নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

রহস্য গল্প-তিনটি মাথার খুলি

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩০

গত পর্বে অংশগ্রহণকারী সুপ্রিয় ব্লগারদের আমার বিনীত ধন্যবাদ এবং নিরন্তর শুভকামনা। আপনাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণই আমার পরবর্তী পর্ব লিখার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা।



না পারভীন

এস এম কায়েস

ঢাকাবাসী

মামুন রশিদ

ইমরাজ কবির মুন

অজানা পথের দিশারি

বোধহীন স্বপ্ন

বৃতি

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা

মোঃ আনারুল ইসলাম

আম্মানসুরা

আদনান শাহ্‌িরয়ার

আিম এক যাযাবর

অন্যমনস্ক শরৎ

মৌমিতা আহমেদ মৌ

হাসান মাহবুব

ভোরের সূর্য

বোকা মানুষ বলতে চায়

সকাল রয়

সবুজ০০৭০০৭

জুন

অশ্রু কারিগড়

স্বপ্নবাজ অভি

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয়

নীল ভোমরা

এন এফ এস

মাহমুদ০০৭

স্নিগ্ধ শোভন

ম্যাভেরিক

হৃদয় রিয়াজ

সাদা আকাশ

সুমন কর



এবার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করছি।যারা মোটামুটি কাছাকাছি এবং সঠিক জবাব দিয়েছেন, সবার জন্য অনেক অভিনন্দন।

অশ্রু কারিগড়

এন এফ এস

স্নিগ্ধ শোভন

ম্যাভেরিক

আদনান শাহ্‌িরয়ার

সাদা আকাশ

সুমন কর



পর্বঃ পাঁচ- রহস্য গল্প-তিনটি নরখুলি



এসএসসি'র টেস্ট পরীক্ষার পর আমাদের স্পেশাল ক্লাস নেয়া হতো। আর আমার শৈশবের বন্ধু শুম্ব স্বর্ণ সব সময় ক্লাসে ঠিক আমার পিছনের সীটে বসে ঝিমাতো। এই ঘুমের জন্য শুম্ব স্বর্ণের নাম হলো কুম্বকর্ণ।



একদিন গণিতের ক্লাস হচ্ছে। বোর্ড থেকে দেখে দেখে খাতায় অঙক লিখছি। বাইরে ছেলেরা টেনিস বল নিয়ে তুমুল ক্রিকেট খেলায় মেতে ওঠেছে।

হঠাৎ আমার পিছনের বেন্চে শুনি নাসিকার মৃদু আওয়াজ। বুঝলাম কুম্ভ নিশ্চিন্তে তার আয়েশের জগতে চলে গেছে।



নাসিকার মৃদু শব্দ ধীরে ধীরে গর্জনে পরিণত হলো। এই গর্জনধ্বনি স্যারের কানেও পৌঁছালো। স্যারের হাতে ছিলো ডাস্টার। স্যার দ্রুত গতিতে ডাস্টার ওর দিকে ছুঁড়ে মারলেন। ঠিক এমন সময় একটি টেনিস বলও বাইরে থেকে ধুমকেতুর গতিতে ছুটে আসছে। শুনতে পাচ্ছি ছেলেদের চীৎকার "ছক্কা"।



এ এক অবাক ব্যাপার- নিমিষেই আমার চোখ বন্ধ। পরক্ষণেই চোখ খুললাম। দেখি সবাই আমার দিকে হা করে চেয়ে আছে। আমি নিজেও বুঝলাম না কী হয়েছে। হঠাৎ খেয়াল করলাম-আমার কলমটি বেন্চের ওপর।আর বাম হাতে স্যারের নিক্ষিপ্ত ডাস্টার ,অন্য হাতে ধরা টেনিস বল।



ক্যানো'য় (Canoe) বসে বসে লাবণ্যক শৈশবের গল্প শুনাচ্ছিলাম। রাবিন্দ্রিক মেয়ে নীল আকাশের নীচে, নীল শাড়ি পরে, নীল জলের ওপর নীল রঙের ক্যানোয় আমার সামনে বসা। এ যেন এক জীবন্ত প্রেমময়ী জলপরী এইমাত্র নদী থেকে ওঠে এসে বিকেলের স্নিগ্ধ পৃথিবীর রুপ দেখতে ক্যানোয় এসে বসেছে।



ও আমার কাছ থেকে বৈঠা পানি কেটে কেটে ওর হাতে নিতে নিতে বললো- তারপর। তারপর কী হলো। তোমার স্যার নিশ্চয় খুব রাগ করলেন?



হুমম।খুব রাগী স্যার। কিন্তু হো হো করে হেসে ওঠলেন।কুম্ভ'র নাকের আওয়াজ অল্পক্ষণের জন্য বিরতি দিয়ে আবার শুরু হয়েছে। স্যার আমাকে বললেন- অঙকে তুই যা পাস না কেন, তবে মনে হচ্ছে তুই একটা বড় বাজিকর হবিরে। সত্যিই আমি বাজিকর হলাম। নাহলে জলের জলপরী মানবি হয়ে আমার ক্যানোয় বসবে কেন? স্যারদের ভবিষ্যৎ বাণী বিফল হয়না।



দীঘীর জলের মতো শান্ত এই অজানা নদীর ওপর দিয়ে আমি আর লাবন্য ক্যানোতে চড়ে আমাজানের ইয়োনোমামি গোত্রের এক গোত্রঅধিপতির সাথে দেখা করতে যাচ্ছি। মিসির আলি চাচা আমাদেরকেই খুবই বিশ্বস্ত ভেবে কাজটি'র জন্য পাঠিয়েছেন।



ক্যানোটি ঘাটের সাথে বেঁধে আমরা গোত্রপতি শ্যাভোনের ঘরের দিকে রওয়ানা হলাম। আমার কাছে পুরো অর্থহীন লিখা চাচার চিরকুটটি শ্যাভোনের হাতে দিলাম।



মিসির আলী চাচার লিখা চিরকুটটির একটা কপি ফোনে রেখেদিয়েছিলাম। কারণ যদি খোয়া যায় কোনো কারণে তবে এই ছবিটিই ভরসা।





লিখাটি পড়ে শ্যাভোন আমাদেরকে কাপড়ের একটা থলে বের করে দিলেন। থলে খুললাম। চাচা যেমন বলেছিলেন-ঠিক তেমনি। একবারে অবিকল দেখতে একই আকৃতির তিনটি মানুষের মাথার খুলি।





চাচার কথায় বুঝেছিলাম। বড় রহস্যময় এ মাথার খুলি । এর প্রত্নতাত্ত্বিক মূল্য অনেক। বিশাল একটা হারিয়ে যাওয়া গোত্রের ইতিহাস এর সাথে জড়িয়ে আছে।



সন্ধ্যার আগে আগেই খুব বেশী প্রশস্ত না সরু নদীটা পার হয়ে আমাদের ক্সিডেয়ে তে পৌছাতে হবে। একটি ইয়োনোমামি ছেলে আমাদের সাথে এলো । তারপর ঘাট থেকে নিজের ক্যানোটি চালিয়ে বাড়ির পথ ধরলো।



ক্যানো বেয়ে বাড়ি'র পথে ইয়োনোমামি ছেলেটিঃ







আমার পিঠে ঝুলানো খুলির থলি। লাবন্যকে আলতো করে ধরে ক্যানোয় বসিয়ে দিলাম। ও ক্যানোর একপাশে বসে আছে। পিঠ থেকে নামিয়ে থলিটি ক্যানোতে রাখলাম। তারপর আমি ক্যানোতে ওঠে বৈঠা হাতে নিলাম। আর অমনি ক্যানোটি যেন ধীরে ধীরে পানিতে ডুবতে লাগলো।



লাফ দিয়ে তাড়াতাড়ি ডাঙগায় নামলাম। লাবন্যর চেহারা যেন একটু ভয়ার্ত মনে হলো। অশরীরি কিছু নাতো। কিন্তু অশরীরি বলতে কি কিছু আছে?

হয়তোবা থাকতেও পারে-

"There are more things in Heaven and Earth, Horatio, than are dreamt of in your philosophy.”

― William Shakespeare, Hamlet



লাবন্যও লাফ দিয়ে নীচে নামতে চাইলো। কিন্তু শাড়ীর আঁচল বেঁধে গেলো ছোট একটা পেরেকে। লাবন্য ভয়ার্ত কন্ঠে বললো-ইস জিন্স পরে আসলেই ভালো হতো।



আমি বললাম- রাবিন্দ্রিক মেয়েরা কখনো জিন্স আর টি শার্ট পরেনা। পরলে যে ওদের বড্ড বেমানান লাগে।



তাড়াতাড়ি চাচার কথা মনে পড়লো। ক্যানোর চেয়ে আমাদের ওজন বেশী হয়ে গেছে। এই ক্যানোগুলো এমনভাবে তৈরি ধারণ ক্ষমতার একটু এদিক ওদিক হলেই ডুবে যায়। কিন্তু কী এমন বেশী ওজন হলো? আসার সময়তো ঠিকই আসলাম। কিন্তু ফিরার সময় জলে ডুবে যাচ্ছে কেন?



বুঝলাম থলের ভিতর রাখা খুলি গুলিই এই বাড়তি ওজনের কারণ।

তিনটার ওজন হবে মিনিমাম ২৪ পাউন্ড। আমি, লাবন্য, বৈঠা আর আমাদের পরিধেয় সব মিলে ২৯০ পাউন্ড।অত্যন্ত হালকা এই ক্যানোটি ২৮০ পাউন্ডের বেশী এক পাউন্ডেরও ওজন সইবেনা। আসার সময় ২৮ পাউন্ড ওজনের হালকা বৈঠা পানিতে ছিলো বলেই কোনো সমস্যা হয়নি।



সমস্যা আরো ঘনীভূত হলো যখন চাচার কথা মনে হলো - খুলিগুলো সবসময় একসাথেই রাখতে হবে। তিনটি সহোদরার খুলি। কোনো এক রহস্যময় কারণে এখুলিগুলোর পারষ্পরিক দূরত্ব ৬ফুটের বেশী রাখা যাবেনা। কারণ- নাকি তিনভাই-এক ডাইনিকে তাড়া করতে গিয়ে পরষ্পর ৬ ফুট দূরত্বেই মারা যায়। তিনভাই মারা গেলেও ডাইনীর হাত থেকে সেই জাতিটি রক্ষা পায়। যতক্ষণ এখুলিগুলো পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় একসাথে থাকবে ততদিন এ সম্প্রদায় রক্ষা পাবে ডাইনীর অভিশাপ থেকে। ইয়োনোমামি সম্প্রদায়ের নিজস্ব ভাষা সানোমা বইয়ে চাচা এসব পড়েই রাজী হয়েছেন -খুলিগুলো কোনোদিন তিনি বিচ্ছিন্ন করবেন না।





লাবন্য মরে গেলেও এ থলিটি স্পর্শ করবেনা । আর একা একা থলিটি নিয়ে সরু প্রশস্ত নদীটাও পার হবেনা। অথবা এই অজানা জায়গায় নির্জন নদীপারে একা বসেও থাকবেনা। আমাকে এক মুহুর্তের জন্যও আলাদা হতে দিবেনা। আর সবাই মিলে ক্যানোতে ওঠলেই অতিরিক্ত ওজনে এটা ডুবে যাবে।আমাদের সব পরিধেয় বস্ত্র খুলে ক্যানোর সাথে বেঁধে যদি পারও হই তাহলেও ওজন বেশী হয়ে যায়। তবে কি কোনোদিনও জানা যাবেনা হারিয়ে যাওয়া এক জাতির রোমান্চকর রহস্য?



মনে মনে ভাবলাম, একটা উপায় আছে। লাবন্য বৈঠা নিয়ে ক্যানোতে থাকবে আর আমি সাঁতের পিঠে নরখুলির থলি নিয়ে পার হবো। কিন্তু হঠাৎ করে মনে হলো- আরে এ নদীটি যে রাক্ষুসে পিরানহার আবাসস্থল। মিনিটেই পুরো দেহকে রক্তাক্ত করে দেবে। আর তাছাড়া কোনোরকম জলের সংস্পর্শে আসলেই খুলিগুলো থেকে বিশেষ কিছু উদ্ধার করা যাবেনা। তখন এগুলো নিয়ে যাওয়া আর না নিয়ে যাওয়া সমান কথা।



এদিকে সুর্য ডুবি ডুবি করছে।দূর বন থেকে ভেসে আসছে হায়েনার ভয়ঙকর চীৎকার। আর আমাদেরও ওপারে পৌঁছাতে হবে সূর্য ডোবার আগে আগেই। না হয় আরো নানা রকমের বিপদ । আশে পাশে আর কোনো জনমানব নেই। ইয়োনোমামি ছেলেটিও ফিরে গেছে, সূর্যাস্তের কত আগে। এদিকে আজ আর কেউ আসবেনা। কারো সাহায্যের জন্য যে আবার গ্রামে ফিরে যাবো , তারও উপায় নেই। সূর্য ডোবার পর এ ভুতুড়ে গ্রামে প্রবেশ পুরোপুরি নিষিদ্ধ।



এ অবস্থায় তিনটি মাথার খুলি সহ আমরা একসাথে নদীটি পার হই কীভাবে?



মন্তব্য ৯২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৯২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

কমল বলেছেন: সম্পূর্ণ ভিন্ন রকমের একটা গল্প। উত্তর জানিনা। তবে পুরো গল্পটিতেই টানটান উত্তেজনা অনুভব করেছি। আগের পর্বগুলো পরে আসি।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো অংশগ্রহণের জন্য। আশাকরি সবসময় সাথে থাকবেন।

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০০

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প পড়তেই লাগছিল বেশ, কেন এই আজব ধাঁধার সমাবেশ ?? :-* #:-S

ওরা যেভাবে এসেছিল সেভাবেই যাবে । শুধু খুলির থলির সাথে একটি রশি বেঁধে পানিতে ফেলে দিয়ে রশির অন্য প্রান্ত নৌকার সাথে বেঁধে নেবে । তাহলে খুলির অতিরিক্ত ওজন নৌকায় পড়বে না ।

দেখরায়নি আমার খত বুদ্ধি! :-B :-B

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: পিরানহা মাছে একটুকরাও বাকি রাখবেনা। মাথার খুলি ওদের খুব প্রিয় খাবার সব চূর্ণ বিচূর্ণ করে ফেলবে। আরেকটু মাথা খাটান মামুন ভাই।

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই আইস্যা পুড়লাম।

পরিধেয় কিছু অতিরিক্ত দ্রব্য (জামা, বেল্ট, জুতা যে কোন কিছু পানিতে ফেলে দিলেন সাথে বৈঠা সর্বক্ষণ পানিতে রাখলেন। ফলে ২৮ পাউণ্ড ওজন নেয়া যাবে। (২৯০-২৪)=২৬৬, ২৬৬+২৮=২৯৪-১৪।
তার মানে দাঁড়ালো ১৪ পাউন্ড ওজনের পরিধেয় দ্রব্য ফেলে দিতে হবে।

দান দান তিন দান, এইটা আমার প্রথম দান। হুহ............ :P

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার আগমনে অনেক খুশী হলাম।
"আমাদের সব পরিধেয় বস্ত্র খুলে ক্যানোর সাথে বেঁধে যদি পারও হই তাহলেও ওজন বেশী হয়ে যায়।"
বাকী দুই দানের অপেক্ষায় রইলাম বোকা ভাই।

৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৫

জুন বলেছেন: আগে লাবন্য বা মাথার খুলির বস্তার দুটোর একটা ঐ পারে রেখে আসবে। তারপর এসে বাকি জিনিস ( লাবন্য/ খুলি) নিয়ে যাবে।
এই বার আমার হাতে পুরস্কার :)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: অংশগ্রহনে অনেক খুশী হলাম জুন আপু।

"লাবন্য মরে গেলেও এ থলিটি স্পর্শ করবেনা । আর একা একা থলিটি নিয়ে সরু প্রশস্ত নদীটাও পার হবেনা। অথবা এই অজানা জায়গায় নির্জন নদীপারে একা বসেও থাকবেনা। আমাকে এক মুহুর্তের জন্যও আলাদা হতে দিবেনা।"

মোটামুটি সব ফাঁক,গলি , গুপচি বন্ধ করার চেষ্টা করেছি আপু। কোনো লোপ হোল রাখিনি। আরেকটু চিন্তা করেন। আমিতো পুরস্কার নিয়ে বসেই আছি।
অপেক্ষায় রইলাম।

৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সরি ১৪ পাউণ্ড লাগবে না, ৪ পাউণ্ড হলেই হবে। (২৮-২৪)=৪ পাউণ্ড

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: বোকা ভাই,
গল্পে বলাই আছে-
"আমাদের সব পরিধেয় বস্ত্র খুলে ক্যানোর সাথে বেঁধে যদি পারও হই তাহলেও ওজন বেশী হয়ে যায় । ওজন বেশীই হবে।"
থিঙক আউটসাইড দ্যি বাক্স।
পারবেন আশাকরি।

৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩১

মামুন রশিদ বলেছেন: এ্যাহ, কইলেই হইলো? :#) B-))

এই বুদ্ধি আমার মাথায় ঘুরপাক খাইতেছিল, জুনাপ্পি আইসা আমার বুদ্ধিটা ফাঁস কইরা দিলো B:-/

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: লাবন্য মরে গেলেও এ থলিটি স্পর্শ করবেনা । আর একা একা থলিটি নিয়ে সরু প্রশস্ত নদীটাও পার হবেনা। অথবা এই অজানা জায়গায় নির্জন নদীপারে একা বসেও থাকবেনা। আমাকে এক মুহুর্তের জন্যও আলাদা হতে দিবেনা।"

৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

জুন বলেছেন: আমিও সব কিছু ফেলে দেয়ার কথা বলতে চেয়েছিলাম :-B
বোকা মানুষ বলে দিল #:-S

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: সবকিছু ফেলে দিলেও ওজন বেশী হবে- ধরে নিন। আর গল্পে বলাই আছে আপু,"

আমাদের সব পরিধেয় বস্ত্র খুলে ক্যানোর সাথে বেঁধে যদি পারও হই তাহলেও ওজন বেশী হয়ে যায় । মনে করেন এভাবেও চেষ্টা করা হয়েছে, কিন্তু ক্যানো জলে ডুবতে থাকে।
চিন্তা করেন , আরেকটু।

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

জুন বলেছেন: ওহ ! তাহলে তুমি খুলি টুলি ফেলে লাবন্যকে নিয়ে বাড়িত যাও ।
যত্ত সব ডরপোক মহিলার কারবার X(( X((

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০

খেয়া ঘাট বলেছেন: এইটা ভালো হয়েছে। হাহহাহাহাহাহহাহা।
এটা করতে পারলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যেতো। কিন্তু হৃদয় যে বড়ই ব্যাকুল।

৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ২য় দান।

খুলি তিনটি এপাড়ে রেখে আগে লাবণ্যকে ঐ পাড়ে রেখে আসেন। কারন, লাবণ্য এই অজানা জায়গায় নির্জন নদীপারে একা বসেও থাকবেনা। কিন্তু ঐ পাঁড়ে সমস্যা নাই নিশ্চয়। তারপর আপনি আবার এসে খুলি নিয়ে যান।

এইটা হইছে............ :P

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাহাহহা।
লাবন্য কোনো পারেই একা থাকবেনা।
পরের দানের অপেক্ষা। আপনি দান বাড়াতে থাকেন, সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত। !:#P !:#P !:#P !:#P

১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

ধূর্ত উঁই বলেছেন: খুলি আর পরিধেয় বস্ত্র ক্যানোরে বেধে পার হলেই তো হয় ।খুলি তো আর পিরানহা খেতে পারবেনা। এত সহজ ধাধা যে কেন দেন বুঝি না। X(

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০১

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাহাহহাহা।
!:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P
এটা হলেতো সমাধান হয়েই যেতো উঁই ভাই।
কিন্তু পিরানহা হলো সর্বভূক। আর মাথার খুলি হলো এদের কাছে কাচ্চি বিরিয়ানি। একেবারে মেজবান করেই খাবে।
জবাবের অপেক্ষায় রইলাম ধূর্ত উঁই ভাই।

১১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: শেষ দান। :((

যদি নেটওয়ার্ক থাকে তবে মোবাইলে কল করে মিসির আলী চাচাকে অথবা অন্য কাউকে সাহায্যর জন্য ডাকতে পারেন।

অথবা, পারলে কিছু কাঠের পাটাতন ফেলে দেন।

অথবা, দড়ি থাকলে তার একপ্রান্ত এই পাড়ে বেঁধে তাতে খুলির ব্যাগ ঝুলিয়ে রেখে ঐ পাড়ে গিয়ে পরে টেনে নিয়ে যান।

(এক ঢিলে তিন পাখি :P :P :P)

দান শেষ, বিদায় দেন। ঘুমাই গিয়া। !:#P

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: দান ঠিক আছে। তবে, কাঠেন পাটাতন নাই। নেটওয়ার্ক নাই। এই নির্জনে আশেপাশে সাহায্যের জন্যও কেউ নাই।
যান ঘুমান । আরামের ঘুম দেন।
গুড নাইট, স্লিপ টাইট, ওয়েকআপ রাইট, এন্ড ডোন্ট লেট দ্যে বেড বাগ বাইট।
আর স্বপ্নে পরের দান খুঁজতে থাকেন। !:#P !:#P !:#P !:#P

১২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

যেড ফ্রম এ বলেছেন: পিরহানা এতটা ভয়ংকর না আর মাথার খুলি ওরা খাবেইনা। কারণ ওদের আকৃষ্ট করতে আপনার ওদের কাছে খাবার বিষয়ক সিগনাল পাঠাতে হবে, তা মৃত খুলি দিয়ে সম্ভব নয়! বিরাট প্লট হোল /:)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১

খেয়া ঘাট বলেছেন: আচ্ছা গল্পের খাতির মনে করেন- খুলিগুলো পানিতে ভিজালে পিরানহা না খেলেও খুলিগুলো থেকে কোনো কিছুই আর উদ্ধার করা যাবেনা। !:#P !:#P !:#P !:#P
তবে পিরানহা খুলি দেখলেই টুকরাবে ১০০ ভাগ নিশ্চিত। এগুলো বড় খাদক। এখন কি করবেন????? হোল ঢাকার চেষ্টা নিলাম। একথাগুলো গল্পে জুড়ে দিতে হবে দেখি। সুন্দর চেষ্টা। তবে আরো যৌক্তিক জবাব প্রত্যাশা করছি যেড ফ্রম ভাই।

১৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

মামুন রশিদ বলেছেন: ১২ নাম্বার কমেন্টের লজিক ঠিক থাকলে আমি জিতছি ;)


২নং কমেন্ট দ্রষ্টব্য ।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি হ্যা। ঐ টা ঠিক থাকলে আপনি জিতেছেন। ঐ জায়গাটা এডিট করে দিয়েছি।
"আর তাছাড়া কোনোরকম জলের সংস্পর্শে আসলেই খুলিগুলো থেকে বিশেষ কিছু উদ্ধার করা যাবেনা। তখন এগুলো নিয়ে যাওয়া আর না নিয়ে যাওয়া সমান কথা।"

এখন কীভাবে পার করবেন। হুমম ।

১৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ভাই মাথাটা খাটাতে ইচ্ছে করছেনা। তবে আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনি এসেছেন তাতেই খুশী হয়েছি। একটা কিছু জবাব দিলে আরো খুশী হতাম কান্ডারী ভাই।

১৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৯

যেড ফ্রম এ বলেছেন: তবে যদি আপনি পানি এড়াতে চানই তবে পিরহানার বদলে বলে দিন এক ধরণের ভয়ংকর মাছ আছে নদীর পানিতে যে মাছ মাথার খুলিতে দূরের কথা পাথরই খেয়ে ফেলে। এটা বললে আবার সমস্যা আছে, মানুষ বলবে তাহলে ক্যানোর কাঠ খেয়ে ফেললোনা কেন? বলবেন- ওরা তৃণভোজী না /:)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫১

খেয়া ঘাট বলেছেন: হহাহাহাহাহাহাহাহা. ভয়ঙকর এক ধাঁধাঁ দিলাম। কিন্তু আপনি দেখি রম্য করেই ছাড়লেন। খুশী হলাম ভাই। আপনার লোপ হোল বন্ধ করে দিয়েছি।
দেখলেন-আপনাদের মন্তব্য কত গুরুত্বপূর্ণ। কত কাজে লাগলো ভাই।
এবার কি করবেন??????

১৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৩

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
পুরস্কার কি?
এইটা আগে শুনতে চাই।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: সিক্রেট পুরস্কার। তবে আপনি বলেন, কী পুরস্কার পেলে আপনি খুশী হবেন।
সেটার ব্যবস্থা করা হবে কবি ভাই।

১৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩২

এস এম কায়েস বলেছেন: এইবার আর পারছি না। জটিল সমস্যা।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: জবাবটা'র বিরাট একটা ক্লু কিন্তু গল্পেই দেয়া আছে কায়েস ভাই। চেষ্টা নিন। পেরে যাবেন আশাকরি।

১৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫১

সুমন কর বলেছেন: আপনি বলেছেন, আমার পিঠে ঝুলানো খুলির থলি। লাবন্যকে আলতো করে ধরে ক্যানোয় বসিয়ে দিলাম। ও ক্যানোর একপাশে বসে আছে। পিঠ থেকে নামিয়ে থলিটি ক্যানোতে রাখলাম। তারপর আমি ক্যানোতে ওঠে বৈঠা হাতে নিলাম। আর অমনি ক্যানোটি যেন ধীরে ধীরে পানিতে ডুবতে লাগলো।

তার মানে, আপনি যখন বৈঠা হাতে নেন তখন ক্যানোটি ডুবতে থাকে। তার আগে ডুবে নাই। তাই আপনি বৈডাটি ফেলে ক্যানো থেকে একটি পাটাতন খুলে, তা দিয়ে ধীরে ধীরে ক্যানোটি চালিয়ে যেতে পারেন।

বা, বৈডাটির বাড়তি অংশ ভেঙ্গে শুধু ক্যানোটি চালানো যাবে ঐ পর্যন্ত রেখে, খুলির বস্তাটি ফেলে দিয়ে খুলিগুলো ক্যানোর পাটাতনে রেখে যেতে পারেন। কারণ, ২৯০-২৮ = ২৬২+২৪ = ২৮৬, মানে মাত্র ৬ পাউন্ড বেশী। সেক্ষেত্রে বস্তার কিছু ওজন অবশ্যই আছে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০২

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক জটিল চিন্তা করেছেন । কিন্তু পাটাতন খুলে , বৈঠা ভেঙগে নিয়ে যাওয়া দুঃসাধ্য। তাছাড়া বৈঠা যখন পানিতে তখনতো এর ওজন এখানে কোনো গুরুত্বপূর্ণ না। আর পাটাতন খোলার মতো কোনো ব্যবস্থাও তো নাই। ওদিকে আবার সূর্যও ডুবি ডুবি করছে।সময় খুব কম। দেখি আর কোন ভালো জবাব পাই কিনা সমুন ভাই।

১৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: খেয়াঘাট ভাই, যদি মনে কিছু না নেন একটা কথা বলি। আমি আমার স্টুডেন্ট লাইফে দেখছি টিচাররা কোন কোশ্চেন করলে যেটাই উত্তর দেই না কেন তাদের মনঃপুত হয় না। কারণ তারা একটা প্রিডিটারমাইন্ড এনসার নিয়ে বসে থাকেন। একমাত্র ঢাবি'র একাউন্টিং ডিপার্টমেন্টের রিয়াজউদ্দিন স্যারকে দেখতাম সকল সম্ভাব্য উত্তরকে গ্রহণ করতেন। আজকে আপনার এই ধাঁধায় "গল্পের খাতিরে ধরে নেন" বলে মূল অংশে উল্লেখিত ধাঁধাঁর সাথে আরও কিছু টার্মস এড করে দিচ্ছেন। আপনাকে টিচারদের মত মনে হচ্ছে।

খেলুম না......... :(( :(( :(( |-)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাহাহাহহাহা। না শুধু একটা জিনিস এ্যাড করে দিয়েছি। ঐ পিরানহা খুলি খায় নাকি না খায় সে ব্যাপারটা। আমি রিয়াজউদ্দীন স্যারের মতো হতে চাই। সম্ভাব্য ভালো জবাব পেলে অবশ্যই গ্রহণ করে নিবো। ঘুমাবেন না???

২০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৩

এস এম কায়েস বলেছেন: ছোটখাটো আর একটা ভেলা বানিয়ে নিলেও তো পার হওয়া যায়।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: হুমম ভেলা বানিয়ে ক্যানোর সাথে লাগিয়ে নেয়া যায়। যদি এরকম কিছু করার ব্যবস্থা থাকে। কিন্তু গল্পের কোথাওতো সেই রকম কিছু বলা হয়নাই কায়েস ভাই।সমস্যার সমাধান করতে হবেতো গল্পের মাঝে যা আছে তা নিয়ে। ভেলা বানাবেন কি দিয়ে?
দেখি আরো সুন্দর সুন্দর জবাব আসতে থাকুক।

২১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

বুঝলাম থলের ভিতর রাখা খুলি গুলিই এই বাড়তি ওজনের কারণ।
তিনটার ওজন হবে মিনিমাম ২৪ পাউন্ড। আমি, লাবন্য, বৈঠা আর আমাদের পরিধেয় সব মিলে ২৯০ পাউন্ড।অত্যন্ত হালকা এই ক্যানোটি ২৮০ পাউন্ডের বেশী এক পাউন্ডেরও ওজন সইবেনা। আসার সময় ২৮ পাউন্ড ওজনের হালকা বৈঠা পানিতে ছিলো বলেই কোনো সমস্যা হয়নি।


বৈঠা টি আপনারা যখন ক্যানোটির উপর উঠেন তখন ক্যানোটির উপরে ছিল তাই ক্যানোটি ডুবে যাচ্ছিল। বৈঠার উজন যেহেতু ২৮ পাউন্ড সেহেতু বৈঠাকে কিছু করতে পারলেই হয়ে যায়। বৈঠাকে আগেই পানিতে রেখে আপনারা উঠে পড়ুন তাহলেই সকল সমস্যা শেষ। আরামে চলে আসা যাবে।
বৈঠা পানিতে থাকলে ২৮ পাউন্ড উজন কমবে ফলে ক্যানোটি আর ডুববে না।

ধন্যবাদ খেয়া ঘাট আগের পর্বের কিছুটা জয়ি হয়ে আনন্দিত হলাম। আশাকরি এ পর্বেও হব :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১১

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বিনা ভাই হলোনা।
২৯০-২৮= ২৬২ পাউন্ড+ খুলির ওজন ২৪ পাউন্ড=২৮৬ পাউন্ড। ১ পাউন্ড বেশী হলেই ক্যানো ডুবে যাবে।

আগের পর্বে বিজয়ী হওয়ার জন্য অনেক অভিনন্দন। আশাকরি এ পর্বেও হবেন শোভন ভাই

২২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৪

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: তাহলে খুলি গুলো বৈঠার সাথে বেঁধে দিলেই হয় খুলির উজন ও কমে যাবে অনেক। বৈঠার সাথে এমন ভাবে বেঁধে দিতে হবে যেন পানিতে না লাগে। :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার এই জবাবটা আমার বেশ মনঃপুত হয়েছে। তবে এইটা আমার মাথায় ছিলোনা। আপনি বেশ যৌক্তিক বলেছেন। তারপরও বুঝতে পারছিনা এতে খুলির ওজনের কোনো প্রভাব ক্যানোতে পড়বে কিনা। যদি না পড়ে তাহলে গ্রহণযোগ্য হিসাবে বিবেচিতো হলো। দেখি আর কোনো ভালো জবাব পাই কিনা। দারুন ।

২৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: খুলি গুলো বৈঠার পাশে রেখে বৈঠার সাথে ছয় ফুট দূরত্বের ভিতর একটি খুলি বৈঠার সাথে বেঁধে দিলেই হবে। কারণ তিনটি খুলি বাঁধলে বৈঠা নাড়ান কষ্ট হয়ে যাবে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩০

খেয়া ঘাট বলেছেন: না । এতোটুক ফাঁকা স্পেস বৈঠাতে নেই। তবে আগের জবাবটা বিবেচনায় রাখছি।

২৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ২৮০-২৮+১৬ (অ্যাজিউমিং ২ স্কালস'স ওয়েট)। বাকি স্কালের ৮ পাউন্ড বৈঠার উপরে স্কালটা গেঁথে নিলেই হবে। ২৮ পাউন্ড ওজন যদি ক্যানোর ওজন নেয়ার ক্যাপাসিটি ২৮০ পাউন্ডে কোন সমস্যা না করে তাহলে ২৮+৮ ও কোন সমস্যা করার কথা নয়। আর এরফলে স্কালগুলো ৬ ফুট মার্জিনও ক্রস করবেনা :D

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: শোভন ভাই যেমন বলেছেন, বৈঠার সাথে বেঁধে নিয়ে গেলে এর ওজন যদি ক্যানোতে না পড়ে তাহলে সমস্যার সহজ সমাধান হয়ে গেলো। কিন্তু এরকম জবাব আসতে পারে তা আমার লিখার সময় চিন্তায় ছিলোনা। আমি অন্য একটা জবাব মাথায় রেখে গল্পটি সাজিয়েছিলাম।

দেখি সেটা কেউ দিতে পারেকিনা। আপনাদের দুজনকে অভিনন্দন।

২৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: *২৯০ হবে, ২৮০ নয়!!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২০

খেয়া ঘাট বলেছেন: হুমম। বুঝতে পেরেছি ছায়া ভাই।

২৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

লেখোয়াড় বলেছেন:
আমি পারুম না।
তয় মজা পাইসী।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২১

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ভাই । আশাকরি সামনের পর্বগুলোতে থেকেও উৎসাহ যুগিয়ে যাবেন।

২৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২২

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: ২২ নম্বর কমেন্টটা সত্যিই যৌক্তিক

আমার চড়ুই পাখি মগজে কিসসু আহেনাই /:)
দেহি কুনহানকার পানি কই যায় :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি ভাই। ২২ নাম্বার জবাবটা অনেক ভালো লেগেছে।
আশাকরি পরের পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন।

২৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩০

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: আরে ভাই আগে পরের থেইকাই লগে আছি,
দেহা যায় কমেন্ট করা হয় না, /:)
কিন্তু মাঝে মাঝে + দিতে ভুল হয়না :D

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: তাহলে বুঝলাম, + টা আপনারই দেয়া। অনেক ভালো লাগলো ভাই। আপনাদের অনুপ্রেরণা পাই বলেইতো লিখে যেতে পারি।

২৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৬

কথক পলাশ বলেছেন: যেহেতু আপনার বাজিকর হবার সম্ভাবনা আছে, সেহেতু লোফালুফিটা আপনি ভালোই পারবেন। তিনটা খুলি নিয়ে লোফালুফি খেলবেন, তাহলে সার্বক্ষণিক ২টা খুলি বাতাসে ভেসে থাকবে। ৮+৮=১৬ পাউন্ড ওজন কমে যাবে। লাবণ্য ক্যানো চালাবে।

মামলা ডিসমিস।

:) :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০২

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। এই ছিলো আসল জবাব। এটাকে মাথায় রেখে প্রথম থেকেই গল্পটি সাজিয়েছিলাম। অনেক অনেক অভিনন্দন। মামলা ডিসমিস
আপনার জন্য কাশ্মিরি কিসমিস।

৩০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৮

কথক পলাশ বলেছেন: আপনার এই চর্চা অব্যহত রাখুন।

আমাদের দেশে স্যার কোনান ডয়েল, আগাথা ক্রিস্টি, শরদিন্দু, সত্যজিত রায়ের খুব অভাব।

একজন সত্যিকারের গোয়েন্দা গল্প লেখক দরকার।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১২

খেয়া ঘাট বলেছেন: ওরা একেকজন নক্ষত্র। দূর আকাশের তারা। ওদের দিকে চেয়ে চেয়ে শুধু ধুলোবালির ওপর দিয়ে হেঁটে যাওয়া , এই আরকি।
অনেক ভালো লাগলো প্রিয় কথক ভাই।

৩১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:১৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ২৯ নাম্বার কমেন্টের উত্তর কি আসলেই সঠিক হয়েছে , তাহলে আপনি এত্তগুলা দুষ্টু , কত কি চিন্তা করছিলাম !
লেট করে আসায় অন্যদের উত্তর কিছুটা প্রভাবিত করছিল , যাই হোক গল্পের শুরুতে ক্লাস রুমের যে বর্ণনা দিয়েছেন দুই হাতে দুইটা জিনিস ক্যাচ ধরে ফেলেছেন , বাজিকর হয়ে।
এটাই কি ক্লু ছিল ? এটা ক্লু হয়ে থাকলে একটা খুলি নীচে রেখে বাকী দুটা নিয়ে খেলতে থাকুন হাওয়ায় , এক সময় নদী শেষ হয়ে যাবে !
বাহ !
আমাকে ও পুরস্কার দিতে হপে, দেরী করে এসেছি তাই বলে আগে কেউ বলে দিলে আমার কি দোষ ;) ;) ;) ;)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি অভি ভাই। ঐ টাই ক্লু ছিলো। আপনার জন্য অবশ্যই পুরস্কার রেডি থাকবে। সবাইকে ভাগাভাগি করে পুরস্কার বন্টন করে দিবো। এর পরের বার কিন্তু যেন আর ২৯ নাম্বারের অপেক্ষা করতে না হয়। পরের পর্ব এই পর্বের সাথে জুড়ে দিবো। প্রথম সারির টিকেট রেখে গেলাম। থাকবেন কিন্তু।

৩২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১৭

ম্যাভেরিক বলেছেন: মামলা ডিসমিস তো না-ই, খেয়াঘাট ভাই, বরং এভাবে লোফালুফি করে নদী পাড়ি দেয়া বেশি বিপদজনক।

নিউটনের গতিসূত্র বলছে, লোফালুফি করলেও এবং বৈঠার ওজন বাদ দিলেও আপনার ক্যানো ডুবে যাবে। যারা এই পাজলটি তৈরি করেছেন, তারা পদার্থবিদ্যার বেসিক দিকটি চিন্তা করেন নি।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: কেমনে কি ভাই?
আমিতো বাজিকরের চিন্তা মাথায় নিয়ে এই গল্প ফেঁদেছি। বাজিকরের মূল কাজইতো হলো ভারসাম্য রক্ষা করা। শান্ত , সরু একটা নদী। লাবন্যর হাতে থাকবে বৈঠা। আর বাজিকর অনায়াসে ছোট নদীর ওপারে চলে যাবে।

এখানে পদার্থ বিদ্যার অন্য কোনো হিসাব থাকলে আমি নাই। হ্যাঁ, সত্যি এমন কোনো কিছু বাঁধা হয়ে থাকলে সেটা আমি বিবেচনা করিনি।

ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলেন। আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ। বুঝতে আমার কাজে লাগবে ।

৩৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই, পদার্থবিদ্যাও আপনার উত্তর সঠিক বলবে। কিন্তু এর পরের পর্বগুলোতে সম্ভাব্য সব উত্তর গ্রহন করতে হবে। নাইলে খেলুম না। আপনি কি কি করা যাবে না গল্পে বলেছেন। আর যা যা বলেন নাই তাতো করা যাবে, নাকি? তবে কেন ভেলা তৈরি করা যাবে না? কেন কাঠের পাটাতন ফেলে দেয়া যাবে না? আপনে কিন্তু মাস্টার মশাইদের মত হয়ে যাচ্ছেন!

আপনে একটা পুচা ধাঁধাঁবাজ... :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাহাহাহাহহাহা।
এই জবাবটা বেশ মজার হয়েছে। আচ্ছা আপনিতো সাথেই আছেন নিয়মিত।
এর পরের পর্বে ভেলা , পাটাতন সব কিছু নিয়েই হাজির হবো।
ভালো থাকবেন ভাই। সাথে থাকবেন ভাই।

৩৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

অশ্রু কারিগড় বলেছেন: ইস রে, আইতে এট্টু দেরি হইয়া গেছে আর এই ফাকে আরেকভাই ট্রফি নিয়ে গেছে । ফিলিং হতাশ ।


যাক একবার তো প্রথম হইছি :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি হয়েছেন। ভালোভাবেই প্রথম হয়েছেন।
আগামি পর্বে আগেই আসবেন। টিকেট রেখে গেলাম।
সাথে থাকার জন্য বিনীত ধন্যবাদ ভাই।

৩৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: X( X( X(

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

খেয়া ঘাট বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৩৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

শুঁটকি মাছ বলেছেন: জানিনা কেমনে কি!!!!! :(

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

খেয়া ঘাট বলেছেন: বাঁচতে হলে জানতে হবে আপু। !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P

৩৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: গল্পে বাজিকর বিষয়টা আপনি এনেছেন কিন্তু কখনো নিশ্চিৎ করেননি গল্পের কেন্দ্রিয় চরিত্র আদতেই বাস্তব জীবনে বাজিকর কিনা। একটা জায়গায় আপনি বলেছেন "আসলেই আমি বাজিকর হলাম... ..."। কিন্তু সেটা যতটুকু বাজিকর হওয়া অর্থে তার চেয়ে বেশি রোমান্টিসিজম-এর দিক থেকে।

মন্তব্যেই আপনি লিখেছেন গল্পে আছে এমন কিছু দিয়েই সমস্যার সমাধান করতে হবে। গল্পের কেন্দ্রিয় চরিত্র কোন একসময় ক্লাসরুমে চমৎকার রিফ্লেক্স দেখিয়েছিল এর মানে এই নয় সে বাজিকর বা এই লোফালুফির খেলায় পারদর্শী। একজন মানুষ জাগলিংএ পারদর্শী হবে তখনই যখন সে সেটা নিয়মিত প্র্যাকটিস করবে।

এবার আসি ম্যাভেরিকের আপত্তির বিষয়ে। যত ছোট নদীই হোকনা কেন সেটা যদি একজন জাগলিং করতে করতে যায় তবে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া বিষয়ক জটিলতার কারণে ক্যানোর ভারসাম্য ঠিক থাকবেনা, বাস্তবতার প্রেক্ষিতে এটা খুবই অসম্ভব মনে হচ্ছে।

প্লট হোল :|

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: জর্জিয়া রেঁনেসা ফেস্টিভ্যালে কয়েক বছর আগে আব্বা আম্মাকে নিয়ে দেখতে গিয়েছিলাম। সেখানে দেখলাম এক বাজিকর তিনটি আগুনের মশাল জাগলিং করতে করতে ছোট একটা দড়ির উপর দিয়ে একেবারে অনায়াসে হেঁটে গেলো শত শত মানুষের করতালির মাঝে। ঠিক সে সময় বাসায় এসে এই গল্পটি লিখা। আমার আগের মোবাইল ফোনে অনেকগুলো ছবি ছিলো।কিন্তু দেশে গিয়ে ফোনটি হারিয়ে যাওয়ায় ছবিগুলো দিতে পারলাম না।
গুগলে অনেক ঘাঁটাঘাঁটি করে এই দুটি ছবি পেলাম।



এখন সামান্য দড়ির ওপর যদি একাই একজনে নিঁখুত ভারসাম্য রক্ষা করে হেঁটে চলে যেতে পারেন,তবে যেখানে আরেকজনের হাতে বৈঠা, সেখানে একজন দক্ষ বাজিকর ক্যানোতে চড়ে তিনটি মাথার খুলি নিয়ে ছোট একটি অপ্রশস্ত নদী পার হতে পারবেন না?
যদি না পারেন, তাহলে আমার এ গল্পটিতে বিশাল ফাঁকি রয়ে গেছে ।

আরেকটি কথা। গল্পের খাতিরে বলা হয়েছে। স্যার বলেছিলেন-তুই বড় হয়ে অনেক বড় বাজিকর হবিরে। স্যারদের কথা ভুল হয়না।( আমিতো এতটুকুই ক্লু দিয়েছিলাম)

এখন এরপর যদি-আমি বাক্য জুড়ে দিয়ে বলতাম। আমি স্যারের কথা মাথায় রেখে দশ বছর নিয়মিত বাজিকর হওয়ার প্রাকটিস করলাম। তারপর একদিন সফল বাজিকর হয়ে দেশে বিদেশে বাজিকরের খেলা দেখিয়ে দেশের জন্য সুনামও বয়ে আনলাম। তাহলেতো-ব্যাপারটা এরকম হয়ে গেলোনা-
কারো প্রচন্ড তৃষ্না। আর আপনার জন্য এক গ্লাস ঠান্ডা জল টেবিলে রাখা আছে। গ্লাসের উপর একটা ঢাকনা। এখন বলুন আপনি জলপান কীভাবে করবেন?

আর যদি একেবারে চুলচেরা বিশ্লেষণে বাস্তবতার নিরিখে গল্পটি যাচাই করা হয়, তবে পার পাওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। তখন এগুলো রহস্য গল্প না হয়ে রহস্য ঘটনা হয়ে যেতো।

আপনার মূল্যবান মন্তব্য আগামী পর্বগুলো লিখায় দারুন কাজে লাগবে।
মন্তব্যের জন্য বিনীত ধন্যবাদ। অনেক শুভকামনা।

৩৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সঠিক উত্তরে লজিকাল ঝামেলা আছে , যতই লুপালুপি করেন হাত ফসকে যাবার ঝামেলা কিন্তু আছে !

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: আগের জবাবটি কপি পেস্ট করলাম অভি ভাই।
জর্জিয়া রেঁনেসা ফেস্টিভ্যালে কয়েক বছর আগে আব্বা আম্মাকে নিয়ে দেখতে গিয়েছিলাম। সেখানে দেখলাম এক বাজিকর তিনটি আগুনের মশাল জাগলিং করতে করতে ছোট একটা দড়ির উপর দিয়ে একেবারে অনায়াসে হেঁটে গেলো শত শত মানুষের করতালির মাঝে। ঠিক সে সময় বাসায় এসে এই গল্পটি লিখা। আমার আগের মোবাইল ফোনে অনেকগুলো ছবি ছিলো।কিন্তু দেশে গিয়ে ফোনটি হারিয়ে যাওয়ায় ছবিগুলো দিতে পারলাম না।
গুগলে অনেক ঘাঁটাঘাঁটি করে এই দুটি ছবি পেলাম।



এখন সামান্য দড়ির ওপর যদি একাই একজনে নিঁখুত ভারসাম্য রক্ষা করে হেঁটে চলে যেতে পারেন,তবে যেখানে আরেকজনের হাতে বৈঠা, সেখানে একজন দক্ষ বাজিকর ক্যানোতে চড়ে তিনটি মাথার খুলি নিয়ে ছোট একটি অপ্রশস্ত নদী পার হতে পারবেন না?
যদি না পারেন, তাহলে আমার এ গল্পটিতে বিশাল ফাঁকি রয়ে গেছে ।

আরেকটি কথা। গল্পের খাতিরে বলা হয়েছে। স্যার বলেছিলেন-তুই বড় হয়ে অনেক বড় বাজিকর হবিরে। স্যারদের কথা ভুল হয়না।( আমিতো এতটুকুই ক্লু দিয়েছিলাম)

এখন এরপর যদি-আমি বাক্য জুড়ে দিয়ে বলতাম। আমি স্যারের কথা মাথায় রেখে দশ বছর নিয়মিত বাজিকর হওয়ার প্রাকটিস করলাম। তারপর একদিন সফল বাজিকর হয়ে দেশে বিদেশে বাজিকরের খেলা দেখিয়ে দেশের জন্য সুনামও বয়ে আনলাম। তাহলেতো-ব্যাপারটা এরকম হয়ে গেলোনা-
কারো প্রচন্ড তৃষ্না। আর আপনার জন্য এক গ্লাস ঠান্ডা জল টেবিলে রাখা আছে। গ্লাসের উপর একটা ঢাকনা। এখন বলুন আপনি জলপান কীভাবে করবেন?

আর যদি একেবারে চুলচেরা বিশ্লেষণে বাস্তবতার নিরিখে গল্পটি যাচাই করা হয়, তবে পার পাওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। তখন এগুলো রহস্য গল্প না হয়ে রহস্য ঘটনা হয়ে যেতো।

আপনার মূল্যবান মন্তব্য আগামী পর্বগুলো লিখায় দারুন কাজে লাগবে।
মন্তব্যের জন্য বিনীত ধন্যবাদ। অনেক শুভকামনা।

৩৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

সাদা আকাশ বলেছেন: ধারাবাহিক ভাবে চমৎকৃত হচ্ছি বার বার আপনার গল্পের মাঝে দেয়া অসাধারণ সব রহস্য দেখে।

অনেক ভালো লেগেছে। প্রথমের ক্যাচ ধরার অংশটা শেষ হতেই তাকে ক্লু মনে হয়েছে। কিন্তু পরে যখন নিচের দিকে আসতে থাকলাম তখন মনে হচ্ছিলো ক্লু হয়তো অন্য কিছু। শেষে এসে সব গুলিয়ে ফেলেছিলাম। মাঝে চিরকুটে কিছু আছে কি না তাও চিন্তা করছিলাম। বেশ খানিকটা সময় পার করেও ঐরকম কিছু পাচ্ছিলাম না।

এখন শুধু একটা বিষয়ই জানতে চাইবো। আপনি কি ঐ ধরণের ক্যাচ ধরা কি এখনো আয়ত্তে আছে? আর যদি আয়ত্তে থাকে তবে কত নিখুঁত ভাবে তা করতে পারেন? যদি ঐরকম হয় তবে হয়তো নদীটা পার করা সম্ভব তবে সে ক্ষেত্রে আপনি বৈঠা দিয়ে বাইতে পারবেন না। লাবণ্যকে কাজটা করতে হবে।
এখনো গোলক ধাঁধাঁয় আছি.......

অবশ্যই +++++

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাদের অনুপ্রেরণা আর নিয়মিত সাথে থেকে সাহস যুগিয়ে যাওয়াই আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। জ্বি। লাবণ্য বৈঠা নিয়ে থাকবে। আর জাগলিং টা আমিই করবো। আমিতো গল্পে বড় বাজিকর।

আশাকরি আগামী পর্বেও সাথে পাবো সাদা আকাশ ভাই।

৪০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: হা হা :) আমিতো চেষ্টা করছি প্লট হোলগুলো চিহ্নিত করতে :)

জাগলিং করতে গিয়ে আপনি সব সময় একটা মোশনের ভিতরে থাকবেন এবং এর প্রতিক্রিয়া গিয়ে পরবে ক্যানোতে। এখানে জাগলার কোন সমস্যা নয়, সে যত তুখোড়ই হোকনা কেন ক্যানোর ভারসাম্য বজায় রাখতে পারবেনা।

দড়ির উপর জাগলিং যিনি করছেন তিনিও কিন্তু ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার ভিতর দিয়ে যাচ্ছেন। আমরা দর্শকরা তার ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া বিষয়ক ঘটনার ফলাফল দেখতে পাচ্ছিনা। কিন্তু তিনি ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য তার টেকনিক অবশ্যই ব্যবহার করছেন। এখানে দড়িটা ডুবে যাবার কোন বিষয় নেই, দড়ির সাথে এখানে যে বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ সেটা হচ্ছে ওটার ইলাস্টিক মডুলাস বা আরো সহজভাবে তার স্থিতিস্থাপকতা, কিন্ত আপনার ক্যানো ওজন বিষয়ে স্পর্শকাতর।

আর বাজিকর বিষয়টা বিষয়ে আরো বিস্তারিত ব্যাখ্যা করি-

আপনি লিখেছেনঃ

স্যার আমাকে বললেন- অঙকে তুই যা পাস না কেন, তবে মনে হচ্ছে তুই একটা বড় বাজিকর হবিরে। সত্যিই আমি বাজিকর হলামনাহলে জলের জলপরী মানবি হয়ে আমার ক্যানোয় বসবে কেন? স্যারদের ভবিষ্যৎ বাণী বিফল হয়না।

আপনি ক্লু দেয়ার চেষ্টা করেছেন এবং প্রায় সফলও হয়েছেন। কিন্তু সমস্যা হয়েছে জলের জলপরী মানবি হয়ে আমার ক্যানোয় বসবে কেন এখানে। এই লাইন যে কাউকে ভাবাবে বাজিকর হওয়া বিষয়টা সম্পূর্ণ আবেগিক- কারণ জলের জলপরী (আসলে লাবন্য বাস্তব রমনী) এর সাথে প্রেম বিষয়টা একটা যাদুর মত ঘটনা (যেমনটা রিফ্লেক্সের বশে দুই হাতের সুক্ষ্য অবিশ্বাস্য ব্যবহার) কেন্দ্রিয় চরিত্রের কাছে। এখানে খুব সহজে ধাঁধাঁ সৃষ্টি করা যেত আর আমিও এভাবে প্লট হোল খুঁজতামনা যদি লাইনটা এমন হতো-

অঙকে তুই যা পাস না কেন, তবে মনে হচ্ছে তুই একটা বড় বাজিকর হবি রে। সত্যিই আমি বাজিকর হলাম। স্যারদের ভবিষ্যৎ বাণী বিফল হয়না।

অর্থাৎ রোমান্টিসিজম থেকে আমরা বের হয়ে আসলাম আবার খুব ঘটা করে বলাও হলোনা বাজিকর বিষয়টা :)

যাক, অনেক আতলামী করে ফেললাম :| গল্প ভালোলেগেছে আর চেষ্টাটা সুন্দর বলেই এত কথা বলা :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বিনা। কোনো আঁতলামি না। আপনার মূল্যবান পরামর্শ আমার কী পরিমান যে কাজে লাগলো তা বলে বুঝাতে পারবোনা।
আপনি যে বিষয়টা খেয়াল করেছেন, আমার ভবিষ্যত বাজিকর হওয়ার ব্যাপারে সেটাই আমি পাঠকের কাছ থেকে সবচেয় বেশী ভয় পাচ্ছিলাম।
আপনি যে লাইনগুলো বোল্ড করেছেন, বিশ্বাস করেন সে লাইনগুলো আমি বারবার লিখে বারবার মুছে দিয়েছি। আমি মনে করেছিলাম, এভাবে লিখলেই পাঠকরা খুব সহজেই বাজিকরের ব্যাপারটি আঁচ করে ফেলবে। আর প্রথম পাঠকই জবাব দিয়ে আমাকে একেবারে বোল্ড আউট করবে।
তাই ব্যাপারটি একটু পাঠকের মন থেকে দূর সরিয়ে নেয়ার জন্য আমি কৌশলে রোমান্টিকতার লাইনটি জুড়ে দিয়ে নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম। তারপর আবার পাঠক যাতে একেবার মূল ক্লু থেকে দূরে সরে না যায়- তাই পরপরই লিখেছি-স্যারদের ভবিষ্যৎ বানী বিফল হয়না।মানে , আমি বাজিকরই হয়েছি।

আর দড়ি আর ক্যানোর ক্ষেত্রে মনে হয় আপনার যুক্তিটিই ঠিক। তবে আমি এতোদূর চিন্তা করিনি। শুধু মনে করেছিলাম একজন সফল বাজিকর যদি দড়ি হাঁটতে পারে তবে ক্যানোতে করে আরো সহজেই নদী পার হতে পারে।

অনেক ধন্যবাদ রইলো ভাই। অনেক শুভকামনা। আশাকরি পরের পর্বগুোতেও সাথে পাবো।

৪১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

ম্যাভেরিক বলেছেন: ১ম প্রশ্ন: জাগলিং কি এক হাতে করবেন না দুই হাতে?
২য় প্রশ্ন: জাগলিং করতে করতে নৌকায় উঠবেন নাকি নৌকায় উঠার ঠিক পরপর জাগলিং শুরু করবেন।

অবশ্য সমীকরণে যেসব হিসেবনিকেশ আসছে, তাতে আপনার ক্যানো না ডুবার কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না! বিষয়টি বাজিকরের দক্ষতা নিয়ে নয়, বরং বিশুদ্ধ গাণিতিক। :(

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫২

খেয়া ঘাট বলেছেন: আসল গিট্টুর দড়িই যেখানে খুলে গেছে সেখানে গিট্টু খোলা দড়িটি কোথায় রাখবো?
নিঁখুত গণিতের আর পদার্থ বিদ্যার হিসাবে যদি ভুল হয় তবে ভিন্ন কথা। গল্পটি মিছা।
আর জাগলিং কীভাবে শুরু হবে সে হিসাব নিয়ে যদি সন্দেহ থাকে, তবে বলি। এটাতো একেবারেই সহজ। আপনি হয়তোবা বেশি জটিল চিন্তা করতে গিয়ে সহজ বিষয়টিই চিন্তার বাইরে রেখেছেন।

আমি একেবারে আয়েশ করেই ক্যানোয় ওঠবো। লাবন্য তখনো ডাঙায়,। খুব ভালোভাবেই দুই হাতেই জাগলিং শুরু করবো। তারপর লাবন্য দড়ি খুলে ক্যানোয় ওঠবে। ওপারে যাওয়ার পর লাবন্য আগে নেমে গিয়ে ক্যানোর দড়ি ধরে রাখবে। আমি জাগলিং করতে করতে নীচে নেমে যাবো।

আপনি মনে করেছেন লাবন্য বৈঠা নিয়ে আগেই বসে থাকবে।সেক্ষেত্রে তিনটি খুলির ওজন ক্যানো ডুবিয়ে দিবে। জ্বিনা। আমি খুলি নিয়ে জাগলিং এ থাকবো এর পর লাবন্য বৈঠা নিয়ে ক্যানো চালানো শুরু করবে।

বিনীত ধন্যবাদ রইলো ভাই। অনেক শুভকামনা। আশাকরি আগামী পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন। ভুল ধরিয়ে দিবেন। উৎসাহ যুগিয়ে যাবেন।

৪২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: এখন ঘুমোবো ঘন্টা চারেক পর দেখা যাবেখন।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: চার ঘন্টা ঘুমালে কি হবে? কমপক্ষে ৬ ঘন্টা ঘুমাবেন। সুখনিদ্রাহোক। আশাকরি সাথে থাকবেন। শুভকামনা।

৪৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৫

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: এক অন্যরকম ভাললাগা। বলে বুঝানো যাবে না ভাই। চরম লিখেছেন। তৃষ্ণা আরও বেড়ে গেল। আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাদের উৎসাহ আর অনুপ্রেরণাই আমার লিখার মূল শক্তি। অনেক শুভকামনা ভাই। বিনীত ধন্যবাদ। আশাকরি সাথে থাকবেন।

৪৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৩০

ম্যাভেরিক বলেছেন: "আমি একেবারে আয়েশ করেই ক্যানোয় ওঠবো। লাবন্য তখনো ডাঙায়,। খুব ভালোভাবেই দুই হাতেই জাগলিং শুরু করবো। তারপর লাবন্য দড়ি খুলে ক্যানোয় ওঠবে।"

--তাহলে আর হলোই না, খেয়া ভাই। আপনি আগে উঠে পড়ার মানে হচ্ছে, সমগ্র নদীপথে খুলিগুলির সম্মিলিত ওজন (ভর) অড়েগড়ে ২৪ পাউন্ডের একটুও কম হবে না, যত লোফালুফিই করুন। জড়তা তাই বলে। অন্যদিকে ওজন বরং একটু বেশিই হবে ছুঁড়ে দেয়ার জন্য, নিউটনের তৃতীয় সূত্র তাই বলে। বিশদ ব্যাখ্যা করতে হলে গণিত ও পদার্থবিদ্যার একটি বিস্তারিত পোস্ট হয়ে যাবে।

বরং আপনি যদি লোফালুফি করতে করতে প্রথমে নৌকায় উঠতেন, তাহলে সুদূরতম একটি সম্ভাবনা ছিল। মুশকিল হচ্ছে, সমস্যাটিতে ভরগুলির অবস্থা এরকম, সে সম্ভাবনাটুকুও আসলে শূন্যই বলা যায়। বিশুদ্ধ গণিত। দেখি, পোস্ট দেয়া যায় কি না।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: হাহাহাহা।
আমিইতো আগেই ওঠবো। আর লাবণ্য যখন ওঠবে তখনতো খুলি শুণ্যেই থাকবে। এরপর লাবণ্য ক্যানোয় ওঠবে। এখন এই শুণ্যে থাকা খুলিগুলো যদি আরো বেশী ভরের সৃষ্টি করে ক্যানোয় তবে এই জিনিস আমার গল্প তৈরী করার সময় চিন্তায় ছিলোনা। আমার হিসাবে ছিলো একজন সফল বাজিকর শূণ্যে লোফালুফি করে সহজেই নদী পার হয়ে যাবে।

ক্লু দেয়া হয়েছে কিনা গল্পে সে প্রশ্ন ছিলো- সেটা মোটামুটি ক্লিয়ার করা হয়েছে।
এরপর প্রশ্ন এসেছিলো- পানিতে ফসকে যাওয়ার সম্ভাবনা- সেটাও ছবি দিয়ে মোটামুটি আইডিয়া দেয়া হয়েছে।

তারপর প্রশ্ন এসেছিলো- এভাবে ব্যলেন্স করার সম্ভাবনা। সেটাও বলা হয়েছে।

তবে যেহেতু আমি পদার্থবিদ্যায় একেবারেই শিশু । তাই ভর/ওজন এসবের ব্যাপার একেবারেই আমার মাথায় ছিলোনা।

আপনাদের সুন্দর মন্তব্যগুলো গুপ্তখনির হীরা জহর‌ত হয়ে রইলো।
নিরন্তর শুভকামনা ম্যাভেরিক ভাই।

৪৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: জলদি পরের পর্ব ! জলদি জলদি । X( X( X(

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০২

খেয়া ঘাট বলেছেন: আদনান ভাই, পরের পর্ব আশাকরি শনিবার রাতে পোস্ট করবো। কারণ আমার রবিবার ছুটি। তাই মন্তব্যগুলোর জবাব সাথে সাথে দিতে পারবো। সবার পরামর্শমতো কোনো কিছু এডিট করতে হলে তাও সাথে সাথে করতে পারবো। অনেক সময় পোস্ট করার পর কোথাও ব্যস্ত হয়ে গেলে যথাসময়ে রেসপন্স করতে পারিনা। তখন বেশ খারাপ লাগে।

এই আগ্রহ, এই অনুপ্রেরণা লিখার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। অনেক শুভকামনা।

৪৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
আমার উত্তরের কি হইলো?? B:-) B:-) B:-)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩২

খেয়া ঘাট বলেছেন: প্রিয় শোভন ভাই। আপনার জবাবটা বেশ যৌক্তিক ছিলো। না মেনে নেওয়ার কোনো উপায় নাই। তবে আপনার জবাবটা আমার চিন্তার বাইরেই ছিলো। পরের পর্বের জন্য ভিআইপি টিকেট রেখে গেলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.