![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই শহরে কিছু কিছু শব্দ কলম নয় হ্রদয় থেকে নেমে আসে, একা। এই শহরে বিনয় ঝুলে থাকে মরা গাছের ডালের মতো, একা।
আমরা পরিবারের সবাই মিলে বড় একটা নৌকায় বাসার সব মালামাল বোঝাই করে মেঘনা নদী দিয়ে নরসিংদী থেকে শিবপুর থানার দিকে রওনা হলাম। মেঘনা নদী দিয়ে যেতে যেতে দেখলাম শ্যালো-মেশিনে চালানো নৌকাটি ছোট একটা নদীর পেটের ভেতর ঢুকে গেলো। আমরা ছোট্ট নদীর দুই পাড়ের মানুষের জীবন-যাপন, কৃষি-কাজ, হাট-বাজার, নদীর-ঘাট আর কচুরিপানার বেগুনি-সাদা ফুল দেখতে দেখতে এগিয়ে গেলাম। নৌকায় বসেই আমরা বাসা থেকে রান্না করে আনা খিচুড়ি খেলাম।
আমরা দেখলাম দুপুর রোদের আস্ফালন আস্তে আস্তে কমে গেলো...আকাশে একে একে সাদা সাদা মেঘ এসে সারাটা আকাশ ঘোলাটে হয়ে গেলো... দেখি দূর থেকে পাগলা ঘোড়ার মতো দৌড়ে আসছে বৃষ্টি...।
বিকেল বেলা নদীর শান্ত-জলে টুপ টুপ টুপ ছন্দে একটা করে বৃষ্টির ফোঁটা পানিতে পড়ার মাধ্যমে একবার বেশী বেশী ফোঁটা, একবার কম কম ফোঁটা ছন্দের তালে যে রিদম দিয়ে ঝিম ঝিম করে বৃষ্টি নামে তাকে এক প্রকার গান বলা যায়। যারা নদীতে বৃষ্টির সময় ছিলেন তারাই জানেন...কি মোহনীয় সেই ঘন-ঘোর বৃষ্টির গান...!
যাই হোক, আমরা বিকেলে শিবপুর পোঁছে গেলাম। সরকারী কোয়ার্টার যেহেতু ছিল না সেহেতু নরসিংদী-মনোহরদী সড়কের পাশে “ত্রিরত্ন” নামের একটা তিনতলা বাড়ীর দ্বিতীয় তলায় উঠে গেলাম। বাড়ীর মালিক ছিলেন সরকারী ভূমি অফিসের সাব-রেজিস্টার, তার তিন ছেলে তাই বাড়ীর নাম “”ত্রিরত্ন””। বড় রাস্তা থেকে বিলাতি ডিজাইনে করা এই বাড়ীটাকে সবাই দেখতো আর রুচির প্রশংসা করতো। বাড়ীওয়ালার মেঝছেলের নাম ছিল সোহেল, সে আমার শিবপুর পাইলট হাই স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণীর সহপাঠী ছিল।
বাসার সামনে দিয়ে নরসিংদী-মনোহরদী যাবার বড় রাস্তার ওপারেই ছিল একটি সিনেমা হল, সকাল দুপুর বিকেল বিভিন্ন মানুষের কোলাহল লেগে থাকতো। সেই সিনেমা হলের পাশ দিয়ে একটা কাঁচা রাস্তা চলে গেছে পশ্চিম দিকে, যে রাস্তায় পায়ে হাটা পথে হেঁটে হেঁটে আমরা ছুটির দিনে সোহেলদের গ্রামের বাড়ী যেতাম। সাব-রেজিস্টার সাহেব মানে আমাদের বাড়িওয়ালার ছিলেন অনেক টাকাওলা মানুষ।
সে মনের খেয়াল মতো, বিশাল একটা এলাকা ইটের দেয়াল দিয়ে ঘেরা দিয়ে তার গ্রামের বাগান বাড়ীর তৈরি করেছিলেন। সে বাড়ীর বাগানে বাংলাদেশে জন্মায় এরকম প্রায় সকল জাতের ফলের গাছ-গাছালী ছিল। আমরা সেই বাড়ীতে গিয়ে সারা বিকেল গাছে গাছে ঝুলে থাকা কাঁচা পাকা ফল নিজ দায়িত্বে পেরে খেতাম...গাছে গাছে বাদুরের মতো সারাদিন ঝুলতাম...। সারা দুপুর পুকুরে ছিপ ফেলে বসে থাকতাম, বড়শী দিয়ে মাছ ধরা আমি শিখেছিলাম, সেই বাড়ীর পুকুরে...। আহ! কি দিন ছিল আমাদের...।
ছয় মাসের মতো আমরা শিবপুর ছিলাম, তারপর একদিন শুনি বাবার বদলী হয়েছে, মানিকগঞ্জ জেলা সদরে। দেখতে দেখতে শিবপুরের দিনগুলি শেষ হয়ে গেলো। এক বিকেলে সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে সন্ধ্যায় দুইটা ট্র্যাকে বাসার সব মালামাল তুলে নিয়ে রওনা হলাম মানিকগঞ্জ।
রাতে বাবার সাথে কথা হল, স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে। ১৯৭১ সালে বাবা যুদ্ধের সময় ছিলেন ঢাকা জেলার ধামরাই এলাকায়। সুসংগঠিত পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে ধামরাই ব্রিজের কাছে বাঙ্গালীরা যে যুদ্ধটা করেছিল, বাবা ছিল সে যুদ্ধে অংশগ্রহনকারী। সেই যুদ্ধ দিনের খুঁটিনাটি ঘটনা আর ঘটনার পেছনের অনিশ্চয়তা নিয়ে বাবার সামনে চলে এসেছিল তার মেজভাই (আনছের আলী) কে হারানোর দুঃখ-কথা, হাহাকার আর মৌনতা...।
আমরা পরিবারের সবাই সেই রাতে ধামরাই নেমে হাঁটাহাঁটি করেছিলাম আর মহা-সড়কের পাশের একটি হোটেলে নৈশ-ভোজ করেছিলাম। সারাদিন বাসার জিনিসপত্র প্যাক করার ক্লান্তি নিয়ে, রাতে ঘুম ঘুম চোখে আমরা এগিয়ে যাচ্ছিলাম নতুন একটা শহরের দিকে...।
তারপর সকাল হতে না হতেই আমরা পোঁছে যাই মানিকগঞ্জ। ঘুম ভেঙে নতুন একটি শহর দেখার যে কি আনন্দ, তা যারা নতুন নতুন শহরে বেড়াতে জান তারাই জানেন...।
মানিকগঞ্জ জেলা সদরে গিয়ে আমি ৭ম শ্রেণীতে ভর্তি হলাম মানিকগঞ্জ সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে। সে সময় সরকারী স্কুলের স্যাররা অনেক কড়া থাকলেও মানবিক ছিলেন। আমাদের স্কুলে এক স্যার ছিলেন (নাম ভুলে গেছি) যে কিনা মানসিক প্রতিবন্ধী ছিলেন, আমরা স্কুলের সবাই এমনকি গার্ডিয়ানরাও সেটা জানতো। কিন্তু আমাদের স্কুলের প্রশাসন সেই স্যারকে সরকারী কাগজপত্রে স্বাভাবিক মানুষ হিসেবে দেখাতো। সবাই সেই স্যারের ফ্যামেলির কথা বিবেচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল...আজকাল যেটা হয়তো ভাবাই যাবে না!?
স্কুলের স্যারেরা সেই স্যারের ক্লাস নিজেদের নিরমিত ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে করে দিতো। সে সময় আমরা স্কুল প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে, স্কুলের পশ্চিম দিকের দেয়ালের ফাঁকা দিয়ে স্কুল থেকে পালাতাম...!?
ক্লাস ফাঁকি দিয়ে অমিত, শিশির, জিয়া আর আমি দেবেন্দ্র কলেজের পশ্চিম পাশের মসজিদের বারান্দায় দুপুর/বিকেল বেলায় শুয়ে শুয়ে গল্প করতাম। শহীদ রফিক সড়কের “দাস কেবিন” আর নতুন কোর্ট এর ক্যান্টিনে স্কুল ফাঁকি দিয়ে আড্ডা দিতাম আর বড়দের মতো আলসেমি মেজাজ নিয়ে অভিনয় করে করে চা, সিঙ্গারা, কাটলেট, চপ খেতাম...।
আমাদের স্কুলের দক্ষিণে ছিল গার্লস স্কুল; সেই স্কুলের পরেই জিয়ার বাড়ী। জিয়াকে নিয়ে পশ্চিম দিকে মানে স্টেডিয়ামের দিকে যেতাম, তারপর দক্ষিন দিকে গেলেই সার্কিট হাউজের আর পুলিশ সুপারের অফিস, সেই অফিসের অপোজিটে ছিল শিশিরদের বাড়ী। ওর মা গার্লস স্কুলের পড়াতো। শিশিরের বড়বোন শাপলা আমর বড়বোন রোজীর সাথে গার্লস স্কুলে পড়তো।
অমিতের বাড়ী ছিল কালি বাড়ীর পাশে যেখানে প্রতি বছর রথের মেলা বসতো, আমরা অমিতের বাড়ীর ছাদে দাড়িয়ে দাড়িয়ে রথের মেলা দেখতাম আর ঢাকের বাজনা শুনতাম...।
পাভেলের বাবা ছিল মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতালের ডাক্তার (আর.এম.ও)। আমাদের মধ্যে সব চাইতে টাকা পয়সাওয়ালা ছেলে... তার স্বাস্থ্য খুব ভাল ছিল; সে খেতে আর খাওয়াতে খুব পছন্দ করতো... আমরা ওর হাসপাতালের কোয়ার্টারের বাসায় বিকেলে বেড়াতে যেতাম।
শহরের দক্ষিণ দিক দিয়ে বয়ে গেছে কালিগঙ্গা নদী। শিশির, জিয়া, অমিত, পাভেল, আমি বিকেল বেলা নদীর পাড়ে বেড়াতে যেতাম। নৌকায় নদী পার হয়ে ওপারের গ্রামে গিয়ে বিস্তৃত ফসলী জমির আলপথ ধরে ধরে ঘুরে বেড়াতে আর গল্প করতে আমরা খুব আনন্দ পেতাম।
ছুটির দিনের দুপুরে অথবা বিকেলে দেবেন্দ্র কলেজের পুকুরে বন্ধুরা মিলে সাঁতার দিয়ে এপার থেকে ওপারে চলে যেতাম...কি যে সাঁতার প্রতিযোগিতা ছিল সেই সময়ে আমাদের...!? প্রতি বছর কালীগঙ্গা নদীতে নৌকা বাইস প্রতিযোগিতা হতো... সেকি উত্তেজনা ছিল...।
সে সময় আমাদের পাশের কোয়ার্টারে থাকতো বাবার কলিগ যার নাম ছিল সুব্রত বড়ুয়া (সম্ভবত)। সেই আঙ্কেলের ছিল একমেয়ে নাম টিমন বড়ুয়া পড়তো ক্লাস সিক্সে আর একছেলে নাম শুভ্র বড়ুয়া পড়তো ক্লাস থ্রিতে। এই বড়ুয়া পরিবারটি ছিল আমার দেখা/জানা এমন একটি পরিবার যাদের ধর্ম ছিল বৌদ্ধ।
আমার সাথে টিমনের খুব ভাব ছিল। বাসার সামনে সব বাচ্চারা মিলে দাড়িয়া-বান্ধা, গোল্লা-ছুট, চোর-পলান্তি ইত্যাদি মেয়েলী খেলা আমরা খেলতাম। আমি তখন সারা সকাল দুপুর আর বিকেল সাইকেল চালাতাম। আমি সপ্তম শ্রেণীতে উঠার পরে জানুয়ারি মাসের একশীতের সকালে দেবেন্দ্র কলেজের মাঠে প্রথম বাবার মোটর সাইকেল চালাতে শিখি।
মোটর বাইক চালানো শেখার পর, আমার পেছনের সীটে টিমন বসে থাকুক আর আমি সারা শহর ঘুরে বেড়াই এটাই ছিল সে সময় আমার স্বপ্ন আর ভাললাগা...।
একদিন সত্যি সত্যি টিমন আমার বাইকে চড়ে বসলো, আর আমি দেবেন্দ্র কলেজের মাঠ পেড়িয়ে পূর্ব দিকে চলে গেলাম তারপর আবার শহীদ রফিক সড়ক ধরে এগিয়ে এলাম বাড়ীর পথে। শহরের দক্ষিন দিকের কালীগঙ্গা নদীর পাড়েও গিয়েছিলাম...টিমন আর আমি...!
একদিন আমি ফাঁদ পেতে ছোট্ট একটা ইদুর ধরে ছিলাম। সে ইদুরটার পায়ে সূতা দিয়ে বেঁধে রেখেছিলাম বাড়ীর সীমানার বেল গাছটার সাথে। সেদিন বেল গাছে বেঁধে রাখা ইদুরের পায়ের যন্ত্রণা আর ছট-ফটানি দেখে...বাচ্চা ছেলেমেয়েরা খুব আনন্দ করেছিল...।
ছুটির দিনের সকালে যে ইদুরটি ধরেছিলাম, সেটা দুপুর পেড়িয়ে বিকেলেই মারা যায়। আমি সেই মরা ইদুরকে কোথায় ফেলবো তাই ভাবছিলাম...!? এমন সময় টিমন আমাকে বলে, তাদের পরিবারে রীতি মানে ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী ইদুরটাকে সম্মানের সাথে কবর দেয়া উচিৎ। আমি আর টিমন সেদিন সন্ধ্যায় ইদুর টাকে গর্ত খুঁড়ে কবর দিয়ে ছিলাম।
টিমন সেদিন আমার উপর ভীষণ মন খারাপ করেছিল। বলেছিল, তারা বুদ্ধ... বুদ্ধরা কোন দিন কোন প্রাণীকে মারে না মানে প্রাণী-হত্যা করেনা। আমি শুনে অবাক হয়ে গিয়েছিলাম...!
আমার বাবার মতোই টিমনের বাবাও সরকারী চাকরী করতো, যার একটা নির্মম বিষয় ছিল বদলী। বছর ঘুরতেই বদলী নামের যন্ত্রণাকে আমাদের হজম করতে হতো...!?
একদিন টিমনের পরিবারের সবাই মিলে আশেপাশের বাসার প্রতিবেশীদের কাছে থেকে বিদায় নিলো। আমি দেখলাম, টিমনের মন খারাপ, তাদের বাসার সামনে দুইটা ট্র্যাকে সব মালপত্র উঠানো হয়ে গেছে। টিমনদের বাড়ীর উঠান পেড়িয়ে বাসার ভেতরের দিকে তাকিয়ে শুন্য বাসাটা দেখেই আমার বুকের ভেতর চিন চিন করে একটা ব্যাথা শুরু হয়ে গেলো।
টিমন আমার দিকে চেয়ে চোখ মুছল, আর টিমনের বাবা, মা, ছোটভাই তাকিয়ে তাকিয়ে দেখলো টিমন সবার সামনেই আমার হাত ধরে আছে...। আমি কি করবো? কি করা উচিৎ? কি করতে পারতাম? জানিনা, শুধু আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজের কান্না লুকানো চেষ্টা করলাম। তারপর টিমন আমার হাতে একটা গিফট কার্ড দিয়ে গেলো যাতে লিখা ছিল মনেরেখ, আর তাদের নতুন বাসার ঠিকানা...।
আজ অনেক দিন পর, মনে হলো আমার পুরানো সেই কার্ডটা যদি পেতাম...!? পেলেও হয়তো কোন লাভ হতো না...। কেননা, টিমনরা তো সেই ঠিকানা থেকে অন্য ঠিকানায় চলে গেছে...।
ভাবছি, আমিতো টিমনের শেষ লেখা “ মনেরেখ” কে এখনও মনে রেখেছি...সে কি আমাকে মনে রেখেছে?
মানুষ ইচ্ছা/চেষ্টা করলে মনে রাখতে পারে..., কিন্তু ভুলে যেতে পারে না...!? আমার জানা মতে ভুলে যাবার কোন পদ্ধতি এখনও আবিষ্কার হয়নি...!? কেন হয়নি...!?
পুনশ্চঃ সেই বিদায়ের দিন থেকে, মানুষের নামের সাথে বড়ুয়া দেখলে, আমি খুব মনোযোগ দিয়ে তাকে দেখি। ইচ্ছা হয় বলি, আপনি কি “টিমন” নামের কোন মেয়েকে কিংবা শুভ্র নামের কোন ছেলেকে চিনেন? আমার মনের কথা, মনেই থাকে মুখ ফুটে আর বলা হয় না...!? জীবনের অনেক কথা হয়তো না বলাই ভাল, কি দরকার শূন্যতাকে প্রসারিত করে...!?
---------------
২৯.০৮.২০১৫
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০
খোরশেদ খোকন বলেছেন: আপনার সুদৃষ্টি আর স্মৃতি কথা পড়ার আগ্রহকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। আগের লেখাগুলো পড়তে পড়তে এই লেখায় এলে ধারাবাহিকতার একটি অন্যরকম আনন্দ পেতেন...। ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা।
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখন আপনি কোন ক্লাশে?
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
খোরশেদ খোকন বলেছেন: ভাই, যে লেখাটি পড়লেন সেটা ১৯৯১/৯২ সালের স্মৃতি।
আমি ২০০৫ সালে ঢাবি থেকে এমবিএ শেষ করেছি আর গত ৯ বছর যাবত একটি বেসরকারি ব্যাংকে চাকরী করছি।
লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ভাল লাগল ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
খোরশেদ খোকন বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে; আমার খুবই ভাল লাগছে। শুভেচ্ছা।
৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:০৭
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
সাথে আছি, ভালো লাগা রহিল।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২১
খোরশেদ খোকন বলেছেন: আপনার সুদৃষ্টি আর স্মৃতি কথা পড়ার আগ্রহকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। শুভেচ্ছা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২২
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ভাললাগছিলো পড়তে