নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

..

... ... ... ...

ভাঙ্গা পেন্সিল

সকল লেখার সর্বসত্ত্ব লেখক কর্তৃক সংরক্ষিত।

ভাঙ্গা পেন্সিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডিম্ব

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩



ডিম্ব...আমাদের দেশের কোথাও আন্ডা কোথাও বা বয়দা কিংবা বয়জা নামেও পরিচিত শুনেছি। ভদ্দরলোকের ভাষায় ডিম... আমার শৈশবের মূর্তমান আতংক। যেখানে আতংকের শুরু, সেখানেই ডিম্ব কাহিনীর সূচনা...



জ্ঞান হবার আগের কথা মা-বাবারা যা বলে তাই বিশ্বাস করে নিতে হয়, কোনো দ্বিরুক্তি নেই। দ্বিরুক্তি করলেও "তুই আমার পেট থেকে হইছস নাকি আমি তোর পেট থেকে হইছি!" টাইপ দাবড়ানি খাইয়া চুপ মাইরা যাইতে হয়:|। তাই মা যখন বলতো "ছোট্ট থাকতে তো এতো জ্বালাইতি না, বড় হইয়া এরুম হইছস কেন?"...আমার বিশ্বাস হইতো না যে আমি এতো সহজেই ডিম্ব গলধঃকরণ করিতাম। হতে পারে শান্ত শিষ্ট লেজ বিশিষ্ট হবার কারণে ছোট্টবেলা আমার নাম ঠান্ডু মিয়া দেয়া হইছিল, কিন্তু এতোটা ঠান্ডু ছিলাম বলে মনে হয় না যে বিনা প্রতিবাদে ডিম গিলিয়া ফেলব:D। জ্ঞান হবার পর প্রথম ডিম্ব অভিজ্ঞতাটাই বলি। খুব সুন্দর করে আমাকে সকালে একখান ডিম পোচ খাওয়ায় সুন্দর জামা-কাপড় পড়ায় বাবুসাহেব সাজাইলো মা। তারপর পা বাড়ালেন অফিসের পথে...ঘর থেইকা পা বাড়াইতেই আমার বমির আওয়াজ। দরজা থেকে ফিরে এসে দেখলেন সদ্য গেলা ডিম্বখানা কিছুটা বিকৃত হইয়া আমার জামা আর মাটিতে লেপ্টালেপ্টি খাইতেছে।



তারপর শুরু হইলো বিভিন্ন পদ্ধতিতে হাঁস মুরগীর ডিম্ব খাওয়ানোর প্রক্রিয়া। কখনো "ওই দেখো পাখি" বলে নজর অন্যদিকে ফিরাইয়া চুপটি করে ডিমটা ভাতের মধ্যে ঢুকাইয়া দিতX((। আমার গোয়েন্দা জিহবা ঠিকই তা বের করে ফেলতো...যদিবা কোনো কারণে ব্যর্থ হতো, খাওয়ানোর শেষে মুখ ধোয়ার আগেই সেই চোরাগোপ্তা ডিম্ব কিছুটা ভাত সহকারে আধাবিকৃত আকারে বের হয়ে আসতো:D। এহেন কর্ম বারংবার ঘটায় একসময় হাল ছেড়ে দিল মা। ভাবলেন বমি করার চাইতে ডিম না খাওয়ানোই ভালো...পুডিং বানায় খাওয়াই। আমাদের আত্মীয়মহলে আমার মায়ের পুডিং ব্যাপকই জনপ্রিয় খাইদ্য, যদিও ডিম্বের সাথে উত্তরাধিকারী সম্পর্ক থাকার কারণে ওইটাও আমাকে গেলানো কষ্ট সাধ্য হয়ে গেলো। তবে ডাল-ঘুটনিটার ভয়ে নিঃশ্বাস বন্ধ করে কোৎ করে গিলে ফেলতাম:((। এই জিনিস আর বমি হইতো না। মজার কথা হইলো অন্যদের ডিম খাওয়া দেখলেও আমার বমির উদ্রেক হতো, আর এ ঘটনা পুঁজি করে আমার বোন আর কাজিনরা আমার সামনে এমন ভাবে ডিম খেতেও যেন স্বর্গ থেকে এইমাত্র পোচ হইয়া আসছেX(। আর আমি বমি করতে বাথরুমে ছুটতাম।





ভগ্ন স্বাস্থ্য হওয়াতে মা ডিমের পরিবর্তে প্রতিদিন এক থেকে দুই গ্লাস দুধ দিয়া পোষায় দিলেন। আমি নিজেও দুধ খাইতে পছন্দ করতাম। কিন্তু কৈশোরেও আমার ভগ্ন স্বাস্থ্য দেখে মা নিজেকেই বারংবার দোষ দিতে লাগলেন...কেন যে ডিমটা খাওয়ানোর চেষ্টা আরেকটু করলাম না! শৈশবে আমি কিন্তু মন থেইকা ডিম খাইতে চাইতাম, পেটে রাখতে চাইতাম। কেমনে যেন বমি হইয়া যাইতো#:-S! এখানে একটা কথা, আমি কিন্তু পেঁয়াজ-মরিচ দিয়ে ডিম ভাজা বা মামলেট খেতাম...ওইটাতে ডিমের বদ গন্ধ পাওয়া যাইতো না:P। কিন্তু ডিম সিদ্ধ, হাফবয়েল অথবা পোচ খেতাম না।





তো কৈশোরে বন্ধুদের সুস্বাস্থ্য আর নিজের হীনস্বাস্থ্য দেখে আমিও ডিম খাবার প্রস্তুতি নিতে শুরু করলাম। রাস্তায় ডিম সিদ্ধ করার ফেরিওয়ালাগুলার আশেপাশে ঘুরাঘুরি করা শুরু করলাম। কি অপূর্ব কৌশলে তারা চামচ দিয়ে ডিমের খোসাটা চুরচুর করতো! তারপর এক মাথা থেকে শুরু করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে খোসা আলাদা করতো। তারপর একটুকরা সুতা দিয়ে ডিমটাকে দুইভাগ করে মাঝে কিছু লবন আর গোলমরিচ ছিটিয়ে দিতো। দাম নিতো তিন টাকা। পুরো ডিম প্রক্রিয়াজাতকরণটা আমার কাছে দারুণ লাগতো। কিন্তু ডিম্বজনিত শৈশব ভীতিতে আমি আর ডিমসিদ্ধ খাবার সাহস করলাম না। তারপর থেকে স্বপ্নেও দেখতে লাগলাম, আমি ডিম সিদ্ধ খাচ্ছি। মাঝের ওই হলদেটে জায়গাটা...কুসুম না কি যেন বলে, খেতে স্বপ্নে কেমন যেন মিষ্টি বিস্কুট বলে মনে হতো। কে বলে স্বপ্নে স্বাদ পাওয়া যায় না:D! একসময় সাহস করে রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে খেয়েই ফেললাম একটা ডিম সিদ্ধ। ভীষণ কুৎসিত লাগলো। কিন্তু বমি হলো না। প্রথম দিনের সাফল্যে আমি আশান্বিত হলাম। বাসায় পরেরদিন আমকে বললাম একটা ডিম সিদ্ধ দিতে। মা কিছুটা অবাক হলেন, কিন্তু দ্বিরুক্তি করলেন না...ভয়ে ছিলেন আবার সিদ্ধান্ত না পালটে ফেলি! নিজেই ডিমের খোসা ছাড়ালাম। বীট লবন, গোলমরিচ মিশিয়ে খেয়ে ফেললাম দ্বিতীয় ডিম সিদ্ধ...এতো বেশি করেই মশলা দিলাম যে ডিমের স্বাদ যেন না পাওয়া যায়। নিজের রেসিপি নিজের কাছে তো ফ্লপ খেতে পারেই নাB-)! অপারেশন সাকসেসফুল।





তারপর থেকে নিয়মিতই ডিম সিদ্ধ খেতাম, কিন্তু ডিম পোচ তখনো অচ্ছুৎ। স্কুলে পড়া অবস্থায় বিভিন্ন কারণে এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর বাসায় প্রায়ই থাকা হতো দিনের বেলা(বিভিন্ন কারণটা বিশাল...আরেকদিন বলবো)। তো একদিন আন্টি নাস্তা হিসেবে সহজে রাঁধা যায় এমন কিছু হিসেবেই দিলেন ডিম পোচ। আমার তো পেটের ভেতরের খাবার বের হয়ে আসার উপক্রম:|। বললাম যে," আন্টি, আমি তো ডিম খাই না।" উনি ভাবলেন এইটা আমার বিনয়! বললেন," খাও বাবা খাও, কিছু হবে না"। কি আর করা:((...আমাকে খাইতেই হইলো। বাকি পুরোটা দিন বহু কষ্টে বমি চাপলাম। এরকম ভালোবাসার অত্যাচার বহুদিন চললো:((। ধীরে ধীরে আমিও একসময় ডিম্বখাদক হয়ে উঠলাম। মাও এখন স্বীকার করেছেন, ছোট্টবেলাতেও আমাকে ডিম খাওয়ানো যেতো না।(আগে স্বীকার করে নাইX()





এখন আমি খুব মজা করে পুডিং খাই। ডিমে কোনো প্রকার অরুচি নাই। তবু যে লক্ষ্যে খাওয়া শুরু করছিল...মোটা-তাজাকরণ...তার কোনো অগ্রগতি হয় নাই। তবু সান্ত্বনা... ডিম্ব নামে একটা পোস্ট দিতে পারলাম! ডিম্ব খাওয়ার চেষ্টা একেবারে বৃথা যায় নাই, কি বলেন?:P

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +১৫/-১

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

পারভেজ বলেছেন: বড়ই উপাদেয় ও সুস্বাদু হইয়াছে বৎস।
সাবাস। :)

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৪০

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পারভেজ ভাই

২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:০৫

অপ্‌সরা বলেছেন: লেখাটা পড়ে একাধারে, ডিমপোচ উইথ গোলমরিচ, লবন , একখানা বিশাল বড় অমলেট (টম্যাটোকুচি, কাঁচামরিচ, পেয়াজ,ধনেপাতা চিজ,ইত্যাদি সহযোগে)ডিমের হাফ বয়েল (এগপটের উপরে সুন্দর করে সাজানো সাথে একটু লবন ছিটা), ফুলবয়েল (লবন, হলুদ মরিচ যা দিয়ে ইচ্ছা),ডিমের কারী, ডিমের কোরমা, ডিম্ব নার্গিস কোপ্তা,ডিমের হালুয়া, ডিমের পুডিং(কেক পুডিংও)এসবের মত সুস্বাদ পাইলাম।


এক হাজার প্লাস++++++++++++++++++++++++++++++

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৪২

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ডিমের আরেকটা জিনিস পরে খাইতে খুব পছন্দ করতাম...আস্ত ডিম সিদ্ধ, তার চারপাশে সেদ্ধ আলুর আবরণ। পুরোটা গোল করে চপের মতো করে ভাজা। খুব জোস ছিল:D

৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:১০

অপ্‌সরা বলেছেন: পেন্সিল যে তোমাকে মাইনাস দিলো সে মনে হয় ছোটোবেলায় ডিম দেখলে ঠিক তোমার যেমন দশা হত, তেমন অবস্থায় এখনও আছে,তোমার ডিম্বপোস্ট পড়েই তার সাথে সাথে উদগীরণ হয়েছে তাই রাগ করে মাইনাস। হাহাহাহাহা

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৪২

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: শুধু যে ছবিটা দেখছি, একসময় ওইটা দেখলেই আমার বমি হইয়া যাইতো! যে দিসে খারাপ করে নাই:), পুরানো কথা মনে করায় দিছে

৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:১০

পারভেজ বলেছেন: স্ক্রাম্বল্ড এগ; ডিম পানি পোচ; এগ সালাদ, ডিমের সাদা অংশ ফেটিয়ে তুলা তুলা করে কাস্টার্ডে দেয়। কি যেন নাম।
@অপ্‌সরা- এগুলিও যোগ করে দাও।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:২০

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: পুরাই ডিম্বময় পোস্ট। ছোট্টবেলা থেকে আজ পর্যন্ত পরীক্ষার খাতায় পাওয়া ডিম্বগুলাও কি যোগ করবো?

৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:১৩

অপ্‌সরা বলেছেন: পারভেজ বলেছেন: স্ক্রাম্বল্ড এগ; ডিম পানি পোচ; এগ সালাদ, ডিমের সাদা অংশ ফেটিয়ে তুলা তুলা করে কাস্টার্ডে দেয়। কি যেন নাম।
@অপ্‌সরা- এগুলিও যোগ করে দাও।


হাহাহা। যোগ করে দিলাম।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:২৩

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ডিমের ভর্তা খাইছেন কখনো? ওইটাও মজার আছে...কোন এক ঈদের সময় মামাবাড়ি যাইয়া খাইছিলাম।

৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:১৫

জটিল বলেছেন: একটু আগেও ডিম এর কাবাব খেলাম , বেশ ভাল ছিল ।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:২৩

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ডিমের কাবাব তো জোস মজার...

৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৩০

অপ্‌সরা বলেছেন: জটিল বলেছেন: একটু আগেও ডিম এর কাবাব খেলাম , বেশ ভাল ছিল ।

ডিমের কাবাব দুইরকম জানি। এক, সিদ্ধ করে একটু পেয়াজ মরিচ দিয়ে ভাজা। আবার বেসন দিয়েও পোচটাকে ভেজে ফেলে অনেকে ডিমের কাবাব বলে।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:২৫

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: সিদ্ধে ডিমের চারপাশে আলু দিয়ে ভাজা একটা আছে...আরেকট আছে আলুর মধ্যে টুকরা টুকরা সিদ্ধ ডিম দিয়ে ভাজা। দুইটাই মজার।

৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৩৪

নিবিড় বলেছেন: এটা তো হানিফ সংকেতিয় লিখা হয়ে গেল রে......মজা পাইলাম

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:২০

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: তাই নাকি? নিজের লেখা পড়া হয় নাই...পইড়া দেখতে হবে কার মতো হইলো!

৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:০০

ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: ডিমকাহিনী মজার লাগলো পড়ে। একটা জোক শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না।

"আমরা হলের ক্যান্টিনে খাবারে বৈচিত্র্য আনার জন্য অধিকাংশ সময়েই ডিমের উপর নির্ভর করতাম। ব্যক্তিবিশেষের রুচিভেদে নানান রকম ডিম ভাজির অর্ডার প্লেস করা হয়।

কারও নরম কুসুম পোচ চাই তো কারও শক্ত কুসুম পোচ।
কারও আস্ত কুসুম পোচ তো কারও ভাঙ্গা কুসুম পোচ।
কারও পোচ তেলে তো কারও পানিতে।
কারও ডিম ভাজিতে পেঁয়াজ মরিচ হবে তো কারও হবে না।
কারও ডিমে লাল মরিচের গুঁড়ো হবে তো কারওটা হলুদে হলুদে একাকার।
কারও ডবল ডিম ভাজি তো কারও ঝুড়ি ভাজি।
কারও ডিমে টমেটো মিক্সড হয়ে কিম্ভুত চেহারা হয় তো কারও ডিমে মিশে যায় টম্যাটো সস।

এইরকম বৈচিত্রের ধারাবাহিকতায় একটা ডিম ভাজির আদেশ হলো এরকম, “বাইরে পোড়া পোড়া কিন্তু ভিতরে নরম হতে হবে”। এই আদেশ শুনে ডিম বানানো পিচ্চি যেই রওয়ানা দিয়েছে সাথে সাথে আরেকজনের ডিম ভাজির নির্দেশ, “বাইরে কাঁচা কিন্তু ভিতরে হবে পোড়া পোড়া, বোঝা গেছে”?

ডিম ভাজি কেমন হবে তা বোঝাতে জনৈক ভাইয়ের বক্তব্য, “শোন ডিমটারে ভালোমতো রগড়ায়ে নিয়ে আসবি। ঠিক আছে”?"

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:২১

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: সেইরকম হইসে রে ভাই...আমি হাসতে হাসতে গড়াগড়ি!=p~=p~=p~

১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:১৯

অরুনাভ বলেছেন: রেসিডেন্সিয়াল মডেলের ইন্টারভিউ এর সময় প্রশ্ন করেছিল তুমি কি অপছন্দ কর? সহজ সরল উত্তর ছিল........ "ডিম"..........

তয় এখন অমলেট না মামলেট কি জানি কয় সেটা ভালো লাগে ( সময় বিশেষে ).....তবে ভিতরে হালকা কাচা থাকতে হবে.......কড়া ভাজি না.......

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:২২

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আমি আবার ঝাল বেশি দিয়া খাইতে পছন্দ করি...প্রতি কামড়ে যেন কাচা মরিচ পড়ে, এরকম ঝালB:-)

১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫৯

অপ্‌সরা বলেছেন:

অরুনাভ বলেছেন: রেসিডেন্সিয়াল মডেলের ইন্টারভিউ এর সময় প্রশ্ন করেছিল তুমি কি অপছন্দ কর? সহজ সরল উত্তর ছিল........ "ডিম"..........


অরুনাভ তুমি মনে হয় পরীক্ষায় ডিম পাওয়াটা পছন্দ করতে না তাইনা????


১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:২৬

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আহারে আপু...আগে পরীক্ষার আন্ডা পাওয়ার কষ্টে রাইতে ঘুম হইতো না। ভার্সিটিতে উইঠা পুরাই বেহায়া হইয়া গেছি...রেজাল্টে কিসসু যায় আসে না। স্যাররাও দয়া কইরা আন্ডার বদলে এক-দুই দিয়া দেয়!

১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৩৭

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহাহা এত বেহায়াইয়া হইওনা ভাইয়া। মাথায় তো অনেক ধীর স্থির বুদ্ধির প্রমাণ পেয়েছি।পড়ালেখাতে কাজে লাগালে অনেক দেশ ও দশের কাজ লাগবে।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫৮

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: কথা সত্য,... অনেক ধন্যবাদ আপু।

১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫৮

এম্নিতেই বলেছেন: হেহে :)

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫৯

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: হিহি

১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৩১

...অসমাপ্ত বলেছেন: ডিম্ব পোচ ....এবং পুডিং .... :( ...অবশ্যই ...... ....থাক ...আর বল্লাম না। পাবলিক ব্লগ।

তবে মরিচ পেয়াজ দিয়ে ভাজা চলে।

মুরগা-মুরগি এবং তাদের প্রোডাকশনের সবকিছুই আমার অপছন্দ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১০

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: বমিটমি কইরেন না...আরেকজনে বমি করলে কইলাম আমারো বমির উদ্রেক হয়:((

১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৫

সিলভার রেইন বলেছেন: যে যত যাই বলেন এক্সাম এর খাতায় পাওয়া ডিমের চে' ভাল কোন ডিম নাই।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৪৩

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: পরীক্ষা সামনে ...ডিম্ব নিয়া পোস্ট দিলাম!! না জানি কি হয়:|

১৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১৩

প্রতিফলন বলেছেন: :)

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২৬

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: :D

১৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ২:০৩

সিলভার রেইন বলেছেন: দোয়া করি পরীক্ষা নিয়ে যেন তোমার ডিম্বভীতি না হয়।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২৭

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: সে আর বলতে!

১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ ভোর ৬:১৯

কঁাকন বলেছেন: পারভেজ বলেছেন: বড়ই উপাদেয় ও সুস্বাদু হইয়াছে বৎস।
সাবাস।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২৭

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: অনেক ধইন্যা...ভালা আছেননি?

১৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৫৮

প্রিয়তমা বলেছেন: ঠান্ডু ভাইয়ার লেখাটা তো খুব্ব মজা লাগলো পড়ে :D !!

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১০

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: :#>:#>:#>

২০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১৯

নিঃসঙ্গ বলেছেন: লিখা পরে এখন মসলা দিয়া শিদ্ধ দিন খাইতে মন চাইতেছে :(

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১০

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: হুমম...আজকে আলু দিয়া ডিম ভুনা খাইছি:D

২১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:২১

বরুণা বলেছেন: অশ্বডিম্ব চিনো ভাঙা ???

২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:১৭

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: নাহ...তোমার কাছে আছে নাকি? দিও তো...খেয়ে দেখবো নে

২২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:২৬

প্রতিফলন বলেছেন: :)
++++

২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:১৮

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: =p~

২৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:২২

বরুণা বলেছেন: লেখক বলেছেন: নাহ...তোমার কাছে আছে নাকি? দিও তো...খেয়ে দেখবো নে

অশ্বডিম্ব খাওয়া যায়না। শুধুই পাওয়া যায়।

বিশেষকরে পরীক্ষায় পেলে বাড়ী ফিরে বাবা মায়ের কাছে অনেক উপহার পাওয়া যায়। অবশ্য সেটা হাতে না পিঠে। হিহিহি

২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৬

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ওইটা পরীক্ষাতে পাওয়া হয়েছে অনেক...কিন্তু পিঠে পাওয়া হয়নি। খুব আদরের ছেলে কিনা!!:#>

২৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:১৩

টুশকি বলেছেন: আপনার সাথে তো দেখি মিল আছে আমার কিছুটা। আমি ডিম পোচ এখনো খাইনা, সাদা অংশটা খেতে পারি, কিন্তু কুসুমের দিকে আগালেই একটু বমি বমি লাগে। ডিম ভাজি, সিদ্ধ ডিম খাই। পুডিং এখন নিজে নিজে বানাতে পারি বলে অহরহ খাই।
খালি দুধ ছোটবেলায় খেতে খুবই বিরক্ত লাগত, এখনো এমনি খালি দুধ খেতে ভালো লাগেনা।

১২ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:২০

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: ডিমের কুসুমের অংশটুকু এখনো একবারে কোৎ করে গিলে ফেলি। এই কৌশল রপ্ত করতে বহু সময় লাগছে! আর দুধ সবসময়ই খেতাম, ভালোও লাগে।

২৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:১৪

নির্বিকার বলেছেন: ডিম পরীক্ষাতেই ভাল।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:২৮

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: /:) কইছে!

২৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৩

জেসন বলেছেন: প্রচুর ডিম্ব খাইলেও স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় না, ইহাই প্রমাণিত হইল। লিখাটা দারুন হইছে, প্লাসাইলাম।

২৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৪

জেসন বলেছেন: ও আরেকটা কথা, গোয়েন্টা জিহ্বা মনে হইতাছে গোয়েন্টা বিভাগ থিকা অবসর গ্রহন করছে, তাই এখন ডিম্ব খাইতে পারতাছেন।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:১৯

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: জিহবা বহাল তবিয়তে আছে...খাবার বাছতে জুড়ি নাই। খালি ডিমের সাথে একটূ কম্প্রোমাইজ করছে আর কি!;)

২৮| ১৪ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:০৪

বড় বিলাই বলেছেন: ঠান্ডু মিয়া ডিম নিয়া এত কাহিনী করার পরও "ঠান্ডু" নাম পাইলো কেমনে সিটাই ভাবতেছি।

১৪ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:১৩

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: এইটা এক রহইস্য!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.