ মানুষ। ভাবনা চিন্তাও সাধারণ।
উনারা পলিটিশিয়ান, ভাবনা চিন্তা, কথা বার্তাও পলিটিশিয়ান-হবে সেটাই স্বাভাবিক।

বিনীত ধন্যবাদ রইলো। অনেক শুভকামনা নিবেন।

১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

এম ই জাভেদ বলেছেন: এই দেশ আমার না , আপনারও না ১৬ কোটি মানুষের -এ কথাটা যদি রাজনৈতিকরা মনে প্রানে বিশ্বাস করত তবে দেশে কোন সমস্যা থাকার কথা না।

এরকম কথা শুধু নির্বাচন মৌসুম এলে শোনা যায়।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:২৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: এরকম কথা শুধু নির্বাচন মৌসুম এলে শোনা যায়+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

অনেক ধন্যবাদ রইলো। অনেক শুভকামনা।

১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

সুমন কর বলেছেন: আহা রে!! উনারা যদি এত সুন্দর এবং সহজ ভাবে চিন্তা করত, X( X(( তাহলে বাংলাদেশ আজ সোনার বাংলাই হয়ে যেত। ভালো বলেছেন।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:২৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: সুমন কর বলেছেন: আহা রে!! উনারা যদি এত সুন্দর এবং সহজ ভাবে চিন্তা করত, তাহলে বাংলাদেশ আজ সোনার বাংলাই হয়ে যেত।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
বিনীত ধন্যবাদ রইলো। অনেক শুভকামনা।

২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

মশিকুর বলেছেন:
আপনার বিশ্লেষণে +

আপনার বিশ্লেষণের মত যদি ওনাদের কথা বলার মানসিকতা থাকতো, তাহলে এরকম পরিস্থিতির সৃষ্টিই হতনা। ওনারা আসলে অসুস্থ রাজনৈতিক দরকষাকষি প্রদর্শন করছেন।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: ওনারা আসলে অসুস্থ রাজনৈতিক দরকষাকষি প্রদর্শন করছেন।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।

অনেক ধন্যবাদ ভাই। নিরন্তর শুভকামনা।

২১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০০

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: আপনার বিশ্লেষন ভালো হয়েছে ।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ ভাই। নিরন্তর শুভকামনা রইলো।

২২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:৫১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ব্যস্ততা কমার কথা বলছেন?

প্রতি বছরই বলি, ডিসেম্বর গেলে ব্যস্ততা কমবে। অথচ জানুয়ারি গিয়ে ফেব্রুয়ারি আসলেও, ব্যস্ততা কমে না। হয়তো জীবন এরকমই চলবে।

ব্লগিং বা ফেইসবুকিং করতে গেলে আজীবনেই সময় চুরি করতে হবে দেখছি ;)

অনেক শুভেচ্ছা... খেয়াঘাট ভাই :)

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাহাহহাহা।
ব্লগিং বা ফেইসবুকিং করতে গেলে আজীবনেই সময় চুরি করতে হবে দেখছি - হাহাহাহহা
এটাতো আমি সবসময় করি। এই যেমন- এখনো করছি।

মাঝে মাঝে দেখা পেলে ভালো লাগে। অনেক শুভকামনা রইলো।

২৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৩

না পারভীন বলেছেন: হাসি র শব্দে ভুমিকম্প . খেয়াঘাট এর পিলার নড়বড়ে অবস্থা .শুভ বিকেল আরু ভাই .

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাসিতে তুফান আসলেও খেয়াঘাটকে যাত্রীর অপেক্ষায় বসে থাকতে হয়। আর আপনাদের মতো যাত্রীদের জন্যই তো খেয়াঘাট।

শুভসকাল নাপা। উত্তম শুভকামনা।

২৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: অস্থির !!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: আসলেই অস্থির!!!!
বিনীত ধন্যবাদ।অনেক শুভকামনা।

২৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১৬

আম্মানসুরা বলেছেন: আপনার ফুট নোটেই ছিল আসল মজা

দারুন লেগেছে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো। অনেক শুভকামনা রইলো।

২৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: খেয়া ঘাট খুবই সুন্দর বিশ্লেষণ। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ এখানে কিছু কথা বলতে পারলে ভালো লাগতো বাট অনদ্যা ওয়ে এবং মোবাইল থেকে বলে বিশদ আলোচনা করতে পারছিনা।

ছোট করে বলবো এই দেশে এখন আর দেশ দশের কথা ভেবে কেউ রাজনীতি করেনা। দেশ নিয়ে জন গন যতদিন ভাববেনা সেই পর্যন্ত কোন দলও ভাববেনা। ক্ষমতাই এখন সবার কাম্য। তবে বিএনপি দেশের জন্য রাজনীতি করে এটা মারাত্বক হাস্যকর বিষয়। আোয়ামিলীগ অনেক কুট রাজনীতি শিখে গেছে এই দলের পিছে লাগতে লাগতে।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ রইলো ভাই।

২৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: আপনার ফুটনোটগুলো পড়ে মজা পেলাম আর নিজের মতটাও যাচাই করে নিলাম ! শুভেচ্ছা !

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: বেশ কয়েকটি পোস্টে আপনার মন্তব্যগুলো পেয়ে অনেক ভালো লাগলো ভাই।

নিরন্তর শুভকামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.