নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাগো তোমার নেই তুলনা-পুনঃপ্রকাশিত। ( নিজের লিখা কিন্তু নিজেই যতবার পড়ি, ততবারই শিশুর মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকি)

১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

এদেশে সাধারণতঃ কেউ কাউকে না বলে বাসায় আসেনা। একদিন দুপুরবেলা বাসায় বসে অলস সময় পার করছি। এমন সময় দরজায় কলিং বেলের শব্দ। প্রথমে ভিতরের ফুটো দিয়ে দেখে দরজা খুললাম। দেশী চেহারার একভাই দাঁড়ানো। বাংলায় আমার নাম ধরে জানতে চাইলেন-এই নামে কেউ আছে কিনা?

বললাম, আমিই সেই ভাই? ভিতরে আসুন।

আর আপনাকেতো চিনতে পারলামনা।

ভদ্রলোক, আসি বলে উনার গাড়ীতে গেলেন। তারপর ছোট একটা প্যাকেট নিয়ে ফিরে এলেন। বললেন-এই ছোট প্যাকেটটা আপনাকে আমার মা দিয়েছেন।

উনি ভিতরে এসে বসলেন। আমি কিছুই বুঝতে পারছিনা। এই লোকটাকে কি আমি চিনি? আদৌ কিছু মনে করতে পারছিনা। আমি প্রশ্নবোধক চিহ্ন নিয়ে উনার পানে চেয়ে রইলাম। উনি ফোন বের করে- কাকে যেন ফোন করলেন। তারপর আমার হাতে ফোনটা দিয়ে বললেন- আপনি অনুগ্রহ করে আমার মায়ের সাথে একটু কথা বলুন।



আমি বিস্ময়াবিভূত হয়ে গেলাম। চোখ ছলছল করে ওঠলো।বাকরুদ্ধ হলাম। গতবছর উনি কীভাবে যেন আমার মা নিয়ে লিখা গল্পটি পড়েছিলেন। পৃথিবী আজ কত ছোট। মানুষের নিঃশ্বাসের শব্দও যে গা স্পর্শ করে।আর ভালোবাসার আশীর্বাদতো একেবারে মুহুর্তেই অন্তর ছুঁয়ে যায়। জেনেছেন আমি এখানে থাকি। উনার ছেলে এদেশে আসলে উনি বলেছেন-যেভাবেই হোক গিফটি যেন আমাকে পৌঁছে দেন।



আমি গিফটির প্যাকেটটা নিয়ে তাড়াতাড়ি ওপরে গেলাম। সাদা একটা ধবধবে পান্জাবি। গায়ে জড়ালাম। কিন্তু পান্জাবীটা মাপে ছোট হলো।কোনোরকমে টেনেটুনে হাঁটু পর্যন্ত আড়াইহাত আবৃত করতে পারলামনা।কিন্তু মনে হলো,একটা পুরো জীবনকেই যেন এই পান্জাবিটি স্নেহ,দরদ আর মমতায় ঢেকে দিয়ে গেলো।



আমার আবছা মনে হলো -গত বছর প্রথম আলো'র সূত্রধরে অনেকগুলো প্রাপ্ত মেইলের একটি। এক মহিলা আমার ঠিকানা জানতে চেয়েছিলেন।

হে অদেখা মমতাময়ী, স্নেহময়ী, ভালোাবাসাময়ী, আশীর্মাবাদময়ী, প্রেমময়ী, মাতৃময়ী আমি সেই ঠিকানায় এখনো আছি। শুধু জানলাম-আপনি আসল ঠিকানায় চলে গেছেন। কিন্তু আশ্চর্য্য শান্তিতে আপনার স্পর্শের পান্জাবীতে, আমার লিখার প্রতিটি অক্ষরে এখনো এক মমতার আকাশ সম নীলরোদ,সত্য, উজ্জ্বলতার চির স্থির আশীর্বাদ নিয়ে আপনি আমার হৃদয়ে রয়ে গেছেন। ভালো থাকুন হে মমতাময়ী।



মা'কে নিয়ে সেই লিখাটি-

এক ভদ্র মহিলা পাসপোর্ট অফিসে এসেছেন পাসপোর্ট করাতে।

অফিসার জানতে চাইলেন- আপনার পেশা কি?

মহিলা বললেন, আমি একজন মা।

আসলে ,শুধু মা তো কোনো পেশা হতে পারেনা।

যাক, আমি লিখে দিচ্ছি আপনি একজন গৃহিণি।

মহিলা খুব খুশী হলেন। পাসপোর্টের কাজ কোনো ঝামেলা ছাড়াই শেষ হলো। মহিলা সন্তানের চিকিৎসা নিতে বিদেশ গেলেন। সন্তান সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে আসলো।



অনেকদিন পরে, মহিলা দেখলেন পাসপোর্টটা নবায়ন করা দরকার। যেকোনো সময় কাজে লাগতে পারে। আবার পাসপোর্ট অফিসে আসলেন। দেখেন আগের সেই অফিসার নেই। খুব ভারিক্ষি, দাম্ভিক, রুক্ষ মেজাজের এক লোক বসে আছেন।



যথারীতি ফরম পূরণ করতে গিয়ে অফিসার জানতে চাইলেন-

আপনার পেশা কি?

মহিলা কিছু একটা বলতে গিয়ে ও একবার থেমে গিয়ে বললেন-

আমি একজন গবেষক। নানারকম চ্যালেন্জিং প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করি। শিশুর মানসিক এবং শারিরীক বিকাশ সাধন পর্যবেক্ষণ করে,সে অনুযায়ি পরিকল্পণা প্রণয়ন করি। বয়স্কদের নিবিড় পরিচর্যার দিকে খেয়াল রাখি। সুস্থ পরিবার ও সমাজ বিনির্মানে নিরলস শ্রম দিয়ে রাষ্ট্রের কাঠামোগত ভীত মজবুত করি। প্রতিটি মুহুর্তেই আমাকে নানারকমের চ্যালেন্জের ভিতর দিয়ে যেতে হয় এবং অত্যন্ত দক্ষতার সাথে তা মোকাবিলা করতে হয়। কারণ,আমার সামান্য ভুলের জন্য যে বিশাল ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।



মহিলার কথা শুনে অফিসার একটু নড়ে চড়ে বসলেন। মহিলার দিকে এবার যেন একটু শ্রদ্ধা আর বিশেষ নজরে থাকালেন। এবার অফিসার জানতে চাইলেন-

আসলে আপনার মূল পেশাটি কি? যদি আরেকটু বিশদভাবে বলেন। লোকটির আগ্রহ এবার বেড়ে গেলো।



আসলে, পৃথিবীর গুনি জনেরা বলেন , আমার প্রকল্পের কাজ এতো বেশি দূরহ আর কষ্ট সাধ্যযে, দিনের পর দিন আঙগুলের নখ দিয়ে সুবিশাল একটি দীঘী খনন করা নাকি তার চেয়ে অনেক সহজ।



আমার রিসার্চ প্রজেক্টতো আসলে অনেকদিন ধরেই চলছে। সার্বক্ষণিক আমাকে ল্যাবরেটরি এবং ল্যাবরেটরীর বাইরে ও কাজ করতে হয়। আহার,নিদ্রা করার ও আমার ঠিক সময় নেই। সবসময় আমাকে কাজের প্রতি সজাগ থাকতে হয়। দুজন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অধীনে মূলত আমার প্রকল্পের কাজ নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে চলছে।



(মহিলা মনে মনে বলেন,দুজনের কাউকে অবশ্য সরাসরি দেখা যায়না।

(একজন হলেন -আমার শ্রষ্টা আরেকজন হলেন আমার বিবেক।)



আমার নিরলস কাজের স্বীক্বতি স্বরুপ আমি তিনবার স্বর্ণপদকে ভূষিত হয়েছি।(মহিলার যে তিনটি ফুটফুটে সন্তান রয়েছে)।

এখন আমি সমাজবিগ্গান,স্বাস্থ্যবিগ্গান আর পারিবারিক বিগ্গান এ তিনটি ক্ষেত্রেই একসাথে কাজ করছি, যা পৃথিবীর সবচেয়ে জটিলতম প্রকল্পের বিষয় বলা যায়। প্রকল্পের চ্যালেন্জ হিসাবে একটি অটিস্টিক শিশুর পরিচর্যা করে মানুষ হিসাবে গড়ে তুলছি, প্রতিটি মুহুর্তের জন্য।



(উষর মুরুর ধূসর বুকে, ছোট যদি শহর গড়ো,

একটি ছেলে মানুষ করা ইহার চেয়ে অনেক বড়।)



অফিসার মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে মহিলার কথা শুনেন। এ যেন এক বিস্ময়কর মহিলা। প্রথম দেখেতো একেবারে পাত্তাই দিতে মনে হয়নি।



প্রতিদিন আমাকে ১৪ থেকে ১৬ ঘন্টা আবার কোনো কোনো দিন আমাকে ২৪ ঘন্টাই আমার ল্যাবে কাজ করতে হয়। কাজে এতো বেশি ব্যস্ত থাকতে হয় যে, কবে যে শেষবার ভালো করে ঘুমিয়ে ছিলাম কোনো রাতে,তাও আমার মনে নেই। অনেক সময় নিজের আহারের কথা ভুলে যাই।আবার অনেক সময় মনে থাকলেও সবার মুখে অন্ন তুলে না দিয়ে খাওয়ার ফুরসত হয়না । অথবা সবাইকে না খাইয়ে নিজে খেলে পরিতৃপ্তি পাই না। পৃথিবীর সব পেশাতেই কাজের পর ছুটি বলে যে কথাটি আছে আমার পেশাতে সেটা একেবারেই নেই। ২৪ ঘন্টাই আমার অন কল ডিউটি।



এরপর আমার আরো দুটি প্রকল্প আছে । একটা হলো বয়স্ক শিশুদের ক্লিনিক। যা আমাকে নিবিড়ভাবে পরিচর্যা করতে হয়।সেখানেও প্রতিমুহুর্তেও শ্রম দিতে হয়। আমার নিরলস কাজের আর গবেষণার কোনো শেষ নেই ।



আপনার হয়তোবা জানতে ইচ্ছে করছে, এ চ্যালেন্জিং প্রকল্প পরিচালনায় আমার বেতন কেমন হতে পারে।

আমার বেতন ভাতা হলো- পরিবারের সবার মুখে হাসি আর পারিবারিক প্রশান্তি। এর চেয়ে বড় অর্জন আর বড় প্রাপ্তি যে কিছুই নেই।



এবার আমি বলি, আমার পেশা কি?

আমি একজন মা। এই পৃথিবীর অতিসাধারণ এক মা।



মহিলার কথা শুনে অফিসারের চোখ জলে ভরে আসে। অফিসার ধীরে ধীরে চেয়ার ছেড়ে ওঠেন। পরম মমতায় তিনি পা ছুঁয়ে মহিলাকে সালাম করেন। নিজের মায়ের মুখ চোখের সামনে ভেসে ওঠে।তিনি খুব সুন্দর করে ফর্মের সব কাজ শেষ করে, মহিলাকে সালাম দিয়ে দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দেন। তারপর নিজের অফিস রুমে এসে -একটি ধূসর হয়ে যাওয়া ছবি বের করে -ছবিটির দিকে অপলক চেয়ে থাকেন। নিজের অজান্তেই চোখের জল টপ টপ করে ছবিটির ওপর পড়তে থাকে ।



আসলে "মা" এর মাঝে যেন নেই কোনো বড় উপাধির চমক।বড় কোনো পেশাদারিত্বের করপোরেট চকচকে ভাব।কিন্তু কত সহজেই প্বথিবীর সব মা নিঃস্বার্থ ভাবে প্রতিটি পরিবারে নিরলস শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন।মাতৃত্বের গবেষানাগারে প্রতিনিয়ত তিলতিলে গড়ে তুলছেন একেকটি মানবিক নক্ষত্র।



সেই মা সবচেয়ে খুশি হন কখন জানেন-

যখন সন্তান প্রক্বতই মানবিক মূল্যবোধ নিয়ে ধনে নয়, সম্পদে নয়,বিত্তে নয়, ঐশ্বর্যে নয় শুধু চরিত্রে আর সততায় একজন খাঁটি মানুষ হয়।



ঠিক এই মাই আবার সবচেয় দুঃখি হন -

যখন সন্তান কোনো বড় অপরাধ করে। সন্তানের অপরাধের জন্য যখন মা কারো সামনে লজ্জায় মুখ দেখাতে পারেন না। মায়ের জন্য এর চেয়ে বড় দুঃখ আর নেই। এর চেয়ে দুখি মা আর নেই। পেটের ক্ষুধা মা সহ্য করতে পারেন হয়তোবা পেটে পাথর বেঁধে । কিন্তু সন্তানের জন্য যখন মা সমাজে মুখ দেখাতে পারেন না , এ কষ্ট যে মা আর সইতে পারেন না।



আর মা সবচেয়ে যন্ত্রনায় আর সবচেয়ে কষ্টে কাতর হন কখন জানেন?

যখন সন্তান রোগে ভূগে। মা নিজে অসুস্থ হলে যতনা কষ্ট পান তারচেয়ে বেশি কষ্ট পান সন্তান যখন অসুখে ভোগে। সন্তান যদি মারা যায়-মায়ের জন্য পৃথিবীতে আর কিছুই রইলো না। আল্লাহ যেন কোনো মাকেই এ কষ্ট না দেন।



আরেকটি কাজে মা সবচেয়ে দুখে নিদারুন দুঃখি হন। মায়ের হৃদয় তখন বেদনার বিদীর্ণ হয়ে যায়। যখন সন্তান মাকে ছেড়ে চলে যায়।



আবার সন্তান যখন নিজের প্রতিষ্ঠার জন্য দূরে যায়। তখন মা একদিকে খুশি হন সন্তানের সাফল্যে। কিন্তু ঠিকই মায়ের প্রাণ কাঁদে সারাক্ষণ।সন্তান যদি মায়ের চোখের সামনে না থাকে মায়ের জন্য এতো কষ্টও যে আর নেই। শুধু সন্তানের সাফল্যের কথা ভেবে মা তা বলেন না। দিনের পর দিন যখন মা সন্তানকে নিজের চোখের সামনে দেখেন না, সে কষ্টও মা সইতে পারেন না।



১২ই মে বিশ্ব মা দিবস। আসলেই কি মায়ের জন্য কোনো দিবসের দরকার আছে। সন্তানের জন্য প্রতিটি সেকেন্ড , প্রতিটি মুহুর্তই যে "মাময়" হওয়া উচিত।পৃথিবীতে এর চেয়ে বড় শান্তির সুশীতল আশ্রয় যে আর কোথাও নেই। পৃথিবীর সব মায়েরা ভালো থাকুক, পৃথিবীর সব মায়েরা সন্তানদের নিয়ে সুখে থাকুক।



আজকের বিডিলাইভে২৪এ লিখাটিরি লিংক

Mago Tumar Nei Tulona

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আরিফ ভাই, আপনার সবচেয়ে আবেগী, স্পর্শকাতর এবং সুন্দর লেখাগুলির একটি। ফেসবুকে শেয়ার করেছিলেন আগেই বোধয়, তাই না? ওখানেই দেখেছি, অনেক অনেক দিন পরেও মানুষ ঘুরে ফিরে আপনার লেখাটি পড়ে এবং জানায় তাদের সবার অনুভুতির সাথে আপনার লেখাটি কতটা মিলে গেছে।

প্রিয়তে নিলাম।

ভাল থাকবেন সবসময়।

১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আবির। ইংল্যান্ড কবে যাওয়া হচ্ছে??

২| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: জুলাই মাসে, ইনশাআল্লাহ। দোয়া করবেন। :)

১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক শুভকামনা। অনেক অভিনন্দন।

৩| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

না পারভীন বলেছেন: মায়ের পায়ের নীচে সন্তানের বেহেশত। মা কে সম্মান জানানোর ভাষা নেই। মায়ের কাছ থেকে দূরে থাকে যারা তারাও মায়ের জন্য লেখাটা পড়ে চোখ মুছবে।
আর মেয়েরা মা হওয়ার পরে সন্তান পালন করতে গিয়ে বুঝে মা হওয়া কতটা কষ্টের।

১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ রইলো।

৪| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৬

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: আপনার লিখাটি পড়া শেষ করেই আবার মা এর সাথে কথা বললাম । কোনও কারণ ছাড়াই । অসাধারণ লিখেছেন ! :)

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:১৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ প্রিয় আদনান ভাই। খালাম্মাকে একটা সালাম পৌঁছে দিবেন। আর আমাদের সবার জন্য দোয়া করতে বলবেন।

৫| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:১১

মেলবোর্ন বলেছেন: World's Toughest Job

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:১৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: এই ভিডিও ক্লিপটা কয়েকদিন আগে ফেসবুকে দেখেছি। শুরুটা দেখেই বুঝতে পারছিলাম শেষ অংশটা কি হবে?
অনেক ধন্যবাদ ভাই শেয়ার করার জন্য।

৬| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৪২

রিফাত ২০১০ বলেছেন: মায়ের তুলনা শুধুই মা ।

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৫১

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি ভাই। আর কোনো তুলনা নাই। ভালো থাকবেন। মাকে নিয়ে সুখে থাকুন।

৭| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:০৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: পৃথিবীর সব মায়েরা ভালো থাকুক, পৃথিবীর সব মায়েরা সন্তানদের নিয়ে সুখে থাকুক।

পোস্টে ভাল লাগা রইল :)

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৫২

খেয়া ঘাট বলেছেন: =p~ =p~

৮| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার।

পৃথিবীর সব মায়েরা ভালো থাকুক, পৃথিবীর সব মায়েরা সন্তানদের নিয়ে সুখে থাকুক।

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৫২

খেয়া ঘাট বলেছেন: অ-নে-ক ধন্যবাদ রইলো এহসান ভাই।

৯| ১১ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:০৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মা এর জন্য ভালোবাসা

১১ ই মে, ২০১৪ ভোর ৪:৫৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মসু।

১০| ১১ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩০

মামুন রশিদ বলেছেন: লেখাটা আবার পড়ে আপ্লুত হলাম । সকল মায়ের জন্য ভালোবাসা ।

১১ ই মে, ২০১৪ ভোর ৪:৫৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ মামুন ভাই।

১১| ১১ ই মে, ২০১৪ রাত ১:৫৪

মুহামমদল হািবব বলেছেন: চমৎকার লেখা। মনে হচ্ছে আমি দিন দিন আপনার লেখার ভক্ত হয়ে যাচ্ছি।

১১ ই মে, ২০১৪ ভোর ৪:৫৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক শুভকামনা রইলো ভাই। বিনীত ধন্যবাদ।

১২| ১১ ই মে, ২০১৪ রাত ২:১৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মায়ের তুলনা শুধু মাত্র মা। পৃথিবীর সকল মায়েদের জন্য শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

১১ ই মে, ২০১৪ ভোর ৪:৫৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বি ভাই। বিনীত ধন্যবাদ রইলো।

১৩| ১১ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:১৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সত্যিই সুন্দর একটি লেখা।

ধন্যবাদ :)

১৪ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মইনুল ভাই।

১৪| ১২ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
আজকের দিনের সেরা পোস্ট আরিফ ভাই। অনেক ভালো লাগলো।

১৪ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ঘূণপোকা ভাই।

১৫| ১৪ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

আমি স্বর্নলতা বলেছেন: আপনি অনেক চমৎকার লিখেন। চোখে জল চলে আসছে।

১৪ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো।

১৬| ১৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বরাবরের মত স্পর্শ করে গেল ।
ভাল থাকুন প্রিয় খেয়াঘাট ভাই
মায়ের কোল গল্পটা পরে আমিও ভিজে গিয়েছিলাম ।

২৮ শে মে, ২০১৪ ভোর ৫:১৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার জন্য গল্পটি এখনো লিখা হলোনা রে ভাই। খুবই লজ্জিত।

১৭| ১৯ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আপনার লেখাগুলো প্রকাশিত হতে দেখলে ভাল লাগে।

--

তবে মা-কে আমি দিবসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে রাজি নই।

১৮| ২১ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

পংবাড়ী বলেছেন: ভালো লাগলো।

১৯| ২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হৃদয়স্পর্শি লেখা।চমৎকার লিখেছেন। ভাল লেগেছে।

২০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:১৬

শবদাহ বলেছেন: আপনার ফেসবুক পোস্টে আগেই পড়েছিলাম। ব্লগে অনেকদিন পর ঘুরতে এসে আবারও পড়লাম।


চমৎকার বর্ননা করেছেন।

২১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:৩৭

নতুন বলেছেন: মা যে আমাদের কতটুকু সেটা দুরে গেলে বোঝা যায়....

মা এর কোন তুলনা হয়না...

২২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: আবেগিক এবং হৃদয়ছোঁয়া একটি লেখা।অসাধারন লিখনি।খুব ভালো লাগল।
সত্যিই পৃথিবীতে একমাত্র মা সর্বশ্রেষ্ঠ, মায়ের কোনো তুলনা হয় না

২৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনম্র ধন্যবাদ রইলো ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.