নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট

ভাষাহীন বাবুই

খেয়া ঘাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা অবুঝ, মুর্খ ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। আপনার শিক্ষিত, বুদ্ধিমান-বাকিগুলোর বিরুদ্ধে আপনারা দাঁড়ান- নিষেধ করেছে কে?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৬

ওয়াশিংটনের আব্রাহাম লিঙকনের চমৎকার ভাস্কর্য আছে। আবার পুরো কিউবা জুড়ে ফিদেল ক্যাস্ট্রোর কোনো স্ট্যাচু নেই। কিন্তু পুরো কিউবার বুক জুড়ে তার ইমেজ ছড়িয়ে আছে। ফিদেল নিজেই নিষেধ করে গিয়েছেন- তিনি পাথরে থাকতে চাননা। মানুষের বুকে থাকতে চান। জার্মানে এরদোগানের স্বর্ণের “অবয়ব” বানানো হয়েছিলো। এখন নেই। মুসলিম মনীষী রুমি, হাফিজের ভাস্কর্য সহ নানা মুসলিম দেশে বিখ্যাত মানুষের ভাস্কর্য আছে। কারণ-ভাস্কর্য নান্দনিকতা বৃদ্ধি করে -কথা সত্য। কিন্তু এই নান্দনিকতা আপনি কোথায় খুঁজছেন!!!

কোন এক বিখ্যাত কবির পদ্যের লাইন- "রাতে মশা, দিনে মাছি -এই নিয়ে ঢাকায় আছি"। আরেক বিখ্যাত সাংবাদিক লণ্ডন পত্রিকায় রিপোর্ট করেছিলেন- ঢাকা হলো মশা, মাছি আর মানুষের শহর। এই মশা-মাছির পাশাপাশি যেখানে প্রতিটি অফিস দূর্নীতিতে মেডেল পায়- সামান্য বৃষ্টি হলে ঢাকা শহর নর্দমার পানিতে সয়লাব হয়ে যায়-ভার্সিটির শিক্ষকরা অন্যের থিসিস চুরি করে বেড়ায়, অফিসগুলো ঘুষের আড়ৎ বানায়-খাবারে ভেজাল মিশায়- সরকারি হাসপাতালের করিডোর গুলো অন্ধকারে ঢেকে যায়, একটা সীটের জন্য রোগীর স্বজনদের রোনাজারি-হাহাকার-আর্তনাদ শুনা যায়- ভার্সিটিতে ধর্ষণ আর মাদ্রাসায় বলাৎকারের বিভৎস ঘটনা ঘটে যায়- সেখানে ভাষ্কর্যের নান্দনিকতা মানে হলো টাট্টিখানায় বসে গোলাপের খুশবু নেওয়া । বঙ্গবন্ধু আজ বেঁচে থাকলে বলতেন- তোমরা যতনা নান্দনিকতা বাড়ানোর জন্য ভাস্কর্য বানাচ্ছো। তার চেয়ে বেশি বানাচ্ছো আমাকে তেল মারানোর জন্য। গতকাল দু মিনিটের তাঁর একটা ভাষণ শুনছিলাম- সেখানে তিনি একেবারে কান্নাজড়িত কন্ঠে বলছেন- ভিক্ষা করে প্রায় তিনশত কোটি টাকা আমি বিদেশ থেকে আনলাম- কিন্তু চোরের দল সব লুঠ কইরা খাইলো। সবাই পায় সোনার খনি, আমি পেয়েছি চোরের খনি। আর এই চোরগুলো কোনো মেহনতি মানুষ, কৃষক, শ্রমিক না- এরা হলো সব শিক্ষিত চোর। বঙ্গবন্ধু তৈলমারা এইসব শৈল্পিক শিক্ষিত চোর বাটপারদের ভালোই চিনতে পেরেছিলেন।


কিন্তু মূল কথা হলো- এতো মুসলিম দেশে এতো মুসলিম শাসক, মনীষার ভাস্কর্য যদি থাকে তবে -এই দেশে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য থাকলে সমস্যা কি? পলাশীর মোড়ে শামীম সিকদারের বানানো বঙ্গবন্ধুর চমৎকার একটা ভাস্কর্য আছে। এতোদিন কোনো সমস্যা হলোনা। আজকে হঠাৎ করে হচ্ছে কেন?
হুজুরদের কথা- সাদ্দাম, গাদ্দাফি, এরদোগান, রুমির ভাস্কর্য থাকা না থাকা ব্যাপার না। আমাদের দেখতে হবে- নবী-রাসুল, খলীফা-সাহাবাদের কোনো ভাষ্কর্য আছে কিনা? কারণ-রাজা বাদশাহরা আমাদের আদর্শ না। আমাদের আদর্শ নবী রাসুল। যেটা ইসলামে নেই- সেটা এই দেশে থাকতে পারবেনা।

কিন্তু ইসলামেতো শিশু বলাৎকার নেই, মক্তবে ছোট শিশুকে বেদম প্রহার নেই, ঘুষ নেই , দূর্নীতি নেই। এমনকি নবী সাঃ কোরআন পাঠ পর্যন্ত ধীরে ধীরে করতে নির্দেশ দিয়ে বলেছেন- রব খুব গোপন প্রার্থণাও শুনতে পান। ধর্ম আত্মপ্রচারের জন্য নয়। এটা হলো আত্মশুদ্ধির জন্য। কিন্তু এসব কিছুইতো পুরোদমে চলছে। ঘুষ চলছে, দূর্নীতি চলছে, শিশু বলাৎকার চলছে, রাতের বেলা হাসপাতালের পাশেই মাইক বাজিয়ে বিকট শব্দে ওয়াজ মাহফিল চলছে। বর্তমান সময়ের ওয়াজ মাহফিল হালাল এন্টারটেইনমেন্ট ছাড়া আর কিছুই নয়। শুধু দোষটা হলো ভাষ্কর্য বানানোর? আর মুর্তি পুজা করার। দেশের নব্বই ভাগ মুসলমান, দশভাগ হিন্দু। পুজার জন্য কি এরা মুর্তি বানিয়ে উপাসনা করতে পারবেনা। এরা কি দেশের নাগরিক না?

হুজুর বলেন- বড় কঠিন কথা বলেছেন। মন্দিরে মুর্তি বানানো যাবেনা। পুজা করা যাবেনা। সেকথাতো কোথাও বলিনি। বরং প্রয়োজনে ওদের উপাসনার কাজ নির্বিঘ্ন করা-প্রতিটি শাসকের দায়িত্ব এবং এই দায়িত্বের সাথে আমরা পুরোপুরি ঐক্যমত পোষণ করি। মন্দিরে মুর্তি থাকবে থাকুক। তাতে আমাদের কিছুই যায় আসেনা। শুধু কমন মহল্লায়, চলার পথে যেন কোনো মুর্তি- ভাষ্কর্য না থাকে। ইসলামী রাষ্ট্রে এসব থাকতে পারবেনা।

কিন্তু দেশতো ইসলামী রাষ্ট্রনা। আপনারা পারলে ক্ষমতায় যান। তারপর নিজের ইচ্ছেমতো আইনকানুন বানান। আর মাটির-পাথরের মুর্তিতো একেবার অক্ষম একটা জিনিস। এটা মক্কার প্রবল ক্ষমতাবান কুরাইশ সর্দাররাও বুঝতো। তাই, ইসলামে আইডেলটির বিরুদ্ধে হওয়া জিনিসটা শুধু মুর্তি উপাসনার ভিতর ছিলোনা- এটা ছিলো কোনো ক্ষমতা, কোনো রাজা -বাদশা- শাহানশাহ, অর্থ, বিত্ত, পদবী- কারোরই পুজা না করা। এই জিনিসটাই ছিলো- ইসলামের সবচেয়ে বড় বিপ্লব। যা কুরাইশদের মাঝে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিলো। মুর্তি পুজা হলো কি হলোনা তাতে আসলে আবু জেহেলদের তেমন কোনো মাথাব্যথা ছিলোনা। আল্লাহর কাছে অনুগ্রহ না চেয়ে অন্য যেকোনো কিছুর প্রতি অনুগৃহিত হওয়াটাই হলো আসল পুজা। একজন ডিসি, এসপি, এমপি, মন্ত্রীদের পাশে কাচুমুচু করে দাঁড়িয়ে থাকাটাই পুজা। মাস্তান- পাতি মাস্তান স্কুলের চেয়ারে বসে থাকেন- আর একজন শিক্ষাগুরুর দাঁড়িয়ে থাকাটাই হলো- ভয়ের পুজা। শুধু মুর্তিগিরি পুজা না-পিরগিরি, মাজারগিরি এসব কিছুই পুজা। একটা পাথরের তৈরী ভাষ্কর্যের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গেলেন- কিন্তু দেশ জুড়ে ভয়ের পুজার বিরুদ্ধে, মাজার পুজার বিরুদ্ধে, পীর পুজার বিরুদ্ধে- শিশু বলাৎকারের বিরুদ্ধে - দুর্নীতিের বিরুদ্ধেতো দাঁড়াতে পারলেন না। শুধু লিল্লা, যাকাত , ফিতরা খেয়ে জীবন পার করে দিলেন।

হুজুর বললেন- আমরা লিল্লা- যাকাত -ফিতরা খেয়ে এতিম খানা চালাই। আর আপনারা শিক্ষিত হয়ে কোটি কোটি টাকা দেশ থেকে পাচার করে - বিদেশ গিয়ে বাড়ি ঘর বানান। আর খোঁজে খোঁজে সব দোষ শুধু মোল্লাদের ঘাড়ের উপর চাপান। দুদক- কোর্ট-কাচারি, অফিস আদালত, টেলিভিশন, মিডিয়া এসবের কোনো কিছুইতো আর মোল্লারা চালায়না। আপনাদের মতো শিক্ষিতরাই চালায়। আমরা অবুঝ, মুর্খ ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। আপনার শিক্ষিত, বুদ্ধিমান-বাকিগুলোর বিরুদ্ধে আপনারা দাঁড়ান- নিষেধ করেছে কে?

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্ম ভুল ধারণার উপর প্রতিষ্ঠিত; ফলে, এই ভাবনার লোকেরা কোন কিছুই সঠিকভাবে করতে পারার কথা নয়।

২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৩

রাােসল বলেছেন: Thanks for your universal true expression. We dont follow religion. That may Islam, Hindu or others. And stupid people capitalize this failure & attack religion especially Islam.

৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৬

আমি নই বলেছেন: ভাই এগুলো বলে লাভ নেই। তেলবাজি চলছে চলবেই। পোষ্ট এ লাইক।

অফটপিক: এই চাঁদগাজী কি একজন নাকি অনেকে মিলে ওই আইডিটা চালায়, মাঝে মাঝেই কনফিউজড হয়ে যাই। যেই পোষ্টেই ইসলাম, হুজুর, মাওলানা এই জাতীয় শব্দ থাকে সেই পোষ্টেই ওনার ধর্ম বিরোধি একখানা মন্তব্য থাকেই। আজব!!!

৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: দেশে সমস্যার অভাব নাই। আর হুজুরেরা ফালতু বিষয় নিয়ে মাঠ কেন গরম করতে চাইছে?

৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনি একদম ঠিক বলেছেন কিছু লোক ভাস্কর্য নিয়ে আন্দোলন করতেছে আর বাকিরা অন্য কিছু নিয়ে করুক। উখিয়া ছাত্রলীগ ধর্ষণ করে দলের দোয়ায় দেয়।
https://m.mzamin.com/article.php?mzamin=253315

৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৩১

শাহ আজিজ বলেছেন: রাজনিতিকরা রাষ্ট্র আর ধর্মকে মুখোমুখি দাড় করিয়ে ফায়দা লুটছে ।

৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৩

আমি নই বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: দেশে সমস্যার অভাব নাই। আর হুজুরেরা ফালতু বিষয় নিয়ে মাঠ কেন গরম করতে চাইছে?

আপনার কাছে যে বিষয় ফালতু সেটা সবার কাছেই ফালতু মনে হবে এটা মনে করার কোনো কারন আছে? আর এই পোষ্টের বিষয়ই তো এটা, হুজুরদের কাছে যেটা দরকারি মনে হয়েছে তারা সে বিষয়ে মাঠ গরম করতেছে, আপনার কাছে যেটা বেশি সমস্যা মনে হচ্ছে সেটা নিয়ে আপনিও প্রতিবাদ করেন।

৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লাস্ট প্যারাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০১

মরুর ধুলি বলেছেন: সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট। লেখককে ধন্যবাদ না জানিয়ে পারছিন। সময় কিছুটা সঙ্গ দিলে আমার ব্লগ ঘুরে আসতে পারেন।

https://www.somewhereinblog.net/blog/Morurdhuli/30311863

১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সব কথার শেষ কথা লাস্ট প্যারা।++ খুব ভালো লিখেছেন।‌
কিন্তু কথাই বলে চোর না শোনে ধর্মের কথা। কাজের দিন শেষে যে যেখানে ছিল সেখানেই থাকবে। স্বপ্ন অধরাই রয়ে যাবে।

১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: দেশে এখন করোনা চলছে। প্রতিদিন মানুষ মরছে। কাজেই অন্য যে কোনো ইস্যুর চেয়ে করোনা ইস্যুটা সবচেয়ে বড়। করোনা নিয়ে দেশবাসীর চিন্তা করা উচিত।

১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: রাজীব নুর আর চাদগাজী দুইজন একই সুতায় বাধা

রাজীব নুর ভাই সুযোগ সন্ধানী।

চাঁদগাজীকে আল্লাহ হেদায়েত দিবেন কিনা জানি না। আল্লাহ যেন রাজীব ভাইয়াকে একটু হেদায়েত দান করুন। দুমুখো সাপ যেন না হন তিনি সেই দোয়াই করি।

সুন্দর পোস্ট +

১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২১

ফটিকলাল বলেছেন: তাহলে তো বলতে হয় হুজুরদের সামাজিক দায়বদ্ধতা নেই। তারা সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন জীবন যাপন করুক আপনি সেটাই চান

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: #ফটিক ভাই দায়বদ্ধতা কী আপনাদেরও নেই,

কোন অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন, পাঁচ মিনিটের রাস্তা যেতে যেতে কত অন্যায় দেখি, প্রতিবাদ করি, আমি মেয়ে বলে ওরা হাসে। শেষ মেষ পুলিশের কাছে গিয়ে বলি, বিচার দেই কিন্তু এরা বলে আপা এদের উপরে হাত আছে, এ কথার মানে কী। তাহলে পুলিশ কিসের জন্য।

আমি যখন প্রতিবাদ করি ছেলেরা এসে দাঁড়ায় না পাশে, কেউ টু শব্দটিও করে না। কোন অন্যায়ের প্রতিবাদ হয় এই শহরে। সবাই যে যার জান বাচায় ।

হ্যাঁ হুজুরদেরও দায়বদ্ধতা আছে। কিন্তু আপনারা তো হুজুরদের দেখতেই পারেন না। অথচ মরলে পরে উনাদেরই আগে দরকার হয়। হুজুরদেও দোষ আছে তাও মেনে নিচ্ছি :(

১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৯

ফটিকলাল বলেছেন: ফাতিমা আপা

আপনি তাহলে বলতে চাচ্ছেন আপনি মেয়ে মানুষ এবং আপনি একা এবং হুজুররাও আপনার মত মেয়ে মানুষ এক বলে অসহায়? দারুন যুক্তি দিয়েছেন। এরকম যুক্তি হুজুরদের মাথাতেও আসেনি।

আর হুজুরদের দেখতে না পারলে একটা মাদ্রাসা চালাতাম না। ধন্যবাদ

১৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৭

মরুর ধুলি বলেছেন: দাদারা বলছে ভাস্কর্য আর মুর্তি এক জিনিস। এখন কি বলবেন আমাদের চেতনাধারীদের ?
https://www.anandabazar.com/international/dhaka-high-court-ordered-to-protect-every-sheikh-mujibur-rahman-s-idol-across-the-country-1.1240301

১৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২০

অক্পটে বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন। কেউ এখানে গন্ধ শুঁকছে।
ধর্মের প্রয়োজন আছে, শিক্ষারও প্রয়োজন আছে।
যে শিক্ষা একজন মানুষকে দূণীতিবাজ বানায়,
অবিবেচক বানায় মাফিয়া বানায় সেই শিক্ষা দিয়ে
আমরা কি করবো। ধর্মে অস্থিরতা থাকার কথাতো
নয়। কিন্তু আমরা কেন এত অস্থির। আমাদের ধর্মের
গুনাবলী সমাজে চোখে পড়ার মতো অবস্থায় নেই।
আমাদের শিক্ষাও সমাজে কোন পরিবর্তনের ছোঁয়া
আনতে পারেনি। দুটোই আমরা গলদভাবে চালিয়ে
যাচ্ছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.