![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যি বলতাছি, ব্যস্ততা আমাকে অবসর দেয় না। কিছু না করাতেই ব্যস্ত থাকি। তবু অবসরের আশায় থাকি। কিছু না করাটা আমার চোখে পড়ে না, চোখে পড়ে মা-বাবার।" বিলগুলো দিয়ে আয়। ব্যাংকে অনেক ভিড় হতে পারে, ঈদের আগে তাড়াতাড়ি দিয়ে আসলেই ভাল।"
গেলাম ব্যাংকে। বিশাল লাইন। মেজাজ গেলো খিঁচড়ে। কাজের মধ্যে কাজ, কম্পিউটার নিয়ে রাত-দিন পড়ে থাকা। কেন যে উঠতে গেলাম! ব্লগ পড়ি ব্লগ লেখি , এগুলা কি কোনো কাজের মধ্যে পড়ে না? আর মা-বাবা সুন্দর বলে দিলো সংসারের প্রতি কোনো দায়িত্বই নাই! কোনো কাজই নাকি করি না! কয়েকদিন ধরে কুঁইড়ার বাপ বলে ডাকাও শুরু করে দিছে
।বললাম ," কুঁইড়া বলো, ভালো কথা। আমারে বলো। আমার পোলারে বলো কেন?" কোনো সদুত্তর নাই। বিশাল লাইনের শেষ মাথায় দাঁড়িয়ে মেজাজ খারাপ করে এইসব হাবিজাবি ভাবতেছি। পিছনে এক মধ্যবয়স্ক লোক এলেন। কেন যে এলেন
! কমসে কম দুই ঘন্টা দাঁড়ায় থাকতে হবে, আর দুই মিনিটের মাথায় এই লোক পাগল করে ফেলবে!
ঃভাই, আপনি কি লাইনের শেষে?
ঃহুমম।(মনে মনে বলতাছি, কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দেস ! দেখতেই ত পাইতাছস আমি লাইনের শেষে, ওইটা আবার জিগাইতেও হইবো?)
ঃও...কতোক্ষণ হইছে আসছেন?
ঃবেশিক্ষণ না(সকালে নাশতা না খাইয়া বাইর হইছি, বেটার কথায় মনে পড়ছে। এখন ছুঁচো না চিকা কে যেন পেটে বুক-ডন দেয়া শুরু করছে! )
আরো ভটর-ভটর কইরা কিসব যেন জিগাইলো...কয়জন কইরা ভিতরে ঢুকাইতাছে, কয়টা কাউন্টারে বিল নিতাছে, বাসা কই...এইসব। ফালতু প্যাচালে না যাইয়া কানে তুলা দিয়া হুম হুম কইরা সব কথা কাটায় যাইতে লাগলাম। তুলা অবশ্য ছিল না, তাই মনে মনে চিন্তা করতে লাগলাম আজকে ব্লগে কি লেখমু...এই চিন্তায় ওই বেটার কথা না শুনার টেকনিক আর কি!
লাইনে দাঁড়ানোর দুঃখের কথা আর কি কমু! প্রতিবার লাইনে দাঁড়াই আর মনে হয় যেন সারাটা জীবন ধইরা লাইনে দাঁড়ায় আছি...চিন্তা করতে থাকি কেমনে লাইন ভাংগা যায়। পিছনের ভটর-ভটর কথার ইঞ্জিন তখনো ফুল-স্পীডে চলতাছে। ইঞ্জিনের কিছু আওয়াজ আপনাদেরও শুনাই।
ঃ দেখছেন নি, একজন একজন কইরা ভিতরে ঢুকাইতাছে। কতোক্ষণ লাগাইতাছে। খায়-দায়, গল্প করে আর বিল নেয়। একটা কাগজে সই করে আর পান চিবায়। সবগুলা কাউন্টারে বসায় রাখছে মাইয়া মানুষ। সারাক্ষণ ফুসুর-ফাসুর ফুসুর-ফাসুর, এইগুলানরে ঘরে বসায় রাখা দরকার......
কিছু কথা কানে যাইতাছে আর আমার মেজাজ খারাপ হইতাছে। আমার মা-ও একজন ব্যাংকার, আমি জানি কি কষ্ট এই চাকরিটাতে। ক্যাশিয়ারদের যে কতোবার নিজেদের পকেটের টাকা দিয়ে হিসাব মিলাতে হয় তা আমার ভালো জানা আছে। বাইরের মানুষ খুব কমই জানে... হিসাবের পর হিসাব, তার মধ্যে নাম্বার দিয়ে সিরিয়াল করা, দিন শেষে হিসাব মিললো কিনা...কোথাও কোনো ভুল হয়ে গেলো কিনা... ... ...আমি চুপচাপ শুধু শুইনাই গেলাম। কিছুই বললাম না।
দুই ঘন্টা পরে ব্যাংকের ভিতরে ঢুকতে পারলাম। সেখানেও মোটামুটি সাইজের একটা লাইন দেখা যায়। ততক্ষণে একটা বাজে। ব্যাংক আওয়ার শেষ। তবু বিল নেয়া চলতাছে। ব্যাংকের অন্য সেকশনের সবাই লাঞ্চ নিয়ে ব্যস্ত। কেউবা ব্যাংক ছেড়ে বাইরে খাইতে যাইতাছে। ক্যাশের লোকগুলো শুধু ব্যস্ত... বিল নিতাছে। এর মধ্যে এক ক্যাশিয়ার মহিলা উঠলেন, সম্ভবত টয়লেটের দিকে গেলেন। আমার পিছনের ভটরভটর ইঞ্জিন আবার স্টার্ট দিল, "দুই মিনিট পরপর উইঠা যায়...কেন যে মাইয়ামানুষরে কামে বসায়!" আমিও যথারীতি চুপচাপ শুইনাই গেলাম। একসময় ভাগ্য সদয় হইলো..... আরেক কাউন্টারে আমাকে পাঠায় দিলো, ইঞ্জিনের আওয়াজ থেকে বাঁচলাম।
লাইনে সবার সামনে এখন আমি। লাইনটা তিনভাগে ভাগ করছে। পাশের কাউন্টারেই ভটরভটর ইঞ্জিন। ওইদিকে পাত্তা দিলাম না, নিজের কাউন্টারে বিল দিলাম , আমার বিল নিচ্ছেন একজন মাঝবয়সী মহিলা। কাউন্টারের গ্লাসের ওপাশে পিছনে দেখতে পারছি বিলিং সেকশনের যে হেড, তার সামনে এক ছোট্ট মেয়ে খাতা নিয়ে বসে কি যেন লিখছে। ব্যাংকের মধ্যে বাচ্চা কাউকে দেখলে আমার নিজের ছোট্টবেলার কথা মনে পড়ে। আমিও এরকম বয়সে মায়ের অফিসে যেতাম বেড়াতে। হেড যিনি, তিনি বয়স্কা মহিলা। বাচ্চা মেয়েটাকে দেখে মনে হলো নাতনী হবে। তখন হেড আমার বিল নিতে থাকা মহিলাটাকে বললেন,"আফরীন, তোমার মেয়ে তো সব পড়ে ফেলছে...A B C D অ আ ক খ সব লিখে ফেলছে।" বলে মেয়ের লেখা খাতাটা নিয়ে এলো। বুঝলাম যে হেডের নাতনী না, আমার বিল যিনি নিচ্ছেন তাঁর মেয়ে। মেয়ের মা মেয়ের দিকে তাকিয়ে হাসি হাসি গলায় বললো,"বাহ মামুনি, খুব সুন্দর হয়েছে।" আমি চুপচাপ দেখতে লাগলাম...বাচ্চা মেয়েটা পিছনের টেবিল ছেড়ে মার কাছে এলো। আস্তে আস্তে বললো,"মামণি, বাসায় যাবো।" বুঝতে পারলাম, ব্যাংকের এই ব্যস্ততায় মা মেয়েকে একটু সময়ও দিতে পারছে না, কথাও বলতে পারতাছে না। মেয়েও ভীষণ আনইজি ফীল করছে। হয়তো বাসায় একা থাকতে থাকতে বিরক্ত হয়েই বলেছিল মায়ের অফিসে আসবে...সে কি বুঝেছিলো এরকম হবে অফিস?! মা বললো,"আগেই তো বলছিলাম আসতে না...হুমম। এখন তোমাকে কে নিয়ে যাবে? একটু বসো। মা হাতের কাজটা শেষ করেই বাসায় যাবো।" মেয়ে মায়ের আঁচল ধরে গাইগুই করতাছে। মা বলতাছে,"ওখানে যেয়ে খেলো। যাও ... কিচ্ছু হবে না।" কোথায় খেলবে এইটুক একটা মেয়ে? ক্যাশ কাউন্টারের ভিতরে কোনো জায়গা নাই, বাইরেও মানুষের বিশাল লাইন। মেয়ে মায়ের চেয়ারের পিছনে দাঁড়িয়ে রইলো। চোখভরা পানি...নিঃশব্দ। মেয়ের মা আমার বিল সাইন করতাছে। আমার পাশের কাউন্টারেই ভটরভটর ইঞ্জিন দাঁড়ায় আছে। আমিই শুধু মেয়েটার চোখের পানিতে হারিয়ে যাচ্ছি... ...
(বানায়-বুনায় কিছু লেখবো ভাবছিলাম, পারলাম না। আমি আবার বানাইতে খুব ভালো পারি। আজকে কি যে লেখলাম...মনটা খুব খারাপ )
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৩৪
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: সত্যি কি জানো হিমু ভাই, গল্প লেখার জন্যে আমি কিছু টাইম নেই। একটা ঘটনারে জমতে দেই। এই ঘটনাটা খুব লাগছে রে ভাই, জমাইতে পারলাম না। মেয়েটার চোখের পানি আমার ছোট্টবেলাকে খুব নাড়া দিছে। আমিও ওর মতো ছিলাম।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৪০
নুশেরা বলেছেন: হিমালয়ের সঙ্গে একমত না। সবকিছূ থেকে থিম বের করে সাহিত্যের ডাইসে ফেলার দরকার নেই। দিনপঞ্জী পড়ার মজাটা একেবারেই অন্যরকম। দু'রকম দায়ে পড়ে দু'জন ব্যাঙ্কে গিয়েছে, আশেপাশের সবাই, সবকিছু তাদের ভাবনাকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে-- এই বর্ণনাটা এত সুন্দরভাবে এসেছে যে বাড়তি কিছুর দরকার আছে বলে মনে হচ্ছে না।
সকাল বেলাতেই (সাড়ে আটটা বাজে) একটা সুন্দর লেখা পড়লাম। মনটা ভাল হয়ে গেল।
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:১৪
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আটসকালে মন ভাল করে দিলাম!! অনেক ধইন্যা আপু
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৪৯
ড্রাকুলা বলেছেন: ব্যস্ততা আমাকে দেয় না অবসর
তাই বলে ভেবনা আমায় স্বার্থপর
যেখানেই যাই তুমি
আছ মনের ভিতর।
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২৬
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: গানটা দারুণ, মাঝে মাঝে শিরোনাম দিতে কামে লাগে
৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৫৭
নিবিড় বলেছেন: ব্যংকে যে কি অসহ্য ছিল যাওয়াটা ...ভুলেই গেসিলাম...আমি যে ব্যংকে যাইতাম ঐটা ছিল শুভ (মাহি) এর বাসার কাসে...আমি প্রতি মাসে বিল দিতে যাইতাম হেঁটে হেঁটে ....লাইনে মেজাজটা খিচড়ায়ে যাইতো..
তখন মখে মাঝে মাহির বাসায় যাওয়া হত
কত কিসু ভুলে গেসি এই কয় দিনেই! ব্যস্ততা আমরে দেয় না অবসর অতীত ফিরে দেখার!!ভাল কথা মনে করায়া দিসস.।এইডাতে প্লাস
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২৯
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: তুই তো শুধু বিল দিতে যাইতি, আমি ছোট্টবেলা থেকেই ব্যাংকে ঘোরাঘুরি করছি...জানসই তো!
৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৮:২৫
শেরিফ আল সায়ার বলেছেন: আমার মাও চাকরী করতে। ছোট্টকালে আম্মু অফিসে যাওয়ার সময় খুব কান্নাকাটি করতাম। আম্মু তখন সাথে করে আমাকেও অফিসে নিয়ে যেতো। আর অফিসের মামারা আমাকে পড়াতো। কিংবা কোনো মেশিনের ফাংশানগুলো দেখাতো।
আপনার লেখাটা পড়ে সেই দিনগুলোর কথা খুব মনে গেলো। ভালো লাগলো খুব। টাচি লেখা।
শুভকামনা রইলো।
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আমিও অনেকবার এই মেয়েটার মতো বায়না ধরতাম অফিসে যাবো। পরে আমার অবস্থাও এমন হতো। কিছুই করার পেতাম না। অফিসের অন্য আংকেল আন্টিরা পড়াতো, বিস্কুট-চানাচুর দিয়ে ভুলিয়ে রাখার চেষ্টা করতো।
৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:৫৭
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: ভাঙা, এটাও যথারীতি আমাকে কাঁপিয়ে গেলো। শুরুতে ইমো-র ব্যবহার একেবারে এক্সপ্রেসিভ! এর পরে ভটভটিকে পছন্দ হচ্ছিলো না, কিন্তু বাচ্চা মেয়েটা সব এলোমেলো করে দিলো। মা যখন কাজ ছেড়ে একটু তার দিকে নজর দিয়েছে, মেয়েটার তখনকার অনুভূতিটা... কাতর ক্ষুন্নতায় মাকে বলা, মা, বাসায় যাবো... আমার ভেতরে গুম গুম করে দৃশ্যটা ভাসছে। অসাধারণ এই দৃশ্য সবাই ডায়েরীর পাতায় তুলে আনতে পারে না, আপনি পারেন। এজন্যে আপনাকে অভিনন্দন!
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৫
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ডায়রী আমি কখনোই তেমন করে লেখতাম না। তারিখ দেয়া ডায়রী প্রতিদিনই যেনো আমাকে মনে করিয়ে দিতো আজ কিছু লেখোনি। সময় ধরে লেখতে ভালো লাগতো না। ইচ্ছে হলে লেখতাম।
৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৩৯
ভেংচুক বলেছেন: মন্ডা খারাপ কইরা দিলেন
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৫
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: কি করতাম! আমারো মনডা খারাপ
৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: আমার মা ও চাকুরীজীবি ছিলেন, আমার অভিজ্ঞতায় আমি চাকুরীজীবি মা পছন্দ করিনা।
লেখায় প্লাস
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৭
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আমার কাছে এর পক্ষে বিপক্ষে যুক্তি-কাউন্টার যুক্তি আছে, এবং আমি কনফিউসড...কোনটা হওয়া উচিৎ।
৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩০
কঁাকন বলেছেন: আমিও মার সাথে যেতাম মাঝে মাঝে
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৩
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আমাদের অনেকের গল্পগুলো একইরকম...কিন্তু খালি আমারে লেখতে হবে কেলা? তুমি লেখো না কেন?
১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৯
জেরী বলেছেন: হুমমমমমম, আসলেই ব্যস্ততা অবসর দেয় না....
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৩
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: নিজ অভিজ্ঞতা থেকে বললেন নাকি আপু?
১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৪২
অপ্সরা বলেছেন: ছোট্ট মেয়েটার কথা পড়ে অনেক কিছু মনে পড়ে গেলো।
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৪৩
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: কি কি মনে পড়লো আমরাও শুনি!
১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৭
নীল আলো বলেছেন: ভাঙ্গা পেন্সিল AKKA কুঁইড়া......লেখাটা পড়তে পড়তে almost হাসতে হাসতে...আবার কেন জানি মন খারাপ হয়ে গেল... কিন্তু ...... ummm ++
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: কুঁইড়া তো নতুন কিছু না, তুমি তো জানোই। তোমাদের প্ল্যানের খবর কি?
১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
চাঙ্কু বলেছেন: কুঁইড়ার বাপ ?? খেক খেক
জটিল নাম
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: চাঙ্কু, আমারে খেপাইয়ো না(
১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
নীল আলো বলেছেন: hoho hehe... কিসের প্ল্যান ?... আমি আপাতত একটা নতুন পৃথিবী গড়ার প্ল্যান করতেছি...আগে দেখি সেটার কি হয়... :#>
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: দেখো দেখো।
১৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬
রাস্তার ছেলে বলেছেন: আরে ব্রাদার! এতো কিছুই না! আমি একবার এই জাতের একসাথে চারটের সামনে পড়েছিলাম। ঐ ব্যাটারা আসার আধঘন্টা আগেথেকে দাঁড়িয়ে ছিলাম লাইনে। ব্যাটারা আসার পর বসালো বাংলাদেশের ২য় রাজনৈতিক সংসদ! দুই ঘন্টা ধরে ওদের সংসদে বাঙলাদেশের সমস্যা ও সমাধান সংক্রান্ত অধিবেশন শুনলাম! রীতিমত দেশ উদ্ধার করে আমার ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়েছিল! শেষে আবার আমারে জিগায়, "তোমার কি মনে হয়?" আমি বললাম, "জ্বী? আগে কি কি বললেন তা শুনে দেখিনি তাই বলতে পারছি না!" এর পর শুরু হল, "আজকালকার ছেলেপেলেরা না! কিছুই............................"
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৩
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: পুরা কাহিনী কইতে গেলে মেয়েটার কথা বলাই হইতো না...ভটরভটর ইঞ্জিনও উনার প্যাচালের সঙ্গী পাইছিলেন...শুরু হইছিলো তত্তাবধায়ক সরকার পচানি...উনার প্যাচাল মারার কি ঢং, আমার কান্ধে হাত রাইখা আমারে বুঝায় আর আরেকজনের লগে প্যাচাল পাড়ে।
১৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭
রাস্তার ছেলে বলেছেন: আহা! আসল কথাই বলা হল না! লেখাটা খুব ভাল লাগলো! পুরোনো স্মৃতি...................
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৩
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: হুমম...চাঙ্কুর কথা মতো...স্মৃতি তুমি বেদানা
১৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭
আকাশনীল বলেছেন: আপনার গল্প তো পড়া হয় ই , আজ না হয় ডায়েরী পড়লাম। অন্যরকম স্বাদ পাওয়া গেল। দারুন
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: জব্বর লিখছ । আমাদের অনেকের ই এই রকম এক্সপেরিয়েন্স আছে দেখা যায় । তোমার লেখার হাত দেখি আমারে মুগ্ধ কইরা দিল!
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন:
১৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: বেশ ভালো হইসে। কয়েনের উল্টা দিকটাও দেখা গেল।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আমি নিজেকে দেখেই প্রথম বুঝছিলাম, মানুষ অতি বায়াসড প্রাণী। আমরা কেউই কয়েন উল্টাই না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:২৮
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: ওই মিয়া,এই থিমটা দিয়েই তোএকটা গল্প দাড় করে ফেলতে পারতা...........তা বাদ দিয়ে যাপিত জীবন ধর্মী ডায়েরী লিখছো........যাইহোক, লেখা ভাল লাগছে।।।
এই থিমে গল্প লেখ, ভাল ইন্ডিকেশন আছে।।। আর একটু ভাবলেই দাঁড়িয়ে যাবে।।।।।