নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডানে গেলে জঙ্গী বামে গেলে নাস্তিক; দ্বন্দ্বেতে নেই বাপু আছি হেথা মাঝ ঠিক।
লড়াইর টপিকঃ
দুই রাণী রাজ্য চালান
প্রাসাদ কিবা রাজপথে;
চাহিবা মাত্র মোরা
জান দিব সাথে সাথে।
এ বলে আমার দেশ
সে বলে আমার;
'হীরা','সোনা' দু'জনাই
জনতা 'তামার'।
দুই রাণী দেশটাকে
করে নিল এজমালী;
ফুলে ফেঁপে বেড়ে উঠে
মোরা রোজ পানি ঢালি।
ভালোবেসে রাণী বলি
সযতনে হৃদয়েতে;
সুচতূর রুই তারা
ভাগাভাগি স্রেফ দু'জনেতে।
কৌশলে দেশটাকে
করে তারা দুইভাগ;
ঘাড়ে চেপে বসে আছে
বিষধর দুই নাগ।
ডানে গেলে জঙ্গি
বামে গেলে নাস্তিক;
দ্বন্দ্ব বাজিয়ে তারা
হাসে বসে খিক্ খিক্।
বারুদে পুড়ছি মোরা
গোটা জাতি জ্বলছে;
পতাকা উঁচিয়ে তারা
সদম্ভে চলছে।
দেশটা কারো বাবার নয়কো
নয়কো কারো স্বামীর;
আমরা হলুম গোলাম হোসেন
তোমরা শাহী আমির।
আর কতকাল এইভাবে তে
সইব মোরা গোলামী;
অনেক হলো,জাগো এবার
ছুটাও তাদের ভন্ডামী।
সয়েছি অনেক আর মোটে নয়
তোমরা দুটি থামো;
ছাড়ো মোদের সোনার বাংলা
ক্ষমো মোদের ক্ষমো।
শায়মাপুঃ
এই রাণী আর সেই রাণী হোক
নারী হবেন রাণী
অতি সত্য মনে রেখো
আমার মহান বাণী!
নারীরাই জগৎ সেরা
যদি না হয় বিশ্বাস
গিয়াসভাইয়ার পোস্টে
তুমি পাবে সেই আশ্বাস!!
তালা মারো সিল করো আর
রক্ষা মোটেও নাই
রাণীই হবেন নেক্সটো থেকে
রাজার জায়গা নাই!!!!!!
টোকাইঃ
হা হা হা
বাণী বলে যেই সেই
কালোত্তির্ণ সেরা
আপুনিটা মহারাণী
আমি হনু তনু ভেড়া।
গিয়াসভায়ার ব্লগে আমি
রোজ একবার ঢুঁ মারি
ফ্লাট করে রোজ এ কথাটাই
গার্লফ্রেন্ডকে গুল ছাড়ি।
সে কি আর বলতে হয়গো
রাজার বাস জাদুঘর
আমরা আছি রাণীর রাজ্যে
রক্ত বেচে দিচ্ছি কর।
(বাঁতে জারা গেহরা,সামঝা কর)
শায়মাপুঃ
এক ছিলো রাজা আর এক ছিলো রাণী
সারাদিন কাটতো টুনটুন টুনি
কত কথা কত গান কত ভালোবাসা
ছিলো কত স্বপ্নের স্নপ্নীল আশা।
গুন গুন দিন কাটে, কাটে মধুরাত
রাজা রাণী ভুলে যায় খেতে রুটিভাত
একদিন ঝড় এলো উথাল পাথাল
প্রাসাদটা ভেঙ্গেচুরে হলো দীন হাল।
আজ রাজা কোথা আছে কোথা আছে রাণী
ডোন্ট আস্ক মি ভাইয়া আই নো জানি!!!!!
টোকাইঃ
''আই নো জানি'' বলেই দিলে
সন্দেহটা জাগিয়ে;
সত্যি বলো কোথায় তাদের
নিলে তুমি ভাগিয়ে?
প্রজারাও গুন গুন
কত সুখে বসবাস;
টাকশালে হীরে-সোনা
মৌবনে মধুচাষ।
কথায় আছে অতি সুখ
কোন কালে সয়না
ঝড় এসে ভেঙ্গে দিল
উড়ে গেলো হীরামন ময়না।
রাজা রাণী কোথা হায়
প্রজা খুঁজে ফিরে;
বলছো না কেনো আজো
পুলিশ ডাকবো নাকি রে।
শায়মাপুঃ
শয়তান রাজাটারে ধরুক একটা পুলিশ
রাণী ঘুমাক মনের সুখে মাথায় দিয়ে বালিশ।
জেইলে গিয়ে রাজা বেটা জুতা করুক পালিশ
সেন্ট্রিটা রোজ ওর নামে দিক হাজার রকম নালিশ।
টোকাইঃ
বাহ বাহ,সূর দেখি তার
পাল্টে গেলো পুরো
রাণী খাবেন চর্বি গোশত
আর রাজা নলা সরু!!!
এইতো বল্লে খানিক আগে
স্বপ্ন সুখের প্রেম
সেকেন্ড বাদেই দিলে পাল্টি
শেম আপু শেম!!!
মোদ্দা কথা মেয়েরা হলো
আসল বর্ণবাদী
মন পাবেনা তাদের কভূ
যতই জীবন সাধি!!!
রাণীর জন্য এক জীবনে
কত কুমারের বিসর্জন;
কাজ ফুরালেই রাণীরা বলে
প্যায়চানা নেহি,ভাই তুম কৌন???
শায়মাপুঃ
এটা তুমি বলছো যাতা!
ভাইয়া তোমার গেছে মাথা
জানো তুমি এ কারণে
পেলে কত কবি?
বড় বড় ছ্যাক খেয়ে সব
তিনারা এখন কবি
বিশ্বকবি হতে আজও
হালের কবি সব
ছ্যাক খেয়েছেন বলেই তারা
কাব্যে করেন রব...
কত গান যে সৃস্টি হলো
রোদে এবং বৃষ্টিতে
সবই তো এই ছ্যাকের কারণ
এবং অনাসৃষ্টিতে।
গান শোননি রুবি রায়ের?
অনেক দিনের পরে
জানতে চাইলো কোথায় যেন
দেখেছিলেম তোরে?
অথচ সেই দুঃখি বালক
খইয়ে জুতোর তলা
গান গেয়েছেন এবং হলেন
প্রেমিক বিশ্ব ভোলা।
সেই গানটাই খ্যাত হলো
হরণ করলো যুবক মন
সবই এই একই খেলা
নারীর ছ্যাকের কারণ!
টোকাইঃ
রবি,কাজী,নাথ,মিত্র
বরেণ্য সব কবি;
প্রেমের আশায় প্রেম সাগরে
খেয়েছিলো খাবি
নারীর ছ্যাকায় কবি হলো
বলছো যেনো কত মজারে;
যে খেয়েছে সে-ই বুঝে
কষ্ট কি তার আহারে।
মজনু,ফরহাদ,রোমিও আরো
ভাঙ্গলো কতো যুবক মন;
তেমনি আরেক বলছি চুপি
নামটি তাহার অভাগা জেসন।
শায়মাপুঃ
প্রেমিকজনার সর্বশেষে
বললে যাহার নাম
সেটা দেখে হাসতে হাসতে
ছুটলো আমার দম।
তুমি দেখি রোমিও থেকে
টেনে আনবে দাদাজান
জুলিয়েটের এই হালেতে
রাখলে না আর মান সন্মান!!!!!!!!!
হাহাহাহাহাহাহাাহাহাহাহাহাহা
টোকাইঃ
এই নাহলে আপনা ভগ্নি
জান্টুশ আপুনি;
ভ্রাতার দুঃখে অট্ট হাসি
আপু নাকি শকূনি? (হুহ)
শায়মাপুঃ
হা হা ভাইয়া আমার
এ অভ্যাসটি এক দিনের নয়
কথায় কথায় ছড়ার বুনন
প্রাকটিসটা করতে হয়।
সেই যে ছিলো প্রতিফলন
কিংবা আমার রফিক ভাই
আরও কত মানুষ এলো
এত কিছুর হিসাব নাই!
সবার সাথে দু এক হাতে
ছড়ার খেলা খেলেছি
খেলতে গিয়েই এমনি ছড়ার
ডানা মিলতে আমি শিখেছি!
টোকাইঃ
হু হু বাবা বুঝলুম
সব হলো প্রেকটিস;
লেকচার না বাড়িয়ে
দাও কিছু টেকটিস।
নিজে হলে কলাকার
সাথে বড় ছড়াকার;
আমি হতে চাইলেই
হেসে বলো গলা কার???
সব খালি নিজে হবে
একা নেবে সব তালি;
আমি যেই বললুম
ওরে বাবা,,,,ছুটে গালি।
এটাই নিয়ম ধুলোর ধরার
চাবুক হাতে জালিম;
মারবে পিঠে সপাং সপাং
চাইলে একটু তালিম।
শায়মাপুঃ
(স্রেফ একখানা ইমো)
টোকাইঃ
ওরে হাসি মধূমাখা
মুক্তদানা ঝরছে;
গ্রীণহাউজ এফেক্ট যেনো
অভিমানী বরফ গলছে।
ঐ হাসিতেই গেলুম বাবা
ভালোবাসি আপুকে;
না জানি কত রাজপুত্তুরের
বুক ভেঙ্গেছে তোর শোকে।
শায়মাপুঃ
এই তো বেশ ছড়াকারের
মতন ছড়া শিখছো
হরদমাদম গাবুস গুবুস
ছড়ার বড়া লিখছো।
ছড়ার বড়ায় একটু পেঁয়াজ
লবন, মরিচ দিয়ে
ধনেপাতার একটু কুচি
ভেজে দেখো খেয়ে।
খুব মজাদার সেই ছড়াটা
তুমিও যেমন খাবে
তোমার বাড়ির অতিথিরাও
সেই মজাটাই পাবে।
টোকাইঃ
''হরদমাদম গাবুস গুবুস ''
হাহা হোহো হিহি;
ছন্দে ছড়ায় কাতুকুতু
ছত্রখানাও শাহী।
নাগো আপু ছড়ার রান্না
হবে নাকো এই ঘটে;
দু'চার ছত্র যাও বা লিখি
তাতেই মোর চাঁদি ফাটে।
লিখালিখি নয়কো সবার
বাম হাতের খেল;
তুমি লিখলে লাখো তালি
আমি খাই পাটকেল।
তাইতো বলি বনের ছাগু
বনের ঘাসই খাও;
লেখাজুখা মোর নহে কাম
সুমায় নষ্ট ফাও।
শায়মাপুঃ
হা হা লিখতে গিয়ে টায়ার্ড হয়ে গেছি তাই আর আজ ছড়ার খেলা খেললাম না ভাইয়ু!
(নিঃশর্ত আত্মসমর্পন)
টোকাইঃ
টায়ার্ড তুমি বলেছিলে
তাই দিয়েছিনু ছুটি;
এক ছুটিতেই উধাও হলে
মাস পেরুলো দুটি!!!
এইভাবে শায়মাপু
লেজ তুলে পালিয়েছে,
তোমারাই বলো সবে
কে হেরেছে,কে জিতেছে।
উৎসর্গঃ
শায়মাপু ছড়ারাণী
ছন্দে গাঁথেন মালা;
ছড়ায় হাতটি ভারী পাকা
হিংসেয় করে জ্বালা।
এক লাইন লিখতে আমার
ঘন্টা লাগে কামলা খাটনি;
তুমি লিখ অবলীলায়
সেকেন্ডে সব ছড়ার গাঁথনি।
আপু তুমি অলরাউন্ডার
সব কিছুতেই আগে;
যতই করি কম্পিটিশান
পাইনা তোমায় বাগে।
কোহিনূর হীরা তুমি
অলটাইম চ্যাম্পিওন;
তুমি হলে মেমসাব
আমি চাপরাশি পিওন।
ছবিঃ
ঘেটে ঘেটে আতিপাতি
নেট থেকে কোনোমতে;
সেঁটে হাঁপ ছড়লুম
দিয়োনাকো গাল তাতে।
শেষকথাঃ
তারিখটা আজ মনে আছে?
ডিসেম্বরের ঊনিশে;
শুভেচ্ছা সকলেরে
৭ম বাংলা ব্লগ দিবসে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ইংলিশ নামখানা
পাল্টালে বাংলাতে;
শুভেচ্ছা তোমাকে
শুভ ব্লগ দিবসেতে।
রাজনীতি করি ঠিকি
বেচি নাই মনটাকে;
সত্য ভাষনে সদা
রাখি উঁচু শিরটাকে।
কমেন্টে ফার্স্ট তুমি
খাও হট কফি;
সাথে দিনু একমুঠো
মজাদার টফি।
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ১ম +
পড়তে পড়তে ভুলেই গেলাম টপিকখানা।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লাইক দিলে প্রথমে
নাও ভায়া বিরিয়ানী;
আরো কিছু চাই নাকি
ত্বরা বলো কিনি আনি।
৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৭
সুলতানা রহমান বলেছেন: নামটা যে কিভাবে পরিবর্তন হলো সেটাই বুঝতে পারছিনা।
তবে ব্যাপারটা খুব এনজয় করছি।
প্রথমে ভাবলাম সবার নামই মনে হয় বাংলা হয়ে গেছে। পরে দেখি, আরো ইংরেজি নাম এখনো বর্তমান আছে।
মনে হচ্ছে, আমার বাংলিশ নাম নিয়ে কষ্টটা উনারা বুঝতে পেরেছিলেন।
রাতে আমি কফি খাইনা। তবে খেলে ও সমস্যা হবে না। আমি কফি খেতে খেতে ও ঘুমাতে পারি।
আপনার এখানে কমেন্ট করতে প্রথমটায় ছন্দ মেলাতে চেষ্টা করেছি। পরে দেখি যে, অনেক কষ্টকর কাজ। তাই রণে ভঙ্গ দিলাম।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ছন্দ না মিলে মিলুক
দিয়ো নাকো রণে ভঙ্গ;
তাড়িয়ে উপভোগী ভায়া
ব্লগে তোমার সঙ্গ।
৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ব্লগ দিবসে ভালো উপহার দিলেন আপনি!!!!!!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বীথিপুনি কেমন আছ
কতদিন দেখিনা;
ভালবাসি খুব জেনো
ট্রাস্ট মি,মেকি না।
৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১
আরণ্যক রাখাল বলেছেন:
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: পাঠে জানাই কৃতজ্ঞতা
বহুত শুকরিয়া;
মুখটা খানিক কালোই হলো
জানাই দুঃখ নিয়া।
৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাই জারিগান হয়ে গেছে ৷ ভাল লিখেছ
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কমেন্টটি ভালো লাগে
ভালো নাকি লিখেছি;
তুমি ভায়া বড় ভালো
যতটুকু দেখেছি।
এইপার ঐপার
বিভেদটি মানিনে;
দুইঘরে দুইভাই
আর কিছু জানিনে।
৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: নিজ দৃষ্টিকোন থেকে নিতে গেলেই সমস্যা!! তাই মজার ছড়া হিসাবেই নিলাম।। তবে মনের মাঝে গুনগুন করে উঠলো শায়ন।।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কঠিন কঠিন কিসব বলো
তত্ত্বের বাতাবায়ন;
সহজ কথায় আমারো প্রিয়
কন্ঠ পরী শায়ন।
৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: আপনি একখান লোক মাইরি
ছন্দের যাদুকর,
প্রতি লাইনেই মজা পাই
হাসি একটু পর পর।।
টপিক খানি বুঝি নি প্রথম
দ্বিতীয়বারে বুঝলাম,
আপনার যদি হয় দয়া
নিবেন ভক্তের সালাম।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ওয়ালাইকুমসালাম ভায়া
তুমি নাকি ভক্ত;
শুনেই খেলুম ভিরমি বড়
গলায় উঠে রক্ত।
অধম বলে কেনো বাপু
করছ হাসি ঠাট্টা;
তার'চে বরং মাথায় মারো
ইচ্ছে মতন গাট্টা।
ছন্দ খুঁজে পেলে লিখায়
বলছো আবার যাদুকর;
প্রামানিকে শুনে যদি
দেবে চারেক চড়-থাপড়।
যাই লিখি অগামগা
শুধু থেকো পাশে;
এতে হই ডগোমগো
খুশী সারা মাসে।
৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: ও ভাই! শরীরডা বালা তো?
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: শরীলডা আর ক্যামনে থাকে
কও দিনি বালা;
শায়মাপুর প্যানপ্যানে
কানডা ঝালাপালা।
দুইকানে ছিপি এঁটে
কোনোমতে সটকেছি;
এইবার মনে হয়
আহা বেশ ভালো আছি
১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: এত্ত বড় কবিতা আপনারে লিখতে কইছে কেডা........??
তয় কবিতা বরাবরের মত মচতকার হইছে! শুভ কামনা জানবেন!
মহা রাণী কই......??
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আমার আর দোষ কি
আপুনির ভনভন;
একলাইন শুধালেই
লিখে তিনি রামায়ন।
মহারাণি আর কই
পরীদের প্রাসাদে;
সারাদিন খায় আর
হেড়ে স্বরে গলা সাধে।
১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
সুমন কর বলেছেন: অর্ধেক পড়লাম, ভালো লাগছিল...
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: হাফ আর অর্ধেক
যা পড়েছ তাই সই;
একদম ভূয়া পোষ্ট
নিজে লিখে নিজে কই।
১২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
শায়মা বলেছেন: মহারাণী বিজি আছে
ইজি কাজ নিয়া
ডিমভাজি, রোস্ট খায়
পান্তাভাত দিয়া।
মেজাজটা টং আছে
মনটাও কালা।
সার্ফ এক্সেলে ধোয়া
হবে এই বেলা।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: নতূন আর কিবা তাতে
সদা শুনি ব্যস্ত;
রাজ্যের কাম যেনো
উনার উপর ন্যস্ত।
সার্ফ এক্সেল ছাড়া
আরো আছে জেট রিন;
শত ধুয়ে লাভ নেই
মন হবে নাকো ক্লিন।
মন হবে ভালো জেনো
চোখ কর বন্ধ;
উড়ে যাও পরী দেশে
ভুলে সব মন্দ।
মেঘের ভেলায় চড়ে
চাঁদে এসো ঘুরে;
খেলো পরীদের সাথে
মন হবে ফুরফুরে.
১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২০
শায়মা বলেছেন: বিজি থেকে ইজি হয়ে এখন আমি ক্লান্ত।
সারাদিন এত কাজ নেই তার অন্ত!
রাঁধি বাড়ি খানা খাই, লিখি পড়ি নাচি গাই,
ধিন ধিন তাতা থই, হৈ চৈ টৈ টৈ।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৬
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: জানি জানি কত কাজ
এটা খাও,ওটা খাও;
খাওয়া শেষে নাক ডাকা
কম নাকি কাজ এটাও।
১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: জটিল একখানা পোস্ট
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: থাক থাক লাগবেনা
খালি মিছে পটানি;
কি লিখেছি অগাবগা
সে কি ছাই কম জানি?
১৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: কি করি আজ ভেবে না পাই ,
পড়ি নাই সবটা
এত্তো বড় গপটা ।
টোকাই আর শায়মা
পড়তে প্রান যায় "মা" ।
মনে হয় জম্পেশ
তা ..রা... রা... রা...রম্পেশ ।
আগে নিই পড়ে
মন্তব্য কাল ভোরে ...
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ঠিক আছে রেখ মনে
কাল ঠিক ভোর;
না হলেতো বাসা চিনি
জিএসি'র মোর।
যেখানেই থাকো ভায়া
ঠিক তোমা নেব খুঁজে;
অতএব সামলে বদ্দা
কাজ করো বুঝে সুঝে।
১৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
চমৎকার এই পোষ্ট
এলনা কেন নজরে ,
ইচ্ছে হচ্ছে থাপ্পড় দেই
নিজের গায়ে সজোরে ।
শায়মা আর কি করি
দুজন ছান্দিক কবি ,
সামুর মাঝে ছড়াও আলো
যেন দিবা রবি ।
তাল মিলাতে গিয়ে আমি
ছন্দের দু গ্র্যান্ডমাস্টারে
চক দিয়ে লিখি লাইন
মুছে দেই ডাস্টারে ।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ছন্দ তোমার উচ্চ অতি
বলছি খেয়ে কসম;
ভয়েই হলুম আধামরা
দাঁড়ায় গায়ের পশম।
ছড়াতেও দিনদিন
বাড়ছে যে দক্ষতা;
কি যে হবে এই মোর
পেইন করে বক্ষটা।
তোমাদেরি মত ভায়া
না পারি গদ্য কিবা পদ্য;
টিকেছিনু এতদিন লিখে
ছড়া যত অখাদ্য।
ছড়া লিখা ধরলে বড়
বুঝি মোর দিন শেষ;
পাঠক হয়ে কাটাবো
বাকী ক'টা দিন বেশ।
বিঃদ্রঃ
বোদ্ধা পাঠকের
আজ বড় অভাব;
ভালো পোষ্ট না পড়া
কমন এক স্বভাব।
ডাউট হয় মাঝেসাঝে
মডুরা নেয় পক্ষ;
চলছে যেমনি চলুক
ব্লগে লিখাটাই মুখ্য।
১৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
তুষার আহাসান বলেছেন: ভাল লাগল।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: পাঠে জানাই কৃতজ্ঞতা
ভালো থেকো ভায়া;
দুঃখ জরা অমঙ্গলের
না পড়ে কভু ছায়া।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১১
সুলতানা রহমান বলেছেন: কোথাও লিখেছেন আপনি রাজনীতির সাথে জড়িত। যারা রাজনীতির সাথে জড়িত থাকে তাদের এমন বলতে শুনিনি। তারা যে কোন একদল বলতেই অজ্ঞান থাকেন।
শায়মাপু শীঘ্রই আসছেন।
কিন্তু টোকাই টা কে?