নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১) আইন শৃঙখলা বাহিনীর সদস্যরা ভয়ংকর তথ্য দিয়ে বলেছেন- ভবঘুরে লোকটি সিরিয়াল রেপিস্ট। তাই?
২) তবে, সবচেয়ে ভয়ঙকর কথা হলো- এতোগুলো সিরিয়াল ধর্ষণ করার পর লোকটি এতোদিন বাইরে থাকে কেমন করে?
৩) এই প্রশ্নটা কেন কেউ করলোনা এবং এই জবাবদিহিতাও কেন কেউ দিলোনা?
৪) আরো ভয়ঙকর কথা হলো- এরকম আর কত সিরিয়াল রেপিস্ট আরো কত জায়গায় এভাবে ওঁৎ পেতে আছে- কে জানে?
৫) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী যদি ধর্ষিতা না হতো-তবে কি এই রেপিস্টকে গ্রেফতার করা হতো?
৬) বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যদি প্রতিবাদমুখর না হতো- তবেও কি একে গ্রেফতার করা হতো?
৭) যদি হতো- তবে আগে যে এতোগুলো রেপড হলো- তখন গ্রেফতার হলো না কেন? এবং ঐ সকল ভিকটিমরাও বিচার পেলোনা কেন?
৮) এই লোকটি যদি প্রভাবশালী কেউ হতো -তবে কি এতো দ্রুত আইনের আওতায় আনা হতো?
৯) যদি হয়- তবে তনুকেতো অদৃশ্য কেউ ধর্ষণ করেনি? এই ধর্ষকরা এখন কোথায়?
১০) এই ধর্ষককে ক্রসফায়ার কিংবা ফাঁসি দিলেই কি ধর্ষকাম বন্ধ হয়ে যাবে?
না। রেপিস্টকে ক্রসফায়ার-ফাঁসি দিলে শুধুমাত্র একজন ভবঘুরে কমবে- একজন ধর্ষক কমবে কিন্তু ধর্ষকাম দূর হবেনা। যিনি ভিক্টিম তিনিও তার ক্রসফায়ার চাননা। তিনিও পুরো সিস্টেম থেকে এই নোংরা জিনিসটির বিনাশ চান। কিছু কিছু মানুষের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাবোধ চলে আসে। মানসিকভাবে ভেঙ্গে না পড়ে ধর্ষককে ধরিয়ে দেয়া এই বোনটি আর সার্বক্ষণিক সাহস দিয়ে যাওয়া মায়ের প্রতি রইলো গভীর শ্রদ্ধা। একটা সমাজে একজন রেপিস্ট ইচ্ছেমাফিক রেপ করছে-খাচ্ছে -দাচ্ছে , বাইরে ঘুরছে-এবং নতুন শিকার ধরার জন্য ওঁৎ পেতে আছে-এসব কথা ভাবলেইতো শরীরে শুধু একটা ভয়ের হিমস্রোতই বয়ে যায়না বরং প্রচণ্ড ঘৃণা আর লজ্জা লাগে।
এই লজ্জাটা আসলে কার? ধর্ষিতার না, ধর্ষকেরও না। পুরো লজ্জাটাই সিস্টেমের। পুরো লজ্জাটাই আমাদের।
২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: দরিদ্র দেশে আপনি ইউরোপের মতো আইন আশা করতে পারেন না।
৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কেন ধর্ষণ জানতে চাই
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হচ্ছে, এট জর্জমিয়া