নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার জন্ম টাঙ্গাইলের হামজানি গ্রামে। শৈশব, কৈশোরে দেশের বিভিন্ন জেলা শহরে ছিলাম; বাবার সরকারী চাকুরীর জন্যে। কলেজ ছিল টাঙ্গাইল জেলায়। তারপর পড়াশুনা ঢাবি\'র ফিন্যান্স বিভাগ। গত নয় বছর যাবত প্রাইভেট ব্যাংকে কর্মজীবন চলছে। www.facebook.com/khokonz

খোরশেদ খোকন

এই শহরে কিছু কিছু শব্দ কলম নয় হ্রদয় থেকে নেমে আসে, একা। এই শহরে বিনয় ঝুলে থাকে মরা গাছের ডালের মতো, একা।

খোরশেদ খোকন › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ মেঘলা আকাশ (পর্ব-৪)

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

গল্পের প্রয়োজনে একটু ভুমিকা করে নেই। আপনারা যারা আমার সাথে স্কুলে/কলেজে পড়েছেন তাদের জীবনের সাথে গল্পটাকে মেলানোর চেষ্টা না করলে ভাল করবেন। আর যদি মিলিয়ে ফেলেন তাহলে আরও ভাল করবেন, কেননা প্রত্যেক মানুষের জীবন একটা মস্ত বড় গল্পের বই। আমাদের সীমাবদ্ধতা হলো, আমরা বইটার মতো দিন-যাপন করি কিন্তু ঠিক যেভাবে কথা বললে গল্প হবে; আমরা ঠিক সেভাবে বলতে পারিনা। তাই না?

একটু ভেবে দেখুন আপনারা যারা গ্রামে গিয়েছেন কিংবা থেকেছেন; গ্রামের সাপ্তাহিক হাট/বাজার দেখেছেন। তারা নিশ্চয়ই জানেন যে, যখন গ্রামের হাটে অনেক লোক একত্রে কথা বলে, তখন এক প্রকার গম-গম টাইপ শব্দ হয়। সেখানে সবাই একসাথে কথা বলে, কেউ বেঁচে কেউ কিনে... কিন্তু কি দুর্ভাগ্য দেখুন, কেউ কারো কথাই ঠিক মতো শুনতে পাই না। যা শুনতে পাই, তা হলো চিৎকার আর চেঁচামিচি।

যদি আরেকটু মনোযোগ দিয়ে দেখেন, তাহলে দেখবেন যে আপনার বাড়িতে কোন অনুষ্ঠান উপলক্ষে যখন আত্মীয়-স্বজন একত্র হয় মানে ঘর-ভর্তি মানুষ কোলাহল করে। তখন আমরা নিজেদের কথা একে অন্যকে গুছিয়ে বলতে নীরবতা মানে আড়াল খুঁজি। আসলে, কথা বলার জন্য সময়, সুযোগ এমনকি আরও অনেক কিছুরই হয়তো প্রয়োজন পরে।

যাক ভুমিকা মোটামুটি আজকের মতো শেষ। চলুন আমরা গল্পে ফিয়ে যাই। কি যেতে চান তো?
এখন যথারিতি রাত ৯.০০টা। হ্যা আপনারা ভাবতে পারেন আমরাও তো সারাদিন অফিসে কাজ করে টায়ার্ড হয়ে বাসায় ফিরে রান্না বান্না বাচ্চা কাচ্চা সামলিয়ে রাত ৯.০০টা একটু ফ্রি হই, আর সেই সময়টা আপনি কিনে নিচ্ছেন সস্তায়!?

ভাবলে ভাবুন, এখন আমার ভাবনা একটাই। আর সেটা; গল্পের নায়ক মানে আকাশকে নিয়ে।
আকাশ আবিষ্কার করলো তার মেসেঞ্জারে মেঘলা একটা কবিতা পাঠিয়েছে দুপুর ১২.০০টায়। কিন্তু দুপুরে কারো কেন কবিতা মনে পড়বে? এটাই ভাবনার বিষয়। যাই হোক আপনারা কবিতা পড়ুন।

মেঘলাঃ
“ আকাশ - নির্মলেন্দু গুণ
আমার সমস্ত ভাবনা যখন তোমাকে ছোঁয়,
আমার সমস্ত উপলব্ধি যখন তোমার
আত্মাকে স্পর্শ করে, আমার সমস্ত বোধ
যখন তোমার বোধিতে নিমজ্জিত হয়,
তখন আমার প্রাণের গভীর থেকে
স্বতঃস্ফূর্ত মোহন মন্ত্রের মতো উচ্চারিত হয়
একটি অত্যন্ত সহজ শব্দ “আকাশ”।
আমি শব্দটিকে ক্রমাগত উচ্চারণ করি।
জানি না কেন এ শব্দটিই শুধু
এত বারবার ঘুরে ঘুরে আসে।
জানি না কী পেয়েছে সে আমার ভিতরে?
আমি লক্ষ্য করেছি, “আকাশ” শব্দটি
উচ্চারিত হওয়ার পরে আমার ভিতরে
আর কোন কষ্টই অবশিষ্ট থাকে না।
যেন যুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বুলেটের মতো
আমার বুকের ভিতরে গেঁথে ছিল
এই যন্ত্রণাক্ত আকাশ শব্দটি।
তোমার আমার মাঝে আছে এরকম
বক্ষফাটা অনেক আকাশ। আমি
ব্যর্থ প্রেমিকের মতো মুগ্ধমূর্খচোখে
কেবল তাকিয়ে থাকি আকাশের দিকে।”

এই মাত্র কবিতা শেষ করার পরে আকাশ দেখে, মেঘনা মেসেঞ্জার অন করেছে। যাই হোক আমরা কথপকখনে ফিরে যাই।
আকাশঃ কি আছো নাকি?
মেঘলাঃ গতকাল তোমার আর মিলির গল্পটা জানার পর থেকে আমি না তোমাকে মেলাতে পারছিনা।
আকাশঃ কেন, মেলাবার কি হল?
মেঘলাঃ তখন তোমাকে দেখে মনে হতো, কি শান্ত একটা ছেলে তুমি। কেমন বোকা-বোকা তোমার চেহারা। এখনতো দেখছি একটা পাকু...
আকাশঃ পাকু, এই কি বলছো এসব, পাকু মানে কি?
মেঘলাঃ পাকু জান না। পাকু মানে পাকা খেলোয়াড়। I mean Leday Killer, হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ
আকাশঃ এই জন্যই তো গল্পটা বলতে চাইনি। তুমিতো শুনতে চাইলে, একদমই ছাড়লে না। এখন আবার টিজ করছো...
মেঘলাঃ যাক সে কথা
আকাশঃ তুমি যে একটা মস্ত পাকা মেয়ে সেটা যদি জানতাম?
মেঘলাঃ কেন কি হয়েছে?
আকাশঃ না, থাক।
মেঘলাঃ বলই না
আকাশঃ তুমি রাগ করবে নাতো?
মেঘলাঃ কেন রাগ করবো?
আকাশঃ আচ্ছা বলছি, তাহলে...
মেঘলাঃ ঠিক আছে, আমি শুনছি, ওহ না পড়ছি...
আকাশঃ তোমাকে সেদিন বলেছিলাম না, তোমাদের তিন জনের গ্রুপ নিয়ে আরও একটা সিক্রেট আছে!
মেঘলাঃ হ্যা, বলেছিলে। মিলি’র কথা তো শুনলাম। আমার কথাতো আমি জানি, তাহলে বাকী থাকলো কে?
আকাশঃ কেন শিলা
মেঘলাঃ শিলা কে নিয়ে সিক্রেট?
আকাশঃ কি খুব আশ্চর্য হয়েছি?
মেঘলাঃ আশ্চর্য হইনি তবে হবার অপেক্ষায় আছি, তোমার সিক্রেট টা এবার বল।
আকাশঃ থাক তুমি আবার মিলির গল্পের মতো আমাকে নতুন কোন নামে ডাকবে...
মেঘলাঃ যাও বাবা, কথা দিচ্ছি নতুন করে কোন নাম আমি তোমাকে দিবো না। এবার বল
আকাশঃ তাহলে শোন। মনে আছে তোমার, আমাদের বাসা থেকে বড় রাস্তায় উঠতেই গলির মাথায় একটা ফটো স্টুডিও ছিল।
মেঘলাঃ হ্যাঁ, মনে আছে।
আকাশঃ তো, আমরা বন্ধুরা সেই ফটো স্টুডিওতে স্কুল ছুটির দিনে যেতাম। আড্ডা দিতাম।
মেঘলাঃ হ্যাঁ, শুনছি...
আকাশঃ সেই ফটো স্টুডিও’র মালিক সুমন ভাই খুব আমুদে লোক ছিল। যে কোন নতুন ব্যান্ডের এ্যালবাম বের হলেই সে কিনে আনতো। আমরা নতুন গান মানেই সুমন ভাইকে বুঝতাম। হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ
মেঘলাঃ বুঝলাম, কিন্তু ঘটনা কি?
আকাশঃ সেই সুমন ভাই, আমাদের মাঝে মধ্যেই বলতো, দেখো তোমাদের ক্লাসের মেয়েদের ছবি তো আমার স্টুডিওতেই তোলা হয়। তোমার কি সেটা জানো?
মেঘলাঃ ও তাহলে এই কথা?
আকাশঃ না কথা সেটা না, হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ
মেঘলাঃ তাহলে কি কথা?
আকাশঃ একদিন আমি সেই স্টুডিওতে ফুজি কিংবা কোডাক ফিল্মের একটা পোস্টার দেখি। যেই পোস্টার টাঙ্গানো হয়েছিল স্টুডিওটার গ্লাসে।
মেঘলাঃ কি ছিল সেখানে?
আকাশঃ সেটা একটা পোট্রেইট ছিল। সেখানে একটা ২০/২২ বছর বয়সী বিদেশি মেয়ে (আমেরিকান হতে পারে) কেমন যেন একটা গভীর দৃষ্টি নিয়ে তকিয়ে ছিল। আমি ছবিটার সামনে গেলেই মনে হতো সেই মেয়ে আমার দিকেই তাকিয়ে আছে।
মেঘলাঃ বুঝলাম, কিন্তু সমস্যা কোথায়? সব পোট্রেইটই এই রকমের। মনে হয় যেন, যে দেখছে তার দিকেই তাকিয়ে আছে।
আকাশঃ না, পোট্রেইট টাতে সমস্যা নাই। সমস্যা হল, তোমার বান্ধবী শিলা...
মেঘলাঃ এখানে শিলা কোথা থেকে আসলো?
আকাশঃ এবার মন দিয়ে শোন, তোমার বান্ধবী শিলা যখন বিষণ্ণ থাকতো, তখন শিলাকে সেই পোট্রেইটের মেয়েটার মতো লাগতো, এটাই হল সমস্যা...
মেঘলাঃ তার মানে এইভাবে আমার সামনেই আমার বান্ধবীর সাথে ডুবে ডুবে জল খাওয়া হচ্ছিল? কই, শিলাতো কোনদিন বলেনি সে কথা?
আকাশঃ কি করে বলবে? আমি নিজেই তো কোনদিন শিলাকে কিছু বলিনি, হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ
মেঘলাঃ কিন্তু শিলাকে ভাল লাগার মতো কিছু তো দেখি না। অন্তত তোমার মতো ছেলের জন্য
আকাশঃ কেন? আমার তো খুব ভাল লাগতো, ওর চুলগুলো দেখছ স্টেইট লম্বা, বড় ডাগর চোখ আর রাগ, সেটাতো ভুবন ভোলানো...
মেঘলাঃ তুমি, এতো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে কি করে শিলাকে দেখলে?
আকাশঃ কে বলেছে আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে শিলাকে দেখছি। আমিতো সেই পোট্রেইট টা দেখছি আর শিলাকে কিছুটা সেই পোট্রেইট এর মতো লাগতো বলে, ভীষণ ভালবেসে ফেলেছিলাম। বলতে পারো, টিনেজ লাইফের ক্র্যাস... হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ
মেঘলাঃ তুমি কি জানতে, শিলা আমার কাজিন রুমিকে লুকিয়ে লুকিয়ে চিঠি লিখত আর তাদের সেই সময় একটা এফেয়ার টাইপের সম্পর্ক ছিল?
আকাশঃ না, আমি জানতাম না। জানতাম না বলেই, ভাল ছিল... তানা হলে জেলাস হতাম খুব, তাই না?
মেঘলাঃ সেই শিলা তো তোমার ভার্সিটিতেই পড়েছিল, দেখা হয়নি?
আকাশঃ জানো, আমাদের স্কুলের সহপাঠী শুভ আর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি, সে কলা আর আমি বাণিজ্য ফ্যাকাল্টিতে ছিলাম।
মেঘলাঃ হ্যাঁ, আমি জানি।
আকাশঃ তো, শুভ একদিন আমাদের প্রথম বর্ষের দিকে বলেছি, আমাদের আরেক সহপাঠী মানে শিলা আমাদের ব্যাচেই কলা অনুষদে পড়ে। আমি একবার মনে মনে ভাবলাম, শুভকে বলে দেই শিলাকে নিয়ে আমার আবেগের কথা। আবার ভাবলাম থাক, পুরানো জিনিস পুরানোই থাক। আর বলা হল না!
মেঘলাঃ দেখাটা একদিন অন্তত করতে পাড়তে?
আকাশঃ জানো, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয় বছরের মতো পড়াশুনা করেছি। রিতিমতো হলেই থাকতাম কিন্তু কি কারনে যেন কোনদিন আমি তাকে একটি বারের জন্যও দেখিতে যাইনি! আসলে আমার সেই পোট্রেইট কেন্দ্রিক শিলার ভাবনা নিয়ে পরে থাকতেই ভাল লাগতো।
মেঘলাঃ খুব আফসোস হচ্ছে, তাই না?
আকাশঃ হ্যা, সেদিন যদি আমি তোমাকে আমার মনের কথা বলার জন্য পেতাম?
মেঘলাঃ কোন দিন?
আকাশঃ স্কুলের দিনগুলিতে যদি আজকের মতো কথা বলতে পারতাম তোমার সাথে?
মেঘলাঃ তাহলেও তুমি ছেঁকা খাইতা। কেননা আমি আমার কাজিন রুমির দিকেই থাকতাম। হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ
আকাশঃ এই আমার আর শিলার ব্যপারটা এখন ভীষণ মন খারাপ করে দিচ্ছে। কি করি বলতো?
মেঘলাঃ রাত কতো হল, ঘড়ি দেখ?
আকাশঃ হ্যাঁ ঠিক বলেছ, অনেক রাত হয়েছে ১২.০০টা বাজে। আগামীকাল অফিসে অনেক কাজ। কি যে জামেলায় থাকি সুন্দরী শুধু তুমিই জান না!?
মেঘলাঃ চলো, তোমার বিরহ কে আজ আমরা সেলিব্রেট করি।
আকাশঃ কিভাবে?
মেঘলাঃ চল আমরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রবিবার গল্পের অভি আর বিভা কে মনে করি।
আকাশঃ ওহ, কি চমৎকার সেই গল্প। মনে হলেই চোখে পানি এসে যায়। জীবনে যতো গল্প পড়েছি রবিবারের কাছে সবই তুচ্ছ।
মেঘলাঃ তোমার কাছে সেই গল্পটা আছে?
আকাশঃ দাড়াও নেটে খুঁজে দেখি?
মেঘলাঃ আমি আর দাড়াতে পারবো না। ঘুম পাচ্ছে। কাট পেস্ট দাও পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে যাই। শুভ রাত্রি।
আকাশঃ এই নাও, রবিবারের কিছুটা অংশ তোমাকে দিলাম।

“অভীক উত্তেজিত হয়ে বলে উঠল, ‘জানি জানি, তুমি যাকে ঐশ্বর্য বল তারই সর্বোচ্চ চূড়ায় তুমি আমাকে পৌঁছিয়ে দিতে পারতে। তোমার ভগবান মাঝখানে এসে দাঁড়ালেন।‘
অভীকের হাত ছাড়িয়ে নিয়ে বিভা বললে, ‘ঐ এক কথা বার বার বোলো না। আমি তো বরাবর উলটোই শুনেছি। বিয়েটা আর্টিস্টের পক্ষে গলার ফাঁস। ইন্‌স্‌পিরেশনের দম বন্ধ করে দেয়। তোমাকে বড়ো করতে যদি পারতুম, আমার যদি সে শক্তি থাকত তা হলে’
অভীক ঝেঁকে উঠে বললে, ‘পারতুম কী, পেরেছ। আমার এই দুঃখ যে আমার সেই ঐশ্বর্য তুমি চিনতে পার নি। যদি পারতে তা হলে তোমার ধর্মকর্মের সব বাঁধন ছিঁড়ে আমার সঙ্গিনী হয়ে আমার পাশে এসে দাঁড়াতে; কোনো বাধা মানতে না। তরী তীরে এসে পৌঁছয় তবু যাত্রী তীর্থে ওঠবার ঘাট খুঁজে পায় না। আমার হয়েছে সেই দশা। বীভা, আমার মধুকরী, কবে তুমি আমাকে সম্পূর্ণ করে আবিষ্কার করবে বলো।‘
যখন আমাকে তোমার আর দরকার হবে না।
ও-সব অত্যন্ত ফাঁপা কথা। অনেকখানি মিথ্যের হাওয়া দিয়ে ফুলিয়ে তোলা। স্বীকার করো, ‘আমাকে না হলে নয়’ বলে জেনেই উৎকণ্ঠিত তোমার সমস্ত দেহমন সে কি আমার কাছে লুকোবে।‘
এ কথা বলেই বা কী হবে, লুকোবই বা কেন। মনে যাই থাক্‌, আমি কাঙালপনা করতে চাই নে।
আমি চাই, আমি কাঙাল। আমি দিনরাত বলব, আমি চাই, আমি তোমাকেই চাই।‘
আপনারা এই গল্পের মাঝে “রবিরার” গল্পটি পড়তে পারবেন না, এটাই বাস্তবতা। এখন মেঘলা আর আকাশ রবিবার নিয়ে আছে, সেই গল্পে অভি ভালবাসে বিভা নামের একটি মেয়েকে। সে তাকে বিয়ে করতে চায়। সে একজন চিত্রশিল্পী। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অভি বিভাকে বিয়ে করতে পারেনা। গল্পের শেষদিকে অভি অভিমান করে বিদেশে চলে যায়...

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.