নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যই সুন্দর

আমি সত্য জানতে চাই

কোবিদ

আমি লেখালেখি করি

কোবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিংবদন্তি কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুদিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬



শরৎচন্দ্র তাঁর লেখা উপন্যাসের জনপ্রিয়তার জন্য বাংলা সাহিত্যের অমর কথাসাহিত্যিক নামে পরিচিত। ১৮৭৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর হুগলী জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে জন্ম এই কিংবদন্তি কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্ট্যোপাধ্যায়। শরৎচন্দ্রের কৈশোর ও যৌবন কাটে ভাগলপুরে মামা বাড়িতে। ১৮৯৪ সালে ম্যাট্রিক পাশ করে কলেজে ভর্তি হলেও অর্থাভাবে পড়াশোনা চালাতে পারেননি তিনি। ১৯০৩ সালে ভাগ্যান্বেষণে রেঙ্গুন চলে যান। সেখানে ছিলেন ১২ বছর। রেঙ্গুনের এক বিপন্না ব্রাক্ষমন যুবতিকে (হিরন্নয় দেবী)আশ্রয় দিয়ে পরে তাঁকেই বিবাহ করেন। কিন্তু দূরারোগ্য প্লেগরোগে তাঁর স্ত্রীর মৃত্যু হয়। আর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায় ১৯৩৮ সালের ১৬ জানুয়ারি সকাল ১০টায় মৃত্যুবরন করেন। কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্রের জন্ম ও মৃত্যু ঘটেছিল রবীন্দ্রনাথের আলোয় আলোয়। অপরাজেয় কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুদিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি।



লেখক হিসাবে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিলেন প্রথম মহাযুদ্ধের সময়, আর মৃত্যবরণ করেছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর। বহু বছর পার হয়ে গেলেও যিনি আজও জনপ্রিয় লেখক। সাহিত্যকর্মের জন্য শরৎচন্দ্র ১৯০৯ সালে কান্তলীন পুরস্কারে ভূষিত হন। ‘মন্দির গল্প’ শরৎচন্দ্রের প্রথম মুদ্রিত গল্প।



১৯২১ সালে নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর সাথে তাঁর পরিচয় হয় এবং সেই বছরই-জেলা কংগ্রেসের সভাপতি হিসাবে তিনি যোগদান করেন।তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হচ্ছে-পল্লী সমাজ, শ্রীকান্ত, দেবদাস, দত্তা, গৃহদাহ, দেনা পাওনা, পথের দাবী, শেষ প্রশ্ন, পরিণীতা, মেজদিদি, স্বামী, ছবি, বিরাজ বৌ, নারীর মূল্য ইত্যাদি।



১৯৩৮ সালের ১৬ জানুয়ারি সকাল ১০টায় শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়ের মৃত্যুবরন করেন। আজ এই মহান সাহিত্যিকের মৃত্যুদিন, মৃত্যুদিনে তাঁর প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আমি লেখকের প্রতিটি বই একাধিকবার পড়েছি,,,,,,,,প্রতিবারই ভাল লেগেছে ভিন্নরকমের

লেখককে জানাই হাজারো শ্রদ্ধা

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

চ।ন্দু বলেছেন: শরৎচন্দ্রের বইগুলো পড়েছিলাম সম্ভবত: ষষ্ঠশ্রেণীর মাঝামাঝিতে। আমার মেঝ বোন আমাকে তার বইগুলো পড়তে বলে। আমার শুরুটা হয়েছিল দেবদাস দিয়ে আর শেষ তার অসমাপ্ত বই জাগরণ দিয়ে। দেবদাস আমাকে ভীষণ নাড়া দিয়েছিল। নিজেকে মনে হত সব্যসাচী।

যাহোক, বাংলা সাহিত্যে সত্যি বলতে কি তার অবদান অসামন্য। ছোটগল্পে যেমন রবীন্দ্রনাথ, উপন্যাসে তেমনি শরৎচন্দ্র। তার প্রতি আমার অপরিসীম শ্রদ্ধা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.