![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অপ্সরী মেহেরিন ফেসবুকে কোনো ছেলেকে তেমন পশ্রয় দেয়না। নিজের ছবিও তেমন পোস্ট করেনা। মাঝে মাঝে কদাচিৎ ঋতু বদলের সাথে বদলে যায় তার ছবি। মেহেরিনের সাথে নাদিয়া নামক এক উষসী-রুপসী মেয়ের পরিচয় হয়। লাইক, শেয়ার, কমেন্ট বিনিময় পথে ধীরে ধীরে দুজনার বান্ধবীত্ব প্রগাঢ় হলে-কোনো বৈঠকি আড্ডার অভিসন্ধনে কোনো এক স্নিগ্ধ সন্ধ্যায় দুজনার পরিচয়কে আরো সমৃদ্ধ করার মনোবাসনা দুজনার মাঝে তৈরি হয়।
একাধিক মুখপুস্তকীয় বার্তা ব্যতিহারের পর দুজনার মাঝে নারীসুলভ উন্মুখতা বাড়ে, অধীরতা প্রলম্বিত হয়। অস্থির সময় প্রবাহ শেষ হলে নির্দিষ্ট সময়ে মেহেরিন নাদিয়া পরষ্পরকে বার্তা প্রেরণ করে গৃহ থেকে বের হয়। দুজনে একি সময়ে রেস্তরাঁয় আসে।
জামিল সাহেব দেখেন- তার নিখোঁজ ছেলে আরমান রেস্তরাঁয় একটা পূর্ব নির্দিষ্ট টেবিলে সংশয় চিত্তে কেমন উৎকন্ঠিত সময় পার করছে। জনক-পুত্র মুখোমুখি বসে অভিশঙ্কিত সময় পার করেন। জামিল সাহেব বুঝতে পারছেন না -তিনি আনন্দিত , উদ্বেলিত, হান্টার না হান্টি। একসময় দুজনে ঘরে ফিরেন। এরপর থেকে মেহেরিনের সাথে নাদিয়ার আর কোনো মুখপস্তকীয় অনুবন্ধ ঘটেনি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ফেসবুকের বাস্তবতা।।