|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
পরম করুণাময় রাব্বুল আলামীনের  নামে লিখছি।
(পবিত্র জুমাবারের পোস্ট- আপনারা যারা ইসলাম ভালোবাসেন। আপনারা যারা ইসলামকে ঘৃণা করেন।)
প্রিয় চাচা আবু তালিবের ইন্তেকালের পর মহানবী সাঃ এর উপর নির্যাতনের মাত্রা ভয়াবহ রকমের বেড়ে গেলো। মক্কায় যেন তাঁর আর কোনো আশ্রয় রইলো না।একদিন রাস্তা দিয়ে হেঁটে বাড়ি আসছিলেন, এমন সময় এক মহিলা মাথার উপর ময়লা-আবর্জনার স্তুপ ঢেলে দিলো। ফাতিমা ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদ থাকলে-  নবীজী বললেন- কেঁদোনা মা। ওর মন চেয়েছে- করেছে। যদি বুঝতে পারতো তবে কোনো নিরীহ পথচারীর উপর কেউ এমনভাবে ময়লা ফেলতে পারতোনা।  দুঃখ করোনা মা।
নবী মোহাম্মদ সাঃ নিত্তনৈমিত্তিক নির্যাতন আর সহ্য করতে না পারে তায়িফ এসে পৌঁছালেন। তায়িফবাসী নবীকে প্রত্যাখান করলে- উনি বললেন-ঠিক আছে । যেহেতু আমি আপনাদের কাছে কোনো আশ্রয় পাবোনা তবে আমি ফিরে যাই।
কিন্তু, ওরা নবীকে ফিরতে দিলোনা। পাথর ছুঁড়ে ছুঁড়ে নবীকে রক্তাক্ত করলো। পায়ের জুতোর সাথে রক্ত জমাট বেঁধে এমন অবস্থা হলো- উনি দাঁড়াতেও পারছিলেন না, হাঁটতেও পারছিলেন না। এই অবস্থায়ও উনি কোনো রকমের রাগ , দুঃখ , হিংসা, বিদ্বেষ পোষণ না করে প্রার্থণা করলেন- প্রভু এদের জ্ঞান, বিজ্ঞতা, ধীশক্তি দাও। এদের তুমি ক্ষমা করো প্রভু।
মাত্র দুই বছর বয়সে মহানবী সাঃ এর ছেলে কাসিম মারা গেলো।এর পরের সন্তান আব্দুল্লাহ মারা যায় মাত্র তিনমাস বয়সে।এররপ নবী মোহাম্মদের সবচেয়ে কনিষ্ঠতম সন্তান ইব্রাহীম মাত্র সতের অথবা আঠারো মাস বয়সে উনার কোলেই মারা যায়।একটা দুঃখ কাটিয়ে ওঠতে না ওঠতেই আরেকটা দুঃখ। পিতার কোলে শিশু সন্তানের মৃত্যুতে একজন পিতার মন নিদারুণ ব্যথায়  ভারাক্রান্ত। পিতা হিসাবে তিনিও কাঁদছিলেন। আবু লাহাবের কাছে এ খবর আসলেই উনি আনন্দ ধ্বনি দিয়ে ওঠলেন। রাস্তায় দাঁড়িয়ে খুরমা, খেজুর বিতরণ করে বলতে লাগলেন- হে আরববাসী। আজ বড় খুশীর দিন।সবাই আনন্দ, ফুর্তি করো। মোহাম্মদের শেষবংশ বাতি আজ একেবারে নির্বংশ হয়ে গেলো।নবী শুণলেন। কাঁদলেন। আবু লাহাবের জন্য প্রার্থণা করলেন।কিন্তু কোনো সাহাবাকে বললেন না,যাও লাহাবের কল্লাটা কেটে নিয়ে এসো।
মহানবীকে সবচেয়ে বেশী যন্ত্রণা,কষ্ট দিয়েছিলো আবু জাহেল। একজন মানুষকে কতভাবে নির্যাতন,উত্যক্ত, কষ্ট দেয়া   যায় তার সবকিছু আবু জাহেল করতো।কাবাঘরে নবী নামাজ পড়ছিলেন। আবু জাহেল মানুষদের লেলিয়ে দিলেন। নবী সিজদায় গিয়েছেন-এমন সময় উটের পরিত্যক্ত ,পঁচা, বিভৎস উৎকট গন্ধের নাড়ুিভুঁড়ি ওরা ঢেলে দিয়ে হোহো করে হেসে ওঠলো। সাহাবারা চারপাশ থেকে ওদের ঘিরে ধরলে নবী বললেন- ওদের যেতে দাও। ওদের কারো গায়ে যেন একটা আচড়ও না লাগে। না, কেউ চাপাতি নিয়ে কারো কল্লা কাটেনি। কোনো সাহাবি সেদিন অতি আহালাদি নবী প্রেমিক হয়ে  তলোয়ার বের করে রক্তারক্তি করেন নি। শুধু ফাতিমা খবর পেয়ে ছুটে এসে কাঁদলেন। সাহাবারা নবীকে ধরে রোদন করলেন।  পিতার শরীর পরিষ্কার করে দিলেন। 
নবী আল্লাহর দরবার প্রার্থণা করলেন- এদের ক্ষমা করো দয়াময়। 
হিন্দ বিন উতবা যিনি হিংসা, ক্রোধ, রাগে, প্রবল বাতিক গ্রস্থ হয়ে নবীজীর প্রিয়তম চাচা হামজা বিন আব্দুল মুত্তালিবের কলিজা চিবিয়ে খেয়ে ছিলেন- মক্কা বিজয়ের পর নবী তাকেও ক্ষমা করে দিয়ে বললেন- তোমার কোনো ভয় নেই। শুধু আমার সামনে এসোনা। আসলেই যে, আমার প্রিয়তম চাচাজীর কথা মনে পড়ে যায়। না, সেদিনও কোনো নবী, ইসলাম প্রেমিক সাহাবারা হিন্দের মাথা দ্বিখন্ডিত করতে তলোয়ার, চাপাতি নিয়ে এগিয়ে যাননি।
নবী নামাজের পর সাহাবাদের নিয়ে বসে আছেন। অপরিচিত দুজন লোক মসজিদের দিকে এগিয়ে যেতে যেতে বললো- মুসলমানরা বসে প্রস্রাব করে। তাই তুই দাঁড়িয়ে কর। বলতে না বলতেই লোকটি মসজিদের দেয়ালে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা শুরু করলো। সাহাবাদের কয়েকজন বসা থেকে ওঠে দাঁড়িয়ে ওদের দিকে অগ্রসর হতে গেলে- নবী বললেন- বেচারার ঘ্বণা সবটুকু আগে প্রকাশ করতে দাও। ঘৃণা শেষ হলে একসময় মনে ওর শান্তি আসবে।এরকম ঘটনায় ও  নবীর মর্যাদা হানি হয়নি।   আল্লাহর ঘর মসজিদের দেয়ালে প্রস্রাব করা হলেও জান্নাত লাভের জন্য  কেউ তরবারি নিয়ে শিরোচ্ছেদ করতেও এগিয়ে যায়নি।  চাপাতি নিয়ে এলোপাতাড়ি খুন করতেও কেউ  উদ্যত হয়নি।
মক্কা বিজয়ের পর বৃদ্ধা এক মহিলা বিশাল এক বোঝা নিয়ে দ্রুত গতিতে হাঁটছে। মাথার উপর এতোবড় বোঝাটা নিয়ে বেচারি ঠিকমতো হাঁটতেও পারছেনা। একজন লোক মহিলার বোঝাটি মাথায় নিয়ে তার গন্তব্যে পৌঁছে দিলে-মহিলা বললেন- আমাকে তো সাহায্য করলে। এবার তুমিও দ্রুত কোথাও পালিয়ে যায়। আব্দুল্লাহর ছেলে মোহাম্মদের কাছ থেকে বাঁচতে হলে পালাও। লোকটি বললেন- মা, আমিই আব্দুল্লাহর ছেলে মোহাম্মদ। কথাটি শুণেই মহিলা অঝোরে কাঁদতে কাঁদতে বললেন- তবে আমি এতোদিন এসব কি শুণছিলাম। 
নবীজীর হাঁটার পথে যে মহিলা প্রতিদিন কাঁটা বিছিয়ে রাখতো, একদিন কাঁটা না দেখে নবী তাঁকে দেখতে গেলেন। আহা! আজ পথে কোনো কাঁটা, আবর্জনা ফেলে রাখা নেই। বেচারীর তো কোনো অসুখ হয়নি।নবীজী সেই মহিলার ঘরে গিয়ে হাজির হয়ে অনুমতি নিয়ে কোশলাদি জানতে চাইলেন। 
ইয়ারমুকের একটি ঘটনা মনে পড়ে- অনেকেই যু্দ্ধাহত হয়ে মাটিতে পড়ে আছে। প্রাণ যায় যায় অবস্থা। একজন পানির পেয়ালা নিয়ে আহত সাহাবার সামনে যান।সাহাবা এক চুমুক দিয়ে অন্যজনের দিয়ে ফিরিয়ে দেন। অন্যজন আবার এক চুমুক দিয়ে আরেকজনের দিকে ফিরিয়ে দেন। এভাবে বেশ কয়েকজনের কাছে পানির পেয়ালাটি ঘুরার পরও দেখা যায়, পুরো পেয়ালা ভর্তি পানি রয়ে গেছে। না-এখানে অলৌকিক কিছু ঘটেনি।  এই যে বাখোয়াজ গরুর মাংসে, বেগুনের বাকলে, বালির ওপরে, কারো ত্বকে, গাছে,মাছে, লতা পাতায় আল্লাহ-রাসুলের নাম দেখে খোদায়ি অলৌকিকত্ব জাহির করা হয়- এগুলো ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছুই নয়। এগুলো হলো কম্পিউটারের ফটোশপের অলৌকিকত্ব, কেরামতি। এসব তুচছ জিনিসে আল্লাহ, আল্লাহর নবী হাজিরা দিয়ে আল্লাহর কেরামতি প্রকাশ করার কিছুই নাই। আল্লাহ যদি উনার অলৌকিকিত্ব প্রকাশ করতে চান, তবে সমগ্র পৃথিবীবাসীকে শুণাতে পারেন-মানুষ তোমরা আমার উপাসনা করো। ব্যস, খেলা শেষ হয়ে যায়। সেদিন দেখলাম-এক উট বালুর উপর মাথা দিয়ে সিজদা করে আছে।লাখে লাখে ছবিটি শেয়ার হচ্ছে। হায়রে, মুসলমান-ফজর নামাজে  মানুষের এক কাতার হয়না।আর  উটের সিজদায় লাখে লাখে শেয়ার হয়। উটের সিজদা আল্লাহর দরকার নেই। পারলে উটটিকে বালু থেকে মাথা উটিয়ে কোনো পশু হাসপাতালে পাঠান। তাতে বেচারা উটের একটু উপকার হয়। অন্যান্য প্রাণীর প্রতি সদয় হলে বরং আল্লাহ খুশী হবেন।
যাই হোক, পুরো পেয়ালা ভর্তি পানি রয়ে গেছে, কারণ এক সাহাবা চিন্তা করছেন- আমি যদি এক চুমুক পানি পান করি, আর অন্য সাহাবার যদি ত্বষ্না না মিটে।অন্য সাহাবাও সেরকম চিন্তা করছেন। আহা! আমি যদি পানির  পেয়ালায় চুমুক দিয়ে মুখ থেকে পেয়ালাটি সরাতে না পারি। তা হলে আরেক ভাই যে পানি পাবে না। বেচারার পানি তৃষ্নায় কষ্ট পাবে।  ফলে যু্দ্ধে আহত হয়ে কাতরাতে কাতরাতে কেউ এতুটুকু পানি ঠোঁটে স্পর্শ করেননি। পুরো পেয়ালাটিই পানি ভর্তি রয়ে গেছে।  এই হলো ইসলাম। এই হলো সম্প্রীতি, এই হলো ভ্রাতৃত্ববোধ, এই হলো ভালোবাসা।
আর আজকে , যারা সোনার টয়লেট না হলে শৌচকর্ম করতে পারেনা- সে ইসলাম আমার নয়। 
যখন ইচ্চে তখন বিয়েশাদি করে, সেবাদাসী, যৌনাদাসি রেখে-বহুবিবাহ পালন করে -সে ইসলাম আমার নয়।
যে তালিবানরা মালালাকে অক্ষর শিখানোর জন্য গুলি করে, নারীকে গৃহবন্দি করে রাখতে চায়-সে ইসলামতো আমার নয়।
যে  ভিন্নমত সহ্য করতে না পেরে- চাপাতি নিয়ে মানুষকে মেরে ফেলে- সে ইসলামতো আমার নয়।
শ্বেত পাথরে খচিত মর্মর জৌলুসে ভরপুর মসজিদ -কিন্তু মানুষ না খেয়ে কাতরাচ্ছে -সে ইসলামতো আমার নয়।
মোহাম্মদ সাঃ আর আল্লাহর নাম হীরা জহরত দিয়ে মসজিদের ভিতর বাঁধানো- কিন্তু হাজারো হাজারো মুহম্মদ নামের  সন্তান না খেয়ে আছে- সে ইসলামতো আমার নয়। 
নবী বলেননি- আমার নাম স্বর্নাক্ষরে না বাঁধালে কেউ আমার ওপর ঈমান আনেনি। বরং বলেছেন- যার প্রতিবেশী ক্ষুধা নিয়ে ঘুমায়-সেই আমার ওপর ঈমান আনেনি। 
মসজিদের মোতাওয়াল্লি, সেক্রেটারি , প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য যারা মারামারি করে- সে ইসলামতো আমার নয়।
সপ্তাহে ৩৪ ওয়াক্ত নামাজে মসজিদের দুকাতার ভর্তি হয়না,কিন্ত জুমার ১ক ওয়াক্ত  নামাজে রাস্তাঘাট বন্ধ করে , মানুষের চলাচলের অসুবিধা ঘটিয়ে ,চীৎকার চেচামেচি করে লোক দেখানো ইবাদত করে- সে ইসলামতো  ইসলাম নয়। 
যার মধ্যে অহঙ্কার আছে, গৌরব আছে, মানুষের প্রতি ঘৃণা আছে- সে ইসলামতো আমার নয়।
বরং-
যে মুসলিম খলীফা  ভৃত্যকে উটের পিটে চড়িয়ে নিজে উটের রশি ধরে উত্তপ্ত মরুর বালুর উপর দিয়ে হেঁটে যান- সেই ইসলামই আমার।
যে মানুষ অর্ধ পৃথিবীর খলিফা হয়েও পরিধানের একটা বস্ত্র ধোঁয়ে শুকানোর অপেক্ষায় থাকেন-সেই ইসলামই আমার।
যে মুসলিম খলীফার কাঁধের ওপর দাঁড়িয়ে প্রজা ঘরের দেয়াল মেরামত করে সেই ইসলামই আমার।
যে মুসলিম খলীফা বলে - মক্কা-মদীনায় একটা কুকুরও যদি না খেয়ে মারা যায়-তবে আমাকেই সর্বপ্রথম কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে- সেই ইসলামই আমার।
যে খলিফা  নিজের ভুলের জন্য প্রজার দুর্গতি হওয়ায় প্রকাশ্যে  নিজের হাতে বেত্রাঘাত নেন-সেই ইসলামই আমার।
যে খলিফা রাতের আঁধারে নিজ কাঁধে করে বায়তুল মাল থেকে প্রজার ঘরে খাবার পোঁছে দেন-সেই ইসলামই আমার।
যে খলিফা নিজের স্ত্রীকে দাত্রী হিসাবে প্রজার ঘরে সারারাতের জন্য পাঠিয়ে দেন -সেই ইসলামই আমার।
যে ধর্ম বলে -শ্রমিকের মাথার ঘাম শুকিয়ে যাওয়ার আগেই তার মজুরি তাকে দিয়ে দাও-সেই ইসলামই আমার।
যে ধর্ম বলে-মায়ের পদতলে সন্তানের জান্নাত। মা জাতিকে যে এতো মর্যাদা দিলো-সেই ইসলামই আমার।
যে ধর্ম বলে- তিনটি কন্যা সন্তানকে যে ভালোভাবে মানুষ হিসাবে গড়ে তোলবে তার জন্য রয়েছে জান্নাতুল ফেরদাউস- সেই ইসলামই আমার।
যে ধর্ম বলে-জ্ঞান অর্জন করা নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের জন্য বাধ্যতামূলক-সে ইসলামই আমার।
যে নবী বলেন- তোমার যা খাবে , যা পরবে। তোমাদের অধস্তনদের জন্য সেরুপ ব্যবস্থা করো।সে ইসলামই আমার।
যে জ্ঞান-নিয়ে চিন্তা করবে, জ্ঞানালোক মানুষের মাঝে বিতরণ করবে-তার জন্য স্বর্গদুয়ার খোলে দেয়া হবে-সে ইসলামই আমার।
এই ভালোবাসা, এই মহত্ব, এই আত্মত্যাগের  ধর্মই আমার। এরকম আরো শত-হাজারো ঘটনা রয়েছে। এসব পড়ুন। অন্যকে পড়তে বলুন। মানুষকে ভালোবাসার এরকম অনুপম মহত , উৎকৃষ্ট ঘটনাগুলো জানুন। পরিবারে আলোচনা করুন। এসব কথাগুলো আমরা, আপনারা সবার কাছে ঠিকমতো পৌঁছাতে পারিনি বলেই -আজ আমার ভাই, আপনার ভাই জঙ্গী হয়, ধর্মান্ধ হয়। আবার কেউ কেউ  প্রবল ইসলাম বিদ্বেষী হয়। কেউ বইয়ের পরিবর্তে চাপাতি বুকে নিয়ে ঘুমায়।  কেউ না বুঝে তর্ক করে।  আপনার যে ভাইটি জঙ্গী হয়ে কারো মতাদর্শ মানতে পারছেনা বলে  আজ ঠিক এসময়ে  চাপাতি ধার করছে- তাকে বলুন। না হয়, আর কারো সন্তান মারা যাবে ভাই।। পিতামাতার বুকে সারাজীবনের জন্য হাহাকার ওঠবে। যে বেদনা সহ্য করার মতো শক্তি কোনো মা বাবারই নেই।
 ৪৫ টি
    	৪৫ টি    	 +১১/-০
    	+১১/-০  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:২০
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:২০
খেয়া ঘাট বলেছেন: তারপরও লিখে যাই। মনের কথাগুলো লিখতে পারলে বুকটা হালকা হয়। শুভকামনা
২|  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:১৬
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:১৬
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: মহান আল্লাহ সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুন, আমিন।।। 
চমতকার লেখাটির জন্য খুব করে ধন্যবাদ জানবেন ভাই।
  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:২৩
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:২৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকেই বিনীত ধন্যবাদ।
৩|  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:১৮
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:১৮
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: একটা অসহায় মানুষকে আঘাত করলে তার প্রতিবাদ করার ক্ষমতা থাকেনা বৈকি! কিন্তু ক্ষমতা পাওয়ার পর যেসকল অত্যাচার অমুসলিমদের উপর করা হয়েছে সেগুলোও একটু কষ্ট করে পোস্ট দিন। পয়সার একপিঠ আগলে রাখলে তো সত্যটা প্রকাশ পাবে না। পয়সার দুই পিঠ নেড়ে চেড়ে দেখুন। শুভ কামনা।
  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:২৪
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:২৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: প্রথমদিকে ছিলোনা। শেষদিকে ছিলো। খলীফারা খুব সহায় ছিলেন।
আমার বিনম্র ধন্যবাদ রইলো ভাইজান।
৪|  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩০
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩০
পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: পোষ্ট ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।
  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩৬
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ।
৫|  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩০
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আজকের মুসলমানদের ব্যক্তিগত জীবনে এসব মহৎ গুনাবলীর প্রতিফলন থাকলে কাউকে আর নতুন করে ইসলামের দাওয়াত দিতে হতোনা। তবে আপনার এই প্রয়াসকে স্বাগত জানাই।
  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩৬
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই। বিনীত ধন্যবাদ রইলো
৬|  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১১:৪৫
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১১:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল একটা লেখার জন্য ধন্যবাদ।
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২২
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২২
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো ভাই।
৭|  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৩:৪১
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৩:৪১
আজমান আন্দালিব বলেছেন: ভালো লাগা...
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২৩
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রইলো ভাই।
৮|  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৪:৪৮
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  বিকাল ৪:৪৮
মুদ্দাকির বলেছেন: ভাই আসসালামুয়ালাইকুম, যাদের জন্য লিখেছেন তারা এই ঘটনা গুলো প্রায় সবটাই জানেন, কিন্তু তাদের মোটিভেশন অন্য কোথাও থেকে আসে!!!
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২৩
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার সাথে পুরোপুরি একমত। বিনম্র ধন্যবাদ রইলো।
৯|  ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৫৯
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৫৯
কিরমানী লিটন বলেছেন: খায়রুল আহসান বলেছেন: আজকের মুসলমানদের ব্যক্তিগত জীবনে এসব মহৎ গুনাবলীর প্রতিফলন থাকলে কাউকে আর নতুন করে ইসলামের দাওয়াত দিতে হতোনা। তবে আপনার এই প্রয়াসকে স্বাগত জানাই। 
সহমত,খায়রুল আহসান ভাইয়ের সাথে,আপনাকে অনেক শুভাশিস ...
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২৩
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: কিরমানী লিটন বলেছেন: খায়রুল আহসান বলেছেন: আজকের মুসলমানদের ব্যক্তিগত জীবনে এসব মহৎ গুনাবলীর প্রতিফলন থাকলে কাউকে আর নতুন করে ইসলামের দাওয়াত দিতে হতোনা
+++++++++++++++++
১০|  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১:৩২
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১:৩২
 আমিনুর রহমান বলেছেন: 
ইসলাম শান্তির ধর্ম ! চমৎকার পোষ্ট +
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২৪
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:২৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রইলো ভাই।
১১|  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:৪৫
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:৪৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সবাই যদি এভাবে ভাবত তাহলে আর হানাহানি থাকত না। তারা এভাবে ভাবতে পারে না।
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:৫০
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:৫০
খেয়া ঘাট বলেছেন: যাদের পড়ালিখা কম, তারা না হয় না বুঝলো। কিন্তু যারা একেবারে সর্বোচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উল্টাপাল্টা কাজ করে-তখনি খারাপ লাগে। ধন্যবাদ প্রিপ্রপা ভাই।
১২|  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:৪৬
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:৪৬
তিথীডোর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট! ভালোলাগা রইল...
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:৫০
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ২:৫০
খেয়া ঘাট বলেছেন: নিরন্তর ধন্যবাদ রইলোল
১৩|  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:০২
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:০২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সার্টিফিকেটধারী উচ্চ শিক্ষিত লোক কি সত্যিই শিক্ষিত? লাল সালু কিংবা আবদুল্লাহ যদি পাশ করার জন্য পড়ে থাকে তাহলে তার কাছ থেকে কিন্তু এই ধরনের ভাবনা আশা করতে পারেন না ভাই। লাল সালু পড়ে যদি এর অর্থ বুঝতে না পারে তাহলে তাদের জন্য করুণা ছাড়া আর কিছুই দেয়ার নেই। এই ধরনের সার্টিফিকেট ওয়ালারা ভুল ব্যাখ্যা করবেই।
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:২১
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:২১
খেয়া ঘাট বলেছেন: কিন্তু ওরাইতো সমাজের নৃপতি, ঠাকুর, ভুপতি, অধিপতি। আর ওদের পক্ষের  না হলেই তো গোমূর্খ  
 
১৪|  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:০৮
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:০৮
সজিব হাওলাদার বলেছেন: চমৎকার লেখাটির জন্য ধন্যবাদ।
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:২১
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:২১
খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই।
১৫|  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:২৭
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:২৭
খেয়া ঘাট বলেছেন: লালসালু'র মজিদের মোদাচ্ছের পীর- শুধু ধর্মীয় গোঁড়ামির পীরই না। শিক্ষিতদের মাঝেও বড় বড় পীর আছে প্রপা ভাই।
১৬|  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:৫৬
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৩:৫৬
এজজিলারেটেড উইন্ড বলেছেন: চমৎকার
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  ভোর ৪:২৮
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  ভোর ৪:২৮
খেয়া ঘাট বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ রইলো।
১৭|  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩৩
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:৩৩
ইছামতির তী্রে বলেছেন: অনেক ভাল লিখেছেন। আসলে আমরা ত্যাগের আসল ইতিহাস না পড়েই অনেক 'ত্যাগ' করতে প্রস্তুত। ইসলামের মূল স্বাদ আস্বাদন করতে না পারলে পা হড়কাবেই। 
ইসলামের মূল শিক্ষা আমরা সবাই যেন পাই-মহান আল্লাহর কাছে এই মিনতি করি।   
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:২৫
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:২৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: আসলে আমরা ত্যাগের আসল ইতিহাস না পড়েই অনেক 'ত্যাগ' করতে প্রস্তুত
মাশাল্লাহ , আমার পুরো লিখার মর্মার্থ আপনি এক লাইনেই বলে দিলেন।
বিনীত ধন্যবাদ রইলো।
১৮|  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১২:১৪
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  দুপুর ১২:১৪
বোকামানুষ বলেছেন: নাবিক সিনবাদ বলেছেন: মহান আল্লাহ সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুন, আমিন।।।
চমতকার লেখাটির জন্য খুব করে ধন্যবাদ জানবেন ভাই।
  ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:২৬
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:২৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: আমার বিনম্র ধন্যবাদ রইলো।
১৯|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:০৫
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:০৫
গাজী ইলিয়াছ বলেছেন: আপনার চমৎকার লেখাটির জন্য অনেক দোয়া ও ধন্যবাদ রইল! আপনার সাথে পরিচিত হতে পারলে ধন্য হব !
  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৪৪
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৪৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: আমার বিনম্র ধন্যবাদ রইলো ।
কিভাবে পরিচিত হতে পারি। আমি প্রবাসে থাকি ভাই।
২০|  ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৮:৪৩
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ৮:৪৩
ইলুসন বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। বিশেষ করে মহানবী (স) এর সন্তান মারা যাবার পরে আবু জেহেল মিষ্টি বিতরণ করেছে এটা পড়তে গিয়ে অনেক খারাপ লাগলো। এত কষ্ট পেয়েও একজন মানুষ আমাদের সবার জন্য শুধু দোয়া করে গেছেন। আর আমরা আজকে এতটা অধৈর্য্য!
  ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১:২৫
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১:২৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: আবু লাহাব খেজুর বিতরণ করেছিলেন।
বিনীত ধন্যবাদ ভাই।
২১|  ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১০:৩৮
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১০:৩৮
গাজী ইলিয়াছ বলেছেন: ভাই প্রবাসে কি করেন? আপনার লেখাটি এত ভাল লেগেছে আমার বেশ কয়েকজন বন্ধুকে পড়িয়েছি এবং আমার ফেসবুকে শেয়ার করেছি। আমার মোবাইলে একটি ফোন দিলেই কথা হতে পারে ! মোবাইল নং- ০১৭১৪০৬৩০৬৩ ! ভাল থাকুন! দোয়া রইল এবং আমাদের জন্যও দোয়া করবেন !
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৮:১২
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৮:১২
খেয়া ঘাট বলেছেন: আচ্ছাভাই, পরিচিত হয়ে ভালো লাগলো। সময় করে কথা হবে।
অনেক শুভকামনা রইলো আপনাদের জন্য।
২২|  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  ভোর ৬:৪১
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  ভোর ৬:৪১
মেলবোর্ন বলেছেন: ব্লগপোস্টে কপি করার অনুমতি চাচ্ছি -অবশ্যই লেখকের নাম সহ শেয়ার করার জন্য
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৮:১৪
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৮:১৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: অবশ্যই করবেন। যত বেশী পাঠকের পড়বে তত বেশি কল্যাণ হবে সবার।
লেখক-আরিফ মাহমুদ।(খেয়াঘাট)
লিঙ্কটা অনুগ্রহ করে দিবেন। বিনম্র ধন্যবাদ ভাই।
২৩|  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৮:২৫
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৮:২৫
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ, এটা একটা  মসজিদের জন্য  কনসেপ্ট মডেল সাইট আপনার পোস্ট টা এখানে Click This Linkআপনারা যারা ইসলাম ভালোবাসেন। আপনারা যারা ইসলামকে ঘৃণা করেন।
  ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৮:৪১
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ৮:৪১
খেয়া ঘাট বলেছেন: শুকরিয়া।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:১৩
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫  সকাল ১০:১৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন। তবে বাস্তবে এদেশে ওসব কথা খুব একটা কাজে লাগেনা!