নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইজ্জত

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৫

"জ্ঞান মানুষকে মুক্তি দেয় কিন্তু অহংকার মানুষকে জ্ঞান থেকে মুক্তি দেয় না"
বাংলাদেশের ৯৯.৯৯% মানুষের মাঝে এই অহঙ্কার আছে।

কোনো চৌকিদার উনার সাথে যদি ব্যাংকের কেরানীর যৎসামান্য খাতির থাকে উনি আর লাইনে দাঁড়িয়ে বিল পরিশোধ করবেন না। এতে উনার ইজ্জতে লাগবে। চৌকিদার থেকে কেরাণি, কেরাণি থেকে-ক্যাশিয়ার , ম্যানেজার হয়ে এই ইজ্জতের ধারা ক্রমবর্ধমান হারে উপরের দিকে বাড়তেই থাকে।
একবার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশানে টিকেট কাটার সময় দেখলাম-সামনের এক বৃদ্ধলোককে একেবারে ধাক্কা দিয়ে লাইনের সামনে গিয়ে একজন টিকেট কাটছেন। কারণ - জানলাম, উনি একজন মুক্তিযোদ্ধা। লাইনে দাঁড়ালে উনার ইজ্জতের অবমাননা হবে। ভাবলাম- বৃদ্ধ একজন লোককে গায়ের জোরে ধাক্কা দিয়ে টিকেট কাটাই যদি মুক্তিযোদ্ধার ইজ্জত হয়, তবে এরকম মুক্তিযোদ্ধার মুখে থু থু থু।

কোনো সংগঠনের নেতা, উপনেতা, পাতিনেতারা চান-সবাইকে পাশ কাটিয়ে উনাদের কাজগুলো আগে করে দেয়া হোক। তা না হলে উনাদের ইজ্জতে লাগে। কোনো অনুষ্ঠানে সামনের আসনগুলোতে নেতারা বসতে না পারলেও উনাদের বড় ইজ্জতে লাগে।
বাংলাদেশের সংগীতের এক জীবন্ত কিংবদন্তী পুরুষ শিল্পী নিয়াজ মোহাম্মদকে একবার সামনের আসনের চেয়ার থেকে ওঠিয়ে দেয়া হয়েছিলো- এক নেতাকে ইজ্জত দিতে। এরপর থেকেই এই শিল্পী অভিমানে গান গাওয়াই বন্ধ করে দিলেন।

বড় মাওলানাদের দেখেছি বিশাল মাহফিলে খুবই সুমধুর সুরে উপস্থিত জনতার উদ্দ্যেশে সালাম দিতে। কিন্তু এই একই মাওলানাকে দেখিনি একলা পথে হেঁটে যেতে অন্য কোনো মানুষকে আগে থেকে সালাম দিতে। কারণ- এতে যদি উনার ইজ্জতে লাগে।

চেয়ারে বসা যে কাউকে স্যার বলে সম্বোধন করতে হবে। না হলে। উনাদের মন খুবই খারাপ হবে। কারণে এতে উনাদের ইজ্জতে লাগে।

কোনো নেতা, নেতার খুচরা পয়সা, ভাংতি পয়সাও যদি আপনার সামনে আসে আর আপনি উনাকে শ্রদ্ধা করে ওঠে না দাঁড়ান -তাহলেও উনাদের ইজ্জতে লাগবে। এই প্রসঙ্গে একটা ঘটনা মনে পড়লো- আটলান্টা সিটি কর্পোরেশানে তখন আমি নতুন কাজে যোগ দিয়েছি। অফিসের সবার সাথে ভালো পরিচয় হয়নি। ঠিক সে সময়-আটলান্টা সিটি কর্পোরেশান একটা গলফ টুর্নামেন্টের আয়োজন করে। আমরা অফিসের সবাই খুব ভোরে মাঠে গিয়ে হাজির হয়েছি। আমি আর আমার সহকর্মী টামিকা পাশাপাশি চেয়ারে বসে পত্রিকার পাতা দেখছি। এমন সময়- আমার বস সোজান বললো- আরিফ-আপনার সাথে পরিচয় করে দেই। ইনি-আমাদের মেয়র শার্লি ফ্রাঙ্কলিন। এ কথা শোনার সাথে সাথে আমি একেবারে লাফ দিয়ে চেয়ার থেকে ওঠে দাঁড়ালাম। বলে কি- আটলান্টার মেয়র আমার সামনে। টামিকা সবেমাত্র জর্জিয়া স্ট্যাট থেকে গ্রাজুয়েশান করেছে।ও দেখি চেয়ারে বসেই আছে। আর আপন মনে পত্রিকা পড়েই যাচ্ছে।মেয়র সামনে দাঁড়ানো-এতে ওর কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। মেয়র বললেন-আপনি দাঁড়াচ্ছেন কেন? আপনি বসুন। আপনার সাথে পরিচয় হয়ে ভালো লাগছে। আমিও বললাম-আপনার সাথে পরিচয় হয়ে আমিও খুবই উৎফুল্ল। টামিকা বসে রইলো- মেয়রের সাথে চোখাচোখি হলো। দুজনে মিষ্টি করে হাসলো। এরপর মেয়র সামনের দিকে এগিয়ে গেলেন। মেয়রের ইজ্জতের এতোটুকু হানি হলোনা।

এ প্রসঙ্গে ঢাবি'র একটা ঘটনা মনে করলে এখনো চোখে পানি আসে। একবার আমার এক বন্ধু সেলুনে সেভ করছিলো। এমন সময় সেলুনে এক লীডার আসেন। আমার বোকা বন্ধুটির তখন অর্ধেক গাল শেভ হয়েছে। ও লীডারকে দেখে কেন সাথে সাথে ওঠে দাঁড়ালোনা, সেজন্য নেতা আর উনার সাথের কিছু ভাংতি পয়সারা বোকা বন্ধুটিকে কান ধরে ওঠ বস করালো। আমি আর বন্ধুটির বাবা যিনি হলে ছেলেকে দেখতে এসেছিলেন- সেলুনের ভিতরে ওর সেভ হওয়ার অপেক্ষায় বসে ছিলাম।বীতশ্রদ্ধ বাবার চোখে ছলছল করা পানি।আমার ভিতরটাও হু হু করে কাঁদছে। আমি আলতো করে বৃদ্ধা চাচার হাতে চাপ দিলাম। বুকের ভিতরটা ভেঙ্গে চৌচির হয়ে যাচ্ছে। বাবা,চেয়ে চেয়ে দেখছেন- বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা উনার আদরের সন্তান বিনা অপরাধে কান ধরে ওঠবস করছে। সন্তান হয়তো মনে মনে ভাবছে- মাটি তুমি দুভাগ হও। আমি তোমার ভিতর ঢুকে যাই। কানে কানে বললাম, এখন সংযত হতে হবে চাচা। কিছু বললে- বিপদ আরো ভয়ঙ্কর হতে পারে।

একবার জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইরেক্টর ডঃ রব ম্যাকবেথের সাথে আলাপ হচ্ছিলো। কথা প্রসঙ্গে বললেন- তোমাদের ধর্মের যে জিনিসটি আমার সবচেয়ে ভালো লাগে- তা কি জানো?
আমি বললাম- আপনি বলুন।
উনি বললেন- তোমাদের প্রার্থণা। মসজিদের ভিতরে সবাই যখন ধনী-গরীব, কালো ধলো, ছোট, বড় সবাই এক লাইনে দাঁড়িয়ে গায়ের সাথে গা লাগিয়ে প্রার্থণা করো -সেই জিনিসটা আমার অপূর্ব লাগে। এতো সুন্দর সাম্য যেন পৃথিবীর আর কোথাও নেই।

গতবার দেশে গিয়ে শহরের মসজিদে আসরের নামাজ পড়তে গেছি। দেখি, ইমামের ঠিক পেছনের জায়গাটি ফাঁকা। সেই ফাঁকা জায়গা পূরণের জন্য যখন সামনে যাবো-দেখি পাশ থেকে একজন বলছেন-ভাই, একটু সরে দাঁড়ান। এটা ডিসি সাহেবের জায়গা। উনি এইতো এক্ষুণি চলে আসবেন।

মনে মনে ভাবলাম- সাম্য বড় কথা নয়। ইজ্জতই আসল কথা। অধঃপতন আমাদের হবেনাতো । আর কার হবে!!!!!

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪১

মোহাম্মদ সোহেল রানা বলেছেন: বাস্তব কথা।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: দুঃখময়

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

জটায়ু. বলেছেন: চরম বাস্তব

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: খুবই দুঃখময়।

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

আজমান আন্দালিব বলেছেন: হুমম...আমরা ইজ্জতের সমঝদার...

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: জ্বিভাই। ইজ্জত ছাড়া চলেনা।

৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ব্লগেও এমন হতে পারে। যেমন ধরেন, কোন এক মডু একটা ব্লগে কমেন্ট করলো। তখন পোস্টদাতা দেখা যাবে যে স্কিপ করে মডুর রিপ্লাই দিচ্ছে। /:)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

খেয়া ঘাট বলেছেন: জটিল বলেছেন-----
এটা মডুর জন্য ইজ্জতের আর পোস্টদাতার জন্য তেলের ব্যবহার হতে পারে :) :)

৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম, ভাল পর্যবেক্ষণ ! ++

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান।

৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: মনে মনে ভাবলাম- সাম্য বড় কথা নয়। ইজ্জতই আসল কথা। অধঃপতন আমাদের হবেনাতো । আর কার হবে!!!!!

হুম ঠিক কথা।

আমার বাসায় তিনটা ছেলে কাজ করে, তিনজনই ভার্সিটিতে পড়ে। এজন্য এদের ইজ্জতের কিছুই হয়না। কাজ করে সেই টাকা সেমিস্টারের ফি হিসাবে জমা দেই। ক্লাস করে শনি, রবি। এই দুইদিন কাজে আসেনা। আমাকে নাম ধরে ডাকে, এটাই তাদের কালচার।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার জন্য ভালোবাসা। ওদের জন্যও ভালোবাসা।
আমাদের দেশটা এরকম হবে সেটাই বড় আশা।

৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:


বাস্তবিক কথা বলেছেন।

আমার কাছে ইজ্জতের সংজ্ঞাটা অন্যরকম। নিজেকে নিজে সম্মান করতে পারাটাই আমার কাছে ইজ্জত রক্ষা মনে হয়। অন্যের কাছ থেকে জোর করে সম্মান চেয়ে নেওয়াটায় কোন ইজ্জত নেই।

আমাকে এখনো অনেক চাওয়ালাই তুমি করে ডাকে। আমি তাতে কিছু মনেও করি না। তুমি করে বলাটায় আমার ইজ্জত হানি হচ্ছে না। বরং ইজ্জতের মর্যাদাটা আরো বাড়ে যখন - আমি দোকানে ঢুকে অর্ডার করার আগেই আমার চাওয়া জিনিস পেয়ে ফেলি। আমার কাছে এইটাই অনেক বড় কিছু।

আবার, অনেকেই দেখা যায় জোর করে ইজ্জতটা পেতে চায়।
একটা কোচিং-এ থাকায় এইটা বেশ ভালভাবেই কাছ থেকে দেখেছি।

কোচিং-এ সকল ধরণের পরিবারের ছেলেমেয়েরাই আসে। কেউ ফি পুরোটা দিতে পারে না, আবার কেউ দিতে পারে। সাথে থাকে কিছু এলাকার নেতাদের কাছের মানুষ।
এইসব ক্ষেত্রে দেখা যায়, স্বচ্ছলরা এসে আমার সাথে ভাব নেওয়ার চেষ্টা করে। বুঝাতে চায় অনেক কিছু জানে তারা। নেতারা আবার প্রভাব দেখায় - ফি না কমালে কোচিং থাকতে দিবে না এলাকায়। আবার, তারা এসে কিছুটা অসচ্ছল অভিভাবককে অপমানও করে। তারা চায় - সকল আকর্ষণ তাদের উপরই থাকুক।

আমি অবশ্য এইসব মানুষকে সুন্দর করে বলে দেই, আপনি এখন চলে গেলে আমি খুশি হব। আপনার ছেলে বা মেয়ের জন্য পাশেই আরেকটা কোচিং আছে - সেখানে দিন। আমারটায় আমি পড়াবো না।
এই জন্য অবশ্য লসেও আছি - কিন্তু শান্তিতে আছি ভালই।

পোষ্টটা আমার বেশ ভাল লাগলো। +

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১২

খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনার মন্তব্যের কথাগুলো খুবই সুন্দর।
++++++++++++

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইজ্জতই আসলে বড় কথা। ;)

সংঘঠন < সংগঠন হবে কি? আর শিল্পী কি নিয়াজ মোর্শেদ এর জায়গায় নিয়াজ মোহাম্মদ হবে?

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: মারাত্মক দুটো ভুল। ঠিক করে দিলাম ভাই। হৃদয়ের গভীর থেকে ধন্যবাদ।

৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এই পার্থক্য টা থেকেই যাবে বরাবর।। আমরা পারবো না এই বৃত্ত থেকে বের হতে।। তাই তো একপ্রকার মেনেই নিয়েছি।।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: ( :( :( :(

১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অবাকের ইমো বোধহয়,কেন?? মসজিদে ডিসি সাহেবের নির্ধারিত স্থানে কি নামাজ পড়তে পেরেছিলেন??

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০০

খেয়া ঘাট বলেছেন: দুঃখের ইমো দিয়েছি। জ্বিনা পারিনাই। ঐ জায়গাটা উনার। ইমামের পেছনের জায়গায় নামাজ পড়লে সোয়াব বেশি। উনি অধিক সোয়াব থেকে মাহরুম হতে চান না ।

১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: স্যরি ভাই বুঝতে পারি নি।।
তবে ঐ পরিস্থিতিতে আমার আপনার কিছুই করার নেই।। এর উপর ভিত্তি করেই আমর প্রথম মন্তব্যটা।।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: ঐ পরিস্থিতিতে আমার আপনার কিছুই করার নেই।। সেটাই।
ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।

১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: মাওলানা সাহেবদের ইজ্জত খুবই বড়।

১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

মেঘপিয়ন বলেছেন: "।সাম্য বড় কথা নয়। ইজ্জতই আসল কথা। অধঃপতন আমাদের হবেনাতো । আর কার হবে!!!!!

এই ইজ্জতের দোহাই দিয়েই হচ্ছে সহস্র বেইজ্জতি কাজ , তা সেটা অন্যের হোক কি নিজের ,পার্থক্য বোঝার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন এইসব ইজ্জতওয়ালা রা

১৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

মাকড়সাঁ বলেছেন: এতো, সত্যি বলে ফেললেন

১৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

মাকড়সাঁ বলেছেন: "জ্ঞান মানুষকে মুক্তি দেয় কিন্তু অহংকার মানুষকে জ্ঞান থেকে মুক্তি দেয় না" 100 vag sotto

১৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

তাল পাখা বলেছেন: মনে মনে ভাবলাম- সাম্য বড় কথা নয়। ইজ্জতই আসল কথা। অধঃপতন আমাদের হবেনাতো । আর কার হবে!


সহমত।

১৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: বাস্তব কথা। আসলে জাতি হিসেবে আমরা দুনিয়ার নিকৃস্টতম মনে হয়!

১৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮

চন্দ্রপ্রেমিক বলেছেন: জ্ঞান মানুষকে মুক্তি দেয় কিন্তু অহংকার মানুষকে জ্ঞান থেকে মুক্তি দেয় না। প্রমাণঃ ডিসি,মাওলানা বনাম ডঃ রব। সহমত।

১৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

চিলেকোঠার চঁড়ুই বলেছেন: ভাই,আমাকেও বিদেশ নিয়ে যান,এখানে আর ভাল লাগেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.