নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন কাঁদে না,
তাকে অশ্রু ঝরাতে বাধ্য করানো হয়!
হেয়ালী মন বলতে আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন? নেশার ঘোর সে ত পরিপুর্ণ ধোকাবাজী।
অপরের কথায় দুঃখ পাওয়ার ভয়েই কিছু মানুষ নিজের কাছে আশ্রয় পেতে মিথ্যা সুখের বাসনায় গা ভাসায়।
হয়ত এখানেই সে ফিরে পায় তার কল্প রাজ্য, কিন্ত এই সুবাদে তার আচরণে অ-সামিজিকতার রেশ প্রস্ফুটিত হয়।
আজব শিক্ষার দুষ্ট কাঠামোই তাদের অনুপ্রানিত করে সমাজ ত্যগের এই করুণ পাষন্ডতায়।
অথচ আমরা নিজেদেরকে বেশ সভ্য সাব্যস্ত করতে ব্যস্ত।
নিজের আহার, সুশ্রী বাহার চাই পরিপুর্ণ
কিন্ত একজন মুসলীম হয়ে অন্য মুসলিমের বেলায় তা অ-গ্রহণীয় যুক্তির পাল্লায় বেশ ভারী দেখাই।
কারণ আমরা সবাই স্বার্থবাদী।
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদের চাকরীর স্বপ্ন দেখায়, তাই সবাই শিক্ষিত হয়েও মুর্খ!
কান্ডজ্ঞান সবার ই রয়েছে,
কিন্ত আচরণ প্রকাশের স্থান সম্বন্ধে সবাই অজ্ঞ!
স্বাভাবিক মানব আচরণে শিক্ষক প্রেম কিংবা নেশা করতেই পারে, এটা তার ব্যক্তিগত ব্যপার। কিন্ত যখন তার ক্রিয়া-বিক্রিয়া সমাজের নব্য উত্তরাধিকারদের উপর মন্দ প্রভাব সৃষ্টি করে তখন তা দোষের।
প্রতিযোগিতার বাজারে সবাই খেলোয়ার কিন্ত জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা শুন্য কোঠায়। কারণ এখন চাকরী করতে টাকা লাগে!
উত্তর-দক্ষিনের বাতাসে
কিংবা সুবিশাল ঐ আকাশে
স্বপ্নচারী কিশোরী দল হেটে যায়, কিন্ত এখানেও তৈরী হয় বাঁকা দৃষ্টি!
কারণ মুর্খদের দাবি, এ ত শুধু পুরুষের জন্যই সৃষ্টি।
অথচ নারী-পুরুষের উপযোগ ভার সমানে সমান।
ইসলাম ধর্ম নারীদের নিচে নামাই নি !
বরং উগ্রবাদী মুর্খ নারীরাই নিজেদেরকে টেনে হেচড়ে নিচে নামানোর প্রতিযোগীতায় ব্যস্ত।
শেক্সপিয়ার বলেছেন, এ পৃথিবীর সবাই অভিনেতা এবং নেত্রী।
কিন্ত হায়! এ কি দেখছি, আজ তারাই স্বিকৃতি পায় যাদের লাজ হায়া উলঙ্গ বেশি।
©somewhere in net ltd.