নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্পঃ একটি বু্দ্ধি মুখরিত রাত

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

প্রচন্ড বৃষ্টি মুখরিত এক রাত। শোঁ শোঁ করে উন্মাত্তাল ঝড় বইছে।আমাকে দ্রুত বাড়ি ফিরতে হবে। মনে পড়লো এরকম একটি ভয়ঙকর ঝড়ো রাতের কথা। সে রাতে আমি ছোট একটা খেয়া নৌকায় ছিলাম।হঠাৎ মাঝ নদীতে নৌকা ডুবে গেলো। সাঁতার জানিনা। কিন্তু ভাগ্য সহায় । রাখে আল্লাহ মারে কে? আমার বন্ধু সাঁতরে আমাকে নিয়ে নদী পার করে আমার জীবন বাঁচালো।বললাম, দোস্ত তুই সাঁতার না জানলে যে কি বিপদ হতো।বন্ধু বলে-জীবনে সবকিছুই শিখে রাখতে হয়রে। আর সাঁতার জানা নৌকার মাঝি মারা গেলো। মারে আল্লাহ রাখে কে? আমার জীবন বেঁচে গেলো। অবশ্য এক বৃদ্ধা ছিলেন নৌকায়।শুনেছি তিনিও বেঁচে ছিলেন।



বৃদ্ধার কথা মনে হতেই মনে হলো বৃদ্ধা ডরোথির কথা। বেচারীকে ফোন করা দরকার।পুরো নগরে বুঝি ব্ল্যাক আউট হয়ে গেলো। কিন্তু হঠাৎ খেয়াল করলাম ফোনটি ভুলে হসপিটালে রেখে এসেছি।শোঁ শোঁ বাতাসে দুই সীটের গাড়ীখানা যেন খেয়া নৌকার মতো কাঁপছে।



ফোন কীভাবে করি ভাবছি। মনে পড়লো, ফোন নিয়ে জীবনের এক দারুন রোমান্টিক ঘটনা। এয়ারপোর্টের ডিপারচার লাউন্জে খুব অল্প সময়ের জন্য এক অনিন্দ্য সুন্দরী রুপবতি মেয়ের সাথে আমার দেখা হয়েছিলো। অনেকক্ষণ চোখের ভাষায় কথা হয়।তারপর যখন আমি আমার গেইটের দিকে এগিয়ে যাই-তখন হাতের পাশে কোনো কাগজ না পেয়ে শেষের কবিতার পৃষ্টা ছিঁড়ে ছোট একটা কাগজে আমার নাম্বারটি দেই। মেয়েটি মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে কাগজটি নেয়।আর বলে-শেষের কবিতা আমারও পছন্দের।আমি বিস্ময়াবিভূত হয়ে যাই। আরে,ফ্রান্স এয়ারপোর্টে দেখি এক রাবিন্দ্রিক মেয়ে।- সে মনপাগল করা হাসি স্মরণ করেই এক জীবন কাটিয়ে দেয়া যায়। কিন্তু আজ ১ শত ১৯দিন। মেয়েটি ফোন করেনি। আমার বোধোদয় হলো।আমি এতো বেশী নার্ভাস হয়েছিলাম সেসময় ১০ ডিজিটের নাম্বারের মাঝখানের একটি নাম্বার ভুল লিখেছিলাম।ভালোবাসলে নাকি ভালোবাসার মানুষকে ফিরে পাওয়া যায়। আমি তার ফিরার আজো অপেক্ষায় আছি।



টেলিফোনের ভুল নাম্বারের কথা মনে হতেই অন্যরকমের একটি ভুলের কথা মনে হলো। যা আজ সকালে করেছি। বৃদ্ধা ডরোথিকে রাতের যে খাবারের মেনু দিয়েছি তা মারাত্মক ভুল। এখাবার খেলেই বেচারীর প্রচন্ড ফুড পয়জনিং হতে পারে । কোনো সন্দেহ নেই।ঝড়ো হাওয়ার জন্যই হয়তোবা লাইন ডিসকানেক্টেড । সন্ধ্যার পর থেকেই ডরোথীকে ফোন করে পাইনি। যে ভাবেই হোক দ্রুত ওর বাসায় পৌঁছাতে হবে।



শোঁ শোঁ বাতাসের জন্য গাড়ী ভালো করে চালাতেও পারছিনা। দেখি সামনের রাস্তার এক পাশে হেড লাইট জ্বালিয়ে লাইনের বাস গাড়ী দাঁড়িয়ে আছে। নির্ঘাত টায়ার পাঙচার।



আমি বেশ কিছুদূর চলে এসেছি। বৃষ্টির বেগ প্রচন্ড বেড়েছে। সামনে ছোট একটা বাস স্টপ।চিন্তা করছি এখানে একটু দাঁড়াবো কিনা। গাড়ীর স্পীড স্লো করলাম। দেখি এ এক মহা অলৌকিক ব্যাপার। বাস স্টপে দাঁড়ানো- খেয়া নৌকায় আমার জীবন বাঁচানো সেই বন্ধু। আমি আরো হতবাক-বাস স্টপের ভিতর বৃদ্ধা ডরোথি যেন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঝিমুচ্ছে। যেকোনো সময় ঢলে পড়তে পারে। বুঝতে দেরী নেই-ডরোথির ফুড পয়জনিং শুরু হয়ে গেছে।

সবচেয়ে বিস্ময়কর ব্যাপার-এই ঝড়ো রাতে ফ্রান্স এয়ারপোর্টের সেই রাবিন্দ্রিক মেয়েও এখানে দাঁড়িয়ে।ঘড়ি দেখলাম রাত বারোটা বাজে। মানে আজ ১ শত ২০ দিন।



সবচেয়ে ভয়ঙকর ব্যাপার হলো -এই নগরের সবচেয়ে জঘন্যতম সেক্স প্রিডেটরও সেখানে দাঁড়িয়ে । মেয়েটিকে একা পেলেই যে কোনো বিপদ ঘটে যেতে পারে।



এবার আসল খেলা শুরু হলো। গল্পের নাম দিয়েছি একটি বু্দ্ধি মুখরিত রাত। গল্পের খাতিরেই মনে করুন-যে বন্ধু আমার জীবন বাঁচিয়েছে তাকে এই মুহুর্তে সাহায্য করা সবচেয়ে বেশী দরকার। আবার অন্যদিকে বৃদ্ধা ডরোথিরও জীবন বিপন্ন। যেকোনো সময় দূর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। অনেকদিন পর খুঁজে পাওয়া মেয়েটিকেও আর পাওয়া যাবেনা, যদি আবার হারিয়ে যায়। তাছাড়া পাশেই সেক্স প্রিডেটর ।একা রেখেও কোথায় যাওয়া যাবেনা। আমি গাড়ী নিয়ে এক নিকষ কালো অন্ধকার ঝড়ো রাতে নিথর হয়ে বসে আছি আর ভাবছি।কী করা যায়! কী করা যায়!!



এখানে কোনো ভুল উত্তর নেই। কিন্তু আপনার করণীয় থেকে আপনার বু্দ্ধির ধরণ বুঝা যাবে। তবে হ্যাঁ,একটা জবাব আছে যা সবচেয়ে বেশী যৌক্তিক। জানতে চাচ্ছি-এরকম এক সংকটময় মুহুর্তে ঠিক এ অবস্থায় আপনি হলে কী করতেন?



(খেলাটি উপভোগ্য করার জন্য আপনার মন্তব্য যদি যৌক্তিক হয় ,তবে মন্তব্য রিভিও করবো) গুডলাক।



মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ব্লগে ঢু মেরে যখন মন দিয়ে পড়ার মত কিছু পাচ্ছিলাম তখনই আপনার গল্পের সাথে দেখা,,,,,,,,,,ভীষণ ভীষণ ভাল লেগেছে,,,,,,,,,,,,,,,

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু। তবে আমাকে একটা সমাধান দিন না। কী করা যায়??

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

সদয় খান বলেছেন: একসাথে তিনজনের দেখা পেয়ে যাওয়াটা খুবই অবাককর । আমার মতে সেক্স প্রিডেটর টাকে কোনরকমে এভয়েড করতে পারলে তিন জনকেই সাহায্য করা সম্ভব ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: গল্পের খাতিরেই দেখা হলো ভাই।
কীভাবে সম্ভব। একটু ডিটেইলস।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: কিছুক্ষন ভাবলুম তারপর ব্রেনটা আউলায়া গেল তাই ক্ষ্যামা দিলুম ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: জবাবটা কিন্তু খুব সোজা। ধারাবাহিক লিখায় অনেকগুলো হিন্টস দেয়া আছে।
চেষ্টা করলেই পারবেন। বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় ঢাকাবাসী ভাই।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

মামুন রশিদ বলেছেন: পরীক্ষা আর পরীক্ষা! :||


পরীক্ষার ভয়ে আমারই ফুড পয়জনিং হওয়ার উপক্রম ।


ওকে, পরে চিন্তা করে কোন সমাধান পেলে জানিয়ে যাব ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: হহাহহাহা।
এই পরীক্ষাতো সেই পরীক্ষা না। এটা হলো ফান পরীক্ষা যত দিবেন তত স্বাস্থ্যের জন্য ভালো মামুন ভাই।
আমার মনে হচ্ছে আপনি চিন্তা করলেই পেরে যাবেন।
ধন্যবাদ আপাতত বকেয়া রইলো।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভয়ানক লিখেছেন ! মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়লাম !

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: কিন্তু জবাবটা কি? প্রিয় স্বপ্নবাজ অভি ভাই। ভালো করলে পড়লে জবাবটা পেয়ে যেতেন। জটিল কিছু না।
ধন্যবাদ কি এখন দিবো। নাকি জবাব দেয়ার পর দিবো?

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

কাল্পনিক মন বলেছেন: ভাল লাগল।একটার পর আরেকটা ঘটনা খুব সুন্দরভাবে এসেছে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১০

খেয়া ঘাট বলেছেন: তিনজনকেই সাহায্য করা দরকার। এর সমাধানটা হবে কেমন করে?
কাল্পনিক মনে কি কোনো সমাধান আসলো?

ধন্যবাদ বকেয়া রইলো।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯

নাছির84 বলেছেন: সেক্স প্রিডেটরকে রেখে বাকি তিনজনকে গাড়িতে তুলে নেয়া যায়। প্রথমে ডরোথিকে হাসপাতালে রেখে তারপর বন্ধুটির একটা গতি করা যায়। এরপর রাবীন্দ্রিক মেয়েটার সঙ্গে কোন এক নির্জনে বসে প্রথমে গোটা ব্যাপারটা বোঝাতে হবে। সে অবশ্যই বুঝবে, নইলে এয়ারপোর্টে চোখের ভাষায় কথা হতো না। তারপর কোন এক নির্জনে বসে শেষের কবিতার ব্যবচ্ছেদ শেষে ভবিষ্যতের নৌকাডুবিতে অংশ নেয়ার জন্য ভুলে যাওয়া ডিজিটটা দেয়া উচিত...............................?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: সেক্স প্রিডেটরকে রেখে বাকি তিনজনকে গাড়িতে তুলে নেয়া যায় - কেমন করে?
"শোঁ শোঁ বাতাসে দুই সীটের গাড়ীখানা যেন খেয়া নৌকার মতো কাঁপছে।"
গাড়ীতে দুটি মাত্র সীট। ড্রাইভার আর প্যাসেন্জার সীট।

তারপর কোন এক নির্জনে বসে শেষের কবিতার ব্যবচ্ছেদ শেষে ভবিষ্যতের নৌকাডুবিতে অংশ নেয়ার জন্য ভুলে যাওয়া ডিজিটটা দেয়া - এ লাইনটি দারুন লেগেছে। কিন্তু সমাধানতো হলোনা।

ধন্যবাদ বকেয়া রইলো । অনেকদিন পর দেখলাম আপনাকে।

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

কয়েস সামী বলেছেন: চিহ্ন রেখে গেলাম। পরে পড়বো।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: ঠিক আছে ভাইজান। বকেয়া ধন্যবাদ রইলো।

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২৫

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ম্যাও ম্যাও?

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩১

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার জবাবটাই ঠিক আছে। হাহাহাহাহা।
বিনীত ধন্যবাদ ভাই।

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:০২

খেয়া ঘাট বলেছেন: সাদা আকাশ ভাই অনেক ধন্যবাদ। প্রায় কাছাকাছি আপনার জবাবটি। মূল জিনিস আপনি বুঝতে পেরেছেন।

আপাতত আপনার জবাবটি হাইড করে রাখলাম। পরে মূল পোস্টের সাথে যোগ করে দিবো।

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:০৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: সাদা আকাশ ভাইয়ের জবাব টা পুরোপুরি না তবে অনেকটাই যৌক্তিক তাই আপাতত হাইড করে রাখলাম।

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৭

কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: শুধু পড়লাম মুগ্ধ হয়ে
কিন্তু সমাধান দিব এক সময় ফ্রী হলে চিন্তা করে।

ভালো থাকুন :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: সমাধানের অপেক্ষায় থাকলাম। ভালো থাকবেন। শুভকামনা প্রিয় রাসেল হোসেন ভাই।

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০১

িটউব লাইট বলেছেন: গাড়িটা আপনার বন্ধুকে দিয়ে বলেন ডরথিকে হস্পিটালে পোউছে দিতে এবং নিজে নিরাপদ স্থানে চলে যেতে। আর আপনি মেয়েটিকে নিয়ে চলে যান রাবিন্দ্রিক মেয়ের কাছে। :P :P

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: প্রথম লাইনটি মেনে নিলাম। চমৎকার। কিন্তু শেষের লাইনটা একটু এলোমেলো মনে হচ্ছে যে লাইট ভাই।

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

সায়েম মুন বলেছেন: গল্প পড়তে এসে পরীক্ষার ফাঁদে পড়লাম। আমার পরীক্ষা ভাল লাগে না। বন্ধুকে গাড়ী দিয়ে বলেন অসুস্থ লোককে নিকটস্থ হাসপাতালে নিতে। আপনি মেয়েটিকে নিয়ে হাসপাতালে যান। শেষের কবিতা নিয়ে নতুন গল্প শুরু করেন।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: পরীক্ষা কারোই ভালো লাগেনা। কিন্তু ফান পরীক্ষা হলে সবারই মনে হয় মাঝে মাঝে ভালো লাগে। প্রথম লাইনটি ঠিক আছে।কিন্তু আমি হাসপাতালে যাবো কিভাবে এই ঝড়ের রাতে। গাড়ীতো বন্ধুকেই দিয়ে দিলাম।
অলমোস্ট কারেক্ট। আরেকটু..........
অর্ধেক ধন্যবাদ রইলো প্রিয় মুন ভাই।

১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৭

টুম্পা মনি বলেছেন: লেখাটা খুব চমৎকার!!!!!!!! তবে আমার বুদ্ধি কম। :( :( :( :( :( :( :(

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

খেয়া ঘাট বলেছেন: মেলাদিন পর আপনাকে দেখলাম। গল্পটা কিন্তু বুদ্ধি কমওয়ালাদেরই। জটিল চিন্তা করলে সমাধান করা যাবেনা।

ধন্যবাদ বকেয়া রইলো।

১৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: দেখি গুনিজনেরা কি বলেন ;) ;)
আমারে কইয়া লাভা নাই , আমার মাথায় বুদ্ধি নাই :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাহহাহাহাহহাহা।
এটা আসলে একেবারেই সোজা ব্যাপার ছিলো।
অনেকদিন পর দেখলাম। কেমন আছেন???

১৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২১

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি বন্ধুকে গাড়ির চাবি দিয়ে বলবেন বৃদ্ধাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে গাড়ি করে। আর তারপর আপনার পছন্দের নারীর সাথে হাঁটতে থাকবেন নিরাপত্তসঙ্গী হয়ে। ভালোবাসার কথাটাও বলে ফেলবেন।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২০

খেয়া ঘাট বলেছেন: সাদা আকাশ ভাইও এইজবাবটাই দিয়েছিলেন। যৌক্তিক সমাধাণ। অনেক অনেক ধন্যবাদ সাদা আকাশ ভাই ও আপনাকে। উইনার।
আমি ঠিক এরকমই অনেকটা তবে একটু ভিন্নভাবে কাজটির সমাধান করেছিলাম। দেখি সে জবাবটা পাই কিনা।

১৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: দুই সিটের গাড়িতে বৃদ্ধা ডরোথিকে বসিয়ে বন্ধুকে বলব তাকে (ডরোথি) হাসপাতালে পৌছে দিয়ে সে যেন নিরাপদ জায়গায় চলে যায়। এরপর আমি এবং রাবীন্দ্রিক মেয়েকে নিরাপদ স্থানে চলে যাব।

তারপর আপনাদের সবাইকে বিয়ের দাওয়াত ;)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: প্রথম জবাবটা ঠিক আছে। কিন্তু আপনিতো আপনার গাড়ী দিয়ে ফেলেছেন বন্ধুকে। এখন নিরাপদ স্থানে যাবেন কীভাবে?

তারপর সবাইকে বিয়ের দাওয়াত - হাহাহাহাহহাহাহা
এইটা ভালো বলেছেন।

১৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

আমিজমিদার বলেছেন: ১৭ নং জয়যুক্ত হয়েছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: উনাদের ধন্যবাদ। আপনাকেও ধন্যবাদ।

২০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন:
প্রথমে মেয়েটিকে ব্যাপারটা বোঝাতে হবে । তারপর বৃদ্ধা ডরথিকে মেয়েটির সাথে গাড়িতে করে হাসপাতালে পাঠাতে হবে । আপাতত মেয়েটা বাঁচলো, ডরথি'র ও একটা গতি হল । পরে দুই বন্ধু মিলে কিছু একটা ব্যাবস্থা করা যেতে পারে ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: মেয়েটিতো গাড়ী চালানো নাও জানতে পারে, নাকি বলেন? তখন কী হবে।

বিনীত ধন্যবাদ ভাই।

২১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

না পারভীন বলেছেন: হামার সাথে একমত =p~

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: উনাকে ধন্যবাদ। সাথে আপনাকেও। অনেকদিন পর দেখলাম।

২২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

দি সুফি বলেছেন: ৯৯৯ এ ফোন দিলেই তো মনে হয় সকল ঝামেলা থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যাবে B-)) B-))


অন্যরকমভাবে, বন্ধুর সাথে করে গাড়িতে বৃদ্ধাকে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়া, এবং বন্ধুকে বলে দেয়া বাড়ি গিয়ে ৪ সিটের একটা গাড়ি নিয়ে আসা। বাড়িতে না থাকলে, ভাড়া করে নিয়ে আসা B-)) B-)) আর এই টাইমে আপনি সেই মেয়েরে নিয়া ধীরে ধীরে নিশ্চিন্ত মনে হাটা শুরু করুন। কারন আপনার বন্ধু অবশ্যই গাড়ি নিয়ে আসবে 8-| 8-|

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০০

খেয়া ঘাট বলেছেন: সুফি ভাই, ফোনতো কারো সাথে নাই।

শেষেরটা মুটামুটি গ্রহণযোগ্য হয়। তবে যদি এরকম হতো যে চলে যাবে আর আসার সম্ভাবনা নাই। তবে কী হতো।

জবাব ভালো লেগেছে। অনেক শুভকামনা রইলো ।

২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২

সুমন কর বলেছেন: ভাল লাগল, কাহিনী বিন্যাস। কিন্তু ১৭এর সাথে একমত বাকিটা এখন হবে না, কারণ আমি নিজেই এখন কঠিন পরীক্ষায় আছি।

জানতে হলে আমার ব্লগে ঘুরে আসতে পারেন !

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০২

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার ব্লগ ঘুরে আসলাম। কিন্তু পরীক্ষাবিষয়কতো কিছুই দেখলামনা। আরেকবার ঘুরে আসি।

ভালো থাকবেন। পরীক্ষায় ভালভাবে পাশ দিন। শুভকামনা।

২৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কারোটা না পড়েই উত্তর দিলাম। মেয়েটিকে দিয়ে বৃদ্ধাকে পাশের হাসপাতালে পাঠাতে হবে এবং বলতে হবে "আমি না আসা পর্যন্ত বৃদ্ধার পাশে থেকো"। নিজে বন্ধুর সাথে যেতে হবে। বন্ধুর কাজ শেষ হলে হাসপাতালে গিয়ে মেয়েটিকে পাওয়া যাবে।

এখন দেখি কে কি লিখছে...

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

খেয়া ঘাট বলেছেন: মেয়েটিতো গাড়ীচালাটে নাও জানতে পারে। তাইনা? বোকা ভাই।

২৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আরেকটা কাজ করা যায়, বন্ধুকে বলবে বৃদ্ধাকে দেখতে। সে যাবে গাড়িতে মেয়েটিকে নিয়ে কাছের কোন হাসপাতালে এবং সেখান মেয়েটিকে রেখে একটি এম্বুলেন্স নিয়ে আসবে যাতে করে বন্ধু এবং বৃদ্ধাকে নিয়ে যাবে। পরে বন্ধু এবং মেয়ে দুজনকেই যার যার গন্তব্বে পৌঁছে দিবে।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

খেয়া ঘাট বলেছেন: না বোকা ভাই। চলে গেলে আসার কোনো উপায় নাই। একবার যাবে, আবার আসবে। উহু। একসাথেই সমাধান করতে হবে। আপনার চেষ্টার জন্য অনেক ধন্যবাদ। পরের পর্বগুলোতে আশাকরি সাথে পাবো।

শুভকামনা রইলো।

২৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: আমি হলে, প্রথমে সেক্স প্রিডেটরকে গাড়ি দিয়ে ধাক্কা দিয়ে আহত করতাম । তারপর বন্ধুকে গাড়ির চাবি দিয়ে বলতাম বৃদ্ধাকে হাসপাতালে পৌঁছে দিতে , সাথে পুলিশে ফোন করে যেনও জানায় ভয়ংকর এক অপরাধী আহত হয়ে পড়ে আছে । তারপর রাবিন্দ্রিক মেয়েটির কাছে যেয়ে বলতাম, চলুন আজ কিছু জীবনানন্দ হয়ে যাক । :P :P

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: খুউব ভালো লেগেছে। +++++++++++++++++++++

২৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৮

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
হামা ভাইয়ের কমেন্টে আন্সারটাই আমি দিতে যাচ্ছিলাম। :)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাহাহহাহাহাহা।
সেটা আমিও বুঝতে পেরেছি। আপনিতো টেলেন্টেড। এগুলোর জবাব দেয়াতো তেমন কঠিন কিছুনা। আশাকরি প্রতিটি পর্বে সাথে পাবো। আর নতুন পর্বগুলোতে আপনি উনার আগে দিয়ে দিবেন। পরের পর্বে নিমন্ত্রন জানিয়ে গেলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.